![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার পৃথিবী নিয়ে আমি ভাল আছি খুব ভালো আছি। সকল অশুদ্ধতাকে নিয়ে সুখে আছি। অশুদ্ধতাই আমার কাছে শুদ্ধতা এখন। শুধু মাঝে মাঝে শ্বেত শুভ্র একটুকরো মেঘের দিকে ভুল করে তাকাই! কিন্তু ভুল করেও আমার ভাল লাগে। আমার পৃথিবী ভুলে ভর্তি। ভুলে ভর্তি পৃথিবী নিয়ে আমার কোন আক্ষেপ নেই। শুধু অন্যেরা উকি না দিলেই হলো। তারা দেখে আমি পঙ্কিল এক পৃথিবীতে পঙ্কস্নান করছি। আমার ভাষায় যদিও তা চন্দ্রস্নান বা রৌদ্র স্নান। সেই পঙ্কিল আমাকে দেখে ভিড়মি খাওয়া মানুষদের বলছি দয়া করে আমার পৃথিবীতে আমাকে থাকতে দিন। এটা একান্তই আমার ভুবন। অশুদ্ধ আমি ভাল আছি খুব। এক টুকরো কল্পনার অংশুকে নিযে ভাল আছি খুব। শুদ্ধতা আমাকে ভাল না বাসুক আমার আপত্তি নেই। যা আছে মানে অশুদ্ধতাটুকুই নিয়ে বাচতে চাই। সব হারালে আমি বাঁচবো কি করে!
“হেফজতে ইসলাম” বাংলায় অর্থ করলে হয় ইসলামের রক্ষাকারী। এই কথিত ইসলামের রক্ষাকারীদের ইসলাম রক্ষার নমুনা দেখার বড় ইচ্ছা হয়। চলুন দেখি তাদের ইসলাম রক্ষার নমুনা।
প্রথমে আসুন দেখি তারা লাইম লাইটে কবে আসে। তারা লাইম লাইটে আসে মুলত মার্চ মাসে চট্টগ্রামের গণজাগরণ মঞ্চ এর সমাবেশের বিরুদ্ধে অবস্থান নিযে। ইমরান এইচ সরকার সহ গণজাগরণ মঞ্চের ঢাকার নেতারা যখন চট্টগ্রামের যাচ্ছিলেন তখন তারা তাদের সবাইকে একবাক্যে নাস্তিক আখ্যা দিয়ে বললেন যে পীর আওলিয়ার মাটিতে নাস্তিকদের ঠাই নাই। এমনকি কোন রুপ আলোচনায় অস্বীকৃতি জানান। আর এই নাস্তিক ইস্যু কবে কিভাবে আরম্ভ হয়েছিল আমরা তা জানি।
আমি সেই দিকে যাচ্ছি না। তবে আসুন দেখি কিভাবে হেফাজতে ইসলাম ইসলামকে হেফাজত করার দায়িত্ব পালন করছে। আর এই পোস্টে তারা কোথা হতে হঠাৎ উদয় হলো তার চুলচেরা বিশ্লেষন করা আছে।
তাদর উড়ে এসে জুড়ে দেয়া ১৩ দফা দাবীগুলোর বেশীরভাগই অযৌক্তিক। এই অযৌক্তিকতা গুলো স্বল্প পরিসরে তুলে ধরার চেষ্টা করছি।
১. সংবিধানে ‘আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ পুনঃস্থাপন এবং কোরান-সুন্নাহ্ বিরোধী সকল আইন বাতিল করতে হবে।
আমাদের সংবিধানের কোন আইনটা পবিত্র কোরান বিরোধী সেটা তারা উল্লেখ করে নাই। শুধু কালকে কয়েকজন বক্তা বলেছেন নারীনীতির কথা যেটা এই পর্যন্ত বাস্তাবয়ন করা হয় নি। সংবিধান সম্পর্কে তারা কতটুকু জ্ঞান রাখে সেটাও আমার প্রশ্ন।
আর সংবিধান কি কোন ধর্মগ্রন্থ? যেটাতে আল্লাহতায়ালার উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস এর কথা বলতে হবে! এরপরও আসুন দেখি আমাদের সংবিধানে কি আছে সেটা দেখি।
এই খানে দেখুন স্পষ্ট বলা আছে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
রাষ্ট্রধর্ম পর্যন্ত ইসলাম বলা আছে।
২. আল্লাহ্, রাসুল (সা.) ও ইসলাম ধর্মের অবমাননা এবং মুসলমানদের বিরুদ্ধে কুৎসা রোধে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে জাতীয় সংসদে আইন পাস করতে হবে।
এই খানে প্রশ্ন হলো খোদ ইসলাম কি বলে? শুধু “হেফাজতে ইসলাম” নামের কথিত অরাজনৈতিক(!) সংগঠন বললেই তো হবে না। ইসলামকেও তা অনুমোদন করতে হবে।
পবিত্র কোরানের কোথায় বলা আছে যে আল্লাহ, রাসুল (সাঃ), ও ইসলাম ধর্মের অবমাননা এবং কুৎসা রটালে সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান করতে হবে? বরং পবিত্র কোরানে আল্লাহ বলেছেন যে,
“ধর্মকে নিয়ে বাড়াবাড়ি করো না।”(আল বাকারা)
“সুরা কাফিরুনে” কি বলা আছে দেখে আসি।
“কুল ইয়া আয়্যুহাল কাফিরুন, লা আ’বুদু মা তা’বুদুনা ওয়া লা আনতুম আবিদুনা মা আ’বুদু, ওয়া লা আনাআবিদুম্মা আবাত্তুম ওয়া লা আনতুম আবিদুনা মা আ’বুদু, লা কুম দিনুকুম ওয়ালিয়াদীন।”
“অর্থ: তুমি বলো হে কাফিরগণ(অবিশ্বাসীগণ) আমি সেই রুপে ইবাদত করতে পারি না যেরুপে তোমরা ইবাদত করো এবং তোমরা সেই রুপে ইবাদত করতে পারো না যেই রুপে আমি ইবাদত করি এবং আমি ওদের ইবাদত করি না যাদের ইবদাত তোমরা করো এবং তোমরা তাঁর ইবাদত করনা যাঁর ইবাদত আমি করি। তোমাদের জন্যে তোমাদের দ্বীণ আমার জন্যে আমার দ্বীন।”
এইখানে কি কোন রুপ শাস্তির কথা বলা আছে? যদি এখন কেউ বলেন যে কোরানের অন্য কোথাও হয়তো আছে তাহলে বের করে দেখানো তার দায়িত্ব। আর তারাই বা কেন কোন আয়াত উল্লেখ করতে পারেন নাই? একটি মাত্র হাদিসের কথা উল্লেখ করতে পেরেছে যা হলো “যে নিজ ধর্ম ত্যাগ করে তার শাস্তি মৃত্যুদন্ড।” এটার রেফারেন্স উল্লেখ করে নাই। এই হদিস সহিহ না জয়ীফ সেটাও জানা নেই। কারণ প্রশ্ন জাগে যে কেউ যদি নিজ ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্মে আসে তাহলে তার জন্যেও কি একই শাস্তি প্রযোজ্য হবে?
৩. কথিত শাহবাগী আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী স্বঘোষিত নাস্তিক-মুরতাদ এবং প্রিয় নবী (সা.)-র শানে জঘন্য কুৎসা রটনাকারী কুলাঙ্গার ব্লগার ও ইসলাম বিদ্বেষীদের সকল অপপ্রচার বন্ধসহ কঠোর শাস্তিদানের ব্যবস্থা করতে হবে।
এখানে খেয়াল করুন “কথিত শাহবাগী আন্দোলন” বলা আছে। আমাদের “প্রাণের আন্দোলন” তাদের কাছে কথিত। এইটা কি “জামাতে ইসলামের” ভাষার মতো লাগছে না?
“স্বঘোষিত নাস্তিক মুরতাদ”- খেয়াল করুন। যেন সবাই সেখনে ঘোষনা দিযেছে নাস্তিকতার!
তারা তাদের বক্তব্যে নাস্তিকদের ফাঁসি দাবি করেছে। নাস্তিক হলো যে আল্লাহর অস্তিত্বে বিশ্বাস করে না। কেউ যদি আল্লাহর অস্তিত্বে বিশ্বাস না করে তাহলে কোন আয়াতে বলা আছে তাকে মৃত্যুদন্ড দিতে হবে? সাধারণ যুক্তি বলে যে তাকে যুক্তি দিয়ে বিশ্বাস করানো আমাদের ঈমানী দায়িত্ব!
