![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার পৃথিবী নিয়ে আমি ভাল আছি খুব ভালো আছি। সকল অশুদ্ধতাকে নিয়ে সুখে আছি। অশুদ্ধতাই আমার কাছে শুদ্ধতা এখন। শুধু মাঝে মাঝে শ্বেত শুভ্র একটুকরো মেঘের দিকে ভুল করে তাকাই! কিন্তু ভুল করেও আমার ভাল লাগে। আমার পৃথিবী ভুলে ভর্তি। ভুলে ভর্তি পৃথিবী নিয়ে আমার কোন আক্ষেপ নেই। শুধু অন্যেরা উকি না দিলেই হলো। তারা দেখে আমি পঙ্কিল এক পৃথিবীতে পঙ্কস্নান করছি। আমার ভাষায় যদিও তা চন্দ্রস্নান বা রৌদ্র স্নান। সেই পঙ্কিল আমাকে দেখে ভিড়মি খাওয়া মানুষদের বলছি দয়া করে আমার পৃথিবীতে আমাকে থাকতে দিন। এটা একান্তই আমার ভুবন। অশুদ্ধ আমি ভাল আছি খুব। এক টুকরো কল্পনার অংশুকে নিযে ভাল আছি খুব। শুদ্ধতা আমাকে ভাল না বাসুক আমার আপত্তি নেই। যা আছে মানে অশুদ্ধতাটুকুই নিয়ে বাচতে চাই। সব হারালে আমি বাঁচবো কি করে!
প্রতি রাতে বারান্দার রেলিং এর দাড়িয়ে আকাশ দেখার চেষ্টা করাটা আমার অভ্যেস হয়ে দাড়িয়েছে। ছোট্ট বারান্দাটা পুরোপুরিই নিজের করে নিয়েছি। ইনসমনিয়া পাকড়াও করলে রাতে বারান্দাই হয়ে দাড়ায় আমার খেলাঘর। ঠিক জোছনা বা অমাবশ্যা উপভোগ করতে বারান্দায় যাই তাও বলা যাবে না। বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকা ছাড়া কোন কিছুই আমি করি না। অন্তত অন্য কেউ দেখলে তাই বলবে। পুরো রাত চোখ খোলা মৃতের মতো দাঁড়িয়ে থাকি শুধু! এটা আমার খেলাঘর! খেলাঘরে এক ছায়ামুর্তির সাথে খেলাকরি আমি! আজও দাঁড়িয়ে আছি। অপেক্ষা করছি একটা ছায়ামুর্তির জন্যে। তাকে শুধু প্রথমে অনুভব করতে পারতাম! আমি তাকানো মাত্র গায়েব হয়ে যেত ছায়ামুর্তিটা। কিন্তু এখন তাকে নিয়ে তারা দেখি! কথা বলি তার সাথে! তাকে কফি বানিয়ে আনতে বলি!
প্রথম্যে খুব হাস্যকর লাগতো আমার কাছে। হ্যালুসিনেটিং অবস্থার একটা অংশকে সত্যি ভেবে বসেছিলাম! অদিতিকে বলেছিলাম পুরো ঘটনা। অদিতিকে আমি ডাকি কাজলকণ্যা। তার গায়ের রং কালো। আর তার চোখে সবসময় কাজল থাকে।
- কাজলকণ্যা জানো আমার রুমে এক পেত্নি থাকে।
- বলো কি? আর আমাকে কাজলকণ্যা না ডাকলে হয় না? আমি কালো সেটা বারবার মনে করিয়ে দিতে হবে?
- ওকে আর ডাকবো না কাজলকণ্যা। তবে পেত্নিটাকে কি করা যায় বলোতো? বিয়ে করে ফেলি তাকে? মানুষ আর পেত্নির বাচ্চাকে কি বলা যায় বলোতো?
সে এমন ভাবে তাকিয়েছিল যেন আমার মাথা খারাপ হয়ে গিয়েছে। কাজলকণ্যা আমাকে ঠিক বুঝতে পারতো না। তখন সে অসহায় বোধ করতো দেখলেই মায়া হতো!
