নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

rm -rf /

আর্কিওপটেরিক্স

Cyber Security

আর্কিওপটেরিক্স › বিস্তারিত পোস্টঃ

লিখতে চাইলে....

২৯ শে মে, ২০১৯ সকাল ৭:৩২


কারো কারো মতে, লেখালেখিটা অনেকটাই স্বপ্রণোদিত। নিজ থেকেই হয়ে যায়। আবার অনেকেই লেখালেখি বেছে নেন নিতান্তই পেটের দায়ে। আকস্মিক লেখা শুরু করারও নজির আছে বৈকি। লেখক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় তো বন্ধুদের সাথে বাজি ধরে "অতসীমামী" নামক লেখাটি লেখেন। এরপর আর তাঁর পিছনে ফিরে তাকাতে হয় নি। তাঁর কলম ঝরিয়েছে মুক্তা। যা কিনা বাংলা সাহিত্যের মূল্যবান সম্পদ।

লেখালেখি শব্দটা লেখা তার সাথে লেখির সমষ্টি। আমরা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে লেখাপড়া করি। তবে তা একটি ছোট ক্ষেত্রকে নিয়েই সীমাবদ্ধ। কিন্ত সাহিত্যের মাঠ সুবিশাল, অনন্ত। নেই তার কোনো শেষ। কি কবিতা, কি গান কি গল্প, কি প্রবন্ধ নানা নামে চলে সাহিত্যের অবিরাম চর্চা।

লেখালেখির ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা সীমিত। আমার মতে, প্রতিষ্ঠান কেবল অক্ষর জ্ঞান এবং কতিপয় সাহিত্যের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়। বাকিটা হয় লেখকের মনে। যা তাকে লেখার অনুপ্রেরণা দান করে। আবার বাধ্য হয়ে লিখতে শুরু করেও অনেকে বাজিমাৎ করে দেন।

তো লেখালেখি করার ক্ষেত্রে কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করা যাক।


১.পড়া, পড়া....: লেখালেখি করার প্রথম শর্তই হলো আপনাকে পড়তে হবে। কতটুকু পড়তে হবে? উত্তর হলো প্রচুর। যতোটা পারা যায়।
তিন গোয়েন্দার লেখক রকিব হাসানের কথাই বলি। তাঁর মতে, "পড়েছি ৪০০০ লিখেছি ৪০০"। অর্থাৎ ১০ গুণ পড়ার ফসল হলো ১ গুণ লেখা। এটা আসলে লেখক ভেদে বিভিন্ন রকম হয়।

আমি নতুন লেখালেখি শুরু করতে চাই। আমি কতগুলো বই পড়বো?
এক্ষেত্রে উত্তর হবে যতগুলো পড়তে পারেন। বিশ্বের সেরা সেরা লেখকদের বইয়ের একটা লিস্ট করুন এবং তারপর যেভাবেই হোক বইগুলো সংগ্রহ করে পড়া শুরু করুন। এটা প্রাতিষ্ঠানিক কোনোকিছু নয় যে আপনাকে কিছু অংশ পড়তে হবে। পুরোটা পড়ুন। কোনো বই পড়ে ভালো লাগলে, আবারো পড়তে পারেন।

এক্ষেত্রে নিচের কথাগুলো মনে রাখতে পারেনঃ

The more the merrier

" লেখালেখি শুরু করার আগে প্রয়োজন অন্যের লেখার সাথে পরিচিত হওয়া "

আপনি যতগুলো বই পড়বেন, ততগুলো ধারণার সাথে পরিচিত হবেন। যদি আপনি লেখক নাও হতে চান তবুও বইয়ের এ তথ্য আপনার কাজে লাগবে আজীবন।

বইয়ের মাধ্যমে লেখকের লেখার ধারার সাথে আপনার পরিচয় ঘটবে। নিত্যনতুন রকমের লেখার ধারার খোঁজ আপনি পেয়ে যাবেন। এটা একই সাথে আপনি কি লিখবেন তাও ঠিক করতে সহায়তা করবে।

তবে এক লেখকের ১০০ বই একেবারে পড়ার মতো কোনো কাজ না করাই ভালো। আমরা যা ভাবি তার একটা ছাপ যেমন আমাদের কর্মে পড়ে, তেমনি যা পড়ি তার ছায়া লেখায় পড়ার সম্ভাবনাটা বেশি হয়ে যায়। এজন্য সতর্কতা অবলম্বন প্রয়োজন !

২.সময়ঃ না, আপনার চোখ ভুল দেখেনি। লেখালেখির ক্ষেত্রে সময়ের প্রয়োজন। যতটা সময় লাগে ভাবতে, চিন্তার সাগরে ডুবে যেতে, লিখতে ততটা সময় লাগে না। এ যেন কোনো অংক যা একবার মিললেই ব্যাটে বলে ছয় !

আপনাকে লেখার সময় বের করতে হবে। আপনি তো আর পেশাদার লেখক নন, যে সারাদিন লেখালেখিই করবেন। দুনিয়ার কথা বড্ড জটিল। তাই লেখার জন্য যথেষ্ট সময় নিয়ে শুরু করতে হবে। শুরুতে বেশিরভাগ সময়ই কাটা উচিত নামীদামী লেখকের লেখা পড়ে। সাথে একটু কলম চালানো। ধীরে ধীরে এগোতে হবে !

