![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমারো সঙ্গে বেঁধেছি আমারো প্রান সুরেরও বাঁধনে
একটা ধাঁধা দেই পাঠকদের। বলতে পারেন নিচের এই কথাটি বলেছে কোন মহাপুরুষ? -
"আমি আমার ছেলেদের মাদ্রাসায় দেইনি এজন্য যে আমি তাদের যোগ্য বানাতে চাই"
উত্তর (বেছে নিন একজন মহাপুরুষকে):
ক) রাজাকার সাকাচৌ
খ) লম্পট আজিজ মোহাম্মদ ভাই
গ) নরঘাতক গোলাম আযম
ঘ) ধর্মব্যবসায়ী সাঈদী
আগের থেকে যদি না জানা থাকে কার সাহসী বানী এটি তবে জানার পর আপনার জন্য হয়তো বিস্ময় অপেক্ষা করছে, অথবা কে জানে, হয়তো করছে না। হয়তো আপনি ভাববেন, আরে সাগর এটা নিয়ে লিখছে কেন, এটাই তো হওয়ার কথা ছিল।
জ্বি, পাঠক এই চমক লাগানো কথাটি বলেছিল গোলাম আযম, জামাতের কুখ্যাত প্রাক্তন প্রধান, সাপ্তাহিক ২০০০ এর সাথে এক সাক্ষাৎকারে।
ছবিটি দৈনিক কালের চাকা'র সৌজন্য
সাপ্তাহিক ২০০০ এ হাসান নিটোলের একটা প্রচ্ছদ প্রতিবেদন বের হয়েছিল ২০০৮ সালে। আজকের পোস্টের উৎস সেই প্রতিবেদন।
নিটোল তার রিপোর্টে (জামায়াত নেতাদের ছেলেমেয়েরা পড়ে স্কুল কলেজ বিদেশে ) অত্যন্ত চমৎকার ভাবে তুলে ধরেছেন শিক্ষাব্যবস্থার ক্ষেত্রে জামাত নেতাদের ভন্ডামি।
তিনি লিখেছেন সে রিপোর্টে -
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ সব সময়ই দাবী করে তাদের মূল লক্ষ্য হলো ইসলামী শাসন ব্যবস্থা কায়েম করা। ইসলামী শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা কিরূপ হওয়া উচিত সেই বিষয়ে তাদের অবস্থান সুস্পষ্ট। এ দেশে প্রচলিত শিক্ষা পদ্ধতি যেটি তাদের ভাষায় আধুনিক শিক্ষা, এই আধুনিক শিক্ষা পদ্ধতির বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান।...
গোলাম আযম ‘শিক্ষাব্যবস্থায় ইসলামী রূপরেখা’ পুস্তিকার ৭ নম্বর পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেন, ‘ইংরেজ প্রবর্তিত আধুনিক শিক্ষাই যদি আদর্শ শিক্ষা বলে প্রচারিত হয় তাহলে এ শিক্ষার ফল দেখে কোনো ইসলামপন্থী লোকই সন্তুষ্টচিত্তে এ ধরনের শিক্ষাকে সমর্থন করতে পারে না।’ ১২ নম্বর পৃষ্ঠায় তিনি উল্লেখ করেছেন, ‘পাশ্চাত্য মতাদর্শে বিশ্বাসীরা মানুষকে অন্যান্য পশুর ন্যায় গড়ে তুলবার উপযোগী শিক্ষাপদ্ধতির প্রচলন করেছেন। এ শিক্ষা দ্বারা মানুষ্যত্বের বিকাশ অসম্ভব।’ এই বইয়ের ২১ নম্বর পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছে, ‘আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের গোটা পরিবেশ একেবারেই ইসলামবিরোধী।’
ভালো কথা, কিন্তু জামাতের মূল নেতাদের সন্তানরা কোথায় পড়াশোনা করছে/ করেছে? নিশ্চয়ই মাদ্রাসা-মক্তবে? অনুসন্ধান করে পাওয়া গেল এর উল্টো চিত্র। কিন্তু কেন ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থার কথা বলে নিজেদের ছেলেমেয়েদের আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থায় পড়াচ্ছেন - এই ব্যাখ্যা গোলাম আযমের কাছে চাইতে গেলে সেই ভন্ডটা নির্লজ্জ ভাবে যা বলে তা পোস্টের শুরুতেই দেয়া হয়েছে।
নিটোল গোলাম আযম সহ জামাতের প্রায় সব প্রধান নেতার ছেলেমেয়ের পড়াশোনার তথ্য জানিয়েছেন আমাদের। শুধু নিজামী কাট মারতে পেরেছে, মানে ধরা খাবার ভয়ে কোন তথ্যই দেয় নাই। যাই হোক, পাঠক চলুন দেখি আমাদের তথাকথিত সৎ লোকেরা মাদ্রাসা শিক্ষার পক্ষে সওয়াল জবাব করলেও নিজেদের বেলায় কি ব্যবস্থা করেছেন। (একটি ক্ষেত্র ছাড়া সব তথ্য ২০০৮ এর।)
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
গোলাম আযম (৬ ছেলে)
সাবেক আমীর, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ
১. আব্দুল্লাহহিল মামুন আল আযমী : খিলগাঁও গভর্নমেন্ট স্কুল থেকে
এসএসসি, ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি। ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টার
থেকে অর্থনীতিতে এমএ।
২. আব্দুল্লাহ হিল আমিন আল আযমী : খিলগাঁও গর্ভমেন্ট স্কুল
থেকে এসএসসি, ঢাকা কলেজে অধ্যয়নরত অবস্থায় বাংলাদেশ
স্বাধীন হলে দেশত্যাগ এবং লন্ডনে নিটিং ফ্যাক্টরিতে কাজ শুরু করেন।
৩. আব্দুল্লাহ হিল মোমেন আল আযমী : সিদ্ধেশ্বরী স্কুল থেকে এসএসসি, হাবিবুল্লাহ বাহার কলেজ থেকে এইচএসসি। একই কলেজ থেকে বিকম পাস করেছেন।
৪. আব্দুল্লাহ হিল আমান আল আযমী : আমান আযমী ১৯৭৫ সালে সিলেট সরকারি অগ্রগামী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় বিভাগে এসএসসি, ঢাকা সেন্ট্রাল কলেজ থেকে তৃতীয় বিভাগে এইচএসসি পাস। এরপর ১৯৮০ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে যোগ দেন (সবার জন্য নির্ধারিত তারিখের একমাস পর তিনি মিলিটারি একাডেমীতে যোগদান করেন)। দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণী পাওয়া একজন অতি সাধারণ ছাত্র জিয়ার সময় সেনাবাহিনীতে কিভাবে কমিশন পেলেন সে প্রশ্ন অনেকেরই। ২০০৯ সালে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে কর্মরত অবস্থায় বরখাস্ত।
৫. আব্দুল্লাহ হিল নোমান আল আযমী : ঢাকা গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি স্কুল থেকে এসএসসি, ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবস্থাপনায় অনার্স ও মাস্টার্স করেছেন।
৬. আব্দুল্লাহ হিল সালমান আল আযমী : মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল থেকে এসএসসি, এইচএসসি ঢাকা কলেজ থেকে, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজিতে অর্নাসে ভর্তি হয়েছিলেন কিন্তু শেষ করতে পারেননি। এরপর আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স এবং মার্স্টাস করেন।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আলী আহসান মুজাহিদ (৩ ছেলে ১ মেয়ে)
সেক্রেটারি জেনারেল, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ
১. আলী আহমেদ : আদমজী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও
কলেজ থেকে এসএসসি এবং এইচএসসি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে অর্নাস। এরপর অস্ট্রেলিয়ার সিডনি
ইউনিভার্সিটিতে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়েছেন।
২. আহমেদ আহকিক : মগবাজার আইএস স্কুল কলেজ
থেকে এসএসসি, এইচএসসি করেছেন ঢাকা কলেজ থেকে, ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্ন্তজাতিক সম্পর্ক বিভাগ থেকে অর্নাস করেছেন।
৩. আহমেদ মাবরুর : আইএস স্কুল থেকে এসএসসি, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে অর্নাস, আল মানারাত ইউনিভার্সিটি থেকে ইংরেজিতে মাস্টার্স।
৪.তামরিনা : ভিকারুননিসা স্কুল ও কলেজ থেকে এসএসসি এবং এইচএসসি, আল মানারাত ইউনিভার্সিটিতে ইংলিশে অনার্স।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আব্দুল কাদের মোল্লা (৪ মেয়ে, ২ ছেলে)
সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ
১. আমাতুল্লাহ পারভীন : ইস্পাহানী গার্লস স্কুল ও কলেজ থেকে এসএসসি ও এইসএসসি, ইডেন কলেজ থেকে অর্নাস ও মাস্টার্স করেছেন।
২. হাসান জামিল : বাদশাহ ফয়সাল স্কুল থেকে এসএসসি, তেজগাঁও
কলেজ থেকে এইচএসসি, ইসলামিক ইউনিভার্সিটি থেকে এমবিএ।
৩. আমাতুল্লাহ সায়মিন : এসএসসি ও এইচএসসি ইস্পাহানী স্কুল ও কলেজ থেকে, অনার্স করেছেন হোম ইকোনমিক্স কলেজ থেকে, বর্তমানে একই কলেজে ফুড অ্যান্ড নিউট্রেশন বিষয়ে মাস্টার্সে অধ্যয়নরত।
৪. হাসান মওদুদ: রাইফেলস পাবলিক স্কুল ও কলেজ থেকে এসএসসি এবং এইচএসসি, ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি, মালয়েশিয়াতে অধ্যয়নরত।
৫. আফতুল্লাহ লারদীন : ইস্পাহানী গার্লস স্কুল ও কলেজ থেকে এসএসসি ও এইচএসসি। এখনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হননি।
৬. আমাতুল্লাহ নাজনীন : ইস্পাহানী গার্লস স্কুল ও কলেজে অধ্যয়নরত।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মুহাম্মদ কামারুজ্জামান
(৫ ছেলে, ১ মেয়ে)
সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ
১. হাসান ইকবাল ওয়ামী : এসএসসি ও এইচএসসি ন্যাশনাল ব্যাংক স্কুল ও কলেজ থেকে। ইসলামি ইউনিভার্সিটি থেকে মিডিয়া এন্ড ম্যাস কমিনিকেশনে অনার্স করেছেন, এখন মাস্টার্স এ অধ্যয়নরত। সামহোয়ারইনের ব্লগার।
২. হাসান ইকরাম ওয়ালী: এসএসসি ও এইচএসসি ন্যাশনাল ব্যাংক স্কুল ও কলেজ থেকে, অনার্সে ভর্তির অপেক্ষায়।
৩. হাসান জামান সাফি : এসএসসি ও এইসএসসি ন্যাশনাল ব্যাংক স্কুল থেকে, অনার্স ফাইনাল ইয়ারে পড়ছেন মাল্টিমিডিয়া ইউনিভার্সিটিতে।
৪. হাসান ইমাম ওয়াফী : এসএসসি ও এইচএসসি ন্যাশনাল ব্যাংক স্কুল থেকে,
ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ অধ্যয়নরত।
৫. আহম্মদ হাসান জামান : ও লেভেল পরীক্ষা দেবেন একাডেমিয়া ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল থেকে।
৬. আতিয়া নুর: মিরপুর লিটল ফ্লাওয়ার স্কুলে কেজি ক্লাসে পড়ছে।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
শাহজাহান চৌধুরী (২ মেয়ে)
সাবেক সংসদ সদস্য, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ
১. তানজিলা আক্তার চৌধুরী : চট্টগ্রাম পাথরঘাটা গার্লস হাইস্কুল থেকে এসএসসি, চট্টগ্রাম কলেজ থেকে এইচএসসি এবং একই কলেজে অনার্স ফাইনাল ইয়ারে পড়ছেন।
২. শেরিফা আক্তার চৌধুরী : চট্টগ্রাম পাথরঘাটা গার্লস হাইস্কুল থেকে এসএসসি, চট্টগ্রাম কলেজ থেকে এইচএসসি এবং একই কলেজে অনার্স ফার্স্ট ইয়ারে পড়ছেন।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মীর কাসেম আলী (২ ছেলে, ৩ মেয়ে)
সদস্য, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ
স্ত্রী খন্দকার আয়েশা খাতুন
১. মোহাম্মদ বিন কাসেম (সালমান) : আল মানারাত ইংরেজি মিডিয়াম থেকে এ লেভেল এবং ও লেভেল করেছেন। এরপর পাকিস্তান ডেন্টাল কলেজে পড়েছেন।
২. মীর আহমেদ বিন কাসেম (আরমান) : আল মানারাত থেকে এ লেভেল এবং ও লেভেল। এরপর লন্ডনে বার এট ল সম্পন্ন করেছেন।
৩. হাসিনা তাইয়্যেবা : অনার্স এবং মাস্টার্স করেছেন হোম ইকোনোমিক্স কলেজ থেকে।
৪. সুমাইয়া রাবেয়া: আল মানারাতে স্কুল ও কলেজ থেকে এ লেভেল এবং ও লেভেল সম্পন্ন করার পর আল মানারাত ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ পড়ছেন ।
৫. তাহেরা হাসনিন : আল মানারাতে এ লেভেলে পড়ছেন।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
কওমী মাদ্রাসার ডিগ্রীধারীদের স্বীকৃতি এনে দিয়েছে ইসলামী
ঐক্যজোট। কিন্তু ঐক্যজোট নেতাদের সন্তানরা কী পড়ছে কওমী
মাদ্রাসায়? এ রকম একজন... মাওলানা মুহিউদ্দিন খান
(৩ ছেলে, ২ মেয়ে)
সহসভাপতি, ইসলামী ঐক্যজোট এবং সম্পাদক, মাসিক মদীনা
১. রাবেয়া পারভিন : গেন্ডারিয়া মনিজা রহমান গার্লস হাইস্কুল থেকে
এসএসসি, নারায়ণগঞ্জ সরকারি মহিলা ডিগ্রি কলেজ থেকে
এইচএসসি।
২. মোস্তফা মঈন উদ্দিন খান : গেন্ডারিয়া হাইস্কুল থেকে
এসএসসি পরীক্ষা দিলেও পাস করেন নাই।
৩. মোর্তোজা বশিরউদ্দিন খান : কোরআনে হাফেজ হয়েছেন
চাঁদপুর শাহতলী মাদ্রাসা থেকে। এরপর করাচি নিউটাউন মাদ্রাসায়
ভর্তি হয়েছিলেন।
৪. আহমদ বদরউদ্দিন খান : আলিয়া মাদ্রাসা থেকে দাখিল
পাশ করেছেন, মক্কা ইউনিভার্সিটিতে ইসলামী ইকোনমিতে অনার্স
করেছেন।
৫. ইয়াসমিন : গেন্ডারিয়া মনিজা রহমান হাইস্কুল থেকে
এসএসসি পাস করেছেন
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
কেউ আগ্রহী হলে মূল প্রতিবেদন টা ডাউনলোড করতে পারেন মিডিয়াফায়ার থেকে। পিডিএফ ফরম্যাট, সাইজ ১৭৩ কিলোবাইট।
http://www.mediafire.com/?jzyqufdarln
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
২০ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:১৩
সেলটিক সাগর বলেছেন: সাপ্তাহিক ২০০০ এর হাসান নিটোলের একটা বিশাল ধন্যবাদ প্রাপ্য।
২| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:৫৯
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: ওরে রে.................হুজুররা কতো ইসমাট...........হুজুর হৈতে মঞ্চায়।
২০ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৩
সেলটিক সাগর বলেছেন:
আবার জিগায়! তাই করুন যা হূজুররা নিজেরা করে... মগর তারা যা করতে বলে তা করতে গেলে কইলাম...
৩| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:০৫
বিলাশ বিডি বলেছেন: চরম একখান পোস্ট!!
+++++++++++++
২০ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:০৬
সেলটিক সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:০৭
ফারহানা আহমেদ বলেছেন: মাসাআল্লাহ, হুজুরগো প্রোডাকশান ব্যাপক!
২০ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:১৩
সেলটিক সাগর বলেছেন:
হূমমমম....
৫| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:০৯
অরণ্যচারী বলেছেন: শোকেসে রাখলাম। আগুন পোস্ট।
২০ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৯
সেলটিক সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ সুদীপ্ত।
৬| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:১০
হেমায়েতপুরী বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
কেউ আমারে থামা... ++++++++++++++++++++.... চলবে...
২০ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৫
সেলটিক সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:১০
রিয়াজুল ইস্লাম বলেছেন: কথা তো সোজা: এরা ধর্মের রাজনীতি ছেড়ে ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে।
এককথায়: ওরা হলো রাজনীতি করে।
২০ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৪
সেলটিক সাগর বলেছেন:
৮| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:১১
রোহান বলেছেন: আহারে বার বার কেন যে আপনেরা বেচারা গো লেংটা কইরা দেন... আপচুষ
প্রিয়তে রাখলাম...
২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৮:০৪
সেলটিক সাগর বলেছেন: আপচুষ , ধন্যবাদ রোহান।
৯| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:১১
কুয়াশায় ডাকা বলেছেন: ইশ... এইডা কি করলেন...? সব কইয়া দিলেন...? কামডা বালা করেন নাই... হেতেগো গোফন কতা ফাস কইরা দেওার লাইগা আপনার লাইগা কিন্তু মানহানীর মামলা করবার পারে... সাবধান...
তয় পোস্টটা জটিল হইছে...
