নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সজীব ওয়াজেদ জয়ের আবিস্কার, বাংগালী জাতির ডেফিনেশন

০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:০৭

চট্টগ্রামের প্রবাদ, "হালে হাঁটেনা গরু কুইজ্জা খাইবার যম", যেই গরু হাল টানতে পারে না, সেইটা আবার ঘাস বেশী খায়; এই প্রবাদটা কি আগেও ছিল, নাকি সজীব ওয়াজেদ জয় "কম্প্যুটার বৈ জ্ঞানিক" হওয়ার পর চালু হয়েছে?



জয় মুখ খুললেই বেকূবী কথা বুদবুদের মত বের হতে থাকে; শেখ হাসিনার উচিত উহার মুখে "কামৈর"(বাঁশের তৈরী ছোট টুকরীর মতো, গরূর মুখে লাগায়, যাতে হাল টানার সময় ঘাস না খেতে পারে) লাগানো, যাতে উহা কথা বলতে না পারে। আসলে, শেখ হাসিনা নিজেই সমস্যা, উনার স্বভাব পেয়েছে ছেলে; বাবার স্বভাবটা পেলে কাজ হতো!



"জয় বাংলা শ্লোগানটি জয়ের খুব পছন্দের; হয়তো উহাতে "জয়" শব্দটা থাকার কারণে; উনি বলছেন যে, "যারা জয় বাংলা বলতে ভয় পায়, তারা বাংগালী নয়"; আরে বেকুব শ্লোগান আসে যায়, সময়ের সাথে সবকিছু বদলায়; শুধু বেকুবদের ভাবনা বদলায় না।



"জয় বাংলা শ্লোগানটি ১৯৭০ সালে ব্যালেটের আকার ধারণ করে; ১৯৭১ সালের 'অসহযোগ আন্দোলনের' সময় উহা প্রতিবাদে পরিণত হয়; যুদ্ধের সময় উহা অস্ত্রে পরিণত হয়; ১৬ই ডিসেম্বরে সেটা বিজয়ে পরিণত হয়; ১৯৭২ সালে সেটা আওয়ামী লীগে পরিণত হয়; আজকে সেটার কোন দাম নেই।



জয়ের জন্মের আগে "জয় বাংলা" এসেছিল বাংগালীর মুখে; জয়ের রাজনীতির সময় উহা হয়তো বিলুপ্ত হবে।

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:১২

এস আলভী বলেছেন: অনেক প্রতিক্ষার পর ফ্রন্টপেইজ একসেস দেওয়ায় ব্লগ কর্তৃপক্ষকে গভীর কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

আপনার লেখায় আমি আজ প্রথম মন্তব্য করার সুযোগ পেয়ে গর্ব বোধ করছি।
নতুন ব্লগার হিসাবে আপনার সহযোগিতা কামনা করছি। ধন্যবাদ।

০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:

স্বাগতম ও শিভেচ্ছা।
লিখুন, আমি আপনার পাঠক।

২| ০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:০৭

হাবিবুর রাহমান বাদল বলেছেন: সত্য কথা বলেছেন পোলাডা মায়ের মতই বাচাল ও মিথ্যাবাদী। আর জয় বাংলা শ্লোগানটি এখন আওয়ামী লীগের সম্পত্তি।

০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


পোলাডার মগজ কম; তাই বুঝে না যে, "জয় বাংলা" শ্লোগানের কি হয়েছে, কেন হয়েছে!

৩| ০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:১৪

নতুন বলেছেন: জয়ের জন্মের আগে "জয় বাংলা" এসেছিল বাংগালীর মুখে; জয়ের রাজনীতির সময় উহা হয়তো বিলুপ্ত হবে।


লেবু বেশি কচলালে তিতা লাগে সেটা বোঝার বয়স তিনার হয় নাই... তাই জনগনকে এখনো পাবলিকই ভাবে...

জনগন শ্লোগান তৌরি করে.... জয় বাংলা বলে বাংগালী হতে হবে এমন ভাবা বোকামী...