৩.অভিজ্ঞতাঃ একটা বই পড়লে আপনি অন্যের একটি অভিজ্ঞতাকে নিজের পাশে পাবেন। তবে নিজের অভিজ্ঞতা না থাকলে লেখালেখিটা হবে না। এক্ষেত্রে ১০ বছরের চাকরীর অভিজ্ঞতা নয় পরিপার্শ্বের অভিজ্ঞতার কথা বোঝাতে চেয়েছি। আপনি যত বেশি দেখবেন, শুনবেন, করবেন ততই আপনার অভিজ্ঞতার ঝুলি সমৃদ্ধ হবে। পড়া বা লেখাটা তো অভিজ্ঞতা বাড়াবেই। তবে অন্যের অভিজ্ঞতা তো নিজের বলে চালানো যায় না !

আপনি আপনার চারপাশের সবকিছুকে গভীরভাবে দেখবেন। জানালার ধারের গাছটি, আকাশে ছুটে চলা পাখির কলরব, রাস্তার ধারের ভিক্ষুক ছেলেটিকে নিয়ে ভাবতে হবে। মনকে করতে হবে প্রকৃতির বন্ধু। পরিবেশ আপনার বন্ধু হলে সহজেই অনেক কাজ হয়ে যায় ।

এক্ষেত্রে ডায়েরিতে নিজের টুকরো টুকরো অভিজ্ঞতাকে লিখে রাখতে পারেন। এতে আপনার জীবনদর্শন ও লেখা হয়ে যাবে। কে জানে শত বছর পর, কিশোরী অ্যানা ফ্রাংকের মতোই আপনার ডায়েরি পঠিত হচ্ছে সারা পৃথিবীতে !

আপনি চারপাশের ঘটনাকে যতটা সুনিপুণ ভাবে লিখতে পারবেন ততোটাই আপনার লেখা ঔজ্জ্বল্য ছড়াবে। তাই জীবনকে নানা ভাবে দেখতে শিখুন। কেননা জীবন বড়ই বিচিত্র।

আপনার প্রত্যক্ষ করার তীক্ষ্ণ ক্ষমতাই পারে কোনো ঘটনাকে শব্দের জালে বাঁধতে। তাই দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন প্রয়োজন। আপনি যতটা গভীরভাবে কোনোকিছু দেখবেন, ততোটাই গভীরতা পাবে আপনার লেখা।

৪.কল্পনাঃ লেখালেখির ক্ষেত্রে আপনাকে কল্পনা করতে হবে অনেক ! আমার এক টুকরো লেখায় এ বিষয়ে উপমা ও চিত্র রূপময়তা নিয়ে বলেছি। সময় করে পড়তে পারেন।

লেখার নিজস্বতা আনতে নিজের কল্পনার ডানাকে সুবিস্তৃত করা প্রয়োজন। যাতে সাধারণ একটা ঘটনাও হয়ে ওঠে অসাধারণ।

অত্যাধিক কল্পনা নির্ভর লেখা হলো সাইন্স ফিকশন। সেখানে কল্পনার মাত্রা ছাড়িয়ে পাঠক যায় অজানা এক জগতে।

কল্পনা কারো সাথে কারো মিলে যাওয়ার কথা নয়। এটা একান্তই লেখকের নিজস্বতা। যা লেখায় এনে দেয় অনন্যতা। যার মাধ্যমে লেখকের স্বতন্ত্র পরিচয় সৃষ্টি হয়।

তাই যত বেশি পারুন কল্পনা করুন !

৫.নিজস্বতাঃ আপনাকে লেখক হতে হলে নিজের মতো করেই লিখতে হবে। অন্যের লেখার ছাপ আপনার লেখায় থাকলে পাঠক তা ভালোভাবে গ্রহণ করবে না। তাই নিজস্বতা বজায় রাখতে হবে।

নিজেকে পাঠক হিসেবে কল্পনা করে নিজের লেখাগুলো পড়ুন। দেখুন কেমন মনে হয় ! সমালোচনা লেখালেখির ক্ষেত্রে ভালোমন্দ দুটোই । তবে আপনার লেখাকে সমালোচনার মুখোমুখি হতেই হবে। কেননা সবার তো আর এক ধরনের চিন্তাধারা নয়।

অনেকেই অনেক বিখ্যাত লেখকের আদলে লিখেন। তবে তাদের লেখা কারো কারো ভালো লাগলেও বেশিরভাগই দিন শেষে বলবে "অমুকের লেখার কপি "

তাই নিজের মতো লিখুন। এতে লাভ বৈ ক্ষতি হবে না !


তো আজকেই শুরু হোক লেখালেখি !



উৎসর্গঃ সামু ব্লগের সকল গুণী ব্লগারদের যারা আমার কাছে ছোট ছোট লেখা চান B-))

বিঃদ্রঃ লেখাটি আমার এক টুকরো লেখা..... পোস্টের দ্বিতীয় অংশ।

চলবে.....

