নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেজর জিয়ার মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অমুক্তিযোদ্ধাদের হাজারো মাথা ব্যথা

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৭:৩৮

শেখ সাহেব হত্যায় জিয়া আবারো নিজের অভূতপুর্ব বুদ্ধিমত্তার পরিচয় রেখে গেছে; যারা হত্যাকান্ডের মুল পরিক্ল্পনায় ছিল, তারাও জিয়াকে ফেরেশতাদের মতো পরিস্কার রাখতে চেয়েছিলো; কারণ, হত্যাকান্ডের পর, জিয়াকেই দেশের ভার নেয়ার জন্য তৈরি করা হয়েছিল; মুল পরিকল্পনাকারীরা হত্যায় অংশ গ্রহনের জন্য দুই পয়সার অফিসারদরর ব্যবহার করেছিল; আর জিয়াকে সমান্তরাল ভাবে ঘটনার সাথে জড়িত রেখেছিল; কিন্তু দুই গ্রুপের মাঝে সুক্ষ্ম লাইন রেখে সবকিছু অতি নিপুনতার সাথে সম্পন্ন করা হয়েছিল।

বলদ আওয়ামী লীগারেরা ২০০০ সালের দিকে বুঝতে পারছে যে, সবকিছুর মুলে জিয়া; বলদেরা সব সময়ই টের পায় দেরীতে। টের পাওয়ার পর, জিয়ার মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে চীৎকার শুরু করেছে; শুরু করেছে তা ভালো, জিয়া যুদ্ধ করেছে কি করেনি, সেটা তো সাজেদা চৌধুরী বা হানিফ জানবে না, নাসিম বা ড: হাছান জানার কথা নয়।

জিয়া যুদ্ধ করেছে, কি করেনি, বা কি করেছে সবই জানে ততকালীন মেজর রফিক; উনি বড় আওয়ামী লীগার; তিনি একবার বললেই সবকিছুর সমাধান হয়ে যায়। জিয়া ছিল ১ নং সেক্টরের প্রথম সেক্টর কমান্ডার, তখন মেজর রফিক ছিলেন জিয়ার সেকেন্ড-ইন-কমান্ড। বাকী যারা জিয়াকে যুদ্ধে দেখেছে, তাদের মাঝে জেনারেল শওকত পরলোক গমন করেছেন, ওলি জীবিত; কিন্তু ওলি কারো কাছে বিশ্বাসযোগ্য লোক নন, এবং উনি বিএনপি'র যত অপকর্মের কর্তা।

আরেকজন জীবিত আছেন, ক্যাপটেন এনাম; উনি এখন কক্সবাজারে বাস করছেন, অতি সাধারণ জীবন যাপান করেন; কারো কাছে মুক্তিযোদ্ধা বলে পরিচয় দেন না। আওয়ামী লীগ উনার থেকে জানতে পারে!

আবার বিএনপি থেকে জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে প্রমাণ করার জন্য ব্যবহার করা হয় খালেদা জিয়াকে; খালেদা জিয়া ছিল ঢাকা ক্যানটনমেন্টে পাকীদের সাথে, উনি কি করে জানবেন যে, জিয়া ৯ মাস কি করেছে? খালেদা জিয়ার পর, যারা জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা বলে মুখে ফেনা বের করছে, সবাই অমুক্তিযোদ্ধা ও বাংলাদেশ বিরোধী: ড: আনোয়ার, ডা: বদরুদ্দোজা, ড: এমাজুদ্দিন; যুদ্ধের সময় এরা জিয়ার অবস্হান জানতে পারলে, পায়ে হেঁটে পাকীদের কাছে গিয়ে বলে আসতো।

অবাক হওয়ার কিছুই থাকবে না, যদি রাজাকার নিজামী , মুজাহিদ ও মীর কাশিমও চেস্টা করে জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে প্রমাণ করার।

জেড-ফোর্স, মেজর রফিক, জেনারেল হারুন, ক্যাপটেন এনাম, ক্যা: হামিদ ও লে: খালেদ জানেন, জিয়া কে ছিল; বাকীরা কেহ কিছুই জানার কথা নয়।

মন্তব্য ৯০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৯০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৮

প্রামানিক বলেছেন: জেড-ফোর্স, মেজর রফিক, জেনারেল হারুন, ক্যাপটেন এনাম, ক্যা: হামিদ ও লে: খালেদ জানেন, জিয়া কে ছিল; বাকীরা কেহ কিছুই জানার কথা নয়।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি আইএসআই'এর বড় দক্ষ অফিসার ছিলেন; উাকে জানা সম্ভবপর ছিলো না।

২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: এক মুক্তিযুদ্ধ যেটা হয়েছে প্রায় চুয়াল্লিশ বছর আগে সেটা নিয়ে এখন যে যা বলবে সব বায়াসড হবে। সত্য বলার মানুষই এদেশ থেকে গায়েব হয়ে গেছে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রত্যেক জাতির কিছু বৈশিস্ঠ থাকে

৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:২৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনি দেশকে সামনে এগিয়ে নেয়ার কথা ভাবেন চীন, রাশিয়ার অর্থনীতির মাধ্যমে। আর এখন এমন এক বিষয় নিয়ে আসছেন, যেটার কোন মূল্য কিংবা সমাধান নেই।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


এটা উদাহরণ যে, পার্টির বাংগালীরা না জেনে কথা বলে; তা তুলে ধরার জন্য; এবং মুক্তিযোদ্ধার পেছনে লেগে থাকা অমুক্তিযোদ্ধা শয়তানদের চিহ্নিত করার জন্য

৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪২

কলাবাগান১ বলেছেন: "ড: আনোয়ার, ডা: বদরুদ্দোজা, ড: এমাজুদ্দিন; যুদ্ধের সময় এরা জিয়ার অবস্হান জানতে পারলে, পায়ে হেঁটে পাকীদের কাছে গিয়ে বলে আসতো।"

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


জিয়া জেনেশুনেই বাংলাদেশ বিরোধীদের বিএনপি নিয়েছিলেন; উনি জানতেন যে, ওরা ভয়ংকর অপরাধী; পায়ের কাছে কুকুরের মতো বসে থাকবে; মিলিটারীরা কুকুরই পছন্দ করে।

৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আচ্ছা মিসেস জিয়া কি স্বেচ্ছায় ক্যান্টনমেন্টে ছিলেন নাকি উনাকে বন্দি করা হয়েছিল জিয়ার অবস্থান জানার জন্য?

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি স্বেচ্ছায় গিয়েছিলেন।

জিয়া কোথায় কোনদিন যুদ্ধ করেছে; যুদ্ধক্ষেত্রে বাইনোকুলারের সাহায্যও জিয়াকে পাকীরা দেখেছে; অবস্হান জেনে বোম্বিং করেছে জিয়ার অবস্হানের উপর, হেডকোয়ার্টার পংবাড়ীতে কয়েকবার; কমান্ডো আক্রমণ করেছে।

খালেদা জিয়া বরং জানতো না যে, জিয়া কখন কোথায়!

৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৩

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আপনি কি এটা নিজের অব্জারভেশন থেকে বলছেন নাকি? আমি তো কয়েকটা বইয়ে দেখলাম উনাকে বন্দি করা হয়েছিল। উনার বোনের স্বামীকেও গ্রেফতার করা হয়েছিল। রাতে বইগুলোর রেফারেন্স দিচ্ছি। উনি স্বেচ্ছায় পাকি আতিথিয়তা নিয়েছেন এমন কোন রেফারেন্স থাকলে দিবেন প্লিজ। আর যদি বলেন এটা আপনার নিজস্ব মতামত তাহলে কোন প্রশ্ন নেই।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:

মুক্তিযুদ্ধের উপর, বা ঐ সময়ে উপর যারা বই লিখেছেন, তাদের কেহই সঠি তথ্য যোগাড় করেনি।

এমন কি মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকের বইতে গোজামিল আছে।

ওলি, জিয়া বা রফিকের বইতে সাধারণ মানুষ, কৃষকের ছেল, শ্রমিক, ছাত্র মুক্তিযোদ্ধাদের কোন কিছু আছে? সাধারম মানুষ থেকে মুক্তিযোদ্ধা হয়েছিলেন ১ লাখের কাছাকাছি! এগুলো সাধারণ বই।

খালেদা জিয়া জিয়া থেকে মুক্তি পাবার জন্য পাকীদের কাছে চলে গিয়েছিল; পাকী হঠাৎ করে পরাজিত হয়ে বন্দী না হলে উনি পশ্চিম পাকিস্তানে চলে যেতেন; উনি ভাবতেন বাংগালীরা অবশ্যই পাকীদের হাতে পরাজিত হবে, সেভাবে তিব্বতীরা পরাজিত হয়েছিল।

৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৪

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: সরি টু সে, আপনারা যারা মুক্তিযুদ্ধের সময় ছিলেন তাদের কথার অধিকাংশই এখন আর বিশ্বাস করি না। আপনারাই নিজেদের স্বার্থে ইতিহাস বিকৃতি করেছেন এবং করে চলছেন। আপনি বললেন যারা বই লিখেছেন তারা তথ্য বিকৃতি করেছেন, আপনি যে নিজে এমন টা করছেন না তার কি কোন প্রমাণ আছে? তাই আপনাদের কথাগুলো ক্রস চেক করতে হয়। এরপর কাছাকাছি কিছু একটা বিশ্বাস করতে হয়।

আপনার কাছে কিছু প্রশ্ন করি, মেজর জয়া কি কখনো পাক জেনারেল জমশেদ কে কোন চিঠি দিয়েছিলেন? জেনারেল জমশেদ যার কাস্টডি তে খালেদা বন্দি ছিলেন।

Dear General Jamshed,
My wife Khaleda is under your coustody. if you do not treat her with respect, i would kill you someday.
Major Zia

মেজর শাফায়েত এই চিঠিটা পোস্ট করেছিলেন।
তথ্য সুত্র রক্তে ভেজা একাত্তুর ( মেজর অবঃ হাফিজ উদ্দিন )

দৈনিক বাংলা , ২ রা জানুয়ারি ১৯৭২ এ মঞ্জুর আহমেদ " মেজর জিয়ার পরিবারের উপর পাক বাহিনীর নির্যাতনের বিবরন" শিরোনামে একটি আর্টিকেল লিখেন। সেখানে, যে বর্ণনা আছে আর আপনি যা বললেন তা তো কোন মিল নেই। ১৯৭২ এ তো বিএনপি ছিল না যে তথ্য ভুল দেবে। এগুলো বাদ দেই হাসান আজিজুল হক সম্পাদিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের দলিল পত্র অষ্টম খণ্ডে জিয়া পরিবার আর খালেদা জিয়া নিয়ে যা লেখা আছে তার সাথেও তো আপনার মন্তব্যের কোন মিল নেই।

অযথা মিথ্যাচার করা বাদ দিয়ে সঠিক ইতিহাস লিখুন। নয়ত আপনারা ইতিহাস বিকৃতির মহা নায়ক হিসাবেই পরিচিত হয়ে থাকবেন। আরও কয়েকটা বইয়ের রেফারেন্স প্রয়োজনে রাতে কমেন্ট করব। সে পর্যন্ত না হয় আপনার মিথ্যাচার বন্ধ রাখুন।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


যুদ্ধের সময়, আমরা (জেড-ফোর্স) ১ নং সেক্টরের অধীনে আলাদাভাবে ছিলাম; আমরা জানতাম না ১ নং এ কি ঘটেছে; আমরা ২ নং এর পাশাপাশি, জামতাম না সেখানে কে যুদ্ধ করছেন; শুধু একবার ক্যা: হারুণ সাহেবকে দেখেছিলাম।

ফলে, খালেদা জিয়া সম্পর্কে হাজার ভাগ সঠিক তত্য আমাদের পাবার কথা নয়; জানা তথ্য ও লজিক থেকে আমার ধারণা আপনাকে জানাচ্ছি।

যুদ্ধের সময়, ২ পক্ষের জেনারেল ও কমান্ডদের মাঝে যোগাযোগ হয়, সেখানে জিয়া লিখতে পারে; আমাকে বুঝতে হবে, লজিক্যালী।

৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৯

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আমাদের ইতিহাসের এত ডাল পালা গজিয়েছে আপনাদের মত লোকদের জন্যই। আপনি স্বীকার করছেন যে সঠিক তথ্য সম্পূর্ণ আপনার জানা নাই। কিন্তু আপনি মনগড়া ইতিহাস তৈরি করছেন। ব্লগে কিছু লেখার আগে অন্তত সঠিক কিছু জেনে তারপর লিখা উচিৎ। কিছু না জেনেই সরাসরি বলে দিলেন - ' খালেদা জিয়া জিয়া থেকে মুক্তি পাবার জন্য পাকীদের কাছে চলে গিয়েছিল; পাকী হঠাৎ করে পরাজিত হয়ে বন্দী না হলে উনি পশ্চিম পাকিস্তানে চলে যেতেন; উনি ভাবতেন বাংগালীরা অবশ্যই পাকীদের হাতে পরাজিত হবে, সেভাবে তিব্বতীরা পরাজিত হয়েছিল।' আপনারা নিজেরাই বায়াসড আর বিভ্রান্ত। সঠিক কিছু না জানাতে পারলে অন্তত মিথ্যা ছড়ানো বন্ধ করুন। আমাদের ইতিহাস এ জটিলতা এ জন্যই তৈরি হয়েছে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:

তথ্য সম্র্কে বলছি যে, যুদ্ধের সময় সব ডিটেইলস পাওয়া সম্ভব ছিলো না; তবে, আমরা যা জেনেছি, ও লজিক্যাল রিজনিং থেকে বুঝতে পেরেছি যে, খালেদা জিয়া বিশ্বাস করতো না যে, বাংগালীরা জয়ী হবে।

আমার একটা লজিক হলো, যুদ্ধের ভেতরে যেড-ফোর্স অনেক অফিসারের ও সৈনিকদের পরিবারকে নিরপাদ যায়গায় নিয়েছেন; খালেদা জিয়াকেও ভারতে আনার চেস্টা করা হয়েছে; খালেদা জিয়া না করে দিয়েছেন। আমাদের জানার ও বুঝার মত তথ্য আমাদের কাছে ছিল।

৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:২৯

চন্দ্রদ্বীপবাসী বলেছেন: ভাই আপনার একটা কথায়ও আমার বিশ্বাসযোগ্য মনে হয়নি। কারণ,
১. আপনি কোন রেফারেন্স দেননি।
২. আমার পড়া বিভিন্ন বইয়ের মধ্যে তার মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কখনই সন্দেহ করা হয়নি। বরং তাকে অনেক বইয়ে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম নেতা হিসেবে পরিচয় করানো হয়েছে। অনেক বইয়ে আওয়ামীলীগপন্থী লেখকরাও একথা স্বীকার করেছেন।
৩. আপনি সোশ্যালিস্ট হওয়ায় লেখাটি বায়াসড হতে পারে (কর্নেল তাহের হত্যার জন্যে ক্ষোভ) বলে আমার ধারণা।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৪:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:

আপনারা ধারণা ভুল।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৪:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


কর্ণেল তাহের সোস্যালিস্ট ছিলেন না, ছিলেন 'উথাপিস্ট'

১০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৩৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড-পরিকল্পনা সম্পর্কে অাওয়ামীলীগের অনেক নেতাকর্মী সহ বর্তমানে অামরা যাদের নায়ক বলে জানি, তাদের অনেকেই ওয়াকিবহাল ছিলেন ( অবশ্য খুনীদের অনেকে ভেবেছিলেন উনাকে শুধু উৎখাত করা হবে-হত্যা করা হবে কিনা জানতেন না), অথচ সব দোষ চাপানো হয় জিয়ার ওপর । জিয়া কেবল সুযোগটা নিয়েছিলেন মাত্র, পারলে অন্য কেউ তা নিতে পারতো ।

জিয়া মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন কী ছিলেন না, এই প্রশ্ন এখন অাসে কেন? মুক্তিযোদ্ধা না হলে উনাকে কি বীর উত্তম খেতাব দেয়া হতো? এ বিষয়গুলো এখন উত্থাপন করলে ক্যাচাল তৈরি হবে!

শুধু খালেদা জিয়া কেন? অনেকেই, বোধকরি দেশের বেশিরভাগ লোকই ভাবতে পারেনি দেশ স্বাধীন হবে এত তাড়াতাড়ি ।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৪:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


খালেদা জিয়া পাকীদের ভাবসাব দেখে মনে করেছিলো যে, বাংগালীরা পারবে না; উনি জয়ীদের পক্ষে থাকতে চেয়েছিলেন।

জিয়াকে সিআইএ ব্যবহার করেছে বাংলাদেশকে লাইনচ্যুত করার জন্য

১১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:১৯

শিপন মোল্লা বলেছেন: কি হাস্যকর জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে প্রমান করতে হবে কেন !! দুনিয়ার সবাই মিলে আওয়ামীলীগের কোরাস গেলেও জিয়া মুক্তিযোদ্ধা বিরোধী হয়ে যাবে নাহ । আর প্রতিষ্ঠিত একটা বিষয় নিয়ে ক্রচাল করার কিছু দেখিনা। আওয়ামী আর শেখ হাসিনার রাজনীতির একটা বড় অংস হলো বিরোধীদের চরিত্র হরনের চেষ্টা করা। রাজনীতির স্বার্থেই তারা এমনটি নোংরামি করে থাকে কিন্ত আপনার তো অসত্য উদ্দেশ্য থাকতে পারে নাহ আশা করি।

আরেকটা কথা বীর মুক্তিযোদ্ধা জিয়া যদি পরবর্তীতে রাজনীতিতে এসে দেশ পরিচালনা করে সফল না হতেন তাহলে তার ভূমিকা নিয়ে কোন অভিযোগ উঠতো না ।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৪:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


জিয়া রাস্ট্র পরিচালনায় সফল হননি; তিনি জাতিকে ভুল ক্যাপিটেলিজমে নিয়ে গেছেন; যার কারণে, আজকে জাতি ভয়ংকরভাবে পেছেন পড়ে গেছে

১২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৫:২৬

সেয়ানা ০১ বলেছেন: মুজিবের বউ-মেয়েরা পাকি মেজরদের পাহাড়ায় থেকে মাসে মাসে ভাতা খেলে সেইটা জায়েজ আছে, আর জিয়ার বউ-ছেলে পাকি মেজরদের পাহাড়ায় থাকলে খুব সমস্যা....... ??!!!

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


সমস্যা কোথায়?

ডলারে বিলিওনিয়ার খালেদা জিয়া; আর ৩/৪ লাখ বাংগালী মেয়ে উনার রাজত্বের সময় পাচার হয়েছে পাকিস্তান, ভারত, দুবাইতে।

১৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৫:৩১

সেয়ানা ০১ বলেছেন: লেখক বলেছেন:

' খালেদা জিয়া জিয়া থেকে মুক্তি পাবার জন্য পাকীদের কাছে চলে গিয়েছিল; পাকী হঠাৎ করে পরাজিত হয়ে বন্দী না হলে উনি পশ্চিম পাকিস্তানে চলে যেতেন;........!!


==== কত বড় কুৎসিত মানসিকতা হলে এই কথা বলা যায়.....??!! তোদের মত নিচু মানসিকতার নর্দমার কীটকে একদলা থুতু.....!!

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:

উনি মনে প্রাণে এখনো পাকিস্তানী; হয়তো আপনিও।

১৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৫:৩৩

সেয়ানা ০১ বলেছেন: খালেদা জিয়াকে নিয়ে কুৎসিত কমেন্টের জন্য তোর নামে রিপোর্ট করলাম, আার স্ক্রীন শট রইলো সময় মত তোরে বিচারের আওতায় আনা হবে.......!!

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:

ব্লগে কাউকে তুই বলা ঠিক নয়; আপনি ষহুরু আছে, শেষও হবে।

১৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:১৫

রাফা বলেছেন: জিয়া অবশ্যই মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন এবং ১জন বীর মুক্তিযোদ্ধা।কিন্তু তাকে মু্ক্তিযোদ্ধা হিসেবে রোপন করা হয়েছিলো ৭১-এর স্বাধীনতা যুদ্ধে।জিয়া নিজেও বিশ্বাস করতেন কিনা সন্দেহ আছে যে বাংলাদেশ স্বাধিন হবে।জিয়া ছিলেন আইএসআই-র ক্রিড়ানক।তাই পাকিস্তানিদের কাছেও জিয়া হিরো।জিয়া পাকিস্তানের সেনাবাহিনির বিরুদ্ধে বীর-বিক্রমে যুদ্ধ করছে আর তার স্ত্রী ও সন্তানকে স্ব-সন্মানে রাখবে ১জন পাকিস্তানি উর্ধতন কর্মকর্তা এটা কি এমনি এমনি হয়!সব সমীকরন মিলিয়ে দেখলে বলা চলে মির্জাফরের চরিত্রটিই প্লে কর যাচ্ছিলেন জিয়া।অর্থাৎ তিনি জয়ীদের পক্ষে থাকতে চেয়েছিলেন।

