![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার পৃথিবী নিয়ে আমি ভাল আছি খুব ভালো আছি। সকল অশুদ্ধতাকে নিয়ে সুখে আছি। অশুদ্ধতাই আমার কাছে শুদ্ধতা এখন। শুধু মাঝে মাঝে শ্বেত শুভ্র একটুকরো মেঘের দিকে ভুল করে তাকাই! কিন্তু ভুল করেও আমার ভাল লাগে। আমার পৃথিবী ভুলে ভর্তি। ভুলে ভর্তি পৃথিবী নিয়ে আমার কোন আক্ষেপ নেই। শুধু অন্যেরা উকি না দিলেই হলো। তারা দেখে আমি পঙ্কিল এক পৃথিবীতে পঙ্কস্নান করছি। আমার ভাষায় যদিও তা চন্দ্রস্নান বা রৌদ্র স্নান। সেই পঙ্কিল আমাকে দেখে ভিড়মি খাওয়া মানুষদের বলছি দয়া করে আমার পৃথিবীতে আমাকে থাকতে দিন। এটা একান্তই আমার ভুবন। অশুদ্ধ আমি ভাল আছি খুব। এক টুকরো কল্পনার অংশুকে নিযে ভাল আছি খুব। শুদ্ধতা আমাকে ভাল না বাসুক আমার আপত্তি নেই। যা আছে মানে অশুদ্ধতাটুকুই নিয়ে বাচতে চাই। সব হারালে আমি বাঁচবো কি করে!
উইলহ্যামদের বিরাট লনওয়ালা প্রাসাদপম বাড়ি। মেইনডোর হাট করে খোলা। দোতলায় কোনার একটা ঘরে হলুদ বাল্বের আলো জ্বলতে দেখা যাচ্ছে। হলুদ আলোটাই কেমন জানি অসুস্থ একটা আলো। পুরো বাড়িটায় অসুস্থ একটা পরিবেশ। এমন সময় কেউ একজন এসে মেইনডোরটি লাগিয়ে দেয়। পুরো বাড়ি ভর্তি অন্ধকার। পিছনের গার্ডেনে জুতোর খসখস শব্দ হচ্ছে। বাড়ির বেসমেন্টে একটা কুকুরকে মোটা শেকল দিয়ে খাচায় বন্দী করে রাখা হয়েছে। যার মুখ আবার মোটা স্কচটেপ দিয়ে আটকানো। পুরোপুরি অসুস্থ একটা আবহাওয়া পাক খাচ্ছে বাড়িটি ঘিরে।
(১)
হঠাৎ কেন জানি ঘুম ভেঙ্গে গেল। চোখ খোলার চেষ্টা করতে করতে কিছুক্ষণ শুয়ে থাকলো সে। ঘুম যখন ভেঙ্গেই গেছে তখন কেন ভাঙ্গলো সেটা নিয়ে চিন্তা করা অর্থহীণ। পানির পিপাসা মেটানো যাক আগে। প্রবল পানির পিপাসা পেয়েছে। দপদপ করছে মাথার শিরা। আর ভীষন গরম লাগছে। পিপাসার কারণ বুঝতে পারলেও গরম লাগার কারণ বুঝতে পারছে না সে। বেডটেবিলেই পানির বোতল থাকার কথা। আজ রাতে কি ডিমলাইটটা জ্বালানো হয়নি? আশ্চর্য রকমের অন্ধকার ঘরে। এতটা অন্ধকার কখনো দেখেনি সে! মনে হচ্ছে ঘরে কেউ কালো কালি গুলিয়ে মিশিয়ে দিযেছে। বিরক্তি আর ক্লান্তির সম্মিলিত একটা অনুভুতি হচ্ছে। পানি খেতে উঠতে গিয়ে কপালে ঠকাস করে বাড়ি খেল সে। সে কিছু বুঝতে পারলো না প্রথমে। কিছুক্ষণ শুয়ে বোঝার চেষ্টা করলো। আবারো উঠতে গেল। আবারো ঠকাস করে বাড়ি খেল! মাথার উপর কি এটা! ছাদটা নীচে নেমে গেল নাকি! গা বেয়ে ঘামের স্রোত বয়ে গেল। তার লজিক সবসময়ই পরিষ্কার। প্রথমেই তার মাথায় আসলো যে তাকে আটকে