যে জেনেশুনে ইসলাম ধর্ম গ্রহনের পর স্বেচ্ছায় তা ত্যাগ করে সে “মুরতাদ”। প্রশ্ন হলো তাকে কি শাস্তি দেয়া ইসলামে জায়েজ আছে? মহানবী (সাঃ) কি করেছিলেন? আর মুরতাদের শাস্তি দেয়ার অধিকার যদি কারো থাকে তা হলো “খেলাফতের”। সরকার খেলাফত নয়। পরিপুর্ণ শরিয়াহ ভিত্তিক রাষ্ট্রীয় কাঠামো ছাড়া তাদের শাস্তি দেওয়া যাবে না।
আর তারা যতনা সোচ্চার শাহাবাগের কথিত নাস্তিকদের বিরুদ্ধে ততটা কেন অন্য নাস্তিকদের বিরুদ্ধে নয়? তাদের মনোভাব এমন যেন শুধু মাত্র “শাহবাগের আন্দোলনে” অংশ নেয়া ব্লগার এবং জনতাই নাস্তিক। আর কেউ নয়। এবং এটা খুব চতুরতার সাথে ছড়ানো হয়েছে যে শাহাবাগীরা ব্লগাররা নাস্তিক। আমার প্রশ্ন হেফাজতের সমাবেশে যে সাধারণ মুসলিমগণ এসেছিলেন তাদের কয়জন ব্লগ পড়েন বা পড়েছেন? বেশীর ভাগই মাদ্রাসার ছাত্র যাদের বেশীর ভাগকেই নাকি মাদ্রাসার চারদেয়ালের বাইরে কি হচ্ছে না হচ্ছে সেটা সম্পর্কে কোন রুপ আইডিয়া দেয়া হয় না। তদের কি খুব চতুরতার সাথে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে না? আর এই চাতুর্যের সাথে তো জামাতি চাতুর্যের বেশ মিল দেখতে পাচ্ছি! মাদ্রাসার স্টুডেন্ট বাদে আর যারা গেছেন বা সমর্থন করেছেন যেহেতু ইসলামের নামে আন্দোলন করা হচ্ছে তাদেরও খুব চতুরতার সাথে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে যে সব শাহাবাগী আন্দোলন কারী এবং ব্লগাররা নাস্তিক। এবং এই ক্ষেত্রে যে তারা সফল হয়নি এই কথা বলা যাবে না।
৪. ব্যক্তি ও বাক-স্বাধীনতার নামে সকল বেহায়াপনা, অনাচার, ব্যভিচার, প্রকাশ্যে নারী-পুরুষের অবাধ বিচরণ, মোমবাতি প্রজ্বলনসহ সকল বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ বন্ধ করতে হবে।
এই খানেও দেখুন বলা আছে যে ব্যক্তিও বাক স্বাধীনতার নামে নারী পুরুষের অবাধ বিচরণ, মোমবাতি প্রজ্জ্বলন ইত্যাদির কথা। শাহবাগের আন্দোলনকারীগণ নারী বা পুরুষ একত্রে আন্দোলন করেছেন মোমবাতি প্রজ্জ্বলণ করেছেন। এই গুলোকে বিজাতীয় সংস্কৃতি আখ্যা দিয়ে তারা এগুলো বন্ধ করতে বললো। কথা হলো এতদিন তারা কোথায় ছিলেন? তাদের ধর্মানুভুতি কোথায় ছিলো? শাহাবাগের আন্দোলন যেন তাদের সকল ধর্মানুভুতি জাগিয়ে দিলো! তাদের সকল টার্গেট মুলত শাহাবাগের বিরুদ্ধে। কিন্তু আমরা তো জানতাম শাহাবাগের বিরুদ্ধে ক্ষোভ কেবল জামাতের! তাহলে তারা কেন জামাতকে ফলো করা শুরু করলো?
আরেকটি কথা শফি সাহেবকে নবী বলে আখ্যা দিবার পরেও মুসলিমরা চুপ কেন?
৬. সরকারিভাবে কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণা এবং তাদের প্রচারণা ও ষড়যন্ত্রমূলক সকল অপ-তৎপরতা বন্ধ করতে হবে।
এইখানে একটু কথা আছে। “কাদিয়ানী ইস্যু”। কাদিয়ানীরা কি বিশ্বাস করলো না করলো আর তাতে ইসলাম যে দুষিত হয়ে যাচ্ছে এইটা যদি তারা উল্লেখ করে তাহলে কেন মৌদুদীবাদী ইসলাম তথা জামাতে ইসলাম এর বিরুদ্ধে তারা সোচ্চার না? মুলত কাদিয়ানী বিরোধী কথা তারা বলেছে সংখ্যাগরিষ্ঠ সাধারণ মুসল্লিদের সমর্থন আদায়ের জন্য। তাদের অযৌক্তিক দাবীগুলোর মধ্যে স্পর্ষকাতর একটি ইস্যু লাগিয়ে জনসমর্থন আদায় করার জন্যে। কাদীয়ানীদের সরকারি ভাবে অমুসলিম ঘোষনা করার অধিকার কে রাখে? আবারো বলছি সরকার “খেলাফত” নয়। আর “সরকারি ভাবে অমুসলিম ঘোষনা” টার্মটি কিন্তু পাকিস্তান থেকে ধার করে নেয়া একটি টার্ম। তাহলে কি ধরে নেবো তাদের ভেতরে আফগান ফেরত মুজাহিদ টাইটেল প্রাপ্তরা ঢুকে পড়েছে? যারা নাকি আবার এলইটি (লস্করই তৈয়বা) আর আইএসআই(পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা) কর্তৃক প্রশিক্ষিত।
না হলে তারা কিভাবে কালকে বলে যে তাদের শরীরে মৌদুদীর রক্ত প্রবাহিতো?(ভিডিও)
৭. মসজিদের নগরী ঢাকাকে মূর্তির নগরীতে রূপান্তর এবং দেশব্যাপী রাস্তার মোড়ে ও কলেজ-ভার্সিটিতে ভাস্কর্যের নামে মূর্তি স্থাপন বন্ধ করতে হবে।
এইখানেও আপত্তি আছে। আপত্তি হলো মিডলইস্টের বিভিন্ন দেশে বিশেষ করে সৌদি আরবে যে সকল ভাষ্কর্য আছে সেগুলোর বিরুদ্ধে কিছু বললো না কেন? তাহলে কি তারা কিসের হেফাজতে ইসলাম?
১১. রাসুলপ্রেমিক প্রতিবাদী আলেম-ওলামা, মাদরাসা ছাত্র এবং তৌহিদী জনতার ওপর হামলা, দমন-পীড়ন, নির্বিচার গুলিবর্ষণ এবং গণহত্যা বন্ধ করতে হবে।
তৌহিদী জনতার উপর হামলা, গুলি বষন, গণহত্যা ইত্যাদি কথা যেন কারা বলতো? ও হ্যাঁ মনে পড়েছে জামাত শিবির বলতো। তাহলে জামাত শিবির আজ তৌহিদী জনতায় রুপান্তরিত হয়েছে? লাখখানেক সাধারণ মুসলিমদের সাথে ভিড়ে গিয়ে কি তারা তাদের হাতের রক্ত ধুয়ে ফেলতে পারবে? পুলিশ হত্যা সহ তারা সাঈদীর ফাসির রায়ের বিরুদ্ধে যে তান্ডব করেছিল সেটা মোচন হয়ে যাবে? নাকি হেফাজতের চেইন অব কমান্ড পরিচালিত হচ্ছে জামাতের দ্বারা? কোনটা? যদি তা না হতো তাহলে এভাবে প্রকাশ্যে এই ঘোষনা তারা কিভাবে দেয়?
১৩. অবিলম্বে গ্রেপ্তারকৃত সকল আলেম-ওলামা, মাদরাসা ছাত্র ও তৌহিদী জনতাকে মুক্তিদান, দায়েরকৃত সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং আহত ও নিহতদের ক্ষতিপূরণসহ দুষ্কৃতকারীদেরকে বিচারের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি দিতে হবে।
তারা যদিও না বলুক কোন মিথ্যা মামলায় কাকে আটকে রাখা হয়েছে তবুও আমি তাদের সব দাবিদাওয়া বক্তব্য শোনার পর এই সিদ্ধান্তে আসতে বাধ্য হয়েছি যে এই কথিত আলেম ওলামা মাদ্রসার ছাত্র মুলত -জামাত শিবিরের গ্রেপ্তারকৃত লোকজন। নাইলে তারাই বলুক কাদের কথা তারা বলেছে। তারা কেন তাহলে যু্দ্ধাপরাধীদের বিচারে তাদের সমর্থন ব্যাক্ত করছে না এই বলে যে এটা রাজনৈতিক ইস্যু। দেশের সাথে বেঈমানী যারা করেছে একাত্তরে লক্ষ লক্ষ মানুষ হত্যায় নারী ধর্ষনে পাকিস্তানী বাহিনীকে সহায়তা করেছে তাদের বিরুদ্ধে কেন তার মুখ বন্ধ? তারাও কি জামাত শিবিরের মতো “দেশপ্রেম ঈমানের অঙ্গ” হাদিস খানা অস্বীকার করবে এখন?
তাদের গতকালের সমাবেশের বক্তব্যগুলো যেমনটা ধারনা করছিলাম সেরকমই হযেছে। অরাজনৈতিক ছদ্মবেশে রাজনৈতিক বক্তব্য।
স্পষ্ট সরিকার বিরোধী বক্তব্য। তারা যদি রাজনৈতিক বক্তব্য না দিতো তাহলে কি করে বলে যে ক্ষমতায় যেতে হলে বা টিকে থাকতে হলে এই তেরো দফা দাবী মেনেই আসতে হবে?(আজকের বিভিন্ন পত্রিকার প্রধান শিরোনাম।) রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার সাথে ইসলামের হেফাজতের কি সম্পর্ক? শফি সাহেব বুঝিয়ে বলবেন কি?