২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৮:২৭
সেলটিক সাগর বলেছেন: ধইন্যা
১০| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:১৩
কায়েস মাহমুদ বলেছেন:
হায় হায় সব ফাঁস কৈরা দিলেন
২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৮:৪৪
সেলটিক সাগর বলেছেন:
১১| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:১৬
তাজা কলম বলেছেন: সব গোমর ফাঁক কইরা দিলি আল্লাহর নাফরমান বান্দা! ফি নারে জাহান্নামে খালেদিন...
২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:৪০
সেলটিক সাগর বলেছেন: ফি নারে জাহান্নামে খালেদিন...
১২| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:১৭
সরকার সেলিম বলেছেন: কেন হিংসা হয়?
২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:১৮
সেলটিক সাগর বলেছেন: হা হা হা....খুব হয়!
১৩| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:২০
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: বিয়াফক পুস্ট। প্রিয়তে।
একটা জিনিস দেইখ্যা অবাক লাগছে হুজুরগো গাদা গাদা পোলা। কিন্তু মেয়ে কম ক্যান? রাজাকারের আধুনিক কুন কন্যার লগে টাংকি দিতে মঞ্চায়.....
২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৪১
সেলটিক সাগর বলেছেন: দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: বিয়াফক পুস্ট। প্রিয়তে।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ধন্যবাদ।
১৪| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:২৩
বিপ্লব কান্তি বলেছেন: ফারহানা আহমেদ বলেছেন: মাসাআল্লাহ, হুজুরগো প্রোডাকশান ব্যাপক!
আমার ও পোষ্ট পড়ার সময় এই দিকে নজর ছিলো
হা হা প গে
২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১১:০৬
সেলটিক সাগর বলেছেন: তাই নাকি?
১৫| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:২৭
বিদিশা বলেছেন: এই পোস্টে এখনও কোন রাজাকার বালক মাইনাস দিলো না, আশ্চর্য!!!!
২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১১:২৩
সেলটিক সাগর বলেছেন: হূমমমমম....।
১৬| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:২৭
বাঙ্গাল বলেছেন: ব্যাপক! হাহা! নাম গুলান খুবি পেজগী মার্কা... সবগুলা পোলার নাম একি রকম লাগে।
২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১১:৪২
সেলটিক সাগর বলেছেন: ভালো জিনিশ খেয়াল করছেন তো...
১৭| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:২৯
জইন বলেছেন: রোহান বলেছেন: আহারে বার বার কেন যে আপনেরা বেচারা গো লেংটা কইরা দেন... আপচুষ
প্রিয়তে রাখলাম...
২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১১:৪৯
সেলটিক সাগর বলেছেন: আপচুষ .... ধন্যবাদ।
১৮| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:৪৫
আলী-হায়দার বলেছেন: তথ্যসূত্রের লিংকটাও দিয়া দেন দয়া কইরা। পুস্টের জন্য ++
২০ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০০
সেলটিক সাগর বলেছেন: পিডিএফ ফরমেটের রিপোর্টটির লিংক পোস্টে দেওয়া হল। চাইলে নামাতে পারেন।
http://www.mediafire.com/?jzyqufdarln
১৯| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:৫৭
এহেছান লেনিন বলেছেন: তথ্য ঠিকঠাক থাকলে জটিল পোস্ট। ধন্যবাদ। প্লাস দিলাম প্লাস প্রিয়তে রাখলাম। পরে কাজে লাগানো যেতে পারে।
২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১১:৫৫
সেলটিক সাগর বলেছেন:
নিটোল সাহেব সব দেখে শুনেই রিপোর্ট খানা লিখেছেন, এমনটিই মনে হয়েছে আমার। ধন্যবাদ।
২০| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:০৩
ইন্ঞ্জিনিয়ার বলেছেন: আহারে................ সব ফাঁস কইরা দিলেন?????????????????? প্লাস দিতে পারলাম না, কইতাছে আমি নাকি রেটিং দিছি!!! পরে দিয়া যামু।
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:০২
সেলটিক সাগর বলেছেন:
২১| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:১৩
নির্বাসন বলেছেন: +
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:০৩
সেলটিক সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ।
২২| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:২১
ক্যামেরাম্যান বলেছেন: হক মওলা।
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:০৩
সেলটিক সাগর বলেছেন: হক মওলা।
২৩| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:২৬
নির্ভয় নির্ঝর বলেছেন: কঠিন ব্যাপার-স্যাপার!!!
প্লাস। ++++++++++++++++++++
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:০৪
সেলটিক সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৪| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:৩০
নকীবুল বারী বলেছেন: ফারহানা আহমেদ বলেছেন: মাসাআল্লাহ, হুজুরগো প্রোডাকশান ব্যাপক!.......................
খেকজ..............হুজুরদের ভাবীসাহেবানদের কথা জানতে মন্চায়....
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:০৪
সেলটিক সাগর বলেছেন: তাই?
২৫| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৮
অনিগিরি বলেছেন: মাদ্রাসা শিক্ষার জন্য ফাল পাড়ানো বলদ গুলো এখন গেলো কই???
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:০৫
সেলটিক সাগর বলেছেন:
নিচে আছে ...
এছাড়াও ২টি কমেন্ট মুছে দিয়েছি সীমা ছাড়িয়ে যাবার জন্য।
২৬| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৯
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: দারুণ!!!!
ইসলামের সরলতার সুযোগ নিয়ে আখের টা গুছিয়ে যাচ্ছে এ কুকুর গুলো।
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:০৯
সেলটিক সাগর বলেছেন: পাপী ০০৭ বলেছেন: দারুণ!!!!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ধন্যবাদ
২৭| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৪:০১
নতুনের পথে অনন্ত যাত্রা বলেছেন:
পিলাচ+++++++++++++++++
তবে এর সাথে খালেদা-হাসিনা মাদরেসার জন্যে যাদের মন এক্কেবারে ব্যকুল, চান্স পাইলেই নাকি নিজের সন্মানীর টাকাও মাদরাসায় দান করে তাদের পুলাপাইনের কথাও শুনান।
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:০৮
সেলটিক সাগর বলেছেন:
আপনি লিখেন।
২৮| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৯
রশীদ বলেছেন: শোকেসে রাখলাম। ধন্যবাদ।
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:০৯
সেলটিক সাগর বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
২৯| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৭
মইন বলেছেন: শোকেসে তুলে রাখা হলো।
তবে, মাওলানা মুহিউদ্দিন খান এর একটা ব্যাপার বুঝতে পারলাম না, তিনি তার মেয়েদের পড়াচ্ছেন স্কুলে, আর তিন ছেলের দুই জনকেই মাদ্রাসায়। কাহিনী কি?
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:১০
সেলটিক সাগর বলেছেন: মইন বলেছেন: শোকেসে তুলে রাখা হলো।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ধন্যবাদ। বাকিটার ব্যপারে - জানা নাইরে ভাই।
৩০| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৮
এলোমেলো মন বলেছেন: আগুন পোষ্ট।ঝামাতি শুওররা যারা মাদ্রাসা শিক্ষা নিয়া ফাল পাড়ে তারা কই।
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:২০
সেলটিক সাগর বলেছেন: একটু উপর নিচ তাকান, ওনারা কখনই আমাদের থেকে খুব বেশী দূরে থাকেন না !
৩১| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৮
সরকার সেলিম বলেছেন:
জামাতের প্রতিষ্ঠাতা মওদুদী সাহেব যিনি নিজেই একজন সাধারন শিক্ষায় শিক্ষিত এবং কিছু সময় মাদ্রাসা ছাত্রছিলেন এবং পেশায় যিনি একজন সাংবাদিক ছিলেন। বাংলাদেশের সাবেক আমির গোলাম আজম সাহেব ও একজন অর্ধেক মাদ্রাসা ও অর্ধেক সাধারন শিক্ষায় শিক্ষিত, যিনি ঢাবি থেকে পলিটিক্যাল সায়েন্সে মাষ্টার্স করেন। গোলাম আজম সাহেবের ফ্যামিলির ঘাটলে দেখা যায় তার এক ভাই পিজিক্স থেকে পি এইচ ডি করা এবং লম্বা একটা সময় ইংল্যান্ডের বিক্ষাত একটা ল্যাবে প্যাট্রিয়ট মিসাইলের উপর দির্ঘ সময় গবেষনা করেন, যিনি আমার একসময় একজন সন্মানিত শিক্ষক ছিলেন। বর্তমান জামাতের মাঠপর্যায়ের নেতাদের লাইফ প্রোফাইল ঘাটলে দেখা যায় তাদের অধিকাংশ নেতা সাধারন শিক্ষা ব্যাবস্হা থেকে আসা।
বুঝালাম না যেখানে জামাতের জন্মই মদ্রাসায় না সেখানে তাদের মাদ্রাসার দিকে ঠেলার মানে টা কি?
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:০৬
সেলটিক সাগর বলেছেন: সেই রিপোর্ট তুলে দিলাম আপনার বুঝার সুবিধার্তে...।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের সাবেক আমীর গোলাম আযম এ দেশের শিক্ষাব্যবস্থা কী রকম হওয়া উচিত, সে বিষয়ে একটি দীর্ঘ প্রবন্ধ রচনা করেছেন।
‘শিক্ষাব্যবস্থায় ইসলামী রূপরেখা’ নামে ওই প্রবন্ধ ২০০৪ সালের জুন মাসে পুস্তিকা আকারে প্রকাশিত হয়। পুস্তিকাটিতে এ দেশে একমুখী ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থা প্রণয়ন এবং শিক্ষাব্যবস্থার ইসলামী রূপরেখা বিষয়ে বেশ কিছু বক্তব্য উপস্থিত হয়েছে। এসব বক্তব্য তিনি এবং তার দলের শিক্ষানীতির আদর্শ। ‘শিক্ষাব্যবস্থায় ইসলামী রূপরেখা’ নামক পুস্তিকার ৭ নম্বর পৃষ্ঠায় তিনি উল্লেখ করেছেন, ‘ইংরেজ প্রবর্তিত আধুনিক শিক্ষাই যদি আদর্শ শিক্ষা বলে প্রচারিত হয় তাহলে এ শিক্ষার ফল দেখে কোনো ইসলামপন্থী লোকই সন্তুষ্টচিত্তে এ ধরনের শিক্ষাকে সমর্থন করতে পারে না।’
এখানে আধুনিক শিক্ষা বলতে গোলাম আযম বুঝিয়েছেন, এ দেশের প্রচলিত স্কুল-কলেজে প্রবর্তিত শিক্ষাব্যবস্থাকে। একই পুস্তিকার ১২ নম্বর পৃষ্ঠায় তিনি উল্লেখ করেছেন, ‘পাশ্চাত্য মতাদর্শে বিশ্বাসীরা মানুষকে অন্যান্য পশুর ন্যায় গড়ে তুলবার উপযোগী শিক্ষাপদ্ধতির প্রচলন করেছেন। এ শিক্ষা দ্বারা মানুষ্যত্বের বিকাশ অসম্ভব।’ এ ছাড়াও প্রচলিত আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার মৌলিক গলদ নির্ণয়ে একই পুস্তিকার ১৭ পৃষ্ঠায় তিনি উল্লেখ করেছেন, ‘যেকোনো শিক্ষাব্যবস্থার মূলে যে প্রশ্নটি বিশেষভাবে সক্রিয় থাকে তা এই যে, তা দ্বারা কোন ধরনের মানুষ গড়ে তোলা হবে। এ দেশের প্রচলিত আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থাটি ইংরেজ শাসকদের অবদান। ইসলামী আদর্শের পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য উপযুক্ত কর্মী তৈরি করার উদ্দেশ্যে ইংরেজগণ নিশ্চয়ই এ দেশের আধুনিক শিক্ষার প্রবর্তন করেনি।’ এই বইয়ের ২১ নম্বর পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছে, ‘আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের গোটা পরিবেশ একেবারেই ইসলামবিরোধী।’
২০০১ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত চারদলীয় জোট সরকারের অংশ হিসেবে জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় ছিল। ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় জোট সরকার ২০০৬ সালে আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থায় ফাজিল ও কামিলকে ডিগ্রি ও মাস্টার্সের সমমর্যাদা প্রদান করে। দুটি শিক্ষাব্যবস্থায় দুই ধরনের ডিগ্রিকে তৎকালীন সরকারের সমমর্যাদা প্রদান করার বিষয়ে জামায়াতে ইসলামীর প্রচেষ্টা ছিল উল্লেখ করার মতো। সেই প্রচেষ্টার কথা ব্যক্ত করতে গিয়ে গোলাম আযম সাপ্তাহিক ২০০০কে জানান, ‘ফাজিল ও কামিলকে ডিগ্রি ও মাস্টার্সের সমমর্যাদা দেয়ার জন্য চার বছর চেষ্টা করতে হয়েছে। বেগম জিয়া একটি কমিটি করেছিলেন, যেখানে ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ড. ওসমান ফারুক, মান্নান ভূঁইয়াসহ আরো কয়েকজন ছিলেন। সেখানে সমস্যা করলেন মান্নান ভূঁইয়া। তিনি এটাকে আটকে রেখেছিলেন। তারপর যখন বেগম জিয়ার কাছ থেকে মানড়বান ভূঁইয়ার ওপর চাপ দেয়া হলো তখন তিনি মিটিং ডাকলেন। এরপর এটিকে পাস করাতে এক বছর লেগে গেছে।’
গোলাম আযম শিক্ষাব্যবস্থার ইসলামী রূপরেখা পুস্তিকায় আলিয়া মাদ্রাসার আলিম ক্লাস পর্যন্ত আধুনিক শিক্ষার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বলে বলতে চেয়েছেন। কিন্তু কওমি শিক্ষাব্যবস্থাকে প্রাচীন ধরনের বলতে চেয়েছেন। ওই পুস্তিকার ১৫ নম্বর পৃষ্ঠায় তিনি লিখেছেন, ‘বর্তমানে আমাদের দেশে সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী দুটি শিক্ষাব্যবস্থা চালু রয়েছে।
একটি হলো প্রাচীন ধরনের মাদ্রাসা শিক্ষা, অপরটি আধুনিক শিক্ষা নামে পরিচিত। যারা মাদ্রাসা শিক্ষা লাভ করে, তারা কুরআন, হাদীস, ফিকাহ ইত্যাদি অধ্যয়ন করে বটে কিন্তু আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চা করার কোনোই সুযোগ পায় না। ফলে মানব সমস্যার যে সুষ্ঠু সমাধান আল্লাহর কুরআন ও রসুলের হাদীসে দেয়া হয়েছে, তা বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করার কোনো দৃষ্টিভঙ্গিই তারা লাভ করতে পারে না। এ মাদ্রাসাসমূহ কওমি মাদ্রাসা নামে পরিচিত। অবশ্য আলীয়া মাদ্রাসায় আলিম ক্লাস পর্যন্ত আধুনিক বিষয়ও শিক্ষা দেয়া হয়।’ জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের আশীর্বাদপুষ্ট হলো আলীয়া মাদ্রাসা। আর এ কারণেই ফাজিল ও কামিলকে ডিগ্রি ও মাস্টার্সের মর্যাদা প্রদান তাদের প্রচেষ্টারই প্রতিফলন। আলিয়া মাদ্রাসায় ইসলামী বইয়ের পাশাপাশি আধুনিক বইগুলোও সিলেবাসের অন্তর্গত। আলিয়া মাদ্রাসার সিলেবাস নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক থাকা সত্ত্বেও একমাত্র জামায়াতে ইসলামীর কল্যাণেই একটি ডিগ্রিকে অন্য একটি ডিগ্রির সমমর্যাদা প্রদান করা সম্ভব হয়েছে। মাদ্রাসা শিক্ষায় দুটি শিক্ষাব্যবস্থা প্রচলিত। একটি আলিয়া, অন্যটি কওমি। বিগত জোট সরকারের আমলে কওমি মাদ্রাসার দাওরায়ে হাদিস ডিগ্রিটিকে মর্যাদা দেয়া হয়েছে। যদিও কওমি মাদ্রাসার সিলেবাস যথেষ্ট প্রাচীন এবং আধুনিক যুগের সঙ্গে তা সামঞ্জস্যপূর্ণ এমন একটি অভিযোগ রয়েছে। কিন্তু তারপরও কওমি মাদ্রাসার ডিগ্রিকে সরকার স্বীকৃতি দিয়েছে কারণ তৎকালীন বেগম জিয়ার বিএনপি সরকারের সঙ্গে ছিল ইসলামী ঐক্যজোট (চার দলের একটি শরিক)। তাদের প্রচেষ্টায় নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের লক্ষ্যেই ইসলামী ঐক্য জোটের অবস্থান কওমি মাদ্রাসার পক্ষে।
মাদ্রাসা শিক্ষার পক্ষে অবস্থান নেয়া এই রাজনীতিকরা তাদের নিজেদের জীবনে-এর কতটা বাস্তবায়ন করছেন? কোথায় পড়িয়েছেন বা পড়াচ্ছেন নিজেদের সন্তানদের।
৩২| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৬
সবাক বলেছেন:
ব্যাপক পচন্দ হইছে
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:১৪
সেলটিক সাগর বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ
৩৩| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৪
নীলাদ্র বলেছেন: জটিল পোস্ট +++++++++
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:১৫
সেলটিক সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৪| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৮
কাঙাল মামা বলেছেন: সবার সামনে জামাতীদের লেংটা করার জন্য মাইনাস
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:১৬
সেলটিক সাগর বলেছেন: হা হা হা.....
৩৫| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:০১
জাতি জানতে চায় বলেছেন: কাহিনী কি? এতদিন শুনছি জামাতীরা মাদ্রাসা লাইনরে জেনারেল লাইনের মধ্যে ঢুকাইয়া দেয়ার কথা কয়, আর হের লাইগা মাদ্রাসা লাইনের দলগুলার সাথে তাদের ব্যাপক বিরোধ। আর সেলটিক ভাইজান কি এই চামে হেগো পোলাপাইনের ব্যাপক পড়াশোনার মারাত্নক বিজ্ঞাপন দিয়া দিলেন??? কে লেংটা হইল আর কে লেংটা করল বুঝলাম না!!!
