নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ধর্মান্ধ এবং রাজাকার মুক্ত দেশ চাই...

একটা মেয়ের একটু কথা।

আজ আমি কোথাও যাবো না

আমার পৃথিবী নিয়ে আমি ভাল আছি খুব ভালো আছি। সকল অশুদ্ধতাকে নিয়ে সুখে আছি। অশুদ্ধতাই আমার কাছে শুদ্ধতা এখন। শুধু মাঝে মাঝে শ্বেত শুভ্র একটুকরো মেঘের দিকে ভুল করে তাকাই! কিন্তু ভুল করেও আমার ভাল লাগে। আমার পৃথিবী ভুলে ভর্তি। ভুলে ভর্তি পৃথিবী নিয়ে আমার কোন আক্ষেপ নেই। শুধু অন্যেরা উকি না দিলেই হলো। তারা দেখে আমি পঙ্কিল এক পৃথিবীতে পঙ্কস্নান করছি। আমার ভাষায় যদিও তা চন্দ্রস্নান বা রৌদ্র স্নান। সেই পঙ্কিল আমাকে দেখে ভিড়মি খাওয়া মানুষদের বলছি দয়া করে আমার পৃথিবীতে আমাকে থাকতে দিন। এটা একান্তই আমার ভুবন। অশুদ্ধ আমি ভাল আছি খুব। এক টুকরো কল্পনার অংশুকে নিযে ভাল আছি খুব। শুদ্ধতা আমাকে ভাল না বাসুক আমার আপত্তি নেই। যা আছে মানে অশুদ্ধতাটুকুই নিয়ে বাচতে চাই। সব হারালে আমি বাঁচবো কি করে!

আজ আমি কোথাও যাবো না › বিস্তারিত পোস্টঃ

রুদ্ধ মায়ার নীল দুয়ার

৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮



আমি তিনরাত ধরে একটা স্কেচ বানাচ্ছি। প্রতিরাতই ফেসবুক থেকে লগআউট হয়ে স্কেচটা বানাতে বসি। প্রতিদিনই শেষ করি। কিন্তু পরদিনই মনে হয় না স্কেচটা ঠিকঠাক হয়নি। বিষিয়ে যায় মনটা তখন। স্কেচটাকে কুটিকুটি করে ছিড়ে ফেলি। নিজের প্রতি প্রচণ্ড রাগ হয়। অকারণেই রাগ হয়! যে মানুষকে জীবনে দেখিনি শুধু তার সাথে ফেসবুক চ্যাটে কথা বলেছি তার স্কেচ করাটা অনেক দুঃসাধ্য মনে হতে থাকে। আমি চেয়েছিলাম স্কেচে তার চেহারা না ফুটিযে চরিত্র ফুটিয়ে তুলতে। অবশ্য তার চেহারাও কোনদিন দেখিনি।



- শিল্পীদের কল্পনা শক্তি হতে হয় প্রখর!

- হুম আসলেই!

- আপনি নিজেকে শিল্পী মনে করেন?

- হ্যাঁ করি তো!

- কেন করেন?

- কারণ আমি পেইন্টিং করতে পারি। এটাকে কি শিল্প বলবেন না?

- পেইন্টিং শিল্প কিন্তু আপনি পেইন্টার হলেই যে শিল্পী হয়ে যাবেন এটাই বা কে বলেছে!

- ওয়েট আপনাকে আমি আমার পেইন্টিং দেখাচ্ছি এলবামে আছে।

- না লাগবে না। আপনাকে আমি শিল্পী মেনে নিতে পারছি না। জোর করে শিল্পী প্রমাণ করতে চাচ্ছেন নিজেকে!

- জোর করবো কেন!

- আপনি স্কেচ করা শিখেছেন?

- হ্যাঁ শিখেছি।

- তাহলে আমার একটা পেন্সিল স্কেচ করবেন। আমাকে দেখাতে হবে না। আপনি নিজেই দেখবেন।

- আচ্ছা করবো আপনার ছবি দিন।

- হা হা হা...

- হাসছেন কেন!

- ছবি চাইলেন যে তাই। অথচ একটু আগেই বলেছেন আপনার কল্পনা শক্তি প্রখর! আমার সাথে চ্যাটে কথা বলে যতটুকু চিনেছেন ততটুকুতে কতটুকু কল্পনা করতে পেরেছেন তার একটা পরীক্ষা হয়ে যাক। পরীক্ষার্থী এবং পরীক্ষক দুটোই আপনি। বলেন রাজি?