কথা হলো একাত্তরে জামাতে ইসলাম ইসলাম রক্ষার নামে যা করেছে (তারা তখন এত প্রভাবশালী ছিলনা শুধু চান্সটা নিয়েছে।) এখন হেফাজতে ইসলামও একই রুপে ইসলাম রক্ষার নামে (তারাও চান্স নিচ্ছে ইসলাম ধর্মকে উদ্ধার করে ফেলবে বলে) জামাতকেই ফলো করছে। এই কারণে তাদের কোন ভাবেই ইসলামের হেফাজতকারী বলা যাবে না। তারা শান্তির ধর্ম ইসলামের অপব্যাবহার করে উগ্রতা ছড়াচ্ছে। যা কিনা মুলত এতদিন জামাত শিবির করতো। এতদিন ইসলাম রক্ষার নামে রাজনীতি করেছে “জামাত শিবির” এখন “হেফাজতে ইসলাম”।
আর হেফাজতে ইসলাম এর এই অযৌক্তিক দাবী গুলো বাংলাদেশকে আফগানিস্তান নয়তো পাকিস্তানের পরিনতির দিকে নিয়ে যাবে। কিন্তু তখন সময় থাকবে না ।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: কে যে কি চায় সেটা কি একটু বুঝতে পারছেন না?
২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২০
ওছামা বলেছেন: আমার মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করোনা, আমার ধর্মবিশ্বাস বেচে দিওনা। আমাকে শ্বাস নিতে দাও।আমি ক্লান্ত, বিধ্বস্ত, বিভ্রান্ত।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আপনার পোস্টে খিচুরি পাকিয়ে ফেলেচেন। শুধু খিচুরি না ল্যাটকা খিচুরি!
৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হেফাজতের তের দফা ঃ আবেগ ,উসকানি বা ঘৃণা নয় চলুন দেখি যুক্তির চোখে
১. সংবিধানে ‘আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ পুনঃস্থাপন এবং কোরআন-সুন্নাহবিরোধী সব আইন বাতিল করা।
মতামত ঃ
৯০% মুসলিম সংখ্যা গরিষ্ঠ দেশে এই দাবিটা অনেকের থাকতেই পারে এর সাথে বাংলাকে আফগান করার কোন যোগসুত্র আমি অন্তত খুজে পাচ্ছি না ।তবে হ্যা দাবি টা কতো টুকু যুক্তি যুক্ত তা নিয়ে আলোচনা হতেই পারে । ।অনেকের মতেই সুদীর্ঘ ৩০ বছর এর বেশী সময় এটা সংবিধান এর অংশ ছিলো।এতে আমাদের অন্য ধর্মালম্বী ভাইদের কতটুকু অসুবিধা হয়েছিলো বা কিভাবে তাদের অধিকার ক্ষুন্ন হয়েছিলো তা যদি তথ্য ও যুক্তি সহকারে উপস্থাপন করা যায় তবে এই দাবির যৌক্তিকতা সহজেই বুঝা যাবে
২. আল্লাহ্, রাসুল (সা.) ও ইসলাম ধর্মের অবমাননা এবং মুসলমানদের বিরুদ্ধে কুৎসা রোধে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে জাতীয় সংসদে আইন পাস।
মতামত ঃ
এ বিষয়ে আমি এক মত।কিন্তু এই আইনের অপব্যবহার যাতে না হয় সে ই ব্যাপার টি বিবেচনায় আনা উচিত ।
৩. কথিত শাহবাগি আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী স্বঘোষিত নাস্তিক-মুরতাদ এবং প্রিয় নবী (সা.)-এর শানে জঘন্য কুৎসা রটনাকারী ব্লগার ও ইসলামবিদ্বেষীদের সব অপপ্রচার বন্ধসহ কঠোর শাস্তিদানের ব্যবস্থা করা।
মতামত ঃ
জঘন্য কুৎসা রটনাকারী ব্লগার ও ইসলামবিদ্বেষী যদি আসলেই থেকে থাকে তবে বিচার হওয়া উচিত। এই বিষয়ে এ তথ্য ও প্রমাণের উপস্থাপন বাঞ্চনীয় এবং অভিযুক্তকে আত্বপক্ষ সমর্থন সুযোগও দেওয়া উচিত
৪. ব্যক্তি ও বাকস্বাধীনতার নামে সব বেহায়াপনা, অনাচার, ব্যভিচার, প্রকাশ্যে নারী-পুরুষের অবাধ বিচরণ, মোমবাতি প্রজ্বালনসহ সব বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ বন্ধ করা।
মতামত ঃ
"প্রকাশ্যে নারী-পুরুষের অবাধ বিচরণ" বলতে তারা ঠিক কি বুঝাতে চাইছেন বোধগম্য নয় ।যদি তারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এবং ঢাকা শহরের অভিজাত শ্রেনীর এক্স কালচারকে বুঝিয়ে থাকেন তবে সমর্থন যোগ্য কিন্তু যদি এটা বুঝিয়ে থাকেন যে নারী পুরুষ এক সাথে এক অফিস এ কাজ করতে পারবেনা...একটা কথাই বলবো ......না থাক বলবোও না
৫. ইসলামবিরোধী নারীনীতি, ধর্মহীন শিক্ষানীতি বাতিল করে শিক্ষার প্রাথমিক স্তর থেকে উচ্চমাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত ইসলাম ধর্মীয় শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করা।
মতামত ঃ
"ইসলামবিরোধী নারীনীতি" বোধ গম্য নয় ।আমরা তাদের কাছে ইসলামি নারী নীতি সম্পর্কে জানতে চাইতে পারি।হয়তো ব্যাপার টা ক্লিয়ার হবে।উনারা আলেম মানুষ নিশ্চয়ই এই বিষয় এর ভালো ব্যাখ্যা দিবেন।কোন ধর্মান্ধ এর মতো ব্যাখ্যা দিবেন না
৬. সরকারিভাবে কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণা এবং তাদের প্রচারণা ও ষড়যন্ত্রমূলক সব অপতৎপরতা বন্ধ করা।
মতামত ঃ
অমুসলিম ঘোষণা করার মতো অধিকার ইসলাম আসলেই কোন সরকার কিংবা গোষ্ঠিকে দিয়েছে কিনা আমি জানিনা।কেন অমুসলিম ঘোষণা করা হবে এই বিষয়এ দুই পক্ষ এরই বক্তব্য শোনা যেতে পারে।
৭. মসজিদের নগর ঢাকাকে মূর্তির নগরে রূপান্তর এবং দেশব্যাপী রাস্তার মোড়ে ও কলেজ-ভার্সিটিতে ভাস্কর্যের নামে মূর্তি স্থাপন বন্ধ করা।
মতামত ঃ
গ্রহণ যোগ্য নয়
৮. জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমসহ দেশের সব মসজিদে মুসল্লিদের নির্বিঘ্নে নামাজ আদায়ে বাধাবিপত্তি ও প্রতিবন্ধকতা অপসারণ এবং ওয়াজ-নসিহত ও ধর্মীয় কার্যকলাপে বাধাদান বন্ধ করা।
মতামত ঃ
বিনা শর্তে সমর্থন যোগ্য
৯. রেডিও-টেলিভিশনসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে দাড়ি-টুপি ও ইসলামি কৃষ্টি-কালচার নিয়ে হাসিঠাট্টা এবং নাটক-সিনেমায় নেতিবাচক চরিত্রে ধর্মীয় লেবাস-পোশাক পরিয়ে অভিনয়ের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের মনে ইসলামের প্রতি বিদ্বেষমূলক মনোভাব সৃষ্টির অপপ্রয়াস বন্ধ করা।
মতামত ঃ
আমাদের মিডিয়াতে ধর্মকে যেই নেগেটিভ ভাবে উপস্থাপন করা হয় তা দুঃখ জনক ।এটা বন্ধ হওয়া উচিত ।কিন্তু একি সাথে রাজাকারদের কার্যকলাপ এর প্রচার এই নিয়মের বাইরে থাকবে এই নিয়ম করা উচিত । এই বিষয়ে আলোচনা হওয়া উচিত
১০. পার্বত্য চট্টগ্রামসহ দেশব্যাপী ইসলামবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত এনজিও এবং খ্রিস্টান মিশনারিগুলোর ধর্মান্তকরণসহ সব অপতৎপরতা বন্ধ করা।
মতামত ঃ
ঠিক কি ধরণের তৎপর তাকে অপতৎপরতা বলা হচ্ছে ব্যাখ্যা ও প্রমাণ দাবি করা দরকার ।যুক্তিযুক্ত হলে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
১১. রাসুলপ্রেমিক প্রতিবাদী আলেম-ওলামা, মাদ্রাসার ছাত্র ও তৌহিদি জনতার ওপর হামলা, দমন-পীড়ন, নির্বিচার গুলিবর্ষণ এবং গণহত্যা বন্ধ করা।
মতামত ঃ
বিনা শর্তে সমর্থন যোগ্য
১২. সারা দেশের কওমি মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষক, ওলামা-মাশায়েখ ও মসজিদের ইমাম-খতিবকে হুমকি-ধমকি, ভয়ভীতি দানসহ তাদের বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্র বন্ধ করা।
মতামত ঃ
বিনা শর্তে সমর্থন যোগ্য
১৩. অবিলম্বে গ্রেপ্তারকৃত সব আলেম-ওলামা, মাদ্রাসাছাত্র ও তৌহিদি জনতাকে মুক্তিদান, দায়ের করা সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং আহত ও নিহত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণসহ দুষ্কৃতকারীদের বিচারের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি দিতে হবে
মতামত ঃ
বিনা শর্তে সমর্থন যোগ্য
মূল দাবি গুলো পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্ব পুর্ণ দাবির কিছু ছোট অংশকে মুলতো বড় করে দেখানোর চেষ্টা করে দেখানো হচ্ছে।১৩ দফা দাবি নিয়ে আলোচনা হতে পারে এবং যুক্তি যুক্ত বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা হওয়া উচিত।মাদ্রাসা ছাত্রদের ঢালাও ভাবে ধর্মান্ধ না বলে তাদের দাবি গুলোর যুক্তি যৌক্তিকতা বুঝার চেষ্টা করুন ।কারো উসকানিতে কান না দিয়ে বিবেক বুদ্ধি ব্যবহার করুন ।
@মনজুরুল ভাঈয়ের পোষ্টাই কপি পেষ্ট দিলাম আপনার জন্য।
দেখুনতো আপনারটাও যুক্তি!
