![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
বাংলাদশে যা চলছে, এটা রাজনীতির নতুন ভার্সন, বাংগাল রাজনীতি, সংক্ষেপে ষড়যন্ত্রের রাজনীতি। শেখ মুজিবর রহমানকে হত্যার ষড়যন্ত্রটা পরিবর্ধিত হয়ে রাজনীতিতে পরিণত হয়ে বর্তমান রূপ নিয়েছে। যাক, জিয়া ও এরশাদ মিলে ১৫ বছর চালানোর পর, উহা শেখ হাসিনার হাতে আসার কথা ছিল; কিন্তু ১৯৯১ সালে আমাদের মিলিটারী নির্বাচনের ফলাফল বদলায়ে, নিজেদের লোক খালেদা জিয়াকে ক্ষমতায় নিয়ে আসে। ২০০১ সালে, মিলিটারীর আরেক চালে শেখ হাসিনা পরাজিত হয়েছিল।
শেখ হাসিনা এখন জানে যে, মিলিটারীকে খেলতে দিলে শেখ হাসিনা ক্ষমতা হারাতে পারে; তাই চলে বলে, কৌশলে মিলিটারীকে কন্ট্রোলে রেখেছে শেখ হাসিনা। সুতারাং, খালেদা জিয়ার আর আসার সম্ভাবনা নেই।
খালেদা জিয়ার থিংক ট্যাংক, মিংক ট্যাংক ড: এমাজ উদ্দিন, মাহমুদুর রহমান ইত্যাদি শেখ হাসিনার কাছে গ্রাম্য মোড়লের চেয়ে বেশী কিছু নয়। শেখ হাসিনা এইসব ক্লাউনদের চালকে ডাল বানায়ে তাদের মাথায় ঢালছে। ড: এমাজ উদ্দিন, ড: বদিউল আলম ইত্যাদিরা সংলাপ সংলাপ করে মরে গেলেও শেখ হাসিনা সংলাপে যাবে না; কারণ, সে ক্লাউনদের এক পয়সা দাম দিতে চাচ্ছে না। সংলাপে হয়তো শেখা হাসিনা যাবে; কারণ, সংলাপে শেখ হাসিনাই লাভবান হবে। এখন সে যাচ্ছে না, কারণ সে দেখাতে চায় যে, সে এখন বস; যদি যায়, নিজ ইচ্ছায় যাবে।
খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে বিতাড়িত করতে চাচ্ছে না শেখ হাসিনা; এবং এই কারণেই গ্রেফতারের কাগজ কিছুতেই থানায় পৌঁছে না; খালেদা জিয়াকে গ্রেফতার করলে, কাউয়াও কা করবে না; শেখ হাসিান যদি আসলেই বিরক্ত হয়ে যায়, ম্যাডাম লাল ঘরের পানি খাবে।
শেখ হাসিনার এই বাংগাল রাজনীতি জাতিকে কোথায় নিচ্ছে? অবশ্যই পেছনে টেনে ধরে রেখেছে; তবে, খালেদা জিয়ার হিরোদের দেশ পাকীদের সমতুল্য হতে দেবে না। ভালো হতো, খালেদা জিয়ার অধ্যায় বন্ধ করে যদি শেখ হাসিনা জাতিকে আসল রাজনীতিতে নিয়ে যেতো; কিন্তু উনি কি আসল রাজনীতি বুঝেন, নাকি ড: এমাজুদ্দিনদের মত ভোটকেই রাজনীতি ভাবেন।
২৪ শে মার্চ, ২০১৫ ভোর ৫:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনা থাকতে হলে আমাদের থেকে কি মতামত নেবে?
খালেদা জিয়ার লিকেরা কি আদালটের অনুমতি নিয়ে পেট্রোল বোমা মারছে?
২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৩
নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: পজেটিভ নেগেটিভ ভিন্ন বিষয়,তবে আমার কাছে মনে হয় শুধু বাংলাদেশ নয়, শেখ হাসিনা বিশ্ব রাজনীতির গুরু হতেন যদি আমাদের দেশটার আয়তন বা অর্থনীতি মোটামুটি অস্ট্রেলিয়া বা জাপানের মত হত।তৃতীয় বিশ্বের ছোট্ট একটা দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে উনি যা দেখিয়েছেন তা সত্যি বিশ্বয়কর।
২৪ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
সমস্যা ওখানে, এটা অস্ট্রেলিয়া নয়; সীমিত সম্পদের দেশ; উনি সবকিছু কয়েকজনকে দিয়ে দিচ্ছেন।
৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ২:৫৯
মাসূদ রানা বলেছেন: খালেদা জিয়ার থিংক ট্যাংক, মিংক ট্যাংক ড: এমাজ উদ্দিন, মাহমুদুর রহমান ইত্যাদি শেখ হাসিনার কাছে গ্রাম্য মোড়লের চেয়ে বেশী কিছু নয়। শেখ হাসিনা এইসব ক্লাউনদের চালকে ডাল বানায়ে তাদের মাথায় ঢালছে।
সহমত ........... @চাঁদগাজী ভাই ।
খালেদা জিয়া নিজেও একপ্রকার ক্লাউন ............ মান্নান ভুইয়া, এম সাইফুর রহমানের বদৌলতে তা এতোদিন দৃশ্যমান না হলেও, তাদের অনুপস্থিতিতে এটা এখন পানির মত পরিষ্কার ........