০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ড: ওয়াজেদের ঘরে পুরোপুরি এক ইডিয়ট জন্মেছে; শেখ হাসিনা না থাকলে এটা জীবনে েকটা চাকুরীও যোগাড় করতে পারবে না।

৪| ০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১:২০

প্রামানিক বলেছেন: ভাই কামৈর এখন আমাদের মুখে। কাজেই কথা কমুনা।

০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার মনে হয়, আমরা চাইলে শেখ হাসিনার সাথে কথা বলটে পারবো; বাকীগুলো সমস্যা।

৫| ০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১:৪২

চাঁনপুইরা বলেছেন: জনাব লেখক, আপনি আসলে কি, অথবা কে ?
প্রশ্নের কারন - আমার জীবনে এই প্রথম দেখলাম যে একই ব্যক্তি প্রচণ্ড ভাবে আওয়ামী বিরোধীদের সমালোচক ,প্রায়শই যৌক্তিক বা অযৌক্তিক ভাবে বর্তমান হাসিনা সরকারের বেশ কিছু অন্যায় কাজের সমর্থক, আবার এখন এই মুহূর্তে হাসিনা তনয়ের সমালোচক। এরকম টা অন্তত আমাদের দেশের হাস্যকর রাজনৈতিক কালচারের সাথে বেমানান, অর্থাৎ প্রায় সবাই দেখি তার সমরথন কারী দলের বা নেত্রিত্তের ভুলের নির্লজ্জ সমর্থন কারী , যৌক্তিক ভাবে হলেও নিজ দলের বা নেতা নেত্রী দের সমালোচনা করাকে পরিহার করে চলা টাই এদের কাছে বাহাদুরি।

০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ২:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি এ দেশের ১৭ কোটীর একজন।

৬| ০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:০০

চাঁদগাজী বলেছেন: মোদী চাচ্ছে, বাংলাদেশ ভালো করুক

বাংলাদেশের সাথে 'সীমান্ত চুক্তি' করার ক্ষমতা পেতে যাচ্ছে ভারতের ভারতের রাজ্য সরকারগুলো; ভারতের লোক সভায় ও রাজ্য সভায় বিল পাশ হয়েছে, চুক্তি করার ক্ষমতা দিয়ে আইন হবে; আশাকরি চুক্তিও হবে; ৫০/৬০ হাজার মানুষের চলাচল সুবিধা হবে; মুল ভুখন্ডের সাথে যুক্ত হবে; এটাই চাওয়া পাওয়া, এটাই আনন্দ; তারপর? তারপর ১৭ কোটীর সাথে সব সমস্যায় ভুগবে তারা, আসল সমস্যার সন্মুখীন হবে।

মোদী ভারতের মৌলবাদীদের সমর্থন পেয়ে ক্ষমতায় এসেছে; সে ভারতকে মৌলবাদী দেশ করার কথা বলছে না; সে বলছে অর্থনীতি উন্নয়নের কথা, সেই পথেই সে এগুচ্ছে। সব মৌলবাদীরা চায় যে, ধর্মীয় পুস্তক অনুসারে দেশ চলবে; শাসনতন্ত্র হবে ধর্মীয় পুস্তক অনুসারে; মোদীর দল সেটা চাচ্ছে না, সেটা বলছে না।

ভারত সরকার সর্বশেষ টেকনোলোজী নিজে এগুচ্ছে; ধর্মীয়দের নতুন জীবনের সাথে তাল মিলাতে হবে; সরকার বা জাতী ধর্মের সাথে তাল মিলাতে যাবে না।

ভারতের অর্থনীতি ক্যাপিটেলিস্ট পদ্ধতিটে এগুচ্ছে; সেজন্য তাদের উন্নয়ন ধীর, ও প্রচুর দুর্নীতপুর্ণ; কিন্তু উপ-মহাদেশে তারাই সবচেয়ে ালো করেছে।

মোদীর সময়ে বাংলাদেশ ভারতের সাথে পানি সমস্যাও সমাধান করতে সমর্থ হওয়ার কথা; এবং পরস্পরের সহযোগীয় অনেক বাণিজ্য গড়তে তুলটে পারবে।

শেখ হাসিনার বিরাট সময় নস্ট হয়ে যাচ্ছে খালেদা জিয়াকে ও মৌলবাদকে কন্ট্রোল করতে গিয়ে; দেশের ভেতরের সমস্যা সমাধান করতে যদি পুরো সময় চলে যায়, অর্থনীতির জন্য সময় আসবে কোথা থেকে?

