নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

rm -rf /

আর্কিওপটেরিক্স

Cyber Security

আর্কিওপটেরিক্স › বিস্তারিত পোস্টঃ

সময়ের রেলগাড়ীটা.....

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:০৩



জীবনের প্রয়োজনে যে মানুষ বাস বা ট্রেনে চড়ে সেই মানুষই প্লেনে চড়ে বিশ্ব ঘোরে। কিন্ত তাই বলে কি সে হাঁটা ভুলে যায়???
সে কথা না হয় নাই বললাম।

আজ আমি আমার কিছু অবজারভেশনের কথা লিখবো। নিতান্ত সাধারণ দিনলিপি বলতে পারেন।

এক
একটা কাজে খুব সকালে উঠে বাইরে নাস্তা করতে গিয়েছি। যে এলাকায় আছি সেটাকে শহর বলা যাবে না। তবে গ্রামও নয়। সাধারণত আমি শহর এলাকায় থাকতে অভ্যস্ত। কিন্তু যেকোনো পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারি।

তো.... যেখানটিতে আছি সেখান থেকে কিছুদূর হেঁটে নিতান্ত সাধারণ মানের একটা খাওয়ার হোটেলে গেলাম। সাধারণত এসব হোটেল থেকে একশ হাত দূরে থাকি। কারনটা অবশ্য পরিষ্কারপরিচ্ছন্নতা।

অর্ডার করলাম। পরোটা আর ডাল। চলে টাইপ স্বাদ। খাওয়া চলছে এরই মাঝে একজন বৃদ্ধা মহিলা এলেন। শতছিন্ন, মলিন হয়ে যাওয়া একটা শাড়ি গায়ে। চেহারায় বার্ধক্যের ছাপ। দেখে মনে হলো ভিক্ষা করেন। বড় মানের হোটেল বা রেস্টুরেন্টে এমন একজনকে সহজে ঢুকতেই দেয়না। তিনি একটা টেবিলে বসে কিছু খেতে চাইলেন। সেই টেবিলেই একজন বাবা তার ছেলেকে নিয়ে বসেছিলেন। তথাকথিত দামি রেস্তোরাঁর মানুষ নামধারী নির্দয়গুলোর মতো তারা কিছু করলেন না। হোটেলের মালিক তাকে এককাপ চা আর দুটো রুটি দিলো। তিনি তা খেতে শুরু করলেন।

কিছু সময় পরে কয়েকটি পরোটা এবং ডিমভাজি এলো। বৃদ্ধা খাচ্ছেন । আমি খেতে খেতে বৃদ্ধার খাওয়া দেখছি। শান্ত একটা মুখ। কিন্তু বয়সের ভারে নত।

তিনি খাচ্ছেন ধীরেধীরে......

তার খাওয়া শেষ হলো। এরপরই আমি একটা চমৎকার বিষয় লক্ষ্য করলাম। তিনি দুহাত তুলে সৃষ্টিকর্তার কাছে দুআ করলেন।
আচ্ছা আমরা কি খাওয়ার পরে এমনটা করি???? হয়তোবা উত্তর হবেঃ না।

তখনই মনে হলো...... জীবনের রেলগাড়ীর স্টেশন যে কোথায়......
এই বৃদ্ধাও অবশ্যই কারো মা। কিন্তু কেন মায়ের এ হাল?????
জীবনের উন্নতির সাথে মানবীয় গুণাবলির অভাব দেখা দিয়েছে। মানুষ ভুলে গেছে তার পরিচয়।

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:১৮

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:

আমি কিছুদিনপূর্বে এগুলোকে তাদের কর্মের ফল বলতাম; সম্প্রতি আমি তকদিরের মুরিদ হয়ে যাওয়ায় এসব নিয়ে আর ডিপলি যাই না!

সাধারণ জীবনগুলো একটু এমনই হয়। আমরা যারা এমন দৃশ্য দেখে বস্তুবাদী চিন্তা করি, তারা দোকানদারের চোখে চোখ রেখে চিমটি কাটি ;)
আর যদি বিশ্বাসীদের দলের হই তাহলে নিজের বিশ্বাসের গাছে জল ঢালি। সবকিছুর পর ভদ্র মহিলা এখন তৃপ্ত (!)

