![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তবু বেঁচে থাকতে হয়,আমিও বেঁচে আছি। কোনো স্বপ্ন নিয়ে নয়, একটা স্বপ্ন গড়ার জন্য।
ব্যাপারটা খুবই লজ্জাজনক যে প্রাইভেট ভার্সিটির ভ্যাটবিরোধি আন্দোলনে শিক্ষকদের উপর গুলি চালানো হয়েছে এবং একজন শিক্ষক রক্তাক্ত হয়েছেন!
অর্থমন্ত্রী কি করছেন তা শিক্ষকদের জ্ঞ্যানহীন মস্তিষ্কে যেখানে ঢুকছে না সেখানে আমরা ছাত্ররা কি? উনার মতে শিক্ষক, যারা আমাদের শিখায় তারা যদি জ্ঞ্যানহীন হয় তাহলে আমার প্রশ্ন প্রতিবছর যারা পাশ করে বের হচ্ছে তারা কি?
অর্থমন্ত্রী নিজেও একজন শিক্ষক ছিলেন! উনার মুখে একথা কিভাবে মানায়?
সত্যিকার অর্থে আমাদের দেশে শিক্ষকতা সবচেয়ে নীচের পেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে। যার কোথাও গতি হচ্ছেনা তাকেই শুধু দেখা যায় শিক্ষকতা করতে। বিশেষ করে স্কুল,কলেজ লেভেলে। ভার্সিটি লেভেলে পাবলিক ভার্সিটির টিচারদের যা একটু সম্মান আছে, প্রাইভেট বা কলেজের টিচারদের তাও নেই । আর থাকলেও ইন্সটিটিউট এর ভিতরে, ইন্সটিটিউট এর বাইরে সে পাবলিক বা প্রাইভেট যেখানের সশিক্ষক হন না কেনো একটা মুদির দোকানীর সমান সম্মান নেই। কেউ রে রে করলেও মানুন বা না মানুন এটাই সত্য। বেতনের কথা নাই বা বললাম! বেতনের কথা বলতে গেলে অর্থমন্ত্রীর কথা সত্য মেনে নিতেই হয়। কেননা কোয়ালিফিকেশন অনুযায়ী তারা যা বেতন পায় সে বেতনে একমাত্র জ্ঞ্যানহীন মানুষেই চাকরী করবে। শিক্ষকদের সম্মান কতটুকু নীচে নেমে গেছে ভাবুন,BCS ক্যাডার শিক্ষক কলেজে জয়েন করার পর তাকে আবার প্রাইভেট পড়াতে হয়।
একজন শিক্ষক একশজন মন্ত্রী গড়ে তুলতে পারে কিন্তু একশজন মন্ত্রী কি একজন আদর্শ শিক্ষক গড়ে তুলতে পারবে? প্রশ্ন থেকেই যায়।
এবার আসি করের কথায়! বাজেট হয় জনগণের জন্য,সরকারের জন্য নয়। এখন সেই বাজেট যদি সাধারণ মানুষের কাছে অগ্রহণযোগ্য হয় তাহলে বাজেটের মূল্য কই থাকলো?
আর সেই বাজেট প্রত্যাহারের জন্য জনগণকে রাস্তায় নামতে হয়,বিশেষ করে মানুষ গড়ার কারিগর শিক্ষকদের, তারপর তাদের জ্ঞ্যানহীন গালি খেতে হয়, পুলিশের গুলি খেতে হয় তাহলে দিনশেষে লজ্জাটা কার হওয়া উচিৎ?
অবশ্য এসব কথা অর্থমন্ত্রীর জ্ঞ্যানী মাথায় নাও ঢুকতে পারে।আফটার অল, পাবলিক ডিমান্ড মেনে চলে তো মন্ত্রীর গদি ঠিক রাখা যায় না!!