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:০৭
সেলটিক সাগর বলেছেন: ৩১ নং কমেন্টের উত্তর দেখুন। তারপর এসে ত্যানা পেচান।
৩৬| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:১১
অ্যামাটার বলেছেন: হৈতারে, জামাতের পিছলামি নিয়া একটা গুমড় ফাঁস মার্কা পোষ্ট ছাড়ব; ঠিক জামাত না, শিবির, শিবিরের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য, ফ্রেশার রিক্রুটমেন্ট পদ্ধতি, সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা; এইসব। অপেক্ষায় থাকেন, আসছে শীঘ্রই!
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:০০
সেলটিক সাগর বলেছেন: দেখা যাক।
৩৭| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:১৩
অমাবশ্যার চাঁদ বলেছেন:
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:১৪
সেলটিক সাগর বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। জটিল ইমো দিছেন তো।
৩৮| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:২৮
দখিনা বাতাস বলেছেন: গো'আ হারামজাদার প্রথম ২ পোলাই দেহি আমি যেই স্কুল থেকে এস এস সি পাস করছি ঐটায় ছিল। শালা মেজাজটাই খারাপ হইয়া গেলো। বেজম্মাডা আর স্কুল পাইলো না পোলাডিরে পড়ানির
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:১৩
সেলটিক সাগর বলেছেন: আরে ধুর , এতে স্কুলের কি দোষ?
অফটপিক: ঐ স্কুল কি জামাতি গো নাকি?
৩৯| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:২৮
অ্যামাটার বলেছেন: গোলাম আযম (৬ ছেলে)
আলী আহসান মুজাহিদ (৩ ছেলে ১ মেয়ে)
আব্দুল কাদের মোল্লা (৪ মেয়ে, ২ ছেলে)
মুহাম্মদ কামারুজ্জামান(৫ ছেলে, ১ মেয়ে)
মীর কাসেম আলী (২ ছেলে, ৩ মেয়ে)
মাওলানা মুহিউদ্দিন খান(৩ ছেলে, ২ মেয়ে)
______________________
খাইসে রে! জামতিগুলান দেখি মোটামুটি পাইকারি হারে মানুষ প্রডিউস করসে,৬জন মিলা ৩২টা, তাই তো কই, জনসংখ্যার এত চাপ ক্যান!!
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:১৬
সেলটিক সাগর বলেছেন:
আরে আমিতো যোগ করি নাই আগে.... আসলেই তো বিশাল সংখ্যা!
৪০| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:৫৬
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: ব্যাপক পোষ্ট! প্রিয়তে নিলাম।
আপনাকে ধন্যবাদ
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:১৩
সেলটিক সাগর বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ, হে ব্যতিক্রমধর্মী নিকের অধিকারী...। আপনার নিকের নামকরন আমার পছন্দ হইছে।
৪১| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:০৮
কীটনাশক বলেছেন: মনে হচেছ রাজাকারদের মুসলমান বাড়ানো কার্যক্রম যা ১৯৭১ সালে পাশবিক নির্যাতনের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল তা এখনো গতিশীল রয়েছে।
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:১২
সেলটিক সাগর বলেছেন: খাইসে... এইটা কি কইলেন..।
৪২| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:১১
কীটনাশক বলেছেন: ভালো পোষ্ট ........... প্লাস
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:১১
সেলটিক সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪৩| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:২৭
সরকার সেলিম বলেছেন: @জাতি জানতে চায় বলেছেন: কাহিনী কি? এতদিন শুনছি জামাতীরা মাদ্রাসা লাইনরে জেনারেল লাইনের মধ্যে ঢুকাইয়া দেয়ার কথা কয়, আর হের লাইগা মাদ্রাসা লাইনের দলগুলার সাথে তাদের ব্যাপক বিরোধ। আর সেলটিক ভাইজান কি এই চামে হেগো পোলাপাইনের ব্যাপক পড়াশোনার মারাত্নক বিজ্ঞাপন দিয়া দিলেন??? কে লেংটা হইল আর কে লেংটা করল বুঝলাম না!!!
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:০৮
সেলটিক সাগর বলেছেন: আপনার ৩১ নং কমেন্টের উত্তর দেখুন। তারপর এসে ত্যানা পেচান।
৪৪| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৪৬
আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: মনে হয় বারবার পড়ি!
দারুন পোস্ট!
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:১১
সেলটিক সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪৫| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১১:০৮
লড়াকু বলেছেন: কাঙাল মামা বলেছেন: সবার সামনে জামাতীদের লেংটা করার জন্য মাইনাস
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:১১
সেলটিক সাগর বলেছেন: মাইনাস খাইয়া দিলটা ফাইট্টা যায়... দিলটা ফাইট্টা যায়...
৪৬| ২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:০৩
নামহীনা বলেছেন: তথ্যবহুল পোষ্ট। থাংকু।
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:১০
সেলটিক সাগর বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
৪৭| ২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:৫৯
লড়াকু বলেছেন: ৪০
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৬:২৮
সেলটিক সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪৮| ২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ২:৪৩
সরকার সেলিম বলেছেন: ভাই, যেহেতু আপনি আমাকে একটা গ্রুপে ফেলেছেন সেই জন্য উত্তর টা দেয়া, ইহা ছাড়া আর কিছুই না।যেহেতু আপনি সম্পর্ক খুজছেন জামাতের নেতাদের ছেলেমেয়ে স্কুল, কলেজে ও বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদ্রাসায় নয় কেন?
ভাই, সবার সন্তানদের আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত না করে মাদ্রাসায় পড়াইতেই হবে এই মুর্খতার দাবি মনে হয় জামাত কোন দিন করে নাই, আমার জানা মতে। আপনার কাছে ইনফরমেশন থাকলেও থাকতে পারে। আরেকটা কথা, জামাতের সবাই মাদ্রাসা থেকে আসা নয়, সাধারন ও মাদ্রাসা সমন্বয়েই জামাতের নেতৃত্ব। জামাতের বর্তমান অধিকাংশ নেতৃত্বই যেখানে সাধারন শিক্ষা ব্যাবস্হা থেকে আসা সেখানে তাদের সন্তানদের মাদ্রাসায় পড়াবে এটা কল্পনা করা কতটুকু যৌক্তিক? জামাত যেমন বর্তমান সাধারন শিক্ষা ব্যবস্হা উপর সন্তূষ্ট নয়, তেমনি মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্হার উপরও সন্তূষ্ট নয়, সেটা আপনি নিজেও বলেছেন, জামাত সেই কথা নিজেও বলে। হ্য়তবা, সেই জন্যই জামাত মন্দের ভালো হিসাবে সাধারন শিক্ষা ব্যবস্হাকে তাদের সন্তানদের জন্য অতীতে বেছে নিয়েছিল। বতমানে হিসাব কিন্তু আলাদা খেয়াল করলে দেখবেন জামাতের সন্তানরা জামাতের প্রতিষ্ঠিত আধুনিক ও ইসলামের শিক্ষা ব্যাবস্হার সমন্বয়ের গড়া স্কুলে বা কলেজেই লেখাপরা করছে বেশি।
যেহেতু বাংলাদেশে ৪মুখি শিক্ষা ব্যবস্হা(সাধারন, আলিয়া, কওমি, ইংলিশ) অস্বিকার করার উপায় নাই, সেইহেতু মাদ্রাসা শিক্ষাব্যাবস্হা কে সাধারন শিক্ষার কাছাকাছি নিয়ে এনে মাদ্রাসা ছাত্রদের যথাযথ যোগ্যতা সম্পন্ন নাগরিক হিসাবে গড়ে তোলাই আপনার আমার সবার দায়িত্ব।
জামাত যেহেতু একমুখি শিক্ষাব্যবস্হায় বিশ্বাসি আর যার কমবিনেশন আধুনিক ও ইসলামের শিক্ষা ব্যাবস্হার সমন্বয়। তাই, বর্তমানে জামাত তাদের প্রতিষ্ঠিত কিছু প্রাইভেট স্কুলে আধুনিক ও ইসলামের শিক্ষা ব্যাবস্হার সমন্বয়ের একটা মডেল দেয়ার চেষ্টা করছে। যে প্রতিষ্ঠান গুলোর সিলেবাস কিন্তূ আধুনিক ও ইসলামের সমন্বয়ে গড়া।
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:৩৮
সেলটিক সাগর বলেছেন: হা হা হা....
আপনি কি গোলাম আযমের বইয়ের কথাগুলো পড়েছেন? পড়ে থাকুন আর নাই থাকুন, দয়া করে আবার পড়েন। তাইলে মাথার মধ্যে যে ধোয়াশা ভাবটা জট বেধে রয়েছে তার অস্তিত্ব আপনি টের পেলেও পেতে পারেন। কেমন?
৪৯| ২১ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:৪০
অলস ছেলে বলেছেন: সাবাস। শালাগোরে ধৈরা ুন মারা দরকার।
২৫ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৭
সেলটিক সাগর বলেছেন: এত ঘুমান কেন?
৫০| ২১ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:২৮
নাজমুল আহমেদ বলেছেন:
মারাত্মক প্রোডাকশান ক্ষমতা অবশ্য হুজুরেগো প্রোডাকশান ক্ষমতা বরাবরেই ভালো থাকো
তাগো মত ভন্ড'রা তো এইরকমই করব নাইলে তো তারা আর ভন্ড হইতো না।
তথ্যবহুত পোষ্ট। অবশ্যই শোকসে সাজিয়ে রাখলাম।
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৪
সেলটিক সাগর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৫১| ২১ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:০৬
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: বলেন কি! ১৫ আগস্টের শহীদ আবদুল মালেকের রক্তের সঙ্গে এমনতরো বেইমানী!!
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৩
সেলটিক সাগর বলেছেন:
খাইছে, এই দিক থিকা তো চিন্তা করি নাই।
শহীদ আবদুল মালেকের রক্তের সঙ্গে এমনতরো বেইমানী করতে পারল তারই নেতারা!!
এইটা দেইখাও যদি বর্তমানের শিবিরগুলো কিছু বুঝত।
৫২| ২১ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:১৪
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: সেলটিক বৃথা চেষ্টা, সরকার সেলিম নামধারীর মাথার জট খুলবে না কোনোদিন। খুউব খিয়াল কইরা
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৭
সেলটিক সাগর বলেছেন:
হ, খুউব খিয়াল কইরা ..
পিয়াল ভাই, ওয়ামীরে তো পাওয়া গেল; নিচে ওয়ালী কোনজন?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মুহাম্মদ কামারুজ্জামান
(৫ ছেলে, ১ মেয়ে)
সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ
১. হাসান ইকবাল ওয়ামী : এসএসসি ও এইচএসসি ন্যাশনাল ব্যাংক স্কুল ও কলেজ থেকে। ইসলামি ইউনিভার্সিটি থেকে মিডিয়া এন্ড ম্যাস কমিনিকেশনে অনার্স করেছেন, এখন মাস্টার্স এ অধ্যয়নরত। সামহোয়ারইনের ব্লগার।
২. হাসান ইকরাম : এসএসসি ও এইচএসসি ন্যাশনাল ব্যাংক স্কুল ও কলেজ থেকে, অনার্সে ভর্তির অপেক্ষায়।
৩. হাসান জামান : এসএসসি ও এইসএসসি ন্যাশনাল ব্যাংক স্কুল থেকে, অনার্স ফাইনাল ইয়ারে পড়ছেন মাল্টিমিডিয়া ইউনিভার্সিটিতে।
৪. হাসান ইমাম : এসএসসি ও এইচএসসি ন্যাশনাল ব্যাংক স্কুল থেকে, ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ অধ্যয়নরত।
৫. আহম্মদ হাসান জামান : ও লেভেল পরীক্ষা দেবেন একাডেমিয়া ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল থেকে।
৫৩| ২১ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:২৯
অপরিচিত_আবির বলেছেন: সেলটিক ভাই, সরকার সেলিমকে আর ত্যানা প্যাচাইতে দিয়েন না ওনারে তালগাছটাই দিয়া দেন উনি সুখী থাকবেন।
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:৪০
সেলটিক সাগর বলেছেন:
হা হা হা.... উনি একটু আগে আবার তশরিফ রেখেছিলেন পোস্টে কিন্তু আপনার আর পিয়াল ভাইয়ের কমেন্ট দেখে আর কিছু এখনও বয়ান শুরু করেন নাই
৫৪| ২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৮:৫৬
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: আমি তার আসল নাম জানি না। তবে কাদের মোল্লার ছোটোপোলার সম্পর্কে বলতে পারি। ওর নাম মৌদুত না, হাসান মওদুদ। তারে ওর বাপে সায়েদাবাদের কোনো এক মাদ্রাসেই ভর্তি করাইছিলো। এরপর স্কুল-কলেজের কাহিনী আমি জানি না।
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৩৪
সেলটিক সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ, টাইপোটা ঠিক করে দিলাম।
৫৫| ২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৮:৫৯
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: অপরিচিত_আবির@মজার কাহিনী হইল সরকার সেলিম শুরুতে প্রগতিশীল সভায় বেশ সহমত মূলক বিবৃতি দিয়া বেরাইলেও বেশীদিন লেঞ্জা লুকাইতে পারে নাই। কমরেড লাল দরজার ভাষায় ফ্যাত কইরা বাইর হইয়া গেছে
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:২২
সেলটিক সাগর বলেছেন: পিয়াল ভাই, মজা কি জানেন .... এই পোস্ট দেয়ার পরে 'সাম্প্রতিক যারা ব্লগ দেখেছেন' ঘরে নিয়মিত ব্লগারদের খুজে বের করতে কস্ট হচ্ছে..... কারন নিয়মিত ব্লগারদের পাশাপাশি এতসব উড়াধূরা নিক (যাদের আগে কয়বার দেখেছি তাই মনে করতে পারছি না ) এই পোস্টে আসতেছে, নিয়মিত ব্লগারদের নাম হারায়ে যাইতেছে।
এরা (উড়াধূরা নিক) যদি শিবিরের কর্মী/ সদস্য হয়ে থাকে তবুও যদি তাদের চোখ একটু খোলে। তাদের নেতারা যে তাদের মাথায় কাঠাল ভেঙে খাচ্ছে এইটা যদি এরা একটু বুঝত! মালেকের উদাহরন তো আপনেই দিলেন।
সরকার সেলিম নিকটা যদি ওয়ামী/ ওয়ালীর হয়ে থাকে তাইলে তাদের রিএকশন করারই কথা, তারা ডিফেন্ড করতে চাইতেই পারে তাদের বাবা কামরুজ্জামান কে। কিন্ত যদি সে আম-শিবির কর্মী হয়ে থাকে তাইলে আর কি বলব।
এছাড়া নোংরামির কারনে ২/১টা নতুন নিকের কথা মুইছাও দিছি।
৫৬| ২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:৪১
আকাশ_পাগলা বলেছেন: কোন কথা ছাড়াই প্রিয়তে।
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১১:০২
সেলটিক সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫৭| ২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:৫৩
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: মজাই তো! এইটা নিয়া তাইলে বেশ একটা আলোড়ন ঘইটা গেছে মনে হয়। আপনের লেখাটা ফেসবুকে শেয়ার করলাম
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১১:৪৮
সেলটিক সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ারের জন্য!
৫৮| ২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:৫৫
সরকার সেলিম বলেছেন: বুঝলাম জামাতের নেত্বীত্ব তাদের ছেলে মেয়েদের হাই প্রোফাইলের শিক্ষিত করে শিবিরের সাথে বেঈমানি করেছে। শিবিরকে এর প্রতিবাদ করতেই হবে!! গোলাম আজম সাহেবের বইটা পড়ি নাই, ভাবছি পড়ে নিব। এর পর না হয় আবার ত্যানা প্যাচানো মন্তব্য করব.....
@অমি রহমান পিয়াল: ভাই নিজের জট টুকু কি খুলতে পেরেছেন?
@অপরিচিত_আবির: নারে ভাই ইচ্ছা নাই, তাল গাছটা আপনারাই নেন।
২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:১৩
সেলটিক সাগর বলেছেন: বেঈমানি তো বেঈমানরাই করে। জামাতের মাথাগুলা দেশের সাথেই দুই নাম্বারী করছে সেই ৭১ থেকে আর নিজের দলের কর্মী তো কোন ছাড়।
আর পিয়াল ভাই কে এবং তার অবদান কি সেইটা এই ব্লগে মোটামুটি সবাই জানে। আমার মনে হয় না আপনার কাছে তার ব্যখ্যা দেয়ার কিছু আছে। আপনি সত্যিই যদি উনারে না চিনে থাকেন তাইলে উনার ব্লগে গিয়ে উনার লেখাগুলো (যেগুলোর অধিকাংশই এই ব্লগে ক্লাসিকের মর্যাদা পায়) পড়তে পারেন। তবে সাথে ডিপ্রেশন আর হার্ট এটাকের ওষুধ রাখলে ভালো হয়। বলা তো যায় না, আপনার প্রিয় লোকজনদের বেবাক ফাস করে দেয়ার কাহিনী দেখে শুনে একটা দু্র্ঘটনা যদি ঘটে যায়?
