![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবনটাকে রাঙিয়ে দিতে চাই। আমি খুব সাধারণ একজন, কথায়, ব্যবহারে, পোষাকে, দর্শনে আমি খুবই সাধারণ। তোমার আশেপাশে থাকা আর দশজনের মতই ক্ষুদ্র ও সামান্য এই আমি। দূরপাল্লার বাসে, রোজকার ভীড় সামলানো যানবাহনে তোমার পাশেই যদি বসে থাকি, চোখ ফেরাবেনা দ্বিতীয়বার, এতটাই তুচ্ছ আমি কিন্তু তাতে আমি ব্যাথিত নই একদম বরং গর্বিত আমার সাধারণত্বে
হ্যা আপনি ভুল দেখছেন না। আমি যা বলছি তা জেনে শুনেই বলছি। সাবেক প্রধানমন্ত্রি ও বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া দেশের মানুষ তথা তার দল বিএনপি'র সকল নেতাকর্মি ও ১৮দলের সকল নেতাদের সাথে বেঈমানি করেছেন।
বিগত আওয়ামী লীগ এর মহাজোট সরকারের আমলে সকল নির্বাচনে অংশগ্রহন করে বিপুল ভোটে বিজয় লাভ করেছিল বিএনপি/১৮দলিয় জোট প্রার্থিরা। তিনি এও প্রত্যক্ষ করেছেন যে, তার দলিয় প্রার্থিরা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন, উপজেলা ও পৌর নির্বাচনে বিপুল জয়লাভ করেছে কিন্তু তিনি গত ৫ জানুয়ারি জাতিয় সংসদ নির্বাচনে এক এক ইস্যু দিয়ে তার দল সহ ১৮ দলিয় জোটকে নির্বাচনে আসতে দেননি এবং তার দল বিএনপিও আসেনি। তারা নির্বাচনে তো আসেনইনি উল্টো বোমা মেরে মানুষ খুন, সারা দেশে লুটতরাজ, সহিংসতা, আগুনে পুড়িয়েছেন। এই সহিংসতায় কত গরিবের যে ক্ষতি হয়েছে তা কি অনুভব করেছেন? তিনি কি ঐসব ক্ষতিগ্রস্থ লোকদের কাছে গিয়েছেন? তাদেরকে ক্ষতিপূরণ না দিন তাদের মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়েছেন? ওহ আপনিতো খুব উচুস্থানের! গরিব ধরলেতো আপনার লাখ টাকা দামের শাড়িতে দাগ পরবে। জেনে রাখুন ঐ সহিংসতায় ক্ষতি শুধু গরিবের হয়নি, পুরো বাংলাদেশের বিশাল ক্ষতি হয়েছে যা কাটিয়ে উঠতে কয়েকবছর লেগে যাবে।
আবার এই প্রথম যারা ভোটার হয়েছিল তারা কিন্তু বিএনপি নেত্রির জন্যই ভোট প্রদান করতে পারেননি। আমি সরাসরি তাকেই দায়ি করবো। ঐ সময়ের প্রধানমন্ত্রি শেখ হাসিনা তাকে ফোন করে সংলাপের আহবান করেছিলেন, কিন্তু তিনি উল্টো যে ভাষায় কথা বলেছেন তা ভাল ঘরের মানুষ কথা বলেনা। আবার তিনি একটি স্থানের নামও পাল্টে দিবেন বলে হুমকি দিয়েছেন। হ্যা আপনি এটা করতেই পারেন, কেননা আপনার স্বামির নাম যদি কেউ পাল্টাতে পারে আপনি কেন পারবেন না। বাংলাদেশে তো সহিংসতা, চিটার বাটপারের রাজনীতি হয়। এখানে তো সুস্থ ধারার রাজনীতি হয়না। তাই তারাই আশাহত হয়েছে যারা ভোট দিতে পারেনি। কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেয়া বাংলাদেশের সকল নাগরিকের অধিকার। কিন্তু বিএনপি নেত্রির গোড়ামির কারনে সেইসব নবিন ভোটাররা ভোট দেয়া হয়নি। তাদের ভেতরের হাহাকার বিএনপি নেত্রির কানে কখনোই পৌছাবেনা।
এবার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নাকি বিএনপি নির্বাচন করবে তো আমি বিএনপি নেত্রিকে কেন বেঈমান বললাম তার কারনটা বলছি, এই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে যদি বিএনপি আসে বা নির্বাচন করে তাহলে বুঝে নিবো খালেদা জিয়া একটা জাতিয় বেঈমান। তিনি নিজের স্বার্থই বুঝেন, সারা বাংলার জনগনের স্বার্থ বুঝেন না। যদি বুঝতেন তাহলে বাংলাদেশের প্রধান নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেন এবং আমি ড্যাম শিওর ছিলাম তার দল সহ তার জোট বিপুল পরিমান ভোটে জয়লাভ করতো। আমি জানিনা তিনি কার থেকে কত ঘুষ খেয়ে প্রধান/জাতিয় নির্বাচনে অংশগ্রহন না করে জাতিয় প্রেমিক এরশাদের মত কের এত্তগুলা নাটক করলেন।
তাই অপেক্ষায় আছি আপনাকে পুরোপুরি বেঈমান বলা যায় কিনা...
উইল সি মিসেস খালেদা...
২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কল্যান পার্টির মত আরেকজন ওয়ানম্যান পার্টি চিনিজাফর ১৮ দলে যোগ দিয়ে ১৯ দলে পরিনত করে খুশিতে টগবগ!
৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩০
গোয়েন্দাপ্রধান বলেছেন: তা ভাই বিনা শুল্কে ট্রানজিট সুন্দরবন এ বিদুত কেন্দ্র এগুলো ত দেশের উন্নতির জন্যই তাই না। কারণ আমরা ত ভারতের নাগরিক। দালালি আর কত করবেন।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৩
CatchFly বলেছেন: কিছু বললেই ভারতিয় দালাল আর না বললে পাকিস্তানি এই ভ্রান্ত ধারনাটা আপনাদের কবে পাল্টাবে? নিজের দেশকে ভালবাসতে শিখুন। মন থেকে ফিল করুন...
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৬
কাব্য কথা বলেছেন: বিএনপির অস্তিত্ব বিলীন হওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র। খালেদা জিয়ার উচিত পাকিস্তানে চলে যাওয়া। আইএসআই যদি কোনো সাহায্য করতে পারে তাকে তাহলে হয়তো দলটিকে একটু দাড় করাতে পারবে। পাকিস্তানে উনার ভক্তের কমতি নেই। সাধারনত ভারতীয়রা হাসিনার পক্ষে আর পাকিস্তানীরা খালেদার পক্ষে।
নির্বাচনে না গিয়ে খালেদা যে ভুল করেছে তার মাশুল তাকেই দিতে হবে। গেলে জিতে আসলেও পারতো কিন্তু গাঁধি তত্ত্বাবধায়ক তত্ত্বাবধায়ক করে কিছুদিন মানুষ মারলো। এখন সে ভোট চাইতে গেলে জুতার বাড়ি দিবে তাকে জনতা।