নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

১৪ বছরের কিশোরীকে দাসী বানায়ে নিজের মেয়েকে অদক্ষ পুতুল বানাইওনা

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:০০

৪৪ বছর পর, মন্ত্রীসভার মাথায় সামান্য মগজ দেখা দিয়েছে, তারা গৃহকর্মী বিলের খসড়া অনুমোদন করেছে; হয়তো, সামনের কোন একদিন ২০০ একরের উপর অবস্হিত পার্লামেন্টে সেটা আসবে; তবে, সেটা চাকুরীর শর্তাবলীর বিল হিসেবে আসছে মনে হয়; বিলের খসড়াটা এখনো জাতির প্রয়োজন অনুসারে হয়নি, এবং বিলে কোনরূপ অর্থ বিনিয়োগের প্রস্তাব নেই। অনেক মগজ খরচ করে ঠিক করেছে যে, দরিদ্রের ১৪ বছরের মেয়েকে দাসী বানানো ঠিক হবে।

খসড়ায় বলা হচ্ছে, ১৪ বছরের নীচে কেহকে গৃহভৃত্য হিসেবে রাখা যাবে না; দরিদ্র ঘরের ১৪ বছরের একটা কিশোরীকে কেন দাসী বানানো হবে? তাকে পড়তে দেয়া হবে না কেন? আমাদের জাতির জন্য যদি ৪০ বিলিয়ন ডলারের বার্ষিক পরিকল্পনা করা হয়, যদি ক্যাডেট কলেজে একটা বাচ্ছার পেছনে ১৫/২০ লাখা খরচ হয়, যদি ঢাকা মেডিক্যালে ১ জনের জন্য ১১/১২ লাখ খরচ হয়, তা'হলে আমাদের ১৪ বছরের ১জন কিশোরীর জন্য কি আমরা বছরে ১০/১৫ হাজার টাকা ব্যয় করতে পারবো না? অশ্যই পারবো।

প্রতিটি মন্ত্রীর বাসায় হয়তো চাকরাণীর সংখ্যা ঘরের বাসিন্দাদের ২ গুণ হবে; উনারা এই মেয়েগুলোকে দাসী বানায়ে নিজের মেয়েগুলোকে পুতুল ও অদক্ষ মায়ে পরিণত করছে। উনাদের মেয়েদের যদি মানুষ বানাতে হয়, তাদের নিজের কাজ নিজে করতে হবে; দরিদ্র ঘরের মেয়েকে দাসী বানায়ে, নিজের মেয়েদেরও উনারা অমানুষে পরিণত করছেন।

আগামী ১০ বছরের মাঝে ৩৫/৩৬ লাখ কিশোরীকে দাসীতে পরিণত হতে হবে; এই বিল কোনভাবেই সাহায্য করবে না; অনেক দরিদ্র আছে, যারা নিজেরাই নিজের ১০/১১ বছরের মেয়েকে অন্যদের ঘরে দিয়ে দিবে। এসব মেয়ে স্কুলে পাঠাতে এসব পরিবারকে টাকা দিয়ে মেয়েকে স্কুলে রাখার ব্যবস্হা করতে হবে; এই ধরণের কিছু খসড়ায় নেই; আমাদের মন্ত্রীদের মাথায় আরো মগজের দরকার, যাতে তারা পুরো বিষয়টা বুঝতে পারে যে, আমাদের ১৪ বছরের কিশোরীকে দাসী না বানাতে সুখী মাতা বানানো সম্ভব, এবং জাতির সেই সম্পদ আছে; জাতির সম্পদ শুধু ধনীদের জন্য খরচ করা বেআইনী।

বয়স ১৪ বছর থেকে বাড়িয়ে ১৮ বছরে নিতে হবে; না হয়, অন্যায় করা হবে।



মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:০৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: একদম সহমত।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:

১৪ বছরের কিশোরীকে দাসী বানানোর বিল আনতে যাচ্ছে ৪৪ বছরের অপরাধের পর।

২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২৫

গোধুলী রঙ বলেছেন: এটা এক ধরনের অসভ্য ধরনের বিল হতে যাচ্চে, ভাব খানা এমন, আগে এই বাধ্যতামুলক দাসী বানাতো কোন আইন ছাড়া, এখন কিশোরীদের দাসী বানানো হবে আইনগত ভাবে।

কেমন হবে এখন যদি আমেরিকা আফ্রিকা থেকে দাস আমদানী করতে আইন বানায়!!!

