নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মহাশয় আমি চাক্ষিক, রূপকার মাত্র

এখানে মেঘ গাভীর মতো চরে

চাক্ষিক

এই শহরের রাখাল

চাক্ষিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

সকলেই কবি নয় কেউ কেউ কবি ৩ : কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের দুটি লিরিক

২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:২৭



পূর্বকথা : সে এক সময় ছিল। শীতলক্ষ্যাপাড়ের শহর নারায়ণগঞ্জে প্রতি শুক্রবার সকালে 'ধাবমান'-এর সাহিত্য আড্ডা বসত; প্রায়ই যেতাম (এখনও বসে; যাওয়া হয় না)। আড্ডার মধ্যমণি ছিলেন রনজিত কুমার। আমাদের সবার প্রিয় 'রনজিতদা'। একসময় বামরাজনীতির সঙ্গে জড়িত এই মানুষটি আড্ডার প্রতিটি সদস্যকে ছায়ার মতো আগলে রাখতেন। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের চাকরিতে ব্যস্ত হয়ে যাওয়ার পর থেকে তিনি আর আগের মতো সময় দিতে পারেন না 'ধাবমান'এ। কর্মজীবনের ধাক্কায় আমরাও ছিটকে পড়েছি রাজধানীসহ বিভিন্ন শহরে। ছিটকে পড়লেও 'ধাবমান'এর আড্ডার কথা কোনওদিনই ভোলার নয়। সকালের আড্ডা 'শ্রুতি'র হারমোনিয়াম-তবলা ছুঁয়ে কোনও-কোনও দিন শীতলক্ষ্যায় গড়াত। নৌকা নিয়ে ওপারের পাটগুদাম মাঠেও গেছি দল বেঁধে। সঙ্গে প্রিয় কোনও কবির কবিতার বই থাকলে তা থেকে পাঠ করেছি কেউ একজন। শুনেছি সবাই। অভ্যাসটি এখনও রয়ে গেছে। সঙ্গী পেলে তো ভালো, না-পেলেও নিজের সঙ্গে নিজেই আড্ডা দিতে কবিতার জুড়ি নেই। সবার নয়, কারও-কারও কবিতার সঙ্গে। জীবনানন্দ দাশের সেই বিখ্যাত কথাটির মতো-- 'সকলেই কবি নয় কেউ কেউ কবি'।



নিজের এবং 'সামহোয়ার ইন'এর কবিতাপ্রিয় পাঠকদের জন্য আমার সিরিজ পোস্ট : 'সকলেই কবি নয় কেউ কেউ কবি'। আজকের পর্বে শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের দুটি লিরিক। প্রথমটি কবির 'ধর্মে আছো জিরাফেও আছো' এবং দ্বিতীয়টি 'সুখে আছি' বই থেকে নেওয়া। উল্লেখ্য, আবহমান বাঙলা কবিতার একটি বড় স্বভাব গীতিময়তা। বোদ্ধা কাব্য-সমালোচকদের মতে, শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের লিরিক তাতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।



চাবি

আমার কাছে এখনো পড়ে আছে

তোমার প্রিয় হারিয়ে-যাওয়া চাবি

কেমন করে তোরঙ্গ আজ খোলো?



থুৎনি-'পরে তিল তো তোমার আছে

এখন? ও মন নতুন দেশে যাবি?

চিঠি তোমায় হঠাৎ লিখতে হলো।



চাবি তোমার পরম যত্নে কাছে

রেখেছিলাম, আজই সময় হলো--

লিখিও উহা ফিরৎ চাহো কিনা?



অবান্তর স্মৃতির ভিতর আছে

তোমার মুখ অশ্র-ঝলোমলে

লিখিও উহা ফিরৎ চাহো কিনা?



