![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভগ্নপ্রায় বড় কাটরা (বাংলাপিডিয়া থেকে)
প্রাচীন ঢাকা শহরটি পাকুড়তলি'র (বর্তমান বাবুবাজার এলাকা) সীমিত এলাকা নিয়ে গড়ে উঠেছিল, মূঘল সুবে বাংলার রাজধানী হওয়ার পর শহরটি প্রশাসনিক এবং অর্থনৈতিক প্রয়োজনেই প্রসারিত হতে থাকে। বুড়িগঙ্গার তীর ঘেষে গড়ে উঠা এই শহরটি সেসময় পশ্চিমে দূর্গ থেকে পূর্বে বর্তমানের সদরঘাট পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। ঢাকা'র বিভিন্ন স্থানের নাম (যা এখনও আছে) থেকে এর বিকাশ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। দেওয়ান বাজার, বকশী বাজার, মূগলটুলি, হাজারিবাগ, পিলখানা, অতীশখানা, মাহুৎটুলি ইত্যাদি নাম থেকে বুঝা যায় যে মূঘল সামরিক, বেসামরিক কর্মকর্তা এবং তাদের অধীনস্থ কর্মচারীরা এসব এলাকায় বসতি গড়ে তুলে। মূঘল প্রশাসনের হিন্দু কায়েৎ বা কায়স্থ (writer) দের আবাসস্থল ছিল বর্তমানের কায়েৎটুলি এলাকা। 'গঞ্জ' যুক্ত নামের স্হানগুলি গড়ে উঠে বানিজ্যিক প্রয়োজনে যেমন নবাবগঞ্জ, আলমগঞ্জ। বেঁচারাম দেউড়ি, মীর জামাল দেউড়ি ইত্যাদি দেউড়ি যুক্ত এলাকাগুলি গড়ে উঠে জমিদারী কর্মকান্ডের প্রয়োজনে। প্রাচীন কাল থেকেই বিভিন্ন হিন্দু পেশাজীবিরা বাস করতো তাঁতীবাজার, শাঁখারিবাজার, বানিয়ানগর, গোয়ালনগর প্রভৃতি এলাকায়।
সুবেদার ইসলাম খান ঢাকা শহরে যে সব স্থাপনা তৈরী করেন, তার কোন কিছুই আর তেমনভাবে নেই। তিনি আফগানদের তৈরী করা 'ঢাকা দূর্গ' কে সংস্কার করে সুবেদারের বাসভবন হিসেবে ব্যবহার করেন। এর আগে পর্যন্ত সুবেদাররা তাদের কাজের ধরন (সাময়িক ও বদলিযোগ্য) অনুযায়ী তাবুতে বাস করতেন। এই 'ঢাকা দূর্গ' এর অবস্থান ছিল বর্তমান ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের অভ্যন্তরে, যদিও কালের বিবর্তনে এর আর কোন অস্তিত্ব নেই। এটি ইট নির্মিত ছিল নাকি মাটির সেটাও এখন আর স্পষ্ট নয়। সুবেদার ইসলাম খানের সময়ের আরেকটি স্থাপনা হলো বুড়িগঙ্গার তীরে চাঁদনী ঘাট। এখানে রাজকীয় নৌবহরের আনাগোনা ছিল এবং নৌসেনাদের অবতরনের ব্যবস্থা ছিল। সৈয়দ আওলাদ হোসেন লেনের মসজিদটি ইসলাম খান নির্মাণ করেছিলেন বলে অনুমান করা হয়। রমনার একাংশ একসময় তার বংশের নামানুসারে মহল্লা চিশতিয়ান বলে পরিচিত ছিল। পূরান ঢাকার ইসলামপুর তার নামানুসারেই হয়েছে।
মূঘল আমলের ঢাকা (বাংলাপিডিয়া থেকে)