মন্জুরুল ভাইয়েরটাও যুক্তি! কোনটাতে সত্য বেশি, জোর বেশী!!!
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ১. সংবিধানে ‘আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ পুনঃস্থাপন এবং কোরআন-সুন্নাহবিরোধী সব আইন বাতিল করা।
মতামত ঃ
৯০% মুসলিম সংখ্যা গরিষ্ঠ দেশে এই দাবিটা অনেকের থাকতেই পারে এর সাথে বাংলাকে আফগান করার কোন যোগসুত্র আমি অন্তত খুজে পাচ্ছি না ।তবে হ্যা দাবি টা কতো টুকু যুক্তি যুক্ত তা নিয়ে আলোচনা হতেই পারে । ।অনেকের মতেই সুদীর্ঘ ৩০ বছর এর বেশী সময় এটা সংবিধান এর অংশ ছিলো।এতে আমাদের অন্য ধর্মালম্বী ভাইদের কতটুকু অসুবিধা হয়েছিলো বা কিভাবে তাদের অধিকার ক্ষুন্ন হয়েছিলো তা যদি তথ্য ও যুক্তি সহকারে উপস্থাপন করা যায় তবে এই দাবির যৌক্তিকতা সহজেই বুঝা যাবে
এখানে ০ পার্সেন্ট হোক আর ৯০ পার্সেন্ট হোক দাবী যে কোন ধম্যের মানুষেরই থাকতে পারে। কথা হলো তার যৌক্তিকতা কি? আফগান করার যৌক্তিকতা খুজে পাচ্ছেন না ওকে। দেখেন এবার।
আফগানিস্তানে তালেবানদের আন্দোলন হলো সুন্নি ইসলামি এবং পশতুন জাতীয়তাবাদী আন্দোলন। পশতুন আন্দোলন থেকেই মূলত তালেবান আন্দোলনের সূত্রপাত। ১৯৯৪ সালে আফগানিস্তানে তারা প্রসিদ্ধি লাভ করে। এই আন্দোলনের প্রথম সূচনা হয় ধর্মীয় সভা-সেমিনার থেকে, বিশেষ করে সৌদি আরব থেকে ধর্মের বাণী প্রচারের নামে বিভিন্ন দেশে অর্থপ্রাপ্তির পথ ধরে। তালেবানরা ক্ষমতায় গেলে পাকিস্তানের পশতুন এবং আফগানিস্তানে শান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠা এবং শরিয়া তথা ইসলামি আইন অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালনার অঙ্গীকার করে। তারা ইসলামি বিচার-ব্যবস্থার কথা বলে জনসমর্থন আদায়ে সমর্থ হয়। শুধু তাই নয়, তারা সাধারণ মানুষকে ইসলামি শরিয়া প্রতিপালন এবং নারীদের জন্য বোরকা পরিধান বাধ্যতামূলক করে। একইভাবে তালেবানরা টেলিভিশন, গান, সিনেমা ইত্যাদি বন্ধ করে দেয় এবং আট বছর বয়স থেকে মেয়েদের স্কুলে যাওয়া নিষিদ্ধ করে।
কি বুঝা গেছে কিছু? তবে হ্যা টিনের চশমা পড়ে রাখলে বুঝবেন না।
২. আল্লাহ্, রাসুল (সা.) ও ইসলাম ধর্মের অবমাননা এবং মুসলমানদের বিরুদ্ধে কুৎসা রোধে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে জাতীয় সংসদে আইন পাস।
মতামত ঃ
এ বিষয়ে আমি এক মত।কিন্তু এই আইনের অপব্যবহার যাতে না হয় সে ই ব্যাপার টি বিবেচনায় আনা উচিত ।
আপনি আমার পোস্টে দেয়া যুক্তিটা পড়ে দেখুন কি বলেছি। শুধু আপনি আমি চাইলেই হবে না ইসলামকে চাইতে হবে।
৩. কথিত শাহবাগি আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী স্বঘোষিত নাস্তিক-মুরতাদ এবং প্রিয় নবী (সা.)-এর শানে জঘন্য কুৎসা রটনাকারী ব্লগার ও ইসলামবিদ্বেষীদের সব অপপ্রচার বন্ধসহ কঠোর শাস্তিদানের ব্যবস্থা করা।
মতামত ঃ
জঘন্য কুৎসা রটনাকারী ব্লগার ও ইসলামবিদ্বেষী যদি আসলেই থেকে থাকে তবে বিচার হওয়া উচিত। এই বিষয়ে এ তথ্য ও প্রমাণের উপস্থাপন বাঞ্চনীয় এবং অভিযুক্তকে আত্বপক্ষ সমর্থন সুযোগও দেওয়া উচিত
হু বিচার হওয়া উচিত এবং তা হতে হবে কোরান মোতাবেক। যেহেতু ইসলাম ধর্মকে টানা হয়েছে। আর হ্যাঁ শাস্তি কে দিতে পারে সেটাও বলেছি। আর আরেকটি কথা শুধু শাহাবাগের নাস্তিকদের বিচারই চাইলেন অন্য নাস্তিকদের বিচার চাইরেন ন কেন? সব আঙ্গুল শাহাবাগের দিকে কেন?
৪. ব্যক্তি ও বাকস্বাধীনতার নামে সব বেহায়াপনা, অনাচার, ব্যভিচার, প্রকাশ্যে নারী-পুরুষের অবাধ বিচরণ, মোমবাতি প্রজ্বালনসহ সব বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ বন্ধ করা।
মতামত ঃ
"প্রকাশ্যে নারী-পুরুষের অবাধ বিচরণ" বলতে তারা ঠিক কি বুঝাতে চাইছেন বোধগম্য নয় ।যদি তারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এবং ঢাকা শহরের অভিজাত শ্রেনীর এক্স কালচারকে বুঝিয়ে থাকেন তবে সমর্থন যোগ্য কিন্তু যদি এটা বুঝিয়ে থাকেন যে নারী পুরুষ এক সাথে এক অফিস এ কাজ করতে পারবেনা...একটা কথাই বলবো ......না থাক বলবোও না
বলবেন না কেন? দেশটাকে কি মধ্যযুগের দিকেঠেলে দিতে চাচ্ছে না ওরা? এই প্রাগৈতিহাসিক টপিক নিয়ে ক্যাচাল করার রুচি হচ্ছে না।
১১. রাসুলপ্রেমিক প্রতিবাদী আলেম-ওলামা, মাদ্রাসার ছাত্র ও তৌহিদি জনতার ওপর হামলা, দমন-পীড়ন, নির্বিচার গুলিবর্ষণ এবং গণহত্যা বন্ধ করা।
মতামত ঃ
বিনা শর্তে সমর্থন যোগ্য
আমি উত্তর আমার পোস্টে দিয়েছি আপনি যুক্তি খন্ডন করুন। না পারলে অফ যান।
১২. সারা দেশের কওমি মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষক, ওলামা-মাশায়েখ ও মসজিদের ইমাম-খতিবকে হুমকি-ধমকি, ভয়ভীতি দানসহ তাদের বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্র বন্ধ করা।
মতামত ঃ
বিনা শর্তে সমর্থন যোগ্য
১৩. অবিলম্বে গ্রেপ্তারকৃত সব আলেম-ওলামা, মাদ্রাসাছাত্র ও তৌহিদি জনতাকে মুক্তিদান, দায়ের করা সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং আহত ও নিহত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণসহ দুষ্কৃতকারীদের বিচারের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি দিতে হবে
মতামত ঃ
বিনা শর্তে সমর্থন যোগ্য
হুম ষড়যন্ত্র বন্ধ হোক।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে এই তৌহিদী জনতাকে কোথায় কবে আটকানো হয়েছে? আমার জানা মতে শুধু জামাত শিবিরের ভন্ডগুলোকেই আটকানো হয়েছে। আমি বিস্তারিত যেহেতু পোস্টে বলেছি সেহেতু এই খানে বিতং করে লিখার কোন যুক্তি নেই।
মূল দাবি গুলো পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্ব পুর্ণ দাবির কিছু ছোট অংশকে মুলতো বড় করে দেখানোর চেষ্টা করে দেখানো হচ্ছে।১৩ দফা দাবি নিয়ে আলোচনা হতে পারে এবং যুক্তি যুক্ত বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা হওয়া উচিত।মাদ্রাসা ছাত্রদের ঢালাও ভাবে ধর্মান্ধ না বলে তাদের দাবি গুলোর যুক্তি যৌক্তিকতা বুঝার চেষ্টা করুন ।কারো উসকানিতে কান না দিয়ে বিবেক বুদ্ধি ব্যবহার করুন ।
@মনজুরুল ভাঈয়ের পোষ্টাই কপি পেষ্ট দিলাম আপনার জন্য।
দেখুনতো আপনারটাও যুক্তি!
মন্জুরুল ভাইয়েরটাও যুক্তি! কোনটাতে সত্য বেশি, জোর বেশী!!!