বাসায় এসে খুব হেসেছিলাম নিজের বোকামিতে। সেই রাতে খুব শান্তির ঘুম হয়েছিলো। পরদিন সন্ধ্যায় ঘরের ভিতর মনে হচ্ছিল কেউ বিষাদ গুলিয়ে মিশিয়ে দিয়েছে। ঘরের ভেতর কেমন বিষাদের একটা ছায়া ছিল। মনে হচ্ছিল পর্দার ওপাশে দাড়িয়ে আছে কোন একজন অভিমানী ছায়ামানবী। তাকে স্পর্ষ করা তো দুরের কথা তাকানো মাত্র উবে যাবে! জোর করে মাথা থেকে তার ভাবনা সরিয়ে রাখি। হাতের কাজ গুলো শেষ করতে হবে। প্রবন্ধ জমা দিতে হবে পরশুর মধ্যে।
কিছুক্ষণ পর অবাক হয়ে খেয়াল করলাম আমি লিখতে পারছি না। খাতার এককোণে কিছু লতাপাতা আঁকা শুধু। মাথা থেকে একটা শব্দ বেরুচ্ছে না। বারান্দায় গিয়ে দাঁড়ালাম। কতক্ষণ দাঁড়িয়েছি জানি না। অবাক হয়ে খেয়াল করলাম সেই ছায়ামানবীর জন্যে অপেক্ষা করছি আমি। কি হয়েছে আমার! বাকি রাতটা ঘর আর বারান্দা করে কাটিয়ে দিলাম। শুধু মনে হচ্ছে কোন এক ছায়ামানবীর অভিমান মিশ্রিত চাহনি আমাকে অনুসরণ করে বেড়াচ্ছে শুধু। সেই চাহনির সামনে আমি অসহায়!
সপ্তাহ খানিক লিখতে না পারার কষ্টে ভুগলাম! গভীর রাতে ছায়ামানবীর একটা স্কেচ বানানোর চেষ্টা করছিলাম। সেই সময় হঠাৎ মনে হলো ঘরের ভিতর কেউ পায়চারি করছে। মিষ্টি একটা সুবাস! স্কেচটা অসম্পুর্ণ রেখে আমি লেখার খাতা নিয়ে বসলাম আবারো। ঝর্ণাধারার মতো শব্দ আসছে মাথায়। ঘরে কোন একজন ছায়ামানবীর অস্তিত্ব অনুভব করছিলাম আর সাথে মিষ্টি একটা সুবাস! সেই থেকে শুরু ছায়ামানবী আর আমার অবগাহন! সেদিন মনে হচ্ছিল আমার কল্পনার দেবী সে! সে চলে গেলে আমার কল্পনাও বন্ধ হয়ে যাবে। যে কল্পনায় আমি বেঁচে থাকি!
আমি গভীর রাত পর্যন্ত লেখালেখি করি আর ছায়ামানবী আমার আশে পাশে ঘুর ঘুর করে। আমি শুধু অনুভব করি ফিরে তাকাই না। তাকালে সে লজ্জা পায়! তবে একদিন তাকিয়েছিলাম! ছায়ামানবী চলে যায় নি! কিছুটা দ্বিধান্বিত ছিল মনে হয়েছে! এরপর ছায়াটা কাছে এসেই মিলিয়ে গেল! উষ্ণ একটা সুগন্ধী স্পর্শ রেখে গেল সাথে!
আমি আজকাল কবিতাও লেখা শুরু করেছি। সবই ছায়ামানবীকে নিয়ে। জানি না আমার কি হয়েছে। ছায়ামানবীকে আমি শুধু একবার স্পর্ষ করতে চাই। সে আমার মনের কল্পনা আমার ভাবতে ইচ্ছা করে না। মনে হয় সে আছে। শুধু তাকে প্রবল ভাবে অনুভব করলেই সে কায়ামানবীতে রুপান্তর হবে।
তার কায়ামানবীতে রুপান্তরের ইতিহাসটা বলি। সেদিন আমি মনোযোগ দিয়ে লিখছি প্রতিদিনের মতোই। আর ছায়ামানবী হেটে বেড়াচ্ছে ঘরের ভিতর। আচমকা আমার পিঠে নরম কোমল একটা হাতের উষ্ণ স্পর্শ অনুভব করলাম। ভীষন ভাবে চমকে উঠেছিলাম! চিৎকার করে বলেছিলাম “ কে কে?”
অন্য ঘর থেকে মা ছুটে এলেন।
- কি হয়েছে?
- কে যেন আমার পিঠে হাত রাখলো মনে হলো!
- কে কেউ তো নেই! রাতজেগে লেখালেখি করলে তো এমনই হবে! ঘুমিয়ে পড়!