পরবর্তী সুবেদার শাহজাদা শাহ সূজা তার ব্যক্তিগত এবং রাজনৈতিক কারণে সুবে বাংলার রাজধানী ঢাকা থেকে উড়িষ্যার রাজমহলে নিয়ে যান। এখানে বলে রাখা ভাল যে, শাহ সূজা একই সাথে বাংলা ও উড়িষ্যার সুবেদার ছিলেন। তিনি রাজধানী সরিয়ে নিলেও তার পৃষ্ঠপোষকতায় ঢাকায় ব্যাপক নির্মান কাজ হয়েছিল। তার সময়ের উল্লেখযোগ্য স্খাপনাগুলো হলো - বড় কাটরা, ধানমন্ডি ঈদগাহ, চুড়িহাট্টা মসজিদ, মুকিম কাটরা এবং হোসেনি দালান।
চকবাজার থেকে একটু দক্ষিন দিকে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে শাহ সূজার বসবাসের জন্য ১৬৪৫ সালে তৈরী করা হয়েছিল বড় কাটরা। এটি তৈরী করেন তাঁর দেওয়ান মীর আবুল কাশেম। কিন্তু শাহ সূজা রাজমহলে চলে গেলে এটি ঢাকায় আগত বণিকদের থাকা-খাওয়ার জন্য দান করা হয়। কাটরা শব্দের মানে হলো সরাইখানা। এটি এখন ভগ্নপ্রায় অবস্থায় আছে। মীর আবুল কাশেম ঈদের সামাজ আদায়ের জন্য ধানমস্ডিতে একটি বড় ঈদগাহ প্রতিষ্ঠা করেন। ১৬৪৯ সালে মোহাম্মদ বেগ নামের এক মূঘল কর্মকর্তা চকবাজারের কাছে চুড়িহাট্টায় একটি মসজিদ স্থাপন করেন। নাওয়ারা'র (নৌবাহিনী) দারোগা মুহাম্মদ মুকিম ১৬৬১ সালে আরো একটি কাটরা বা সরাইখানা প্রতিষ্ঠা করেন। এটির অবস্থান ছিল বর্তমান কেন্দ্রীয় কারাগারের পূর্বপাশে, কারাগারের প্রধান ফটকের ঠিক পিছনেই। কালের বিবর্তনে এটি ধ্বংস হয়ে গেছে। যদিও চকবাজারের এই অংশটি এখনও মুকিম কাটরা হিসেবে পরিচিত।
শাহ সূজার মা আর দুই স্ত্রী ছিলেন শিয়া মতালম্বী। ফলে তিনি ছিলেন শিয়াদের ব্যাপারে কিছুটা সংবেদনশীল। কথিত আছে শাহ সূজা সুবেদার নিযুক্ত হয়ে ঢাকা আসার সময় প্রায় ৩০০ জন শিয়া মুসলমান কে সাথে করে নিয়ে এসেছিলেন। এদেরকে তিনি স্থায়ীভাবে ঢাকায় বসবাসের ব্যবস্থা করে দেন। ১৬৪২-৪৩ সালে শিয়া সম্প্রদায়ের জামাতে নামাজ আদায়ের জন্য সৈয়দ মুরাদ তৈরী করেন হোসেনী দালান।
(ক্রমশ....)
ঢাকা - ৪০০ বছরের পূরানো এক শহর - পর্ব ১
ঢাকা - ৪০০ বছরের পূরানো এক শহর - পর্ব ২
২২ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:৫০
ক্যামেরাম্যান বলেছেন: আসলেই। এই বড় কাটরার কথাই ধরেন না। সরকার চেয়েছিল এটাকে প্রত্নতাত্বিক নিদর্শন হিসেবে সংরক্ষণ করতে। কিন্তু এর বর্তমান মালিকেরা সেটা করতে দেয় নাই। তাদের কাছে ঐতিহ্যের চেয়ে জমিটাই বড়।
২| ২২ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:০১
সবাক বলেছেন:
@মুহিব
এই লেখকের লেখা বিশ্লেষন করে কাল থেকে কবিতা পোস্ট করবো রাত ১১টা থেকে ১২টার মধ্যে। না পড়লে খবর আছে....
২২ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:১১
ক্যামেরাম্যান বলেছেন: ঘটনা কি ? আর রাত ১১-১২ না দিয়ে এখনই করেন না, অসুবিধা কি ???
৩| ২২ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:১৮
সবাক বলেছেন:
এখন একটু ব্যস্ত আছি....