"আল্লাহ তা'য়ালা ততক্ষণ পর্যন্ত কোন জাতিকে পরিবর্তন করেন না, যতক্ষন না তারা নিজেরা নিজেদেরকে পরিবর্তনের চেষ্টা করে।"
-আল কুরআন। আর এই চেষ্টার পর সে যে প্রাপ্তি লাভ করে সেটাই হচ্ছে তকদির বা ভাগ্য।

আপনি আপনার সন্তানকে যেভাবে গড়বেন সে তেমনি হবে(!) তেমনি প্রাপ্তি আপনার জন্য আসবে, আর সেটাই হবে আপনার তকদির বা ভাগ্য (!)



০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৪৭

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ.....

চিমটিটিমটি থাক ;)

আপনার কথার সাথে একমত....

২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


খাওয়ার পর, আপনিও হাত তোলে দোয়া করেন, কেহ তো মানা করছে না

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৪৪

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আপনার জন্য দোয়া করবো ;)

৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: খাওয়ার পর আল্লাহর কাছে শুকরিয়া জানানো উচিত।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৪৫

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: অবশ্যই :)

৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩৬

হাবিব বলেছেন: খাবার পর শোকরিয়া আদায় করলে আল্লাহ তাতে বরকত দেন।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪১

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: একমত :)

৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩১

নাহিদ০৯ বলেছেন: খাওয়ার পরে শুকরিয়া জানানো উচিৎ এবং সবচাইতে উত্তম হলো শব্দ করে আলহামদুলিল্লাহ পড়া।

খাবার খাওয়ার সময় বেশ কিছু নিয়ম আছে। তার মধ্যে অন্যতম এবং সুন্দর একটি নিয়ম হলো নিয়ত কে যাঁচাই করা। অনেকেই মনে করি, ইভেন আমিও এতদিন তাই ভেবে এসেছি যে আমি খাচ্ছি কারন আমার খাবার খাওয়া দরকার। এটাই বিজ্ঞান সম্মত। কিন্তু আসলে খাবার খাওয়ার প্রয়োজন এর থেকেও একটা বড় কারন চিন্তা করে খাওয়া দরকার আর সেটা হলো আমি খাচ্ছি কারন আল্লাহ আমাকে হুকুম করেছেন বা তৌফিক দিয়েছেন খাবার খাওয়ার

বিষয়টা অনেকের কাছেই খটকা লাগতে পারে। কিন্তু আপনি যখন নিবিড়ভাবে চিন্তা করবেন তখন এরকম নিয়ত এর চাইতে আর কোন উত্তম নিয়ত পাবেন না।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪৬

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সুচিন্তিত মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)


আসলে সব কাজেরই কোনো না কোনো উদ্দেশ্য আছে।

৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০৪

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: :D

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০৫

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: :D

৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২৫

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: সকালের নাস্তাই করি নি, তবে ডিমভাজি খাইছি। দুপুরে বিরিয়ানি খামু;)

তর প্রতিউত্তরের ছিরি নাই, কমেন্ট করমু না। X(


যা ব্যাটা নামায পড়তে যা...

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২৯

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: কোন দেশের মানুষ আপনি :-B

বিরিয়ানি খাওয়া ভালো B-))

তর কমেন্টেরও ছিরি নাই X( X(

রাতের বেলায় নামাজ :D

৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩০

শায়মা বলেছেন: আমি তো খাই আর মোটা হই! :) খাই আর আরও মোটা হই! :) :) আর কেউ আমাকে মোটা বললেই বলি, আল্লাহ আমাকে ভালো ভালো খানা পিনার তৌফিক দান করিয়াছেন এই সব না খাইয়া আমি শুটকি মাছ হবো নাকি!!!!! X((

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৪

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: মোটা.... বললেই মেনে নেব না শামা..... X((

তুমি তো অষ্টাদশী খুকি ;)
স্লিম ফিগার B-))


খাও খাও। ডায়েটকন্ট্রোল করা ভালো না :P

৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:২৪

শায়মা বলেছেন: রিয়েলী!!!!!!!

যাক বললেই কি না বললেই কি আমি কি আর মজার মজার খানা কমাবো নাকি!!!

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫০

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ইয়াহ্ বেইবি ;)

কমানোর দরকার নাই.....
তবে দাওয়াত চাই B-))

১০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩০

আখেনাটেন বলেছেন: জীবন যেখানে যেমন...
ভাবি এক আর...
হয় কেমন কেমন...

জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩১

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: জীবনটাই জটিল :((

১১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সৃষ্টিকর্তার সাথে আমাদের যোগাযোগ বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই গা ছাড়া।
যেমন, আমরা যখন নামায পড়ি, তাড়াহুড়া..লাফ-ঝাপ দিয়ে নামায পড়ি, আর সারা দুনিয়ার কথা চিন্তা করি। অথচ এটা পড়া উচিত ধীর-স্থিরভাবে। অখন্ড মনোযোগের সাথে।

খাবার যে আল্লাহর একটা নেয়ামত, এটা আমরা মনেই রাখি না। বৃদ্ধা ভদ্রমহিলার মোনাজাতের বর্ণনা এতোই জীবন্ত হয়েছে....মনে হচ্ছে যেন চোখের সামনে ঘটতে দেখলাম!!! আল্লাহ উনাকে শান্তিতে রাখুন।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫৭

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: একমত ভাই.........
ধীরেধীরে সবকিছুই কেমন যেন হয়ে যাচ্ছে.......

১২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২২

সুমন কর বলেছেন: জীবনটাই তো দু'দিনের !! এটাই আর কয়জন ভাবে !! সবাই অসৎ আর অন্যায় নিয়ে ব্যস্ত।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫৮

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সেটাই......
সবকিছুই ক্ষনিকের......

১৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২৭

বলেছেন: সবসময় শুকরিয়া আদায় করা উচিৎ - আলহামদুলিল্লাহ

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫৯

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: একমত :)

১৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩৮

সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: বাহ্ মন ছুঁয়ে গেলো লেখাটি

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০১

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)

১৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৩৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এসব জনমদুঃখীদের জন্য সবসময় কিছু না কিছু করতে ইচ্ছে অনুভব করি।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪০

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়......
চেষ্টা করুন......
ছোট ছোট ভালো কাজে গড়ে ওঠে সমাজ......

১৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৪৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: আর্কিওপটেরিক্স,



একদম শেষে জটিল প্রশ্ন করেছেন। উত্তর কিন্তু সহজ নয় মোটেও। সময়ের সাথে সাথে যেমন রেলগাড়ীটার ষ্টেশন বদলে বদলে যায় তেমনি জীবনের ঘাটে ঘাটে যে কতো সহস্র সাধ-সাধ্য বদলে বদলে যায়, কতো সহস্র জটিলতা মাড়িয়ে ইচ্ছেগুলোকে পিছে ফেলে যেতে হয়! আর তাতে কারো কারো শ্রীবৃদ্ধি হবার কারন ঘটে বটে কিন্তু মানবিক গুনাবলী খুঁইয়ে ব্যক্তি কেন্দ্রীক হয়ে ওঠে। আবার অনেকেরই শ্রীবৃদ্ধি না ঘটার কারনে অনিশ্চিত গন্তব্যে ছুটে চলে অসহায়ের মতো, মানবিক গুনাবলীর মতো কাঁধের বোঝাটি সাথে নিয়ে চলার মতো পায়ের জোর থাকেনা তার! জীবনের প্রয়োজনেই তাকে সাধ্যের আওতায়- হয় হেটে, নয় বাসে, নয় ট্রেনে, নয় প্লেনে যেতে হয়।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৩

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: জীবনের নানা ঘাতপ্রতিঘাতে শেষটা কেমন হবে কেউ জানে না। কারো হয় উন্নতি তো কারো অবনতি। জীবনে ওঠানামা চলতেই থাকে। তবে এটাই জীবনের বৈশিষ্ট্য। ছুটে চলা অজানার পানে।

শাণিত মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা :)

১৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০৭

সোহানী বলেছেন: মনটা খারাপ করে দিলেন।

আমি জানি না যারা মাকে অসন্মান করে তারা কি ধরনের মানুষ বা আদৈা মানুষ কি না। বিদেশে বসে ওল্ড হোমগুলো দেখে আমার কষ্ট হয় ওদের কালচারের জন্য। আর দেশে বসে ওল্ড হোমগুলো দেখে আমার করুনা হয় অভাগা ছেলেমেয়েগুলোর জন্য। কি সম্পদ তারা অবলীলায় রাস্তায় ফেলে দিচ্ছে। নিজে মা বলে জানি কি কষ্ট একজন মা করে জন্মে আগ থেকে.....। এমন একজনকে কিভাবে কষ্ট দিতে পারে??

ভালোলাগলো এখনো এমন ছেলে আছে যে অন্যের মা'কে ও খাবার দেয়।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৮

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: মানুষ নামধারী পশু এরা.....

মা কেবলই মা। মা একটাই হয়। সন্তানের সবচেয়ে আপনজন।

খুবই দুঃখ হয় এমনটা দেখলে। একেকটা কুলাঙ্গার সন্তান।

তবুও বেঁচে আছে মানবতা। তাই তো আমরা মানুষ।

অফটপিকঃ তোমার বাবু কয়টা?

১৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:২৫

তারেক ফাহিম বলেছেন: এই ধরনের হোটেলগুলোতে প্রায়শই দেখা মেলে এমন অনেক বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের।

কখনো কখনো হোটেল কর্তৃপক্ষ ‍কিংবা কিছু নির্দয় কাষ্টমার এতে নাখোস হয় এমনকি অন্য টেবিলে কিংবা বাহিরেও খেতে দেয়।
পোষ্টটি পড়ে বার্ধক্যকে অনেক ভয় পাচ্ছি।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৯

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: :(

১৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শিক্ষনীয় পোস্ট ; ভালো লাগলো ।

শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫০

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)

২০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ভালো পোস্ট। সুন্দর।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৮

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)

২১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫০

নজসু বলেছেন:



সবার জীবনে একটি শেষ গন্তব্য আছে ।
শেষ ষ্টেশনে আমাদের সবাইকে যেতে হবে।
মাঝে মাঝে রেলগাড়ি নামক জীবনটা এক লাইন থেকে অন্য লাইনে যায়।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৫

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)

২২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩৬

নীল আকাশ বলেছেন: কিছু না বলা কথা বলি!
এই পৃথিবীতে সবাই তার কর্মফল ভোগ করে। আমি এই রকম অনেক মহিলাকে দেখেছি, যার ছেলেমেয়েরা দেখতে পারে না। এটা এর কর্মফল কারন প্রথম জীবনে উনি উনার স্বামীর বাবা মাকে চরম অপমান করে বের করে দিয়েছেন। নিজের ছেলের সাথে থাকতে দেন নি! এখন সময় এসেছে যা উনি উপরে ইট মেরেছেন, সেটার পাটকেলটা খাবার!
আমরা প্রত্যেকেই যেন আমাদের নিজ নিজ দায়িত্ব ভালো ভাবে পালন করি। কারন নিজের কর্মফল নিজেকেই এই দুনিয়াতেই ভোগ করতে হবে.......

ধন্যবাদ এত চমৎকার জন সচেতনতা মুলক পোস্ট দেবার জন্য।
শুভ কামনা রইল!

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:০১

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: কর্মফল একটা বড় ফ্যাক্ট। আজ যাদের নেজলেক্ট করা হচ্ছে কাল তাদেরই মতো তুমি হতে পারো। এবিষয়টা প্রচুর মানুষ বোঝে না। নিজে নিজের পিতামাতাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠায়। তার ছেলে বা মেয়েটা কি শেখে? তারাও তাদের বাবামায়ের জন্য বৃদ্ধাশ্রমই চাইবে।
It's like "Tit for tat". That's what you have said.

তাই আমাদের উচিত নৈতিকতার চর্চা করা। বড়দের যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করা।


পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই :)

২৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:১৩

নীল আকাশ বলেছেন:

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৫৮

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: :((

২৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:২৮

রাকু হাসান বলেছেন:


খাওয়ার পর দোয়া করাটা আমাদের রীতি হয়ে গেছে । ফকিররা খাওয়ার পর হাত তুলে দোয়া করতেই হবে ....তা না হলে মনিব নিশ্চয় ভালো চোখে দেখবে না । হয়তো পরের বার দানে এগিয়ে আসবে না । কিন্তু দোয়াটা তো ভেতরের জিনিস । যতিই লোক দেখানো করুক কি বা লাভ !! আসল দোয়ার জন্য হাত তুলে দোয়া করতেই হবে এমন কোনো কথা নয় । অদ্ভুদ আমাদের চিন্তাধারা । দারুণ শেয়ার ভাই ্

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:১৮

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আপনার মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)

রীতি হোক আর যাই হোক না কেন এটা নিয়ে ইসলামিক নিয়ম আনার দরকার নেই।

টেক ইট এজ এ ডায়েরি

২৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:০৪

নীল আকাশ বলেছেন: হাত তুলে দোয়া করার কোন ইসলামিক নিয়ম আমি এখন পাইনি। এটা মনে হয় বানানো!

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:২৩

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: থাক ভাই.....
যার যা ইচ্ছে তা করুক। আমি তো কাউকে দোয়া করতে বলি নাই।

রীতিনীতি প্রটোকল থাক....

২৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বৃদ্ধাবস্থার কাউকে দেখলেই মনটা হুহু করে ঊঠে, আর যদি কোন ভিক্ষারত অবস্থায় হয়, তাহলে মনটাই খারাপ হয়ে যায়। আল্লাহ দুনিয়ার সকল মানুষকে বেঁচে থাকার মত অন্ন দান করুন।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৩৫

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: একমত :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.