নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি এম. বোরহান উদ্দিন রতন, জন্ম : বাংলাদেশের ফেনী জেলায় দাগনভুঁইয়া উপজেলায়, পেশায় একজন প্রফেশনাল আইটি স্পেশালিস্ট গ্রাফিক্স ডিজাইনার ও চিত্রশিল্পী । সেই সাথে সামাজিক, ক্রীড়া ও রাজনৈতিক সংগঠনের সাথে যুক্ত আছি ।

এম. বোরহান উদ্দিন রতন

মানুষ হয়ে ওঠাই বড় চ্যালেঞ্জ

এম. বোরহান উদ্দিন রতন › বিস্তারিত পোস্টঃ

অল্পপ্রাণ ও মহাপ্রাণ ধ্বনি

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২১



অল্পপ্রাণ ও মহাপ্রাণ ধ্বনি : যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় নিঃশ্বাস জোরে সংযোজিত হয় বা ফুসফুস থেকে বের হওয়া বাতাসের জোর বেশি থাকে, তাকে মহাপ্রাণ ধ্বনি বলে। আর যে ধ্বনিগুলোতে বাতাসের জোর কম থাকে, নিঃশ্বাস জোরে সংযোজিত হয় না, তাদেরকে অল্পপ্রাণ ধ্বনি বলে। ক, গ, চ, জ- এগুলো অল্পপ্রাণ ধ্বনি। আর খ, ঘ, ছ, ঝ- এগুলো মহাপ্রাণ ধ্বনি।

ঘোষ ও অঘোষ ধ্বনি : যে সকল ধ্বনি উচ্চারণের সময় স্বরতন্ত্রী অনুরণিত হয়, অর্থাৎ গলার মাঝখানের উঁচু অংশে হাত দিলে কম্পন অনুভূত হয়, তাদেরকে ঘোষ ধ্বনি বলে। আর যে সব ধ্বনি উচ্চারণের সময় স্বরতন্ত্রী অনুরণিত হয় না, তাদেরকে অঘোষ ধ্বনি বলে। যেমন, ক, খ, চ, ছ- এগুলো অঘোষ ধ্বনি। আর গ, ঘ, জ, ঝ- এগুলো ঘোষ ধ্বনি

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪১

হাবিব বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৯

এম. বোরহান উদ্দিন রতন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ

২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৫

বাংলার মেলা বলেছেন: এগুলা ছাড়েন, আগে বলেন আমরা ণ এর উচ্চারণ ন এর মত (বাণী, পণ্য, বীণা) আর ন এর উচ্চারণ ণ এর মত করি (শকুন, পানি, নয়ন) কেন?

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৬

এম. বোরহান উদ্দিন রতন বলেছেন: আমার এই সম্পর্কে ধারণা নেই তাই আপনার যদি জানা থাকে শেয়ার করুন

৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৪

আখ্যাত বলেছেন: বাংলার মেলা ভাই/বোন,
ণ আর ন এর পার্থকটা কী, একটু বুঝিয়ে বলবেন?

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৭

এম. বোরহান উদ্দিন রতন বলেছেন: জ্বি আপনি আমার মনে কথাটি বলেছেন

৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: নতুন করে আবার চর্চা করছি।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৮

এম. বোরহান উদ্দিন রতন বলেছেন: করা উচিত, কেননা আমার ভাষাকে যদি আমি ভুল বলি বা লিখি তা বড় সম্মান করা হয় ভাষাকে ।

৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩০

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: যাক্, ব্লগে ভালোই পড়াশোনা হচ্ছে...

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৯

এম. বোরহান উদ্দিন রতন বলেছেন: যা জানি তা অন্যকে শিখাতে পারলে ভালোই লাগে, আর পৃথিবীটা তো একটা পাঠশালা যতো শিখি ততোই ভালো লাগে ।

৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২৩

বাংলার মেলা বলেছেন: মূর্ধ বর্ণ হচ্ছে ঐসব বর্ণ, যেগুলো উচ্চারণ করতে জিহবাকে মূর্ধ (জিবের উপরের শক্ত অংশের সাথে) স্পর্শ করতে হয়। ট, ঠ, ড, ঢ - এই বর্ণগুলো উচ্চারণ করলেই জানতে পারবেন মূর্ধ কাকে বলে। একইভাবে দন্ত বর্ণ উচ্চারিত হয় জিহবা ও দন্তের (দাঁতের) স্পর্শে - ত, থ, দ, ধ।

এবার আশা করি মূর্ধ ণ ও দন্ত ন এর উচ্চারণ নিয়ে কোন কনফিউশন থাকবেনা।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:২২

এম. বোরহান উদ্দিন রতন বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.