১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৩৮

বাংলিশ বাবু বলেছেন: আলসেমির কারণে মন্তব্য করতে পারলাম না

২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:৪৬

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: হাহাহাহাহাহ

৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২১

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: কেন হাসলাম জানতে চাইলেননা?

৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: বলতে শুরু করুন, আমার মত। আমরা শুনবো।

৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩৪

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: লিখতে শুরু করুন জীবনালেখ্য....কল্পনার-চিন্তার সবকিছু শেয়ার করুন...

৬| ০৬ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮

বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: এইটা তো আমার কথা। সারাদিন হাজার কথা ভাবি, সব লিখে রাখতে চাই। অভ্র একটা অসামান্য ব্যাপার বাংলার জন্য। আমারও মাঝে মাঝে মনে হয় স্পিচ রেকগনিশনের জন্য জীবনটা দিয়া দেই। মানুষ আর আঙ্গুল চালাবে না, বলবে আর লেখা হয়ে যাবে। এখনও হয়, তবে উন্নত না তেমন। বাংলায় তো কিছুই নাই

৭| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:২৭

বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: থট রেকগনিশন না, স্পিচ রেকগনিশন। থট রেকননিশনের ব্যবস্থা বের করলে পারলে তো কেলেঙ্কারী হইয়া যাবে। এই মুখ নিজেরেই দেখাইতে পারবো না

৮| ১১ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:২৪

স্টাইলিশ বয় বলেছেন:


পি.এস লাগলে খবর দিয়েন! আপনাদের সেবায় সর্বদা নিয়োজিত! থট রেকগনিশন মেশিন লাগবে না, সবই অটো সিস্টেমে টাইপ হয়ে যাবে! আপনার কাজ হবে শুধু সূত্রটা ধরিয়ে দেওয়া......

৯| ১১ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৪৫

স্টাইলিশ বয় বলেছেন:


হয় না মানে? মানুষের অসাধ্য কিছু আছে নাকি? গত কয়েকদিন আগেই তো জানলাম কোন দেশের বিজ্ঞানীরা নাকি মৃত্যু থেকে বাঁচার উপায় বাইর কইরা ফেলছে। কতটুকু সত্যি কতটুকু মিথ্যা জানি না! তবে যা ঘটে তার কিছুতো অন্তত রটে!

সুতরাং সেই দিক বিবেচনা করলে আপনার সমস্যাটাতো কিছুই না! আপনি খালি লাগবে কিনা তাই কন, দেখবেন সব কিছু চোক্ষের নিমেষে হইয়া যাইতাছে!