আমি ছায়ামানবীর একচিলতে মুখটা দেখতে পাচ্ছিলাম না তবে মনে হয়েছিল সে খুব কষ্ট পেয়েছে! আর অপমানিত হয়েছে আমি তাকে বিশ্বাস করতে পারছি না দেখে। মনে হচ্ছিল সে কেঁদে দিবে। মুখে যেন আচঁল চাপা দিয়ে সে দৌড়ে কোথায় চলে গেল! সাথে আমার কল্পনার জগৎটাকে ও আঁচলে বেঁধৈ নিয়ে গেল!
আমি কিছুই লিখতে পারছিলাম না। লিখতে না পারার প্রবল অস্বস্তি আর আর মানসিক যন্ত্রনায় আমি নীল হয়ে যাচ্ছিলাম! আর আমার কাজলকণ্যার সাথে খারাপ ব্যাবহারের সীমারেখা অতিক্রম করছিলাম!
- কি হয়েছে তুমি ফোন ধরো না কেন?
- ইচ্ছা করে না তাই ধরি না। শুধু শুধু ফোন দিয়ে জ্বালাবে না!
- তুমি এমন ভাবে কথা বলছো কেন?
- আমি এমনই! থাকলে থাকো নাইলে ফুটো! ব্রথেলে যাও!
- এসব কি বলছো?
- ক্যান শুনছো না কি বলছি? খাঁটি বাংলায় বলছি!
- আমি কোনদিন তোমাকে ফোন দিবো না।
- তোকে দিতে কে বলেছে?
অদিতি ফোন রেখে দিবার আগেই আমি ফোনটা আছাড় দিয়ে ভেঙ্গে ফেলি। শুধু মনে হতে থাকে নিজেকে যত কষ্ট দিবো অভিমানী ছায়ামানবী তত দ্রুত ফিরে আসবে। আমার কল্পনার দেবী।
আরেকবার মনে হলো ধুর! আমার ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিৎ! গিয়েছিলামও! সাথে অদিতি ছিলো। ডাক্তার এক প্রশ্ন ডজনখানেক বার করে আমার ধৈর্য পরীক্ষা নিলো। যেই পরীক্ষায় আমি ফেল করলাম।
- তাহলে আপনি বলছেন আপনি আপনার রুমে কোন মেয়েকে দেখতে পান?
- না তা বলিনি।
- তাহলে?
- কয়বার জিগাবেন? একবারে কানে যায় না? কানে শুনিস না ডাক্তারি করতে আসছিস? তুই কানের ডাক্তারের কাছে যা! থাব্রায়ে কান লাল করে দিবো হারামজাদা!
অদিতি বহুকষ্টে আমাকে নিয়ে এলো সেখান থেকে। আমার মায়ের সাথে অদিতির ভালো রকম চেনাজানা হতে শুরু করলো।
- বুচ্ছো মা ওর বাপের দিকে পাগলের ছিট আছে। ওর বড়দাদা ছিল পাগল। ঘরে নেংটা মাইয়া মানুষ দেখতো। বটি নিয়া নাকি দাড়ায়া আছে। তাবিজ ছাড়া গতি নাই ওগো।
বড়দাদা নেংটা মেয়ে মানুষ দেখতো আর আমি দেখি ছায়ামানবী। মায়ের বাঁধা হাফ ডজন তাবিজ আমার গলায় হাতে ঝুলিয়ে ঘরে শুয়ে থাকি। অসহায় লাগতো নিজেকে। একরাতে বারান্দায় দাঁড়িয়ে ছিলাম! ছায়ামানবীর উপর ভীষন অভিমান হচ্ছিল। কান্না পাচ্ছিল। আমার কল্পনার জগৎটকে সে সাথে করে নিয়ে গেছে। এমন সময় কাঁধে আলতো কোন স্পর্ষ অনুভব করলাম। আমার কল্পনার দেবী মাসখানিক আমাকে কষ্ট দিয়ে ফিরে এলো! ছায়ামানবী রূপে না কায়ামানবী রূপে। আমি মুগ্ধ হয়ে দেখি আমার কল্পনার দেবীকে। কিছুটা অদিতির মতো দেখতে সে। আবার রুপার মতো গালে টোল পড়ে তার! চুল গুলো এলোমেলো ঢেউ খেলা কোকড়ানো। অবিন্যাস্ততার মাঝেও বিন্যাস্ততার ছায়া আছে। নীলার কথা মনে পড়ে যায় আমার! কিন্তু চোখ দুটি সম্পুর্ণ আমার কল্পনার মতো! কাজল টানা নয় শুধু মায়া দিয়ে ভর্তি।
কণ্ঠে হাহাকার ঝড়িয়ে আমি বললাম!