আপনাকে বিদায় জানাতে হচ্ছে আজকের মত। আলবিদা।
৫৯| ২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১১:৩৬
সাধারণমানুষ বলেছেন: অ্যামাটার বলেছেন: গোলাম আযম (৬ ছেলে)
আলী আহসান মুজাহিদ (৩ ছেলে ১ মেয়ে)
আব্দুল কাদের মোল্লা (৪ মেয়ে, ২ ছেলে)
মুহাম্মদ কামারুজ্জামান(৫ ছেলে, ১ মেয়ে)
মীর কাসেম আলী (২ ছেলে, ৩ মেয়ে)
মাওলানা মুহিউদ্দিন খান(৩ ছেলে, ২ মেয়ে)
______________________
খাইসে রে! জামতিগুলান দেখি মোটামুটি পাইকারি হারে মানুষ প্রডিউস করসে,৬জন মিলা ৩২টা, তাই তো কই, জনসংখ্যার এত চাপ ক্যান!!
চরম কইছেন
২২ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১:৫৫
সেলটিক সাগর বলেছেন:
৬০| ২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১১:৫৩
ইন্ঞ্জিনিয়ার বলেছেন: কমেন্ট ২০: প্লাসটা দিয়া গেলাম
২২ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:০৯
সেলটিক সাগর বলেছেন: আইচ্ছা , ধন্যবাদ
৬১| ২২ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৩:২০
|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন:
সেইরকম একখান পোষ্ট, এক্কেরে হান্ডিপাতিল সব ভাইঙ্গা একাকার ।
আমি আবার ফেসবুকে ছাত্রশিবির গ্রুপের মেম্বারশীপ পাইছি (ক্লোসড গ্রুপ !) ; ভাবতে আছি এইরকম কয়েকটা পোষ্ট
(অমি রহমান পিয়াল এর ক্লাসিক পোষ্টগুলা সহ ) কপি পেষ্ট কইরা দিবো নাকি?
আমারে তখন বাইর কইরা দিবো, দ্যাক গিয়া। মেম্বার হইছিই তো কিলায় কয় সেইটা দ্যাখনের লাইগ্যা।
২২ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:০৫
সেলটিক সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার ও আমাদের প্রশংসা জনাব নিটোল হাসানের প্রাপ্য।
৬২| ২২ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:৪০
রোহান বলেছেন: ভাই সরকার সেলিম আপনারে না কতবার কইছি আপনার লাইনের পোষ্ট দেন, টেকনিকাল পোষ্ট দেন... ভুলভাল বাংলা টাইপে এইসব পোষ্টে আজাইড়া কমেন্ট করতে আইসেন না, লেন্জা বেরিয়ে যাবে
@ পিয়াল ভাই: সেলিম সাবের লেজ অনেক আগেই বেরিয়ে গেছিলো...এইখানে হের পরে এক দিন এক পোষ্টে উনারে জিগাইলাম ৭১ এর টপ টেন রাজাকারের নাম কন, উনি হেইডা কয় , সেইডা কয় মাগার গোআ আর নিজামির নাম কয় না। শেষ মেষ জিগাইলাম আলবদর, শামস এইসব প্যারামিলিটারি ফোর্সগুলানের হেড কিডা, হেয় কয় হেয় নাকি তখন জন্মায় নাই তাই হের এগুলান জানা নাই
Click This Link
২২ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:২০
সেলটিক সাগর বলেছেন: আপনার দেয়া লিংকে গেলাম, বিশাল আলোচনা হয়েছিল দেখি!
৬৩| ২২ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:০৪
লড়াকু বলেছেন: জং ধরে যাওয়া ব্লেড দিয়ে হোক আর স্টেরিলাইজ করা সার্জিক্যাল ব্লেড দিয়ে হোক, ঘটনা কিন্তু একই - রগ কাটা। গোলাম আযমের বই পড়া হইলে কমেন্ট কইরেন। @সরকার সেলিম
২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:৩০
সেলটিক সাগর বলেছেন:
৬৪| ২২ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:৪২
বিষাক্ত মানুষ বলেছেন: সরকার সেলিম এর পশ্চাতদেশে যে গদাম সহকারে লাথি মারবে তার জন্য রহিয়াছে উত্তম জাঝা
৬৫| ২২ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:৪৫
সরকার সেলিম বলেছেন: @রোহান ভাই: বাংলা লিখা হয়নি সেই ১৩/১৪ বছর হলো, ব্লগে এসে লিখার অভ্যাস গড়ছি। এর আগে কিছু-কিছু মন্তব্যে আমি বর্তমান আওয়ামলীগ সরকারের পক্ষেও করিয়াছিলাম। কিন্তূ ,তখন তো কেউ আমার লেজ ধরে টানে নি? আমি আমার নিজের খেয়াল খুশিমত আর বিনোদনের জন্যই ব্লগিং করি। কোন বিশেষ দলের কাছে মাথা বিক্রি করে এসে অন্ধ বিশ্বাসীদের মত ব্লগিং করি না। হয়তবা কোন বিশেষ দলের প্রতি আমার একটু দুর্বলতা আছে, কিন্তূ সেটা অনেকের মতো অন্ধত্বের পর্যায়ে নয়। কিছু কিছু সময় কোন ঘটনার বাস্তবতার কারনে কিছু মন্তব্যে কারো পক্ষে যায় অথবা করো বিপক্ষে যায়...এই যা আর কি!!
২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:৪২
সেলটিক সাগর বলেছেন: হূমমমম........
৬৬| ২২ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:৫৭
রোহান বলেছেন: সেলিম ভাই কলেজ পেরোনোর পরে বাংলায় কাজ করা বোধহয় আমাদের অনেকেরই হয় না, তবে মাতৃভাষা যেহেতু, ভুল শোধরানোর সময়টা কম হলেই ভালো।
আর কোনো বিশেষ দলের কাছে মাথা বিক্রি না করেন, অন্তত দেশের জন্মের ইতিহাসের কাছে মাথা নত করেন, এর সাথে বেঈমানদের প্রতি ঘৃণা প্রকাশ করেন।
------------------------------------------------------------------------------
জামাত যেহেতু একমুখি শিক্ষাব্যবস্হায় বিশ্বাসি আর যার কমবিনেশন আধুনিক ও ইসলামের শিক্ষা ব্যাবস্হার সমন্বয়। তাই, বর্তমানে জামাত তাদের প্রতিষ্ঠিত কিছু প্রাইভেট স্কুলে আধুনিক ও ইসলামের শিক্ষা ব্যাবস্হার সমন্বয়ের একটা মডেল দেয়ার চেষ্টা করছে। যে প্রতিষ্ঠান গুলোর সিলেবাস কিন্তূ আধুনিক ও ইসলামের সমন্বয়ে গড়া।
------------------------------------------------------------------------------
এ/ও লেভেল এক্সাম সিলেবাসে আধুনিক ও ইসলামের সমন্বয়টা বুঝি নাই
৬৭| ২২ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১১:০১
সরকার সেলিম বলেছেন: @বিষাক্ত মানুষ: সুন্দুর একটা রিপ্লাই দিতে পাড়তাম কিন্তূ রোজা আছি...
বাক্য প্রয়োগে সংযোত হউন।
৬৮| ২২ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১১:০৩
বিষাক্ত মানুষ বলেছেন: বুড়া জামাত এবং ছানা শিবিরদের নামের নামের আগে 'শুয়োরের বাচ্চা' ব্যবহার করুন .. রমজান মাসে ৭০ নেকি বেশি হাসিল করুন
৬৯| ২২ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১১:০৪
বিষাক্ত মানুষ বলেছেন: নিউ গেলমান সেলিম্রে দিয়া নেকি হাসিল শুরু করুম নাকি চিন্তা কর্তাছি
৭০| ২২ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১১:০৭
বিষাক্ত মানুষ বলেছেন: মুমিন বান্দাদের আবার মনে করিয়ে দিতে চাই .. জামাত শিবির লাত্থাইতে কোন যুক্তি লাগে না।
শুয়োরের বাচ্চার পাছায় লাথি মারতে আবার যুক্তি কিসের !! আজব কথা !!
৭১| ২২ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১১:১২
বিষাক্ত মানুষ বলেছেন: পোস্টটা খোমাকিতাবে শেয়ার কইরা দিলাম ।
সেলটিক রে জাঝা
২২ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:০৭
সেলটিক সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ বিমা।
৭২| ২২ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১১:২০
রোহান বলেছেন: @সেলিম ভাই: সুন্দর রিপ্লাই দিলে রোজা ভাঙে না, কুৎসিত রিপ্লাই দিলে রোজায় এফেক্ট করতে পারে আর আপনেরে ব্লগীয় শিবিরগো কমন ট্রেন্ডে ফেলি না, আপনাকে অনেক জায়গায় ভালোকে ভালো বলতে দেখেছি। আপনিও যদি ওগো মতো ব্যাকফুটে গেলেই নামাজ - রোজা এসবের দোহাই টানেন তাইলে কেমনে হয়...
২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৪:১৭
সেলটিক সাগর বলেছেন: হূমমমম....
৭৩| ২২ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১১:২২
জইন বলেছেন: সেলিম ভাই ই-রাজাকার ......... সরি সেলিম ভাই, লিস্টে আপনার নাম আছে, ব্লগে জন্ম লগ্ন থেকেই আপনি আমার লিস্টের সত্যতা প্রমাণ দিয়ে গেছেন।
২৫ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৪:২১
সেলটিক সাগর বলেছেন:
৭৪| ২২ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১১:৩৯
সরকার সেলিম বলেছেন: @লেখক: ভাই, আমি অনুরোধ করব বিষাক্ত মানুষের আপত্তিকর মন্তব্য গুলো মুছে দিবেন। আর যদি মনে করেন আপনার ব্লগে একই লাইনের মন্তব্য ছাড়া মন্তব্যর ভিন্নতার দরকার নাই তাহলে মনে হয় আপনার ব্লগে আর আসা হবে না।
@জইন ও রোহান ভাই: ব্লগীয় জীবনের প্রথম দিন থেকেই আপনারা ২ জন আমাকে খোচানোর কারনেই কিন্তূ ব্লগে আজ আমি অ্যাকটিভ। নইলে হয়তবা আমি ব্লগিং করতাম না। মতের পার্থক্য থাকলেও সেই কারনে আপনাদের ২ জনকে আমি ভালা পাই।
২২ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:০০
সেলটিক সাগর বলেছেন:
ব্লগার কায়েস মাহমুদ সচলায়তনের একটা লিংক দিয়েছিলেন -
শিবিরের কুকর্মনামা
পড়েছিলেন কি? যে দলের লোকজন আমজনতার উপর, আমাদের প্রিয়জনদের উপর এরকম নৃশংসতা করে যায় তারা কতটুকু সহানুভূতি পাওয়ার আশা করতে পারে?
কবিগুরুর কয়েকটা চরন এরকম ছিল -
.........
কন্ঠ আমার রুদ্ধ আজিকে, বাঁশি সংগীতহারা,
অমাবস্যার কারা
লুপ্ত করেছে আমার ভূবন দু:স্বপ্নের তলে৷
তাই তো তোমার শুধাই অশ্রুজলে–
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
না, সেই দু:স্বপ্ন সৃস্টিকারী দানবদের বাঙ্গালী ক্ষমা করে নাই...ভালোবাসা তো দূরের কথা।
৭৫| ২২ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:০১
টোনা বলেছেন: ৫০ পুরা করলাম
২২ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:০২
সেলটিক সাগর বলেছেন: ধইন্যা শুভ।
৭৬| ২২ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:১৮
দাদাভাই এর ব্লগ বলেছেন: ধন্যবাদ
মোনাফেকদের মোনাফেকি প্রকাশ করার জন্য..............................
২২ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৪:০৫
সেলটিক সাগর বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
৭৭| ২২ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:৫৬
রোহান বলেছেন: জাজাচা: আপনার সবখানে ক্যাচাল না করলে হয় না? এই পোষ্টের উদ্দেশ্য আপনেও পুরা বুঝছেন বইলা মনে হইলো না...
শোনেন ভাই হেরা জামাতী রা রাজনৈতিক ক্যাচালে গেলে তো ঠিকই মাদ্রাসা আর কওমী শিক্ষারে মাথার উপরে তুইলা নাচে আর ইংলিশ মিডিয়াম রে গাইল পাইড়া শেষ কইরা দেয়। আবার নিজেগো পোলাপাইনরে পড়ায় না, তখন মাদ্রাসা রে নাক সিঁটকায়!!!! এ/ও লেভেল সিলেবাসে ইসলাম কায়েম হইতাছে যখন জামাতের নেতাগো পোলাপাইন পড়তাছে, আর আমগো পোলাপাইন পড়লে দুষ?
আর মোল্লা মার্কা বিকাশ না হোক আরও ভয়ংকর মার্কা বিকশিত হচ্ছে। শুনেন মাদ্রাসা শিক্ষা এইসব জামাতিরাই বিকাশিত করে না। করলে হেগো জিহাদি সৈনিকের রিসোর্সে টান পড়বো যে এগুলারে অর্ধ শিক্ষিত কইরা জিহাদী আফিম খাওয়ায় রাখে, আর নিজেগো পোলাপাইনডিরে শিক্ষিত কইরা আনে। ভাই বোমা নিয়া ঝাঁপায় পড়ে হাবলা গুলানই, নেতারা কিন্তু বোমা বানায় আর কই মারা যায় হের পেলান করে... ঝাঁপাইয়া পড়তে বিদ্যা বুদ্ধি লাগে না, এইখানে মাদ্রাসা পাশই ভালো, এরা হুর পরীর লোভে লাফ দিতে দ্বিধা করে না। আর প্লান প্রোগ্রামের জন্য আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত পোলাপাইনের তো অভাব নাই। সরকার সেলিমের তথ্য অনুযায়ী হাজার হাজার শিবির কর্মী দেশের বাইরে পিএইচডি করছে... এক বুয়েটের পোলা বোমা মিজানের বস, এরম হাজার হাজার পিএইচডি মাথা ঢুকলে দেশের বারোটা বাজতে কত দিন লাগবে বলতে পারেন?
মাদ্রাসার পোলাপাইন কিংবা হাটুতে বুদ্ধির আর্মীগো পক্ষে কি ১৪ই ডিসেম্বর ১৯৭১ এর মতো নৃশংস এবং একটা জাতিকে খোঁড়া করে দেওয়ার প্লান করা সম্ভব ছিলো যদিনা গোআ, নিজামীরা মাথা না ঢুকাইতো...