- ওকে। আমি করবো।

- শুভরাত।

- শুভরাত।



অপমানে আমার গাল লাল হয়ে গিয়েছিলো সেদিন। পেইন্টিং আমার শখ। মন ভাল থাকলে মন খারাপ থাকলে আমি পেইন্টিং করতে বসি। এটাকে একটা চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছিলাম সেদিন। আমি আকঁতে বসলাম।

ক্যানভাস আর একগাদা পেন্সিল নিয়ে বসেছিলাম। লোকটাকে একটু রাশভারি মনে হয়। স্কেচটাতে রাশভারি একটা চেহারা ফুটিয়ে তুলতে লাগলাম। আচ্ছা চোখ দুটো মনে হয় চকচকে। রাশভারি লোকেদের চোখগুলো কেমন চকচকে হয়। বয়স কত হতে পারে? উমম… আনুমানিক ত্রিশ। তাহলে চেহারায় ভাঁজ দিবো না। ফেসটা কেমন গোল নাকি লম্বা? মনে হয় গোল। নাহ ! লম্বাও তো হতে পারে! আচ্ছা একটু ব্যালান্স করে দিই তাহলে।

একটানে স্কেচটা শেষ করে তৃপ্তির হাসি হেসেছিলাম। সাথে সাথে একমাসের মান অভিমান ভুলে অদিত কে ফোন দিয়ে বসি।



- এই ফোন ধরতে এত দেরী হলো কেন!

- নীলা!

- তো কার ফোনের জন্যে ওয়েট করছিলে?

- কারো জন্যে না। তবে তুমি ফোন দিবে ভাবতেই পারি নি! এই মেয়ে কেমন আছিস?

- ভাল আছি খুব ভাল আছি! একটা স্কেচ করলাম এই মাত্র!

- আমার?

- ধুর! তোর হবে কেন!

- আচ্ছা এই শোন কাল তুমি কফি শপে থাকবে আমি ওয়েট করবো!

- আচ্ছা আসবো কিন্তু খবরদার কালো টিশার্ট আর ওই সানগ্লাসটা যদি পড়ে আসিস তাহলে ঝগড়া করবো কিন্তু!

- ওরে বাবা আমি তোর হুমকি শুনে এখুনি শহীদ হয়ে গেলাম! কুলখানির দাওয়াত রইলো!

- যাহ ফাজিল কোথাকার! ফোন কাট!

- তুই কাট!



তখন খুশি আকাশ স্পর্ষ করেছিলো। কিন্তু পরদিন সকালে বারান্দার রোদে দাঁড়িয়ে কফি খেতে খেতে স্কেচটা খুটিয়ে দেখতে লাগলাম। কোথায় কি? রাশভারি লোকের তুলনায় এতো কচি খোকা লাগছে! বয়স কতো আন্দাজ করা যাচ্ছে না। পনেরো ও হতে পারে পচিশ বা পয়তাল্লিশ হওয়াও অসম্ভব না। চকচকে দুটো চোখ শুধু যেন স্কেচটা থেকে উকি দিয়ে আছে। ঠোঁটে বিদ্রুপের হাসি! ভিতরটা বিষাদে ছেয়ে গেল। ভিটামিন ডি যু্ক্ত রোদের আদর যেন সূঁচ হয়ে বিধছে আমার গায়ে। পরপর তিনদিনেও আমি পারলাম না স্কেচটা বানাতে। প্রতিবারই যেন স্কেচটা আমার দিকে তাকিয়ে বিদ্রুপের হাসি হাসে। আর অদিতও প্রতিদিন কফিশপে অপেক্ষা করে আমার জন্যে।

আমি মনে হয় স্কেচটা না করতে পারলে পাগল হয়ে যাবো। স্কেচটা করার মাঝখানেই অদিত ফোন দেয় কখনো পাগলের মতো তার সাথে ভালবাসার কথা বলি কখনো গালিগালাজ। অদিত অসহায় ফিল করে। আমার মনের অস্থিরতা ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকে। মনে হতে থাকে অস্থির আমাকে দেখে ওই লোকটা মিটমিট করে হাসছে। বিদ্রুপের হাসি! প্রবল মানসিক যন্ত্রণায় ছটফট করতে লাগলাম আমি! আমার মাথায় ঢুকে গেছে পেন্সিল স্কেচ!

আমি দিনে শান্তই থাকি কিন্তু রাত বাড়ার সাথে অস্থিরতা বাড়তে থাকে। একবার ভাবি আজকে ফেসবুকে লগিন করবো না। কিন্ত কিসের আকর্ষণ আমাকে ল্যাপটপ ওপেন করতে বাধ্য করে।



- হ্যালো!

- আরে নীলঞ্জনা যে! কেমন আছেন?

- হুম! ভালো আছি! আপনি?