২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫২
ফাহাদ মুরতাযা বলেছেন:
৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০০
ফাহাদ মুরতাযা বলেছেন: বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ভ্যাট দিতেই হবে বলে জানিয়েছেন সজিব ওয়াজেদ জয়। উনি বলেছেন, "দেশের ৮৩টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬৩ শতাংশ শিক্ষার্থী পড়া লেখা করে সরকার তাদের জন্য কোন ধরেন ভর্তুকি দিবে না। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ভর্তুকি দিলে এটা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শেয়ার হোল্ডারদের পকেটে চলে যাবে। শিক্ষার্থীদের কোনো লাভ হবে না।"
উনি তো দেখি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে কোন ধারণাই রাখেন না, অথবা না জেনে-শুনে সবাইকে বিভ্রান্ত করতে ভুল তথ্য দিয়েছেন। সঠিক তথ্য হচ্ছে, বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকার কোন ভর্তুকি দেয় না। বরং শিক্ষার্থীদের বেতনের ওপর যে ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে- তার পূর্ন নাম 'Value-Added Tax' বা 'মূল্য সংযোজন কর'। ২০টাকা কেজি আলু কিনে তা ১১০টাকা কেজি সয়াবিন তেলে ভেজে ফার্স্টফুডের দোকানে যখন সেই পটেটো চিপস ১২০০টাকা কেজি দরে বিক্রী করা হয় তখন এই সযোজিত মূল্যের ওপর ভ্যাট ধার্য করা হয়। শিক্ষা কী পটেটো চিপসের মত পন্য? বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কী ফার্স্টফুডের দোকান? এখানে মিথ্যা ভর্তুকির দোহাই দিয়ে উনি কেমন করে ভ্যাট বসানোকে বাধ্যতামূলক করে দিচ্ছেন?
উনি না আমাদের তরুন প্রজন্মকে নিয়ে 'ইয়ং বাংলা' গড়েছেন? এই তার আসল চেহারা? যেহেতু বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন সরকারী ভর্তুকী দেয়া হয় না, তাই তার লাভের ভাগ তো কখনোই শিক্ষার্থীদের পকেটে আসার সম্ভাবনা ছিল না। কিন্তু উনার আরোপ করা এই ভ্যাটের টাকা তো আমাদের মত বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পকেট থেকেই দিতে হবে। উনি আমাদের লাভ না দেখলেও লোকসানটা ঠিকই বাধ্যতামূলক করে দিয়েছেন। ৮৩টি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৭৫টিই মধ্যবিত্ত আর নিম্ন মধ্যবিত্তদের উচ্চ শিক্ষার বিকল্প প্রতিষ্ঠান। এখানকার প্রায় ৭৫% শিক্ষার্থী প্রাইভেট ট্যুশনি করে বা খণ্ডকালীন চাকরী করে বিশ্ববিদ্যালয়ের খরচ জোগাড় করে। তাদের ওপর বছরে আরো ৩০/৪০ হাজার টাকার বোঝা চাপিয়ে দিয়ে উনি কেমন কাজ করলেন?
উনি কী তাহলে আমাদের পকেট কাটা জবরদস্তি ভ্যাটের টাকা দিয়ে উনার 'ইয়ং বাংলা' চালাবেন? সেইক্ষেত্রে উনার ইয়ং বাংলায় বাংলাদেশের ৯৫% তরুণের কোন অংশদারিত্ব থাকবে না।[/sb
-সংগ্রহ।
৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০২
ফাহাদ মুরতাযা বলেছেন: বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ভ্যাট দিতেই হবে বলে জানিয়েছেন সজিব ওয়াজেদ জয়। উনি বলেছেন, "দেশের ৮৩টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬৩ শতাংশ শিক্ষার্থী পড়া লেখা করে সরকার তাদের জন্য কোন ধরেন ভর্তুকি দিবে না। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ভর্তুকি দিলে এটা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শেয়ার হোল্ডারদের পকেটে চলে যাবে। শিক্ষার্থীদের কোনো লাভ হবে না।"
উনি তো দেখি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে কোন ধারণাই রাখেন না, অথবা না জেনে-শুনে সবাইকে বিভ্রান্ত করতে ভুল তথ্য দিয়েছেন। সঠিক তথ্য হচ্ছে, বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকার কোন ভর্তুকি দেয় না। বরং শিক্ষার্থীদের বেতনের ওপর যে ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে- তার পূর্ন নাম 'Value-Added Tax' বা 'মূল্য সংযোজন কর'। ২০টাকা কেজি আলু কিনে তা ১১০টাকা কেজি সয়াবিন তেলে ভেজে ফার্স্টফুডের দোকানে যখন সেই পটেটো চিপস ১২০০টাকা কেজি দরে বিক্রী করা হয় তখন এই সযোজিত মূল্যের ওপর ভ্যাট ধার্য করা হয়। শিক্ষা কী পটেটো চিপসের মত পন্য? বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কী ফার্স্টফুডের দোকান? এখানে মিথ্যা ভর্তুকির দোহাই দিয়ে উনি কেমন করে ভ্যাট বসানোকে বাধ্যতামূলক করে দিচ্ছেন?