২২ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:১০
সেলটিক সাগর বলেছেন: আপনার উত্তরের জন্য ঝাজা, তবে একটা ব্যাপার আপনিও জানেন যে এই ধরনের উল্টাপাল্টা কমেন্ট করা হয় পোস্টের ফোকাস ঘুরিয়ে দেয়ার জন্য।
তাই আপনে যে লেখাটার উত্তরে লিখলেন সেটা মুছে দিলাম।
৭৮| ২২ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:৫৮
সেলটিক সাগর বলেছেন:
নোংরা কমেন্ট একখানা মুছে দেয়া হল। পোস্টের বিপক্ষে কথা বলতে চাইলে বলেন কিন্তু সীমা ছাড়াবেন না।
২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৮
সেলটিক সাগর বলেছেন: মন্তব্যকারী নিকটি ছিল: জাতি জানতে চায়
৭৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:০২
সেলটিক সাগর বলেছেন:
ব্লগার কায়েস মাহমুদ সচলায়তনের একটা লিংক দিয়েছিলেন। সেটা নিচে তুলে দিলাম -
শিবিরের কুকর্মনামা
সাইফ তাহসিন
গত কয়েকদিন ধরে সচল বেশ গরম, আর তার জন্যে আমি কাউকে দোষও দেই না। তাই অপেক্ষা করলাম দুইদিন এ লেখাটা দেওয়ার জন্যে। আমি এখন পর্যন্ত শিবিরের নামে কোন ভালো কথা শুনিনি, আর কেউ যদি বলতেও আসেন, তাকে হয়ত খুব খারাপ ভাষায় আক্রমন করব, কিন্তু এমন হল কিভাবে, আমার বয়স ৩০ বছর, কাজেই আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধ আমি নিজে দেখিনি, বাবা চাচার কাছে গল্প শুনেছি, আমাদের পরিবারের কেউ শহীদ হননি মুক্তিযুদ্ধে, কিন্তু তারপরেও কেন আমি শিবির নামে এই মগজ ধোলাইকৃত ফ্যানাটিক দলের নাম শুনলে ঘৃনায় নাক কুঁচকাই, কেন জান হাতে নিয়ে ঝাপিয়ে পড়ি এদের বিরুদ্ধে, আমাকে তো কেউ আঘাত করে নি বা তাদের দলে ভেড়ানোর ও চেষ্টা করেনি। আমাদের প্রায় সকল কথাই একপেশে ধরনের হয়, কিন্তু আমি আমার কথা বলব, ভুল কিছু বললে আপনারা তো আছেনই শুধরিয়ে দেবার জন্যে।
[আমার লেখা এবং ভাষার ব্যবহারে সংবেদনশীলতার অভাব থাকলে আপনারা নিজগুনে ক্ষমা করে দেবার চেষ্টা করবেন, আমি চেষ্টা করব আমার লাগাম টেনে রাখার, কতটুকু পারব, ঠিক জানি না]
১।উইলো ভাই
আমি তখন দ্বিতীয় শ্রেনীতে পড়ি, প্রতি সন্ধায় পরতে বসা বাধ্যতামূলক, যদি না কারেন্ট চলে যায়। তখন রাজশাহীতে থাকতাম। সপ্তাহে ২-১ দিনতো যাবেই কারেন্ট আর নেমে আসবে ফাঁকিবাজীর সুযোগ, এভাবে চলে যাচ্ছিল সুখের দিন, হঠাৎ দেখি একদিন এক লম্বা চওড়া খোঁচা খোঁচা দাড়িওয়ালা যুবক এসে হাজির, তার সকল কথাই কেমন যেন অসাধারণ লাগে, কিছুক্ষনের মাঝেই জানতে পারলাম ইনার নাম উইলো ভাই, সদ্য পাস করে বের হয়েছেন, পেশায় প্রকৌশলী, তিনি নিজে কিছু করবেন, নিজেই নিজের বস হবেন, তার নানা রকমের প্রজেক্টের মাঝে চার্জার লাইট অন্যতম, ২০” টিউবলাইটের বাল্ব দিয়ে উনার নিজের বানানো চার্জ লাইট লাগিয়ে দিয়ে গেলেন বাসায়। আমার সে কী উত্তেজনা, সেই সাথে মনো কিছুটা খারাপ হল যে, কারেন্ট তো আর যাবে না। কিন্তু তার পরেও চার্জারবাতি জ্বলবে, এই উত্তেজনায় অস্থির, কখন কারেন্ট যাবে! তার পরের বছরের ঘটনা, শুনলাম, উইলো ভাই নাকি হাসপাতালে, ছোট বলে কেউ আমাকে আর কিছু বলতে চায় না। কিন্তু আমার বড় ভাইয়ের কাছ থেকে উদ্ধার করলাম, উনি নাকি ছাত্র মৈত্রী করতেন, একরাতে বাসায় ফেরার সময় শিবিরের কিছু লোক তাকে একা পেইয়ে তাকে আঘাত করে, এই অসভ্য ফ্যানাটিকের তাকে অনেক মারে, তারপরেও যখন আর পেট ভরে না, তখন তার ডান হাত ফেড়ে ফেলে কনুই পর্যন্ত, তারপর তাকে বলে, যা এখন দেশের উন্নতি কর গিয়া পারলে। উনি হাসপাতালে ছিলেন মাসখানেক, তার ডান হাত দুইভাগ করে ফেলায় তা অপারেশন করেও কিছু করা যায়নি। রাজনৈতিক মতবিরোধ থাকতেই পারে, তার জন্যে একজনকে সারাজীবনের মত বিকল করে দেওয়ার মাধ্যমে দেশের কী উন্নতি সাধন হল, এটা আমার ছোট মাথার ছোট বুদ্ধিতে কোনভাবেই ঢুকল না। কাজেই আমার রাজনৈতিক চেতনা হবার আগেই আমি বুঝলাম, শিবির আর যাই হোক ভালো কিছু অবশ্যই না।
২। ডঃ রতন
আমার বয়স তখন ১০ বছর, আমি গভঃ ল্যাবে পঞ্চম শ্রেনীতে পড়ি, আমাদের মিড টার্ম পরীক্ষা চলছে, আমি পরীক্ষা দিয়ে বের হই, আপনারা যারা রাজশাহী গেছেন, তারা জানেন যে, লক্ষিপুর মোড়ে স্কুলটা, আর তখন থাকি মেডিকেল ক্যাম্পাসে। বাসায় যাবো, কিন্তু কোন রিকশাওয়ালাই যাবে না। ৩য় জন বল্ল, ঐখানে তো অনেক গন্ডগোল হয়েছে, ঐদিকে যাওয়া যাবে না। শুনেই আমার অজানা আশংকায় বুকটা কেঁপে উঠে দুরুদুরু। কেউ যখন যাবে না, তখন আর উপায় কী? হাঁটা শুরু করি আমরা দুই ভাই। আমার বাবার চেম্বার ও পথেই পড়ে, কাজেই চেম্বারের সামনে এসে চেম্বারের পিওনকে জিজ্ঞেস করি, কী ব্যাপার? এর মাঝে দেখি গেট আর গ্যারাজের সামনে টুকরা টুকরা কাঁচ পরে আছে। সে মুখ কাচুমাচু করে বলে, আজকে তো মহা বিপদে পরেছিল স্যার। আমি কিছু বলার আগেই আমার বড় ভাই জিজ্ঞেস করে, মানে? উত্তরে সে যা বলল তা হল এ রকম –
আমার বাবা, সাথে মেডিকেলের আরো কয়েকজন শিক্ষক হলে গিয়েছিলেন ছাত্রদের মাথা ঠান্ডা করে হল ত্যাগ করার ব্যাপারে আলোচনা করে নিস্পত্তি করতে, এক পর্যায়ে পরিবেশ উত্তপ্ত হয়ে উঠে, কোন ফলাফল না পাওয়ায় তারা বের হয়ে আসেন, ফিরতি পথে শিবিরের লোকজন আমার বাবার গাড়ীতে আঘাত হানে, ২ টা জর্দার ডিব্বায় আগুন ধরিয়ে ছুড়ে মারে, কিন্তু আমার মত মামদোবাজের বাবা বলেই টান দিয়ে সেখান থেকে বের হয়ে আসেন তিনি, ডিব্বা দুটো মাটিতে পড়ে ফাঁটে বলে কেউ আহত হন নি, কিন্তু এই ফাঁকে তারা আবার আঘাত চালায়, হকিস্টিক দিয়ে, গাড়ির পেছনের কাঁচ ভেঙ্গে বোমা গাড়ীর ভেতরে ঢুকাতে পারলে না সবাইকে এক ডিব্বায় মারা যাবে!!
আমার বাবা কোনমতে সবাইকে নিয়ে জান হাতে নিয়ে পালিয়ে আসেন। তারপরে বসে রুদ্ধদ্বার বৈঠক, সে সময়ে গন্ডগোলের সুত্রপাত ছিল ছাত্র মৈত্রী আর শিবিরের মাঝে হল ভাগাভাগি আর অস্ত্র জমা রাখা নিয়ে। যাক, আমরা ২ ভাই হাটতে থাকি বাসা অভিমুখে, পথে একটু পর পর পুলিশের ব্যারিকেড, বাচ্চা কাচ্চা বলে আর গায়ে স্কুলের পোশাক থাকায় কেউ আটকায় না আমাদের। বাসায় ফিরে আসি। আমি তখন ছোট মানুষ, কাজেই গাড়ীর দুঃখে চরম দুঃখিত, এদিকে আমার বাপের জানের উপর যে হামলা হল, তা আমি বুঝতেই যেন পারছিনা। দুপুরে বাবা মা বাসায় ফিরলেন, বাবার চেহারা দেখে আমি ভয়ে কাছে যাইনি দুইদিন। ভয়ে ভয়ে আম্মাকে জিজ্ঞেস করলাম, ঘটনা কী?
আম্মা বললেন, ফিরে এসে বাবা মিটিঙে যায় ঠিকই, কিন্তু সেখানে বেশিক্ষন থাকতে পারেন নি, কারন তার ডাক পড়ে ইমার্জেন্সিতে, তারপর শুরু হয় জমে মানুষে লড়াই একজন ডাক্তারকে নিয়ে। সেই হতভাগা ডাক্তারের নাম রতন। কী তার দোষ? সে মৈত্রী করত, আর এমন দিনে তাকে তারা একা পেয়েছে, আর বাগে পেয়ে আক্রমন করেছে। তাকে ক্যাম্পাসের বড় রাস্তার উপর আক্রমন করে শিবিরের কিছু নরঘাতক, তারপর তার সকল গিরা ধরে ধরে কাটতে থাকে তারা দা দিয়ে। তার হাত কাটা হয় কব্জিতে, কনুইয়ে, স্কন্ধে। দুই হাত কাটে তারা, তারপর শুরু করে পা, একজন জীবিত মানুষকে পশুর মত করে জবাই করে মারা এক জিনিষ, আর অত্যাচারের উদ্দেশ্য নিয়ে হাত পা কাটা আরেক জিনিষ। কাজেই পা কাটে এই নরপিশাচের প্রতিটি গিরা ধরে, অর্থাৎ গোড়ালী, হাটু, কোমর, সব আলাদা করে ফেলে। তারপরে তারা অপেক্ষা করতে থাকে, কতক্ষন তার দেহ নড়াচড়া করে, তা দেখার জন্যে। এক পর্যায়ে তার রক্তক্ষরনের কারনে মস্তিস্কে রক্তসরবরাহ কমে যায় বলে, তিনি জ্ঞান হারান। তারপর এই নরপিশাচেরা চলে যায় রাস্তার উপরে ডাঃ রতনকে ফেলে। এরপরে তাকে হাস্পাতালে নিয়ে আসা হয়, তার বাঁচার প্রশ্নই আসে না, তারপরেও যুদ্ধ চলতে থাকে, কিন্তু কিছুই করার ছিলনা কারো। ব্যাগের পর ব্যাগ রক্ত দেওয়া হতে থাকে, কিন্তু ততক্ষনে তার মস্তিস্কের কোষগুলো এতটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে গেছে যে কোন ভাবেই আর তাকে ফেরানো সম্ভব ছিলো না।
গ্যাদা কাল থেকে শুধু মানূষের মুখোশে শিবিরের দুর্নামই শুনে গেলাম, কারো কাছে ভালো কিছু শুনিনি এসব নরপিশাচদের নামে, এদের নামে কেউ ভালো কিছু বলতে পারলে জানিয়েন। কাজেই কেউ যদি এদের মানুষ বলে গন্য করতে চান, তার মানসিক সুস্থতা নিয়ে আমার প্রশ্ন জাগাটা কী খুব অস্বাভাবিক হবে? আর একটি অনুরোধ করে বিদায় নেই, সবসময় সচলে নিজের গল্প ফেঁদে সবার কানের পোকা বের করে ফেলার ব্যবস্থা করে ফেলেছি, কিন্তু গত কয়েকদিন ধরে মনটা খুবই বিক্ষিপ্ত হয়ে আছে যে না বলে পারছি না। কেউ যদি অজ্ঞানতার কারনে এমন ভ্রান্ত ধারনার বশবর্তী হন, তাদের এই সব ভ্রান্ত ধারনা দূর করার জন্যে আমাদের উচিত একটা তথ্য ভান্ডার বানানো এবং স্বাধীন বাংলায় করা শিবিরের সকল কুকর্মের ইতিহাস সেখানে জমা করে রাখা। কেউ যদি ভুল করেও শিবিরের পক্ষে কিছু বলে ফেলেন, তাকে আমরা সেই সব কুকীর্তির ইতিহাস দেখিয়ে দেব চোখে আঙ্গুল দিয়ে, যাতে ভুল পথে চলার কোন সুযোগ কেউ না পান। ছোট মুখে অনেক বড় বড় কথা বলে ফেললাম, সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, সুস্থ চিন্তা করুন। আজ এখানেই শেষ করছি।
৮০| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:৩৬
রোহান বলেছেন: শিবিরের কুকর্ম নামায় চিটাগাং এর এইট মার্ডার বাদ পইড়া গেছে। এমন নৃশংস একটা ঘটনা কেন যে সবাই ভুলে থাকে বুঝি না। আটজন ছাত্রলীগ নেতা কর্মীদের মাইক্রোর মাঝে চারদিক থেকে ঘিরে ব্রাশ ফায়ারে মারলো শিবিরের পোলাপাইন। আন্দরকিল্লায় ঘটেছিলো খুব সম্ভবত:, আমি তখন চট্টগ্রাম কলেজে। মূল পরিকল্পনা তো চট্টগ্রাম কলেজ হোস্টেলেই হয়েছিলো, পুলিশকে এক গেট থেকে ঢুকতে আর মুল হোতাদের আরেক গেট দিয়ে বেরিয়ে যেতে দেখেছিলাম, একজন পালাতে না পেরে প্যারেড মাঠের একদল পোলাপাইনের সাথে ফুটবল খেলায় মিশে গিয়ে পরে ওদের দলে মিশে পালিয়েছিলো। পরে মামলা, এরেষ্ট অনেককিছু হয়েছে, কিন্তু আদৌ বিচার কি হয়েছে? আমার জানা নেই, ফলোআপ করেনি কেউ
অধ্যাপক মুহুরীর গুলি খেয়ে দু ভাগ হয়ে যাওয়া খুলি নিয়ে সোফায় বসে থাকা মৃতদেহের কথাও কেউ বলে না। কি বিভৎস সেই দৃশ্য, কতরাত ঘুমাতে পারি নাই, চোখ বুঁজলেই মৃতদেহটি ভেঁসে উঠতো... কেউ বলে না, কেউ ফলোআপ করে না সেই হত্যাকান্ডের কথা
৩০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:০০
সেলটিক সাগর বলেছেন: এই নরপশু জামাত শিবিরদের সমস্ত কাহিনী নিয়া একটা সংকলন করা গেলে ভালোই হত।
৮১| ২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:৪৫
হলদে ডানা বলেছেন: পোস্টে প্রদত্ত গোলাম আজম এর লেখার কোথাও পেলামনা যে তিনি ইসলামী শিক্ষা বলতে প্রচলিত মাদ্রাসা শিক্ষাকে বুঝিয়েছেন।
২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৪০
সেলটিক সাগর বলেছেন: সেই রিপোর্ট তুলে দিলাম আপনার বুঝার সুবিধার্তে...।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের সাবেক আমীর গোলাম আযম এ দেশের শিক্ষাব্যবস্থা কী রকম হওয়া উচিত, সে বিষয়ে একটি দীর্ঘ প্রবন্ধ রচনা করেছেন।
‘শিক্ষাব্যবস্থায় ইসলামী রূপরেখা’ নামে ওই প্রবন্ধ ২০০৪ সালের জুন মাসে পুস্তিকা আকারে প্রকাশিত হয়। পুস্তিকাটিতে এ দেশে একমুখী ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থা প্রণয়ন এবং শিক্ষাব্যবস্থার ইসলামী রূপরেখা বিষয়ে বেশ কিছু বক্তব্য উপস্থিত হয়েছে। এসব বক্তব্য তিনি এবং তার দলের শিক্ষানীতির আদর্শ। ‘শিক্ষাব্যবস্থায় ইসলামী রূপরেখা’ নামক পুস্তিকার ৭ নম্বর পৃষ্ঠায় তিনি উল্লেখ করেছেন, ‘ইংরেজ প্রবর্তিত আধুনিক শিক্ষাই যদি আদর্শ শিক্ষা বলে প্রচারিত হয় তাহলে এ শিক্ষার ফল দেখে কোনো ইসলামপন্থী লোকই সন্তুষ্টচিত্তে এ ধরনের শিক্ষাকে সমর্থন করতে পারে না।’
এখানে আধুনিক শিক্ষা বলতে গোলাম আযম বুঝিয়েছেন, এ দেশের প্রচলিত স্কুল-কলেজে প্রবর্তিত শিক্ষাব্যবস্থাকে। একই পুস্তিকার ১২ নম্বর পৃষ্ঠায় তিনি উল্লেখ করেছেন, ‘পাশ্চাত্য মতাদর্শে বিশ্বাসীরা মানুষকে অন্যান্য পশুর ন্যায় গড়ে তুলবার উপযোগী শিক্ষাপদ্ধতির প্রচলন করেছেন। এ শিক্ষা দ্বারা মানুষ্যত্বের বিকাশ অসম্ভব।’ এ ছাড়াও প্রচলিত আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার মৌলিক গলদ নির্ণয়ে একই পুস্তিকার ১৭ পৃষ্ঠায় তিনি উল্লেখ করেছেন, ‘যেকোনো শিক্ষাব্যবস্থার মূলে যে প্রশ্নটি বিশেষভাবে সক্রিয় থাকে তা এই যে, তা দ্বারা কোন ধরনের মানুষ গড়ে তোলা হবে। এ দেশের প্রচলিত আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থাটি ইংরেজ শাসকদের অবদান। ইসলামী আদর্শের পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য উপযুক্ত কর্মী তৈরি করার উদ্দেশ্যে ইংরেজগণ নিশ্চয়ই এ দেশের আধুনিক শিক্ষার প্রবর্তন করেনি।’ এই বইয়ের ২১ নম্বর পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছে, ‘আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের গোটা পরিবেশ একেবারেই ইসলামবিরোধী।’
২০০১ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত চারদলীয় জোট সরকারের অংশ হিসেবে জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় ছিল। ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় জোট সরকার ২০০৬ সালে আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থায় ফাজিল ও কামিলকে ডিগ্রি ও মাস্টার্সের সমমর্যাদা প্রদান করে। দুটি শিক্ষাব্যবস্থায় দুই ধরনের ডিগ্রিকে তৎকালীন সরকারের সমমর্যাদা প্রদান করার বিষয়ে জামায়াতে ইসলামীর প্রচেষ্টা ছিল উল্লেখ করার মতো। সেই প্রচেষ্টার কথা ব্যক্ত করতে গিয়ে গোলাম আযম সাপ্তাহিক ২০০০কে জানান, ‘ফাজিল ও কামিলকে ডিগ্রি ও মাস্টার্সের সমমর্যাদা দেয়ার জন্য চার বছর চেষ্টা করতে হয়েছে। বেগম জিয়া একটি কমিটি করেছিলেন, যেখানে ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ড. ওসমান ফারুক, মান্নান ভূঁইয়াসহ আরো কয়েকজন ছিলেন। সেখানে সমস্যা করলেন মান্নান ভূঁইয়া। তিনি এটাকে আটকে রেখেছিলেন। তারপর যখন বেগম জিয়ার কাছ থেকে মানড়বান ভূঁইয়ার ওপর চাপ দেয়া হলো তখন তিনি মিটিং ডাকলেন। এরপর এটিকে পাস করাতে এক বছর লেগে গেছে।’
গোলাম আযম শিক্ষাব্যবস্থার ইসলামী রূপরেখা পুস্তিকায় আলিয়া মাদ্রাসার আলিম ক্লাস পর্যন্ত আধুনিক শিক্ষার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বলে বলতে চেয়েছেন। কিন্তু কওমি শিক্ষাব্যবস্থাকে প্রাচীন ধরনের বলতে চেয়েছেন। ওই পুস্তিকার ১৫ নম্বর পৃষ্ঠায় তিনি লিখেছেন, ‘বর্তমানে আমাদের দেশে সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী দুটি শিক্ষাব্যবস্থা চালু রয়েছে।
একটি হলো প্রাচীন ধরনের মাদ্রাসা শিক্ষা, অপরটি আধুনিক শিক্ষা নামে পরিচিত। যারা মাদ্রাসা শিক্ষা লাভ করে, তারা কুরআন, হাদীস, ফিকাহ ইত্যাদি অধ্যয়ন করে বটে কিন্তু আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চা করার কোনোই সুযোগ পায় না। ফলে মানব সমস্যার যে সুষ্ঠু সমাধান আল্লাহর কুরআন ও রসুলের হাদীসে দেয়া হয়েছে, তা বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করার কোনো দৃষ্টিভঙ্গিই তারা লাভ করতে পারে না। এ মাদ্রাসাসমূহ কওমি মাদ্রাসা নামে পরিচিত। অবশ্য আলীয়া মাদ্রাসায় আলিম ক্লাস পর্যন্ত আধুনিক বিষয়ও শিক্ষা দেয়া হয়।’ জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের আশীর্বাদপুষ্ট হলো আলীয়া মাদ্রাসা। আর এ কারণেই ফাজিল ও কামিলকে ডিগ্রি ও মাস্টার্সের মর্যাদা প্রদান তাদের প্রচেষ্টারই প্রতিফলন। আলিয়া মাদ্রাসায় ইসলামী বইয়ের পাশাপাশি আধুনিক বইগুলোও সিলেবাসের অন্তর্গত। আলিয়া মাদ্রাসার সিলেবাস নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক থাকা সত্ত্বেও একমাত্র জামায়াতে ইসলামীর কল্যাণেই একটি ডিগ্রিকে অন্য একটি ডিগ্রির সমমর্যাদা প্রদান করা সম্ভব হয়েছে। মাদ্রাসা শিক্ষায় দুটি শিক্ষাব্যবস্থা প্রচলিত। একটি আলিয়া, অন্যটি কওমি। বিগত জোট সরকারের আমলে কওমি মাদ্রাসার দাওরায়ে হাদিস ডিগ্রিটিকে মর্যাদা দেয়া হয়েছে। যদিও কওমি মাদ্রাসার সিলেবাস যথেষ্ট প্রাচীন এবং আধুনিক যুগের সঙ্গে তা সামঞ্জস্যপূর্ণ এমন একটি অভিযোগ রয়েছে। কিন্তু তারপরও কওমি মাদ্রাসার ডিগ্রিকে সরকার স্বীকৃতি দিয়েছে কারণ তৎকালীন বেগম জিয়ার বিএনপি সরকারের সঙ্গে ছিল ইসলামী ঐক্যজোট (চার দলের একটি শরিক)। তাদের প্রচেষ্টায় নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের লক্ষ্যেই ইসলামী ঐক্য জোটের অবস্থান কওমি মাদ্রাসার পক্ষে।
মাদ্রাসা শিক্ষার পক্ষে অবস্থান নেয়া এই রাজনীতিকরা তাদের নিজেদের জীবনে-এর কতটা বাস্তবায়ন করছেন? কোথায় পড়িয়েছেন বা পড়াচ্ছেন নিজেদের সন্তানদের।
৮২| ২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৬:১০
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: মাদ্রাসা শিক্ষার জন্য ফাল পাড়ানো বলদ গুলো এখন গেলো কই???