ফেলা হয়নি তো! এটাকে তো মনে হচ্ছে একটা বাক্স। দুপাশে হাত দিয়ে অনুভব করলো সে বাক্সটাকে। পা দিয়ে অনুভব করার চেষ্টা করলো, বাক্সটা কত বড় হতে পারে। বেশী বড় না। একটা কফিনের সমান হবে! অন্ধকারেই দুচোখ বিস্ফোরিত হলো তার। প্রথম প্রতিক্রিয়া হিসেবে গলা ফাটিয়ে চিৎকার দিলো সে। সেই চিৎকারে তার নিজের মাথাই ঝনঝন করে উঠলো! নিজেকে প্রবোধ দিলো সে। হয়তো কোন দুঃস্বপ্ন দেখছে এই ভাবনাও মাথায় এলো। আঙ্গুলে প্রাণপণে কামড় দিয়ে রক্তের নোনা স্বাদ পেল! অবশেষে সেই ভাবনাও ত্যাগ করলো সে। এই প্রথম সব লজিক এলোমেলো হয়ে আসছে তার। কিছুই মাথায় ঢুকছে না। ভয় করছে কেন জানি! বাক্সের ভিতর অক্সিজেন ফুরিয়ে যাবে এই ভয় পেয়ে বসলো তাকে। কতক্ষণ ধরে সে আছে বাক্সটার ভিতরে এটাও জানে না। বাক্সটা বেশী হলে আটফুট লম্বা হবে। প্রস্থ অনুমান করলো তিনফুট। আর উচ্চতা দুফুট হলে আয়তন কত হবে? সুত্র মনে পড়ছে না। ঘনকের সুত্র হবে? নাকি আয়তক্ষেত্রের? আর আয়তন বের করে কি করবে সে? ভিতরে কতটুকু অক্সিজেন আছে বের করার আগেই তো অক্সিজেন শেষ হয়ে যাবে মনে হয়। আচ্ছা বাক্সটা কি নিরেট? নাকি ফাঁকফোকর আছে। ফাঁকফোকর থাকলে তো কিছু আলো ভিতরে প্রবেশ করতো! নিকষ কালো অন্ধকারে তার দুটি চোখ তৃষিতের মতো একফোটা আলো খুঁজতে থাকে। নাহ! নেই! আচ্ছা এমনও তো হতে পারে যে অন্ধকার ঘরে রাখা হয়েছে বলে আলো আসছে না! মাথায় আরেকটা ভয়ঙ্কর ভাবনা এলো! এমনও তো হতে পারে তাকে বন্দী করে গার্ডেনের পিছনে গর্ত খুড়ে পুতে ফেলা হয়েছে বাক্সসহ। জীবনে এই প্রথম তীব্র আতংক পেয়ে বসলো তাকে। গলা শুকিয়ে এসেছে। তাকে এভাবে মেরে ফেলা হবে আগে জানলে ঘরে রাখা রিভলবারটার একটা গুলি খুলিতে পাঠিয়ে দিতো কবেই!
আতংক কাটছে না। আতংক বেড়েই চলেছে। ঠিক যেন অটোমেটিক কোন সিস্টেমে মস্তিষ্কে আতংকের লেভেল বেড়ে চলেছে। বাক্স থেকে মুক্তি পাবে কিভাবে মাথায় আসছে না। বেঁচে থাকার আদিম প্রবৃত্তি অনুসারে অনেকবার চিৎকার করেছে সে! হাত পা দিয়ে বাক্সটার গায়ে আঘাত করেছে। কিন্তু তাতে কোন লাভ হলে এতক্ষণে হয়ে যেত। ক্ষীণ আশা, যদি তার চিৎকার লাইসার কানে যায়! লাইসা তার কুকুর! তার অন্ধকার জীবনে কোন মানুষকে ভরসা সে করতে পারে না কিন্তু এই কুকুরটাকে করতে পারে। লাইসা শুনতে পেলে হয়তো ঘেউ ঘেউ করে বাড়ি মাথায় তুলবে! মাটি খুড়তে শুরু করবে বা সবাইকে ডেকে নিয়ে আসবে এখানে! অতি ক্ষীণ আশা। কিন্তু ডুবন্ত মানুষ খড়কুটো আকড়ে ধরে। বার কয়েক চিৎকার করে শক্তিক্ষয় করে সে ক্লান্ত হয়!