আচ্ছা আপনি তাহরে কপিপেস্ট করেছেন ঠিকাছে। তার উত্তরও দিচ্ছি।
অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ দাবীগুলোকে হাইলাইট করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে তো সেগুলো কোনগুলো? বলে যান আমি পয়েন্ট ধরে উত্তর দিবো।
আমারটা ও যুক্তি আর উনার টাও যুক্তি কিন্তু আমার কছে মনে হচ্ছে তিনি সঠিক যুক্তি দেন নাই। আর কারটা বেশী যৌক্তিক সেইটা আপনি কি বুঝতে পারছেন না নাকি আপনি আমার পোস্ট ভাল ভাবে পড়েন নাই?
আমি যত রেফারেন্স ইউজ করেছি যুক্তি নিয়ে এসেছি তিনি তো কোন প্রকার রেফারেন্স ছাড়াই যুক্তি দিয়েছেন! এখন আপনিই বলুন কোন যুক্তিটা বেশী গ্রহণ যোগ্য? প্রমান সহ যুক্তি না অপ্রমাণিত যুক্তি!
৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
উরাধুরা নিউজ বলেছেন: ভালো লাগলো
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ এই তথ্য যুক্তিগুলো শেয়ার করুন শুধু।
৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
নিয়ামুল ইসলাম বলেছেন: দুঃখিত বলেছেন: এই দেশের উপর শয়তান বেশ ভালো ভাবেই ভর করেছে।
সহমত
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: হুম এই শয়তানকে যেন আমরা না পালি।
৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: খুবই ভাল বিশ্লেষণ, বাংলাকে আফগান করা হবেনা যে সব ছাগলেরা বলতেছে, তারা যেন দেওবন্দি আর হাট হাজারীর আদর্শ সম্পর্কে আগে জেনে পড়ে আসে, ওদের মূলনীতিই হচ্ছে জঙ্গিবাদ ও তালেবানি রাষ্ট্র ব্যাবস্থা।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: হুম ঠিক বলেছো।
৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: প্রথম প্লাস দাতার নাম দিকভ্রান্ত*পথিক
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: জেনে প্রীত হলাম!
৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: প্রতিটি পয়েন্টের যুক্তি আমার পছন্দ হইছে । বলব আমার মনমতই হইছে । তবে ঐযে বাম হাত চালানি পাব্লিক আছে না ? উপরে ২জনরে পাইলাম । আমি সময় করে আবার আসব দেখতে কত দুর যায় ।
জয় বাংলা
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: হা হাহা সব প্রস্তুতি আছে হিমু ভাই! এই বার এক্করে কোরান হাদিস নিয়া বসছি!
৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
দুঃখিত বলেছেন: কিভাবে বুঝবো আপু বলেন ?! খালি তো কনফিউশন আর গোলক ধাঁধার মধ্যে আছি দেশ নিয়া
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: কি যে করবো ভাই! দেশটারে শয়তান গিলে নিলো! আমরা কি? আমরা তো আবাল জণগন! দেশপ্রেম ছাড়া কিছু নাই!
১০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১
বৃক্ষ বলেছেন: সুন্দর বিশ্লেষনধর্মী পোষ্ট। স্টিকি করার আবেদন জানাচ্ছি।
আর খিচুড়ীখোর হেফাজতীদের জন্য রইল ঘৃণা ।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: পোস্ট স্টিকি করতে হলে লিসানি ভাইয়ের পোস্টটাই করা উচিৎ!
আপনাকে ধন্যবাদ। খিচুড়িখোর দের প্রতিঘৃণা!
১১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০২
আমিনুর রহমান বলেছেন:
যারা হেফাজতে জামাতের পক্ষে বলছেন তাদের জন্যঃ
ফিফার পোষ্টে কান্ডারী অথর্বের কমেন্টস থেকে কপি করে দিলামঃ
হেফাজত অর্থ হল রক্ষাকরা আর হেফাজতে ইসলাম অর্থ দাড়ায় ইসলামের রক্ষাকারী। এবার আসুন যদি তাই হয় তবে ইসলাম রক্ষা করতে আমাদের কি করনিয় সেই বিষয় গুলো সম্পর্কে একটু জেনে নেইঃ
প্রথমত আমরা যে নিজেদের মুসলমান বলে দাবী করি আমরা নিজেরা কতটা আমাদের ধর্মকর্মের হেফাজত করি ?
দ্বিতীয়ত এই দেশে অনেক ভণ্ড পীর রয়েছেন যারা সাধারন ধর্ম ভীরু মানুষগুলোর ধর্মের অনুভূতি নিয়ে পতিতাদের মত ধর্ম ব্যাবসা করে যাচ্ছেন তাদের বিরুদ্ধে কতটা ইসলামের হেফাজত করছি ?
তৃতীয় যে বিষয়টি না বললেই নয় মাজার ঘিরে অবাধে চলছে যে নাচ গান, মাদক সেবন আর অবাধ যৌনাচার অথবা আল্লাহর কাছে যারা জীবনে একবারও হাত তুলেছেন কিনা সন্দেহ আছে তেমন লোকেরা যখন মাজারে শুয়ে থাকা অলি আউলিয়াদের কাছে হাত তুলে দোয়া চায় আর টাকা দেয় কিংবা শিন্নী বিলায় তখন কোথায় থাকে আমাদের হেফাজতে ইসলাম ?
চতুর্থ বিষয় হেফাজতে ইসলামের নামে যারা আজ তাদের ১৩ টি দাবীর মধ্যে একটি দাবী তুলেছেন মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য ভেঙ্গে দেয়ার তাহলে সেই ক্ষেত্রে কেন হিন্দু, বৌদ্ধদের মন্দিরে যেসব মূর্তি স্থাপিত রয়েছে কিংবা গির্জায় যীশুর যে প্রতিকৃতি রয়েছে সেগুলো ভেঙ্গে ফেলার দাবী করা উচিত নয় কি ?
বাংলাদেশ কোন ইসলামিক প্রজাতন্ত্র নয় যেখানে বাংলাদেশ সংবিধানে স্পষ্টভাবে লিখিত রয়েছে রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম তবে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সহ অন্যান্য ধর্ম পালনে সমমর্যাদা এবং সমঅধিকার নিশ্চিত করবেন সেখানে একজন নাস্তিকের সেই অধিকার প্রাপ্য যদিও নাস্তিকের নামে কিছু ধর্ম বিদ্বেষ ছড়ায় তাদের শাস্তি হওয়া উচিত কিন্তু তবে সেটা এতকাল পরে কেন শুধুমাত্র হেফাজতে ইসলামের বিধ্বংসী মূলক প্রতীবাদের হুমকিতে ভয় পেয়ে সরকার কিছু যাচাই বাছাই না করে নাস্তিকদের পাশাপাশি আস্তিক ব্লগারদেরও গ্রেপ্তার মূলক হয়রানি করছে সেটা বোধ গম্য নয়। আর ব্লগাররা এই পর্যন্ত কোন বিধ্বংসী মূলক কর্মসূচী যেখানে পালন করে নাই অথচ যারা আজ ধর্মের নাম নিয়ে বিধ্বংসী মূলক কর্মসূচী পালন করছে তাদের বিরুদ্ধে সরকারের কেন কোন গ্রেপ্তার কর্মসূচী নেই সেটা জানার অধিকার সাধারন জনগণ হিসেবে আমাদের রয়েছে। ইসলামের হেফাজত এর জন্য এমন বিধ্বংসী মূলক কর্মকাণ্ডের কথা কোথায় রয়েছে আমি জানতে চাই? দেশের এবং দেশের মানুষের এইসব বিধ্বংসী মূলক কাজে কি পরিমান ক্ষয় ক্ষতি হয় সেটা কি ইসলাম কোন ভাবেই সমর্থন দেয় ?
আজ হেফাজতে ইসলামের ভাষ্যমতে লংমার্চকে যদি হিজরত বলি তাহলে রাজাকারের বিচার দাবী করে অনশন কর্মসূচীকে কেন জিহাদ বলব না ?
এবার আমার প্রশ্নঃ
সর্বোপরি গত ৪২ বছরে একবারের জন্যও কি এমন লংমার্চ এর ডাক দিয়েছিলেন তারা যারা যে রাজাকারদের কারনে ৭১ এ এদেশে ৩০ লক্ষ শহীদ আর ২ লক্ষ মা-বোন বিবস্র হয়েছিল ???? নাকি এরা সবাই নাস্তিক ছিলো???? যারা হেফাজতের পক্ষে এই প্রশ্নের উত্তর আবশ্যক
এতদিন কোথায় ছিলো তাদের ইসলামী বোধ !!! নাকি ইসলামী বোধ আগে কিছুটা ছিলো এখন তা শেষ হয়ে গেছে !!!!