- তুমি কোথায় গিয়েছিলে?
- কোথাও না আমি এখানেই থাকি এখানেই ছিলাম। তুমি দেখতে পাওনি।
- তোমার নাম কি?
- নাম? আমার নাম কি? আসলেই তো! আমার নাম নেই।
- তোমার নাম ছায়ালীনা।
- ছায়ালীনা! আমার নাম ছায়ালীনা!
আমি শুয়ে চোখ বন্ধ করলাম! কপালে ছায়ালীনার উষ্ণ হাতের স্পর্ষ অনুভব করতে লাগলাম! সে ফিস ফিস করে আমার কানে কানে বললো “অদিতিকে তুমি খুব ভালোবাসো তাই না?” কণ্ঠে প্রকাশ পাওয়া দুঃখ টুকু আমাকে ছুয়ে গেল। আমি মৃদু হেসে বললাম “ছায়ালীনা তুমি কাল থেকে কাজল দিবে চোখে। অদিতি কাজল ছাড়া বাঁচে না।” ছায়ালীনা গালে টোল ফেলে হাসলো।
কাজলকণ্যাকে অনেক দিন কিছু দিই না। তাকে কাজল কিনে দিবো। কাজল পেলে মেয়েটা যে কি খুশি হয়! নানা দোকান ঘুরে সবচেয়ে ভালো কাজলটা কিনলাম। এসব ব্যাপারে আমার অভিজ্ঞতা শুণ্যের কাছে। তবে বিষ কেনায় আমার অভিজ্ঞতা পুরোনো। কাজল আর বিষ একসাথে কিনলাম! এক পকেটে কাজল আর এক পকেটে বিষ! কাজলকন্যা ভিড়মি খাবে। ওর ভিড়মি খেয়ে অসহায় হয়ে যাওয়া মুখটা দেখি না অনেক দিন। সেই মুখটা দেখলেই মনে হয় ওকে জড়িয়ে ধরি।
চোখে কাজল দেয়ারও কত ভঙ্গি আছে কাজলকণ্যার কাজল না দেয়া দেখলে বুঝতে পারতাম না। কাজল দেয়ার পর তাকে মনে হচ্ছিল রুপকথার দেশের রাজকণ্যা। আলতো করে জড়িয়ে ধরে ধরে ওষ্ঠ স্পর্শ করলাম তার! ওর সবটুকু বেদনা আমি নিযে নেবো আজকে। মনে মনে বললাম “খুব কষ্ট হবে না কাজলকণ্যা! শুধু বাসায় গিয়ে ঘুমিয়ে পড়বে তুমি। তোমার একটুখানিও কষ্ট হবে না। শুধু ঘুম ঘুম লাগবে আর কিছু না। অধরের সবটুকু রস আগে আমাকে দিয়ে যাও! ঘুমিয়ে পড়ার আগে!”
কাজলকণ্যা বাসায় চলে গেল। ঘুমিয়ে পড়বে সে আমি জানি। ঘন্টা পাঁচেক লাগবে তার চিরতরে ঘুমাতে। কাঁজলে মিশিয়ে দেয়া বিষটা দেরীতে কিন্তু কার্যকর কোন সন্দেহ নেই। অভিজ্ঞতা আমার তাই বলে।
গভীর রাতে বাসায় ফিরে গিয়ে দেখলাম ছায়ালীনার চোখে কাজল। তার চোখ দুটো অবিকল কাজলকণ্যার মতোই। ফিস ফিস করে বললাম ঘুমাও কাজলকণ্যা তুমিও এখন আমার কল্পনার অংশ! তোমাকে নিয়ে যেভাবে ইচ্ছা আমি খেলবো!