(২)
মনে করার চেষ্টা করলো শেষ কখন সে মুক্ত ছিল! দুদিন না ঘুমিয়ে ক্লান্ত হয়ে গতকাল দুপুরে দুটো স্কচ শেষ করে বিছানায় এলিয়ে পড়ে। ঘন্টা দুয়েক পরে আধো ঘুম আধো জাগরণে গ্রিলড চিকেনের খানিকটা খায়। কোন স্বাদ পাচ্ছিল না সে। এই অবস্থাতেই আকণ্ঠ পান করে সে। পান করা সেদিন জায়েজ ছিল কারণ শত্রুদের কেউ বাসায় নেই। তার ভাই রোমেল আর ভাইবৌ রিসা কেউ ছিল না। এরপর আর মনে নেই। কিছুতেই মনে করতে পারছে না এরপর কিছু হয়েছিল কিনা। তবে তার এখন সবকিছু অর্থহীণ মনে হচ্ছে। প্রয়োজন ছাড়া এক পা ফেলে না যে লোক তার কাছে নিশ্চিত মৃত্যু সামনে দেখে সব কিছু অর্থহীণ মনে হচ্ছে। এমনকি চিন্তা করাটাও। সে এটাও জানে না তাকে বন্দী করা হয়েছে কতক্ষণ হয়েছে। তবে রাতের মাঝের দিকে করা হতে পারে। এই সময়টায় ঘুম সবচেয়ে গাঢ় হয় তার আর এলিজাও ঘুমায় এই সময়ে। তাহলে এখন কি দিন? উহু মনে হচ্ছে না কেন জানি। হয়তো রাতের শেষ!
তবে কে করতে পারে এই কাজ এটা নিয়ে ভাবা যেতে পারে। এতে দুটো লাভ হবে। আতংক কিছুটা কমে আসবে আর কে করেছে অনুমান করতে পারলে হয়তো মৃত্যুর আগে কিছুটা শান্তি লাভ করবে তার খুনি কে বুঝতে পেরে। কিন্তু তাতেও কি লাভ! কোন লাভ নেই বুঝে! তবে তার মস্তিষ্ক সাথে সাথে চিন্তা শুরু করে দিয়েছে। মস্তিষ্কও একটা জিনিশ! কোন অবস্থায় কাজ করা ছেড়ে দেয় না! বাসায় রোমেল আর রিসা ছিল না তার মানে এই না যে কিছুক্ষণ পরে তারা আসেনি। কিন্তু শনিবার রাতে মেইনডোরে যে বিশেষ লকার লাগানো থাকে তার চাবি তো কারো কাছে নেই! তারা এলেও ভিতরে ঢুকতে পারবে না। চাবি এলিজার কাছে থাকে। এলিজা! তার স্ত্রী! সে লকার খুলে রোমেল রিসাকে বাসায় ঢুকিয়েছে তাহলে! কিন্তু এলিজা এমনটা করতে পারে বলে বিশ্বাস হচ্ছে না তার। না এই অবিশ্বাসের উৎস ভালবাসা মাখানো আবেগ না। বাকপ্রতিবন্ধী রূপসী মেয়েটিকে সে বিয়ে করেছে শুধু নিজের বেডরুম সেইফ রাখার জন্যে। শুধু বাক প্রতিবন্ধী না মেয়েটার এক পা অসাড়। হুয়িল চেয়ারে বসে থাকতে হয় মেয়েটাকে। অপ্রয়োজনীয় কিন্তু সুন্দর একটা শোপিস হিসাবে মেয়েটাকে ঘরে রেখেছে সে। একদিন মেয়েটার অসাড় পা টাতে সজোরে লাথি মেরেছিল সে। মেয়েটার চোখ দিয়ে পানি বের হয়েছিল শুধু। কাগজে কলমে তার স্ত্রীর পদে থাকা মেয়েটির দিকে তাকানোও তার কাছে সময় নষ্ট। আর কিছু মাথায় আসছে না! মাথাটা ভার ভার লাগছে কেন জানি! সে প্রবল বিস্ময়ে আবিষ্কার করলো তার ক্ষুধা পেয়েছে! সামান্য ক্ষুধা না রীতিমতো