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:

এরা এখনো চেংগিস খানের আইনে চলে।

৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২৫

গোধুলী রঙ বলেছেন: এটা এক ধরনের অসভ্য ধরনের বিল হতে যাচ্চে, ভাব খানা এমন, আগে এই বাধ্যতামুলক দাসী বানাতো কোন আইন ছাড়া, এখন কিশোরীদের দাসী বানানো হবে আইনগত ভাবে।

কেমন হবে এখন যদি আমেরিকা আফ্রিকা থেকে দাস আমদানী করতে আইন বানায়!!!

৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩১

কল্লোল পথিক বলেছেন: শতভাগ সহমত

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:

কোন না কোনভাবে সরকারকে জানা যে, আমাদের কিশোরীদের আমরা পড়াতে চাই।

৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২০

ভোরের সূর্য বলেছেন: প্রথমেই আপনার সাথে সহমত।
http://www.somewhereinblog.net/blog/alukdia/30091853#c11195459
উপরের লিঙ্কটি দেখুন। লেখক একটি ভাল কাজের কথা বলেছেন কিন্তু এর সাথে সাথে যে একটি খারাপ কাজও করেছেন সেটা তিনি স্বীকার করেন না। এবং মজার বিষয় হচ্ছে অন্যান্য যারা তার লেখায় মন্তব্য করেছেন তাদের কারও কাছে বিষয়টি ধরা পড়েনি কিংবা ইচ্ছা করেই কেউ বলেনি।
দয়া করে পড়ুন এবং মন্তব্য করুন।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:

এসব মেয়েদের স্কুলে থাকার কথা; আমাদের সেই সম্পদ আছে।

ভোরের সুর্য, লেখক খারাপ কি কথাটি বলেছে, তা আমার কাছেও ধরা পরেনি; আপনি বলুন প্লীজ

৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩১

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: সহমত

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:

এটা জাতিকে পেছনে টানছে ৪৪ বছর, তারপরও আমাদের মাসলম্যানদের মাথায় ঢুকছে না যে, কারো ১৪ বছরের মেয়েকে দাসী বানায়ে, নিজেদের বউ ও মেয়েকে অপদার্থ বানানো হচ্ছে।

৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫২

ভোরের সূর্য বলেছেন: চাঁদগাজী তাহলে আপনারো চোখে পড়েনি!!!!
লেখক খারাপ কিছু বলেন নি,আমি বলেছিলাম খারাপ কাজ। এখানে বিস্তারিত লিখতে পারি কিন্তু যদি দয়া করে ঐ লিঙ্কটি একটু ভালমতন পড়েন এবং ওখানে আমার মন্তব্য এবং লেখকের প্রতিউত্তরগুলো পড়েন তাহলে সব কিছু ক্লিয়ার হয়ে যাবে। আপনার এই লেখাটির শিরোনামের সাথে সম্পর্কিত।

বাই দ্যা ওয়ে।ক্যাডেট কলেজের একটি বাচ্চার পেছনে ৬বছরে ১৫/২০ লাখ টাকা খরচ হয় না।অনেক কম খরচ হয়।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:

ক্যাডেট কলেজের ১ বচ্ছার পেছেন কত খরচ?

১ জন ১৪ বছরের বাকরাণীর পেছেন কত খরচ?

যে লেখাটার কথা বলেছেন, সেটার সাথে আমার লেখার কোন মিল আমি দেখছি না

৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৮

ভোরের সূর্য বলেছেন: আগে(১৯৯৫সালের দিকে) প্রতি ক্যাডেটের পেছনে বছরে ৪৫হাজার টাকা খরচ হত সে হিসেবে ৬ বছরে খরচ হত সর্বোচ্চ ৩লাখ টাকা। এখন সব কিছুর দাম বেড়ে গেলেও একই পরিমাণ খরচ হয় কেননা আগের চেয়ে ক্যাডেটদের কাছ থেকে বেশী টাকা নেয়া হয়। যেমন বছরে ২জোড়া করে জুতা দেয়া হত ফ্রী কিন্তু এখন নিজের টাকায় কিনতে হয়।ইত্যাদি।

