নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুক্তিযোদ্ধা প্রেসিডেন্ট\' জিয়ার অমুক্তিযোদ্ধা সেনাপতি কেন ছিল?

২২ শে মে, ২০১৫ ভোর ৬:৩৬

মুক্তিযুদ্ধের পর, বাংলাদেশ বাহিনীতে সবচেয়ে নামকরা জেনারেল ছিল জেনারেল জিয়া; তৃতীয় বিশ্বের নামকরা জেনারেলদের নাম পশ্চিমের সিআইএ, মিআইএ'দের খাতায় আপনাআপনিই সংযুক্ত হয়ে যায়; জিয়ার বেলায় নীতি বদলায়নি, উনার নামও ওদের খাতায় উঠেছিল। পশ্চিম এক সময় শেখ সাহেবের নাম খাতা থেকে মুছে ওখানে জে: জিয়ার নাম লিখেছিল; জিয়া প্রেসিডেন্ট হলেন। জিয়া জানতেন, জিয়া কি করেছেন, উনি কাউকে কিছু বলতেন না; ফলে, কেহ বলতে পারবে না যে, জিয়া এটা বলে গেছে, সেটা বলে গেছে; জিয়া কিছুই বলে যায়নি।

জিয়াকে যারা ঘনিস্টভাবে জানেন, সেই রকম ৫ জন অফিসার এখনো জীবিত আছেন, তাঁরা হলেন: মেজর রফিক, ক্যাপটেন ওলি, ক্যাপটেন হামিদ, ক্যাপটেন এনাম ও লেফ: খালিদ; এ ছাড়া 'জেড-ফোর্সের' কিছু সৈনিক এখনো জীবিত আছেন। তাঁরা নিশ্চয় জে: জিয়াকে সবার চেয়ে ভালোভাবে বুঝতেন, উনারাই জানতেন জিয়া কি করেছিলেন; কিভাবে প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন, কেন হয়েছিলেন।

জে: জিয়া জানতেন যে, তিনি ভয়ানক অন্যায় কাজ করেছেন; কোন মুক্তিযোদ্ধা মনেপ্রাণে উনার সাথে নেই; এবং সেজন্যই তিনি পাকিস্তান ফেরত অমুক্তিযোদ্ধা জেনারেল এরশাদকে সেনাপতি করেছিলেন। তিনি যদি সৎ হতেন, ঠিক থাকতেন, তিনি অনেক মুক্তিযোদ্ধা অফিসারদের থেকে একজনকে নিজের সেনাপতি নিযুক্ত করতেন।

জিয়ার পতন ঘটায়েছে উনার সবচেয়ে কাছের লোক, ক্যাপ্টেন মাহফুজ; এই ক্যাপটেন যুদ্ধের সময় জিয়ার সাথে ছায়ার মতো থাকতেন; জিয়া শুধু এই লোকের সাথে বসে চা খেতেন, কথা বলতেন। এই ক্যাপ্টেন মাহফুজের অধীনে চট্টগ্রাম বন্দরে নৌ-যান আক্রমণ করা হয়েছিল; মুক্তিযুদ্ধে উনি সারাক্ষণ ফ্রন্টে ছিলেন।

মফিজ মিয়ারা লিখেছিলেন, ও ভবিষ্যতে লিখবে , "কিছু বিপদগামী সৈনিক সামরিক অভ্যুত্থান ঘটান ও জেনারেল জিয়াকে হত্যা করেন"; এগুলো বিপদগামী সৈনিক ছিলেন না, এগুলো ছিলেন জিয়ার ঘনিস্ট লোকজন, নামকরা অফিসার, যাঁরা ভেবেছিলেন যে, জিয়া জাতিকে ভুল পথে নিয়ে গেছে।



মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে মে, ২০১৫ সকাল ৭:৫০

কাজী লোকমান বলেছেন: জনাব , আপনি এবাউটে লিখে রেখেছেন "" যাদের সম্পদ নেই শিক্ষাই তাদের সম্পদ "" :) =p~ =p~

দয়া করে সত্য ইতিহাসের সম্পদ অর্জন করুন , এই আপনারাই হাসিনাকে লুটেপুটে তার গুষ্টিকে বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে সাহায্য করতেছেন B:-) :-B

২২ শে মে, ২০১৫ সকাল ৭:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:

এখানে হাসিনা মাসিনার জন্য কিছু নেই; যারা এখনো ভাবেন, জিয়া আমাদের কোথায় নিয়ে গেছে, এগুলো তাঁদের জন্য; আপনি ভুল পোস্টে এসে গেছেন!

