![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সারা বিশ্বে ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয়তা ক্রমশই বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইউ.এস.এ-তে গড়ে প্রতি তিনটি কজের মধ্যে একটি কাজই ফ্রিল্যান্স এর মাধ্যমে করানো হচ্ছে। এই কারনেই ফ্রিল্যান্সিং ক্ষেত্রে কাজের পরিমান প্রতিনিয়তই বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে অধিকাংশ লোকই নিজের ইচ্ছা বা শখের কারনেই ফ্রিল্যান্সিং করছে। তবে কেউ কেউ তাদের বাড়তি আয়ের জন্য ফ্রিল্যান্সিং করছে আবার অনেকে সাধারন চাকরি না পেয়ে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করছে। ফ্রিল্যান্সিং এ সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এতে নিজের স্বাধীনতা রয়েছে এবং এর মাধ্যমে নিজের সৃজনশীলতা ও দক্ষতাকে সঠিকভাবে কাজে লাগানো যায়। বাংলাদেশেও ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয়তা কম নয়। তাই আপনিও যদি ফ্রিল্যান্সিং করতে আগ্রহী হয়ে থাকেন অথবা ফ্রিল্যান্সিং করছেন তাহলে নিচের টিপসগুলো সবসময় মনে রাখবেন তাহলে আপনার সফলতায় তেমন কোনো বাধা আসতে পারবে না।
নিজেকে পরিচিত করে তুলুনঃ
আপনি যেই ক্ষেত্রেই ফ্রিল্যান্সিং করুন না কেন অনলাইনে আপনি যত বেশি জনপ্রিয় হতে পারবেন, ফ্রিল্যান্সিং এ আপনার সফলতার সম্ভাবনা ততই বৃদ্ধি পাবে। তাই আপনার কাজের পাশাপাশি একটি প্রফেশনাল ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরি করে তা জনপ্রিয় করার চেষ্টা করুন। ব্লগের মাধ্যমে আপনার দক্ষতাকে অন্যদের কাছে পৌছে দিন। আপনার কর্মক্ষেত্র সম্পর্কিত কোনো ডিসকাশন ব্লগ খুলে তা দ্বারা অন্যদের সহায়তা করার চেষ্টা করুন।
আপনার যোগাযোগের নেটওয়ার্ক বৃদ্ধি করুনঃ
ফ্রিল্যান্সিংকে ব্যাবসার সাথে তুলনা করা হয়। তাই এক্ষেত্রে যোগাযোগ রক্ষা করা একটি অত্যন্ত্ গুরুত্বপূর্ন বিষয়। আপনার পুরোনো ক্লায়েন্টদের সাথে যোগাযোগ অক্ষুন্ন রাখুন এতে তাদের কাছ থেকে পুনরায় কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে। সকল ক্লায়েন্টএর সাথেই আন্তরিক হওয়ার চেষ্টা করুন। পাশাপাশি সামাজিক জীবনেও সকলের সাথে যোগাযোগ অক্ষুন্ন রাখুন।
নিরাপদ ভাবে কাজ নেওয়ার চেষ্টা করুনঃ
কোনো নতুন ক্লায়েন্ট এর কাজ শুরু করার পূর্বে ক্লায়েন্টটির সম্পর্কে যথা সম্ভব নিশ্চিত হয়ে নিন। তার আগের কাজগুলোর পেমেন্ট ঠিকমতো দিয়েছে কি-না, ফিডব্যাক কেমন ইত্যাদি দেখে নিন। কাজ শুরুর আগেই কাজটি সম্পর্কে বিস্তারিত সবকিছু ক্লায়েন্ট এর কাছ থেকে জেনে নিন।
পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করুনঃ
যে কোনো কাজ শুরুর আগে কাজের সময় নির্ধারন করে নিন। অনেক সময় ফ্রিল্যান্সাররা একসাথে বেশ কয়েকটি কাজ নিয়ে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করতে হিমশিম খায়। তাই কোন কাজ শেষ করতে কত সময় লাগতে পারে সেই হিসাবেই আপনার কাজগুলোকে ভাগ করে নিন। কাজগুলো নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সম্পন্ন করার মতো সময় হতে রাখবেন।
ক্লায়েন্টদের সাধে যথা সম্ভব আন্তরিক হোনঃ
নতুন একটি কাজ করার ক্ষেত্রে কাজটি সম্পর্কে প্রথমেই সম্পুর্ন কিছু জেনে নিন। নিজের সৃজনশীলতাকে কাজে লাগান। প্রজেক্টটি সম্পর্কে আপনার কোনো ক্রিয়েটিভ আইডিয়া থাকলে তা ক্লায়েন্টকে জানান। অনেক ফ্রিল্যান্সাররাই এই বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয় না কিন্তু এর মাধ্যমেই আপনার সম্পর্কে ক্লায়েন্ট এর একটি ইতিবাচক ধারনা সৃষ্টি হবে যা ওই ক্লায়েন্ট থেকে আরও কাজ পাওয়ার সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে দেবে। ক্লায়েন্ট এর সাথে যোগাযোগের সময় আন্তরিকতার প্রকাশ করুন।
ক্যারিয়ার গঠন বা বাড়তি আয়ের জন্য ফ্রিল্যন্সিং একটি উপযুক্ত ক্ষেত্র। তাই আপনার যদি ইচ্ছাশক্তি ও আগ্রহ থাকে তাহলে অবশ্যই আপনিও ফ্রিল্যান্সিংকে আপনার ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং এর স্বাধীন ও স্মার্ট ক্যারিয়ারে আপনি সফল হন এই প্রত্যাশায় - মাইসিস ইন্সটিটিউট অফ আইটি।
লেখা কার্টেসীঃ মাইসিস ফ্যানপেইজ
২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:০৩
নূর আদনান বলেছেন: বুইড়া মাস্তান বলেছেন: ইমেজ যোগ করতে পারছিনা পোষ্ট এ। কেউ বলতে পারেন সমস্যা কি?
আমারো তো একই সমস্যা, কেউ সামাধান দিন
ইনসার্ট দিলে পপআপ বক্সটি সাদা হয়ে যায় তারপর আর কিছু হয়না। নেটের স্পীডও ঠিক আছে
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:০৭
বুইড়া মাস্তান বলেছেন: হ্যা আমারো একই সমস্যা। আগেতো ইমেজ ট্যাগের মধ্যে ইমেজ লিংক দিলে দেখাত কিন্তু এখন জেনারেটেড ইমেজ কোড এর কারনে সেটাও দিতে পারি না।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২৯
বুইড়া মাস্তান বলেছেন: ইমেজ যোগ করতে পারছিনা পোষ্ট এ। কেউ বলতে পারেন সমস্যা কি?