নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেখ হাসিনাই বাংলাদেশের আসল জেনারেল?

১০ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৪৮

বাংগালীরা সামন্য এসএসসি পরীক্ষা দিতে নকল করতো; মাদ্রাসায় পড়ালেখার একটা অংশ হলো নকল তৈরি করা; আজকাল, প্রশ্ন আউট করার পরও নকল করতে হয়; তা'হলে সেই বাংগালীরা জেনারেল জিয়ার দেশ চালনাকে 'বহুদলীয় গণতন্ত্র' বললে অবাক হওয়ার কোন কারণ থাকতে পারে না। আমি লজিক্যালী কিছু প্রমাণ না করে, ঢালাওভাবে বলতে চাই যে, জেনারেল জিয়া অবশ্যই স্বৈর-শাসন চালু করেছিলেন; পৃথিবীতে কোন জেনারেল, কোন কালে ক্ষমতা দখলের পর গণতন্ত্র চালু করেননি। ড: এমাজুদ্দিনের সার্টিফিকেটে বিভ্রাণ্ত হবেন না; ড: এমাজুদ্দিন সাহেব তারেক জিয়াকে বিচক্ষণ বলেছেন; উনি কোনটা মুরগী, কোনটা পাখী বুঝার অবস্হানে নেই। জেনারেল জিয়ার পথ ধরে জেনারেল এরশাদ এসেছিলেন; জিয়া ও এরশাদের গুরু ছিলেন আইয়ুবে খান; উনারা মহাত্মা গান্ধীর ভক্ত ছিলেন না।



আমার মতে, বাংলাদেশে আসল জেনারেল হচ্ছে শেখ হাসিনা; এবং মনে হয়, উনি জেনারেলদের চেয়ে এক র‌্যাংক উপরে আছেন; শেখ হাসিনাকে মাপতে হলে, আপনি জেনারেল এরশাদের কথাবার্তা ও ভাব গতি লক্ষ্য করুন; এরশাদ মিডিয়ায় যত ভাঁড়গিরি করুক না কেন, শেখ হাসিনার সামনা সামনি হলে, উনার সব ভুত পালায়ে যায়, উনি জেনারেলে পরিণত হন; এবং জানেন যে, একজন মার্শালের সামনে উনি দাঁড়ায়ে আছেন।



জেনারেল জিয়া জীবিত নেই; উনি থাকলে এরশাদ নামে কাউকে হয়তো বাংগালীরা চেনার সুযোগ পেতো না; তবে, জেনারেল জিয়ার অবস্হা এরশাদের সমান না হলেও কাছাকাছি হতো হয়তো।









মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৪৩

প্রামানিক বলেছেন: এরশাদ মিডিয়ায় যত ভাঁড়গিরি করুক না কেন, শেখ হাসিনার সামনা সামনি হলে, উনার সব ভুত পালায়ে যায়, উনি জেনারেলে পরিণত হন; এবং জানেন যে, একজন মার্শালের সামনে উনি দাঁড়ায়ে আছেন।

জেনারেল জিয়া জীবিত নেই; উনি থাকলে এরশাদ নামে কাউকে হয়তো বাংগালীরা চেনার সুযোগ পেতো না; তবে, জেনারেল জিয়ার অবস্হা এরশাদের সমান না হলেও কাছাকাছি হতো হয়তো।

ধন্যবাদ

১০ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যহীন স্বৈরতন্ত্র কি দিবে জাতিকে বুঝা যাচ্ছে না।

২| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১১

গরু গুরু বলেছেন: ফাটায়া দিলেন

১০ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা ও মানুষ ভুলে গেছে যে, আমরা আইয়ুবের স্বৈরতন্ত্রের বিপক্ষে লড়েছিলেম।

৩| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:২৩

আমার বাংলাদেশ স্বাধীন বলেছেন: মনে হচ্ছে নির্বাচনের প্রচারণা চালাচ্ছেন...................................। :((

যদি পাইন্না জাহাজের তলা খুলে সে জন্য কি...............................। X(

১০ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার আগমণের জন্য 'লেভেল প্লেইং গ্রাউন্ড' তৈরি করছি।

৪| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:২৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হুম| বিম্পির চেয়ে এই স্বৈরাশাসনই হোক আর যাই হোক ভাল