২| ২২ শে মে, ২০১৫ সকাল ১১:১০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ওর নাম শোনার ইচ্ছে করে না। ক্ষমতালোভী অমানুষ একটা

২২ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


জিয়া ফালু, লাু, সালমান রহমান, কর্ণেল ফারুক, ওরিয়ন, শাহ আলম, ড: এমাজুদ্দিনদের জন্য পথ তৈরি করে গেছে; সেই পথ ধরে শেখ হাসিনাও চলছে।

৩| ২২ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৪০

মেশকাত মাহমুদ বলেছেন: গাজি সাহেব বঙ্গবন্ধু জাতিকে কোন শান্তির আশ্রয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন? জিয়াকে তো শুধু একা হত্যা করা হয়েছে। আর জাতির জনকের এই অবস্থা কেন হল? বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক উপদেষ্টা তোফায়েল কেন রক্ষীবাহিনীর সদর দপ্তরে সিগারেট ফুঁকছিলেন!! কেন ইনু ট্যাঙ্কের উপর উঠে উল্লাস করেছিল!! আজ ইনু হাসিনার সবচেয়ে কাছের লোক তাইনা! ইনুর ভিডিওটা ইউটিউব থেকে ডাউনলোড করে দেখবেন।

২২ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:

শেখ সাহেব এতটুকুই জানতেন; উনি বুঝতেছিলেন না কি করার দরকার; সময়ের সাথে সবাই মিলে পথ বের করা সম্ভব হতো।

শেখ সাহেব ছাত্র রাজনীতিবিদ নামে সব আজব প্রাণীর সৃস্টি করেছিলেন; তোফায়েল মোফায়েল তখনো মধুর ক্যান্টিনের আড্ডাবাজ ছিলো।
জিয়া আমাদিগকে ভুল পতঃে নিয়ে এসেছে।

৪| ২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:০৬

মেশকাত মাহমুদ বলেছেন: যুক্তিহীন অপ্রাসঙ্গিক কথা আপনার মত ব্লগারের কাছ থেকে কাম্য নয় গাজী সাহেব। আপনি এটাও জানতেন না যে তোফায়েল অল্প বয়সেই বংগবন্ধুর রাজনৈতিক উপদেষ্টা ছিলেন!!

২৩ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:

শেখ সাহেব ভুল করে তোফায়েলকে বড় পোস্ট দিয়ে প্রাণ হারায়েছেন; উনাকে হত্যা করার সময় তোফায়েল সাহায্য করতে পারেনি। তোফায়েলের যায়গায় ক্যাপটেন মাহফুজকে দিলে জিয়া ও ডালিমরা গাছ থেকে ঝুলতো।

৫| ২৩ শে মে, ২০১৫ সকাল ৭:২৭

মুজিব আলম বলেছেন: আপনি একজন প্রচন্ড জিয়া এবং বিএনপি বিদ্বেষি মানুষ। অনেক ভাবে লিখে যাচ্ছেন, তাতে কি কোনো কাজ হচ্ছে?

২৩ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:

জিয়া নেই, কিন্তু ফালু আছে, শাহ আলম আছে, গিয়াস, তারেক সবই আছে, আছে সৌদী ও আরবের মরুভুমিতে ৪০ লাখ বাংগালী; গড়ে ১৬ জনের মৃত দেহ আসছে দেশে।

এ সবই ঘটছে, কারণ জিয়া আমাদিগকে গলাকাটা ক্যাপিটেলিজমে নিয়ে এসেছে।

বিএনপি'র ও খালেদা জিয়ার এ অবস্হা হবে, লিখে আসছি ২০০৭ সাল থেকে

৬| ২৩ শে মে, ২০১৫ সকাল ৮:১২

চাঁনপুইরা বলেছেন: শেখ মুজিব বিপ্লবী নেতা হিসেবে যতটা সফল রাষ্ট্র পরিচালনায় ছিলেন ততটাই অসফল, যার ফলে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের ভীত টাই হয়ে গেল নড়বড়ে, দুর্বল এবং এটার প্রভাবই এখন রাষ্ট্রের সর্ব ক্ষেত্রে পরিলক্ষিত।

২৩ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


মোটামুটি তাই ঘটেছে।
শেখ না মরলে উনি পথ বের করতে পারতেন।
বাংগালীরা জিয়া, মিয়া কাউকে মানেনি।

৭| ২৩ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:১৮

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আওয়ামী লীগের মতো স্বাধীনতার পক্ষের দলেও তো রাজাকার এমপি ঢুইকা পরে, উনি ভুল করলে দোষ কই?