ওয়েল তাহলে ব্যাখ্যা করি আপনাকে।
লেখাটিতে লেখক বলেছেন কিভাবে তার বাসার কাজের মেয়েটিকে অন্য ফ্লাটের এক ড্রাইভার শ্লীলতাহানির চেষ্টা করেছিলো এবং তিনি অভিযোগ করার পর ড্রাইভারের চাকরি চলে যায়। কাজের মেয়েটির বয়স তিনি উল্লেখ করেছিলেন ১৩/১৪ এবং ২ বছর থেকে লেখকের বাসায় কাজ করে মানে যখন লেকের বসায় মেয়েটি কাজ করতে আসে তখন বয়স ছিল ১১কিংবা ১২ এবং আমি সেটারই প্রতিবাদ করেছি যে তিনি শিশু শ্রম কে প্রশ্রয় দিয়ে অন্যায় করেছেন।

আজকে সরকার যদি এই আইন চালু করে তাহলে ঐ লেখকের মতন আরো অনেকেই উৎসাহিত হবেন এরকম ছোট ছোট বাচ্চা মেয়েকে কাজের লোক কিংবা দাসি বানাতে। আপনি যেমন বলেছেন ১৪বছরের কিশরীকে দাসি না বানাতে বলেছেন। ১৪হাজার টাকা খরচ করে শিক্ষার কথা বলেছেন আমিও সেটাই বলেছি লেখক কে। বলেছি কাজের বিনিময়ে টাকা না দিয়ে ইচ্ছা করলে মেয়েটিকে সাহায্য করুন।
এখানে আমার মন্তব্য এবং লেখকের প্রতি উত্তর দিলাম।
ভোরের সূর্য বলেছেন: উপরের মন্তব্যকারীরা সবাই যা বলার বলে দিয়েছে কিন্ত আরো একটি ব্যাপার মনে হয় খেয়াল করেনি অনেক।
যাই হোক ব্যাপারটা আমি উল্লেখ করছি।
তের চৌদ্দ বছরের ছোট্ট মেয়ে মালঞ্চ। আমাদের বাসায় কাজ করে বছর দুই হল।
তার মানে ২বছর আগে মেয়েটির বয়স ছিল এগার কিংবা বারো। ভাই কি জানেন বাংলাদেশে শিশুশ্রম একটি অপরাধ? এগারো/ বারো বছরের বাচ্চা কে কিভাবে আপনারা আপনাদের কাজের লোক হিসেবে রাখলেন? একটু চিন্তা করুনতো আপনার কিংবা আমার সমবয়সি বাচ্চাটা কাজের লোক হিসেবে আপনাকে রান্না করে দিচ্ছে, আপনাকে এটা ওটা এগিয়ে দিচ্ছে,কাপড় কেচে দিচ্ছে? এটাও কি ঠিক? আপনি যেমন সংবেদনশীল হয়ে এই লেখাটি লিখেছেন এবং উচিৎ কাজটি করেছেন তেমনি আশা করবো নিজের বাসায় কাজের লোক রাখার ব্যাপারাও ছোট বাচ্চাদের কাজের লোক হিসেবে রাখবেন না। শুধু আপনার বাসায় না বরং দেশের অনেক মানুষের বাসায়,দোকানে,কারখানায় শিশুশ্রম হচ্ছে। এইতো কিছুদিন আগে জাতীয় দলের ক্রিকেটার এবং তার স্ত্রী কে শিশু শ্রম এবং নির্যাতনের জন্য গ্রেফতার করা হয়েছে। যদিও কিছুদিন আগে তার স্ত্রী এবং আজকে ক্রিকেটার শাহাদত জামিন পেয়েছেন। কিন্তু আশা করবো আমরা সবাই যেন এই বিষয়ে সচেতন হই এবং মানবিক দৃষ্টিকোন থেকে দেখি।
ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন।