মন্তব্য ৬৪ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৬৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে মে, ২০১৯ সকাল ৮:১৬

বলেছেন: জাস্ট বেস্ট টিপস --

তবে লেখালেখি কিছুটা "গড গিফটেড " বলা যায়!!!

যেমন আপনি --- হুম

২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:১২

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: থ্যাংস ফর দি কমিটমেন্ট !

হ্যাঁ অনেক অনেক গড গিফটেড লেখক আছেন। তাঁরাই লিখেছেন পৃথিবীর সেরা সব সাহিত্য।

আমি নিতান্তই সাধারণ একজন ব্লগার। ছোটখাট লেখক বলতে পারেন।

পড়ার জন্য বৃষ্টি ঝরানো শীতলতাময় ভালোলাগা....

২| ২৯ শে মে, ২০১৯ সকাল ৯:২৬

জুন বলেছেন: আমিও প্রচুর বই পড়ি কিন্ত লেখা সেই পরিমানে নাই বললেই চলে :(
তবে বই মানুষকে শুধু আনন্দই দেয় না তার জানার পরিধিটাকেও বিশাল করে তোলে।

২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:১৬

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: লেখার পরিমাণ নয় মান ভালো হওয়া চাই। তোমার ভ্রমণকাহিনী, গল্প, কবিতা সবকিছুই অত্যন্ত মুগ্ধকর ! গুণে, মানে অনন্য !

বই মানুষের জীবনকে পাল্টে দেয়।

পড়ার জন্য পাহাড়ি ঝরণা থেকে পড়া জলরাশির ন্যায় ভালোলাগা....

৩| ২৯ শে মে, ২০১৯ সকাল ১০:৪৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: আর্কিওপটেরিক্স,




লেখার জন্যে বেশ সুচিন্তিত টিপস।

সুরকে ভালো ভাবে ফুটিয়ে তুলতে গেলে যেমন সেতারের তারগুলোকে টানটান করে বেঁধে নিতে হয় তেমনি কথাকেও যদি টানটান করে না বাঁধি তবে কিছু লেখার সুর খোলতাই হয় না ।

আপনার পুরো লেখাটির সুরের সাথে মিলিয়ে বলতেই হয়, ভাবকে শব্দ ও শৈল্পিকতায় গেঁথে যদি মালা বানানো যায় তবে তাই-ই তেমন লেখা হয়ে ওঠে ।

আর এসবের জন্যে চাই অভিজ্ঞতা যা আসবে প্রচুর পড়া থেকে। নিজস্বতা হবে হেমন্তের ঝড়ো হাওয়ার মতো, কুঁড়ি ঝরিয়ে, বীজ ছড়িয়ে, মরা পাতার মতো ভাবনাগুলোকে উড়িয়ে দিয়ে । কল্পনা দোল খেয়ে যাবে ইন্দ্রিয়সমূহের বিপুল ও সচেতন বিস্তারে অদৃশ্যকে দেখে দেখে, অশ্রুতকে শুনে শুনে , সব গরল আত্মসাৎ করে!

চলুক................

২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:২১

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সুন্দর মতামতের জন্য সুরের মূর্ছনাময় ভালোলাগা...

লেখালেখি আসলে মালা বোনার মতোই। শব্দে শব্দে কথার জাল যেন।

সুরকে সুর করে টানটান তার। তাই সুন্দর করে কথাকে ফুটিয়ে তুলতে হবে।

আর এসবের জন্যে চাই অভিজ্ঞতা যা আসবে প্রচুর পড়া থেকে। নিজস্বতা হবে হেমন্তের ঝড়ো হাওয়ার মতো, কুঁড়ি ঝরিয়ে, বীজ ছড়িয়ে, মরা পাতার মতো ভাবনাগুলোকে উড়িয়ে দিয়ে । কল্পনা দোল খেয়ে যাবে ইন্দ্রিয়সমূহের বিপুল ও সচেতন বিস্তারে অদৃশ্যকে দেখে দেখে, অশ্রুতকে শুনে শুনে , সব গরল আত্মসাৎ করে! - শৈল্পিক শব্দের ঝংকার তুলে সমগ্র লেখাটিকেই তুলে আনলেন ! মারহাবা মারহাবা !

৪| ২৯ শে মে, ২০১৯ সকাল ১০:৪৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর পোস্ট

২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:২৩

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: পোস্টটা পড়ার জন্য মন আলো করা ভালোলাগা....

৫| ২৯ শে মে, ২০১৯ সকাল ১১:১৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: প্রচুর না পড়লে লেখালেখি করা কঠিন।

২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:২৫

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ঠিক তাই।

প্রাতিষ্ঠানিক লেখাপড়া না করলেন এই পড়া মিস দেওয়া যাবে না :D

লেখাটি পড়ার জন্য ফুলের সুবাসিত ভালোলাগা....

৬| ২৯ শে মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩৬

মুক্তা নীল বলেছেন:
প্রয়োজনীয় পোস্ট +++

২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:২৬

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: পোস্টটা পড়ার জন্য পাখির কুহুতানময় ভালোলাগা.....