ওই সময়টাতে ফ্রি থাকি।
৪| ২২ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:১৯
রাগিব বলেছেন: "১৯৪২-৪৩ সালে শিয়া সম্প্রদায়ের জামাতে সামাজ আদায়ের জন্য সৈয়দ মুরাদ তৈরী করেন হোসেনী দালান।"
এখানে ভুল আছে, হোসেনী দালান কয়েকশো বছরের পুরানো।
২২ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:২৬
ক্যামেরাম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ রাগিব, ভূলটা ধরিয়ে দেবার জন্য। এটা আসলে হবে ১৬৪২-৪৩ সাল।
৫| ২২ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:২২
রাগিব বলেছেন:
বড় কাটরার ছবি। তুলেছিলাম ২০০৬ সালের ডিসেম্বরে। এটা এখন মাদ্রাসার দখলে চলে গেছে।
২২ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:৩৭
ক্যামেরাম্যান বলেছেন: ছবির জন্য আবারও ধন্যবাদ।
৬| ২২ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:৩২
রাগিব বলেছেন: আপনি ছবি দিত চাইলে উইকিপিডিয়ার কালেকশন থেকে দিতে পারেন ...
Click This Link
http://commons.wikimedia.org/wiki/Categoryhaka
Click This Linkhaka&from=Image:Institute+of+Fine+Art+2+.A.M.R.jpg
২২ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:২৪
ক্যামেরাম্যান বলেছেন: এই সিরিজের জন্য আমার প্রথম পছন্দ পুরান আমলের ছবি। গরে স্থাপনা গুলি নিয়ে আলাদা কিছু পোষ্ট করবো। সেখানে উইকি কমন্সের ছবি গুলো কাজে লাগতে পারে। ধন্যবাদ।
৭| ২২ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:৩৩
রাগিব বলেছেন: মাঝের লিঙ্ক, শেষেরটা পাবেন ঐ পাতার নিচের দিকে পরের ২০০ লিংকে ক্লিক করলে।
৮| ২২ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:৪৯
কালপুরুষ বলেছেন: আপনার এই ধারাবাহিক পোষ্ট ঢাকার অতীত ইতিহাস জানতে অনেককেই আগ্রহী করে তুলবে। ভাল লাগছে।
চলুক---
২২ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:২৬
ক্যামেরাম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা। আমার নিজের কাছেই খূব ইন্টারেষ্টিং লাগছে।
৯| ২২ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১২:১৮
ফারহান দাউদ বলেছেন: চলুক।
২২ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:২৭
ক্যামেরাম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০| ২২ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:৪০
সামী মিয়াদাদ বলেছেন:
ভাইয়া, লেখাটা ধীরে সুস্তে পড়বো বলে এতোদিন পড়িনি...চিরচেনা ঢাকাকে আবার নতুন করে চিনছি আপনার এই লেখা পড়ে।
কিপ ইট আপ
২২ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৩:২০
ক্যামেরাম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ সামী পড়ার জন্য।
১১| ২২ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:৪৫
সামী মিয়াদাদ বলেছেন: আজ প্রথম আলোর প্রথম পাতার ছবি দেখে ভাবলাম আমরা আমাদের ঐতিহ্যের প্রতি খুব একটা মমতাগ্রস্ত নই। পুরোন ঢাকার সকল ঐতিহ্যবাহী দালানগুলো ভেন্গে এপার্টমেন্ট তৈরী করা হচ্ছে। যা সত্যি লজ্জাজনক। সরকার থেকে ব্যক্তিমালিকানধীন পুরোন ঐতিহ্যবাহী দালান বা অন্য কিছুকে ধরে রাখার কোন তাগিদ নেই।
২২ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৩:৩২
ক্যামেরাম্যান বলেছেন: আমাদের সরকারের সমস্যা হলো যে চেয়ারে যার বসা দরকার ছিল, সে না বসে ভূল লোকটিকে বসিয়ে রাখা হয়েছে। একটা উদাহরণ দেই - প্রত্নতত্ব অধিদপ্তরের কোন এক অর্বাচীনের মনে হলো ইসলাম সংক্রান্ত বিষয়ে রং এর ব্যবহার সীমিত হওয়া দরকার। যেই ভাবা সেই কাজ। প্রত্নতাত্বিক মসজিদ বা মাজার গুলিকে রাতারাতি সিমেন্ট দিয়ে প্লাষ্টার করে সাদা রং করে দেয়া হলো।
১২| ২২ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৩:০০
উন্মনা রহমান বলেছেন:
চিত্রগ্রাহক ভাই,
ছবি ও মানচিত্র ভাল হইছে।
কিন্তু লেখাটা গল্পের মত হইতাছে না, স্কুলের ইতিহাস বইয়ের মত কঠিন হইয়া যাইতাছে। পড়তে গেল ঘুম পায়!
