নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইরান ১০ বছর পর ২টি এটমিক ডিম পাড়বে

১৫ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:৪৭

ইরান প্রায় ১০টি বোমা বানানোর মতো ইউরেনিয়াম 'এনরিচড' করেছিল ইতিমধ্যে; তবে, একেবারে বোমার গ্রেইডে নিতে পারেনি; বিশ্বের সোভাগ্য যে, আমেরিকা তার আগেই আয়াতোল্লা মায়াতোল্লাকে থামায়েছে; হয়তো বলতে হবে, সাময়িকভাবে থামায়েছে; এসব ফানাটিকরা কি কোনদিন চুক্তি মানে? ২ সপ্তাহ পরেই কোন ফতোয়া দিয়ে বলবে যে, চুক্তি নেই; এখন থেকে চুক্তি টিকাতে আমেরিকারই গলদঘর্ম হবে।

ইরানের মানুষকে নাচায়েছে আহমেদিনেজাদ, উনি ইসরায়েলকে ধুলাতে মিশাবে এটম দ্বারা; বেকুব ইরানীরা যদি ভালোভাবে ২ মিনিট চিন্তা করে, তারা বুঝতে পারবে যে, ইরান ইসরায়েলের একটা পালকও উড়ায়নি; ধ্বংস করেছে ইরাকের তরুণ ছেলেগুলোকে ও নিজদের যুবকদের ৮ বছরের শিয়া-সুন্নী যুদ্ধে।

ইরানের দরকার ছিল এটমিক পাওয়ার, এখন কোনটাই সহজে হবে না; আমেরিকাও সোজা না, কথা না শুনলে দেশকে লিবিয়া বানায়ে দেবে সুযোগ মতো ।

চুক্তি যা হয়েছে, তা বিশ্বের জন্য ভালো; ১০ বছর পর, ইরান ২টা বোমা বানাতে পারবে; বিদ্যুতের জন্য চুল্লী ব্যবহার করতে পারবে, রিচার্চ করতে পারবে। ১০ বছরে, বর্তমান আয়াতোল্লা হয়তো পটল তুলবে, বা ইনটেনসিভ কেয়ারে থাকবে; ততদিনে ভালো মানুষ ক্ষমতায় আসবে বলে সবার ধারণা; আর ১০ বছরে যুবক যুবতীদের সংক্যা বাড়বে, কম শিক্ষিত ফানাটিকদের সংখ্যা কমবে।

ইরান তেলের আয় থাকা সত্বেও ভালো করতে পারেনি; অনেক টাকা খরচ করে সিরিয়া, লেবানন, প্যালেস্টাইন, ইরাক ও ইয়েমেনে যুদ্ধ লাগায়ে রেখেছে; এটাই ইসলামিক সিভিল-ওয়ার।

সন্ত্রাসী পালনে বেশী টাকা খরচ করে আসছিল এতদিন; এখন যদি মানুষ হয়, সবার জন্য ভালো হবে। আমেরিকা ও ইউরোপ ইরানের অনেক টাকা পয়সা আটকায়ে রেখেছিল, সব দিয়ে দিবে; ভালো যদি মানুষের জন্য ব্যবহার করে; নাকি আগের মতো হেজবুল্লাহ মেজবুল্লাকে পালন করতে থাকবে কে জানে।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৩২

কলাবাগান১ বলেছেন: আমি মনে করি এই সময় আমেরিকার এমন চুক্তির মূলে আছে কাটা দিয়ে কাটা তোলার পলিসি।
স্যাংশানের ফলে ইরান দিন দিন সামরিক ভাবে দূর্বল হয়ে পড়েছিল, তাই আইএস কে শক্তভাবে মোকাবিলা করতে পারছিল না। এখন ওয়েল বিক্রি করে শক্তিশালী হও আর আইএস কে মোকাবিলা কর। আমেরিকার পলিসি হল:
Instead of the boots on the ground- flood the market with Iranian oil. নইলে হঠাৎ করে এই টাইমে কেন চুক্তি..... The IS situation compelled America to make this deal. May be my naive thinking.................

১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আইএস'কে নিশ্চয় বাংলাদেশ, পাকিস্তান, সৌদী কেহ থামাতে পারবে না; সবাই চায় আমেরিকাই থামাক; আবার আমেরিকার মানুষ এখন আর বিদেশে মরতে চায় না, আমেরিকাকে বুদ্ধি খাটাতে হবে।

তবে, সবাই চায় আমেরিকাই এসব থামাক।

ইরান আরবদেশ সমুহকে ধ্বংস করছে, লেবানন, সিরিয়া, প্যালেস্টাইন, ইরাক, ইয়েমেনের সব সন্ত্রাসী পালন করছে।

২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:০৪

প্রামানিক বলেছেন: দুর্বল দেশগুলো কিছু করলেই চুক্তি করে থামিয়ে দেয়া হয় কিন্তু আমেরিকারা যে সব সময় এটমিক ডিম পারে এটা নিয়ে কেউ কথাই বলে না।

১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইরান দুর্বল নয়, ওদের হাতে বোমা থাকলে কার মাথায় মারবে কেহ জানে না; আমেরিকা জানে যে, ওদের বাবা চাচারা জাপানে বোমা ফেলে অন্যায় করেছে; সেগুলো তো ছিল বুদ্ধিমান আমেরিকান; আর চিন্তা করেন, ইরানের আয়াতোল্লায় ফোল্লা, এদের মগজই নেই।

৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:১০

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: @প্রামািনকঃ হুমম, ইসরাইলের অসংখ্য পারমানবিক বোমা থাকলেও সেটা কোন সমস্যা না !