১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিএনপি'কে খালেদা জিয়া চোর, ডাকাত ও মাফিয়াদের দলে পরিণত করেছিল; এবার বোমাবাজদের নিয়ে এসেছে। ঐ মহিলাকে দল থেকে তাড়ানোর আগে বিএনপি রাজনীতি শুরু করার সুযোগ পাবে না

৫| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন: শিশু মরিয়ম পেট্রোল বোমে দগ্ধ হয়ে, ৩৫ দিন অমানুষিক কস্ট সহ্য করে, আজ মৃত্যু বরণ করলো; দোষী কে? প্রথম দোষী খালেদা জিয়া ও তার ২০ দলীয় জংগীরা, দ্বিতীয় দোষী হলো শেখ হাসিনার সরকার, ক্ষমতায় আঁকড়ায়ে বসে আছেন, নাগরিকদের রক্ষার তেমন চেস্টা নেই; শিশু মরিয়মকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে না পাঠানো; তৃতীয় হলাম আমরা, যারা ২ ডাকাত কোয়ালিশনকে মেনে নিয়ে এধরণের অপরাধ করতে সাহায্য করে চলেছি।

খালেদা জিয়া ৩৩ বছর বিএনপি'র সভাপতি থাকার পর, কোনভাবে কোন ধরণের 'গণতন্ত্রের' জন্য কোন ধরণের অবরোধের ডাক দিতে পারেন না। মহিলা নিজেই ৩৩ বছর বিএনপি'র সভাপতি পদে থেকে 'গণতন্ত্র'কে লাথি মেরেছেন; উনার পারিবারিক চুরি, ডাকাতী তো আছে।

ঠিক আছে, অবরোধ ফেল করেছে, হরতাল ফেল করেছে; কিন্তু পেট্রোল বোমা থামানোর সরকারের তাৎক্ষণিক কোন চেস্টা চোখে পরেনি; বরং ছাত্রলীগ ও যুবলীগের কান্ডে মনে হচ্ছে যে, খালেদা জিয়াকে অপবাদ দেয়ার জন্য তারাও বোমা মারতে পারে; কারণ, বোমাসহ তারা ধরা পড়েছে।

মরিয়মকে কমপক্ষে ভারতে পাঠানোর দরকার ছিলো; সরকার ১০ লাখ টাকা দেয়ার ঘোষনা দিয়েছিল, ১০ লাখ টাকায় উন্নত চিকিৎসা পাওয়া যেতো; মেয়েটা বাঁচতো। শেখ হাসিনা নিজে ক্ষকতায় থাকতে চাচ্ছে, কিন্তু মানুষকে বাঁচানোর জন্য কিছু করছে না।

সরকার যদি ব্যস্ত থাকে, স্বাস্হ্য মন্ত্রী নাসিম একাই সেই ব্যবস্হা নিতে পারতেন। প্রতিদিন নাসিম মিডিয়াতে গলাবাজি করে সময় কাটায়, কোন কাজ করে বলে মনে হয় না।

সবাই ব্যস্ত থাকলেও, পোড়াদের জন্য প্রেসিডেন্ট ব্যবস্হা নিতে পারতেন; কিন্তু উনি উনার চোখ দেখানোর জন্য লন্ডন গিয়ে বসে আছেন; এই বুড়ো চোখে আর কি দেখতে চায়?

আমাদের কথা কি বলবো, আমরা ভয়ে তটস্হ হয়ে বসে আছি; আমরা প্রতয়েকে নিজ প্রাণ বাঁচাতে ব্যস্ত; এটা জাতীয় চরিত্র; এটা থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য মনস্হির করতে হবে আমাদের।

৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন: খালেদা জিয়া ১২ ঘন্টার আনন্দ মিছিল চায়নি, তিনি বাধ্য হয়েছেন ১২ ঘন্টার বোমাবাজির বিরতি দিতে। ড: মইন খানসহ অন্য বুদ্ধিমান লোকদের উচিত, এই মহিলাকে জোরপুর্বক বাদ দিয়ে, পার্টিকে রাজনীতিতে ফিরায়ে আনা।

আমাদের ক্রিকেট টিমের বিজয়, কমপক্ষে ১২ ঘন্টার জন্য বোমাবাজি বন্ধ করতে বাধ্য করেছে খালেদা জিয়াকে; উনি বাধ্য হয়েছেন বোমাবাজদের ১২ ঘনটার ছুটি দিতে, ইচ্ছার বিপক্ষে তথাকথিত 'আনন্দ মিছিল' করতে; কারণ, না হয় আওয়ামী লীগ একাই সব আনন্দ দখল করতো, আমাদের দুস্ট রাজনীতি সবকিছুই দখলে নিতে চায়। দুস্ট আওয়ামীরাও ১২ ঘন্টার ছুটি পেলো, মনে হয়!