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫১
সেলটিক সাগর বলেছেন: তারা আছে, কিন্তু হালকা আওয়াজ দিয়াই কাইটা পরতেছে....
৮৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৬:১৩
শাওন বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম । তাহাদের সন্তানাদী সম্পর্কে
৩০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:৫৫
সেলটিক সাগর বলেছেন: শাওন,
যদি ভূল জেনে না থাকি, ওয়ালী আর আপনি খুবই ঘনিস্ট। দুজনই একই শহরে থাকেন। দুজনে সামুর কিংবদন্তী ব্লগার হাবিব মহাজন সাহেবকে মোনালিসা দেখাতে নিয়ে যান। একটু জানাবেন কি, ৭১ এর আলবদর নেতা কামারুজ্জামানের কোন ছেলেটি ওয়ালী?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মুহাম্মদ কামারুজ্জামান
(৫ ছেলে, ১ মেয়ে)
সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ
১. হাসান ইকবাল ওয়ামী : এসএসসি ও এইচএসসি ন্যাশনাল ব্যাংক স্কুল ও কলেজ থেকে। ইসলামি ইউনিভার্সিটি থেকে মিডিয়া এন্ড ম্যাস কমিনিকেশনে অনার্স করেছেন, এখন মাস্টার্স এ অধ্যয়নরত। সামহোয়ারইনের ব্লগার।
২. হাসান ইকরাম : এসএসসি ও এইচএসসি ন্যাশনাল ব্যাংক স্কুল ও কলেজ থেকে, অনার্সে ভর্তির অপেক্ষায়।
৩. হাসান জামান : এসএসসি ও এইসএসসি ন্যাশনাল ব্যাংক স্কুল থেকে, অনার্স ফাইনাল ইয়ারে পড়ছেন মাল্টিমিডিয়া ইউনিভার্সিটিতে।
৪. হাসান ইমাম : এসএসসি ও এইচএসসি ন্যাশনাল ব্যাংক স্কুল থেকে, ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ অধ্যয়নরত।
৫. আহম্মদ হাসান জামান : ও লেভেল পরীক্ষা দেবেন একাডেমিয়া ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল থেকে।
৮৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৪
শাওন বলেছেন: কিছু তথ্যে ভুল আছে ।
১/ আমি আর ওয়ালী একি শহরে থাকি না । এমনি একি দেশেও থাকি না ।
২/ হাবিব মহাজন নামের ব্লগারকে ব্যক্তিগতভাবে চিনি না । তবে আরাফাত ভাই এসেছিলেন প্যারিসে । তাকে আমিই মোনালিসার ছবি দেখাতে নিয়ে গিয়েছিলাম । সেসময় ওয়ালী ছিলো না ।
আর এতকিছু জানলেন আর ঐ প্রশ্নটির উত্তর জানেন না ? একটু কষ্ট করেন না জেনে নিতে পারবেন ।
তবে সত্যি এই পোস্ট টা আমার কাছে দারূণ লাগছে ।
৩১ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:২৭
সেলটিক সাগর বলেছেন:
-> কিছু তথ্যে ভুল আছে .....
## এতকিছু জানলেন আর ঐ প্রশ্নটির উত্তর জানেন না ? একটু কষ্ট করেন না জেনে নিতে পারবেন । ....
>> তবে সত্যি এই পোস্ট টা আমার কাছে দারূণ লাগছে ।...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
@শাওন,
-> সেজন্যই তো বলেছিলাম ' যদি ভূল জেনে না থাকি ' ....
## যারা সঠিক জানেন তারা যদি না জানান তাহলে আমি যা যা ভূল জানি তা কিভাবে ঠিক হবে বলেন? যেমন একটা ভূল এর আগে পিয়াল ভাই ঠিক করে দিয়েছেন। তেমনি আপনি যা যা ভূল দেখতে পাচ্ছেন তা আমাদের জানাতে পারেন, তাহলেই তো হল, তাই না? ভূল স্বীকার করতে আমার কোন লজ্জা নাই ।
>> এই পোস্টের সমস্ত ক্রেডিট সাপ্তাহিক ২০০০ এর হাসান নিটোল সাহেবের।
অফটপিক: আপনার প্যরিস নিয়ে দেয়া পোস্টটা ভালো লেগেছে।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৭
সেলটিক সাগর বলেছেন: @শাওন,
আপনি ভূল ভাঙাতে আইলেন না যে আর?
হায় জ্ঞানীরা তাদের বিশাল জ্ঞান নিয়ে পাহাড়ের উপর গাছেই বসে রইলেন..। আমাদের মত আমজনতার দিকে তাদের ফিরে চাইবার সময় কোথায় (এইখানে কান্নার ইমো হইবেক)..
৮৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:৩১
কিরিটি রায় বলেছেন: মূখে এক অন্তরে আরেক.. তারে কয় মূনাফেকি!!!!!
অবিশ্বাসীর চে মুনাফেক ভয়ংকর। ক্ষতিকর। এদের থেকে সাবধান!!!
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:২২
সেলটিক সাগর বলেছেন: আপনি কি জামাতের তথাকথিত সৎ লোকগুলোরে মূনাফেক কইলেন?
৮৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৩৫
সাইফ শামস বলেছেন: এই হারামজা_গুলাই দেশটারে পিছেটেনে রাখছে।
হালাদের প্রডাকশন দেখছেন? রাইতের কাম করার সময়ও ভোটের হিসাবটা করতাছিল।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:১৩
সেলটিক সাগর বলেছেন: কিরিটি রায় বলেছেন: মূখে এক অন্তরে আরেক.. তারে কয় মূনাফেকি!!!!!
অবিশ্বাসীর চে মুনাফেক ভয়ংকর। ক্ষতিকর। এদের থেকে সাবধান!!!
৮৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:১২
সৈয়দ হিলাল সাইফ ছড়াকার বলেছেন: ভাই হাটে হাড়ি আছাড় দিলেন আর আমারে একটু লিংক দিলেন না।পোষ্টটি আমি মাঝে মধ্যে কোটেশন করব।আরো চাই
ভালো থাকুন।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৮
সেলটিক সাগর বলেছেন: সৈয়দ সাহেব,
হাটে হাঁড়ি ভেঙেছেন সাপ্তাহিক ২০০০ এর জনাব হাসান নিটোল। সব ক্রেডিট তার প্রাপ্য।
আপনি কোন লিংকের কথা বলছেন সেটা আমার কাছে পরিস্কার না ভাই। এই প্রতিবেদনটা কি?
মূল প্রতিবেদন হলে সেটা ডাউনলোড করতে পারেন মিডিয়াফায়ার থেকে। পিডিএফ ফরম্যাট, সাইজ ১৭৩ কিলোবাইট।
http://www.mediafire.com/?jzyqufdarln
আপনিও ভালো থাকুন।
৮৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৫
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: নাহ আপনারা বড়ই নিষ্ঠুর। শুধু লুঙ্গি খুইলাই শান্তি পান নাই, আন্ডিয়াও টান মারছেন। নাহ এ মেনে নেওয়া যায়না.........
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:১৩
সেলটিক সাগর বলেছেন: হূমমমম.........................
৮৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০১
সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: ৪. আব্দুল্লাহ হিল আমান আল আযমী : সিলেট জিলা স্কুল থেকে এসএসসি, ঢাকা সেন্ট্রাল কলেজ থেকে এইচএসসি, এরপর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে কর্মরত অবস্থায় বরখাস্ত।
সিলেট জিলা স্কুল বলে কোন স্কুল নাই.................ইহকালেও ছিলনা.........
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩০
সেলটিক সাগর বলেছেন: তাইলে আপনাদের নেতা নরঘাতক গোআ'র এই ছেলে কোন স্কুলে পড়েছিল?
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৪৯
সেলটিক সাগর বলেছেন: প্রশ্ন করলেই দেখি শিবিরের লোকজন হাওয়া হইয়া যায়!
০৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:৪৮
সেলটিক সাগর বলেছেন: নরঘাতক গোআ'র এই ছেলের স্কুলের নাম আপডেট করা হল।
৯০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৩২
ত্রিশোনকু বলেছেন: Superb.
নিশ্চ্য়ই আল্লাহ মুনাফিকদের স্থান কাফিরদের নিম্নে রাখিয়াছেন।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০৮
সেলটিক সাগর বলেছেন: কিরিটি রায় বলেছেন: মূখে এক অন্তরে আরেক.. তারে কয় মূনাফেকি!!!!!
অবিশ্বাসীর চে মুনাফেক ভয়ংকর। ক্ষতিকর। এদের থেকে সাবধান!!!
৯১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৬
সেলটিক সাগর বলেছেন: নিচের খবরটি থেকে গোআযমের ছেলের স্কুলের নামটি পোস্টে দেয়া হল
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
বরখাস্ত ব্রিগেডিয়ার আযমীর প্রতি কিছু প্রশ্ন
দুলাল আহমদ চৌধুরী:
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে সম্প্রতি বরখাস্ত করা হয়েছে জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির গোলাম আযমের ছেলে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুল্লাহিল আমান আযমী, এনডিসি, পিএসসিকে। সেনাবাহিনীতে তার চাকরি লাভ, পদোন্নতি এবং পরবর্তীতে বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে বিভিন্ন মহলে কিছু প্রশ্ন উঠেছে।
প্রথমত, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুল্লাহিল আমান আযমী, এনডিসি, পিএসসি (বরখাস্ত) ২৭ ডিসেম্বর ১৯৫৮ সালে ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। পিতা গোলাম আযম স্বাধীনতা যুদ্ধের পর সাধারণ ক্ষমা গ্রহণ না করায় নাগরিকত্ব বাতিল হলে তিনি বাংলাদেশ ত্যাগ করে লন্ডন চলে যান। আযমী ১৯৭৫ সালে সিলেট সরকারি অগ্রগামী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় বিভাগে এসএসসি পাস করার পর লন্ডনে গিয়ে পিতার সঙ্গে বসবাস শুরু করেন। ১৯৭৮ সালে গোলাম আযম পাস্তানের পাসপোর্টে অস্থায়ীভাবে সপরিবারে দেশে ফেরত আসেন এবং বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। আযমী এইচএসসি তৃতীয় বিভাগে পাস করেন। দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণী পাওয়া একজন অতি সাধারণ ছাত্র সেনাবাহিনীতে কিভাবে কমিশন পেলেন সে প্রশ্ন অনেকেরই। এরপর এইচএসসি পরীক্ষায় তৃতীয় বিভাগে উত্তীর্ণ একজন ছাত্র রাতারাতি বিএমএতে এসে কিভাবে ডিগ্রি পরীক্ষায় সম্মিলিত মেধা তালিকায় প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থান অর্জন করে স্বর্ণপদক পেয়ে যান সেই প্রশ্নও তুলেছেন অনেকে।
দ্বিতীয়ত, আযমী ১৯৮০ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন এবং সবার জন্য নির্ধারিত তারিখের একমাস পর তিনি মিলিটারি একাডেমীতে যোগদান করেন। নিজস্ব ঠিকানা না থাকায় সিলেটস্থ কোনো দূর-সম্পকীয় চাচার ঠিকানা দিয়ে ভর্তি হন যা সেনাবাহিনী আইনে অত্যন্ত গর্হিত একটি বিষয়। অথচ তার পিতা তখনও পাকিস্তানি নাগরিক এবং পাকিস্তানি পাসপোর্ট বহন করেন। একজন বিদেশি নাগরিকের সন্তান হওয়া সত্ত্বেও তিনি কিভাবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চাকরি পেলেন?
তৃতীয়ত, সেনাবাহিনীতে ‘সোর্ড অব অনার’ পেতে হলে একজন ক্যাডেটকে হতে হয় সর্ব বিষয়ে চৌকষ। অথচ সর্ব বিষয়ে চৌকষ না হয়েও আযমী লাভ করেছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ ক্যাডেট হিসেবে সম্মানজনক খেতাব ‘সোর্ড অব অনার’। তিনি ছিলেন একজন অ-সাঁতারু (নন সুইমার)। বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমীতে প্রশিক্ষণকালীন আযমী কোনো দিন সাঁতারে উত্তীর্ণ হতে পারেননি। সেনাবহিনীতে কর্মরত প্রত্যেক অফিসারের জন্য বিএমএ থেকে কমিশন লাভ করা জন্য সাঁতার জানা বাধ্যতামূলক এবং শারীরিক যোগ্যতা পরীক্ষার একটা আবশ্যকীয়। অথচ কিভাবে একজন অ-সাঁতারু কর্নেল পদোন্নতি প্রাপ্তির আগ পর্যন্ত শারীরিক যোগ্যতা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতেন?
চতুর্থত, আযমী মিরপুর ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড ও স্টাফ কোর্স করার সময়ে সড়ক দুর্ঘটানায় পতিত হন। যার ফলে তিনি শতকরা ২৭ ভাগ ক্লাশে অনুপস্থিত ছিলেন। প্রচলিত বিধি মোতাবেক এরকম অবস্থায় একজন সামরিক অফিসার ওই কোর্স থেকে ইউনিট বা নিজস্ব সংস্থায় ফেরত যাওয়ার কথা। অথচ তিনি কোর্স থেকে ফেরত যাওয়া দূরের কথা সার্বিক ফলাফলে পঞ্চম স্থান নিয়ে কোর্স শেষ করেন। এটা কিভাবে সম্ভব হলো।
পঞ্চমত, আযমী ১৯৯৩ সালে মালয়েশিয়ায় উচ্চতর প্রশিক্ষণে যান এবং সেখানকার জামায়াতে ইসলামী দলের উচ্চপর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে সখ্য গড়ে তোলেন। সেখানে জামায়াত নেতাদের আয়োজিত এক ইফতার পার্টিতেও যোগদান করে তিনি সেনা কর্তৃপক্ষকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলেন। তার এই রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি বাংলাদেশ হাইকমিশন থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে জানানো হয়। কিন্তু সেনাবাহিনী এই শৃঙ্খলাভঙ্গের জন্য তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। যদিও সেনাবাহিনীতে চাকরিরত অবস্থায় এরকম কোনো রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে যোগ দেয়ার কোনো সুযোগ নেই।
ষষ্ঠত, কোনো বিদেশি নাগরিকের সেনানিবাসে প্রবেশের প্রচলিত নীতি মোতাবেক সেনাসদরের পূর্ব অনুমতি প্রয়োজন হয়। অথচ তার পিতা গোলাম আযম একজন বিদেশি নাগরিক হয়েও কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যাতীত সিলেটের জালালাবাদ সেনানিবাসে তৎকালীন মেজর আযমীর বাসায় রাত্রিযাপন করেছেন। জামায়তে ইসলামীর সিলেটের দুইজন শীর্ষস্থানীয় নেতা তার জালালাবাদ সেনানিবাসের বাসায় তার পিতার সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এছাড়া তিনি চট্টগ্রাম সেনানিবাসে চাকরিকালীন তার পিতা অস্ত্রধারী দেহরক্ষীসহ সেনানিবাসের ভেতর তার বাসায় গিয়ে রাত্রিযাপন করেন। একজন রাজনৈতিক নেতাকে কোনো প্রকার নিরাপত্তা ছাড়পত্র ছাড়াই সেনানিবাসের বাসায় বসবাস করতে দেয় সেনা আইনের পরিপন্থী নয় কী?
