![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্লগ সরগরম হয়ে উঠেছে নাস্তিক ব্লগারের মৃত্যুতে। সরাসরি ইসলাম ধর্মকে দায়ী করে কথা না বল্লেও চুশিল ব্লগার গণের রক্ত বিন্দুতে রক্ত ফুটে উঠেছে প্রতিবাদ। দৃষ্টি ফেরাই ভিন্ন দিকে। যাদের প্রাণের মূল্য খুবই নগণ্য, যাদের খুন গুম করে বেওয়ারিশ লাশ বানালে ব্লগে প্রতীবাদ উঠবে না, মানবতার কথাও কেউ শোনাবে না, তাদের কথাই বলি।
ইরাক, আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন এক দশকের সন্ত্রাসবাদবিরোধী যুদ্ধে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ১৩ লাখ মানুষ নিহত হয়েছে।
গতকাল রোববার বার্তা সংস্থা পিটিআই জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সন্ত্রাসবাদবিরোধী যুদ্ধে হতাহতের পরিসংখ্যান নিয়ে সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
‘দেহ গণনা: সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধের ১০ বছর পর হতাহতের সংখ্যা’ শীর্ষক ওই গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে চিকিৎসকদের কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংগঠন। সংগঠনগুলো হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল ফিজিশিয়ানস ফর দ্য প্রিভেনশন অব নিউক্লিয়ার ওয়ার, ফিজিশিয়ানস ফর সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটি ও ফিজিশিয়ানস ফর গ্লোবাল সারভাইভাল।
গবেষণা প্রতিবেদনে ২০০৪ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সন্ত্রাসবাদবিরোধী যুদ্ধে হতাহতের সংখ্যা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই সময়ে ইরাক, আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধে প্রায় ১৩ লাখ মানুষ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে নিহত হয়েছে। এর মধ্যে ১০ লাখ মানুষ নিহত হয়েছে ইরাকে। দুই লাখ ২০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছে আফগানিস্তানে। পাকিস্তানে নিহত হয়েছে প্রায় ৮১ হাজার মানুষ।
প্রতিবেদনের তথ্যমতে, পাকিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন এক দশকের সন্ত্রাসবাদবিরোধী যুদ্ধে ৮১ হাজার ৩২৫ জন থেকে ৮১ হাজার ৮৬০ জন নিহত হয়েছে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ৪৮ হাজার ৫০৪ জন বেসামরিক নাগরিক। পাঁচ হাজার ৪৯৮ জন পাকিস্তানি নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য ও ২৬ হাজার ৮৬২ জন জঙ্গি নিহত হয়েছে।
২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৫ ভোর ৫:৩৩
রামন বলেছেন:
দেশে যে ভাবে দ্রুত গতিতে ইসলামী উগ্রপন্থী ও সন্ত্রাসীদের উত্থান হচ্ছে এমত অবস্থায় যদি সরকার সন্ত্রাসীদের মূল উত্পাটনে ব্যর্থ হয় তাহলে ঠিকই একদিন এ দেশে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রশক্তি সন্ত্রাসীদের দমনে এগিয়ে আসবে। সেদিন যে কত নিরীহ মানুষের প্রাণহানী ঘটবে সেটা ধরনা করলে শিহরিয়ে উঠতে হবে৷
৩১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:১৩
গ্রহান্তরের বাসিন্দা বলেছেন: আপনি আপনাদের ধর্ম পালন করুন, আমাদের ধর্ম আমাদের পালন করতে দিন, ইসলামে সন্ত্রাসের কোন জায়গা নেই।
৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:২৯
ওয়াচ ক্যাট বলেছেন: পাকিদের নিয়ে আপনি এত চিন্তিত কেন? ওদের সরকারই ওদেরকে গুলি করে আর বম্বিং করে মারছে কারণ ওরা নিজেরাই মসজিদে বোমা মেরে কিংবা স্কুলে গুলি করে নিজেদের মারছে। পাকি ইজ ফিনিসড। এটাই ওদের নিয়তি কারণ আমরা মুসলিম হওয়া এই পাকির দল নির্বিচারে আমাদেরকে হত্যা করেছে এবং ধর্ষণ করেছে। ওদের উপর সরাসরি আল্লাহর গজব নাজিল হয়েছে। ধ্বংসের হাত থেকে চেষ্টা করেও আর কেউ ওদেরকে রক্ষা করতে পারবে না। অতএব পাকিদের নিয়ে চিন্তা ভাবনা করা বাদ দেন।
৩১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:১২
গ্রহান্তরের বাসিন্দা বলেছেন: একের অপরাধ অন্যের ওপর বর্তায় না, পাকিস্তানের তৎকালীন সরকারের ভুলের মাশুল দিচ্ছে পাকিস্তানের জনগন লাশ হওয়ার মাধ্যমে, মানুষ হিসেবে অপর মানুষের প্রতি অবশ্যই আমাদের সহমর্মিতা থাকা উচিত।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৩:১০
গ্রহান্তরের বাসিন্দা বলেছেন: Click This Link