ভয়াবহ ক্ষুধা! প্রথমে আস্তে আস্তে এরপর খানিকটা জোরে সে হাসলো কিছুক্ষণ। কেন জানি সবকিছু স্বাভাবিক লাগছে এখন। মনে হচ্ছে এই তো এটাই স্বাভাবিক! সে একটা কফিনের নিকষ কালো আধারে ডুবে আছে। খুবই স্বাভাবিক একটি ঘটনা মনে হচ্ছে। ঠিক প্রতিদিন নাস্তা করা বা একেক দিন একেক জন রূপসীর সাথে বিছানায় যাবার মতোই স্বাভাবিক। মনে হচ্ছে এই ঘটনাটা না ঘটলে তার জীবন অপূর্ণ রয়ে যেত। ফিসফিস করে সে গাইলো
“আই ওপেন মাই আইস লাস্ট নাইট
এন সৌ ইউ ইন দ্যা লৌ লাইট!”
(৩)
অক্সিজেন কমে আসছে কারণ ঘন ঘন নিঃশ্বাস নিতে হচ্ছে তাকে। তার মানে বাক্সটা নিরেট। স্কচটেপ বা এরূপ কিছু দিয়ে লক করা হয়েছে সমস্ত ফাকফোকর। হুম! হঠাৎ করে মনে পড়লো তার! এত অপরাধের মাঝে সব ঘটনা মনে থাকে না আজ মনে পড়লো ঠিক পনেরো বছর আগে একটা ফাসির সেলে সাইজ রুমে হ্যাঁ কিছু একটা হয়েছিল! কি হয়েছিল জানি! ও হ্যাঁ একটা মেয়েকে একটা মেয়েকে কি? মেয়েটার সাথে কি করা হয়েছিল? মনে পড়ছে না কেন! আচ্ছা রুমটা যেন কোথায়? মনে পড়ছে না তার। নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে আরো। ভাবনা গুলো গুলিয়ে যাচ্ছে তবে এখনো একটা বিষয়ে সে উৎসাহ পাচ্ছে যেটা হলে মস্তিষ্কে পর্যাপ্ত অক্সিজেনের অভাবে নাকি অনেক ভ্রম হয়। এলোমেলো জিনিশ দেখা যায়। যৌবনে বিষয়টা নিয়ে সে পড়েছিল কিন্তু কখনো ফালতু এসব কাজে উৎসাহ পায়নি। এখন কেন জানি জিনিশটা নিয়ে উত্তেজিত বোধ করছে সে। ইতিমধ্যেই সে দেখলো
কিছুটা ঘোর ঘোর লাগছে তার কাছে। মনে হচ্ছে কোথাও হারিয়ে যাচ্ছে। বুক হাপড়ের মতো উঠানামা করছে। দেহের সমস্ত শক্তি একত্র করে কফিনটাতে জোরে ধাক্কা দেয় সে। নাহ! লাভ হয় না! অক্সিজেন শেষ হয়ে আসছে। তার মনে হচ্ছে কেউ কড়া কোন ঘুমের ট্যাবলেট খাইয়ে দিয়েছে তাকে। এটা কি মৃত্যু? নাকি সে মুর্চ্ছা যাচ্ছে? সে জেগে থাকতে চায়। মৃত্যুকে নিজ চোখে দেখতে চায় মৃত্যুর আগমুহুর্তে মানুষ কি ভাবে সেটাও জানতে চায়। প্রবল ক্ষুধার অনুভুতি ভোতা হয়ে এসেছে। খাবারের ঘ্রাণ পাচ্ছে কেন জানি! সে চমকে উঠলো। না খাবারের না। মিষ্টি কোন ঘ্রাণ ভেসে আসছে। মিষ্টি ঘ্রাণের উৎস কি! সে ভাবতে চাচ্ছে না। অক্সিজেনের অভাবে বুকটা ফেটে যাচ্ছে তার। বুক ভরে শ্বাস নিতে লাগলো কিন্তু অক্সিজেন বিহীন বাতাস তার ফুসফুসটা চিড়ে দিয়ে বেরুতে লাগলো। মাথাটা ভারি হয়ে আসছে আরো। আর কিছু ভাবতে ইচ্ছা করছে না তার। সমস্যা হলো এলিজা মেয়েটির জন্যে কিছুটা ভালবাসাও বোধ করছে সে!
