![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাবি: ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম নেতা, ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি ও স্বাধীন ভারতের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী মাওলানা আবুল কালাম আজাদকে স্বাধীনতাবিরোধী আখ্যা দিয়ে তার ফাঁসির দাবিতে পোস্টার নিয়ে দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি এবং অন্যান্যরা।
শনিবার ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠিাবার্ষিকীর র্যা লিতে মানবতাবিরোধী অপরাধে আটক জামায়াত নেতা নিজামী, মুজাহিদ ও সাঈদীর পাশাপাশি মাওলানা আজাদের ফাঁসির দাবিতে ছবি সম্মলিত ওই পোস্টার নিয়ে র্যাবলি করা হয়। এটা দেখে ক্যাম্পাসে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। ওই পোস্টারে ‘স্বাধীনতা বিরোধী আবুল কালাম আজাদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি চাই’ লেখা রয়েছে।
র্যালিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর এম আব্দুস সোবহানসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকলেও তারা এর কোনো প্রতিবাদ করেননি।
এ ঘটনায় রাবি ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা একে অপরকে দোষারোপ করেছেন। তারা ভুলবশত এটা হয়ে হয়েছে বলে দায় এড়ানোর চেষ্টা করছেন।
তবে বিশিষ্টজনেরা বলছেন, এত বড় মাপের উপমহাদেশের জাতীয় ওই নেতাকে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো প্রতিষ্ঠানে এ ধরনের ভুল কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না। এটা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও ছাত্রলীগের চরম মূর্খতা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড. আব্দুর রহমান সিদ্দিকী বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো জায়গায় এ ধরনের ঘটনা কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না। ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের এত বড় মাপের একজন মুসলিম নেতার ফাঁসির দাবিতে পোস্টার নিয়ে র্যালি করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও ছাত্রলীগ মূর্খতার পরিচয় দিয়েছে।”
এ বিষয়ে রাবি ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক আবু হোসাইন বিপু নতুন বার্তা ডটকমকে বলেন, “আমি ছবিটি দেখিনি। যদি এ ধরনের কোনো ছবি নিয়ে র্যালি হয়ে থাকে তাহলে এটা আমাদের ভুল হয়েছে।”
মাওলানা আবুল কালাম আজাদ ১৯৪০ থেকে ৪৫ সাল পর্যন্ত ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ভারত থেকে পৃথক পাকিস্তান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ঘোর বিরোধী মুসলিম নেতা ছিলেন। পরবর্তী কালে ভারত স্বাধীন হলে তিনি ভারতের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী নিযুক্ত হন। তার জন্মদিনকে ভারতের জাতীয় শিক্ষা দিবস হিসেবে পালন করা হয়। ১৯৯২ সালে তাকে মরণোত্তর ভারতরত্ন পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। তিনি অসহযোগ আন্দোলনে মাহাত্মা গান্ধীর সঙ্গে সক্রিয়ভাবে নেতৃত্ব দেন।
সোর্স: নতুন বার্তা
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০২
চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন: ছাত্রলীগে ছাত্র আছে জানতাম নাতো!!!
২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
ড্যানিশ কনডেন্সড মিল্ক বলেছেন: শেখ হাসিনার হাত ধরে ছাত্রলীগ দায়িত্ব নিসে দেশের গুনীজনদের অপমান, অপদস্ত করার।
ড. ইউনুসরে দিয়া শুরু,,,,,,,,,,,,,,,,
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১২
চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন:
স্বাধীনতা বিরোধী আবুল কালাম আজাদ!!!!!(?)
লজ্জা!!!
৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ভাল লিখেছেন
দৃষ্টিপাত
বাংলার বুকে মানুষ রূপি হায়নাদের উৎপাত এর তিব্র প্রতিবাদে সবাই আওয়াজ দিন ।
: হে নরাধম পশু ধিক্কার
কেন এ কুলুসিত জীবন ঐ বোন টার
ধিক আজি মানবতায়
সমাজ বিমুখ আজি এ লজ্জায়
কবি নজরুল এর বিদ্রোহী আওয়াজ
আমি মানিনাকো কোন আইন
আমি টর্নেডো আমি ভিম ভাসমান মাইন
মহা বিদ্রোহী রন ক্লান্ত আমি সেই দিন হব শান্ত যবে
উৎপীড়নের ক্রন্দন রোল
আকাশে বাতাসে ধবনিবেনা ।
বল বীর
বল উন্নত মম শীর
শীর নেহারি নত শির ঐ শিখর হিমাত্রির ।
অর্থ অন্যায়ের নিকট কখনও মাথা নত নয় ।
আজ আইনের লোকের নিকট আইন বিকৃত ও বিচারক আজ ক্ষমতার গেঁড়াকলে আমলাদের হাতের পুতুল ।
এই যে ভারত নিয়ন্ত্রন সরকার না পারছে পার্বত্য মুক্তি বাস্তবায়ন
না পারছে সিমান্তে বিএসেফ কর্তৃক অন্যায় হত্তা বন্ধ । , না পারছে দেশকে জনগণকে সামাল দিতে ,অগ্নিদহন দ্রব্য মুল্যর উদ্ধগতি ,।হাওর বিল টিপাই মুখ খাল সুন্দরবন সহ পর্যটন প্রাকৃতিক স্থান সমুহ আজ ভারতের নিয়ন্ত্রনে । বাড়ছে প্রতিনিয়ত ঘুষ দুর্নীতি ; হত্তা ধর্ষণের অহরহ চিত্র আর হায়নাদের অবৈধ দখলের রাজনীতি ।
সাধারন মানুষের বাড়ছে দুর্ভোগ , দেশ আবারও পরাধীনতার শিখলে
বন্ধি হে বাঙ্গালী জাগ্রত হও সময়ে আরেকবার ।
বাংলার বুকে মানুষ রূপি হায়নাদের উৎপাত এর তিব্র প্রতিবাদে সবাই আওয়াজ দিন ।
ধর্ষণ , ইজ্জত লুণ্ঠন , যৌন হয়রানি এবং নির্যাতন করে নির্বিশেষে হত্তা প্রভৃতি ভারত ও প্রাশ্চাত্য অন্যান্য ভবগুরে সমাজের মত আমাদের বাঙ্গালী সমাজেও প্রতিনিয়ত দেখছি এর বিস্তার ।
আমাদের রুখে দাড়াতে হবে ।নয়ত এদেশ এ জাতি আবারও বিষাক্ত কাল থাবায় নেমে আসবে অন্ধকার । মেয়েরা হারাবে তাদের পূর্ণ অধিকার । আসুন সচেতন মহল জানাই আজি তিব্র প্রতিবাদ ,
, চাই উপযুক্ত বিচার , চাই হায়েনা মুক্ত বাংলাদেশ / জানাই ধিক্কার ।
গ্রাম বাংলার সব স্থানে তাই তিব্র প্রতিবাদ জানাই
আসুন সবাই মিলে এ কর্মসূচিকে সফল করি
সত্যর আওয়াজে / বাচতে হলে লড়তে হবে সমাজে ।
***আমার আহবান , তিব্র প্রতিবাদে
আমার সাথে সবাই আওয়াজ দিন
ঢাকার বন্ধুরা মিলে প্রতিবাদ সভা এবং সারা বাংলায় যেন সব স্থানে স্কুল ,কলেজ ,বিশ্ববিদ্যালয় ,মাত্রাসা সহ সকল প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রিদের মধ্য সাড়া ও সচেতনতা জাগে সেই বিষয়ে সোচ্চার
হওয়ার জন্য আহবান করা গেল , প্রত্যক সচেতন ব্লগারকে এ
বিষয়ে অন্তত একটা করে পোষ্ট লিখে আওয়াজ দিন
ধর্ষক দের ফাঁসি চাই । হায়নাদের উৎপাত বন্ধ হোক , নিপাত যাক ,
বাংলার মাটিতে মেয়েদের নির্যাতন করা
চলবেনা বন্ধ হোক ।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২১
চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন:
যেই দেশে ধর্ষনে সেঞ্চুরী করলে পুরস্কার পায় সেই আউয়ামী হায়নার আমলে আপনার এই প্রতিবাদ উলুবনে মুক্তা ছড়ানো বৈ আর কিছু না।
৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৮
আসিফ করিম বলেছেন: কি কমু! নিজের বাপের ছবি লইয়াও যুদ্ধোপরাধীর ফাঁসি দাবি করলে অবাক হমু না। ছাত্রলীগে ছাত্র নেই, আছে শুধুই ছাগল। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হয়ছে ছাগলের খামার। বিচি গুলাও সেইরকম। বুয়েটে ছাত্রলীগের এক পোলারে টিভি ক্যামেরায় কমার্সে পড়ে কইতে শুনছিলাম। হের এই স্টেটমেন্টে বুয়েটের আন্দোলন পানি হইয়া গেছে। কি সাংঘাতিক!!
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন:
ভুল কইলেন। ছাগল অনেক নিরীহ প্রানী। ছাত্রলীগ হলো হিংস্র পাগলা কুত্তা বা হায়েনার পাল।
৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৮
আদম_ বলেছেন: হো.....হো......
ছা:লীগ যার নাম।
মওলানা দেখেই মনে করছে রাজাকার।
গাধার বাচ্চারা...।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন:
ভুল কইলেন!! গাধার বাচ্চা না। কুত্তার বাচ্চা হইবো।
৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: রাজনৈতিক মূর্খতা আর দৈনতার কষ্টকর বাস্তবতা!!!!!!!!!!!!!!!!
কত মূর্খ হলে এইরকম কাজ করা যায়!!!!
ভাবনারও অতীত!!!!
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫
চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন:
কুত্তার কাজ কুত্তা করেছে কামড় দিয়েছে পায়। তাই বলে কি হিংস্র কি মুর্খ বলা মানুষের শোভা পায়??
-----লজ্জার ইমো হইবো।
৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৭
samolbangla09 বলেছেন: আবুল কালাম আজাদ স্বাধীনতা বিরোধী !!!!!(?)
বুয়েটের ছাত্র কমার্সে পড়ে.... হা হা হা হা হা....... আজকের সেরা বিনুদুন......
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন:
হ ঠিকই কইছেন।
৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩১
ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন:
সব খাসি দেকতেছি একজায়গায় জড় হইছে!
এইডা মাওলানা আবুল কালাম আজাদ ওরফে "বাচ্চু রেজাকারের" ছবি।
এর বিচার চলতেছে।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন:
তাই নাকি? আপনি তো মহা-জ্ঞানী !!!!!!!!!
৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০১
দি সুফি বলেছেন: @ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কিঃ ঐ মিয়া ইন্ডিয়ার মাওলানা আবুল কালাম আজাদের নাম শুনেন নাই কখনও? এই পোষ্টারে ইন্ডিয়ার মাওলানা আবুল কালাম আজাদের ছবি দেয়া। তিনি ১৯৫৮ সালে মৃত্যুবরন করেন।
এই দেখেন তার ছবিঃ
এই বলদগুলা বাংলাদেশি আজাদ (ওরফে বাচ্চু)-এর বদলে ইন্ডিয়ার মাওলানা আবুল কালাম আজাদের ছবি দিয়া পোষ্টার বানাইছে
১০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১১
রহস্যময় জ্যোতি বলেছেন: এ আর নতুন কী??বলদ ছাড়া জেনে শুনে কেউ ছাত্রলীগ করে??