এম হুসাইনের কমেন্টস যা আশিক মাসুমের পোষ্ট দেয়াঃ
“...যারা ধর্ম সম্পর্কে নানা মতের সৃষ্টি করেছে ও বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়েছে তাদের কোন কাজের দায়িত্ব তোমার নেই, তাদের বিষয় আল্লাহর এখতিয়ারভুক্ত।...” –আল কোরআন (সুরা আনআমঃ১৫৯)
“...ধর্মে কোন জবরদস্তি নেই। সৎ পথ ভ্রান্তপথ থেকে সুস্পষ্ট হয়েছে।...” –আল কোরআন (সুরা বাকারাঃ২৫৬)
“...(ধর্ম সম্পর্কে) বিদ্রূপকারীদের বিরুদ্ধে আমিই (আল্লাহ) আপনার জন্য
যথেষ্ট...” –আল কোরআন (সুরা হিজরঃ৯৫)
“...যদি তারা আত্মসমর্পণ (আল্লাহর কাছে) করে তবে নিশ্চয়ই তারা পথ পাবে। আর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয় তবে তোমার কাজ তো কেবল প্রচার করা। আল্লাহর দৃষ্টিতে রয়েছে সকল বান্দা।”–আল কোরআন
(সুরা আল ইমরানঃ২০)
“...তারপর ওরা যদি মুখ ফিরিয়ে নেয় তবে তোমার কর্তব্য তো শুধুমাত্র স্পষ্ট বাণী পৌঁছে দেয়া...”–আল কোরআন (সুরা নাহলঃ৮২)
“...তুমি মানুষকে হিকমত ও সৎ উপদেশ দিয়ে তোমার প্রতিপালকের (আল্লাহর)পথে ডাক এবং তাদের সাথে ভালভাবে আলোচনা কর। তাঁর (আল্লাহর) পথ ছেড়ে যে বিপথে যায় তার সম্পর্কে আল্লাহ্ই ভাল জানেন, আর যে সৎ পথে আছে তা-ও তিনিই ভাল করে জানেন”
– আল কোরআন (সুরা নাহলঃ১২৫)
“...তোমাদের কাজ তো কেবল প্রচার করা, আর হিসাব-নিকাশ তো আমার কাজ...” –আল কোরআন (সুরা রাদঃ৪০)
“...আর তোমাদের এই যে জাতি (মানবজাতি), এ তো একই জাতি। আর আমিই (আল্লাহ্) তোমাদের প্রতিপালক। তাই আমাকেই ভয় কর। কিন্তু তারা (মানুষ) নিজেদের বহু ভাগে বিভক্ত করেছে। প্রত্যেক দলই নিজ নিজ মতবাদ নিয়ে সন্তুষ্ট। সুতরাং ওদেরকে কিছু কালের জন্য বিভ্রান্তিতে থাকতে দাও।” –আল কোরআন (সুরা মুমিনুনঃ৫২-৫৪)
“...আমি প্রত্যেক সম্প্রদায়ের জন্য এবাদতের নিয়ম কানুন নির্ধারিত করে দিয়েছি যা ওরা পালন করে... তুমি ওদেরকে তোমার প্রতিপালকের দিকে ডাক... ওরা যদি তোমার সাথে তর্ক করে তবে বল, ‘তোমরা যা কর সে সম্পর্কে আল্লাহ্ ভাল করেই জানেন। তোমরা যে বিষয়ে মতভেদ করছ আল্লাহ্ কিয়ামতের দিন সে বিষয়ে তোমাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবেন...” –আল কোরআন (সুরা হজঃ৬৭-৬৯)
সর্বোপরি এই পোষ্টেও গিয়ে দেখে আসবেন
এরপর যারা না বুঝবেন। আমার কিছু বলার নাই
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৬
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন:
সর্বোপরি গত ৪২ বছরে একবারের জন্যও কি এমন লংমার্চ এর ডাক দিয়েছিলেন তারা যারা যে রাজাকারদের কারনে ৭১ এ এদেশে ৩০ লক্ষ শহীদ আর ২ লক্ষ মা-বোন বিবস্র হয়েছিল ???? নাকি এরা সবাই নাস্তিক ছিলো???? যারা হেফাজতের পক্ষে এই প্রশ্নের উত্তর আবশ্যক
এতদিন কোথায় ছিলো তাদের ইসলামী বোধ !!! নাকি ইসলামী বোধ আগে কিছুটা ছিলো এখন তা শেষ হয়ে গেছে !!!!
এম হুসাইনের কমেন্টস যা আশিক মাসুমের পোষ্ট দেয়াঃ
“...যারা ধর্ম সম্পর্কে নানা মতের সৃষ্টি করেছে ও বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়েছে তাদের কোন কাজের দায়িত্ব তোমার নেই, তাদের বিষয় আল্লাহর এখতিয়ারভুক্ত।...” –আল কোরআন (সুরা আনআমঃ১৫৯)
“...ধর্মে কোন জবরদস্তি নেই। সৎ পথ ভ্রান্তপথ থেকে সুস্পষ্ট হয়েছে।...” –আল কোরআন (সুরা বাকারাঃ২৫৬)
“...(ধর্ম সম্পর্কে) বিদ্রূপকারীদের বিরুদ্ধে আমিই (আল্লাহ) আপনার জন্য
যথেষ্ট...” –আল কোরআন (সুরা হিজরঃ৯৫)
“...যদি তারা আত্মসমর্পণ (আল্লাহর কাছে) করে তবে নিশ্চয়ই তারা পথ পাবে। আর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয় তবে তোমার কাজ তো কেবল প্রচার করা। আল্লাহর দৃষ্টিতে রয়েছে সকল বান্দা।”–আল কোরআন
(সুরা আল ইমরানঃ২০)
“...তারপর ওরা যদি মুখ ফিরিয়ে নেয় তবে তোমার কর্তব্য তো শুধুমাত্র স্পষ্ট বাণী পৌঁছে দেয়া...”–আল কোরআন (সুরা নাহলঃ৮২)
“...তুমি মানুষকে হিকমত ও সৎ উপদেশ দিয়ে তোমার প্রতিপালকের (আল্লাহর)পথে ডাক এবং তাদের সাথে ভালভাবে আলোচনা কর। তাঁর (আল্লাহর) পথ ছেড়ে যে বিপথে যায় তার সম্পর্কে আল্লাহ্ই ভাল জানেন, আর যে সৎ পথে আছে তা-ও তিনিই ভাল করে জানেন”
– আল কোরআন (সুরা নাহলঃ১২৫)
“...তোমাদের কাজ তো কেবল প্রচার করা, আর হিসাব-নিকাশ তো আমার কাজ...” –আল কোরআন (সুরা রাদঃ৪০)
“...আর তোমাদের এই যে জাতি (মানবজাতি), এ তো একই জাতি। আর আমিই (আল্লাহ্) তোমাদের প্রতিপালক। তাই আমাকেই ভয় কর। কিন্তু তারা (মানুষ) নিজেদের বহু ভাগে বিভক্ত করেছে। প্রত্যেক দলই নিজ নিজ মতবাদ নিয়ে সন্তুষ্ট। সুতরাং ওদেরকে কিছু কালের জন্য বিভ্রান্তিতে থাকতে দাও।” –আল কোরআন (সুরা মুমিনুনঃ৫২-৫৪)
“...আমি প্রত্যেক সম্প্রদায়ের জন্য এবাদতের নিয়ম কানুন নির্ধারিত করে দিয়েছি যা ওরা পালন করে... তুমি ওদেরকে তোমার প্রতিপালকের দিকে ডাক... ওরা যদি তোমার সাথে তর্ক করে তবে বল, ‘তোমরা যা কর সে সম্পর্কে আল্লাহ্ ভাল করেই জানেন। তোমরা যে বিষয়ে মতভেদ করছ আল্লাহ্ কিয়ামতের দিন সে বিষয়ে তোমাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবেন...” –আল কোরআন (সুরা হজঃ৬৭-৬৯)
সর্বোপরি এই পোষ্টেও গিয়ে দেখে আসবেন
এরপর যারা না বুঝবেন। আমার কিছু বলার ন
ভাইয়া এই সব যদি তরা দেখেও না দেখার ভান করে তাহলে আমরা কি করতে পারি? তারা যদি ভন্ডামি করে ইসলামকে নিয়ে তাহলে তাদর বিচার আল্লাহ করবেন!
কিন্তু আমরা সবাই তাদের বিরুদ্ধে একত্র হই! এ ছাড়া উপায় নাই!
১২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৮
দুঃখিত বলেছেন:
লেখক বলেছেন: কি যে করবো ভাই! দেশটারে শয়তান গিলে নিলো! আমরা কি? আমরা তো আবাল জণগন! দেশপ্রেম ছাড়া কিছু নাই!
এইটাই তো আসল কথা।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৬
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: হুম!
১৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মওদুদী আর কাদিযানি বিরুধী আল্লামা সুফি এখন রাজপথে.....তার বিপক্ষে স্বয়ং আওয়ামীলীগের নেতারাও বলবে না।তবে এই ভাবে চলতে থাকলে বিশ্বে দরবারে বাংলাদেশ মডারেট মুসলিম রাষ্ট্র হিসেবে আর স্বীকৃতি পাবে না।প্রচার পাবে নব্য কট্টর ইমেজ।সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৭
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: মওদুদী আর কাদিযানি বিরুধী আল্লামা সুফি এখন রাজপথে...
তারা কিন্তু শুধু কাদিয়ানী দের বিরুদ্ধেই দাবী করেছে। মওদুদীবাদের বিরুদ্ধে কিছুই বলে নি!
ধন্যবাদ সুন্দর কমেন্টের জন্যে।
১৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২১
একজন আরমান বলেছেন:
হেফাজতে ইসলামঃ রোডম্যাপ টু আফগানিস্তান অর পাকিস্তান
শিরোনামেই বলে দিলেন সব !
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৮
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: তবে ভেতরেও অনেক কথা বলেছি।
ধন্যবাদ আরমান ভাই!
১৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৫
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
কাকে ভরসা বলবেন?
