![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হায় চিল, সোনালি ডানার চিল, এই ভিজে মেঘের দুপুরেতুমি আর কেঁদো নাকো উড়ে উড়ে ধানসিড়ি নদীটির পাশে!
রিকশায় যেতে যেতে মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকায় অবিশ্রান্ত চষে বেড়ানো মানুষের পায়ের পেশীতে কিঞ্চিত শিথিলতা লক্ষ্য করলাম। লক্ষ্য করলাম সহস্র চোখের কোলে বিন্দু বিন্দু ঘামের অসহায় অবস্থান। বেশ বুঝতে পারলাম দুপুর নেমেছে ব্যস্ততার মহাযজ্ঞে, অর্থ অনুসন্ধানের তাড়নাকে আপাত নির্বাসন দিয়ে ক্ষুধা নামের জৈবিক তাড়নাকে তুষ্ট করতে উদগ্রীব এখন মতিঝিলের মানুষ- হোটেল, রেস্তোরা, ফুটপাতের অনেকাংশ জুড়ে গড়ে ওঠা খাবার দোকানগুলোয় এসময় পা ফেলা মুশকিল। দৈনিক বাংলা মোড়, পুরানা পল্টন অতিক্রম করে পৌঁছলাম মৎস্য ভবনের কাছে। রিকশা থেকে নেমে পিচ ঢালা রাজপথ পেছনে ফেলে প্রবেশ করলাম রমনায়।
কেন? প্রচণ্ড গরম থেকে বাঁচতে?
হ্যাঁ, আজ গরম একটু বেশিই যেন! চৈত্রের শেষদিন আজ।
‘চৈত্র’। বাংলা সনের শেষ মাস এই চৈত্রের নামকরণ করা হয়েছে চিত্রা নক্ষত্রের নামানুসারে। পুরাণ মতে, চিত্রাসহ মোট সাতাশটি নক্ষত্র হচ্ছে দক্ষ প্রজাপতির সুন্দরী কন্যা।
প্রবাদতুল্য সুন্দরী এই কন্যাদের বিয়ে দেয়ার চিন্তায় উৎকণ্ঠিত হবারই কথা দক্ষের! কারণ, উপযুক্ত পাত্র চাই!
কিন্তু তেমন পাত্র খুঁজে পাওয়া কি সহজ বিষয়!
তাহলে? তাহলে কি অনূঢ়াই থেকে যাবে তারা?
না, বিধির বিধানে উপযুক্ত পাত্র পাওয়া গেল- একদিন মহাসমারোহে চন্দ্রদেবের সাথে বিয়ে হল দক্ষের সাতাশ কন্যার। দক্ষের এই সাতাশ কন্যার মধ্যে অনন্য সুন্দরী অথচ খরতাপময় মেজাজসম্পন্ন একজনের নাম বিশাখা।
হ্যাঁ, এই বিশাখা নক্ষত্রের নামানুসারেই বাংলা সনের প্রথম মাস বৈশাখের নামকরণ।
মাস হিসেবে বৈশাখের প্রথম হবার মর্যাদা কিন্তু বেশি দিনের নয়।
বৈদিক যুগে সৌরমতে বৎসর গণনার যে পদ্ধতি প্রচলিত ছিল, সেখানেও বৈশাখের খোঁজ মেলে। সে মতানুসারে বৈশাখের স্থান ছিল দ্বিতীয় পাদে।
তৈত্তিরীয় ব্রাহ্মণ আর পঞ্চবিংশ ব্রাহ্মণের মতে বৈশাখের অবস্থান ছিল বৎসরের মাঝামাঝি জায়গায়।
আবার ব্রহ্মাণ্ড পুরাণের অনুষঙ্গপাদের একটি শ্লোক অনুসারে মাসচক্রে বৈশাখের অবস্থান ছিল চতুর্থে।
তখন অবশ্য আধুনিক বাংলা সনের অস্তিত্ব ছিল না; ছিল ভারতীয় সৌর সন গণনা পদ্ধতি।
মোগল সম্রাট আকবর ‘সুবে বাংলা’ প্রতিষ্ঠার পর বাংলাদেশে ফসল কাটার মওসুমে খাজনা আদায়ের সুবিধার্থে নতুন একটি সন প্রবর্তনের জন্য বিজ্ঞ রাজ-জ্যোতিষী পণ্ডিত আমির ফতেহউল্লাহ সিরাজিকে অনুরোধ করেন। সম্রাটের অনুরোধে ফতেহউল্লাহ সিরাজি হিজরী চান্দ্র সন অনুসরণে সম্রাটের সিংহাসনে আরোহণের বছর এবং ভারতীয় সৌর সনের সমন্বয়ে বাংলা সন প্রবর্তন করেন। মাসের নামগুলো পুরোনো ভারতীয় সৌরমতে রেখেই পুনর্বিন্যস্ত করেন তিনি। সে অনুযায়ীই বৈশাখ বাংলা সনের প্রথম মাস হিসেবে যুক্ত হয় বর্ষতালিকায় প্রথমবারের মতো।
বাংলা সন সংক্রান্ত সম্রাটের নির্দেশনামা জারি হয় ১০ মার্চ, ১৫৮৫ খ্রিস্টাব্দে, তবে তা কার্যকরের নির্দেশ দেয়া হয় ১১ মার্চ, ১৫৫৬ খ্রিস্টাব্দ অর্থাৎ মোগল সম্রাট আকবরের সিংহাসনে আরোহণের বছর থেকে।
মোগল সম্রাট আকবর প্রবর্তিত এই নতুন সন খুব দ্রুতই আত্মীভূত হয়ে যায় বাঙালির লোকজীবনে। বাঙালির হাজার বছরের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, সামাজিক আচার, কৃষি নির্ভর অর্থনীতির প্রবাহমান ধারায় কোনরকম বিঘ্ন সৃষ্টি তো নয়ই বরং সুললিত গতি সঞ্চার করতে করতে নতুন এই সন বয়ে যায় মহাকালের মোহনায়।