(৪)
এলোমেলো চিন্তা ভাবনা মাথায় আসছে। কফিনের ভেতরে অক্সিজেন মনে হয় আর নেই। সে মুর্চ্ছা যাচ্ছে। দেহ অসাড় হয়ে আসছে। নিকষ আধাঁরেও কয়েকটা রং দেখতে পাচ্ছে সে। লাল রং এর প্রাধান্যই বেশী। তবে একটা দৃশ্য ভাসছে চোখে।
পাঁচ বছর বয়েসী খাড়া খাড়া চুল ওয়ালা একটা ছেলে নাম তার কটন উইলহ্যাম। জুতোর ফিতে বাঁধার চেষ্টা করছে। জুতোর ফিতে বাধতে গিয়ে সে ভুল করে বারবার। ওদিকে সময় নাই, কিছুক্ষণ পরেই দৌড় প্রতিযোগীতা। “জুতোর ফিতে বাঁধতে পারে না যে, সে দৌড়াবে কি?” তার বাবার এই কটাক্ষের চেয়ে এখন জুতোর ফিতে বাঁধাই তার কাছে সবচেয়ে বড় পরীক্ষা মনে হচ্ছে। অসহায় বোধ করছে ছেলেটি কিন্তু কাঁদবে না পণ করে রেখেছে। শুধু হেরে যাওয়ার বেদনা স্পর্শ করছে তাকে।
তার ঘুম পাচ্ছে খুব। মিনিট বিশেক পরে তার জীবনের উচুনিচু সব রেখা সমান্তরাল হয়ে গেলো! কারন সে আর জোর করে নিঃশ্বাস নেয়ার চেষ্টা করছে না। কফিনের ভেতর ঠোকাঠুকিরও অবসান হয়েছে। শুধু একটা নিঃশ্বাস বন্ধ করা অনুভুতি পাঁক খাচ্ছে কফিনের ভিতরে।
দুদিন পরে ঠিক মাঝ রাতে এলিজা, রোমেল আর রিসা মিলে বিশাল বাড়িটার গার্ডেনের পিছন থেকে একটা কফিন বের করলো। এলিজা মেয়েটাকে লেমন ইয়োলে টপস আর কালো স্কার্টে দারুন মানিয়েছে। যে মানুষটাকে জীবিত অবস্থায় বিশ্বাস করেনি মৃত অবস্থায়ও বিশ্বাস করে না তারা। কফিনের সিলগালা খুলে কফিনের মুখটা খুললো তারা। ভক করে একটা গন্ধ লাগলো নাকে। সেটা কেটে যেতেই দেখলো কটনের মুখে আশ্চর্য একটা অভিব্যাক্তি ফুটে আছে। কিছুটা হতাশা আর কিছুটা দুঃখ। সেটা কি তার করুণ মৃত্যুর জন্যে নাকি সেই ছোট্ট ছেলেটার জুতার ফিতা বাঁধতে না পারার বেদনা, সেটা শুধু মৃত ব্যাক্তিটিই জানে।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৫
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ!
২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৬
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: প্রতিটা লেখাই অসম্পূর্ণ মনে হচ্ছে কেবল।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৬
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন:
৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৯
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: মনে হল অনুবাদ পড়লাম কোন ইংলিশ বইয়ের । ভালো লাগা । শুভেচ্ছা ।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২৪
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ!
৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩২
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: যথেষ্ট পরিমাণে রোমাঞ্চকর !
হলুদ আলো কি খারাপ আই মিন ভয়াবহ ?
আমার কাছে রোমান্টিক লাগে
চমৎকার হয়েছে , নিয়মিত লিখতে থাকুন আবার ।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২৬
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ অভি!