- আমিও ভালো আছি। আপনার স্কেচ বানানো কতদুর?

- এই তো...



লগাউট হয়ে আজ রাতেও বসলাম স্কেচ নিযে। বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে খুব। জানালা খুলে দিলাম। একটিবার বৃষ্টির ছাটের আদর উপভোগ করি চোখ বন্ধ করে। এরপর স্কেচ নিয়ে বসি। আজকে খুব ইচ্ছা করছে কেন জানি অয়েল পেইন্ট করতে। আমি সব আয়োজন নিয়ে বসলাম। প্যালেটে রং ঢালবো কিনা দ্বিধা দন্দে আছি। করবো তো পেন্সিল স্কেচ। অয়েল পেইন্ট বের করলাম কেন! ফোন বাজতে থাকে। নির্ঘাত অদিত! মাথায় আগুন ধরে গেল যেন! নিজেকে শান্ত করে ফোন রিসিভ করলাম।

- নীলা!

- হ্যাঁ বল।

- তুমি কি করছো?

- পেইন্টিং নিয়ে বসেছি। আমাকে ডিস্টার্ব করবে না প্লিজ।

- আচ্ছা!

ফোন রেখে দিয়ে অদিতের জন্যে খুব মায়া হতে লাগলো। দিবো নাকি ওকে ফোন! নাহ থাক!



বাইরে প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে। খোলা জানালা পেয়ে বৃষ্টির ছাট একরাশ বাতাস নিয়ে আমাকে একটিবার ছুয়ে দেবার চেষ্টায় রত। প্রতিবারই ব্যার্থ হচ্ছে। কিন্তু এরপর আবারো হুড়মুড় করে ঢুকছে। ঘরের একটি কোণে লাইট জ্বালিয়ে আমি ক্যানভাসের সামনে প্যালেটে রং মিশাচ্ছি। বিভিন্ন সাইজের ব্রাশগুলো ছড়িয়ে রয়েছে। লেবুফুলের হালকা মিষ্টি গন্ধ পাচ্ছি কেন জানি! আমি একটা ঘোরময় জগতে প্রবেশ করলাম।



ক্যানভাসের লোকটাকে ফুঁটিয়ে তুলতে লাগলাম। চেয়ারে বসে থাকা একটা লোক। হাত পা তার বাঁধা। চারিদিকে অসুস্থ হলুদ রঙ্গের আলো। যেন ডিমের পঁচা কুসুম! লোকটির চোখ বাঁধা হাতের বাঁধন খোলার প্রাণান্ত চেষ্টার ব্যর্থ অনুভুতি তার মুখে ফুটে উঠেছে। আমার হাতের ব্রাশ তার মুখের এক্সপ্রেশনটাকে ক্রমেই মূর্ত করে তুলতে লাগলো। কি প্রবল যন্ত্রনা লোকটির! মুখখানি উপরের দিকে তোলা তার দাঁতে দাঁত চেপে আছে।

এবার লোকটির বাচ্চাকে নিয়ে আসলাম ক্যানভাসে। অতিকায় এক যন্ত্রমানব। মাথা থেকে বিভিন্ন ধরনের তার বেরিয়ে এসেছে। জ্বলজ্বল করছে সবুজ একটা যান্ত্রিক চোখ। অন্যটা নষ্ট। হাতে বিশাল এক হাতুড়ি। হাতুড়িটা উপরের দিকে তোলা। রোবটের মতো জিনিশটি তার বাচ্চা।

এবার তার স্ত্রী। অর্ধনগ্ন এক নারী। সে অর্ধেক মানবী অর্ধেক পাথি। ঈগলের মতো পায়ে মজবুত একটি শেকল বাঁধা। মানবীটির চোখ দুটোকে গভীর মমতা দিয়ে সাজালাম। টলটলে দীঘির মতো শান্ত দুটি চোখ। পড়নে সদ্য ছিন্নভিন্ন হয়ে যাওয়া শাড়ি। গলা থেকে ঝুলছে। রক্তাক্ত তার দেহ।

পেইন্টিং অবশেষে শেষ হয়। আকাশ যেন অকৃপণ হাতে আজকে বারি ঢেলে দিয়েছে। শ্রাবণজল বর্ষণের বিরাম নেই। নাকি আমাকে এখনো ছুঁতে পারেনি বলে সে শ্রাবণজল ঢেলেই চলেছে?



আমি ফোন হাতে নিলাম। অদিতের মেসেজ “পেইন্টিং শেষ হলে মেসেজ দিও একসাথে ভিজবো দুজন দুদিকে।” মনটা আনন্দে পূর্ণ হলো আমার। আবারো ফেসবুকে লগিন করলাম। লোকটিকে মেসেজ দিলাম। সে এখনো আছে আমি জানি।



- হ্যাঁ আমি পেরেছি।

- কি পেরেছেন?