৭| ২৯ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১২:২০

লাল মাহমুদ বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম,,, এবং উপকৃত হলাম,,,

২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:২৮

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: কিছু জানানো এবং উপকারের জন্যই এই পোস্ট....

পোস্টটা পড়ার জন্য বৃষ্টির টুপটাপ শব্দময় ভাললাগা...

৮| ২৯ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১২:৪০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চলুক।। :)

২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:৩০

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: চলবে....

পোস্টটা পড়ার জন্য সাদা মেঘের ন্যায় ভালোলাগা....

৯| ২৯ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখালেখির মধ্যে একটা আণন্দ আছে।

২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:৩১

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: হুম...

পোস্টটা পড়ার জন্য গানের সুর তোলা ভালোলাগা....

১০| ২৯ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:২৯

জাহিদ অনিক বলেছেন:
আমি কবি হতে চাই, কী করতে পারি? :(

২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:৩৪

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: বিশ্ব কবি সংঘ থেকে সার্টিফিকেট নিন :D

কবিতা পড়ুন এক বস্তা B-))

লেখা পড়ার জন্য কবিতার ছন্দময় ভালোলাগা....

১১| ২৯ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৪:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


এসব আপনি কি নিজের অভিজ্ঞতা থেকে লিখছেন, নাকি যোগাড় করে লিখছেন?

২৯ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৪:৩০

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আপনার কোনটা মনে হয়?

১২| ২৯ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " আপনার কোনটা মনে হয়? "

-লেখার ধরণ থেকে মনে হচ্ছে, আপনার অভিজ্ঞতা থেকে নয়।

২৯ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২২

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: তাহলে আপনিই লিখুন। কার কিসের অভিজ্ঞতা আছে, তা কেবলমাত্র সে-ই জানে ;)

১৩| ২৯ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপাতত হাজিরা দিয়ে গেলাম।। সময় নিয়ে আবার আসছি।

২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:৩৫

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ওক্কে :D

১৪| ২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:২৫

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: উপকারী পোস্ট।

২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:৩৬

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: মতামতের জন্য নতুন বইয়ের সুগন্ধময় ভালোলাগা.....

১৫| ২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:২৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আরে ভাই এত সুন্দর পোস্ট কি করে লিখলেন! পড়ে মনে হল প্রফেসর আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যারের বক্তব্য শুনছি।

২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:৪২

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে প্রীত হলাম :)

আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যার আমার একজন আইডল। তাঁর অনেকগুলো লেখা আমি পড়েছি। তাঁর বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র জীবন গড়ে দেয়।

হীরার সাথে কয়লার তুলনা করায় লজ্জা পেলাম :`>

দোয়া করবেন যেন তাঁর একটি গুণও আমার মধ্যে থাকে !

পোস্টটা পড়ার জন্য শীতল বাতাসের ন্যায় ভালোলাগা.....

১৬| ২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:০২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ইশ এই লেখা টা ভালো মত পড়লে অনেক কিছু শিখতে পারতাম;
কিন্তু ......

২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:০৪

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: কিন্তু কি?

২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:৫১

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: পোস্টটা ভালো মতো না পড়ার জন্য সমুদ্রের স্রোতের ধ্বনির ন্যায় ভালোলাগা B-))

১৭| ২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:২১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার একটি পোস্ট।
আমার কাছে যেটা মনে হয়, প্রচুর পড়ার অভ্যাস না থাকলে লিখক হওয়া যায় না।

২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:৪৪

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: পড়ার কোনো বিকল্প নাই, চলো সবাই পড়ি বই !

পোস্টটা পড়ার জন্য বৃষ্টির স্নিগ্ধতাময় ভালোলাগা.....

১৮| ২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:৫৭

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: রকিব হাসানের ৪০০ লেখার ৩৯০ টা অনুবাদ অথবা "ছায়ার অবলম্বন"
তবে পড়ার বিকল্প নাই

২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১১:০৭

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: হোক না অনুবাদ বা ছায়া অবলম্বন ! মৌলিক লেখাও তো আছে !

পড়ার কোনো বিকল্প নাই,
চলো সবাই ব্লগে যাই B-)

পোস্টটা পড়ার জন্য গেমবয়ে গেম খেলার ন্যায় ভাললাগা.... B-))

Ghost in the shell কেমন?

১৯| ২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১১:৪১

নাসির ইয়ামান বলেছেন: আমিও অপেক্ষায় আছি,লেখক হবার!

আরো ফর্মূলা লাগবে!

ভালো লেখেছন,ধন্যবাদ!

২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১১:৪৩

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: পড়তে থাকুন, লিখতে থাকুন :)

আরো পোস্ট আসবে...

পোস্টটা পড়ার জন্য রিমঝিম বর্ষার শব্দের ন্যায় ভালোলাগা.....