মেঘ ডাকছে

মেঘ ডাকছে ডাকুক

আমার কাছেই থাকুক

ভালো থাকবো, সুখে থাকবো-- এই বাসনা রাখুক।



কষ্ট হয়তো একটু হবে, এই তো ছিরির ঘর

আমার কাছে অল্প সময় বাইরে অতঃপর--

বৃষ্টি ভালো লাগছে যখন, পদ্মপাতায় রাখুক।



ওইটুকু তো মেয়ে

ছোট্ট আমার চেয়ে

এতোই যদি লজ্জা তাহার, দু হাতে মুখ ঢাকুক

আমার কাছে থাকুক, তবু আমার কাছে থাকুক।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:৩১

একরামুল হক শামীম বলেছেন: ভালো লাগলো।

শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের আরো কবিতা চাই।

ধন্যবাদ।

২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১২:৪০

চাক্ষিক বলেছেন: আরও কবিতার জন্য শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের বইয়ের কাছে যাওয়া উচিত হবে আপনার। তবু ভবিষ্যতে আপনার অনুরোধ রাখার চেষ্টা করব। কারণ এই কবির আরও অনেক কবিতা আমার প্রিয়।

২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১২:৩৬

অবজারভার বলেছেন: আমি ছন্দ কম বুঝি। তবে মনে হচ্ছে শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের এই দুটি কবিতাই মাত্রাবৃত্তে লেখা। প্রশ্ন হলো এত চমৎকার ধ্বনিময়তা সৃষ্টি করে যে ছন্দ, তার চর্চা এখন শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে কেন? অধুনার কবিরা সাধারণত ছন্দে লিখেন না, লিখলেও ঢিলেঢালা অক্ষরবৃত্তে। মাঝে মাঝে অবশ্য কাউকে কাউকে দেখা যায় ছড়ার ছন্দ স্বরবৃত্তে একাধটা কবিতা লিখতে। এর কারণ কী বলে আপনার মনে হয়?


এত বড়ো একটা ভূমিকা বারবার পড়তে ভালো লাগছে না। চোখের যন্ত্রণা হয়। শেষ প্যারাটায় যে পরিমাণ টেক্সট আছে ওটুকুই প্রতিবার বদলে বদলে দিলে ভালো হয়, আর উপরের অংশটা মাইনাস করাই শুভপ্রয়াস হতে পারে।

আমি রণজিৎদাকে চিনি, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে গেলেই তাঁর সাথে দেখা হয়। চাক্ষিক নাম বললে কি তিনি আপনাকে চিনবেন?

২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১২:৫৬

চাক্ষিক বলেছেন: দুটি নয়; প্রথমটি মাত্রাবৃত্ত ছন্দে লেখা। ৫ মাত্রার পর্ব। দ্বিতীয়টি স্বরবৃত্ত ছন্দে লেখা।

কবিতা নানা ছন্দেই হতে পারে; আবার গদ্যেও হতে পারে। ছন্দজ্ঞানহীনরা কোনওটতেই সফলকাম হতে পারেন না। অধুনা তাদের সংখ্যাই বেশি। ছন্দ ছাড়াও কবিতায় আরও অনেক গুণ থাকতে হয়। সেগুলো না-অর্জন করেই তারা রাতারাতি কবিখ্যাতি পেতে চান। আর তাই, জীবনানন্দ দাশ বলেছিলেন, 'সকলেই কবি নয় কেউ কেউ কবি'। আমার এমনই মত।

'পূর্বকথা' বিষয়ক পরামর্শটি ভালো। ভেবে দেখব।

ইংরেজি 'অবজারভার'ই বাঙলা 'চাক্ষিক'। রণজিতদাকে আপনার ডাকনামটাও বলতে পারেন। সেটা খুব জরুরি নয়।

৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১:২২

অবজারভার বলেছেন: ঠিক তো! আপনি ধরিয়ে দেবার পরে দেখছি পরের কবিতাটা স্বরবৃত্ত ছন্দেরই।

এটাও আমি এখনই লক্ষ করলাম যে, আপনার আমার নিকে একটা বড়ো মিল আছে। কেবল ভাষাগত দূরত্ব ছাড়া আর কোনো দূরত্বই নেই। আরো অবশ্য আছে, তবে সেগুলো গৌণ। এই যে, আপনারটা অক্ষরবৃত্তে তিনমাত্রা, আমারটা পাঁচ। আপনার নিকটাও রণজিৎদা চিনেন না, আমারটাও না।

এই হেতু আপনার প্রতি এক ধরনের আত্মীয়তা বোধ করছি।

২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১:২৫

চাক্ষিক বলেছেন: সুভাষের পোস্টে আপনার মন্তব্যের জবাব পড়ে অনাত্মীয় হয়ে যাবেন না যেন।