- আপনাকে কল্পনা করতে।

- পেন্সিল স্কেচ করে ফেলেছেন?

- শিল্পকে আপনি কল্পনা বলেছেন। তো কল্পনাকে শুধু পেন্সিল স্কেচে বন্দী করাটা কি বোকামি নয়?

- হ্যাঁ তা তো বটেই! আচ্ছা পেইন্টিংটা কি আমাকে দেখানো যায়?

- না যায় না। আপনিই বলেছেন পরীক্ষার্থী আর পরীক্ষক দুটোই আমি। আপনাকে দেখাবো না। নিজের রুপ দেখে ভয় পেতে পারেন। আরেকটি কথা কল্পনাকে ধরে ফেলে উপস্থাপন করেছি আমি। এটাকে শিল্প বলবেন না কি বলবেন আমি জানি না। তবে আমি রূপ দিতে পেরেছি। আমি খুশি। বিদায়।

ফেসবুক ডিএক্টিভ করলাম অবশেষে। এবার মানসিক যন্ত্রণার পালা লোকটির। আমি এবার অদিতের সাখে বৃষ্টিতে ভিজবো।

- এই অদিত ঘুমিয়েছো?

- নাহ!

- চলো ভিজি! আমি ছাদে যাচ্ছি।

- আচ্ছা চলো।



শ্রাবণ জলধারা আমাকে ছুঁয়ে ছুঁয়ে যাচ্ছে। আমি চোখ বন্ধ করে জলস্পর্ষ উপভোগ করতে লাগলাম।







(দুঃখিত ভাইয়া আপনি অনেক স্নেহ দিয়েছেন এই বোনটাকে। ধন্যবাদ দিবো না। ছোট্ট কৃতজ্ঞতাটুকু গ্রহণ করুন। :) )

মন্তব্য ৯৬ টি রেটিং +২৩/-০

মন্তব্য (৯৬) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: স্কেচ ভাল হয়েছে গল্পও ভাল হয়েছে ১ম ভাল লাগা

৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২২

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সেলিম ভাই। :)

২| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪

শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: অন্যরকম...এবং দারুন লেগেছে গল্পটা :)

৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৫

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শুকনোপাতা!! :)

৩| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: অনেক হাই থটের গল্প.........আমার মত নাদান পুরোটা বুঝে তার কি সাধ্য :) তবে যেটুকু বুঝলাম তাতে মনে হইল ভালো হইছে।

৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৫

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আমি বরাবরই ব্যার্থ! :(

৪| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১

অনিমেষ রহমান বলেছেন: গল্প ভালো হয়েছে।
দারুন।

৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৭

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা। :) এটা উত্তপ্ত মস্তিষ্কের ফাঁকিবাজি লেখা।

৫| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩

দুঃখিত বলেছেন: :|





হাসবো না কাঁদবো বুঝতে পারছি না । তবে যাই ফিল হচ্ছে বেশ পজিটিভ ভালো কিছু ফিল হচ্ছে। ভালো থাকুন সবসময়, পাশে পাবেন :|

৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৭

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: কাঁদেবেন কোন দুঃখে! হাসেন ভাইয়া! পাশে না পাইলে ধৈরা নিয়া আসবো!

৬| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮

দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: শেষের দু-লাইন মাথায় জট লাগিয়ে দিল

:(

৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৮

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: শেষের দুইলাইন “দুঃখিত” ভাইয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ। :)
ধন্যবাদ পড়ার জন্যে।

৭| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬

ফারজানা শিরিন বলেছেন: অনেক ভাবার পর কিছু সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলাটা শান্তির । ঃ)

৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৮

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: হুম!
ধন্যবাদ!

৮| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬

মেহেরুন বলেছেন: শ্রাবণ জলধারা আমাকে ছুঁয়ে ছুঁয়ে যাচ্ছে। আমি চোখ বন্ধ করে জলস্পর্ষ উপভোগ করতে লাগলাম।

অনেক ভালো লাগলো লেখা। +++

৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৯

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! :)

৯| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:১১

মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: স্কেচ অনেক ভালো হয়েছে ,গল্পটাও

৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ মন্ত্রী সাহেব!

১০| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো ।

৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ!!!