৯২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৮
সেলটিক সাগর বলেছেন: উপরের খবর পড়ে একজনের প্রতিক্রিয়া:
Author:Harun-ur-Rashid| Country:Bangladesh
Comment:
Like father like son! His father Golam Azam joined as Lecturer in Karmichal college at Rangpur and he served here only 6 months. Based on 6 months lecturer experience he used Title Professor Golam Azam. Lecturer-Senior lecturer-Asst Professor -Associate Professor then hold the pos of Professor, what is the gap between Lecturer to Professor ? Think all readers. Thanks
৯৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:১৪
কে.এম. মাহ্বুব শরীফ (রাতুল) বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ+++++
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫২
সেলটিক সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৯
নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন:
+++++++++++++
সরাসরি প্রিয়তে....
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৭
সেলটিক সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ হে যুক্তিবাদী!
৯৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫৯
এ. এস. এম. রাহাত খান বলেছেন: +++++++++++++
সরাসরি প্রিয়তে....
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২৯
সেলটিক সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ
৯৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:১২
পৃথিবীর আমি বলেছেন: অ্যামাটার বলেছেন: গোলাম আযম (৬ ছেলে)
আলী আহসান মুজাহিদ (৩ ছেলে ১ মেয়ে)
আব্দুল কাদের মোল্লা (৪ মেয়ে, ২ ছেলে)
মুহাম্মদ কামারুজ্জামান(৫ ছেলে, ১ মেয়ে)
মীর কাসেম আলী (২ ছেলে, ৩ মেয়ে)
মাওলানা মুহিউদ্দিন খান(৩ ছেলে, ২ মেয়ে)
______________________
খাইসে রে! জামতিগুলান দেখি মোটামুটি পাইকারি হারে মানুষ প্রডিউস করসে,৬জন মিলা ৩২টা, তাই তো কই, জনসংখ্যার এত চাপ ক্যান!!
৩১ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:০১
সেলটিক সাগর বলেছেন:
তাই তো!
৯৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৩
ফ্লাইওভার বলেছেন: পৃথিবীর জনসংখা বাড়ার কারনটা এখন বুঝলাম
৩১ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:১২
সেলটিক সাগর বলেছেন:
তাই?
৯৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫৭
টর্ণেডো বলেছেন: khocchar
৩১ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:৩২
সেলটিক সাগর বলেছেন:
কেমনে কি?
৯৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৪৭
রিজভী বলেছেন: + এবং প্রিয়তে।
১০০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৪৪
সোমেশ বলেছেন: আমাদের কিছু প্রগতিশীল রাজাকার--রা এ-ত দিন কত বরাই করে বলেছে উনারা(?) ধোয়া তুলসী পাতা। আসলে সত্য বেশি দিন চাপা দেয়া যায় না।
১০১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:২৮
সত্যবাক বলেছেন: অনেক দেরিতে কমেন্ট করার জন্য দু:খিত। এ ধরণের পোষ্ট অনেকদিন ষ্টিকি করে রাখা উচিৎ।
আপনাকে একটা তথ্য দেই। নিজামী সাহেবের এক ছেলে লন্ডনে ব্যারিষ্টারি শেষ করেছে।
মুনাফিকদের স্থান জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে। ওদেরটা আমার জানা নেই। আল্লাহ ভাল জানেন। তবে এধরণের দু'মুখওয়ালা যতদিন দেশে থাকবে দেশের কোন উন্নতি নেই----লিখে রাখতে পারেন।
১০২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:১৮
রাগ ইমন বলেছেন: প্রিয় পোস্টে ।
এখন দুই পোস্টের কনটেন্ট এক জায়গায় করতে পারলেই হয় । সুহৃদ, এই ধরনের পোস্টের ব্যাক আপ রেখে দিয়েন কিন্তু!
কে কোথায় বিয়ে করেছে জানতে পারবেন?
মতিউর রহমান নিজামীর ছেলে মেয়েদের কোন খবর না দেখে অবাক হলাম। কোথায় যেন পড়েছি এক ছেলে নাকি পাকিস্তানের আর্মি অফিসার ।
ব্যাপার স্যাপার কি? গোলাম আযমের ছেলে পাকিস্তানী নাগরিকের ছেলে হয়ে বাংলাদেশ আর্মিতে চান্স পায় কি করে?
আবার নিজামী বাংলাদেশের নাগরিক হইলে নিযামীর ছেলে পাকিস্তান আর্মিতে অফিসার হয় কি করে?
সবচেয়ে বড় কথা , দুইটা শত্রু দেশের আর্মি এমন বন্ধু হইলো কেমন করে?
এই জন্যই কি বাংলাদেশের সেনাবাহিনী থেকে মুক্তিযোদ্ধা অফিসারদের মেরে সাফ করে ফেলা হয়েছে? এই দিল সাফ কাজে অংশ নিয়েছে জিয়া এবং এরশাদ!
এখন বুঝতে পারছি , বিচারের কথা উঠেছে জামায়াত নিয়ে, কিন্তু বি এন পি পাগলের মত উলটা পালটা বক্তব্য কেন দিচ্ছে!
জামায়াতের কান ধরিয়া টানিলে বি এন পির মাথা আসিয়া পড়িবে মনে হয়!
০১ লা এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩০
সেলটিক সাগর বলেছেন:
ধন্যবাদ।
এই পোষ্ট মডুসীতার প্রিয় পোষ্টে দেখেছি, তাই মনে হয় এইটা গায়েব হওয়ার চান্স কিছুটা কম!
আপনি এক মন্তব্যে অনেকগুলো পারস্পারিক সম্পর্কযুক্ত বিষয় তুলে এনেছেন।
রাজনৈতিক নেতাদের পরিবারের কে কোথায় বিয়ে করেছে, কার বিদেশে কি সম্পত্তি আছে ইত্যাদি নিয়ে দেশের কোন কোন সংস্থার প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। এর মধ্যে প্রোব ম্যাগাজিন অগ্রগামী। অনেকেই বলেন এটা একটা বিশেষ সংস্থার মুখপাত্র। সেখানে যেসব রাজনীতি-বিদের ব্যপারে প্রতিবেদন প্রকাশ হয় তার বড় অংশই আওয়ামী লীগের। অর্থাৎ লীগ নেতাদের সম্মানহানি তাদের উদ্দেশ্য বলে খালি চোখে মনে হয়। মাঝে মাঝে ব্যালান্স করার জন্য বিএনপি নেতাদেরকেও নিয়ে আসা হয়। কিন্তু যাদের উপস্থিতি প্রায় থাকেই না তারা হল জামাত। কেন থাকে না, এই প্রশ্ন যদি করেন, তাহলে আমি বিস্তারিত আলোচনা না করে সোজা আপনাকে নিয়ে যাব গত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে। সেসময় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির প্রায় সব হেভীওয়েটকে কম/বেশী টাইট দেয়া হয়েছে, কিন্তু জামাতের নেতারা কি সুখে ঘুরে বেড়িয়েছে তা মনে আছে?
এমনকি উপদেস্টা জেনারেল মতিনকে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেছিলেন যে জামাতের নিজামী/ মুজাহিদ এদের ব্যপারে কি ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে?
তখন মতিন নির্লজ্জের মত বলেছিলেন, হয়ত তাদের (জামাতের) কেউ দুর্নীতি করে নাই। বুঝেন ঠেলা। মতিন এর জামাতীয় চিন্তা ভাবনা পাবেন ওনার লিখিত বইতে : ’আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের ধারাবাহিকতা এবং প্রাসঙ্গিক কিছু কথা’। আর বইটি নিয়ে আলোচনা পাবেন এখানে (১ ,২ )
বইয়ের কয়েকটি লাইন শুধু দিলাম:
“২০০০ ইং সালে জাতিসংঘের ইউনেস্কো কর্তৃক ২১ ফেব্রুয়ারীকে বিশ্ব মার্তৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃ্তি প্রদানের ফলে কথিত বাগালী জাতীয়তাবাদীদের নাচা-নাচি ও হৈ-হুল্লোরের মাত্রা অনেকাংশে বেড়ে যায়- উলুধ্বনিস্বহকারে এবং রাধাকৃ্ষ্ণের সাজে সজ্জিত হয়ে এ দেশের মুসলমান তরূণ-তড়ুনীদের আনন্দ মিছিল চলতে থাকে দেশব্যাপী দিনের পর দিন। এছাড়া বাঙ্গালী ঐতিয্যের নামে মঙ্গল প্রদীপ, রাখিবন্ধন, সিঠিতে সিদুরসহ নানাবিধ হিনদুয়ানী সামাজিক আচার-আচরনকে আমাদের তরুন প্রজন্মের মাঝে জনপ্রিয় করে তোলা হচ্ছে।“
যদি একটু পেছনে যান তবে এই জেনরেলের পরিচয় জানতে পারবেন। মেজর জেনারেল এম এ মতিন ডিজিএফআই এর চীফ ছিলেন, বিএনপি আমলে দূর্নীতি দমন ব্যুরোর মহাপরিচালক ছিলেন। ডিজিএফআই কারা এইটা নিয়ে বিস্তারিত আপনি ভালো করেই জানেন।
আরো ব্যখ্যা দেওয়ার দরকার আছে কি? কোন দলের লোক গোয়েন্দা বাহিনী নিয়ন্ত্রন করে? এই ধরনের জামাতি লোকজনের কাছ থেকে জামাতি পরিবারের ডিটেইলস পাওয়া সম্ভব প্রোব ম্যাগাজিনে?
মাত্র একটা বিষয় নিয়ে লেখাতেই তো দেখছি বড় হয়ে গেল কমেন্টটা। অন্য বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলতে গেলে কমেন্ট পোষ্টের সাইজ হয়ে যাবে। আজকের মত বিদায়। ভালো থাকবেন।
১০৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৬
রাগ ইমন বলেছেন: প্রোবের এই এক পেশে রিপোর্ট করার দিকটা আমারও চোখে পড়েছে । তাই আমিও খুঁজে বেড়াচ্ছি , জামায়াতের খবর । পাই নাই।
১/১১ এর বেনিফিশিয়ারী যে জামাত , এইটা না বললেও বুঝা যায়। অপারেশন ক্লিন হার্টে জামাতের কেউ ধরা পড়ে না , খালি ঘুরে ফিরে লীগ , দলের সন্ত্রাসী গুলি খেয়ে মরে - এই অদ্ভুত পক্ষপাতিত্ব তখনই চোখে পড়েছিলো । শিবিরের কোন ক্যাডার মরে নাই , রগ কাটা ক্যাডার ।
আপনি যেই বাহিনীর উল্লেখ করছেন , সেই বাহিনীর বেনামী মালিক আর একটি দলের অর্থ যোগান দাতা ( শুধু অর্থই না , কমান্ডো ট্রেনিং, কমান্ডো স্টাইলে দল চালানোর ট্রেনিং , কম্পিউটার ট্রেনিং , ইন্টেলিজেন্স সব ) একই চাচা গোষ্ঠী । যদিও অর্থ মধ্যপ্রাচ্য ঘুরে ঘুরে বহু হাত বদল হয়ে আসে।
----------------------------
লীগ ছাড়া অন্যদের সম্পর্কে বহু তথ্যের ঘাটতি থাকলেও আমি অন্তত একটা শাপে বর দেখতে পাই । এই প্রোবের পাল্লায় পড়েও যদি লীগ, বি এন পি, জাতীয় পার্টি থেকে কিছু বরাহ বিদায় হয় , সেইটাই লাভ। জনগণ জানে না বলে খেপে না । জানলে খেপবে , খেপলে দূর করবে। এইটাই আপাতত আশা।
-------------------------------
যেইটার অভাব ভীষণ ভাবে অভাব অনুভব করছি তা হলো আওয়ামী লীগ কেন একই ভাবে তথ্য যোগাড় ও প্রকাশ করছে না?
এইটা আওয়ামী লীগের ভয়াবহ রকমের দুর্বলতা । সারা বিশ্বে জামায়াত প্রচার চালাচ্ছে । বিভিন্ন ইস্যুতে সাংবাদিক সম্মেলন করে ডাহা মিথ্যা কথা বলছে ।
ওয়াশিংটনে সম্মেলন । আওয়ামী লীগ পালটা কিছুই করেনি।
ফ্রান্সে জামাত কাদিয়ানী , হিন্দু দাবী করে ইমিগ্রেশন নিচ্ছে - এইটা জামাতী ব্লগাররাই জানাচ্ছে । আওয়ামী লীগ সরকারের কোন পালটা কর্মসূচি আছে ফ্রান্সের জনগণোকে আসল সত্য জানানোর?
পাবলিক রিলেশন্স বিভাগটা লীগের পুরাই গোবর দিয়ে ভর্তি।
রাজনৈতিক দল হিসেবে গোবর হইতে পারে , অন্তত এখন সরকারে আছে। সরকার হিসেবে তো পালটা প্রচার, প্রসার, সম্মেলনের ব্যবস্থা নিতে পারে!
০২ রা এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:২৪
সেলটিক সাগর বলেছেন: ~~~~~~~~
রাগ ইমন বলেছেন: রাজনৈতিক দল হিসেবে গোবর হইতে পারে , অন্তত এখন সরকারে আছে। সরকার হিসেবে তো পালটা প্রচার, প্রসার, সম্মেলনের ব্যবস্থা নিতে পারে
কোথায় যেন মুনতাসীর মামুন স্যারের একটা লেখায় পড়লাম, সেখানে তিনি একটা প্রশ্ন করেছেন- সরকারে আওয়ামী লীগ, ক্ষমতায় কারা?
রাগ ইমন বলেছেন:
এই প্রোবের পাল্লায় পড়েও যদি লীগ, বি এন পি, জাতীয় পার্টি থেকে কিছু বরাহ বিদায় হয় ,
আমি খুব একটা আশাবাদী না এই ব্যপারে।
ওয়াশিংটনে সম্মেলন । আওয়ামী লীগ পালটা কিছুই করেনি।
ফ্রান্সে জামাত কাদিয়ানী , হিন্দু দাবী করে ইমিগ্রেশন নিচ্ছে - এইটা জামাতী ব্লগাররাই জানাচ্ছে । আওয়ামী লীগ সরকারের কোন পালটা কর্মসূচি আছে ফ্রান্সের জনগণোকে আসল সত্য জানানোর?
একটা ব্যাপার কি জানেন, দল যখন ছোট থাকে তখন সেটা অনেক কন্ট্রোলে রাখা যায়, কিন্তু বিশাল আকার ধারন করলে অত সহজ না এটা করা। তখন উত্তরের লোকজন ভাবে দক্ষিন করুক...দক্ষিনের লোকজন ভাবে পশ্চিম করুক...কিন্তু আমি করব এই ভাবটা দূরে চলে যায়..। এটা বিএনপি আর আওয়ামী লীগের আভ্যন্তরীন প্রচন্ড কলহপ্রিয়তার কারন বটে
১০৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৫
রাগ ইমন বলেছেন: “২০০০ ইং সালে জাতিসংঘের ইউনেস্কো কর্তৃক ২১ ফেব্রুয়ারীকে বিশ্ব মার্তৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃ্তি প্রদানের ফলে কথিত বাগালী জাতীয়তাবাদীদের নাচা-নাচি ও হৈ-হুল্লোরের মাত্রা অনেকাংশে বেড়ে যায়- উলুধ্বনিস্বহকারে এবং রাধাকৃ্ষ্ণের সাজে সজ্জিত হয়ে এ দেশের মুসলমান তরূণ-তড়ুনীদের আনন্দ মিছিল চলতে থাকে দেশব্যাপী দিনের পর দিন। এছাড়া বাঙ্গালী ঐতিয্যের নামে মঙ্গল প্রদীপ, রাখিবন্ধন, সিঠিতে সিদুরসহ নানাবিধ হিনদুয়ানী সামাজিক আচার-আচরনকে আমাদের তরুন প্রজন্মের মাঝে জনপ্রিয় করে তোলা হচ্ছে।“
-----------------------
এই বরাহ তো পুরা মানসিক রোগী!!!!!!
০২ রা এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:১৩
সেলটিক সাগর বলেছেন:
এরা যদি পুরোপুরি ক্ষমতা পায় কোনদিন, দেশের কি অবস্থা হতে পারে ভাবা যায়?
যা কিছু সত্য, সুন্দর আর চিরন্তন তার সব কিছুর সাথেই এদের বিরোধ।
১০৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৯
হুমায়ুন_কবির_হাকিম বলেছেন: আজব কাহিনী। জামাতীরা তাদের সন্তান-সন্তুতিদের মাদ্রাসায় পড়ায় না। আবার অন্যান্য দলের (আওয়ামী লীগ/বিএনপি/জাপা) নেতারা তাদের ছেলে-মেয়েদের এদেশে পড়ান না। তাইলে আমরা আবাল জনগণ হুদাই ওদের জন্য কান্না-কাটি করি কেন?? ছাগু-কুত্তা ক্লাসিফিকেশন কেন??