২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই।
২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২০
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
প্রথম দিকে কেমন জানি ট্র্যাক হারিয়ে ফেলছিলাম।
মনে হচ্ছিলো, দ্রুতই বদলে যাচ্ছে যা পড়ছি।
পরে অবশ্য ঠিক আছে।
আর পুরো লেখাই আসলে পরে ভালো লেগেছে লিখার মুন্সিয়ানায়।
আপনার লেখার ক্ষমতা ঈর্ষণীয়।
সব শব্দবাজদের ঈর্ষা করি
সামনে পরীক্ষা? দোয়া থাকলো।
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ দুর্জয় ভাইয়া। আসলে যত্ন নিয়ে লিখতে পারিনি। সামনে পরীক্ষা জানি না আবার কবে গল্প লিখবো।
দোয়া রাখবেন।
৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৩২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
চোখে কাজল দেয়ারও কত ভঙ্গি আছে কাজলকণ্যার কাজল না দেয়া দেখলে বুঝতে পারতাম না। কাজল দেয়ার পর তাকে মনে হচ্ছিল রুপকথার দেশের রাজকণ্যা। আলতো করে জড়িয়ে ধরে ধরে ওষ্ঠ স্পর্ষ করলাম তার! ওর সবটুকু বেদনা আমি নিযে নেবো আজকে। মনে মনে বললাম “খুব কষ্ট হবে না কাজলকণ্যা! শুধু বাসায় গিয়ে ঘুমিয়ে পড়বে তুমি। তোমার একটুখানিও কষ্ট হবে না। শুধু ঘুম ঘুম লাগবে আর কিছু না। অধরের সবটুকু রস আগে আমাকে দিয়ে যাও! ঘুমিয়ে পড়ার আগে!”
আমিত স্বপ্ন দেখাই শুরু করে দিয়েছিলাম লাইনগুলো পড়ে।
এতো চমৎকার বর্ণনা সত্যি মুগ্ধ করার মতই অসাধারন।
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ কান্ডারি ভাই!
৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৩৯
এক্সপেরিয়া বলেছেন: নতুন পোস্ট দেখে দৌড়ে আসলাম... কিন্তু রম্য পাইলাম না... খালি কঠিন কঠিন শব্দে লিখা...!!! :-(
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৪৫
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: তুমি আামার কাছে গল্প পাওনা আছো। ভুলি নাই। কিন্তু আমার লেখালেখিও বন্ধ!
৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:১০
একজন আরমান বলেছেন:
আপনি পর পর সব হ্যালুসিনেটিং গল্প লিখছেন। তবে আগেরগুলোর থেকে একটু কম হ্যালুসিনেট হয়েছি এটা পড়ে।
আপনার লেখার হাত দুর্দান্ত।
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: এই শৃঙ্খলটা থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছি আরমান ভাইয়া। ধন্যবাদ আপনাকে!
৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:১৯
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: চমৎকার এবং দুর্দান্ত !
অনেক কিছু বলার আছে কিন্তু বলার ক্ষমতা আমার নেই !
শুভকামনা সবসময়ের !
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ!! ভালো থাকুন সতত!
৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৪৯
নিয়েল হিমু বলেছেন: অসাধারন এক মোহে হারিয়ে যেতে যেতে শক খেয়েছি । গল্পের ভংগি বরাবরের মত মুগ্ধ হলেও ক্যাটাগরিটা আতংকিত করছে আমারে । এই ব্যপারে পরে অবস্যই , অ ব স্য ই আমি কথা বলব ।
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ হিমু ভাই!
ক্যাটাগরি নিয়ে আমিও চিন্তিত। আলাপ অবশ্যই হবে। তবে আবার কবে গল্প লিখবো জানি না। হয়তো লিখে রাখা গুলো পোস্ট দিবো।
৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:১১
অদৃশ্য বলেছেন:
ঘটনাটা আসলে পাগল হতে শুরু করা কেউ একজনের... তার নিজস্ব জগৎ তৈরী হচ্ছে তাই সেটা নিয়েই সে একান্ত সময় পার করতে চায়, এমনই...
আপনি কি আংশিক পাগলের ভাবনা নিয়েই লিখলেন নাকি তার বাইরেও অন্য কিছু আছে....যা আমি ধরতে পারিনি
সব মিলিয়ে লিখাটি চমৎকার হলো...
শুভকামনা...
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ। পাগল হতে শুরু করা কারো ঘটনাই এটা। প্রথমে লিখতে চেয়েছিলাম আধি ভৌতিক কিছু। কিন্তু হয়ে গেল এটা। পরে ভাবলাম ভেঙ্গে চুরে এটাকে কেস স্টাডি হিসেবে লিখি। কিন্তু সময় করতে পারিনি। আবারো ধন্যবাদ।
৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: অনেক জটিল ব্যাপারের অবতারণা হয়েছে। গল্প দীর্ঘ হলেও সুন্দর। ভালোলাগা জানবেন প্রিয় লেখক।
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৫
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ ইসহাক সাহেব!!!