১১| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯

s r jony বলেছেন: বরাবরের মতই ভাল লাগছে।
একটা প্লাস দিলাম সামুতে আর ৯টা প্লাস দিলাম মনে। ০

তবে ব্রাকেটের লাইনটা কার উদ্দেশ্যে সেটা বুঝলাম না, ঐটা কি গল্পেরই অংশ? মানে যার সাথে চ্যাট করতেন তাকে উদ্দেশ্য করে লেখা? নাকি এমনি অন্য কোনো সহ ব্লগারকে?

৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ জনি ভাইয়া।

নীচের অংশটা “দুঃখিত ভাইয়া উপরে যিনি কমেন্ট করেছেন তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছি। গল্প তো আমার কল্পনা শুধু!! এটা বাস্তব নয়! ইভেন আমার কোন গল্পই বাস্তাব নয়!

দুঃখিত ভাইয়ার প্রতি কিছু ঋণ ছিলো। তাই গল্পে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলাম। :)

১২| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫২

লাবনী আক্তার বলেছেন: বেশ ভাল লাগল ।

৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ লাবনী!

১৩| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:২৪

শিপু ভাই বলেছেন:
চমৎকার!!!

সার্থক ছোটগল্প!!!++++++++++++++++++++++

৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ শিপু ভাই!!

১৪| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
গল্প ভালোই ছিলো।
কিন্তু শেষে তো মনে হলো বিষাদী বন্দর পাশ দিয়ে গেল :)

৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: বুঝলাম না ভাইয়া!
যাইহোক পাঠক নিজের মতো গল্পকে গ্রহণ করবেন!
ধন্যাবাদ!!!

১৫| ৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হুমম। বেশ!!
ভালো লাগল।

৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: হুমম। বেশ!!
ধন্যবাদ!!

১৬| ৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬

সমুদ্র কন্যা বলেছেন: এমনিতেই কয়দিন ধরে ছবি আঁকা ছেড়ে দিলাম কেন তাই নিয়ে দুঃখ হচ্ছিল। আর তারমধ্যে খুঁজে পেতে এই গল্পটাই পড়লাম। :(

৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: দুঃখ হয়েছে মানে ছবি আকা আপনাকে ডাকছে! যান দৌড়ে যান! যত জোরে পারেন!

১৭| ৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১

এরিস বলেছেন: চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে নীলা মানসিক বিপর্যয়ে ছিল। সেই অপরিচিত অজানা লোকটার হাসিটাই এজন্যে দায়ী। প্রথমে শাস্তি ছিল নীলার। ক্রোধে নীলা লোকটার স্কেচ করে ফেলল। শেষের দিকে ছবিটির বর্ণনা সেই না জানা মানুষের উপর চরম আক্রোশের বহিঃপ্রকাশ। শেষমেশ নিজেই দণ্ড দিয়ে বসলো। অ্যাকাউনট ডিঅ্যাকটিভেট। মনস্তাত্ত্বিক জটিলতা বিভিন্ন বস্তুর মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত। নীলার ভাবনা, কফিশপ, অদিত, প্যালেট, অজানা মুখ , মজবুত শিকল, অর্ধনগ্ন স্ত্রী, রোবটের মতো বাচ্চা, সবকিছু মিলিয়ে গল্পের বিস্তৃতি এবং আবহ নজরকাড়া। অনেক অনেক অনেক ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম।

৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ!!! :) অল্প কথায় আমার গল্পের সারসংক্ষেপ তুলে দিয়েছেন!!!!

১৮| ৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভালো লেগেছে স্কেচ বা ক্যানভাস ! নীলার রাগটা যেন ফুটে উঠেছে সেই রাশভারী লোক এর উপরে যে কারণে এক বীভৎস রূপ ফুটে উঠেছে নীলার রঙ তুলিতে সেই লোকের স্ত্রী আর বাচ্চা , রাশভারী লোকের অবয়বে।

শুভকামনা রইলো । মাঝে একটা লাইনে তুই, তুমি সম্বোধনের বিভ্রাট দেখলাম নীলা আর অদিতের ডায়ালগে -

কারো জন্যে না। তবে তুমি ফোন দিবে ভাবতেই পারি নি! এই মেয়ে কেমন আছিস?