আমাদের ক্রিকেট টিমকে ধন্যবাদ; সাথে সাথে বৃটিশ টিমকেও ধন্যবাদ; এবং এটা সঠিক যে, এই ২ টি টিম জাতিসংঘ, ১০ বিদেশী দুত, ড: কামাল হোসেন, বা আমেরিকান ফরেন সেক্রেটারী থেকেও শক্তিশালী; ওদের কারো কথা খালেদা জিয়া শোনেননি। আসলে, ক্রিকেটে জয় কোকোর মৃ্ত্যুর চেয়ে শক্তিশালী, এসএসসি পরীক্ষার চেয়ে দামী খালেদা জিয়ার কাছে!

সবগুলো মিলিয়ে দেখেন, খালেদা জিয়ার জীবন, রাজনীতির প্যাটার্ণ, ফালু, তারেকের বিলিওনিয়ার হওয়া; খুব স হজেই বুঝা যাবে যে, এই মহিলা ৩২ বছর ডাকাতী ছাড়া কিছুই করেনি; এখন উনি মানসিক রোগী ছাড়া কেহ নন।

ঢাকা ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যানসেলর ড: এমাজ উদ্দিন এই মহিলাকে ও উনার ছেলে তারেককে বিচক্ষণ রাজনীতিবিদ বলে জাতিকে বিভ্রান্ত করেছে; ঢাকা ইউনিভার্সিটির শিক্ষক ড: খোন্দকার মোশারফ এই মহিলার অধীনে ডাকাতী করেছে; ড: মইন খান এই মহিলার অধীনে পঁচা রাজনীতির বোঝা টানছেন!

৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন: ড: মইন খানের গায়ে এখনো পেট্রোল বোমার গন্ধ লাগেনি; চুরি ডাকাতির অপবাদও নেই; তিনি কেন যে খালেদা জিয়ার মত চোর-ডাকাতের বোঝা টানছেন, বুঝা মুশকিল! আসলে, পুরো বিএনপি'তে এই লোকটা এখনও নিজকে রাজনীতিবিদ হিসেবে দাবী করতে পারেন; কিন্তু তিনি কেন খোকা, পিন্টু, তারেক, আলাল-দুলালদের সাথে অযথা সময় কাটাচ্ছেন কে জানে!

আওয়ামী লীগ থাকলে, বাংলাদেশে বিএনপি থাকার আর কোন দরকার নেই; বিএনপির কাছে নতুন কোন রাজনৈতিক ফরমুলা নেই, যা আওয়ামী লীগের কাছে নেই; আওয়ামী লীগ থেকে বিএনপি আলাদা শুধু একভাবে, যুদ্ধাপরাধীরা তাদের দোসর, যা ভয়ংকর খারাপ দিক।

৮| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩০

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ভালও লিখতেছেন, চালায় যান। জ্বালাময়ী বক্তব্যের দিকেই তাকাইয়া থাকে দেশ, কিছু করার ইচ্ছা বা বদলাবার ইচ্ছা এইদেশে অপ্রাসঙ্গিক আর অসম্ভব।

৯| ১৩ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন: মিঠাপুকুরে পেট্রোল বোমে ৯ বছরের একটা ছোট মেয়ে (নামটা ভুলে গেছি) পুড়ে কয়লা হয়ে গেছে; ১১ বছরের প্রতিবন্ধী বালক জাকির মারা গেছে পরিবারের অনুপস্হিতিতে, নিজের নাম ব্যতিত আর কিছুই বলতে পারেনি; পরিবার জানেনি যে, জাকির মারা গেছে; ৬ বছরের শিশু মিরিয়াম মরলো গতকাল, ৩৬ দিন কস্ট করে। এদের মৃত্যুর কারণ খালেদা জিয়া, রিজভী, সালাউদ্দিনরা ও সরকারের 'ধীরে চলো নীতি' (অথবা বিকল্প বোমাবাজি) । বোমাবাজদের কেহ হারিয়ে গেলে খোঁজার দরকার আছে? মোটেই দরকার নেই, জাতি উপকৃত হবে মাত্র!