০২ রা এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:১২
সেলটিক সাগর বলেছেন:
কারন আমরাই এদেরকে ভোট দিয়ে জেতাই।
১০৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:৩১
অসময়ের আমি বলেছেন:
১০৫. ০১ লা এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৯
comment by: হুমায়ুন_কবির_হাকিম বলেছেন: আজব কাহিনী। জামাতীরা তাদের সন্তান-সন্তুতিদের মাদ্রাসায় পড়ায় না। আবার অন্যান্য দলের (আওয়ামী লীগ/বিএনপি/জাপা) নেতারা তাদের ছেলে-মেয়েদের এদেশে পড়ান না। তাইলে আমরা আবাল জনগণ হুদাই ওদের জন্য কান্না-কাটি করি কেন?? ছাগু-কুত্তা ক্লাসিফিকেশন কেন??
০৬ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৪
সেলটিক সাগর বলেছেন: ?
১০৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২৪
হিটলারের সাগরেদ বলেছেন: এইসব আপনি পাইলেন কোথেকে?
০৮ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:২১
সেলটিক সাগর বলেছেন:
আপনে পুরা পোষ্ট পড়লেই উত্তর পেয়ে যাবার কথা।
১০৮| ২১ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:৫৬
ঠোট কাটা বলেছেন: চরম হইসে ..
০৫ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:১৪
সেলটিক সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০৯| ২৬ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:১০
নেকটার বলেছেন: একটা জিনিস আমার কাছে কেমন যেন থোক্কা লাগে। এদেশে যত সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, ধর্ষক সবই তো দেখি আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের মহান পবিত্র লোকেরাই আঞ্জাম দিচ্ছে। জামায়াতের লোক লোককে তো এ কাজে পাওয়া যায় না। লেখক মনে হয় ধর্ষণের সেঞ্চুরী গ্রুপের লোক।
০৫ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:২৮
সেলটিক সাগর বলেছেন:
পোষ্টের কথা ঘুরানোর চেষ্টা করে লাভ নাইরে ছাগুনিক।
১১০| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:১৪
সেলটিক সাগর বলেছেন: বিদ্রোহী গ্রুপ ‘সেভ শিবির’-এর চাঞ্চল্যকর তথ্য- কাদের মোল্লা তার স্ত্রী, ছেলে ও মেয়েদের সেই স্বপ্ন দেখায় না যেই স্বপ্ন দেখায় কর্মীদের
কর্মীদের ইসলামের পথে চলা আর সৎ মানুষ হওয়ার কথা বললেও জামাত নেতা আব্দুল কাদের মোল্লার পরিবার চলে ইসলামের বিরুদ্ধে। কর্মীদের ইসলামী আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ার স্বপ্ন দেখালেও কাদের মোল্লা তার স্ত্রী, ছেলে মেয়েদের সেই স্বপ্ন দেখায় না। বরং তাদের পরিবারের সদস্যরা জড়িয়ে আছে নানা ইসলামবিরোধী অপকর্মে।’ জামাত নেতাদের ছেলে মেয়েদের সম্পর্কে সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল কাদের মোল্লার দেয়া বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে এভাবে নানা তথ্য প্রকাশ করেছে শিবিরের বিদ্রোহীরা। সেভ শিবিরের ব্যানারে তারা বলেছে যে, ‘তাদের স্ত্রী সন্তানরা ইসলামের পথেই আছে’ বলে কাদের মোল্লা মিডিয়ার কাছে যে দাবি করেছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা।
সম্প্রতি শীর্ষ জামাত নেতাদের পরিবারের ইসলামবিরোধী কর্মকাণ্ডের ফিরিস্তি তুলে ধরেছে খোদ জামাতে মওদুদীর ছাত্র সংগঠন জঙ্গি শিবিরের একটি বৃহৎ অংশ। ‘সেভ শিবির’-এর ব্যানারে শিবিরের বিদ্রোহীদের অভিযোগ, ‘কর্মীদের ইসলামের পথে চলা আর সৎ মানুষ হওয়ার কথা বললেও জামাত নেতাদের পরিবার চলে ইসলামের বিরুদ্ধে। কর্মীদের ইসলামী আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ার স্বপ্ন দেখালেও জামাতের আমীর নিজামীসহ কোন নেতাই নিজেদের পরিবারে সেই স্বপ্ন দেখায় না।’ ২৬ মে ২০১০ ঈসায়ী, বুধবার বিদ্রোহীদের পক্ষ থেকে নিজামীর পরিবারের অপকর্মের চিত্র তুলে ধরে ঘোষণা দেয়া হয়েছিল, কয়েকদিনের মধ্যেই সেক্রেটারি জেনারেল মুজাহিদ, নায়েবে আমির সাঈদীসহ বাকি জামাত নেতাদের পরিবারের ইসলামবিরোধী অপকর্ম প্রকাশ করা হবে’।
সেভ শিবিরের অভিযোগ প্রসঙ্গে ২৬ মে ২০১০ ঈসায়ী, বুধবার প্রশ্ন করা হলে মিডিয়ার কাছে আব্দুল কাদের মোল্লা উত্থাপিত অভিযোগ অস্বীকার করে বক্তব্য দিয়েছিল। কাদের মোল্লার বক্তব্য পত্রিকায় প্রকাশ হওয়ার পর ২৭ মে ২০১০ ঈসায়ী, বৃহস্পতিবার শিবিরের বিদ্রোহী অংশটি কাদের মোল্লার পরিবারের সদস্যদের অপকর্মের তথ্য তুলে ধরেছে।
একাত্তরের যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত জামাতের এই নেতার স্ত্রীর তথ্য তুলে ধরে বলা হয়েছে, তার স্ত্রী বেগম সানওয়ার জাহান জামাতের রোকন হলেও আমীরের স্ত্রী সামসুন্নাহান নিজামীর সকল অপকর্মের সহযোগী। নিয়মের কথা বললেও মহিলা জামাত এবং ছাত্রী সংস্থাকে এরা দু’জন ক্ষমতার জোরে অসাংবিধানিকভাবে পরিচালনা করছে। ‘সেভ শিবির’ বলেছে, কাদের মোল্লার বড় ছেলের নাম জামিল। মগবাজারের হোটেলগুলোতে অনৈসলামিক সব অপকর্মের নায়ক এই জামিল। স্কুল জীবন থেকেই সে এই অপকর্ম করছে। আবু জর গিফারী কলেজে পড়ার সময় এই ঘটনা ছাড়াও গাঁজা খাওয়ার সময় কয়েকবার পুলিশের হাতে আটক হয়েছিল। শিবিরের কর্মীদের কথিত ‘ইসলামী আন্দোলনে’ ঝাঁপিয়ে পড়ে জীবন দেয়ার আহ্বান জানালেও কাদের মোল্লার এই সন্তানকে এই স্বপ্ন দেখায় না। এর পর তুলে ধরা হয়েছে কাদের মোল্লার ছোট ছেলের কাজের বর্ণনা। ‘সেভ শিবির’ বলেছে, কাদের মোল্লার ছোট ছেলের নাম মওদুদ। মালয়েশিয়ায় ইসলামিক ইউনিভার্সিটিতে পড়ে। কিন' বিয়ে না করেই তার এক বান্ধবীর সঙ্গে লিভ টুগেদার (হারাম শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন) করে চলেছে দিনের পর দিন।
উল্লেখ্য, গত এপ্রিল (২০১০ ঈসায়ী) মাসে নেতাদের দুর্নীতির তথ্য প্রকাশের হুমকি দেয়ার পর থেকেই এই নিয়ে ভেতরে ভেতরে অস্বসস্তিতে ছিলো জামাত নেতারা। কিন' ২৬ মে ২০১০ ঈ. বুধবার বিভিন্ন পত্রিকার সাংবাদিকদের ব্যক্তিগত মেইল ও মোবাইল নম্বরে জামাত নেতাদের পরিবারের নানা অপকর্মের তথ্য প্রকাশ করে শিবিরের বিদ্রোহী অংশটি। বিষয়টি পাঠানো হয়েছে জামাত ও শিবিরের কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছেও। এর পরই থেকেই এই নিয়ে দলের ভেতরে চলছে তোলপাড়। কেবল তাই নয় জানা গেছে, এই নিয়ে জামাত নেতাদের মধ্যেও ভেতরে ভেতরে চরম মতবিরোধ দেখা দিয়েছে।
১১১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৭
সেলটিক সাগর বলেছেন:
দেখা যাচ্ছে গত ২২ অক্টোবর, ২০১০ তারিখে এই পোষ্টখানির অর্ধেক নাগরিকব্লগে এপিটাফ নিকের একজন ব্লগার সূত্র উল্লেখ না করেই জামাতের ভন্ডামীর কিছু নিদর্শন শিরোনামে প্রকাশ করে দিয়েছেন। সামুর পোষ্টের গোলাম আযমের কার্টুনটির পর থেকে হুবূহূ তুলে নিয়েছেন তিনি। এমনকি প্যারাগুলো আলাদা করতে আমরা যে '~~~~~' ব্যবহার করেছি কপি পেষ্ট করতে গিয়ে তিনি সেগুলো বদল করার সময়ও পান নাই। ২ দিন আগে আমি ইমেইল করলাম সেখানকার অ্যাডমিনের কাছে মূল পোষ্টের কৃতজ্ঞতা স্বীকার করার জন্য কিন্তু কোন উত্তর পেলাম না। এমনকি সেই ব্লগারের পোষ্টেও যে নাগরিকব্লগ কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে কিছু উল্লেখ করা হয়েছে তাও দেখতে পেলাম না এই কমেন্ট লেখার সময় পর্যন্ত।
নিচে ঐ ব্লগের কর্তৃপক্ষকে করা আমার ইমেইল ও সেই পোষ্টের স্ক্রীনশট দিয়ে রাখা হল -
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
Dear Admin,
Today I noticed that a blogger of nagorikblog has copied my post and published part of it in your blog without my consent or even mentioning the original post. I published the original post in somewhereinblog on the 20th August,2009. The link is -
http://www.somewhereinblog.net/blog/celtic/28996914
The nagorikblog post I am pointing to is -
http://nagorikblog.com/node/2990
If you click on the two above links you will notice that he has copied part of my post - starting after the Golam Azom's picture.
" সাপ্তাহিক ২০০০ এ হাসান নিটোলের একটা প্রচ্ছদ প্রতিবেদন বের হয়েছিল ২০০৮ সালে। আজকের পোস্টের উৎস সেই প্রতিবেদন। নিটোল তার রিপোর্টে (জামায়াত নেতাদের ছেলেমেয়েরা পড়ে স্কুল কলেজ বিদেশে ) অত্যন্ত চমৎকার ভাবে তুলে ধরেছেন শিক্ষাব্যবস্থার ক্ষেত্রে জামাত নেতাদের ভন্ডামি। "
Even he has not changed the signs that I have used to separate the paragraphs which is '~~~~~~~~~~~~'. I remember it was not an easy task when I put down information from the original report (in pdf format) to create a blog formatted post.
We all want that Jamati Islami be banned from this country and I have no problem if someone copies my post if he/she mentions the source. So please let the blogger know that he can publish this post providing he has acknowledged the original post.
I read your blog regularly and hope that your blog would grow continuously.
Yours Sincerely,
Sagor
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
১১২| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩১
ফয়সাল অাহমেদ রাফি বলেছেন: আহারে বার বার কেন যে আপনেরা বেচারা গো লেংটা কইরা দেন... আপচুষ!!!!!!!!!!
১১৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৪
সামদ বলেছেন:
জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতার কন্যাদের পর্দা কাহিনী !! সিলেট থেকে দেখে এলাম !!
জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতা সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ডাঃ শফিকুর রহমান ( দীর্ঘদিনের প্রাক্তন আমীর, সিলেট জেলা ) সিলেট উইম্যান মেডিক্যাল কলেজের প্রতিষ্ঠাতা , উনার স্ত্রী মহিলা জামায়াত নেত্রী, প্রাক্তন এমপি। দুই মেয়ের গর্বিত জনক জননী উনারা !! বাংলাশের মেয়েদের পর্দা করার জন্য নিজের জীবন দিয়ে দিচ্ছেন , কিন্তু নিজের মেডিক্যাল কলেজে পড়ুয়া দুই মেয়ে পর্দা প্রথার আশে পাশে যায়না !!!!!! পেশাগত কাজে ঐ সিলেটের মেডিক্যাল কলেজে দুই দিন গেলাম আর নিজ চুক্ষে দেখালাম উনার মেয়েদের রূপ যৌবন !! , পর্দার প্রথার বালাই নেই , , !!
পর্দা নাই দেখিয়া ইতিহাস জানতে ইচ্ছুক হইলাম , ঐ কলেজের দুই জন এমপ্লয়ীকে একটু ঠুনকা মারতেই দেখি থলে থেকে বাঘিনী বের হয়ে আসল , উনারা দুই জনেই বিবাহিত , কিন্তু কাহিনী এখানেই শেষ না , দুই জনেই প্রেম করিয়া পলাইয়া বিবাহ করিয়াছেন !!! পড়ে বাপ ধরিয়া আনিয়া ইজ্জত বাচাইতে কয়েকদিন পর অনুষ্ঠান করিয়া বিদায় দিয়াছেন , দুই মাইয়ার সেইম কাহিনী পর পর !!
জামায়াতের পাবলিক গো ত প্রেম করা হারাম, পর্দা না করা হারাম , অইডা নাকি উনাগ অন্যতম প্রধান শর্ত, তাইলে নেতার ক্ষেত্রে শীতিল হইল কেমনে !! নিজের মাইয়াগ পর্দা লাগবনা , আর দেশের হজ্ঞলতের মাইয়াগ পর্দা লাগব !!
পড়ে ঐ মেডিক্যাল এর এক জামায়াত কর্মী আর অফিসার কে জিহাইলাম, ভাই ঘটনা কি কনতো ?
উনি কয় ,'' ভাই আর কইয়েন্না , উনার বেলায় সব ঠিক, খালি আমাগো বউ নেকাপ না লাগাইলে মিটিং এ জারি, আর শাস্তি''
এই শালাগরের মাইয়া সহ ফডুক তুলিয়া ছাপানো দরকার। এইবার আমার সুযোগ হইনাই , পরের বার যদি যাই তাইলে ক্যামেরা নিয়া যাইমু ঐ সিলেট উইম্যান মেডিক্যাল কলেজে ! খালি ফধুক তুলতে গিয়া ইভ টিজিং এ ধরা না খাইলে হয় !!!
সিলেট এ কোনও ব্লগার ভাইজান থাকলে একটা ট্রাই মারতে পারেন
১১৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ২:৫২
প্রশ্নেবোঁধক বন্ধু বলেছেন:
রাজশাহী বিশ্ব বিদ্যালয়ে এভাবে খুন করেছে কারা?
হুমায়ুন আজাদ-এর উপর হামলা কে করেছে? মদদ কারা দিয়েছে.......?
ছাত্র শিবিরকে প্রতিরোধ করার সময় এখনই
১১৫| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:১২
সেতু আশরাফুল হক বলেছেন:
গোআ'র ব্যাটাগো পড়ালেখার যে নমুনা দেখলাম তাতে তো আল্লায় নারাজ হওনের কথা, গোআ'র দিলখুশ ক্যান? সে যে 'শিক্ষা ব্যবস্থায় ইসলামী রূপরেখা'র কথা কইছে সেইটা কি মুখ দিয়া কইছে?
১১৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১২ রাত ২:০৯
হিসলা সিবা বলেছেন: ছাগু ছাগলের গু
১১৭| ১১ ই মে, ২০১২ রাত ১:৫৯
মোহামমদ মশিউর রহমান বলেছেন: Click This Link অনেক মতভেদ এর মধ্যে লিন্কটির জাতীয় ইস্স্যু তে এক হই এবং এক সাথে কাজ করি
১১৮| ০৫ ই জুন, ২০১২ সকাল ৯:২৬
রাজনীতি বলেছেন: এই পড়াশোনার মাঝে যদি ইসলামের জ্ঞান থাকে তবে তো দোষের কিছু নাই।
১১৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩৬
আহমেদ জামান বলেছেন: অনেক আগেই থেকেই জানতাম । তারপরও আপনি আবার শেয়ার করলেন তাই আপনাকে । ধন্যবাদ । পোস্টে প্লাস ।
১২০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০০
মোঃ শিলন রেজা বলেছেন: জামাতের রাজনীতি করলেই যে নিজের ছেলে মেয়েদের কে জোর করে মাদ্রাসায় ভর্তি করাতে হবে এমন কোন কথা তো কথাও লেখা নেই। আসল কথা হল যে শিক্ষা পদ্ধতি তাঁর ছেলে মেয়ে পড়তে চাইবে তাকে সেটা পড়তে দেওয়া উচিত। এই চিন্তা থেকেই উনি ছেলে কে মাদ্রাসাতে পয়ারান নি। তাছাড়া অনেক মাদ্রাসাতে বিজ্ঞান বিষয়ে পড়ানো হয়না , এমন কারণ তো থাকতে পারে, এইসবের সাথে চক্রান্ত পেলেন কথা থেকে?????
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:৫৭
মো. লুৎফর রহমান বলেছেন: ভাই সব তো ফাঁস কইরা দিলেন। এখন সাবধানে থাইকেন।
প্রিয়তে রাখার মত পোস্ট সাথে একখান প্লাস দিয়া দিলাম।