২০| ২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১১:৫৩

রাফা বলেছেন: যে কোন কিছু আয়ত্বে আনতে হলে তার কৌশলগুলো জানা খুব জরুরী।ঠিক তেমনি লিখতে হলে পড়ার কোন বিকল্প নেই।যত বৈচিত্রময় লেখা পড়া হবে ,ততই বিচিত্রতা আসবে লেখা্য।তবে লেখা খুব সহজ কাজ নয়।লেখালেখি অনেকটা সাধনার মতই।চিন্তা ও চেতনায় শ্বজনশীলতা খুব বেশি প্রয়োজন।

উপদেশমূলক লেখা ভালো হইছে।ধন্যবাদ, আর কি ও প টে রি ক্ স

৩০ শে মে, ২০১৯ সকাল ৮:২৩

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: যে কোন কিছু আয়ত্বে আনতে হলে তার কৌশলগুলো জানা খুব জরুরী।ঠিক তেমনি লিখতে হলে পড়ার কোন বিকল্প নেই।যত বৈচিত্রময় লেখা পড়া হবে ,ততই বিচিত্রতা আসবে লেখা্য।তবে লেখা খুব সহজ কাজ নয়।লেখালেখি অনেকটা সাধনার মতই।চিন্তা ও চেতনায় সৃজনশীলতা খুব বেশি প্রয়োজন - সহমত পোষণ করছি। পড়া হলো লেখার প্রথম এবং সবচেয়ে শক্তিশালী উপায়। যত বেশি পড়া, ততই ছুরিতে ধার দেওয়ার মতো লেখার বৈচিত্র্য বৃদ্ধি পাবে। তবে সবাই লেখক হয় না। এর জন্য প্রয়োজন সাধনার।

আমার নামটা তো আর, সংক্ষেপে লিখতে পারলেন না B-))

পোস্টটা পড়ার জন্য গাছের পাতার শব্দের ন্যায় ভালোলাগা......

ধন্যবাদ আর এ এফ এ ;)

২১| ৩০ শে মে, ২০১৯ রাত ১:৩৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



একজন সৌখিন লেখক "লেখক" হয়ে উঠার চমৎকার ও গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেছেন। নতুন লেখকরা এ বিষয়গুলো অনুধাবন করতে পারলে লেখক হয়ে উঠার রসদ পাবেন। লেখক হতে হলে সমাজ ভাবনা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া থাকতে হয় বিষয়ভিত্তিক মৌলিক ধারণা। এসব ধারণা সৃষ্টি হয় জ্ঞান অর্জন করলে। এজন্য বই পড়ার কোন বিকল্প নেই। তবে নিদিষ্ট কোন একজন লেখকের বই নয়। এতে এই লেখকের ছায়া থেকে বেরিয়ে আসা মুশকিল হয়। তবে লেখক হতে হলে কিছুটা হলেও প্রকৃতি প্রদত্ত লেখক প্রতিভা থাকতে হয়।

৩০ শে মে, ২০১৯ সকাল ৮:৩২

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সুন্দর মতামতের জন্য প্রথমেই জানাই মেরুজ্যোতির ন্যায় ভালোলাগা....

চেষ্টা করেছি লেখক হতে চাওয়াদের জন্য কিছু উপদেশ দেওয়ার। আশাকরি এ হতে নতুন লেখকরা উপকৃত হবে।

লেখক হতে হলে সমাজ ভাবনা খুব গুরুত্বপূর্ণ - একদম তাই। লেখকদের সমাজ সম্পর্কে গূঢ় ধারণা থাকতে হবে। থাকতে হবে সমাজের সকল শ্রেণীর মানুষদের নিয়ে লেখার চেতনা। যেকোনো বিষয়ে লেখার চেষ্টা করা ভালো।

নির্দিষ্ট একজনের বই পড়লে, তাঁর লেখার ওয়ের সাথে নব্য লেখকের লেখার মিল পাওয়া যাবে। লেখালেখির ক্ষেত্রে মৌলিকত্ব থাকা দরকার।

লেখক হতে হলে কিছুটা হলেও প্রকৃতি প্রদত্ত লেখক প্রতিভা থাকতে হয় - সহমত :)