ঠিক যেমন বঙ্গবন্ধুর হত্যার ১জন মূল কুশলি হয়েও নিজেকে বিচ্ছিন্ন রেখেছিলেন সরাসরি ঘটণার সাথে।মোশ্তাক ও জিয়ার মধ্যে অনেক সাদৃশ্য আছে।তারা হোচ্ছে ডাবল এজেন্ট অর্থাৎ যে পক্ষই জয়ী হোক তারা লাভবান হবেই।আর এটাকেই এখন চালাতে চেয়েছে তারা ইতিহাসের সৌভাগ্যবান ব্যাক্তি হিসেবে।আর জিয়া পাকিপন্থিদের সুযোগ দিয়েছিলো এই জন্য যে তাদেরকে বাগে রাখা যাবে।এবং এতে তিনি সফলও ছিলেন।জিয়ার ভয় ছিলো মুক্তিযোদ্ধা অফিসারদের নিয়ে।তাই তার সময় এত মুক্তিযোদ্ধা অফিসার হত্যা করা হয়েছে।তাকে চ্যালেন্জ করার মত কাউকে তার আশে পাশে রাখতে চায় নাই।

এগুলো আমার বক্তব্য নয়,ইতিহাসের নথিপত্রেই এর প্রমাণ রয়েছে চতুর্দিকে।

ধন্যবাদ,চাদঁগাজি।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:

জিয়া কি পাকীদের সাথে ষড়যন্ত্র করে যুদ্ধে যোগদান করেছিল, তা প্রমাণ করা কঠিন হবে; কারণ, ভারতীয়রাও সব অফিসারের উপর নজর রেখেছিল।

জিয়ার সাথে ৭/৮ জন অফিসার ছিলেন যুদ্ধে; ফলে, লজিক্যালী কঠিন বুঝা।

১৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:২৬

সেয়ানা ০১ বলেছেন: আওয়ামী লুটেরাদের কাছে প্রশ্ন:

দেশের লাখ লাখ নারী ধর্ষিত হলো কিন্তু মুজিবের মেয়েরা পাক মেজরদের কাছে নিরাপদ ছিলো, তবে কি মুজিবও পাকি এজেন্ট ছিল ??

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:

শেখ সাহেবের পরিবারকে আটকে রাখা হয়েছিল, সেটা লন্ডন, ভারত সভার গোছরে ছিল; পাকীদের জেনারেলেরা লন্দন ও আমেরিকা থেকে ট্রেনিং প্রাপ্ত ছিল; আপনি নিশ্চয়ই জেনারেল নন।

১৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:৩২

সেয়ানা ০১ বলেছেন: জারজ ছাড়া আর কারো পক্ষে জিয়াকে পাকিস্হানের চর বলা সম্ভব না !!

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:

এ ধরণের পোস্ট আপনার জন্য নয়; আপনি আপনার সময় অপচয় করছেন এখানে

১৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:৫৫

রাফা বলেছেন: জি-না.....জিয়া সব সময় ভারতিয় বাহিনিকে এড়িয়ে চলেছেন।আর কোন গুপ্তচর যখন নিয়োগ করা হয় তখন এমন কাউকেই বেছে নেয়া হয় যেনো সে সন্দেহের বাইরে থাকে।তা না হোলে তো কোন কাজেই আসবেনা।তাকে সব সন্দেহের উর্ধে রাখতে পারলেই কাজ হবে।জিয়া নিজের জিবন বাচাতেই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে যুদ্ধ করেছে।এটা মেজর রফিকের বইয়ে পরিস্কার উল্লেখ করেছেন।

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যাদের বিন্দুমাত্র লেখাপড়া নেই তাদের প্রশ্নের উত্তর কেউ দিতে পারবেনা।আপনি অনেক ধৈর্য নিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছেন এই জন্য ধন্যবাদ।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:

আমার ধারণা, সিআইএ ১৯৭২ সালের পর, জিয়াকে বুঝায়ে বা চাপ প্রয়োগ করে তাদের দলে নিয়ে গেছে।

১৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:৫৬

সেয়ানা ০১ বলেছেন: আওয়ামী দালাল, খালেদাকে নিয়া কুৎসিত মন্তব্য করার যায়গা এইটা...... ??

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:

খালেদা জিয়া বাংগালীর ইতিহাসে এক কলংক মাত্র।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



খালেদা জিয়ার মাঝে বিন্দু পরিমাণ ভালো কিছু দেখে থাকলে , সেটা নিয়ে লিখেন

২০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৭:৩২

রাফা বলেছেন:
https://www.facebook.com/saifurmishu/videos/10153110731496643/

এরাই হোচ্ছে মূল মুক্তিযোদ্ধা-এদের কথা কেউ বলেনা ।কারন এরা নিজেরা বলতে পারেনা তাই।

















/

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


৯০% মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন খুবই দরিদ্র পরিবারের, সামান্যভাবে প্রাতিস্ঠানিক শিক্ষাপ্রাপ্ত; তাঁদের কথা কোথায়ও নেই; তাঁদের পাওনা ছিল বিজয়টাই।

২১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৪২

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: বলদ আওয়ামী লীগারেরা ২০০০ সালের দিকে বুঝতে পারছে যে, সবকিছুর মুলে জিয়া;
আপনি কবে টের পেয়েছিলেন???

শহীদ জিয়া মুক্তিযোদ্ধা কিনা এটা নতুন করে কেনো প্রমান করতে হবে?
আর প্রমান করতে হবে কার কাছে?আওয়ামীলীগের কাছে?
মুক্তিযুদ্ধ যাদের কাছে স্রেফ একটি রাজনৈতিক পণ্য???

মশাই অন্ধকার সারাজীবন থাকেনা,গাঢ় অমানিশার পরেই সূর্যদ্বয়।

২২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: উনি চরম মাত্রার চালাক ছিলেন । চালাক লোকেরা এমনই করে । অাপনার কথার সত্যতা অাছে । একাত্তরে উনার কিছু কাজকর্মও প্রশ্নবিদ্ধ ছিলো । সন্দেহজনক অাচরণের জন্য সম্ভবত উনাকে একবার মেঘালয়ে নেয়া হয় ।
যাই হোক, এই ব্যাপারগুলো উত্থাপনের সুযোগ এখন অার নেই । জিয়ার একটা শক্তিশালী ভাবমূর্তিও তৈরি হয়ে গেছে । এগুলো বললে অনেকের তেতো লাগলো । এখানে একজন মন্তব্য করেছেন, এই লোক তো মুজিবকেই অস্বীকার করেন । পড়ালেখা অল্প কিংবা দলকানা হওয়ার দরুণ এরা বিক্ষুব্ধ হয়ে মুজিব বিরোধী প্রোপাগান্ডা চালাবে, অাগেও যেমনটা চালিয়েছিলো ।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:

আইয়ুব যেই কারণে প্রথমদিকে জনপ্রিয় ছিল, সেই কারণে জিয়াও জনপ্রিয় ছিল; জনপ্রিয় অবস্হায় মরে বেঁচে গেছেন, না হয় আইয়ুব ও এরশাদের মত লাথি খেতেন।

বাংগালীরা মিলিটারী শাসন কিছুদিনের জন্য পছন্দ করে, কারণ তাতে তারেক থেকে কোকো, মকো সবাই লাথি খায়; পরে, সেই পোড়া কপাল।

২৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:১৭

সেয়ানা ০১ বলেছেন: আমলীগ লুটেরা আর কম্বল চোর মুজিবের চেলা-চামুন্ডাদের কাছে জিয়াকে নিয়া ৪২ বছর পর চুলকানি উঠছে| মুজিব আর কর্নে্ল ওসমানি বাল ফালাইতে জিয়াকে বীর উত্তম খেতাব দিছে ???