১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইসরায়েল আপনার মাথায় বোমা মারবে না; ইরানী বোমায় শুধু আরবেরা মরবে, সুন্নী, ওয়াহাবী ও কুর্দরা মরবে; শেষে শিয়ারা মরবে।

৪| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:২৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: মানুষের কল্যান হোক।

১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


এটাই ভালো হলো।

৫| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৪৬

ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: ইসরাইল তো খুব সভ্য দেশ তাই না?
সন্ত্রাস দু ধরনের মূলতঃ
প্রথম প্রকার হোল সরকার সমর্থিত, যার মধ্যে ইসরাইল, যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য শক্তিশালী দেশগুলো আছে।
ইনারাই কিছু মারসেনারী বা ভারাটে সৈন্য বাহিনী দিয়ে তাদের সুদূর প্রসারি লক্ষ বাস্তবায়নের প্রচেষ্টায় লিপ্ত, যেমন টা আইএসআইএস দিয়ে করা হচ্ছে।

১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঠিক আছে, ইসরায়েল সন্ত্রাস করছে, পাকিস্তানে কারা সন্ত্রাস করছে?
বাংলাদেশে কারা পেট্রোল বোমা মারছে?

প্যালেস্টাইনকে প্রতিশাধ নেয়া ভুলে গিয়ে দেশ প্রতিস্ঠা করতে হবে।

৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:২২

আবু আবদুর রহমান বলেছেন: আমার জানামত পৃথিবীর ভয়ংকর নিষ্ঠুর দেশগুলোর মধো ইরান ১ টি যে দেশে রাষ্ট্রীয়ভাবে সন্ত্রাস পালন করা হয় । যেখানে সুন্নিদের কোন মাদ্রাসা বা মসজিদ নেই । যেখানে অতন্ত নিষ্ঠুরভাবে সুন্নিদের দমন করে রেখেছে । খামিনীর আগে শিয়া-সুন্নি তেমন ফরক ছিলো না , আমি একথা বলছি না যে, শিয়া-সুন্নি কোন ফরক না ছিলো এটা সাধারন বিষয় ছিলো । খামিনী রাষ্ট্রীয়ভাবে শিয়া-সু্ন্নি ফরক রচনা করলেন । ইরানের সাথে সব সময় শয়তানরা থাকবে, তবে মুসলিমদের তেমন ক্ষতি করতে পারবে না । ইরাক, সিরিয়া , লেবানন, ইয়ামেনে অশান্তির জন্য দায়ী ইরান ।

১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইরাক, সিরিয়া , লেবানন, ইয়ামেনে শিয়া, সুন্নী, ওয়াহাবী ও কুর্দ সিভিল ওয়ারের জন্য জন্য দায়ী ইরান দায়ী

৭| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন: ৬০, ০০০ ভার্সেসের কাব্য 'শাহনামা' শেষ করে, কবি ফেরডৌসী গেলেন বাস্পের গোশলখানায় নিজকে উজ্জীবিত করতে; এমন সময় শাহেনশাহের টাকশালের লোকজন ঘোড়ার গাড়ীতে করে কবির পাওনা মুদ্রা নিয়ে এলো; কবি আবেগে কিছুটা খালি গায়ে দৌড়ে এসে মুদ্রার সিন্দুকের ঢাকনী খুললেন; মহুর্তের জন্য কবি থমকে গেলেন; সিন্দুকে 'রৌপ্য মুদ্রা', উনার পাওনা ছিল, ৬০,০০০ স্বর্ণমুদ্রা; কবি হাসলেন; তারপর গোশলখানার লোকদের ও বহনকারীদের মাঝে মুদ্রাগুলো বিলিয়ে দিলেন; আশাহত হয়েছিলেন কবি: চেয়েছিলেন জমির সেচন-কাজের জন্য খাল কাটবেন।

খালকাটা হলো না, জেনারেল জিয়া তখনো বড় শয়তানের সাথে ব্যবসা বাণিজ্য শুরু করেনি।

পারস্যে এখন মাহমুদ গজনীর স্হান দখল করেছে আয়াতোল্লাহ; প্রথম আয়াতোল্লাহ আমেরিকাকে নতুন নাম দিয়েছে 'বড় শয়তান'; উনি বড় শয়তানের উপর নাখোশ; তবে, করারও টেমন কিছু নেই, সময় বদলে গেছে, বড় লাঠি এখন বড় শয়তানের কাছে; মানুষ শাহনামা পরে না

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.