এই ব্লগে কতিপয় জ্ঞানী গুনী (নিজেরাই দাবি করে আর কি) বিরোধী দলীয় নেত্রীকে 'লাল গোলাপী' 'গোলাপী বেগম' সম্বোধনে
বিকৃত সুখ পায়।
কেউ বলার নেই।
কাল এক টক শো তে দেখলাম, এক মন্ত্রী বিরোধীদলীয় মহিলা এম পি কে অস্বস্তিকর অবস্থায় ফেলে দিলেন, তার নোংরা কথা দ্বারা।
এসবই হচ্ছে শিক্ষিত লোকদের কাজ।
তো যারা আধুনিক শিক্ষা পায় না, তাদের কাছে কি আশা করবেন।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আশা করার কিছুই নেই রে ভাই! আশা করলে কি আর ক্ষোভ জমতোআর পো্স্ট দিতাম?
রাজনৈতিকদের নিয়ে আমি হতাশ!
নাইলে কি আর হেফাজতকে হেফাজতি ঢঙএ ধন্যবাদ জানায়!
১৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৮
নিকষ বলেছেন: দেশ আফগানিস্তান হইয়া গেল, দেশ ভারত হইয়া গেল, দেশ ইউরোপ আমেরিকা হইয়া গেল, দেশ নাস্তিকে ভইরা গেল, দেশ ইসলামিস্টে ভইরা গেল - কত ম্যাৎকার, কত শীৎকার।
জনগণরে নিজের দল মতে রাখার জন্য অটোসাজেশনের ব্যবস্থা কইরা রাখসে সবাই। হায়রে বাংলাদেশ।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আরে আপনে তো দেখ্তাসি খিচুরি পাকায় ফেললেন! তাও ল্যাটকা খিচুরি!
১৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৩
এক্সপেরিয়া বলেছেন: আপামনি পুষ্ট ভালা হইছে । জামাতের হেফাজতি ভার্সন যতই চেষ্টা করুক না কেন তা প্রতিহত করা হবে ।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: জামাতের হেফাজতি ভার্সন যতই চেষ্টা করুক না কেন তা প্রতিহত করা হবে ।
এই পিচ্চি পুলাটা যা বুঝতে পারছে অনেক বড় বড় মাথামোটাও বুঝতে পারে নাই!
ধইন্যা ভাইডি!
১৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
নিকষ বলেছেন: খিচুড়ি পাকানো! খারাপ বলেন নাই - তবে আমি পাকাই নাই। পাকাইতেছে গুটিকয়েক। দলীয় আর মতাদর্শীয়, আর ক্ষমতায়নের সিন্নি পাকানো হচ্ছে। যেটাতে জীবনেও স্বাস্থ্য হবে না, ডায়রিয়া হবে।
"আর তোমাদের এই যে জাতি (মানবজাতি), এ তো একই জাতি। আর আমিই (আল্লাহ্) তোমাদের প্রতিপালক। তাই আমাকেই ভয় কর। কিন্তু তারা (মানুষ) নিজেদের বহু ভাগে বিভক্ত করেছে। প্রত্যেক দলই নিজ নিজ মতবাদ নিয়ে সন্তুষ্ট।"
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: গুটিকয়েক তো পাকাইতাছেই! কিন্তু কিয়ের মধ্যে কিয়ের মতো কৈরা পান্তাভতে আবার ঘি ঢাইলেন না! পুস্ট রিলেটেড কমেন্ট করেন।
নিকষ
সবুজ বাতির মালিক
আর এস এস ফিড
ব্লগার পরিসংখ্যান
পোস্ট করেছেন: ০টি
মন্তব্য করেছেন: ১১৩টি
মন্তব্য পেয়েছেন: ০টি
ব্লগ লিখেছেন: ১ বছর ৪ মাস
ব্লগটি মোট ৪০ বার দেখা হয়েছে
আতকা কৈত্তে আইলেন?
১৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৬
নিকষ বলেছেন: ভুল হইসে আফা, কানে ধইরা মাফ চাইলাম, জিন্দেগীতেও আপনের বলগে পা রাখুম না।
আপনের দয়ার শরীর, মুখ ফুইটা জামাত শিবির কন নাই - এতেই আমি খুশি।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৫
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: হ খুশি মুডে যাইতে দিলাম। দয়ার শরীর বইলা কথা। এর চেয়েবড় কথা আপনে আমারে চিন্তারছেন।
২০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৮
একজন আরমান বলেছেন:
আমি রাজনীতি কম বুঝি, তাই এই বিষয়ে কম কথা বলি !
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৮
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: কম আমরা সবাই বুঝি। কিন্তু তাই বলে অন্যায় মেনে নিবো কিভাবে?
২১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫০
কষ্টের অনুভূতি বলেছেন: রোডম্যাপ টু আফগানিস্তান অর পাকিস্তান হলে কি গতকালের সমাবেশ এরকম শান্তিপুর্ন হত?
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৫
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ভাইডি পুস্ট না পৈড়া কমেন্ট করেন ক্যান? পুস্ট পড়েন এরপর কমেন্ট করেন। তারো আগে টিনের চশমা খুইলা নেন। দুইটা ভিডিও লিঙ্ক আছে সেগুলো দেখেন। এরপরে আসেন কথা বলি।
২২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কী পোস্ট করেছেন আপু আপনি! আমি তো থ! অসাধারণ, অসাধারণ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৩৭
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আপনার পোস্ট দেখেই অনুপ্রাণিত হয়েছি আর পোস্টও দিয়েছি আপনি বলায়।
ধন্যবাদ আপনার প্রাপ্য।
২৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: লেখার ধরণ এবং মন্তব্যে বিদ্বেষ না রেখেও বুঝিয়ে বলার পাশাপাশি চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়া এবং সরাসরি বোল্ড করার ধরণে বোঝা যাচ্ছে,
চোখ জ্বলছে।
জ্বালিয়ে রাখুন চোখ। জ্বলন্ত চোখের সামনে কোন সাইড প্যাটার্ন লুকানো যায় না।
ব্রাভো, ব্রাভো।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৩৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: চোখ জ্বলছে।
জ্বালিয়ে রাখুন চোখ। জ্বলন্ত চোখের সামনে কোন সাইড প্যাটার্ন লুকানো যায় না।
চোখ তো জ্বলছেই ভাইয়া। সেই কবে থেকেই জ্বলছে।
২৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৩০
অসীম নীল বলেছেন: মুনিয়া দিদি সুন্দর যুক্তি উপস্থাপণ করেছেন।আমি আপনি সবাই জানি তারা কি চায়। কিন্তু ধর্মের ঢাল ব্যবহার করে তারা আবার অবুঝ বাঙালি গুলারে চুপ কইরা দিতেছে। আসলেই সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৪০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আমি কিন্তু মুনিয়া আপু না।
আমি মহুয়া। ফেবু নিক মুনিয়া আপু আর আমার এক তাই অনেকে প্যাচ লাগায়।
ধর্মরে ঢাল হিসেবে ব্যাবহার করে তারা অনেক বড় ভুল করেছে। দে হ্যাভ টু পে ফর দিস!!
২৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৩২
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: লেখার ধরণ এবং মন্তব্যে বিদ্বেষ না রেখেও বুঝিয়ে বলার পাশাপাশি চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়া এবং সরাসরি বোল্ড করার ধরণে বোঝা যাচ্ছে,
চোখ জ্বলছে।
জ্বালিয়ে রাখুন চোখ। জ্বলন্ত চোখের সামনে কোন সাইড প্যাটার্ন লুকানো যায় না।
ব্রাভো, ব্রাভো।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৪১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৩৩
একজন আরমান বলেছেন:
না অন্যায়ের সঙ্গে আপোষ নয়।
কিন্তু আমি এইটুক সিওর বলতে পারি আমি আপনার থেকে রাজনীতি অনেক কম বুঝি। আর আমি যা কম বুঝি তাতে নাক কম গলাই !
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৪২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: দেশে যেই রাজনীতি এইটা আমার আপানার কারো বোঝারই দরাকার নেই আরমান ভাই! কি হবে নষ্ট রাজনীতি বুঝে?
২৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৪৯
দিশার বলেছেন: ভাতের হাড়ি আর হাতের চুরি সব কিছু কিন্তু রাজনীতির অংশ। তাই আমাদের আরো সচেতন হতে হবে। আমাদের এক এক জনের রাজনীতি বিমুখিতা সুযোগ করে দেয় জানওয়ার দের ক্ষমতায় যাবার
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: দিশার বলেছেন: ভাতের হাড়ি আর হাতের চুরি সব কিছু কিন্তু রাজনীতির অংশ। তাই আমাদের আরো সচেতন হতে হবে। আমাদের এক এক জনের রাজনীতি বিমুখিতা সুযোগ করে দেয় জানওয়ার দের ক্ষমতায় যাবার
সঠিক কথা। আমাদের রাজনীতি থেকে বিমুখ করার দায়িত্ব তারা খুব সুন্দর ভাবে পালন করছেন!
২৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০৩
দিশার বলেছেন: পলিটিকাল কনসাশ নেস বাংলার মেয়েদের ভিতর একটু কম . পলিটিকাল কনশাস নারী আমার খুব ভালো লাগে। আমার বউ,বোন আর মা কে রাজনীতি শিখাতে চাচ্ছি। তিন জন তিন কিসিমের। কৈ শুরু করব তাই বুঝি না .
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: মেয়েদের পলিটিক্যাল কনশাস করতে তাদের চোখের উপর থেকে সব পর্দা সরিয়ে দিতে হবে। ছোট বেলা থেকেই।
২৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৪
অসীম নীল বলেছেন: নামে কি বা আসে যায় :#> লেকাটা ভাল হইছে ইহাই মুখ্য
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: হ্যাঁ নামে কিছু আসে যায় না। যে কেউ লিখলেই তো হলো!