১০| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: এই লেখাটার সাথে হুমায়ুন আহমেদের "আমি এবং কয়েকটি প্রজাপতি" উপন্যাসটার কিছু মিল পেলাম। ভালো লেগেছে।
স্পর্শকে সব জায়গায় স্পর্ষ লিখসেন কেন!
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৪০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: হুমম উপন্যাসটা পড়েছিলাম অনেক আগে। আসলে এটাকে আধিভৌতিক একটা কিছু লিখতে গিয়ে এমন হয়ে দাড়ালো। এরপর ভেবেছিলাম এটাকে কোন ডাক্তারের কেস স্টাডি হিসেবে লিখি। যেটাতে গল্পটা ডাইরির কোন অংশ হবে মাঝখানে ডাইরিটা শেষ হবে কিন্তু গল্প না। পরে ডাক্তারটার সাথেও এমন হওয়া শুরু করবে। মানে সেও ছায়া মানবীকে দেখা শুরু করবে। সময়ের অভাবে রিরাইট করতে পারি নি। ভবিষ্যতে করতে পারবো কিনা জানি না। আবার কবে গল্প লিখবো তাও জানি না। ভাল থাকবেন হামা ভাই!
ওহহ বানান প্রচুর ভুল হয়! ঠিক করে দিচ্ছি! :#>
১১| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:২৪
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: স্বপ্ন দেখা শুরু করেছিলাম, মোহে হারিয়ে যেতে যেতে ভিরমি খেলাম। চমৎকার বর্ণনা। মুগ্ধ হলাম।
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৪০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ!! শুভ বিকেল!
১২| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৪২
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
এটানে পড়লাম...
মনে হচ্ছিল হায় আমি একি পড়ছি!
দারুণ! দারুণ!!!
ধন্যবাদ...
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৪২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: প্রশংসা পেয়ে সত্যিই ভাল লাগছে! লজ্জাও লাগছে। ধন্যবাদ জানবেন!
১৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভালো লাগছে পড়তে। তবে ছোট একটা টিপস দেই - লেখায় সব সময় বিষাদ চলে আসলে সে ভাব থেকে বের হওয়া মুশকিল। আমার এমন হয়েছিলো এক সময়।
ভালো থাকবেন।
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আপু টিপসটা সত্য। অসম্ভব রকম মন খারাপ ছিল লেখর সময় আর পরীক্ষার টেনশন যুক্ত হয়েছিল। হামা ভাইয়ের কমেন্টের উত্তরে বিস্তারিত বলেছি। ধন্যবাদ! শুভবিকেল!
১৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
লাবনী আক্তার বলেছেন: চমৎকার লাগল! মুগ্ধপাঠ!
কেমন যেন ঘোরের মধ্যে চলে গিয়েছিলাম। ইশ! গল্পটা আর একটু থাকলে ভালো হত। শেষ হল কেন?
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ লাবণী আক্তার!!
গল্পটা আরো বড় করতে পারতাম। হামা ভাইর কমেন্টের উত্তরে বলেছি পুরোটা । শুভবিকেল!
১৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: বোন,তোমার লেখা পড়ে কেবল হিংসা লাগে!!!!!!
এত সুন্দর লেখার হাত খুব কম মানুষের আছে!!!!!!!!!
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: একি বললে আপু!! :!> :#> তুমি এত্ত গুলা দুষ্টু! :> :>
ধন্যবাদ! ভালো থেকো সুখে থেকো
চিঠি দিও!
শুভবিকেল!
১৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ১১তম প্লাস।
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৫১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ! প্রফেসর সাহেব!! শুভবিকেল!
১৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: গল্প অনেক ভালো লেগছে, সেই সাথে লেখিকার প্রতি হিংসে বোধও করছি! এতো ভালো কি করে লেখেন? চিন্তার জটিলতা নিয়ে গল্প আমার আসে না। কি আর করবো! তবে সে অভাব পূরণ করতে আপনি বা আপ্নারা আছেনই!
ভালো থাকবেন, দেরীতে হলে পড়লাম। প্লাস প্লাস প্লাস!
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন:
মন্তব্য পড়িয়া সাময়িক তব্দিত! তব্দা কাটুক আগে! শুভবিকাল জানবেন।
১৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:০৯
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: হোয়াই সো তব্দিত?
ব্লগ খোলার সময় সপথ নিছিলাম, যাহা 'লিখিব, সত্য লিখিব, সত্য বৈ মিথ্যা লেখিব না।'
সুতরাং, ঘটনা সত্য!
