নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

একপক্ষে থেকেও নিরপেক্ষে হতে চাচ্ছেন আমাদের এক প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪

দেশের অবস্হা নিয়ে, সুপ্রিম কোর্টের কিসব লোকদের কি এক আলোচনা সভা হয়েছে; সেখানে আমাদের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ডা: বদরুদ্দোজা কথা বলেছেন; তিনি কয়েক ড্রাম তেল ঢেলে শেখ হাসিনাকে বলেছেন, শেখ হাসিনা যেন সংলাপের জন্য খালেদা জিয়াকে একটা ফোন করেন।

দেশের মানুষ ২ ভাগে বিভক্ত এখন; ডা: বদরুদ্দোজা কার দলে? নাকি উনি নিরপেক্ষ?



ডা: বদরুদ্দোজাকে প্রেসিডেন্ট বানায়েছিল খালেদা জিয়া, মানুষ বানায়নি; ফলে, আমাদের প্রেসিডেন্টদের প্রতি মানুষের কোন সন্মান নেই, কে এলো কে গেলো, খবর নেই; উনাকে সরায়ে দিয়েছে খালেদা জিয়া, মানুষ জানতেও চায়নি কেন, ব্যাপার কি! ডা: বদরুদ্দোজা খালেদা জিয়ার উপর ক্ষেপে নতুন পার্টি করলো। কিন্তু ২০১৩ সালে যখন দেশে খালেদা-জামাত-শিবির তান্ডব শুরু হলো ডা: সাহেব খালেদা জিয়াকে সাপোর্ট করলেন। এবার যখন অবরোধ শুরু হলো, তিনি গুলশান অফিসে গেয়ে দেখা করে আসলেন।



প্রেসিডেন্ট পদ থেকে সরায়ে দেয়ার পর, তিনি যদি অবসরে গিয়ে জাতির জন্য কাজ করতেন, তিনি আজ 'নিরপেক্ষ' ভুমিকায় থাকতেন। বর্তমানে, তিনি এক পার্টির সভাপতি, যিনি ২০১৩ সালে খালেদা জিয়াকে সাপোর্ট দিয়েছেন, যিনি এবার গুলশান অফিসে গিয়ে দেখা করে এসেছন, উনার তেল শেখ হাসিনা কি মাথায় ঢালবে, না পায়ে লাগাবে?



সেটা শেখ হাসিার ব্যাপার; আমি বলছি, মানুষের প্রজ্ঞা কত কম থাকলে সে এই ধরণের ভাবনা ভাবতে পারে: পক্ষে থেকেও নিরপেক্ষভাবে অ্নুরোধ করা যায়।



উনার অনুরোধ রাখা বা না রাখা সেটাও শেখ হাসিনার ব্যাপার। বাংলাদেশের মানুষের "এইচডিআই" অনুসারে বুঝা যায় যে, আমরা 'সংলাপ'এর মাধ্যমে আমাদের সমস্যা সমাধানের পর্যায়ে পৌছেছি; কিন্ত কিছু মানুষ আমাদের "এইচডিআই" এর মান নীচে নামিয়ে দিচ্ছে; সেই লিস্টের প্রথম ২ টি নাম হচ্ছে: খালেদা জিয়া, শেখ হাসিনা; তৃতীয় নামটা ডা: বদরুদ্দোজার থাকলে ভুল হবে না।











মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪

রামন বলেছেন:

সেই দিনগুলোতে কর্ম ব্যস্ততার জন্য রাজনীতি নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় পায়নি। তবে যতটুকু শুনেছি , ম্যাডাম ডক্টরকে তাড়িয়ে দেন নি, তিনি স্বেচ্ছায় চলে গিয়েছিলেন রাজপূত তারেক তার গায়ে হাত তুলেছিল বলে৷

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:

সেনা বাহিনীর ইনটেলিজেন্স ম্যাডামকে বলেছিল যে, পার্টিতে ডা: বদরুদ্দোজা ও উনার ছেলে মাহীর ওজন বেড়ে যাচ্ছে স্বয়ং খালেদা জিয়া ও তারেকের তুলনায়; সেটাই ম্যাডামকে ভাবিয়ে তুলেছিল।

২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১০

নিলু বলেছেন: ডাক্তার সাহেবের বিরুদ্ধে সংসদেও কথা উঠেছিলো এবং তিনি রাষ্ট্রপতির পদ থেকে বিতাড়িত হয়েছিলো ,