ইরানী নওরোজের আদলে বৈশাখের প্রথম দিনে বাংলা নববর্ষ পালনের উৎসব প্রবর্তনের উদ্যোগও নেন সম্রাট আকবর। সে উদ্যোগও সানন্দে বরণ করে নেয় উৎসবপ্রিয় বাঙালি জাতিসত্তা।
এরপর কালের গর্ভে বিলীন হয় মোগল শাসন, দুইশ বছর শোষণ শেষে বিদায় নেয় ইংরেজরা। ভারত ভাগ হয়। দ্বিজাতি তত্ত্বের ভ্রান্ত ভিত্তিতে সৃষ্টি হয় পাকিস্তান।
বাঙালির বর্ষবরণ উৎসবকে শুরু থেকেই ভালো চোখে দেখেনি সাম্প্রদায়িক মনোভঙ্গি নিয়ে গড়ে ওঠা রাষ্ট্রটি। বর্ষবরণ উৎসবের সারসত্ত্বায় প্রোথিত ধর্মনিরপেক্ষ চেতনার প্রতিও পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী এবং তাদের এদেশীয় দোসরদের বিরূপ মনোভাব পরিলক্ষিত হলো প্রকাশ্যেই। বাঙালির প্রাণের অংশ হয়ে ওঠা এই উৎসবটিকে হিন্দু সংস্কৃতির অন্ধ অনুসরণ হিসিবে অভিহিত করার ষড়যন্ত্রে মেতে উঠল তারা। কিন্তু এই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াল বাঙালি, আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলা নববর্ষ পালনের মাধ্যমে প্রতিবাদে মুখর হল ছায়ানট।
১৯৬৪ সালে এই সাংস্কৃতিক সংগঠনটি নিজ উদ্যোগে পালন করল বাংলা নববর্ষ। তারপর ১৯৬৭ সালে বর্ষবরণের এই আয়োজনকে সর্বস্তরের মানুষের হৃদয়ের সাথে যোজন করার আকাঙ্ক্ষায় উৎসবের স্থান হিসেবে বেছে নিল তারা ঢাকার রমনা উদ্যানের অশ্বত্থমূলকে। সাধারণত অশ্বত্থ, বট, বিল্ব, আমলকি ও অশোক- এই পঞ্চবৃক্ষের উপস্থিতি পঞ্চবটি নামে পরিচিত। শ্রুতিবিচ্যুতি কিংবা শ্রুতিমধুরতার কারণে অশ্বত্থমূলের পরিবর্তে অনুষ্ঠানস্থল বটমূল হিসেবে পরিচিতি পেল। উৎসবপ্রিয় বাঙালিরা দলে দলে অংশ নিল এই অনন্য আয়োজনে । বাঙালির স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ অবলোকন করে বাংলা নববর্ষকে সরকারি ছুটির দিন হিসেবে ঘোষণা করতে বাধ্য হল প্রাদেশিক সরকার।
এরপর ৭১ এল বাঙালির জীবনে। তিরিশ লক্ষ শহীদের আত্মত্যাগে শুদ্ধ হলো আমাদের এই গাঙ্গেয় পললভূমি, ঋদ্ধ হলো আমাদের চেতনার ভিত্তিমূল তমসা হননকারী আলোতে।
আর রমনার বটমূল? বর্ষবরণের হৃদয়স্পর্শী আয়োজন নিয়ে ধীরে ধীরে পরিণত হলো অসাম্প্রদায়িক চেতনায় সমৃদ্ধ বাঙালির পূণ্যতীর্থে।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৪৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক অনেক শ্রদ্ধেয়।
আপনাদের আশীর্বাদ এবং ভালোবাসায় ভরে থাকুক আমার জীবনের পথ চলার প্রতিটি মুহূর্ত।
আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
সেই সাথে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা তো থাকছেই।
আলোয় আলোয় ভরে উঠুক নতুন বছরের প্রতিটি দিন।
শুভকামনা পুনরায়।
২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:২৮
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
দীপংকর সাহেব, কথা বলতে লগিন হলেম। সে অনেক কথা। আবার কইতেও ইচ্ছে করে না ... হাতে কাজ। এখন শুভ নববর্ষ বলেই কাটছি। আবার আসবো কিন্তু ! হুম।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৩৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: আসা যাওয়ার ব্যাপারটা একেবারেই গৌণ শ্রদ্ধেয়।
আমরা থাকবো। পাশাপাশি। একসাথে হাঁটবো অনেকটা পথ।
কখনও সুখে, কখনও দুঃখে।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানবেন।
উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞতা।
অনিঃশেষ শুভকামনা।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
এবং উত্তরের বিলম্ব ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখতে হবে কিন্তু!
৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৩৫
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: বেশ সুন্দর সাবলীলভাবে তথ্যগুলো তুলে ধরেছেন। ভালো লাগল। শুভ নববর্ষ। আনন্দময় হোক আপনার প্রতিটি দিন।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৪২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
আমাদের জানা তথ্যই সব!
তবু যে তথ্যগুলোর সাথে আমাদের ঐতিহ্য জড়িত, সেই তথ্যগুলোর পুনরাবৃত্তি ভালো লাগে বেশ!
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
উত্তরের বিলম্বের জন্য ক্ষমাপ্রার্থণা থাকছে।
থাকছে নতুন বছরের শুভেচ্ছা।
ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।
৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৪৩
কবি আলমগীর গৌরিপুরী বলেছেন: যেন সব ছবির মত
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৪৯
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক অনেক।
যথার্থ বলেছেন। আমাদের এই দেশ, আমাদের সবকিছুই আসলে ছবির মতো সুন্দর।
আমাদের ভালো লাগার চোখগুলো ক্রিয়াশীল থাকলে আবার সৌন্দর্য ফিরে আসবে তার নিজস্ব জায়গায়।
শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
উত্তরের বিলম্বের জন্য ক্ষমাপ্রার্থণা।
শুভেচ্ছা নববর্ষের।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৪৭
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
ছায়ানটকে আমার এজন্যই এত ভালো লাগে। কত বাধা তাদেরকে অতিক্রম করতে হয়!
চমৎকার একটি লেখা। শুভ নববর্ষ, কবি!
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৫৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মইনুল ভাই।
অনেক গুরুত্বপূর্ণ উচ্চারণ!
প্রতিকূল পরিস্থিতির বিরুদ্ধে দাঁড়াবার সাহসই কোন ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠানকে অধিষ্ঠিত করে বিশেষ মর্যাদার আসনে।
উত্তরের বিলম্ব ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
শুভ নববর্ষ।
৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৪৫
***মহারাজ*** বলেছেন: শুভ নববর্ষ
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৫৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
উত্তরের বিলম্বের জন্য ক্ষমাপ্রার্থণা রইলো।
শুভেচ্ছা নববর্ষের।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৪৮
সুমন কর বলেছেন: শুভ বাংলা নববর্ষ !! (যদিও এখনো হয়নি)
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:০০
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক অনেক ভাই।
উত্তরের বিলম্ব নববর্ষকে ঠিকই উপস্থিত করেছে কিন্তু!!!
ক্ষমাপ্রার্থণা থাকছে।
আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
শুভ নববর্ষ।
৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৫৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর । নববর্ষের শুভেচ্ছা থাকলো সুপ্রিয় ব্লগার ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:০২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কবি।
কৃতজ্ঞতা উপস্থিতিতে। অনেক।
উত্তরের বিলম্ব ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
শুভ নববর্ষ।
৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:০৩
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: বৈশাখের শুভেচ্ছা
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:০৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। অনেক।
কৃতজ্ঞতা।
নববর্ষের শুভেচ্ছা থাকছে।
এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।
ক্ষমাপ্রার্থণা উত্তরের বিলম্বের জন্য।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
১০| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৭:১৯
এহসান সাবির বলেছেন: শুভ নববর্ষ !!
