নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ড: এমাজুদ্দিন সাহেব 'ভুমিদস্যু' মির্জা আব্বাসের জন্য ভোট চান?

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৬

ঢাকা ইউনিভার্সিটি, বুয়েট, বা জাহাংগীর নগর ইউনিভার্সিটির কোন শিক্ষকের জন্য নয়, কোন পিএইচডি'র জন্য নয়, আমাদের জাতীয় 'ভুমিদস্যু' মির্জা আব্বাসের জন্য ভোট চাচ্ছেন আমাদের প্রাক্তন ভাইস চ্যানচেলর ড: এমাজুদ্দিন; উনি 'আদর্শ ঢাকা'র আহবায়ক!



মানুষের ভাবনা শক্তির কতটুকু অধপতন ঘটলে, একজন পিএইচডি প্রাক্তন শিক্ষক হয়ে, মির্জা আব্বাস, খোকন, আনিসুল বা তারিথের জন্য ভোট চাইতে পারে?



আব্বাস, তারিথ, খোকন, আনিসুলের জন্য ভোট চাওয়ার লোকের অভাব নেই; ওদের পক্ষে ওদের টাকা আছে; ওদের পক্ষে সালমান রহমান, কর্ণেল ফারুক, ব্রিগেডিয়ার হান্নান, খালেদা জিয়া আছে; কিন্তু ড: এমাজুদ্দিন কেন? শিক্ষিত, সৎ, দক্ষদের পক্ষে উনার থাকার কথা; এই লোকের পিইএচডি'র কোন মুল্য নেই, এই ব্যাটা মির্জা আব্বাসেরও থেকেও ছোট লোক।



ড: এমাজুদ্দিন বলেছেন যে, 'সুস্ঠু' নির্বাচন হলে মির্জা আব্বাস জয়ী হবে; মির্জা আব্বাস জয়ী হওয়ার জন্য কি শেখ হাসিনা ভোট দিয়েছে? মির্জা আব্বাস যাতে জয়ী না হয়, সেই ব্যবস্হা অবশ্যই নিবে শেখ হাসিনা; অর্থাৎ নির্বাচনকে সুস্ঠু রাখা ঠিক হবে না। ভুমি দস্যুকে নির্বাচিত করতে নির্বাচনকে সুস্ঠু করতে হবে? নির্বাচন এমনভাবে হতে হবে, যাতে কোন ডাকাত নির্বাচিত না হয়; সেটা হলো নির্বাচন বন্ধ করা।



ড: এমাজুদ্দিনরা পিএইডি হয়ে লাভ নেই, এরা চোর ডাকাতের সেবাদাস মাত্র।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৫

সাদী ফেরদৌস বলেছেন: কিন্তু ড: এমাজুদ্দিন কেন? শিক্ষিত, সৎ, দক্ষদের পক্ষে উনার থাকার কথা;

হাসাইলেন আংকেল , এমাজুদ্দিনের যে কাজ উনি সেটাই করছেন । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভি সি হবার কোন যোগ্যতাই তার ছিল না , উনি ছিলেন বি এন পির ভাড়া করা বুদ্ধিজীবী ।উনি আগেও বি এন পির ছিলেন , এখনো আছেন । তাদের পক্ষে ভোট চাইবেন , এটাই স্বাভাবিক ।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


এসব ইডিয়ট পিএিচডিরা বাকী শিক্ষিতদের লেভেলকে নীচে নামিয়ে এনেছে; এদের মুখে লাগাম লাগিয়ে ঘোড়ায় পরিণত করার দরকার।

২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২

ইমরুল_কায়েস বলেছেন: অদ্ভুত নিরপেক্ষতার চেষ্টা। ভাই সুশীল হয়ে গেলেন যে। আমজনতার সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে :( :( :( :( :(

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি আম-জনতার কেহ নন; আপনি তাদের থেকে নীচের লেভেলের।

৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৫৩

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
ড: এমাজুদ্দিন সাহেব 'ভুমিদস্যু' মির্জা আব্বাসের জন্য ভোট চান?




এ লোকটাকে জানি ও চিনি, এ লোক হলো সুবিধাবাদি ও জ্ঞানপাপী ।
এ সমস্ত জ্ঞানপাপী বিলীন হোক কামনা করি ।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনার লেখা সব সময় পড়ি, জ্ঞানী বলে মনে হয়নি; বেশীর ভাগ ব্লগার উনার থেকে ভালো ভাবেন ও লিখেন।

৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:১০

ফাহাদ ইবনে মুরতাযা বলেছেন: ভাই, আপনাদের কয়টা কইরা পি.এইচ.ডি আসে?? এমন একজনরে নিয়া কথা বলতেসেন যার ধারে কাছে আসার যোগ্যতা নাই। অন্তত বয়সের দিক দিয়া চিন্তা কইরাও তো আরেকটু সংযমী হইতে পারতেন। আফসোস!

"ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভি সি হবার কোন যোগ্যতাই তার ছিল না"
এখনকার ভিসির তো খুব যোগ্যতা আসে, তাই না!!

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখনকার ভিসি যোগ্য নন; সেজন্য ঢাকা ইউনিভার্সিটি সন্ত্রাের কেন্দ্র হয়ে গেছে; ড: এমাজুদ্দিন অযোহ্য লোক।

৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:১২

ফাহাদ ইবনে মুরতাযা বলেছেন: যোগ্যতা আর ঠিক বেঠিক এর হিসাব করার ক্ষমতা খালি হাম্বালিগের দালালদের!!

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



যোগ্যতাহীন কিছু মানুষ বাংলাদেশের মানুষকে ভুল পথে নিয়ে গেছে; আপনি ড: এমাজুদ্দিন সাহেবের মত দুস্টদের সৃস্ট ভ্রান্ত পথে ঘুরছেন, মনে হচ্ছে!

৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন: ৯১ দিনের তান্ডবে ১৫০ জনের দগ্ধ হয়ে মৃত্যু, ২০০ জন দগ্ধ হয়ে পংগু হয়েছে ; সম্পদের কথা থাক; প্রতিটি মৃত্যুর জন্য 'হুকুমের আসামী' হিসেবে, প্রতিটি পরিবার থেকে ও এটর্নী জেনারেলের অফিস থেকে খালেদা জিয়ার বিপক্ষে মামলা হওয়ার কথা, প্রতিটি পংগু মানুষের পক্ষ থেকে মামলা হওয়ার কথা; কোন মামলাই হয়নি খালেদা জিয়ার বিপক্ষে; অথচ শেখ হাসিনা থেকে শুরু করে ছাত্রলীগের মফিজও বলেছে যে, খালেদা জিয়াকে 'হুকুমের' আসামী করা হবে।

শেখ হাসিনার সরকার ১৫০ মৃত মানুষের সাথে, ২০০ জন পংগু মানুষের সাথে প্রতারণা করেছে; বলেছিল মামলা হবে, হয়নি। পরিবারগুলো সঠিক ক্ষতিপুরণ পাবে না, সঠিক বিচার পাবে না। শেখ হাসিনা মৃতদের পরিবারদের ও পংগুদের কিছু সাহায্য করছে; মানুষের টাকা দিয়ে!

বোমা মারলো কে, কার টাকা দিয়ে ক্ষতিপুরণ দেয়া হচ্ছে? ঠিক আছে, প্রাথমিকভাবে, সরকার মানুষের টাকা থেকে টাকা দিতে পারে; কিন্তু দোষীদের থেকে সেই টাকা সিভিল স্যু'এর মাধ্যমে আদায় করতে হবে; তার কোনটাই শেখ হাসিনা করছে না।

৯১ দিন তান্ডব ঘটানোর পর, খালেদা জিয়া মুক্ত বিহংগের মত ভোট করে বেড়াচ্ছে; তার মনে ৩৫০ পরিবার থেকে কোন ভয়-ভীতি নেই; কিভাবে সম্ভব?

সম্ভব, কারণ শেখ হাসিনা খেলছে; শেখ হাসিনার খুবই দরকার যে, খালেদা জিয়া যেন বিএনপি চালায়; খালেদা জিয়া যেন বড়দলের নিয়ন্ত্রণ না হারায়। এটা এক ভয়ংকর বড় ধরণের ষড়যন্ত্রের অংশ।

৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন: শেখ হাসিনাকে কারসাজিমুক্ত নির্বাচন করতেই হবে

শেখ হাসিনা ভুলের পর ভুল করে টিকে যাচ্ছে; কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, আজীবন তা ঘটবে! খালেদা জিয়ার তান্ডব থামানোর জন্য ভোট দেয়াটা ভুল হয়েছে; ৯১ দিনের পর, হয়তো আরো ৩১ দিন অপেক্ষা করলে খালেদা জিয়া নিজেই ওমরাহ করতে চলে যেতো। মেয়র ভোটের সময় হয়েছিলো, তান্ডব নিজের থেকে থামলে ভোট দিলে সঠিক হতো।

ভোটের ২য় ভুল হলো খারাপ লোকদের নমিনেশন দেয়া; হাতে যখন বড় লাঠি আছে, তখন খেলার সময়; দেশের বরেন্য ৩ জন লোককে নমিনেশন দেয়ার দরকার ছিল: ড: কামালকে নমিনেশন দেয়ার দরকার ছিল; ড: বদিউল আলমা, ড: আকবর আলীকে নমিনেশন দেয়ার দরকার ছিল; মানুষ ভোট না দিলে, মানুষকে লাঠি দেখানো যেতো।