ধন্যবাদ ফিরতি মন্তব্যের জন্য।

৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১:৫০

অবজারভার বলেছেন: কী যে বলেন, এটুকুতে একজন আত্মীয়কে অনাত্মীয় জ্ঞান করা চলে! আমিও আপনার মন্তব্যের প্রতিমন্তব্য করে এসেছি। ওটা পড়ে আবার আমাকে অনাত্মীয় ভাববেন না যেন।

২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:০৯

চাক্ষিক বলেছেন: ওগুলো তো বকেয়া মন্তব্য আর তার টাইম-ব্যাক জবাব। পেছনে চলে গেছে।

হরিহর আত্মা বলে একটা কথা আছে না? সেই আত্মার পরমাত্মীয় আমরা : অবজারভার আর চাক্ষিক।

৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:২৫

অবজারভার বলেছেন: সেটাই।

২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:৪০

চাক্ষিক বলেছেন: কোনওটাই না।

৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:৪০

সোহেল হাসান গালিব বলেছেন: অনেকবার পড়া এই কবিতাদুটো। তারপরও ছন্দ নিয়ে খটকা আমার গেল না। যেহেতু ছন্দ নিয়ে কথা উঠেছে। প্রথম কবিতাটা যদি মাত্রাবৃত্ত বিবেচনা করি, তবে বলতে হবে ত্রুটিপূর্ণ বা গোঁজামিল দেয়া। কবিতাটিকে যদি ৩+২ অথবা ২+৩ চালের উপর দাঁড় করাই, সেক্ষেত্রে অন্তত তিনটি জায়গায় কোনোভাবেই মেলানো যাবে না। পক্ষান্তরে, স্বরবৃত্ত ধরলে প্রথম লাইনে একমাত্রা বেশি এবং শেষের আগের লাইনে একমাত্রা কম, যা পড়ার ঝোঁক বা ইনটোনেশন দিয়ে পুরিয়ে নেয়া যায়। সে বিবেচনায় এটিকে স্বরবৃত্ত ছন্দে ফেলাই শ্রেয়। সেও ত্রুটিহীন নয়। চূড়ান্ত বিচারে বিশুদ্ধ ছন্দের কবি শক্তি নন। মাত্রাগণনায় অনেক ক্ষেত্রেই জবরদস্তি করেছেন। এমনকি তার চতুর্দশপদী কবিতাগুলোতেও।

অনেক বেশি বলে ফেললাম বোধ হয়। সেজন্যে দুঃখিত। যা হোক, আপনার কী ধারণা, জানার আগ্রহ রইলো।

২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৩:২৬

চাক্ষিক বলেছেন: আমার বিবেচনায় স্বরবৃত্ত নয়; মাত্রাবৃত্তই। আবার স্বরমাত্রিকও বলা যেতে পারে। প্রথম পংক্তির `আমার কাছে'র পর পরই 'এখনো পড়ে' পর্বটি তেমনই ইঙ্গিত করে। ছন্দপতন না শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের স্বকীয় চাল, সেটা ভিন্ন বিতর্ক।

৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:৪৫

অবজারভার বলেছেন: আমাকে আপনি ছন্দে কাঁচা বলেছিলেন বলে দেখেন প্রকৃতি একজন ছন্দে পাকা লোক হাজির করেছেন আপনার পোস্টে। এখন সামলান।

আর আপনার গরুক মরুক (মানে কবিতা হারাক)।

২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৩:৩১

চাক্ষিক বলেছেন: 'হাজির করেছেন' না 'হাজির করিয়েছি'?-- ঠিক লিখেছেন তো? সন্দেহটা অমূলক হলেই ভালো।

৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:৪৫

অবজারভার বলেছেন: 'গরুক' না 'গরু'। ওটা টাইপো।

৯| ২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ১১:৪৩

চাক্ষিক বলেছেন: আপনার শেষ দুটি মন্তব্য অতিচালাইকো।

পোস্টে কু-মতলবজনিত পুনঃপুনঃ নাকগলনোর জন্য না-ধন্যবাদ।

১০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১২:৪৫

সোহেল হাসান গালিব বলেছেন: আপনি বেশ জোর দিয়েই বলেছেন, স্বরবৃত্ত নয়, মাত্রাবৃত্তই। বলেছেন, স্বরমাত্রিকও বলা যেতে পারে। স্বরমাত্রিক তো সেটাই, যেটা দুদিকেরই শর্তপূরণ করে। আপনার কথাটা পরস্পরবিরোধী।