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


সংলাপের দরকার আছে; কিন্তু উনার থেকে প্রস্তাব এলে কেহ দাম দেবে না। প্রস্তাবকারীদের নিরপেক্ষ বা খুবই ওজনী লোক হতে হবে।

৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৫

নিলু বলেছেন: সংলাপ প্রস্তাব একটি সাজানো নাটক বলে মনে হয় , ঠিকই বলেছেন , ওজনবিহিন লোক আপোষ করতে পারে না , ধন্যবাদ

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনার সরকার মানুষকে রক্ষার করার সঠিক পদক্ষেপ নিচ্ছে না; জনবল নেই; ১৭ কোটীর জন্য দরকার ছিল ৩ লাখ পুলিশ, আছে ৮০ হাজার।

কিন্তু সরকার কাল ক্ষেপণকে কাজে লাগিয়ে জিতে যাচ্ছে; কোন দু:খে সে সংলাপে যাবে?

মানুষ মরছে, সরকার মানুষের টাকা থেকে কিছু ক্ষতিপুরণ দিয়ে দেবে, বেশ!

খালেদা জিয়া রাজনীতি না বুঝে ৩১ বছর মানুষের খারাপ করে, তার সুফল ভোগ করেছে, এবার বিদায় হওয়ার দরকার।

৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৯

নিলু বলেছেন: সঠিক মত / বুদ্ধি , ধন্যবাদ

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


সহমত, ভালো থাকুন

৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৯

এই আমি সেই আমি বলেছেন: ম্যাডাম অবরুদ্ব তাই উনি স্মব্যাথী হয়ে থর থর কান্না নিয়ে হাজির হলেন খালেদার সান্নিধ্যে । কিন্ত উনি ডাক্তার হয়েও একবার বার্ন ইউনিটে গেলেন না ।
উনি একবার বলুক তো দেখি হাসিনা একবার টেলিফোন করেছেন এবার খালেদা করুক । বলবেন না কারণ তাহলে তারেক জিয়া তাকে আবার দ্বিতীয় দফা থাবরাবেন এবং রেল লাইন দিয়ে দৌউরাবেন ।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:




রেল লাইনে উনি ল্যাজ তুলে দৌড়াচ্ছিলেন, সে ছবিটা এখনো মনে আছে।

এসব লোক, বাবা ও পরিবারের কারণে সমাজের মাথায় উঠেছিল; এদের প্রজ্ঞা নেই।

জাতি হিসেবে আমরা এখন যেখানে আছি, আমরা আলোচনার মাঝ দিয়ে জাতির জন্য ভালো করার পজিশনে আছি; তবে, সরকার ও খালেদা জিয়া সেখানে নেই।

৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৩

নিলু বলেছেন: একটি কথা আমরা জানি তা হোলও , যে জনগনের নেতা হয় , সে সবসময় জনগনের সুখ / দুক্ষের সাথে থাকে , তা তিনি ক্ষমতায় থাকুক না থাকুক , তবেই জনগন তার কাছ থেকে কিছু আসা করতে পারে । নতুবা তাদের বিপদের বন্ধু বলা যায় না বা জননেতা বলা যায় না ।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:

বাংগালীর মাঝে সেই উদাহরণ কেহ এখনো স্হাপন করেননি; ক্লিনটান, ড: আবদুল কালাম, মাহাথির, ব্রাজিলের লুলু সেই ধরণের উদাহরণ।

৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৪

প্রামানিক বলেছেন: ডাক্তার তো এখন ডাক্তারী করেন না এখন রাজনীতি করেন কাজেই তার কথায় উল্টাপাল্টা হওয়া অসম্ভব কিছু না। বাংলাদেশের রাজনীতিবিদদের যে চরিত্র উনি তাই ফলো করতেছেন। ধন্যবাদ পোষ্টের জন্য।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


না ডাক্তার, না রাজনীতিবিদ; কিন্তু প্রেসিডেন্ট; উনি কি করেছেন মানুষের জন্য?

৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: ভাল বলেছেন।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিএনপি'র ড: মইন খান যদি কোন সুনিদিস্ট প্রস্তাব নিয়ে কথা বলটে চায়; তখন হয়তো আলাপ হতে পারে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.