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন:
২য়বার তব্দা খাইলাম।
১৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
মাক্স বলেছেন: ইদানিং মন্তব্য করতে ভয় পাই। অনেস্ট মন্তব্যে অনেকের বিরাগভাজন হতে হয়।
আপনার গত কয়েকটা গল্পের সাথে এইটার কোন পার্থক্য নাই, বরাবরের মতই গল্পভর্তি বিষণ্ণতা। হ্যাঁ স্টোরিলাইন আলাদা তবে ভরপুর বিষণ্ণতা!
ইচ্ছাকৃত ভাবে লিখলে ভালো তবে অনিচ্ছাকৃতভাবে যদি চলে আসে তাহলে বলব একটু চেঞ্জ করার চেষ্টা করতে।
আপনার নিয়মিত পাঠক এবং ফ্যান হিসাবে একটু এডভাইস দিলাম, নেগেটিভলি না নেয়ার অনুরোধ রইল।
ভালো থাকুন!
২৫ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: প্রথমত আপনাকে এক গাট্টি ধইন্যাপাতা। আপনি গল্পটা পড়ে আমার শ্রদ্ধাভাজন একজনের মতো আমারে পাগলখানায় পাঠানোর কথা বলেন নাই তাই।
দ্বিতীয়ত হ্যাঁ আমি মনে হচ্ছে একটা শৃঙ্খলে আটকে পড়েছি। বের হবার চেষ্টা করছি। বিষন্নতার টার্মটা নিয়ে আমি নিজেও চিন্তিত। কোন গল্প লিখতে গেলেই খুনখারাবির চিন্তা মাথায় আসে। হযতো বাস্তব জীবনে খুন করতে পারতেসি না দেখে গল্পের চরিত্র গুলোকে দিয়ে করিয়ে শান্তি পাই।
গল্প ভর্তি বিষন্নতা মানেই গল্প প্রাণহীন। প্রাণ নিয়ে আসতে চেষ্টা করবো। আমার গল্পের চরিত্রগুলো প্রাণহীণ ভাবতেই জম্বিদের কথা মনে পড়ে গেল।
আপনি আমার ফ্যান শুনে কিছুটা টাশ্কিত হৈয়াসি।
কারো প্রিয় গল্পলেখক তার নিজের ফ্যান শুনে টাশ্কিত হওয়াটা দোষের না। ধইন্যাপাতা!
:> :!> :#>
২০| ২৫ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: লেখা ভাল লাগল।
শুভেচ্ছা।
২৫ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ! শুভ দুপুর!
২১| ২৫ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৫০
তোমার গল্পের মৃত রাজকন্যা বলেছেন:
পড়েছিলামরে আপি কালকেই ,
প্লাস ও দিয়েছি ...
সাধারনত যা দেখলাম ,কেউ 'ভালো লিখেছেন' বললেও প্লাসটা আগের কয়েকটা অঙ্কেই সীমাবদ্ধ থাকে ...
আমি আমার ভালোলাগাটা প্লাস দিয়ে বুঝাই ... সামান্যতম ভালো ও যদি কোন লেখা লেগে থাকে তাও ...
মন্তব্য কি লিখবো বুঝতে পারছি না , তাই এসব হাবিজাবি লিখলাম ( পুরাই অফটপিক )
তোমার লেখার হাত অনেক বেশিই ভালো । পড়ার পর চুপচাপ বসেছিলাম । বেশি ভালো কিছু পড়লে আমি ভাষা খুঁজে পাইনা কি লিখে প্রশংসা করবো
আরও অনেক ভালো ভালো লেখা লিখতে পারো সে জন্যে অফুরান শুভেচ্ছা থাকলো !
ভালো থাকো সব সময় আপি !
২৫ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৫২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আপু তোমার ভালো লেগেছে জেনে আমারো খুব ভালো লাগছে! দোয়া করো আপু। ধইন্যাপাতা নিয়ে যাও!
শুভকামনা সতত!
২২| ২৬ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৪৩
সানড্যান্স বলেছেন: হুম, ভালো!!!
২৬ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৪০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৫
তীর্থক বলেছেন: ভালো লেগেছে। তবে আর একটু টুইষ্ট আশা করেছিলাম। শেষে কিছুটা চমক আছে যদিও তবে কিছুটা এলোমেলোও যেন।
গল্পের গতি এনজয় করেছি।
+
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৪| ২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:০৭
অপু তানভীর বলেছেন: হুম ! গল্প ভাল হয়েছে ।
আর আপনি সেদিন যা বলেছিলেন সেটা কিন্তু ঠিক না । আপনার গল্পে কিন্তু সাবলীল ভাবটা স্পষ্ট !