হলুদ আলো আসলেই খারাপ কিনা কিভাবে বলি! তবে আমার কাছে মনে হয় অসুস্থ একটা আলো।
আবারো ধন্যবাদ!!
৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩২
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: যথেষ্ট পরিমাণে রোমাঞ্চকর !
হলুদ আলো কি খারাপ আই মিন ভয়াবহ ?
আমার কাছে রোমান্টিক লাগে
চমৎকার হয়েছে , নিয়মিত লিখতে থাকুন আবার ।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২৬
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন:
৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৬
একলা ফড়িং বলেছেন: নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: মনে হল অনুবাদ পড়লাম কোন ইংলিশ বইয়ের! আমারও তাই মনে হচ্ছিল!
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন:
এটা ইংলিশ বইয়ের অনুবাদ না!! একটু কাঠখোট্টা লেখা হয়েছে তবে আমি অনুবাদ করার মতো জ্ঞান রাখি না।
যাই হোক ধন্যবাদ।
৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৮
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আগেরটার চেয়ে এটা ভাল লেগেছে বেশি।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ প্রফেসর।
৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৯
নিশাত তাসনিম বলেছেন: খুব ভালো লাগলো। ২য় +++
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নিশাত।
৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২৯
মামুন রশিদ বলেছেন: দুবার পড়লাম । এলিজার প্রতি নৃশংসতার জন্যই কি কটনকে খুন হতে হলো? এলিজার সাথে রোমেল আর লিসা কেন হাত মেলালো? গল্প অনেক জটিল লেগেছে ।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই।
কটনকে আর কিছুনা প্রতিহিংসার জন্য খুন হতে হয়েছে অথবা তার পাপের ফলও বলা যেতে পারে।
১০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪২
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
ভালো লাগছে।
অনুবাদ লাগার যে মন্তব্য গুলো আসছে, সেখানে আমিও হাত তুললাম।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দুর্জয় ভাইয়া।
১১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৪
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: প্রিয় ব্লগার , আপনার প্রতি একটি অনুরোধ- গল্পের প্যারা ভাগ করার দিকে যদি আরও একটুখানিক নজর দিতেন।
গল্পের প্লট আকর্ষণীয়, কাহিনীও জমাট - কিন্তু ১ ও ২ নং অনুচ্ছেদে প্যরাগুলো বড় হয়ে যাবার কারনে মনঃসংযোগ বিঘ্নিত হচ্ছিল।
গল্পে ভাললাগা।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। পরের বার খেয়াল রাখবো।
১২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:২৪
উদাস কিশোর বলেছেন: গল্পে ভাল লাগা রইলো ।
বিষেশ দু একটা লাইন মানে হলুদ আলোটার ব্যাপার অন্য কোথাও পেড়েছি বলে মনে হলো ।
আর হত্যার কারন আমার কাছে সুপষ্ট নয় ।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ।
হলুদ আলোর ব্যাপারটা কোথায় পড়েছেন জানি না। তবে হলুদ আলো বা হলুদ রং এর প্রতি একটা বিতৃষ্ণা আছে আমার।
১৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার হয়েছে। ধন্যবাদ।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২০
বৃতি বলেছেন: ভাল লাগলো বেশ ।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ বৃতি।
১৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৮
চিরতার রস বলেছেন: পরে পরুম। বড় লেখা।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন:
১৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৫
এক্সপেরিয়া বলেছেন: পাপের ফলে শেষ পর্যন্ত মরেই গেলো!!!!
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: হুম।
অট: আপনার সাথে কথা ছিলো। আমার মেইল ঠিকানা তো আপনার কাছে আছে তাই না? একটু যোগাযোগ করিয়েন।
১৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৫
এক্সপেরিয়া বলেছেন: পাপের ফলে শেষ পর্যন্ত মরেই গেলো!!!!
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: :/
১৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৭
ইখতামিন বলেছেন:
অনেকদিন পর আবার ব্লগে লেখা শুরু করেছেন.. আপনি ভালো থ্রিলার লিখতে পারেন... অনেক আগে পড়া তিন গোয়েন্দা সিরিজের "প্রেতের ছায়া" বইটার কিছুটা ছায়া দেখতে পেলাম গল্পটায়.. এক কথায় অসাধারণ হয়েছে।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ ইখতামিন ভাইয়া!
১৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৩
এক্সপেরিয়া বলেছেন: ছিলো! বাট ল্যাপটপ নষ্ট হয়ে গেছে! ফলে সব ডাটাগুলো চলে গেছে!
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আচ্ছা। যোগাযোগ করার প্রয়োজনীয়তা এখন আর নেই।
২০| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:১৪
নিয়েল হিমু বলেছেন: সৃষ্টি কখনো অসম্পূর্ণ হয় না লেখাও তো সৃষ্টিই নাকি ? ভাল হয়েছে ।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ হিমু ভাই।
২১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:২১
বেঈমান আমি. বলেছেন: ফেসবুকে নাই কেন?
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ফেসবুক ডিএক্টিভ বলে
আসলে এক্সামের প্রিপারেশন নিচ্ছি। ফিরবো কিছুনি পরেই।
২২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৫
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: প্রয়াস এবং পরিশ্রমে সাধুবাদ রেখে গেলাম।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ ইসহাক সাহেব!
২৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৬
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: প্রথম দিকে অনুবাদ গল্প মনে করেছিলাম!
চমৎকার লেগেছে।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ নাজিম ভাইয়া।
২৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্পের অনুবাদ ফ্লেভারটা চমৎকার লাগলো। ছবিটা আমিও আমার পুরোনো এক লেখায় ব্যবহার করেছিলাম। খুঁজে পাচ্ছি না এখন। আপনাকে গল্পে ফিরতে দেখে ভালো লাগছে।
শুভরাত্রি।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৬
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই।
গল্পে ফিরে আসার কথা যদি বলি এখনো লিখতে পারছি না।
আরো সময় লাগবে পুরোপুরি ফিরতে।
২৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫
এরিস বলেছেন: হলুদ আলো আমিও ভয় পাই। চিমটি।
গল্পটা চমৎকার লেগেছে।
কটনকে বের করার সময় এলিজাকে এতো সুন্দর লাগছিলো কেন? বিশেষ কোন কারণ? খুব জটিল আবহ তৈরি করেছেন। কিছু কিছু জায়গায় পরপর "সে" কথাটি চলে এসেছে। এক লাইনে "সে" এসে গেলে প্রের লাইনে সরাসরি না বলে ঘুরিয়ে কথা বললে পড়তে আরও একটু বেশি ভাল লাগবে বলে মনে হচ্ছে।
শিখণ্ডী কি জিনিস!! নাম শুনি নাই কোনদিন। এই গল্পে মন্তব্য করার যোগ্যতাও নেই আমার!
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: হলুদ আলো নিয়ে আমার রীতিমতো এলার্জির মতো আছে। পুরোটাই মানসিক। হলুদ আলো ওয়ালা কোন ঘরে আমাকে দরজা লাগিয়ে একা রেখে দিলে আমি মেবি পাগল হয়ে যাবো।
গল্প ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো আপু!
গল্পের থিমটা অনেকদিন লিখবো লিখবো করেও লিখা হচ্ছিলো না। একসময় ভাবলাম যত্ন নিয়ে সময় নিয়ে লিখবো। কিন্তু লেখা হলো অনেক পরে। তাই অনেক কিছুই গুছিয়ে লিখতে পারিনি। আর অনেক কিছু ভালোভাবে বর্ননাও করতে পরিনি।
কটনকে বের করার সময় এলিজা তার লাইফের একটা নতুন স্টেজে প্রবেশ করে। এটাই ফুটিয়ে তুলতে চেয়েছিলাম লেমন ইয়েলো টপসে সুন্দর লাগতে থাকা এলিজার মাধ্যমে। আমি জানি যে এলিজাকে আরো বুদ্ধিমত্তা প্রয়োগ করে আনতে পারতাম। গল্পে এলিজা খুবই গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা পালন করতে পারতো। বাট লিখতে পারছিলাম না। হয়তো এভাবেই অপমৃত্যু ঘটে কোন কোন লেখার। এই জিনিশটা পীড়া দায়ক।
শিভন্ডী মহাভারতের কোন একটা চরিত্র। গল্পের নামটা আমার দেয়া নয় অবশ্য। :!> :#>
অনেক ভালো লাগছে তোমার প্রশংসা পেয়ে। ধন্যবাদ আপু।
২৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৭
এরিস বলেছেন: “আই ওপেন মাই আইস লাস্ট নাইট
এন সৌ ইউ ইন দ্যা লৌ লাইট!”