আপনে যদি পুরানা লোকজনের/ পরিবারের থেকে কিছু কাহিনী খুঁজে বার করতে পারেন তো আরো জমবে। আর ইংল্যান্ডের ও কলিকাতার লাইব্রেরী/আর্কাইভে পুরানা দলিলপত্র পাওয়া যাইব। এখানে ভূমি অফিসে খোঁজ নিয়া দেখতে পারেন পুরানা মালিকানার বিষয়ে কিছু জানা যায় কিনা। মুঘলদের বংশধর কেউ আছে কিনা এখনো?
২২ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৩:৪০
ক্যামেরাম্যান বলেছেন: হ্যাঁ কিছুটা হয়েছে বৈকি। তবে আপনি যেই পদ্ধতি বললেন তাতে পূরা জিনিসটা বিতর্কিত হয়ে যেতে পারে। ইতিহাস চেক এবং ক্রস চেকের একটা ব্যাপার আছে। আর সরকারী অফিসে আমার মতো নাদান গেলে ধরে পিট্টি দিবে। এইসব কাজ করবে গবেষকরা, আমি বোধহয় তা না।
১৩| ২২ শে মে, ২০০৮ রাত ৮:৪০
রাতমজুর বলেছেন:
দারুন! আগামী হপ্তায় এ্যটাক হইবো আপনেরে, ছবির লাইগ্যা, হা হা হা।
২৩ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:৩৪
ক্যামেরাম্যান বলেছেন:
ধন্যবাদ।
সা,ই, এর গত ১৬ ই ডিসেম্বরের প্রোগ্রাম থেকে সেদিন কালপুরুষের বাসার প্রোগ্রাম পর্যন্ত আমার তোলা সব (ভাল/খারাপ) ছবির মোট সাইজ হয়েছে ৭৯৭ মে.বা.। আসার আগের দিন ফোন দিয়েন।
১৪| ২২ শে মে, ২০০৮ রাত ১০:৩৯
একরামুল হক শামীম বলেছেন: দারুন কাজ হচ্ছে। চলুক নিয়মিত।
২৩ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:৩৫
ক্যামেরাম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
১৫| ২২ শে মে, ২০০৮ রাত ১১:১৪
দূরন্ত বলেছেন: ভালো লাগলো।
২৩ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:৩৬
ক্যামেরাম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ
১৬| ২৩ শে মে, ২০০৮ ভোর ৫:৪৫
রাশেদ বলেছেন: থ্যাঙ্কস। জট্টিল একটা সিরিজ এইটা।
২৩ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:৩৭
ক্যামেরাম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ
১৭| ২৩ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:৫০
পথিক!!!!!!! বলেছেন: খুবই সহজ সরল প্রাঞ্জল ভাষা য় বর্ণিত হচ্ছে ঢাকার কবর এর ভেতরখানি
২৩ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:৫৪
ক্যামেরাম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ পথিক
১৮| ২৭ শে মে, ২০০৮ রাত ১২:৫৯
চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন: ভালো কাজ!!!!
চলুক............
শুভেচ্ছা রইল।
২৯ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:২৯
ক্যামেরাম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য। আপনাকেও শুভেচ্ছা।
১৯| ২৭ শে মে, ২০০৮ রাত ৯:২০
আসম বলেছেন: ঢাকার ইতিহাস নিয়ে সিরিজটা ভালো লাগছে। শেষ হলে সব পর্ব একত্রিত করে সংগ্রহে রাখার মতো একটা ই-বুক হতে পারে। তথ্যসূত্রগুলো প্রতিটি পর্বে কি দেয়া যায়? অথবা শেষ পর্বে?
ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
২৯ শে মে, ২০০৮ সকাল ১১:৩৬
ক্যামেরাম্যান বলেছেন: ই-বুকের আইডিয়াটা ভাল । শেষ হোক আগে, ঘষা-মাজা করতে হবে আরো। আর সূত্র হিসেবে আমি ব্যবহার করছি মূলত ইন্টারনেট। বাংলাপিডিয়া আর উইকিপিডিয়া। সামান্য কিছু বাজেট ছিল বই এর, ৩/৪ টা বই কিনতেই শেষ হয়ে গেছে, কাজের কাজ তেমন একটা হয় নাই। ইচ্ছা আছে শেষে একটা বই এর লিষ্ট দিব।
ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মে, ২০০৮ সকাল ১০:৩৮
মুহিব বলেছেন: কত কবিতা গান ৩০০ বছরের কলকাতা নিয়ে অথচ আমরা ৪০০ বছরের ঢাকাকে নিয়ে কোন গর্বই নেই।