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ সাহেব অপাত্রে অনেক কিছু ঢেলেছেন।

২৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:১৯

সেয়ানা ০১ বলেছেন: ওরে কম্বল চোরের বংশধর পিওর মুক্তিযোদ্ব হইলো মুজিব-কামাল-জামাল আর রাসেল, তাই না ??!!

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি বলছি যে, জিয়া ১ম কাতারের মুক্তিযোদ্ধা।

আপনি বরং খালেদা জিয়াকে নিয়ে লেখেন; শ্রমিক মোমাছি জীবিত থাকে কারণে

২৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: @ মিস্টার সেয়ানা, কম্বল কে চুরি করেছিলো? অামি যদ্দুর জানি, শেখ মুজিব নিজেই কম্বল পাননি । দলীয় চোরদের অত্যাচারে, যারা কম্বল চুরি সহ অারো অপকর্ম করেছিলো; অতিষ্ঠ হয়ে উনি একসময় দুঃখে বলেছিলেন, সবাই পায় কয়লার খনি, সোনার খনি; অার অামি পেয়েছি চোরের খনি । এই লোককে অাপনি কীভাবে কম্বল চোর বলেন? তৎকালীন সময়ে শেখ পরিবারের অর্থ-সম্পত্তির হিসেবটা নিয়ে দেখুন তো! দুর্নীতি করলে তো অনেক পয়সা হওয়ার কথা । শেখ কামালের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাসায় অাসার টাকাও থাকতো না, হেঁটে বাসায় অাসতেন । প্রমাণ চাইলে দিতে পারি ।
তখন দেশটা না হয় যুদ্ধবিদ্বস্ত ছিলো, মানুষের অভাব ছিলো; কিন্তু দেশ যখন তিনবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হলো, তারেক-কোকো অাঙুল ফুলে কলাগাছ হলেন-তখন অাপনি কোথায় ছিলেন না তারা কিছু করেননি? অাল্লাহপাক নিজেই সব দিয়ে গেছেন? অাবালের মত এক প্যাচাল ৪০ বছর ধরে পেড়েই যাচ্ছেন?

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ সাহেবের পরিবার কিছুই নেয়নি, সিআইএ ওর লোকেরা এগুলো ছড়ায়েছে হত্যাকান্ডের পর।

২৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪২

তৌফিক মাসুদ বলেছেন: হু আমাদের হল গন্‌ডারের চামরা। ২৫ বছর ৩০ বছর পরে চুলকানি আসে। আমার মনে হয় মিডিয়া গরম করার জন্য এমন নিউজ দরকার। সময়ের প্রয়োজনে নয়। কিভাবে বেকার মুক্‌ত দেশ গড়া যাবে, industry গুলোতে development কিভাবে হবে, সমাজের কোন কোন জায়গায় পরিবর্তন দরকার তা নিয়ে ভাবা উচিত।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


জিয়াকে নিয়ে সরকারের ও বিএনপি'র যারা চীৎকার দিচ্ছে, এগুলো দুস্টলোক।

২৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫

সাদী ফেরদৌস বলেছেন: জিয়া পাকিস্তান আর্মি ইনটিলিজেনঞ্চ এ কর্মরত ছিলেন , সে ছিল চরম মাত্রার ধূর্ত ও চালাক ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনাকে চেনা মোটেই সহজ ছিলো না।

২৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৯

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: জিয়ার দূরদর্শিতা বোঝার জ্ঞান আপনার মত কীটের মগজে নেই ।
জিয়াউর রহমান ছিলেন,না পাকিস্তানপন্থী,না ভারতপন্থী ।সে নীরেট বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার মগজই নেই।

মনে হয় জিয়াকে সিআইএ দখল করেছিলো।

২৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৪

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: যেই লোক ১৭ বছর পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে ছিলো আর দেশের জন্য যুদ্ধ করছে তার পাকিস্তানের প্রতি টান আর ভারতের প্রতি সন্দেহের দৃষ্টি থাকবেই। মনে গেথে বসা ধারনা কখনো পরিবর্তিত হয়না। আপনি জন্ম থেকেই জানেন ভারত আপনার শত্রু, এই ব্যাপারটা তখন হয় ধর্ম বিশ্বাসের মত। প্রায় অপরিবর্তনীয়। আর দেশের বেশিরভাগ মুসলমান আমার ধারনা তাই মনে করতো ৭১ এর আগে পর্যন্ত। কারন তখন পর্যন্ত ভারত ছিলো শত্রু রাস্ট্র। চরম বিপদের সময় ভারত শেষ ভরসা হয়ে দাঁড়ায় এবং যথাসম্ভব সাহায্য করে এই জন্য জাতি হিসেবে আমরা ঋনী থাকবো ভারতের কাছে।

তবে যারা বলে জিয়া আসলে পাকিস্তানের চর, ডাবল এজেন্ট ছিলেন তারা একটা গৎবাঁধা ধারনা নিয়ে বড় হইছেন। বিদ্রোহ একটা বড় ব্যাপার, এত সোজা না। আমরা এই প্রজন্ম ইতিহাস সম্পর্কে জানি যে যুদ্ধ ২৬ তারিখ শুরু হইছে, ১৬ তারিখ জয়ী হইছি, সবকিছু মুখস্ত। কিন্তু ওই সময়ের মানুষ কিন্তু জানতোনা যুদ্ধ কতদিন স্থায়ী হবে। লাখ খানেক মুক্তিযোদ্ধা ছিলো, বাকী কিন্তু কোটি কোটী মানুষ ছিলো যারা যায়নাই। তারা সবাই কি রাজাকার? ভীরু, কাপুরুষ? ব্যাপারটা হইতেছে সবাই সবকিছুর সাহস করতে পারেনা। সব পুলিশ চাকরী ছেড়ে পালায়নাই, সব সরকারী কর্মচারী যুদ্ধে যায়নাই। সব প্রফেসর, শিক্ষক সরাসরি বলেননাই আমি মুক্তিযদ্ধাদের পক্ষে, স্বাধীনতার পক্ষে, আমি হত্যা নির্যাতনের প্রতিবাদে চাকরী ছাড়লাম। কিন্তু উনারাই ছিলেন জাতির বিবেক, তাইনা?