ছাত্রলীগকে জাদুঘরে পাঠানো হউক...
১১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭
মেঘলা আকাশ ও বিষন্ন মন বলেছেন: কি অবস্থা কেমন আছেন?
১২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
ভিটামিন এ বলেছেন: ডিজিটাল হয়ে যাচ্ছে সবগুলু রাজনৈতিক দল। এই সমস্ত ছেলেদের মধ্য থেকেই সুশীল এবং বড় নেতা তৈরি হবে।
১৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯
মুয়াজ বলেছেন: এই সব লোকের অবুঝ আচরণ, অন্ধভাবে রাজনৈতিক ফায়দা লাভের চেষ্টা, না বুঝেই না জেনেই যা ইচ্ছা টা বলে বেড়ানোর ফলেই আজ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে এতো প্রশ্ন, এবং এতো দেরি। এই বিচার টা অন্তত রাজনীতি মুক্ত রাখা উচিৎ।
১৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬
মো: সালাউদ্দিন ফয়সাল বলেছেন: @ ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি সবাইরে গনহারে খাসি বানাইয়া দিলেন, এখনতো আপনারে বলদ মনে হচ্ছে
১৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮
ইমুব্লগ বলেছেন: আপনার হাসি পাচ্ছে-আর আমার বমি পাচ্ছে।
১৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১
২০১৩ বলেছেন: যা দেখাইল হাচি লীগ
১৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২
পথহারা সৈকত বলেছেন: হাহাপগে
১৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৪
মাহমুদুর রাহমান বলেছেন: ডাইল, যৌ কর্মী আর চাপাতির পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া। বিশ্ব বিদ্যালয়ের গুলা যদি এমন মূর্খ , ইতিহাস জ্ঞানহীন হয় তাহলে বাঁকি গুলো?
এরাই আগামীর দেশ চালক হপে? হায় রে মাতৃ ভূমি আজ আমরা শত্রু মিত্র চিনতেও পারি না। ছাত্র সংগঠন ছাত্র বৃত্তি (পড়াশোনা) না করে সব খারাপ কাজে জড়িয়ে আছে। ধিক্কার এই সব অছাত্রের ছাত্র সংগঠন গুলোরে
১৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
২০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৬
এক আলোকবর্ষ দূরে বলেছেন: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে যে কত বড় বড় মেধাবীরা পড়েন আর যে কত জ্ঞানীগুণী বুদ্ধিজীবীরা শিক্ষকতা করেন, তার একটা প্রমাণ পাওয়া গেল। এরা মাওলানা আবুল কালাম আজাদকেও চিনে না, আবার বাচ্চু রাজাকারকেও চিনে না। অথচ অচেনা একটা ছবি সংগ্রহ করেই মিছিল বের করে বসলো। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে কি এমন একজন শিক্ষক বা ছাত্র ছিলেন না, যিনি এই অবুঝ লীগ সমর্থকদের সঠিক ব্যাক্তি সম্পর্কে ধারণা দিতে পারতেন। মনে হয় না। আর এই জন্য একজন মৃত মানুষকে যুদ্ধাপরাধী বানিয়ে ভুল ছবি নিয়ে মিছিল করে। এই লজ্জা শুধু অথর্ব-অবুঝ শিক্ষাবিমুখ ছাত্রলীগ নেতা ও কর্মীদেরই নয়, এ লজ্জার ভাগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপরেও গিয়ে পরে। প্রশ্ন জাগে, এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে তারা কি শিখেছে? শুনেছিলাম ঢাকার বাইরে শুধু খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া আর কোথাও নাকি লেখাপড়া হয় না, শুধু অসীম সেশনজটের পর সান্ত্বনাসূচক একটা সার্টিফিকেট দেয়া হয়। কারণ, ঢাকার বাইরে নাকি ভাল শিক্ষকেরা যান না। সবাই রাজধানীমুখী। কথাটা বিশ্বাস করিনি। কারণ, জাফর ইকবাল স্যার সিলেটে শিক্ষকতা করেন, ড. ইউনূস ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে আসলেই কথা ঠিক। অন্তত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া হয় না, হয় নোংরা রাজনীতি আর খুনাখুনি। এখানকার একজন শিক্ষক বা ছাত্রেরও যদি ইতিহাস সম্পর্কে কিঞ্চিত স্পষ্ট ধারণা থাকতো, তাহলে এই ভুল ছবি নিয়ে ছাত্র নামধারী অছাত্র-মূর্খদের মিছিল সমাবেশ হত না।
ধিক রাজশাহীর বুদ্ধিজীবীদের... এখন থেকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া বা পাস করা কাউকে পেলেই এই প্রশ্ন করবো, "উস্কে দেয়া রাজনীতি শেখাতে তোমাদের ভুল ইতিহাস পড়ায় কে?"