৭| ০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:৩৬

চাঁনপুইরা বলেছেন: আমরা অনেকেই স্বাধীনতার পরের প্রজন্ম, এরশাদের ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার সময়কালে স্কুলের গণ্ডি পেরিয়ে কলেজে পদার্পণ। চারিদিকে তখন দেশ ২য় বারের মত স্বাধীন এইরকম একটা আমেজ সবার কথায়, আলচনায় ; যার ছিটে ফোটা কিছু প্রভাব পড়েছিল আমার এই কৈশোরত্তীর্ণ মনেও। পরিবর্তনের আশায়, নতুন কিছু স্বপ্নের আশায় জনগণ ভোট দিল – ক্ষমতাসীন হল প্রধানতম রাজনৈতিক দলের একটি, এবং বছর কাল অতিক্রান্ত না হতেই আম জনতার আমার ও সপ্ন ভঙ্গের শুরু। ইতোমধ্যে ভোটারও হয়ে গেছি, আর তাই অনেকের মত আমিও- যারা প্রতিজ্ঞা বদ্ধ নয়, যে কোন অবস্থায় কোন নির্দিষ্ট মার্কাকে ভোট দিবে- অপেক্ষা করছিলাম ভুল শুধরানোর। হলও তাই, এর পরের নির্বাচনে ক্ষমতায় আসল সেই দল যাদের হাত ধরে এই দেশ সত্যিকারের স্বাধীন হয়ে ছিল। কিন্তু হায় , চরম হতাশ হলাম আগের বারের চেয়েও দ্রুত ,কারন প্রত্যাশাটা ছিল আগের বারের চেয়ে ও বেশী। সময়কালটা ১৯৯৮-৯৯ অর্থাৎ ততকালিন ক্ষমতাসীনদের শেষের দিকের, আর আমজনতা ও প্রস্তুত আগের সরকারের (১৯৯১-১৯৯৬) মত এই সরকারকে (১৯৯৬-২০০১) উচিৎ শিক্ষা দেয়ার জন্য । সব কিছু মিলেয়ে চরম হতাশ, কারন বুঝতেই পারতেছি কি আর হবে, বরং আগের বারের দুহশাসক আর অপশাসন কারীরা নতুন করে কুকর্ম করার লাইচেন্স পেতে যাচ্ছে। কারন পুরনো অপরাধিরা পুনরনিরবাচিত হওয়া মানে তারা ধরেই নেয় আম জনতা তাদের আবার আকাম কুকাম করার অনুমোদন দিচ্ছে।
মফঃস্বলের নিতান্তই সাধারন পরিবারে আর হাজারো সাধারণ তরুনের মত বেড়ে উঠা এই আমি যা বুঝলাম তা হল – এই চক্র থেকে বের হতে চাই। এটা বুঝতে রাজনৈতিক বোদ্ধা হওয়ার প্রয়োজনও নেই, আছে কি ?
অতএব নতুন কিছু চিন্তা করেন। না হলে ইতোমধ্যে যারা পরীক্ষিত তাদের সাফাই গাইবেন না দয়া করে।

০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ১:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


এরশাদের পতন সবাই চেয়েছিলেন; কিন্তু বিএনপি ও আওয়ামী লীগই তখন দল; মানুষকে এই ২টি থেকে বেচে নিতে হয়েছে; মানুষ কাকে নিয়েছিল বলা মুশকিল; কারণ ভোট হয়তো যা হয়েছিল, ফলাফল বদলিয়ে দেয়া হয়েছিল। আওয়ামী লীগ জয়ী হলে, বিএনপি'র মতো অতটুকু খারাপ হতে সাহস করতো না; যাক, এগুলো হাইপোথেসিস।