গতকাল মৃত্যুদুত-সালাউদ্দিনকে নাকি আজ্রাইলেরা ধরে নিয়ে গেছে; ভালোই তো হলো; ওর খোঁজ করছে কে, কেন? এ সব মৃত্যুদুত এদেশে কার দরকার? ওর স্ত্রীর? আমার মনে হয় না।

সালাউদ্দিন কি মিঠাপুকুরের সেই মেয়েকে, জাকিরকে বা মিরিয়ামকে ফেরত আনতে পারবে, ফেরত দিতে পারবে? যদি না পারে, তাকে আমাদের কি দরকার? ভুলে যাও এসব মৃত্যুদুতদের; ওদের জন্ম ধ্বংসের জন্য!

এসব মৃত্যুদুতকে খোঁজার কোন দরকার নেই, যারা নিয়ে গেছে তারা জানে কেন নিয়েছে; যদি সালাউদ্দিনের তিরোধানের পর, আর কোন মিরিয়াামকে, জাকিরকে, বা মিঠাপুকুরের বালিকাকে মরতে না হয়; তা'হলে সালাউদ্দিন যেখানে গেছে, ওখানেই থাকুক; আমরা তাকে ভুলে যাবো, আমাদের জাকির, মিরিয়াম ও ৯ বছরের বালিকারা বেঁচে থাকুক।





১০| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন: খালেদা জিয়া রাজনীতি বুঝার কথা নয়, কোনদিন রাজনীতি বুঝার মত দক্ষতা উনার ছিলো না; উনার পার্টি চালায়েছে মিলিটারী, পাকিস্তানী এজেন্টরা ও দেশের চোর-ডাকাতেরা; দেশ চালায়েছে ব্যুরোক্রেটরা; উনার কাজ ছিলো টাকা আয় করা; ফালু, ছেলেদের, ভাই-বোনদের ব্যবসার নামে দখলবাজিতে সাহায্য করা।

এখন শেষকালে উনার দখলগুলো বেদখল করতে চাচ্ছে শেখ হাসিনা ও উনার লোকেরা; সীমিত সম্পদের দেশে তারেক, ফালু, সালমান, কর্ণেল ফারুক, জয়, শেখ সেলিমদের মাঝে গন্ডগোল হবেই। এবার একটু বেশী মেরুকরণ হচ্ছে; অবশ্য এক সময়ে ঠিক হয়ে যাবে; শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়ার গুরুরা চেস্টা করছে মিলায়ে দেয়ার জন্য।

আমরা পাকিস্তান, আফগানিস্তান, সিরিয়ার পথে এগুচ্ছি; মুশকিল হলো, আমাদের জনসংখ্যার ঘনত্ব দোযখের চেয়েও বেশী; ফলে, আমরা সমস্যার পড়লে সেটা সিরিয়া বা ইমেনেন থেকেও খারাপ হবে।

খালেদা জিয়া কিসব আন্দোলন ফান্দোলন চালিয়ে যাবার কথা বলেছে সাংবাদিকদের কাছে; আরও ভালো হতো যদি বলতো যে, তারেককে আসতে দিতে হবে, খালেদা জিয়ার সব মামলা তুলে নিতে হবে; তা'হলে ব্যাপারটা পরিস্কার হতো; তখন জাতি উনার জন্য কিছু করতে পারতো; সামনে গণতন্ত্রের কথা বলে, পেট্রোল বোমা মেরে কাজ হবে না।

সাংবাদিকদের কেহ উনাকে ব্যাপারটা খুলে বললে হতো যে, উনার দিন শেষ হয়ে গেছে, পেট্রোল বোমা মানুষের সয়ে গেছে, কোন কাজ হবে না; উনার উচিত, শেখ হাসিনার সাথে বুঝাপড়া করে, বোমা মারাটা বন্ধ করে আগের ব্য ব্যবসায় ফেরত যাওয়া।