২২| ৩০ শে মে, ২০১৯ রাত ২:০৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



লিখতে গেলে মোটামুটি যে বিষয় থাকতে হবে , ভাবতে হবে, করতে হবে তার তার সুন্দর বিবরণ রয়েছে দেখা গেল পোষ্টের লেখাটিতে। এটা অনস্বিকিার্যম যে, লেখালেখি স্বপ্রনোদিত হতে হবে । লেখার জন্য প্রথমে রিডিং ফর প্লেজার পরে রাইটিং
ফর প্লেজার থাকতে হবে।অনেকেই বলেন মনে ফাগুন না এলে আমার লেখার ভাব আসে না, কেউ বলেন সবঋতুতেই
লেখতে পারি, শুধু রাতটা একটু গভীর হতে হয়। ব্লগারগন বলেন ব্লগ ছাড়া লেখার ভাবই আসে না, তাইতো সামুতে
লগ ইন কষ্টকর হওয়ায় আমাদের মনোকষ্টেরোও সীমা নাই ।দুনিয়ার লেখককুলকে গন্ডিভুক্ত আর গণ্ডিমুক্ত এ
দুভাগে ভাগ করা যায় । গণ্ডিভুক্তরা লেখার জন্য একটি কারণ কিংবা উসকানির প্রয়োজনীয়তা বোধ করেন।
অপরদিকে গণ্ডিমুক্ত লেখকগন কবি সাহিত্যিক টাইপের একটু স্বাধীনচেতা। তারা চলন্তগাড়িতেও লেখে
যান। হাঁটতে দৌড়াতে সাঁতার কাটতে, ঘুমাতে, ইয়ে করতে সবকিছুতেই তারা লেখে চলেন। কলম নিয়ে
অথবা কলম ছাড়া লিখেন। কমপিউটারে অথবা মুঠোফোনে লিখেন, সকল অবস্থায় তারা লেখে চলেন।
কিছু লেখা কালির অক্ষরে পায় প্রকাশ, কিছু লেখা থেকে যায় মস্তিষ্কে,তাই লেখা থেমে থাকে না ।
যাহোক
লেখালেখির বিষয়টি স্বাভাবিক হলেই ভাল। তবে ভাল লেখক হওয়ার জন্য
নীচের বিষয়গুলি আমলে নিলে মনে হয় ভাল হয়, অবশ্য মতভেদ থাকতেও পারে ।
প্রিয় লেখকের বই পড়া, চোখ-কান-নাক সচল রাখা, লেখার একটি ভাল উদ্দেশ্য থাকা,
লেখার অডিয়েন্স চিন্তায় রাখা, প্রতিদিন কিছু না কিছু লেখা, উপস্থাপনাটাও সহজতর করা
পারলে লেখায় গুণী মানুষের উদ্ধৃতি দেয়া, ধর্মীয় পুস্তক এবং ইতিহাস উভয়েরই নিজস্ব কিছু না
কিছু তথ্য ও সত্য রয়েছে, যা না পড়লে জানার সুযোগ কমে যায়, লেখালেখির জন্য এ বিষয়টাও
খেয়াল রাখা। দেখা যায় অনেকেই বলে থাকেন যে তারা ধর্মীয় কিংবা রাজনৈতিক বিষয়ের লেখা পাঠে
আগ্রহী নন। লেখালেখিতে নিজস্বতা থাকা ভাল, তবে ধর্মীয় ও রাজনৈতিক বিষয় এড়িয়ে গেলে নীজেরই
লেখা লেখির জগতটা ছোট হয়ে যেতে পারে। নিজের সমাজ-পরিস্থিতিকে লেখ্যরূপ দেবার সার্বক্ষণিক একটা
চিন্তা থাকাও প্রয়োজন। মানুষের সাথে সম্পর্ক রাখতে হবে, মানুষের আচরণকে বুঝতে না পারলে লেখার বিষয় খুঁজে
পাওয়া কঠিন। সর্বোপরি লেখালেখির জন্য ভাল ঘুম ও মেঝাজ ঠাণ্ডা রাখাও প্রয়োজন। গুরুত্বপুর্ণ একটি বিষয়ে পোষ্ট দিয়ে
এ বিষয়ের উপর আলোচনার সুযোগ সৃষ্টি করে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ ।

শুভেচ্ছা রইল



৩০ শে মে, ২০১৯ রাত ১১:০৬

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: দেরীতে প্রতিউত্তর করার জন্য দুঃখিত।

লেখালেখি আসলে নিজে থেকে না করলে হতে চায় না। কাউকে কি বলতে শুনেছেন আমার ছেলে লেখক হবে !

রিডিং ফর প্লেজার পরে রাইটিং ফর প্লেজার -একদম ঠিক কথা বলেছেন। লেখালেখির জন্য প্রয়োজন প্রচুর প্রচুর পড়া। পড়ার কোনো বিকল্প নেই। তার সাথে লাগবে অভিজ্ঞতা, কল্পনা, সময়, নিজস্বতার মিশেল।

কবিরা তো বৃষ্টি দেখেই কবিতা লিখতে শুরু করে দেন। ঠিক যেমনটা আপনি বলেছেন , ফাগুন না এলে লেখা আসে না যে। ব্লগের ক্ষেত্রে বলা যায়, ব্লগে না এলে পোস্ট আসে না যে ! তাই তো বেশিরভাগ ব্লগার ব্লগ বন্ধ করার কারনে ব্যাথা পাচ্ছে :(

দুনিয়ার লেখককুলকে গন্ডিভুক্ত আর গণ্ডিমুক্ত এ
দুভাগে ভাগ করা যায় । গণ্ডিভুক্তরা লেখার জন্য একটি কারণ কিংবা উসকানির প্রয়োজনীয়তা বোধ করেন।
অপরদিকে গণ্ডিমুক্ত লেখকগন কবি সাহিত্যিক টাইপের একটু স্বাধীনচেতা। তারা চলন্তগাড়িতেও লেখে
যান। হাঁটতে দৌড়াতে সাঁতার কাটতে, ঘুমাতে, ইয়ে করতে সবকিছুতেই তারা লেখে চলেন। কলম নিয়ে
অথবা কলম ছাড়া লিখেন। কমপিউটারে অথবা মুঠোফোনে লিখেন, সকল অবস্থায় তারা লেখে চলেন।
কিছু লেখা কালির অক্ষরে পায় প্রকাশ, কিছু লেখা থেকে যায় মস্তিষ্কে,তাই লেখা থেমে থাকে না ।
যাহোক লেখালেখির বিষয়টি স্বাভাবিক হলেই ভাল
- সুন্দর ভাবে লেখকদের ভাগ করেছেন এবার। কেউ লেখে একটু মাত্র বিষয়ের টোকায় আবার কেউ যা কিছু দেখেন তা নিয়ে লিখতে পারেন। বর্তমান প্রযুক্তির যুগে লেখার নানান মাধ্যমের সৃষ্টি হয়েছে। তার সুফল বা কুফল লেখককূলও ভোগ করছেন।