আজকে জাতির এই বিভক্তির কারন ৭২-৭৫ এ আওয়ামী লীগ সরকারের ব্যর্থতা। ব্যর্থতার পিছনে মুজিবের বেশি বড়ো হৃদয় যেমন কারন ছিলো তার চেয়ে বড়ো কারন ছিলো আসেপাশের লোক। চোরচোট্টা বাটপার সব আওয়ামী লীগ ট্যাগ লাগাইছিলো। তোফায়েল, মোশতাক এমন কিছু চাটূকার সুবিধাবাদীদের কারনে তাজউদ্দীন আহমেদের মত মানুষের সাথেও উনার দুরত্বের সৃস্টি হয়। এরপরের ইতিহাস আমরা সবাই জানি।

যাইহোক, আমার কাছে জিয়া মুক্তিযোদ্ধাই, একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তবে উনি ক্ষমতায় গেলে ভারত বিরধী হবেন সেটাই স্বাভাবিক। যারা বলে খালেদা পাকিস্তানীদের হাতে বন্দী ছিলো তারপরেও জিয়া কিভাবে শান্তিতে যুদ্ধ করলো তারা জানেনা যে সামরিক বাহিনী মাঠে যতটাই নৃসংশ হোক, কিছু ব্যাপার ঠিকই মেনে চলে। মতিউর রহমানের স্ত্রী মিলি রহমানকে কি পাকিস্তানীরা অসম্মান করেছিলো? না খেতে দিয়ে রাখছিলো, রেপ করছিলো ওই ঘটনার পর? একটা উদাহরন দিলাম, এমন আরো শতশত উদাহরন আছে। এক্সেপশনও যে নাই তা না, জাহানজেব আরবাব নিজে নির্দেশ দেন বাঙ্গালী অফিসারদের স্ত্রীদের ধর্ষনের।

আমাদের সমস্যা হইলো আমরা কাউকে খুব অল্প সময়েই দেবতা বানাই, আবার লাত্থি দিয়ে ফেলে দেই। কিন্তু এটা ভুলে যাই মানুষ মানুষই, দেবতা না।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:

জিয়াকে যুদ্ধের পর, মিলিটারীতে রাখা ভুল ছিল; যারা যুদ্ধ করেছিলেন, সবাইকে অনারারি রিটায়ারমেন্ট দেয়া ছিল শেখ সাহেবের কর্ড়ব্য।

৩০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৬

সেয়ানা ০১ বলেছেন: @সাধু:

জিয়াকে পাকিস্হানের এজেন্ট বলেছেন উপড়ে, আর আমাকে বলেছেন বলদ|
তারপরও আপনাকে কানের নিচ বরাবর কষে একটা লাগানোর চরম ইচ্ছা দমন করেই আপনার কমেন্টের উত্তর দেই|

মুজিব আর মুজিবের পোলা কামালের কুকির্তির খতিয়ান দিলে আপনি লজ্জায় গলায় দড়ি দিবেন, তবে মৃত মুজিব ও তার পোলা ও ভাগিনাদের কুকাম নিয়ে কিছু বলতে মন চায় না|

মুজিবের জীবিত মাইয়া হাসিনা ও তার পোলা জ্যের চুরির হিসাব চান, দিব ??

দেশ ৫ বারের দুর্নিতির চ্যাম্পিয়ন হয়েছে, শুরুটা হয়েছিল আমলীগের আমলে, ২ বার| সেই কথা বলতে কি শরম লাগে ??

আর গত ৯ বছর তারেক ক্ষমতায় নাই, কয়টি দুর্নিতীর মামলায় তার সাজা হয়েছে ?? হাসিনা জজদেরকে চাকুরী খেয়ে ফেলার ভয় দেখিয়ে, দেশ ছাড়া করেও তারেকের বিরুদ্বে সাজা করাতে পারে নাই..... কেন ??!!

শুধু ভিওআইপি থেকে জয় প্রতিমাসে কত কোটি টাকা দেশ থেকে লুট করছে সেইটা হিসাব করার মত মগজ কি আছে আপনার ??

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:

ভিওআইপি থেকে টাকা কামানোর পথ বের করেছিলো তারেক; মনে হয়, একই প্রথায় বিশাল টাকার কাজ হচ্ছে ওখানে।

৩১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৪:২৫

সেয়ানা ০১ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভিওআইপি থেকে টাকা কামানোর পথ বের করেছিলো তারেক........


========< ৯ বছর আাগে দেশে ভিওআইপির ব্যবসা ছিল, যদি তা-ই হবে তাহলে হাসিনা বিচার করে না কেন........ ?? আওয়ামী বলদরা সবকিছুতেই তারেক তারেক তারেক দেখে.....!! ওদের স্ত্রী-কন্যায় মাসে মাসে যে "পিরি্য়ড" হয় সেইখানেও তারেক জড়িত !!

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৪:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:

শেখ হাসিনা খালেদা জিয়া ও তারেকের ফাইনাল বিচাে সহজে শেষ করবে না, ঝুলায়ে রাখবে; এগুলোকে উনি রাজনৈতিক পদক্ষেপ ভাবেন, যদিও এগুলো ভুল।

৩২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: বাহ, ভালো কাজের পুরস্কার অকালে রিটায়ারমেন্ট? তাইলে আওয়ামী লীগকেও ডিসমেন্টাল কইরা ব্যাগে ভইরা রাখা উচিত ছিলো। উনি নিজেও রাজনিতি থাইকা অবসরে যাইতে পারতেন। ইপিআর ব্যাটাগুলারে ছাগলের খামারী বানাইয়া দেয়া উচিত হইতো অনুদান দিয়া।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই যুদ্ধ চাকুরী ও বেতনের যুদ্ধ নয়; পাকীরা যুদ্ধ করেছে চাকুরী হিসেব; বাংগালীরা যুদ্ধ করেছে ফ্রী, জীবনের যুদ্ধ।

২২ হাজার প্রাণ হারিয়েছেন, বাকীদের বাকী জীবনটা উপভোগ করার ও জাতিকে সেবা করার কথা ছিল; সেখানে তাঁদের চাকুরী করতে হয়েছে, বর্ডার পাহারা দিতে হয়েছে।

আপনার চিন্তা শক্তিতে মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান এখনো ধরা পড়েনি।

৩৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৫

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: হাহাহহা আজাজ্বীল ও কিন্তু ফেরেশতাদের সরদার ছিল, তারপর!

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:

মনে হয়, তাই ঘটেছে জিয়ার বেলায়

৩৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৩

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ও আচ্ছা, আপনার কি ধারনা বাঙ্গালী সেনা, পুলিশ ইপিআর, আনসার এসবের সদদ্যরা বেতনের জন্য যুদ্ধ করছিলো?

আর যুদ্ধ শেষ দেশ স্বাধীন ত সবই শেষ। পায়ের উপর পা তুলে ফ্রি ফ্রি রাষ্ট্রের টাকায় খাওয়া উচিত ছিলো?

আপনার চিন্তাভাবনায়ও ব্যাপক অসঙ্গতি অসংলগ্লতা আছে। দেশের জন্য যখন কেউ যুদ্ধ করে তখন সে পরে কতটা শান্তিতে থাকতে পারবে এই চিন্তা করে যুদ্ধ করবার কথা না। এইসব চিন্তা থাকলে জীবনের মায়া ত্যাগ করা যায়না। এতো হাজার হাজার কর্মক্ষম শক্তিকে আপনি অলস ফেলে রাখতে চাওয়াকেই যুক্তিসঙ্গত মনে করেন?

আমার তো মনে হয় যুদ্ধ শেষ হবার পরেই এদের আরো পরিপুর্নরুপে কাজে লাগানো দরকার ছিলো সবক্ষেত্রেই। কারন সময়ের পরীক্ষায় নিজেদের উনারা প্রমান করে আসছিলেন, সবচেয়ে বেশি ভরসা করবার মত মানুষ এরাই ছিলো।

আর আমার চিন্তাশক্তিতে মুক্তিযদ্ধাদের অবদান ধরা পরেনাই বলতে কি বুঝাইলেন? আপনার কি ধারনা আমি মুক্তিযদ্ধা বলতে কেবল সামরিক বাহিনীর সদস্যদেরই বুঝি?