এখন যে চক্রে আছে দেশ, এটা আর কতটুকু চলবে নির্ভর করছে শেখ হাসিনার উপর। শেখ হাসিনা যদি খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে বের করে, উনাকে ভালোর দিকে মোড় নিতে হবে।

শেখ হাসিনা চাচ্ছে, খালেদাকে রাকনীতিতে কোনভাবে টিকিয়ে রেখে আওয়ামী লীগ টিকে থাকবে। তা কারো জন্য ভালো হবে না। খালেদা জিয়া যদি আউট হয়ে যায়; তখন প্রশ্ন আসবে, শেখ হাসিনা কেন ওখানে?

তখন হয়তো আওয়ামী লীগের চেয়ে ভালো একটা জোট তৈরি হবে; আর যদি ভালো কিছু ঘটে, মানুষ নিজেদের পথ বের করবে।

৮| ০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ১:৩৫

চাঁনপুইরা বলেছেন: শুনতে মোটা মুটি সহজ সমাধানই মনে হচ্ছে। কিন্তু সমস্যা কি জানেন , বর্তমান ক্ষমতাসীনের ক্ষমতার চাদরটা সরিয়ে ফেলুন। দেখবেন দুর্গন্ধে আপনাকে চার্চ ম্যাকডোনালডের গলি ছেড়ে আলাস্কা বা কোথাও পালাতে হবে ।

০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ১:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:

এটা সত্য যে, আওয়ামী লীগ শক্তভাবে সবকিছুর দখল নিচ্ছে; ভাব দেখাচ্ছে যে, ভালো খারাপ যা করার ওরাই করবে; তবে, যেহেতু কালো টাকার মালিক হচ্ছে, সবকিছু ভেংগে পড়তে সময় লাগবে না; টাকা বাণনচানোর জন্য সব ছেড়ে দিবে এক সময়।

৯| ০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ২:২৪

চাঁনপুইরা বলেছেন: কারন কি জানেন ভাইজান ? আওয়ামীলীগ মানে কোন ভিনগ্রহের প্রাণী না, বিএনপি জামায়াত ও অন্যান্য দের ভাই , বন্ধু, মামু , কাকু। নীতি নির্ধারক পর্যায়ে যদিও এক কালে তফাৎ ছিল কিছুটা, তা কালের আবর্তে - নগদ যা পাও হাত পেতে নাও - নীতির আড়ালে হারিএ গেছে। যাদের নিয়ে আশার বানী শোনাচ্ছেন তাদের চেয়ে এই আপনি গাজী ভাইয়ের সত্যিকারের আবার বলছি সত্যিকারের দেশপ্রেম আর দল প্রেম অনেক বেশী।
যদি চান তো প্রমান করে দিতে পারি।

০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ২:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি আশা করেছিলাম যদি মুক্তিযোদ্ধারা ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বরের পরদিন ক্ষমতায় চলে যেতো; সবকিছু বা অনেক ভালো কিছু ঘটতো; তা ঘটেনি।

এখন শুধু নতুন প্রজন্মের কেহ যদি কিছু করতে পারে।

আও্যামী লীগের উপর আমার সব আশা হচ্ছে যে, তারা বিএনপি'কে দুর্বল করবে; এর থেকে বেশী কিছু নয়; এখন বিএনপি ও আওয়ামী লীগ একই নীতি অনুসরণ করছে।

১০| ০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ২:৩১

নীল জানালা বলেছেন: আরে ভাই কি লাভ এইসব লেইখা? সব দোষ আমগো। আমরা ভালো হৈলে আমগো নেতারাও ভালো হৈত।

০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ২:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:

নেতা তো নেই, নেতার যায়গা দখল করেছে চোর, ডাকাত ও মাফিয়ারা।

১১| ০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ২:৫৭

চাঁনপুইরা বলেছেন: হ্যাঁ ভাই নীল জানালা, দোষ আমাদেরই । আমাদের নিজদের কিছু রাজনৈতিক বিভ্রান্তি না কাটানো পর্যন্ত এ সমস্যা সমাধানের পথ উন্মুক্ত হবে না।