উনি না আমাদের তরুন প্রজন্মকে নিয়ে 'ইয়ং বাংলা' গড়েছেন? এই তার আসল চেহারা? যেহেতু বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন সরকারী ভর্তুকী দেয়া হয় না, তাই তার লাভের ভাগ তো কখনোই শিক্ষার্থীদের পকেটে আসার সম্ভাবনা ছিল না। কিন্তু উনার আরোপ করা এই ভ্যাটের টাকা তো আমাদের মত বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পকেট থেকেই দিতে হবে। উনি আমাদের লাভ না দেখলেও লোকসানটা ঠিকই বাধ্যতামূলক করে দিয়েছেন। ৮৩টি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৭৫টিই মধ্যবিত্ত আর নিম্ন মধ্যবিত্তদের উচ্চ শিক্ষার বিকল্প প্রতিষ্ঠান। এখানকার প্রায় ৭৫% শিক্ষার্থী প্রাইভেট ট্যুশনি করে বা খণ্ডকালীন চাকরী করে বিশ্ববিদ্যালয়ের খরচ জোগাড় করে। তাদের ওপর বছরে আরো ৩০/৪০ হাজার টাকার বোঝা চাপিয়ে দিয়ে উনি কেমন কাজ করলেন?
উনি কী তাহলে আমাদের পকেট কাটা জবরদস্তি ভ্যাটের টাকা দিয়ে উনার 'ইয়ং বাংলা' চালাবেন? সেইক্ষেত্রে উনার ইয়ং বাংলায় বাংলাদেশের ৯৫% তরুণের কোন অংশদারিত্ব থাকবে না।
-সংগ্রহ।
৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১৮
ফাহাদ মুরতাযা বলেছেন: শাহবাগে কয়েকজন মাত্র মানুষের চিল্লাচিল্লি আর বিরিয়ানি খাওয়া টেলিকাস্ট করতে লাইন লেগে যায় চেতনা মাখা সকল মিডিয়ার!
আজ দেশের ছাত্র সমাজের এই ভ্যাট বাতিলের জোয়ার কে কেন তারা টেলিকাস্ট করছে না?
কোথায় আজ মুন্নি সাহা
কোথায় আজ রুপার সরাসরি সম্প্রচার
কোথায় আজ নবনিতার টকশো
কোথায় ?
এই দেশের রন্ধে রন্ধে দালালে দালালে ভরে গেছে আর সব দালালের বড় দালাল হচ্ছে এই সাংবাদিক আর মিডিয়া ।
যাদের কাছে বিরিয়ানি খাওয়া মানেই আন্দোলন
আর পুলিশের লাঠি পেটা খাওয়ার নাম হচ্ছে সন্ত্রাসী দমন।
থু থু থ
- আহত ছাত্র।
৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:২৭
ফাহাদ মুরতাযা বলেছেন:
৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:১৭
মহাপুরুষের ডায়েরী বলেছেন: হাভার্ড ইউনিভার্সিটি যেখান থেকে মুহিত সাহেব বের হয়েছেন সেখানকার ভ্যাট কত দিয়েছেন বলতে পারবেন? শিক্ষা মানুষের মৌলিক অধিকার! অতএব সেটার উপর ভ্যাট সবার কাছেই অগ্রহণযোগ্য! যেমন, আমি পাবলিক ইউনিভারসিটির ছাত্র! বলতে গেলে সরকারের টাকায় পড়ি। সেই আমার কাছে যদি মনে সরকার এটা ভুল করছে আর সবার কাছে মনে না হওয়ার কারণ দেখছি না!
দেশে PHD করার সুযোগ থাকা সত্ত্বেও যে কারণে মুহিত সাহেব হাভার্ড এ PHD করেছেন, সে কারণে পোলাপান।ন্যাশনালে পড়ে না!
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪০
যোগী বলেছেন:
প্রাইভেট শিক্ষা পৃথিবীর সব দেশেই ব্যাবসা তাই ভ্যাট দিতেই হবে। শিক্ষা ভ্যাট কয়টা মানুষের কাছে অগ্রহনযোগ্য? খুবতো বললেন সাধারন মানুষের কাছে গ্রহনযোগ্য না।
ভ্যাট দিতে না চায় তারা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েনা কেন?