যাক, এখন ৩য় ভুল হবে, যদি ভোটে কারসাজি হয়; পরিস্কার ভোট হোক; আমিসুল বা খোকন হলে যা হবে, আব্বাস হলে মোটেই খারাপ হবে না; মানুষের আস্হা আসবে শেখ হাসিনার উপর।

শেখ হাসিনার উচিত হবে, ছাত্রলীগ, যুবলীগকে হুশিয়ার করে দেয়া, তারা যেন ভোট কেন্দ্র থেকে দুরে থাকে; মানুষ যেন ভোট দিতে পারে।

শেখ হাসিনার উপর কিছু মানুষের ক্ষোভ আছে, তারা যদি সঠিকভাবে ভোট দিতে পারে, তাদের ক্ষোভ কমে আসবে; মেয়র ফয়র কিছুই না, আসল হলো বড় লাঠি; গ্রেনেড ঠেকাতে বড় লাথি ঠিক রাখতে হবে। সব ভোট নিয়ে টানাটানি করলে শক্তিও ক্ষয় হবে, এবং মানুষের ক্ষোভ বাড়বে; মানুষের ক্ষোভ কমানোর দরকার।

আব্বাস হলে আওয়ামীদের পোয়া বারো হবে; আব্বাস ডাকাতী করলে ভাগযোগ করে নেয়: ফালু, খোকা, পিন্টু, হাজী সেলিম সবাই আব্বাসের সৃস্টি; ফলে, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের হতাশ হওয়ার কিছুই নেই।

শেখ হাসিনা উনার এডভাইজারদের কথা শোনেন না; কারণ, ঐসব এডভাইজারেরা বুদ্ধিতে হাসিনার কাছে টোাকাই থেকে কম গুরুত্বপুর্ন; কিন্তু জনতার ইচ্ছা বুঝতে হবে, জনতার উপদেশ শুনতে হবে; জনতা বুদ্ধিমান।

৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬

িবর্ন জামান বলেছেন: পি.এইচ.ডি টা তো ডিগ্রি ওটা তো আর চরিত্র দেইখা দেয় না।

৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৮

ফাহাদ ইবনে মুরতাযা বলেছেন: @বর্ন জামান, চরিত্র দেইখা না দিলেও , যারা পায় তাদের কিন্তু একটা চরিত্র থাকা লাগে, যে কেউ পায় না!!

ধরেন আমাদের জননেত্রি ও মাননীয় পরধান মন্ত্রির কথা, আতগুলা ডিগ্রি কিন্তু চরিত্র আসে দেইখাই পাইসে!!! B-)

১০| ০৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন: মৃত ছেলের সৎকারের চেয়ে নির্বাচন যার কাছে বড়, তার মানসিক অবস্হা নিয়ে ভাবার দরকার আছে। খালেদা জিয়া হরতাল তুলে নিয়েছে, অবরোধও হয়তো তুলে নিয়েছে সিটি নির্বাচনের জন্য; কিন্তু কোকোর সৎকারের সময় অবরোধ তোলা হয়নি; অবরোধ না তোলাতে, কোকোর মৃতদেহ বাসায় নেয়নি; বিএনপি অফিস থেকে সৎকারের জন্য কবরস্হানে।

কোকোর প্রতি ভয়ানক অসন্মান দেখায়েছে কোকোর মা; এটা অস্বাভাবিক; যারা এই মহিলাকে বিভ্রান্ত করে, এই ধরণের পদক্ষেপ নিতে সহায়তা করেছে, তারা ক্রিমিনাল।

জিয়ার এই ছেলেটির মানসিক সমস্যা ছিল; পরিবারে সে অনেকটা পরিত্যক্ত ছিল; তার একটা আশ্রয় ছিল মা। তার মা এই ছেলের সমস্যাকে দাম দেয়নি কোনদিন; সামর্থ পরিবারের ছেলে হিসেবে, কোকোকে মা ভালো জীবন দিতে পারতো; খালেদা জিয়া সেই সব পদক্ষােপ নেয়নি।

সর্বশেষ ঘটনা ছিল, খালেদা জিয়া যখন বিএনপি অফিসে থাকার শুরু করলো, কোকো সেটাকে বুঝতে পারেনি; কোকোর ধারণা, তার মা ভয়ানক বিপদে পড়ে বাধ্য হয়ে অফিসে বাস করছে। তার হার্ট এটাকের মুল কারণ ছিল মাকে নিয়ে ভয়ানক দুচিন্তা।

কোকোকে সুস্হ রাখাারর জন্য খালেদা জিয়াকে নিজের বাসায় ফেরত যাবার দরকার ছিল; খাালেদা জিয়া ছেলেটার প্রতি ভয়ংকর অন্যায় করেছে।

কোকোর মৃতদেহকে ঘরে না নেয়া ছিল একজন মায়ের শেষ অবহেলা; কোকো দেখেনি সে কিভাবে অবহেলিত হয়েছে; বাংলাদেশ দেখেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.