লেখক বলেছেন: দেখুন ভাই, একজন গরীব অভাবী বাবা তার সন্তানের মুখে দু'বেলা ভাতের ব্যবস্থা করতে পারেন না। এই ছোট্ট মেয়েছি আমার ছোট্ট ছেলেটাকে কোলে নিতে পারে এবং আমার স্ত্রীর রান্না ঘরের টুক টাক কাজ করে যা উভয়ের উপকার হয়। একদিকে মেয়েটা তিনবেলা পেট ভরে খেতে পাচ্ছে এবং পাচ্ছে নিরাপত্তা সেই সাথে অভাবি বাবা মাস শেষে কিছু টাকা। এসকল মেয়েকে যদি কাজ না দেই হয়তো ভিক্ষার থালা হাতে নিয়ে রাস্তায় নামবে। তখন অনেক জ্ঞানী ব্যক্তি মুখ সিটকে বলবে "কাজ করে খেতে পারিস না?" আসলে আমাদের সমাজে জ্ঞানী লোকের অভাব নাই আছে শুধু সহানুভূতির। আমরা কি কেউ মালঞ্চর মত গরীব পিতা মাতার সন্তানদের তিনবেলা খাবার গ্যারান্টি দিতে পারি? আমরা কি কখনো রেল লাইনের পাশে দাড়িয়ে থাকা কোন টোকাই বাচ্চাকে ডেকে নিয়ে একবেলা হোটেলে খাওয়াই? উত্তর হচ্ছে "না" সকল ধনী শ্রেণীর মানুষ যদি পর্যাপ্ত পরিমানে যাকাত দিত তাহলে এই শ্রেণীর মানুষকে কখনো কারো বাসায় কাজ করে খেতে হত না। অথবা সরকার যদি এদের তিন বেলা খাবার ব্যবস্থা করত তাহলে এদের শ্রম দিতে হত না। আমরা অনেকেই গলা ফাটিয়ে শিশু শ্রমের বিরূদ্ধে রাজপথ দাপিয়ে বেড়াই অথচ যারা পেটের দায়ে কাজ করে তাদের তিন বেলা আহারের সুব্যবস্থা করতে পারি না। আমরা কি মালঞ্চর বয়সি কোন অভাবী পিতা মাতার মেয়েকে তুলে এনে ঘরে তিন বেলা খাওয়াই? উত্তর হচ্ছে "না" এমন হাজারো মালঞ্চ পেটের দায়ে মানুষের দ্বারে দ্বারে ভিক্ষার ঝুলি হাতে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। কাজ করে খাওয়া ভিক্ষা করে খাওয়ার থেকে অনেক উত্তম এবং সম্মানের। সব শ্রেণীর মানুষ বাচ্চাদের উপর নির্যাতন করে না। জাতীয় ক্রিকেটার ছিল অমানুষ। এছাড়া ঢাকা শহরে ১৮ বছর বয়সী কোন কাজের মেয়ে কখনো কারো বাসায় বান্দা ভাবে কাজ করে না। তারা একটু বড় হলেই গার্মেন্টসে চলে যায় অথবা ছুটা কাজ করে বেশী পয়সা কামায়। যাদের ঘরে সর্বত্র একজন লোক দরকার তাদের জন্য আল্লাহ পাক "মালঞ্চ"র মতো কাউকে সৃষ্টি করে রেখেছেন যেন একজন আরেকজন কর্তৃক উপকৃত হতে পারে।