১১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন: আওয়ামী লীগ থেকে ভালো রাজনীতির কথা বললে, আওয়ামী লীগ সেই ধরণের রাজনীতিবিদের থামায়ে দিতে পারেন; সেটার উদাহরণ হচ্ছে, মান্নার আটক। মান্না যে ধরণের ছাত্র রাজনীতি

আমার মতে, মান্না একজন রাজনৈতিক ক্লাউন; তবে, কোন অপরাধী কেহ নন; দেশের বর্তমান পরিস্হিতেতে, খোকার মত দুস্টদের সাথে টেলিফোনে কথা বলা ছিল বোকামী। কোনরূপ ষড়যন্ত্র করছে কিনা, সরকারী সংস্হা মান্না থেকে জানতে পারতো, তার সাথে এ ব্যাপারে কথা বলতে পারতো; কিন্তু তাকে আটকায়ে, দেশদ্রোহী মামলা দেয়ার অর্থ হলো, সরকারী দলের বাহিরে রাজনীতি করার অধিকার কারো থাকবে না।

১২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন: খালেদা জিয়ার নিযুক্ত প্রেসিডেন্ট ইয়াজুদ্দিন যদি 'নিরপেক্ষ তত্বাবদায়ক সরকার' এর প্রধান হয়ে থাকে, ইহা কি 'নিরপেক্ষ তত্বাবদায়ক সরকার'? খালেদা জিয়াই তত্বাবদায়ক সরকার'কে হত্যা করেছে; উনি যদি আবারও তত্বাবদায়ক সরকার' চান, ইহা কি যুক্তি সংগত? এরার তত্বাবদায়ক সরকার প্রধান কি ফালু হবেন?

খালেদা জিয়াকে রাজনীতিতে এনেছিল আমাদের মিলিটারী, পাকী মিলিটারী ও বিএনপি'র ষড়যন্ত্রকারীরা, উনার একটা গুণের জন্য, লোভ। লোভ ব্যতিত খালেদা জিয়ার অন্য কোন গুণ ছিল না; উনার স্বামীর মৃত্যুতে জেনারেল এরশাদের হাত ছিল; উনি তা বুঝার পর, এরশাদ উনাকে ২ টি সরকারী বাড়ী ও ক্যাশ ১০ লাখ টাকার ডিপোজিট দিয়ে উনার মুখ বন্ধ করে দিয়েছিল। সেই লোভ ফালু, তুহিন ও তারেককে করেছে বিলিওনিয়ার; কোকো, মামুন, সায়িদ ইসকান্দর, শামীম ইষকান্দর, চকোলেট আপাকে করেছে মিলিওনিয়ার।

প্রেসিডেন্ট ইয়াজুদ্দিনকে খালেদা জিয়া ও তারেক চাকরের মত ব্যবহার করতো; বেচারা ছিলেন বয়োবৃদ্ধ; তখন উনার কিছুই করার ছিলো না; ইয়াজুদ্দিনের মিলিটারী এ্যাটাচি উনার হয়ে সব কাজ করতেন।

২০০৭ সালের খালেদা-তারেকের নির্বাচনের প্যাটার্ণ দেখার পর, শেখ হাসিনা কি তত্বাবদায়ক সরকার'কে রাখতে পারে? হয়তো শেখ হাসিনা তত্বাবদায়ক সরকার ফিরায়ে আনবে, যদি সজীব ওয়াজেদ জয়কে তত্বাবদায়ক সরকার'এর প্রধান করা যায়।

ব্লগে যারা পোস্ট দেন যে, তত্বাবদায়ক সরকার আবারো ফিরায়ে আনা হোক; রাজনীতির মাঠে যারা তত্বাবদায়ক সরকার দাবী করছেন, তারা জানেন না যে, তত্বাবদায়ক সরকার প্রধান হওয়ার মতো লোক হয়তো বাংলাদেশে নেই! বাংলাদেশকে রাজনৈতিক দিক থেকে এমন অবস্হানে নেয়া হয়েছে যে, ১৭ কোটীর মাঝে একজন গ্রহনযোগ্য ব্যক্তিও পাওয়া যাবে না।



আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.