২১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
২০১৩ বলেছেন: কামলিগাররা একেক খান বাল
২২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭
নিশ্চুপ শরিফ বলেছেন: এখন লীগের পলাপাইনরা কান্নাকাটি শুরু করবে এই কইয়া যে ছাত্রলীগে শিবির ঢুঁকে গেছে। সোজা উপায় নিজের দোষ আর মূর্খতা আড়াল করার।
২৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭
পলক শাহরিয়ার বলেছেন: হে হে!
২৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৪
ইকবাল পারভেজ বলেছেন:
২৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৬
শান্তা273 বলেছেন:
২৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩
বাউন্ডুলের গল্প বলেছেন: এক আলোকবর্ষ দূরে@
এখানকার একজন শিক্ষক বা ছাত্রেরও যদি ইতিহাস সম্পর্কে কিঞ্চিত স্পষ্ট ধারণা থাকতো, তাহলে এই ভুল ছবি নিয়ে ছাত্র নামধারী অছাত্র-মূর্খদের মিছিল সমাবেশ হত না।
ধিক রাজশাহীর বুদ্ধিজীবীদের... এখন থেকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া বা পাস করা কাউকে পেলেই এই প্রশ্ন করবো, "উস্কে দেয়া রাজনীতি শেখাতে তোমাদের ভুল ইতিহাস পড়ায় কে?"
সবাইকে একরকম ভাববেন না আশা করি। একজন ভিসি এইসব পোষ্টার প্রতিটা চেক করে দেখেন না। যারা এইরকম পোষ্টার নিয়ে এসেছে তারা দেখেন গিয়া বিশ্ব বিদ্বালয়ের ছাত্রও না। আমাদের দেমের রাজনৈতিক দলগুলো ও তাদের ছাত্রসংগঠনগুলোর অবস্থা এখন এমন যে, ভালো ও ইতিহাস জানা ছাত্ররা এইসব কর্মকান্ডে আসে না। ধরেন, কম্পিউটারের দোকানে গিয়ে বলছে এইরকম পোষ্টার লাগবে। গুগল করে প্রিন্ট করে দিছে দোকানের কর্মচারী! টোং দোকানের কর্মচারী ভাই ইতিহাস নিয়ে ভাবে না।!!! দেখেন তথ্য প্রযুক্তির বিড়ম্বনাও আছে!!! কোন আজাদরে খুজতে যাইয়া কারে পাইছে! হায় কপাল। তবে যাই হোক এজন্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও সকল ছাত্রকে ঢালাওভাবে হেয় করবেন না প্লিজ। আর একটা কথা, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মানেই জা-শি নয়। জা-শি এর ক্যাডার রা মূলত সেখানকার স্থায়ী বাসিন্দা, অনেকে আবার বৈবাহিক সূত্রে। এর পেছনে বহু ইতিহাস আছে। ভালো থাকবেন ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
নেক্সাস বলেছেন: ছাত্রলীগে অছাত্ররা ডুকে গেলে যা হয় আরকি?