ভোরের সূর্য বলেছেন: আমি জানি আপনি এই উত্তটি দিবেন আমাকে। ইচ্ছা করলে তখনই আপনাকে এটারও উত্তর দিতে পারতাম কিন্তু আমি কমেন্ট বড় করতে চাইনি।
ভাই আপনি মেয়েটিকে ৩বেলা খাবার দিচ্ছেন কেন? মেয়েটির বাবা কে কিছু টাকা দিচ্ছেন কেন? ফ্রী? অবশ্যই না। মেয়েটিকে কাজ করাচ্ছেন। আর শুধু যে মেয়েটি আপনার ছেলেটিকে কোলে নেয় তা কিন্তু নয়। বাসার নীচ থেকে টুকিটাকি বাজারও করে দেয়। আর ভিক্ষা করার কথা বলছেন? ভাল কথা তাহলে মেয়েটির দায়িত্ব নিন। পড়াশুনা করান কোন কাজের বিনিময়ে খাদ্য টাকা না দিয়ে মানবিক দৃষ্টিকোন থেকে সাহায্য করুন। কাজ করে খাওয়া ভিক্ষা করার থেকে উত্তম তাহলে আপনার সাথে অন্যদের কি আর পার্থক্য থাকলো? এমনি এমনি কি আপনি কি মেয়েটিকে খাওয়াচ্ছেন নাকি? নিজের স্বার্থ সিদ্ধি করেইতো তাকে খাওয়াচ্ছেন। যেটা অপরাধ সেটা অপরাধই।
যে অপরাধ করেছেন সেটা কোনভাবেই কোন উত্তর দিয়েই আপনি হালাল করতে পারেন না। কাজ করে খাওয়া ভিক্ষা করে খাওয়ার থেকে অনেক উত্তম এবং সম্মানের। এই যুক্তি ১৮ বছরের উপরের ক্ষেত্রে খাটে কিন্তু ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে খাটে না। ভাই উন্নত দেশগুলোতে সবাই নিজে নিজে কাজ করে। ব্যাপারটা এমন না যে ওখানে কাজের লোক পাওয়া যায় না বা ইত্যাদি ইত্যাদি। ওরা নিজের কাজ নিজেরাই করতে পছন্দ করে। ওদের দেশেও ছোট বাচ্চা আছে।
যাদের ঘরে সর্বত্র একজন লোক দরকার তাদের জন্য আল্লাহ পাক "মালঞ্চ"র মতো কাউকে সৃষ্টি করে রেখেছেন যেন একজন আরেকজন কর্তৃক উপকৃত হতে পারে।
ভাই ধর্মেও এই বিষয়ে বলা আছে দয়া করে অপরাধ করে আবার আল্লাহ কে ডাকবেন না। আপনি শেষে যে লাইনটি বলেছেন বুক ফুলিয়ে আপনার তো লজ্জা হওয়া উচিৎ।


লেখক বলেছেন: তো ভাই আপনার মতো মহৎ লোককে সালাম দিতে হয়। আপনার দাতব্য শালায় ওকে একটু ঠাই দিবেন? আমার বাচ্চাকে বিদেশী সিস্টেমে বেবি কেয়ারে রাখতে চাই না। নবী (সাঃ) এর যুগে এমন মেয়েরা মেষ চড়াত। আপনার ১৮ বছরের আইন কোথায় পেলেন? কার তৈরী? আমি মানুষের তৈরী আইনে বিশ্বাসী নই। আল্লাহর রাসূল (সাঃ) এমন কথা বলেন নাই যে ১৮ বছরের পূর্বে কাউকে দিয়ে কাজ করানো যাবে না। আল্লাহর দৃষ্টিতে আমি অপরাধী নই শুধু মাত্র জাগতিক চিন্তায় যারা বিশ্বাসী তারা এমন খই ফুটিয়ে থাকেন।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:

মালন্চের ঘটনায় আপনার যে অবস্হান, দু:খের বিষয় যে, বাংগালী দরিদ্র কন্যাদের ব্যাপারে ড: কামাল, ড: এমাজুদ্দিন ও মতিয়া চৌধূরীর অবস্হান রাখালে ছেলের বুদ্ধির সমান; মানুষের অধিকারের বেলায়, ১৭ কোটীর ভেতরে বুদ্ধিমান পেটে পারেন ১৭০ জন।

ক্যাডেট কলেজের ছাত্রের হিসেবটা আপনি যেভাবে হিসেব করেছেন সেভাবে হবে না; হবে সব ক্যাডেট কলেজের বাজেট থেকে ও কলেজের জমি, বিল্ডিং সব কিছুর কস্ট এনালািসিস থেকে।

আপনি কি ভুমিহীনের কেহ?

৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫০

প্রামানিক বলেছেন: আগামী ১০ বছরের মাঝে ৩৫/৩৬ লাখ কিশোরীকে দাসীতে পরিণত হতে হবে;

বড়ই চিন্তার বিষয়।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


এ দেশের মানুষ অমানুষ হয়েই বাঁচবে আজীবন।

১০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৮

ভোরের সূর্য বলেছেন: ক্যাডেট কলেজের হিসাবটা আমি করিনি। এটা বাস্তব সম্মত এবং আমি নিজেও এর সাথে সম্পর্কিত ছিলাম এক সময়।
আর আমি কি ভুমিহীনের কেহ? বুঝলাম না।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি ব্লগার "ভুমিহীন জমিদার'কে চিনেন?