লাইন দুটো খুব সুন্দর।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৬
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: এটা এডাম ইয়ং এর গানের প্রথম দুটো লাইন।
Owl city নামক এলবামের গান।
২৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩
এক্সপেরিয়া বলেছেন: শুভ জন্মদিন!! ফেসবুক ডিএক্টিভেট থাকায় এখানে জানালাম!!
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৭
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৪
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: তুমি আছো!
আমি তো ভেবেছিলাম আর পোস্ট করবে না! :!>
অন্নেক ভালো লেগেছে এটা, প্রিয়তে নিলাম।
আর হ্যাঁ, শুভ জন্মদিন, ওখানে না জানাতে পেরে এখানে আর কি।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: অই আমি কই যাবো?
পোস্ট করবো না কোন দুঃখে! |
|
একটু বিজি আছি পড়া নিয়ে তাই উপস্থিতি কম। তবুও আসি সময় পেলেই। ধন্যবাদ সময় করে পড়ার জন্য। প্রিয়তে নিয়ে তো আমাকে লজ্জায় ফেলে দিয়েছো (এরিসের কমেন্টের এন্স দেখো)। :``>>
২৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫০
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
রোমাঞ্চকর লেখা। ভালো লাগলো।
শুভ জন্মদিন!! ফেবুতে আপনাকে বড়ই ভয় পাই, কিন্তু ব্লগে আপনার প্রাঞ্জল উপস্থিতি দেখে আমি মুগ্ধ
ভালো থাকুন, শুভ কামনা......
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ অস্পিসাস
ফেবুতে আমাকে ভয় পাওয়ার কারণ বুঝলাম না :-&
ধন্যবাদ আপনাকে। শুভেচ্ছা।
৩০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪৭
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: সেটা শুধু মৃত ব্যাক্তিটিই জানে।...............................
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন:
৩১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৯
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
একলা ফড়িং বলেছেন: নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: মনে হল অনুবাদ পড়লাম কোন ইংলিশ বইয়ের! আমারও তাই মনে হচ্ছিল!
বেশ লাগলো।
আমাদের দুইজনেরই দেখি ৪১টা পোস্ট !!
২৭ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:৪৫
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন:
৩২| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ২:৩৪
রাসেলহাসান বলেছেন: ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম।।
২৭ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:৫০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ভালো লাগা জানলাম।
৩৩| ২৭ শে জুন, ২০১৪ রাত ৮:৪০
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: সেই যে লিখলেন ...
তারপরে যে আর দেখলাম না লেখা ...
ইদানিং কম থাকেন নাকি ব্লগে? ব্যস্ততা??
আমি কিন্তু সময় পেলেই ঘুরে যাচ্ছি, বেশিরভাগই তাড়াহুড়োয়...
লগ ইন করা হয় না...!
কেমন আছেন??
২৭ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:৫২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ব্যস্ততা এবং আলসেমি দুটাই ব্লগে না থাকার কারণ।
ভালোই আছি।
৩৪| ২৯ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৩৮
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: হুম!! এটা অবশ্য বাস্তবতা ...
প্রায় সবার ক্ষেত্রেই ...
তারপরো সামান্য ফাঁক পেলেই ব্লগে একটা উঁকি না দিলে পিপাসা মেটে না...
২৯ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:২৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: হুম নেট স্পিড ও একটা অভিশাপ বটে। কিন্তু আপনাকে চিনতে পারছি না।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৪
সকাল রয় বলেছেন:
মহাভারতে এক শিখন্ডির কথা পড়েছিলাম। ভাবছিলাম সেইরকম কেউ কিনা তবে তা না হলেও আপনার গল্প রীতিমত রোমাঞ্চ দিল।