১২| ০৯ ই মে, ২০১৫ ভোর ৪:১৬

চাঁনপুইরা বলেছেন: @ লেখক কে, আপনি কি বলতে চান ২০০৮ এর নির্বাচন ছিল পুরুটাই বানোয়াট না কি ভুয়া ? নিশ্চয়ই নয়। ব্যক্তিগত ভাবে এমন অনেক কেই চিনি যারা নৌকায় ভোট দেয়ার ছিল না বা কখনও দেয় নাই। কিন্তু শুধু আগের সরকারের দুর্নীতি আর নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে ছল চাতুরী করায় তাদের উচিৎ শিক্ষা দিতে , সর্বোপরি দেশের মঙ্গলের স্বার্থে বর্তমান ক্ষমতাসীনদের ভোট দেয়। তো এত বিপুল সংখ্যক জনসমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় এসে সব কিছু ঢেলে সাজাতে বর্তমান সরকারের কিসের অভাব ছিল বলতে পারেন ?

১৩| ০৯ ই মে, ২০১৫ ভোর ৬:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


@চাঁনপুইরা ,

২০০৯ সালে সরকার পুরো জাতিকে নতুন করে সাজাতে পারতো; আওয়ামী লীগে মেধা ও দক্ষতা নেই, পড়ালেখা নেই, রাজনীতি নেই; আছে ষড়যন্ত্র।

১৪| ১০ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন: ২০০৮ সালের নির্বাচনে শেখ হাসিনা ওয়াদা করেছিলেন যে, প্রতি ঘরে ১ জনের চাকুরী দেবেন; কথা রাখতে পারেননি; মানুষ যায়গা,জমি, বসত ভিটা বিক্রয় করে আরব গেছে, মালয়েশিয়া গেছে; অর্ধেক মানুষ নিজের পুঁজিও তুলতে পারেননি।

সৌদী থেকে আরও কঠিন হচ্ছে মালয়েশিয়া; সেখানে যেতে ট্রলার ঢুবে মরছে, দালালােরা মারছে, থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার জংগলে আটকায়ে পরিবার থেকে পণের টাকা নিচ্ছে; টাকা পাওয়ারও মেরে ফেলছে।

যারা বিদেশে থাকছে, তাদের ছেলেমেয়ের পড়ালেখা হচ্ছে না।

শেখ হাসিনা আজ যেখানে অবস্হান করছেন, তার একমাত্র কাজ দেশে চাকুরী সৃস্টি করা; আমাদের সম্পদ আছে, ব্যাংকে টাকা আছে, বাজার আছে; দরকার চেস্টা করা। হাসিনাকে এটা করতেই হবে; এটাই এখন জাতিে জন্য চ্যালেন্জ।

এখন সমুদ্র জয়, সীমান্ত জয় সবই হয়েছে; বাকী রয়েছে দেশের মানুষকে দেশে কাজ করার সুযোগ করে দেয়া।

খালেদা জিয়া অনেক ব্যবসায়ী সৃস্টি করেছে: ফালু, লালু, কোকো, গিয়াস, তারেক, আব্বাস, খোকা পিন্টু; এদের জন্য চাকুরী সৃস্টি করতে হয়নি; এখন আর চাইলেও পারবে না; খালেদা জিয়া ইতিহাসে পেট্রোল বোমা ম্যাডাম হিসেবে স্হান নিয়েছে; এর থেকে উনি আর বের হতে পারবে না।

শেখ হাসিনার হাতে ক্ষমতা আছে, সুযোগ থাছে সীমিত সময়ের জন্য, সরকারের কাছে টাকা আছে; বাংগালী ও বিদেশীদের কাছে মাথা আছে; এখন চেস্টা করার সময়; সুযোগ দীর্ঘদিন থাকবে না। চাকুরী সৃস্টি করতে না পারলে শুধু মতিয়া, মেনন, শেখ সেলিম, কর্ণেল ফারুকেরা মনে রাখবে, এরা কোনদিন চাকুরী করেনি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.