৩০ শে মে, ২০১৯ রাত ১১:২৬

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আপনার চমৎকার পয়েন্টগুলোকে নাম্বারিং করলামঃ
১।প্রিয় লেখকের বই পড়া, - প্রিয় লেখকের বই লিখতে অনুপ্রেরণা যোগাবে। লেখার কলাকৌশল শেখাবে।

২।চোখ-কান-নাক সচল রাখা, - চোখ কান নাক দিয়েই অভিজ্ঞতা সঞ্চার হবে।

৩।লেখার একটি ভাল উদ্দেশ্য থাকা, -সবকিছুরই একটা উদ্দেশ্য থাকে। একটা ভালো লেখা পাঠককে ভাবনার সাগরে নিয়ে যেতে পারে।

৪।লেখার অডিয়েন্স চিন্তায় রাখা, -সব টাইপের লেখা সবাই ভালোভাবে নেন না। তাই পাঠকের দিকটা এবং সমালোচনার কথা মাথায় রাখতে হবে। তবে সমালোচনার জন্য ভালো কাজের ন্যায় লেখা বন্ধ করা যাবে না। প্রতিবাদ করা দরকার হলে করতে হবে। মানুষকে জানাতে হবে।

৫।প্রতিদিন কিছু না কিছু লেখা, - যতই করিবে, ততই হাত পাকিবে। তাই দৈনন্দিন লেখার অভ্যাস ভালো।

৬।উপস্থাপনাটাও সহজতর করা, -লেখার গঠনশৈলী চমকপ্রদ এবং সহজ সরল হলেই বেশিরভাগ পাঠকের কাছে হৃদয়ঙ্গম করা সহজ হবে।

৭।পারলে লেখায় গুণী মানুষের উদ্ধৃতি দেয়া, - গুণজনের লেখা, কথা, আচরণ সবই ফলো করা ভালো। একটা ভালো উদ্ধৃতি লেখার জেল্লা হাজার গুণ বাড়াতে পারে।

৮।ধর্মীয় পুস্তক এবং ইতিহাস উভয়েরই নিজস্ব কিছু না কিছু তথ্য ও সত্য রয়েছে, যা না পড়লে জানার সুযোগ কমে যায়, লেখালেখির জন্য এ বিষয়টাও খেয়াল রাখা। - আমাদের চারপাশে অনেককিছু হয়। তাই কোনো একটা বিষয়কে বাদ দিয়ে লেখাটা ঠিক নয়। সত্যটিকে নিয়ে লেখা যায়। সাথে এসব পড়লে নিজের অভিজ্ঞতাও বাড়বে। এ প্রসঙ্গে সমরেশ মজুমদারের কথা মনে পড়লো। উনার রাজনৈতিক উপন্যাস কালবেলা - উত্তরাধিকার - কালপুরুষ - মৌষলকাল রাজনৈতিক হওয়া সত্ত্বেও সমান জনপ্রিয়। এখানে অনিমেষ নামক একজনের সম্পূর্ণ জীবন কাহিনি বর্নিত হয়েছে। যার জীবনটা রাজনীতির গেঁড়াকলে নষ্ট হয়ে যায়।


ঘুম বা মেজাজ যেকোনো কাজেই দরকার। সবসময় তো আর লেখালেখি হয় না। কেউ কেউ তো সকালে জানালার ধারে বসে লিখেন। হুমায়ুন আহমেদ তো ছোট টুলে বসে লিখতেন। আসলে এক্ষেত্রে মুডটাও সমান জরুরি ।


আমার এ সামান্য লেখায় আপনার এমন চমৎকার মন্তব্য পেয়ে মনটা নেচে উঠলো। পোস্টটা পড়া এবং এমন অসাধারণ মন্তব্য করার জন্য আপনাকে জানাই অশেষ কৃতজ্ঞতা ....

২৩| ৩০ শে মে, ২০১৯ ভোর ৪:৩৯

জাহিদ অনিক বলেছেন:
বিশ্ব কবি সংঘ থেকে সার্টিফিকেট নিন :D
এই সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য লবিং করার ব্যবস্থা করে দিতে পারেন?

৩০ শে মে, ২০১৯ সকাল ৮:৪৩

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: বালিশ লাগবে বালিশ :P

আপনাকে বিনামূল্যে একখানা কবিত্ব প্রদান করা হইলো :D

২৪| ৩০ শে মে, ২০১৯ ভোর ৫:১৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
তবে হ্যাঁ, জ্ঞানের বিশাল মহাসমুদ্রে অবগাহন করতে চাইলে প্রচুর ইংরেজি পড়তে হবে।
এর কোন বিকল্প নেই।

৩০ শে মে, ২০১৯ সকাল ৮:৪৫

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ইংরেজিতেই সাহিত্যের সেরা সেরা সম্পর্ক রচিত বা অনুদিত হয় বেশি। তবে বাংলায়ও কম নয় !