আর আপনি কি টাইপ মুক্তিযদ্ধা ছিলেন সেটা নিয়ে মাঝে মাঝে আমার ভালোই সন্দেহ হয়। আপনি একসময় বলছিলেন টেকনিক্যাল ডিটেইলস দিবেন। পরে আবার বললেন সেগুলা বললে সমস্যা আছে। আপনার বন্ধুদের জানাইতে হবে, তাদের আপত্তি আছে এমন কিছু। যা নিজে ভাবেন, নিজে সত্য জানেন ওইসব আরেকজনকে জিজ্ঞেস করে জানাইতে হবে কেন? এই বালের সাহস আর সততা নিয়া মুক্তিযুদ্ধ করছেন যে যা জানেন সেইটা প্রকাশের সাহসও নাই?

ভাসা ভাসা আন্সার দিয়েননা, আপনিতো আবার সব হালকার উপর ঝাপসা মাইরা দিয়া চইলা যান।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি মুক্তিযুদ্ধের উপর বই পড়ছেন, এই তো, নাকি আরও কিছু?

মুক্তিযুদ্ধ ছিল দেশকে পাকীদের থেকে মুক্ত করার জন্য। যুদ্ধের দেশকে গড়ার কথা কাদের ছিল? সেও মুক্তিযোদ্ধাদের; কারণ, তাণনরাই জাতির পরিক্ষীত সন্তান ছিলেন; শেখ সাহেব ও তাজুদ্দিন সাহেব, ওদেরকে বাড়ী, ক্যানটনমেন্ট ও বর্ডারে পাঠায়ে দিয়ে দেশ চালায়েছেন তাদের দিয়ে যারা, ১৪ ই ডিসেম্বর পাকীদের পুর্ব পাকিস্টান চালায়েছে তাদের দিয়ে।

মুক্তিযোদ্ধাদের সবকিছু লেখা সম্ভব নয়, কারণ তাদের উপর পরাজিতরা এখনো প্রতিশোধ নিতে পারে; পরাজিতরা বেশী অরগেনাইযড এখন।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:

"এই বালের সাহস আর সততা নিয়া মুক্তিযুদ্ধ করছেন যে যা জানেন সেইটা প্রকাশের সাহসও নাই? "

-পোস্টে "বাল" ইত্যাদি ব্যবহার আমার নজরে আসছে।

৩৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৬

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: না, এর বাইরেও অনেককিছুর করছি। আমি এখন পর্যন্ত প্রায় ২০ জনের মত ভারতীয় প্রবীন যোদ্ধার সাথে, অনেকজন খেতাবপ্রাপ্ত এবং সাধারন মুক্তিযোদ্ধার সাথে, বীরাঙ্গনার সাথে এমনকি পাকিস্তানী অফিসারের সাথেও কথা বলতে সক্ষম হইছি যাতে সবদিক থেকেই, সব দৃষ্টীভঙ্গীতেই ধারনা পাই। বই অল্পই পড়ছি বলতে পারেন, তাও শ খানেকের কম হবেনা। আর এইসবের কারনে কিছুটা হইলেও ধারনা হইছে। আর আমার যা ধারনা সেইটা আমি ভাসাভাসা বলিনা।

আর ওই বিশেষ শব্দের ব্যবহারের আগে বেশকিছুক্ষন ভেবেই করছি। কারন আপনিও আপনার 'মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান ধরা পরেনা" টাইপের বক্তব্যের মধ্যে দিয়ে আমার প্রতি বিশেষ ইঙ্গিত করছেন, আর আমিও এই বিশেষ শব্দের ব্যবহারের মধ্যে দিয়ে আপনার মুক্তিযোদ্ধার প্রকারভেদের একটা বিশেষ ইঙ্গিত প্রদান করলাম, এই আরকি।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



"আর আমার যা ধারনা সেইটা আমি ভাসাভাসা বলিনা। "

-আপনি মুক্তিযুদ্ধের উপর সব বই পড়ে ফেললে, সব জীবিত মুক্তিযোদ্ধার সাথে কথা বললেও, আপনার "ধারণা ভাসাভাসা" থাকবে।
যাঁরা সেদিন যুদ্ধ করেছিলেন, তাঁদের ধারণা কারো কাছে 'ট্রান্সপার" সম্ভব নয়।

৩৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৩

সেয়ানা ০১ বলেছেন: @শতদ্রু একটি নদী... : আপনি একজন চলমান বিশ্বকোষ,রাশিয়া ফেরত,আমেরিকায় সেটেলড,আওয়ামী প্রেমিক, বাকশাল লাভার, হাসিনা প্রেমে মগ্ন মহামানবের সাথে কথা বলছেন|

BAL বা "বাল" এখানে বলতে হলে "হাসিনা পুত্র জয়ের" সার্তিফিকেট লাগবে !!

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:

বিশ্ব সবাইকে, সবকিছুকে ধারণ করে, সেইভাবে আপনিও আমাদের একজন হয়ে আছেন।

৩৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৩

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: হ্যা, সেইটা আমিও বিশ্বাস করি।

তাঁদের মধ্যে আবার কেউ কেউ ধারনা, জানা কথাগুলো বলতেও ভয় পায়। যেইটা নতুন প্রজন্মের ধারনাটা আরেকটু ভালো করার চেয়ে ভাসা ভাসা কইরা দেয়।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



ওকে

৩৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪৬

তিক্তভাষী বলেছেন: আরো একটি গার্বেজ প্রসবিত হলো!

২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৫:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


পোস্ট কি আপনার জন্য কঠিন হয়ে যাচ্ছে?

৩৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১০

এম. আরাফাত মাহমুদ বলেছেন: আমি নিষ্চিত আপনি রাতারাতি সেলিব্রেটি হওয়ার জন্য এ ধরনের ইতিহাস বিকৃতি কারী ব্লগ লিখেছেন। আপনি আওয়ামী লীগের নজরে আনার জন্য এ ধরনের ব্লগ লিখেছেন। কারন আওয়ামী লীগ যদি জানতে পারে যে, চাদগাজী নামে এক ব্লগার জিয়ার বিরুদ্ধে লিখে যাচ্ছে, তাহলে আপনার থ্রীগুন প্রমোশন হয়ে যাবে। আর এটার জন্য হয়তো আপনি কোন রেফারেন্স ব্যতীত ইতিহাস লিখেন আর নিজে নিজে তা তৈরি করে ফেলেন। এই ইতিহাস একদিন অবশ্যই সত্যিই হবে। যদি আপনাকে আওয়ামী লীগ প্রমোশন দিয়ে দেয়। ক্ষমতার জোরে তা আপনিই ইতিহাস তৈরি করে দিবেন। আপনার কথা্ গুলো খুব বিশ্বাস করতাম। খুব। যদি আপনি কোন রেফারেন্স দিতে পারতেন। ইতিহাস সম্পর্কে যে কয়টা লেখা আজ পর্যন্ত পড়েছি, তার সব কয়টার রেফারেন্স লেখক গন দিয়ে গেছেন। আর শুধু আপনার টায় পেলাম না। আর ঐ সব বিখ্যাত বিদেশী ও দেশী লেখক তাদের স্বচুক্ষে দেখা আর আপনার বর্ণনা করা লেখার ভিতরে আকাশ পাতাল অমিল আছে। জিয়া মুজিব সাহেবের একজন প্রিয় পাত্র ছিলেন। আর মুজিব এর মৃত্যু কিন্তু জিয়া মেনে নিতে পারেন নি। তবে পরিস্খিতির কারনে মেনে নিতে হয়েছে। প্রশ্ন হলো সে সময় জিয়ার নীরবতা নিয়ে। আরে ভাই মুজিব হত্যার পর বর্তমান আওয়ামী লীগ নেতারা সে সময় লুঙ্গি খুলে রাস্তায় রাস্তায় বিজয় মিছিল করেছিলো। .................।
..............।
...............
................
...............
...............
..............
ভাই এসব অপপ্রচার বন্ধ করে একটু সুস্থ মানসিকতা নিয়ে বাচার চেষ্টা করুন।