আসলে কেউ কিছু করেনাই, আমরা ভাইসা ভাইসা আজকের এই পর্যায়ে আসছি।

শেখ মুজিব হত্যার পর জেঃ ওসমানী খন্দকার মোশতাক সরকারে যোগ দিছিলেন, উনিও তো সেই হিসেবে আওয়ামীলীগের চোখে পথভ্রষ্ট খেতাব পাওয়ার কথা, কিইন্তু পাননাই, এইটাউনার মরণোত্তর ভাগ্য। ইতিহাস রহস্যময়। আর এর জন্য আপনারাই দায়ী, আপনাদের প্রজন্মই, আমরা না।

২৩ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের প্রজন্মের বিরাট অংশ স্বাধীনতা এনেছে, ছোট অংশ বিশ্বাসঘাতকতা করেছে।
আমাদের প্রজন্ম অনেক সঠিক করেছে, কিছু ভুল করেছে।

আপনাদের প্রজন্ম এখনো কিছু করেনি, শেখ হাসিনা ও খালেদার কামলা খাটছে।

৮| ৩১ শে মে, ২০১৫ রাত ১:৪২

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: একজন সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তা যদি কখনো স্বাধীনতা ঘোষণা করে তবে সেটা হয় সামরিক বিদ্রোহ , যেটা মুক্তিযুদ্ধ বা স্বাধীনতা যুদ্ধ কখনোই স্বীকৃতি পাবে না,

পাকিস্তান ১৯৭১ সাল থেকেই দাবি করে আসছে , আমাদের মুক্তিযুদ্ধ ভারতের ষড়যন্ত্রের ফল , ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর মত দেশদ্রোহীরা পাকিস্তান ভাঙ্গার ষড়যন্ত্র করছিল , তাদের সাইজ করে দেশের ম্নগ্লের জন্য অপারেশন সার্চলাইট চালানো হয় , এরপর বাঙালীরা সামরিক বিদ্রোহ করে এবং তারপর গৃহযুদ্ধ শুরু হয় এবং ভারতের ষড়যন্ত্রের কাছে পাকিস্তান সরকার ব্যর্থ হয় , বাংলাদেশের জন্ম হচ্ছে ভারতের ষড়যন্ত্রের ফসল , জিয়ার মত একজন সামরিক অফিসারকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেব প্রতিষ্ঠা করে পাকিস্তানি দাবিকে সত্যি প্রতিষ্ঠা করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে এবং বাংলাদেশের মহান গৌরবময় মুক্তিযুদ্ধকে একজন সামরিক অফিসারের বিদ্রোহ হিসেবে চালানোর ষড়যন্ত্র হচ্ছে

১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান পাকিস্তানের সাধারন নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জয়ী হয়েছিলেন , তাই তখনকার পাকিস্তানের নির্বাচনী নিয়মানুযায়ী বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী , এছাড়াও বঙ্গবন্ধু তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধান এবং পুর্ব পাকিস্তনের জাতীয় নেতা , তাই এটা স্পষ্টভাবে প্রতিয়মান যে স্বাধীনতা ঘোষণার একমাত্র অধিকার এবং রাজনৈতিক ম্যান্ডেট বঙ্গবন্ধুর ছিল , উনি ছাড়া অন্য কেউ স্বাধীনতার ঘোষণা করলে কোনভাবে গ্রহণযোগ্য হত না , হবেও না , এবং ইতিহাসের শাশ্বত সত্য হচ্ছে বঙ্গবন্ধুই স্বাধীনতার ঘোষণা করেছিলেন । এই জন্যই বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম তথা মুক্তিযুধে কে গৃহযুদ্ধ , সামরিক বিদ্রোহ এবং ভারতের ষড়যন্ত্র এসব পাকিস্তানি প্রচারণা সফল করতে জিয়ার মত একজন মেজরকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে সুস্পষ্ট ষড়যন্ত্র হচ্ছে ,আসল সত্য হচ্ছে জিয়া ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করে ।

বংলাদেশের স্বাধীনতা ১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করেন এবং ১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমও বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে প্রচার করে , অথচ জিয়া বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করে ২৭শে মার্চ ,

পাঠক লক্ষ্য করুন যেখানে জাতীয় নেতা বঙ্গবন্ধু ২৬শে মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণা করেন , এমনকি ১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমও বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে প্রচার করে ,সেখানে জিয়ার মত একজন সামরিক অফিসার ২৭শে মার্চ কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র ( যার রেঞ্জই ছিল সর্বচ্চো ৫০ কিমি ) থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করে কিভাবে স্বাধীনতার ঘোষক হয় ????????????? আপনারা সবাই এই মিথায় পাকিস্তানি ষড়যন্ত্রের বিপক্ষে রুখে দাড়ান।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.