শুভেচ্ছা আপনার জন্য

৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৪

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: তুই তুমি সংক্রান্ত বিভ্রাট স্বেচ্ছায় তৈরী করেছি। প্রেমিক প্রেমিকারা সমবয়েসী হলে যা হয় আর কি!! তুই তুমি দুটোই চলতে থাকে। :)
ধন্যবাদ আপনাকে।

১৯| ৩০ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২২

বোকামন বলেছেন:






জাস্ট স্পিচলেস !
খুব খুব ভালো লিখেছেন।
আপনার লেখা নতুন পড়ছি হয়তো।
লগিন করলাম শুধু আপনার এই লেখাটিতে মন্তব্য করার জন্য।

ভালো থাকবেন আপনি।
শুভকামনা নিরন্তর

৩০ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!!! :)

ভাল থাকুন সতত।

২০| ৩০ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: বাংলার সকল লেখক-লেখিকা গণের মাঝে একটা বিষয় কমন, বৃষ্টি দেখে প্রেমের গল্প লিখতে ইচ্ছে করে। আমরা বৃষ্টিময় প্রেমগাথা পছন্দ করি। বৃষ্টির মধ্যে আপনার গল্প পড়ে মনে হল কথাটা।ফেসবুক-ময় গল্প ভালো হয়েছে।

কয়েকটা বানান ভুল আছে, পাঠকের চোখের জন্য ক্ষতিকর, ঠিক করে দেবেন প্লিজ। সবমিলিয়ে মনস্তাত্ত্বিক একটা আবহের সাথে প্রেমের মিলনটা অসাধারণ হয়েছে।

আরও লিখুন। ভালো থাকুন। শুভকামনা।

৩০ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: এই লেখাটা লিখেছি পরশুদিন সকালে। বৃষ্টি ছিলো না রোদ ছিলো। সাথে ভ্যাপসা গরম। বৃষ্টি আমাকে আনে নি আমিই বৃষ্টিকে এনেছি। বাইরে ভ্যাপসা গরম তাই লেখায় শ্রাবণজল এনেছি।
হুম বৃষ্টি জোছনা আমাদের প্রভাবিত করে বৈকি। তবে আমি লুনাটিক। :)

এটাতে প্রেম আনতে হয়েছে কারণ নীলাকে সেই অচেনা লোকটির প্রেমে পড়তে দিতে চাই নি।এখন মনে হচ্ছে দিলে ভালো হতো।

বানান গুলো ঠিক করে দিচ্ছি। আমি বানানে কাঁচা!!
ধন্যবাদ প্রফেসর সাহেব!

২১| ৩০ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮

অপ্‌সরা বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগা!!!

৩০ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ অপ্সরা!

২২| ৩০ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪

হ্যাজাক বলেছেন: মাথা ঘুরে । চমৎকার

৩০ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: হা হা হা মাথা আমারো ঘুরতেসে নেটের স্লো স্পিড দেখে!

ধন্যবাদ!!

২৩| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

মায়াবতী নীলকন্ঠি বলেছেন: এত্ত এত্ত ভালো লাগলো...+++++++++++

৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:২৪

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আপনার কমেন্টও এত্ত এত্ত ভালো লাগলো!!

২৪| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:০৯

ইনকগনিটো বলেছেন: নাইস ওয়ান।

৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:২৫

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ ইনকগনিটো!

২৫| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:১৬

রোজেল০০৭ বলেছেন: আমরা বৃষ্টিময় প্রেমগাথা পছন্দ করি।

আপনার লিখায় আলাদা একটা ধরন আছে, বেশ লাগলো।

৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:২৭

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ!!
বৃষ্টিময় প্রেম গাথা আমরা সবাই হয়তো পছন্দ করি!!

২৬| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৩২

মাক্স বলেছেন: লিখাটি ভালো লাগলো!

৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:১২

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

২৭| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৪০

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: ইসকেচ তুই করছস ? খুব দাড়ুন হইছে , ডিটেইল চমতকার ভাবে দিছিস ।

৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:২১

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: স্কেচ আমি করি নাই ভাইজান। গুগল থিক্যা নামাইছি। পেইন্টিং শিখর অনেক ইচ্ছা ছিল পারি নাই। তাই কল্পনায় পেইন্ট করি। :)

২৮| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৪০

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: ১ ডজন তম (১২ তম ভালো লাগা )

৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:২২

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান!

২৯| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৩৬

জেনো বলেছেন: 'পেইন্টিং শিল্প কিন্তু আপনি পেইন্টার হলেই যে শিল্পী হয়ে যাবেন এটাই বা কে বলেছে!'
এই লাইনটা ভালা পাইলাম।

৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:২২

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

৩০| ৩১ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:২২

হাসান মাহবুব বলেছেন: একটা স্কেচেই মানসিক দোদূল্যমনতা এবং তার উপসংহার টানা। সুন্দর।

৩১ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। :)

৩১| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৫

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ভালো লাগলো আপু !

৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:১১

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। :)

৩২| ০১ লা জুন, ২০১৩ রাত ১২:০২

রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: দারুণ গল্পটা।অনেক অনেক ভালোলাগা :)

০১ লা জুন, ২০১৩ সকাল ৯:১২

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ আপু!!!! :)

৩৩| ০১ লা জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ভাল লাগা অসংখ্য +++++

০১ লা জুন, ২০১৩ সকাল ৯:১২

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই!