যেহেতু আপনার বিবেচনায় ৫পর্বের মাত্রাবৃত্ত এটি, সেহেতু আমার জানতে কৌতূহল হচ্ছে এই ক'টি লাইনের ছন্দ-বিশ্লেষণ :

১. কেমন করে তোরঙ্গ আজ খোলো?
২. থুৎনি-'পরে তিল তো তোমার আছে
৩. এখন? ও মন নতুন দেশে যাবি?
৪. চিঠি তোমায় হঠাৎ লিখতে হলো।
৫. চাবি তোমার পরম যত্নে কাছে
৬. অবান্তর স্মৃতির ভিতর আছে

এখানে দেখতে পাচ্ছি পর্বগুলো এভাবে বিন্যস্ত : ৫+৬+২
(অবশ্য `তোরঙ্গ আজ'-কে ৫ মাত্রা ধরা যায়, যেহেতু এখানে ও এবং আ পাশাপাশি থাকায় একটা গ্লাইড উৎপন্ন হচ্ছে। প্রায় একইভাবে `এখন? ও মন' কথাটাকে `এখনো মন'---এভাবে পড়লে ৫মাত্রা পাওয়া যায়।)
প্রথাগত ছন্দের বাইরে এটাকেও একটা চাল হিশেব বিবেচনা করা যেত, যদি প্রতি লাইনেই আমরা তেমনটা পেতাম। কেননা আধুনিক বিচারে ছন্দ তাই, যে বিশেষ চাঁই বা চাল কথার মধ্যে পুনরাবৃত্ত হয়।

এসব বিবেচনায় আমি কবিতাটিকে মাত্রাবৃত্ত ছন্দের জায়গা থেকে খারিজ করেছিলাম। আপনি পাল্টা যুক্তি উপস্থাপন করলে আমার এ বিবেচনাও খারিজ হবে নিশ্চয়ই।

২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ২:০৫

চাক্ষিক বলেছেন: সবগুলো পর্বই ৫ মাত্রার মাত্রাবৃত্তে পড়ে (যুক্তাক্ষরজনিত শব্দে দু-একটি ব্যতিক্রম শক্তি চট্টোপাধ্যায়, স্বকীয় চালের স্বার্থে, স্বেচ্ছায় করেছেন বলেই ধরে নেওয়া যায়)। অন্যদিকে সবগুলো পর্ব স্বরবৃত্তে যায় না।

খারিজ করার প্রশ্ন অবান্তর। আপনার ভাবনা আপনার কাছে থাক, আমার ভাবনা আমার কাছে।

ছন্দ ছাড়াও কবিতাটিতে আর কিছু আরও কিছু আছে। সেটাই আমার কাছে মুখ্য।

ধন্যবাদ ফিরতি মন্তব্যটির জন্য।


১১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ২:২৭

সুমন রহমান বলেছেন: সোহেল হাসান গালিব তো ঠিকই বললেন। স্বরবৃত্তের কবিতাই এগুলো, তাও নির্ভুল নয়। স্বকীয় চাল টাল কিছু তো দেখলাম না।

বাই দ্য ওয়ে... চাক্ষিক সাহেব আপনার অনেক সুনাম শুনেছি রূপক কর্মকারের মুখে.....

১২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৯:৪২

তারিক টুকু বলেছেন: সুমন রহমান বলেছেন: বাই দ্য ওয়ে... চাক্ষিক সাহেব আপনার অনেক সুনাম শুনেছি রূপক কর্মকারের মুখে.....

১৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:৩০

মুজিব মেহদী বলেছেন: রূপক কর্মকারটা কে ঠিক চিনলাম না তো! লেখালেখি জগতের কেউ কি?

পোস্টটার চাইতে তার ছন্দালোচনা শিক্ষণীয়।

১৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:৩৬

নাজিম উদদীন বলেছেন: 'সভাশেষে পুলিশও গাহিল রবীন্দ্রসঙ্গীত' এ কবিতাটা কি আপনার কাছে আছে?

১৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১২:৪৫

চাক্ষিক বলেছেন: ভালো লাগুক, না-লাগুক, যারা মনোযোগ দিয়ে কবিতা দুটি পড়েছেন, ধন্যবাদ সবাইকে। পরেও যারা একই ভাবে পড়বেন, তাদেরও।

কবিতা দূরে সরিয়ে রেখে যারা শুধু দূষণ ছড়াতে এসেছিলেন, তাদের সম্পর্কে 'নো কমেন্ট'।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.