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:০৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ এহসান ভাই। অনেক। অনেক।
নববর্ষের অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
উত্তরের বিলম্ব ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
অনিঃশেষ শুভকামনা।
ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
১১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:১৫
বৃতি বলেছেন: তথ্য উপস্থাপনের ভঙ্গিটা খুব ভালো লেগেছে। শো-কেসে রেখে দিলাম। ভালো থাকুন, দীপংকর চন্দ। নববর্ষের শুভেচ্ছা
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:১৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ বৃতি।
সব তথ্যই তো জানা আমাদের!
ভালো লাগা বিজড়িত তথ্যগুলোয় চোখ বুলিয়ে নেয়া আরেকবার!
কৃতজ্ঞতা জানবেন।
জানবেন শুভকামনা। অনিঃশেষ।
উত্তরের বিলম্ব ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়
শুভ নববর্ষ।
১২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৩৫
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কাব্যিক গদ্য
শুভ নববর্ষ
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:১৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক। অনেক।
কৃতজ্ঞতা উপস্থিতিতে।
আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
নববর্ষের শুভেচ্ছা। অনেক।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
১৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৫৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। শুভ নববর্ষ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় কথাসাহিত্যিক। অনেক। অনেক।
এবং কৃতজ্ঞতা উপস্থিতিতে। সবসময়।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
নতুন বছরে আমাদের সমৃদ্ধ করুক আপনার শক্তিশালী লেখনী।
ভালো থাকবেন। অনেক। অনেক ভালো।
১৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:১১
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
দারুণ পোস্ট।
নববর্ষের শুভেচ্ছা।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
কৃতজ্ঞতার কথা বলি বারবার।
অনিঃশেষ শুভকামনার কথা বলি।
অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো।
শুভেচ্ছা জানবেন নববর্ষের।
১৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৪৮
প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। ধন্যবাদ দাদা। শুভ নববর্ষ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২৯
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ শহীদ ভাই। অনেক। অনেক।
অনেক কৃতজ্ঞতা উপস্থিতেতে।
এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন ভাই। অনেক ভালো।
নববর্ষের শুভেচ্ছা তো থাকছেই। অনেক।
১৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:১৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: sundor +
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৩৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক। অনেক।
প্রিয় মানুষের উপস্থিতিতে ভালো লাগা উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বলতর হয় সবসময়।
শুভকামনা পুনরায়। অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
শুভ নববর্ষ।
১৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৩২
মিশু মিলন বলেছেন: চমৎকার তথ্যবহুল পোস্ট দীপংকরদা।
শুভ নববর্ষ! শুভকামনা নিরন্তর.............
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:১৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক। অনেক।
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
সুন্দর হোক, শুভ হোক নতুন বছর।
শুভেচ্ছা অনেক।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
১৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬
সুখেন্দু বিশ্বাস বলেছেন: চমৎকার পোস্ট দাদা। অনেক কিছু জানলাম। ভুলে যাওয়া বিষয়গুলো ঝালাই করে নিলাম।
শুভ নববর্ষ ১৪২২
শুভ হোক আপনার অনাগত দিনগুলি।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:২২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সুখেন্দু দা।
আমাদের জানা তথ্যই সব।
ভালো লাগার কিছু তথ্যে পুনরায় চোখ বুলিয়ে নিতে ভালো লাগে কিন্তু! অনেক সুখস্মৃতি রোমন্থনের মতো ব্যাপার!
অনিঃশেষ শুভকামনা।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা।
১৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:০২
যুগল শব্দ বলেছেন:
আপনার লেখায় প্রাণ আছে, গান আছে
আছে ইতিহাস আর সংস্কৃতির উপাদান
সব মিলিয়ে মনোমুগ্ধকর একটি লেখা। ++
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:১১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
কৃতজ্ঞতা জানবেন।
জানবেন শুভকামনা। অনিঃশেষ।
উত্তরের বিলম্ব ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
২০| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৩৪
তুষার কাব্য বলেছেন: বাহ ! চমৎকার উপস্থাপনা । কত বিষয় সুন্দরভাবে ফুতে উঠেছে ।
শুভকামনা কবি।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:১৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক অনেক।
উত্তরের বিলম্ব ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
জানবেন কৃতজ্ঞতা। অনেক।
অনিঃশেষ শুভকামনা।
অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:১৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: দীপংকর চন্দ ,
চৈত্রের শেষে মাঠঘাট চৌচির করা গরমের মাঝে একপশলা বৃষ্টির মতো মনে হলো আপনার লেখাটিকে ।
অতি যত্ন করে রমনা বটমূলের শেকড় গভীরে প্রোথিত করে দিয়ে গেলেন উৎসব প্রিয় বাঙালীদের অনুভবের , জ্ঞানের জমিনে ।
শুভ নববর্ষে,
চিত্ত মাতুক
নব নব হরষে ।