২৫ শে মার্চ, ২০১৫ ভোর ৫:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
খালেদা জিয়ার হয়ে দেশ চালায়েছিল ব্যুরোক্রেটরা, ডাকাতীও করেছিল তারা; মান্নান ভুঁইয়ারা ব্যুরোক্রেটদের কিছুটা কন্ট্রোল করতো, এটুকুই।
বিএনপি'র দায়িত্ব যদি ড: মইন খান নেয়, তা'হলে পার্টি আবার রাজনীতির কথা ভাবতে পারবে।
৪| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৩:৫৫
অপ্রস্তুত সন্ন্যাসী বলেছেন: অসুস্থ রাজনীতি । মন্তব্য নিঃপ্রয়োজন ।
২৬ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
অসুস্হ মানুষেরা রাজনীতিতে
৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৫
চাঁদগাজী বলেছেন: দেশের তথাকথিত 'বিশিস্ট নাগরিক' ড: এমাজুদ্দিন, গণ স্বাস্হ্য কেন্দ্রের ডা: জাফর উল্লাহ বিএনপি'র সালাহ উদ্দিনের জন্য সাংবাদিক সন্মলনে কথা বলছে, বিবৃতি দিচ্ছে, লিখছে; তারা সরকারকে দোষারূপ করছে সালাহ উদ্দিনকে খুঁজে বের করতে না পারায়, কিংবা সরকার নিজেই জড়িত আছে বলে।
সালাহ উদ্দিনের বিচার হওয়ার দরকার ছিল; তার হরতাল ঘোষনার সময়-কালের মাঝে কমপক্ষে ৪০/৫০ দগ্ধ হয়েছে, ২০ বিলয়ন ডলারের সমপরিমাণ ক্ষতি হয়েছে।
আমাদের 'বিশিস্ট নাগরিক' ড: এমাজুদ্দিন, গণ স্বাস্হ্য কেন্দ্রের ডা: জাফর উল্লাহ কখনো শিশু মিরিয়াম, জাকির, কিংবা মিঠা পুকুরে নিহত ৯ বছরের মেয়ের মৃত্যু নিয়ে কিছুই বলেনি; এগুলো মানুষ নয়, এগুলো আগাছা।
১৯৪৭ সালের পর, ভারত থেকে যারা ততকালীন পুর্ব পাকিস্তানে এসেছিল, তাদের কাছে ভারত ছিল এক বিভিষিকা। তারা মনে করতো পাকিস্তানই একদিন ভারতকে শায়েস্তা করবে; পাকিস্তান ভেংগে বাংলাদেশ হোক তারা চায়নি; তাদের মনের ক্ষোভ রয়ে গেছে; ড: এমাজুদ্দিন তাদেরই একজন, এই লোক কখনো বাংলাদেশকে ভালোবাসে না।
ডা: জাফর উল্লাহ ছিল এক অগ্নিস্ফুলিংগ, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে ছিলেন লন্ডনে; নিজের পড়ালেখা ফেলে চলে আষেন মানুষের সেবায়; ভারতের শরণার্থী শিবিরে মানুষকে সুস্হ করার কাজ করেছেন স্বাধীনতা অবধি। স্বাধীনতার পর, সরকার উনাকে যায়গা জমি দেন, গণস্বাস্বাস্হ্য কেন্দ্র গড়তে সাহায্য করেন; উনি দেশের ঔষধ ব্যবস্হাপনায় অবদান রাখেন। কিন্তু আমেরিকান ডলারে মিলিওনিয়ার হয়ে যান, এলিট হয়ে যান; ভুলে যান মিরিয়াম, জাকির ও মিঠাপুরের ৯ বছরের মেয়েকে; উনার জগতে এখন সালাহ উদ্দিনরা।
ব্লগে জাকিরের উপর একটা পোস্ট এসেছিল, শিশু মিরিয়ামের উপর পোস্ট আসেনি, কেহ লেখেনি মিঠাপুকুরের ৯ বছরের মেয়েকে নিয়ে; কিন্তু মৃত্যুদুত সালাহ উদ্দিনকে নিয়ে অনেক পোস্ট এসেছে; দেশ ভরে গেছে আগাছায়।
৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:০৮
অপ্রস্তুত সন্ন্যাসী বলেছেন: হুম, ঠিক বলেছেন । অসুস্থ মানুষেরা রাজনীতিতে ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে মার্চ, ২০১৫ ভোর ৫:২৭
বাড্ডা ঢাকা বলেছেন: একদম তিক কইছেন । বি এন পি জামায়েত না না এদেশ হাসিনায় ক্ষমতায় থাকুক সারা জীবন ।