পড়ো পড়ো এবং পড়ো....


পুনরায় আসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)

২৫| ৩০ শে মে, ২০১৯ ভোর ৬:৪৭

দ্যা প্রেসিডেন্ট বলেছেন:
আচ্ছা,
আপনি মানুষ না কঙ্কাল?


৩০ শে মে, ২০১৯ সকাল ৮:৩৬

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: দুটোই। ঠিক আপনার মতো ;)

২৬| ৩০ শে মে, ২০১৯ সকাল ১১:১৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ভাইরে, অনুবাদ পড়ে আসল বইয়ের মজা পাবেন না।

৩০ শে মে, ২০১৯ সকাল ১১:১৯

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: অনুবাদ বলতে অন্য ভাষার লেখা ইংরেজিতে অনুবাদ হয় বেশি সেটা বুঝিয়েছি। যেমনঃ জাপানি লেখক হিরোকি মুরাকামির লেখা জাপানির পরে ইংরেজিতে অনুবাদ করা হয়। বাংলায় অনুবাদ বোঝাইনি। আশাকরি বুঝতে পেরেছেন :)

জাপানি না জানলে ইংরেজিতেই পড়তে হবে। নয়তো জাপানি ভাষা শিখতে হবে। না হয় বাংলা অনুবাদই শেষ সম্বল !


আর বাংলা সাহিত্যে নিজগুণে মানে সমৃদ্ধ !

২৭| ৩০ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১:৩৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আর্কিওপটেরিক্স ভাই,

খুব ভালো লেগেছে আপনার আজকের পোস্টটি।আমাদের মত নতুনদের কাছে পোস্টটি নিঃসন্দেহে অনুকরণীয় হয়ে থাকবে।++++

শুভকামনা জানবেন।

৩০ শে মে, ২০১৯ রাত ১১:৩২

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সুন্দর মতামতের জন্য মন আলো করা ভালোলাগা ....

শুভকামনা নিরন্তর :)

২৮| ৩০ শে মে, ২০১৯ দুপুর ২:২৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: লেখক বলেছেন: কিন্তু কি?
২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:৫১ ০

লেখক বলেছেন: পোস্টটা ভালো মতো না পড়ার জন্য সমুদ্রের স্রোতের ধ্বনির ন্যায় ভালোলাগা B-))


কিন্তু ব্যাফার হইতাছে , এত পড়লে লিখমু কখন B-)) :``>>
আর সমুদ্র আমার পছন্দ।

৩০ শে মে, ২০১৯ রাত ১১:৩৬

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: হাছা কইছেন আপুনি। কম পড়ার জন্যই আপনার কবিতার শিরোনামগুলো এতো সহজ ভাষায় হয় B-))

সমুদ্র আপনার পছন্দ তা তো আমি জানি B-))

আমার পছন্দ সবুজ, আকাশ আর পাহাড় :)

পুনরায় আসার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা :)

২৯| ৩০ শে মে, ২০১৯ দুপুর ২:২৭

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ভালো।
এনিমে দেখেন?

৩০ শে মে, ২০১৯ রাত ১১:৪৮

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ভালো হলেই ভালো B-))

দুনিয়ার বেশিরভাগ আন্ডারগ্রাউন্ড ফোরাম এবং ডার্ক ওয়েব সাইটের ব্যবহারকারীরা এনিমে দেখে। তাদের প্রোফাইল পিকচার হয় এনিমের কোনো এক চরিত্র। নিচে এক কুখ্যাত সাইটের এডমিনের প্রোফাইল পিকচার দিলামঃ


আর এনিমে, আমি দেখি নাকি B-))

৩০| ০১ লা জুন, ২০১৯ রাত ৯:৪৩

রাকু হাসান বলেছেন:

;) B-)) ...বলেন তো এই B-)) প্রিয় ইমোজি টা কার ;) ? হাহাহা ....দারুণ পোস্ট পড়ছি । কি আর কমু যামু গা ,হরে কমু নে ;) । মন্তব্য আর পোস্ট সবগুলোই ভালো লাগছে । সৃজনশীলতাও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় লেখালেখির জন্য । কথা বাড়ালাম না ।

০১ লা জুন, ২০১৯ রাত ৯:৫৮

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: কে জানে কার B-))

সৃজনশীলতাকে আমি কল্পনা বা নিজস্বতার মধ্যে ধরেছি। বাট ইয়াহ ইউ ক্যান টেক ইট এ্যাজ এ পয়েন্ট।

কথা বাড়ান না, দেখি কি হয় ;)

৩১| ০১ লা জুন, ২০১৯ রাত ১০:৫৪

রাকু হাসান বলেছেন:

হাহাহাহা ..হুর মিয়া কথা বাড়ামু ;) ,খিকজ :P
অনুবাদ করেন দেহি ,কেমন হারেন ;)
ਅਸੀਂ ਬਲੌਗਰ ਹਾਂ

০১ লা জুন, ২০১৯ রাত ১১:৩২

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: খিকজ B-))

অনুবাদ হারি না ;)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.