...
আর যদি মনে করেন, আমি ইতিহাস রচনা করতে চাই,সেলিব্রেটি হতে চাই, নেতাগীরি করতে চাই, ধন-সম্পদের মালিক হতে চাই, তাহলে নিজস্ব ওয়েব সাইট খুলে আওয়ামী লীগ নেতাদের কাছে গিয়ে দেখান কামে দিবে। শুধু শুধু সামুতে লিখে মানুষের মাঝে নিজের গালিগালাজ খাইয়েন না আর ব্যক্তিত্বটা নষ্ট করিয়েন না।
আর তাও যদি না পারেন, তাহলে আপনার লেখার লিংক কপি মেরে, আওয়ামী লীগ নেতাদের দেখান, তারা হয়তো এই ব্লগের মালিক করে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে, আপনিও কিন্তু সেই ভাগ্যবান হয়ে যাবে।



.
আশা করি চাদগাজী ভাইয়ার সুবুদ্ধি উদয় হবে।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার ভাবনা সজক্তি খুবই ক্ষীণ।

৪০| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৫

সুপ্ত আগ্নেয়গিরি মাহি বলেছেন: সব কিছু বুঝলাম,,, কিন্তু আমার একটা প্রশ্ন অনেকদিন ধরে মনে লালন করছি,,,,, আমি মুক্তিযুদ্ধ দেখিনি,তবে মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে সঠিক তথ্য কোথাও পাইনি,একেক জায়গায় একেক রকম ডেফিনেশান,,,,, আওয়ামী লীগ এক রকম ভাবে উপস্থাপন করছে,আবার বিভিন্ন রাজনৈতিক দল একেক ভাবে প্রেজেন্টস করছে নিজেদের দল কে হাইলাইটস করতে, যা আমাদের বয়সি,বা আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম কে বিভ্রান্ত করছে ভুল তথ্য বা ব্যাখ্যা দিয়ে,,,,, যার ফলে আস্তে আস্তে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তথ্য বিকৃত হচ্ছে,,,, ফলে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ভালভাবে সংরক্ষিত হচ্ছে না, আপ্নারা যারা সঠিক তথ্য জানেন,তাদের কাছে আমার একটা প্রশ্ন " প্রকৃত পক্ষে স্বাধীনতার আসল ঘোষক কে,,,,,???? জিয়াউর রহমান,নাকি শেখ মুজিবুর রহমান???? সিম্পলি কোন উত্তর দিবেন না, ডিটেইলস বলবেন প্লিজ,আর যিনি সঠিক ঘোষক, তার পক্ষে সঠিক ব্যাখ্যা দিবেন,উপযুক্ত প্রমান সহ,,,,,, জানালে কৃতজ্ঞ থাকব,,,,,

৪১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্বাধীনতার ঘোষক চট্রগ্রাম রেডিওর কর্মচারীরা।

জিয়া পুন প্রচার করেছে।

সেক্টর কমান্ডারেরা যেটা লিখেছে, সেটা যুদ্ধের ইতিহাস।

স্বাধীনতার ইতিহাস হলো, পাকীরা আমাদের আক্রমণ করেছে ২৫ তারিখ রাতে; বেংগল রেজিমেন্ট, ইপিআর ও আম জনতা থেকে মিলে ১ লাখ ২০ হাজার যুদ্ধ করেছেন, ২২ হাজার শহীদ হয়েছে। জামাত ৫৫ হাজার রাজাকার দিয়েছিল পাকীদের।

৪২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৩

প্রবালরক বলেছেন: লেখক ভালই তো থাকেন। লেখেন। বলেন। শুধু মাঝে মাঝে মাথা আউলাইয়া যায়। তখন এধরনের বিকারগ্রস্ত লেখা শুরু করেন।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


কখন কি হয়, বুঝতে পারি না; তবে বুঝতে চেস্টা করি, জাতি কি করছে, ফলাফল কি হতে পারে/

৪৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:১৬

কামরুন নাহার-44 বলেছেন: তোদের মত জানোয়ার লেখকদের জন্যই সত্য অাজ সবজাগাতেই বিকৃত।

২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার ব্লগিং কেমন চলছে?

৪৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ২:০৫

আমি সাজিদ বলেছেন: কমেন্টে কেন পোস্টের মূল কথা থেকে সরে গেলেন? সেক্টর ১ এ যেহেতু ছিলেন, জিয়াউর রহমানকে সরিয়ে দেওয়া হলো কেন এটার ব্যাখা নিরপেক্ষ দিক থেকে দিন৷ সোয়াত জাহাজের বিষয় আর কালুরঘাট বেতারকেন্দ্রের বিষয় মিথ্যা? জিয়া ডাবল এজেন্ট হলে শুরুতে এই দান খেলে তার লাভ কি? তবে বঙ্গবন্ধুর হত্যা নিয়ে জিয়াউর জল ঘোলা করেছেন এটা মানা যেতে পারে।জিয়াউর ছিলেন খুব ঠান্ডা মাথার হিসেবী লোক।

২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৯:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



পাকিস্তান মিলিটারীতে থাকাকালীন সময় থেকে মেজর জিয়া ও ওসমানীর মাঝে ভালো সম্পর্ক ছিলো না; ১ নং'এর কমান্ডার থাকা অবস্হায় জিয়া ওসমানীর কথা অভেলা করতেন; সেইজন্য উনাকে সরানো হয়েছিলো।

জিয়া ডবল-এজেন্ট ছিলো না; জিয়া পাকিস্তান সেনা বাহিনীতে থাকাকালীন সময় থেকে বিশ্বাস করতো যে, সেন বাহিনীর অফিসারেরা দেশ চালাবে।

৪৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:৫৭

আমি সাজিদ বলেছেন: ওসমানীকে নিয়ে অনেক কাহিনী প্রচলিত আছে। উনাকে নাকি পুতুল অধিনায়ক করা হয়েছিল? উনার রণকৌশল সব সেক্টর কমান্ডারদের পছন্দ ছিল না এমনকি উনি অজনপ্রিয় ছিলেন? এটা কি সত্য?

২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


তখন আওয়ামী লীগে অবসরপ্রাপ্ত ২ জন কর্ণেল ছিলেন, পার্টির পদে কর্ণেল ওসমানী সিনিয়র ছিলেন; অন্যজন ছিলেন কর্ণেল আবদুর রব।

যুদ্ধের মুল দায়িত্ব ছিলো সেক্টর কমান্ডারদের হাতে; ওসমানী ছিলেন অর্গেনাইজিং'এ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.