৩৪| ০১ লা জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: স্কেচে ১০এ১০ দিতে চাচ্ছিলাম । দিলাম না ( ২৭ এর রিপ্লাই ) ।
নম্বর দিয়ে ফেরত নেয়ার উপায় নাই । তাই লিখার খাতে জমা করে দিলাম ।
++++++++++++++++

০১ লা জুন, ২০১৩ রাত ৮:১১

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
অমন একটি স্কেচ করার ইচ্ছা অনেক কিন্তু আমি পারি না।

৩৫| ০১ লা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬

লেখোয়াড় বলেছেন:
গল্পের নামটি অতীব সুন্দর।
কিন্তু নাম করনের স্বার্থকতা কোথায় একটু ধরিয়ে দিন দয়াকরে।
অনেক সময় কাহিনীর তীব্রতা আনতে যেয়ে তার স্থায়িত্ব অটুট থাকেনা।

কিছু টাইপো আছে।
লিখতে থাকুন, অনেক দুর যাবেন।

ধন্যবাদ অশেষ, ভাল থাকুন বিশেষ।

০২ রা জুন, ২০১৩ সকাল ১০:২২

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ।

নাম করণের সার্থকতার কথা যদি বলতে হয় তাহলে বলবো কোন সার্থকতাই নেই। “রুদ্ধ মায়ার নীল দুয়ার” নামটা পছন্দ হয়েছিলো কারণ পার্সোনাল লাইফে আমার মায়ার দুয়ার রুদ্ধ হয়ে আছে। হ্যাঁ আমার মায়ার দুয়ার এই খানে সিম্বোলিক ভাবে এনেছি যা কি কেউ কখনো জানতে পারবে না।

টাইপো নিয়ে সবসময়ই বিব্রত হতে হয় আমাকে। শুধরানোর চেষ্টা করছি।
আনন্দ যতদিন পাবো ততদিন লিখে যাবো। :)
খুব ভালো থাকুন। :)

৩৬| ০২ রা জুন, ২০১৩ ভোর ৪:৩০

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আমি অনেক কমেন্ট করি, বদঅভ্যাস হতে পারে। তবে একটু অবাক হয়েছি তিনবার পড়েও কোন মন্তব্য করতে পারিনি, চতুর্থবার পড়লাম।

গল্পের প্রসংশা করবো না, সবাই করেছে, তবে চিন্তার জটিলতার সরল সহজ প্রকাশ বেশ ভালো লেগেছে।

পাশের মানুষটাকে দেখেও, হাত ধরেও কি বোঝা যায় আসলে? এটা প্রশ্ন।

তবে খানিক কল্পনার স্কেচের মানুষটাই হয়ত অসাধারণ কিছু হয়ে যায়, যেতে পারে আর কি! যদি সত্য মনে কল্পিত হয় অনুভূতিতে সঞ্চারিত কোন আত্মার ছবি।

আমি অবশ্য ভালোবাসাকে কমপ্লিকেশন বলি, আপনার গল্প আপনার ভালোবাসা হয়ত, তাই এর কমপ্লিকেশন মুগ্ধ করে, সম্পর্কের গল্পগুলো অনেক কিছু বুঝতে চিনতে শেখায়। গল্পে না থেকেও যেন নিজেকে খুঁজে পাই, লেখিকাকে অভিনন্দন তাই।

০২ রা জুন, ২০১৩ সকাল ১০:২৪

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ পথিক। :)

৩৭| ০২ রা জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯

লেখোয়াড় বলেছেন:
"পার্সোনাল লাইফে আমার মায়ার দুয়ার রুদ্ধ হয়ে আছে।"

আর খুব বেশিদিন রূদ্ধ হয়ে থাকবে না।
মায়া এমনই যে, সে সবসময় মানুষকে ঠকায় আর শেখায় আর সমৃদ্ধ করে।
তাই আপনারও এমন ঘটবেই।
আপনার রূদ্ধ মায়ার দুয়ার খুলবেই, অচিরেই।

"যা কি কেউ কখনো জানতে পারবে না।"
একটু সাহস নিয়েই বলছি, কিছু মনে করবেন না, ওই "যা" এবং "কি" কাউকে জানিয়ে দিন।
যা আপনাকে মুক্ত করে দেবে।

ধন্যবাদ, ভাল থাকুন মুক্ত আলোয়, যুক্ত ভালবাসায়।

০২ রা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: রূদ্ধ মায়ার দুয়ার খুলুক। জানালা দিয়ে অন্ধকার নয় আলো দেখতে চাই। খুব করে চাই।
অনেক ধন্যবাদ!!