৩০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষণ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া চেষ্টা করেছি।
৩১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বিশ্লেষণ দারুন হয়েছে
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: বিশ্লেষণ তখনই কাজে আসবে যখন সাধারণ মানুষের কাছে এই গুলো স্পষ্ট হবে। দারুণ হোক আর যাই হোক এই মুহুর্তে এই তথ্য এবং বিশ্লেষণ গুলো সবার কাছে রিচ করাতে হবে। তাহলেই কাজ হবে।
৩২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪
আশিক মাসুম বলেছেন: কান্ডারী অথর্ব বলেছেন:
বিশ্লেষণ দারুন হয়েছে
লেখক বলেছেন: বিশ্লেষণ তখনই কাজে আসবে যখন সাধারণ মানুষের কাছে এই গুলো স্পষ্ট হবে। দারুণ হোক আর যাই হোক এই মুহুর্তে এই তথ্য এবং বিশ্লেষণ গুলো সবার কাছে রিচ করাতে হবে। তাহলেই কাজ হবে।
সবার কাছে পৌছাতে হলে কি করা যায় !!!!
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: রিচ করাতে হলে আমাদেরকেই করাতে হবে। কেউ আসবে না তো! সরকার তো ব্লগারদের বলির পাঠা বানাতে একমিনিট দেরী করবে না!
৩৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
চলেন আপনি আমি সবাই মিলে একসাথে কাজ করি।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: অবশ্যই একসাথেই কাজ করতে হবে। আমি পার্সোনালি ভুল ধারনা যডার আছে তাকে বোঝাচ্ছি। আমার কলেজের ক্লাশমেট বান্ধবী সহ যারা আমার পরিচিতো তাদের। আমার ব্যাপ্তি যতটুকু। সবাইর করা উচিৎ।এবঙ আমার ধারনা করছেও। Ñ
৩৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭
ইখতামিন বলেছেন:
অনেক ভালো লেগেছে
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ।
অনেক দিন পরে দেখলাম আপনাকে।
৩৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫১
চলতি নিয়ম বলেছেন: সহমত । পোস্টে +
আমার এই পোস্টে কিছু বলতে চেয়েছিলাম
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধনৗবাদ।
আপনার পোস্ট দেখছি এখুনি।
৩৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
চলতি নিয়ম বলেছেন: এইখানে একটা সিনেমার ট্রেইলার আছে
অন দ্যা ওয়ে টু............কালকেই শুটিং হৈছে। পুরাটা রিলিজ হইতে আরো কিছুদিন সময় লাগবে।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: দেখে কিন্ত অবাক হই নাই!
৩৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৪০
মাক্স বলেছেন: কয়েকদিনের ব্যস্ততায় ভালো ভালো পোস্টগুলো চোখ এড়িয়ে গেছে।
++++++
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০২
তাসজিদ বলেছেন: ধর্ম বেবসায়িরা আস্তাকুরে নিখিপ্ত হবে।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: অবশ্যই দে হ্যাভ টু পে ফর দিস!
৩৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৯
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: ইসলামে একটা রেপের জন্য কি পরিমান শাস্তি দেয় ?
একটা খুনের জন্য কি পরিমান শাস্তি দেয় ?
ইসলাম ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করতে বলে কিনা ?
৭১ এর রেপ , খুনের ন্যায় বিচার রাইখা পোলামাইয়ার ফস্টি নস্টি বন্ধ করন জরুরী হয়া গেলু ?
যখন নাস্তিকদের সাথে ফাইট দিয়া ব্যান খাইলাম তখন কোই আছিলো এই লোক গুলা ?
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০৭
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন:
৭১ এর রেপ , খুনের ন্যায় বিচার রাইখা পোলামাইয়ার ফস্টি নস্টি বন্ধ করন জরুরী হয়া গেলু ?
ধুর ভাই খারি অদের ল্যাঞ্জায় পাড়া মারেন তাগো জইন্যে মায়া দয়া নাই!?
৪০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০২
সামদ বলেছেন: পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০৮
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ পড়ার জন্যে।
৪১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩
এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: গুড পোষ্ট।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৫৮
রায়হান হোসেন রানা বলেছেন: পড়লাম , তবে সমস্যা হল , যেই লোকদেরকে বুজানোর জন্য লিখেছেন তাদের আরো ঠেলিয়া বুজাইলেও বলবো , আপনি দালাল ।
পোষ্টে ++++
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫৭
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপু, ওই পোস্টে আর আপনি আপাতত কমেন্ট করবেন না। ভাই হিসাবে এটুকু দাবি করতে পারি। আল্লাহ আপনাকে কী প্রতিদান দেয় সেটা আমি পরকালে এবং এই ইহকালেও দেখব। অবশ্যই দেখতে পাব।
আমি কিছু ব্লগারের মেধাবী প্রশ্নের যৌক্তিক উত্তর খুজতে গিয়ে অনেক স্লো হয়ে গেছিলাম।
এবং আক্রমণের ধারা দেখে নির্বাক হয়ে গেছিলাম।
তার মানে এই না, যে সব থেমে গেছে।
এইবার আপনি শুধু দেখবেন। আপনার ভূমিকায় আমি। আল্লাহ বাংলাদেশের সহায়, আল্লাহ সত্যের সহায়,
জয় বাংলা!
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আমি আর যাচ্ছি না ভাই। কালকে রাতে ওদের কমেন্ট দেখে যাওয়াটা প্রয়োজন মনে করেছিলাম।
ভালো থাকবেন ভাই।
আসলে প্রথমে গিয়েছিলাম যৌক্তিক আলোচনার আশায়। কিন্তু পরে আক্রমন দেখে আমি ও পাল্টা জবাব দিচ্ছিলাম।
ফ্লাডিং শুরু হওয়া মাত্র আমি চলে এসেছি।
ধন্যবাদ ভাই। পাশে আছি সবসময়।
৪৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩০
বিস্কুট বলেছেন: এই মেয়েকে দেখেছিলাম আমুতে থাবা বাবার 'লাড়ায়া দে' পোস্টে থাবার পক্ষে কমেন্ট করতে।
ধর্মকারীতে থাবা কর্তৃক ধর্ম কিংবা নারীর অবমাননা, কোন কিছুই এসব আত্মসম্মানবোধহীন মেয়েকে থাবাপ্রীতি থেকে ফেরাতে পারেনি। স্বজাতির ইজ্জত চুলোয় যাক, সুশীলতাগিরি না দেখালে পেটের ভাত হজম হবে না এদের।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আমি কি কমেন্ট করেছি তা দেখুন।
ফারাবিরে ঝাড়সিলাম শুধু। শুধ শুধু বিভ্রান্ত না করলে হয় না?
ধর্মকারীতে থাবা কর্তৃক ধর্ম কিংবা নারীর অবমাননা, কোন কিছুই এসব আত্মসম্মানবোধহীন মেয়েকে থাবাপ্রীতি থেকে ফেরাতে পারেনি। স্বজাতির ইজ্জত চুলোয় যাক, সুশীলতাগিরি না দেখালে পেটের ভাত হজম হবে না এদের।
আপনি নয়া সুশীল কোথ্থেকে এলেন? ফারাবীর প্রতি এত অনুরাগ কেন? আমি কি কমেন্ট করসিলাম সেইটা দেখাতে পারছি না এখন ! কারণ পোস্টটি নাই।
থাকলে আপনার সুশীলতার খোমা সবাই দেখতো। আর আপনি পোস্ট রিলেটেড কমেন্ট করেন নাই কেন? না পারলে অফ যান ! ফুটেন আমার ব্লগে কোন দালালি সহ্য করবো না!
৪৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শুভনববর্ষ।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: শুভ নববর্ষ।
৪৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শুভ নববর্ষ...।
শুভ হোক ১৪২০ সালের প্রতিটা মুহূর্ত......।।
ভালো থাকুন।
শুভ কামনা রইলো।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: শুভ নববর্ষ।
৪৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৮
এম হুসাইন বলেছেন: মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন।
নিরবে প্লাসায়িত করলাম।
শুভেচ্ছা নেবেন।
ভালো থাকুন।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪৮| ১২ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৪১
বিস্কুট বলেছেন: আমার কাছে পোস্টটি সেভ করা রয়েছে। চাইলে আমিও কমেন্টটির স্ক্রীনশট দেখাতে পারব। তবে তাতে করে লেখিকার দালাল পরিচয় বিন্দুমাত্র এদিকওদিক হবেনা।
বুয়েটের আর্কি ডিপার্টমেন্টও অনেকটা চারুকলার গঞ্জিকা সিনড্রোমে ভোগে। সেখান থেকেই লেখিকার উৎপত্তি।
১৩ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আপনার কাছে স্ক্রীণশট থাকলে প্রকাশ করুন। লেখিকার উৎপত্তি নিয়ে মাথা ঘামানোর আগে দেখে নিন নিজের উৎপত্তি কোথায়। মগজে যে পরিমান ঘিলু আছে সে পরিমান ঘিলুই যথেষ্ট আপনার ক্যাটাগরি বের করার জন্যে।
৪৯| ১২ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: বিমুগ্ধ পাঠ । ++
১৩ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:০০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৯
দুঃখিত বলেছেন: আসলে কে যে কি চায় বুঝায় দুষ্কর
ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত এটা আপাতত বুঝতেছি। এই দেশের উপর শয়তান বেশ ভালো ভাবেই ভর করেছে। । । 