২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৩১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ!
সাবলীলতা আনার চেষ্টা করছি! কিন্তু আপনার তো পারি কই!
২৫| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:১১
রেজোওয়ানা বলেছেন: তোমার লেখা গুলো পড়তে ভাল লাগে.....
৩১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: :!> :#> ধন্যবাদ আপু।
২৬| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তিমির হনন ভাল লাগলো ।+
০১ লা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫৭
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই!!
২৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫৯
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ++++++++++++++++++++
০১ লা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:১২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ!
২৮| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:৩৪
দুঃস্বপ্০০৭ বলেছেন: গল্প ভাল হয়েছে। সত্যি বলতে গভীর মনযোগ দিয়ে লিখতে হয়েছে আপনার গল্প । লেখার হাত অসাধারন ।
++++
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ!
২৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার লেখা আমার সব সময়ই ভালো লাগে। এই গল্পটিও ব্যতিক্রম নয়। তবে মাঝে মাঝে চেষ্টা করবেন ভ্যারিয়েশন আনার জন্য। বিশেষ করে ব্লগার মাক্স যা বলেছেন তা কিছুটা ভেবে দেখবেন।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: উপদেশ মাথায় রইলো ধন্যবাদ!
৩০| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:৩২
গ্রীনলাভার বলেছেন: - (ভিমড়ি হবার ইমো হবে আসলে)
ঈদ মোবারক।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ!
ঈদ মোবারক!
৩১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ঈদ মোবারক আপু! আশা করি ভাল আছেন।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ঈদ মোবারক ভাইয়া! ভালো আছি!!! আপনিও ভালো নিশ্চয়!!
৩২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
এক্সপেরিয়া বলেছেন: কমেন্টটা মুছে দিলে খুশি হব...
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৮
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: দিযেছি।
৩৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪
অনির্বাণ প্রহর বলেছেন: ছবিটা দেখে গল্প পড়তে শুরু করলাম এবং আমি পড়লাম একটি গল্প।
নির্জন বিষণ্নতার গল্প।
আপনার শব্দের খেলা ভাল লেগেছে, বাক্য নির্মাণ স্নিগ্ধ বিষাদে ভরপুর তবে টোটাল গল্পটায় আত্মকথনের অংশটা বেশি, তাই আরো কিছু ঘটনা প্রবাহের বিস্তার ঘটাতে পারলে অনেক বেশি দৃঢ় হত গল্প গাঁথুনি।
তবে আমি গল্প লিখতে পারিনা তাই অপারগতাটুকু জানিয়ে গেলাম।
আর আপনার গল্পে ব্যাবহার করা ছবিটি আমি ফেইসবুকে অনেক আগে থেকেই প্রোফাইল পিক দিয়ে রেখেছি সেটা ছিল গল্পহীন। তবে আজ গল্প খুঁজে পেলাম।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: হাঁ গল্পটাকে আরো ভালো করতে পারতাম! কিন্তু কিছু কারণে তা পারিনি!!
আপনার প্রোপিক এটা! বলেন কি! আপনার নিক কি? কুবের মাঝি?
৩৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
অনির্বাণ প্রহর বলেছেন: হুম, এটাই আমার প্রো পিক। নাহ! আমার আইডি প্রহর আঁধার।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন:
৩৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২২
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: অদ্ভুত তো !
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৮
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন:
৩৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫২
আরজু পনি বলেছেন:
দারুণ একটা লেখা পড়লাম ।
আমার জীবনেও কায়া আর ছায়ার রাজত্ব চলে ।
শুভকামনা রইল ।।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ আপু!!!
অবশেষে আমার ব্লগে আসার সময় হলো তোমার!
৩৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
তাসজিদ বলেছেন: ছায়ামানবী কি আপনারেই প্রতিছবি?
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: বলবো কেন?
৩৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৩
নাছির84 বলেছেন: স্রেফ মুগ্ধ ভাই ! এমন একটা গল্পই পড়তে চাচ্ছিলাম। আল্লাহ 'তিমির হনন' মিলিয়ে দিল।
আপনার শব্দচয়ন এবং বর্ণণা অসাধারন।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ!!
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫৯
মামুন রশিদ বলেছেন: নিজের অস্তিত্বের সাথে যুজতে থাকা ছায়ালিনী কাজলকণ্যার গল্পটা বড়ই বিষাদ মাখা ।
+++