৩৮| ০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১:১৬

মাগুর বলেছেন: দারুন লিখেছেন তো :)

একগাদা শুভ কামনা সাথে ১৭তম পিলাস ;)

০৩ রা জুন, ২০১৩ সকাল ১১:২৯

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ মাগুর ভাই। :)

৩৯| ০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১:৪৩

নিয়েল হিমু বলেছেন: ছুয়ে গেল ।
দুজন দু জায়গায় অথচো অনুভুতি এক ।
অসাধারন ভাল লাগল । আমি আবার পড়ব অবস্যই পড়ব ।

০৩ রা জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৩০

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হিমু ভাই! :)

৪০| ০৩ রা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬

রিমন রনবীর বলেছেন: লোকটার জন্য বেদনা ফিল করলাম। কি এমন হত দেখালে? তোমার কি বাপ-ভাই নাই? তাদেরকে কষ্ট দিতে ভাল্লাগে? আর নিজেকেও কেন কষ্ট দাও বল? অদিতের সাথে একা ভিজবা কেন? আমার দুলাভাই দুইটা চাই :P

০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ৮:২৭

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ওই পাকনা পুলা! অদিতে লগে কি আমি ভিজছি? নীলাঞ্জনা ভিজছে। :P
দুইটা দুলাভাই দিয়া কি করবি? একটাই খুইজ্যা পাই আগে!

৪১| ০৩ রা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আপনি ছবিও আঁকেন :-* সুন্দর স্কেচ সুন্দর গল্প।


+++

০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৩

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: :(
ছবি আমি আঁকি নাই!!! গুগল মামুর মাইয়া এইটা।

ধন্যবাদ ব্যাঙ্গ ভায়া।

৪২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮

মায়াবী ছায়া বলেছেন: ভালো লাগলো ।
ভালো থাকুন ।

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১১

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন। :)

৪৩| ০৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:০১

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
এটা সত্যি ঘটনা? হোয়াট!!! আপনি অনেক সুন্দর লেখেন, ভাল লেগেছে। কেমন আছেন?

০৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:১৮

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: না এটা সত্যি না। কল্পনায় আকা। ধন্যবাদ। আমি ভালো আছি আপু। আপনিও ভালো থাকুন। :)

৪৪| ০৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৫২

শুঁটকি মাছ বলেছেন: আপু তোমাকে একটা কথা বলি।গল্পটা পড়ে নিজের সাথে একটু মিল পেলাম।তুমি তো আমার লেখা গুলো পড়েছো।আমার প্রতিটা লেখাই একটু রম্য ধাচের।কিন্তু আমার মাঝে মাঝে খুব সিরিয়াস কিছু লিখতে ইচ্ছা করে।আমি লিখেও ফেলি।লেখার পরে মনে হয়,"লেখাগুলো কেমন স্টুপিড ধরনের হয়েছে!আমি কিছুতেই সুন্দর করে ইমোশোনগুলো ফোটাতে পারিনা।
তোমার লেখাগুলো পড়তে খুব ভালো লাগে!খুব সুন্দর করে চরিত্র আর তাদের আবেগ ফুটিয়ে তোল।

০৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪০

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: :!> :#>
আমি রম্য লিখতে পারি না আপু!!!! এত প্রশংসার ও যোগ্য নাই আমি। :) ধন্যবাদ আপু!! নেক্সট টাইম চেষ্টা করবো ভালো লিখতে!

৪৫| ০৭ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪

একজন আরমান বলেছেন:
দারুন গল্প।
কেমন যেন হ্যালুসিনেট একটা ভাব আছে।

০৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ আরমান ভাইয়া। হ্যালুসিনেটিং ভাবটা পুরোপুরি আনতে পারি নাই। :(

৪৬| ০৭ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯

ইখতামিন বলেছেন:
অনেক ভালো লাগলো.
অবশ্য অন্য কোথাও পড়েছিলাম
কিন্তু কমেন্ট করা হয়ে ওঠেনি :)

০৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪৭

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ ইখাতমিন ভাইয়া। :)

৪৭| ১০ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:১৯

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ২৩ তম ভালোলাগা ++++

ভালো থাকবেন সবসময় :)

১০ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অপূর্ণ ভাইয়া। :)

৪৮| ১২ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:০৫

আরজু পনি বলেছেন:

জানি না, লেখাটার মধ্যে কিছু আছে !

কেউ আছে ...

আমি এতো অস্থিরতা বোধ করলাম কেন লেখাটা পড়ে !

:(

১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: অস্থিরতা নিয়েই আপু লেখাটা লিখেছি। ধন্যবাদ আপু। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.