আসলে ক্যাডেট কলেজ জাতির ক্ষতি ছাড়া ভালো করছে না।

১১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০১

ভোরের সূর্য বলেছেন: সরি ভাই আমি ভুমিহীন জমিদারকে চিনি না।
এক অর্থে আমি আপনার সাথে একমত যে ক্যাডেট কলেজে গুটিকয়েক বাচ্চার জন্য অনেক খরচ হচ্ছে ঠিক কিন্তু পরিসংখ্যান নিয়ে দেখেন প্রতিবছর যে ৫০টি করে ছেলে বা মেয়ে বেড় হয় তার মধ্যে সামরিক বাহিনীতে যোগদান ছাড়া বাকিগুলো কিন্তু কমবেশী সবাই খুব ভাল জায়গায় যাচ্ছে নিজের যোগ্যতা দিয়েই।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:

জাতির ১৬ বছর ও তার বেশী প্রতিটি ছেলেমেয়েকে পড়ালেখার সাথে মিলিটারী বিদ্যা পড়ালে ও ৩ মাস ট্রেনিং দিলে, বিশ্বের ুন্নত জাতিগুলোর মত মানুষ পাবো আমরা।

১২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৯

আরজু পনি বলেছেন:

আপনার কথায় খুব যুক্তি আছে ।
ব্যপারটা আমার কাছে আসলেই দাসত্বের মতোন মনে হয় ।
আমাদের বাসার মেয়েটা আরেকটু বড়, কিন্তু তারপরও আমি চেষ্টা করেছিলাম বাসায় কোন কাজের মেয়ে না রাখতে কিন্তু যৌথ পরিবারের মুরুব্বীদের সেন্টিমেন্টাল ব্লেকমেইলিং এর কাছে হেরে গেছি ।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:

ক্রীতদাসের সময়ের কথা ভুলে গিয়ে, কলোনিয়েল যুগের কথা ভাবলে দেখা যায় যে, মানুষ এত অশায় ছিল যে, নিজের বাচ্ছাকে অন্যের ঘরের কাজ করে, পেটে ভাতে থাকতে দিতে হয়েছিল।

আজ ১০১৫ সালে, জাতির কাছে সম্পদ আছে, সবার মেয়েকে, সবার বাচ্ছাকে স্বাভাবিক জীবন দিতে। সরকারের হাতে অলস টাকা পড়ে আছে আমাদের সব বাচ্ছাকে পড়াোর মতো।

সরকার ১৪ বছরের যে বিল আনছে, এটা মানবতার প্রতি অবমাননা; ২০৩০ সালে এগুলো বিচারের সন্মুখীন হবে।

১৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৩

আরজু পনি বলেছেন:
অফটপিক :
চাঁদগাজী সাহেব, আপনার স্ট্রেইটকাট কথা আমার বেশ ভালো লাগে । কিন্তু "খায়রুল আহসান" এর পোস্টে তাকে বিব্রত করে মন্তব্য না করলেই কি নয় ?
উনিতো ব্লগে কারো কোন ক্ষতি করেননি ।
তার সিরিজটা থেকে অনেক কিছু জানতে পারছি ...

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:

স্যরি, এ ধরণের কথা বলার জন্য ।

তবে, পাকী ও বাংগালীরা তাদের বৃটিশ প্রভুকে অনুসরণ করে, দরিদ্রদের সন্তানদের চাকর বানায়ে, তেলে মাথায় তেল ঢালছে আজো।

১৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৪

আরজু পনি বলেছেন:
পুঁজিবাদকে আপনি অস্বীকার করতে পারবেননা ।
এটা মানব সভ্যতার শুরু থেকেই কোন না কোনভাবে চলছে ।
যোগ্যতমেরাই টিকে থাকে...এটা আপনাকে মানতেই হবে ।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:

আজকে বিশ্বে পুঁজিবাদ একাই রাজত্ব করছে; কিন্তু বাংলাদেশ, সোামলিয়া, পাকিস্তান ও আফ্রিকায় যা হচ্ছে এগুলো পুঁজিবাদ নয়, এগুলো অন্যায় দখল।

যোগ্যতমেরা টিকে থাকুক; তবে বাংলাদেশে, কিছু মানুষ আমাদের মানুদের যোগ্য হওয়ার অধিকার কেড়ে নিচ্ছে; না হয়, ১৪ বছরের কিশরীকে দাসী বানানো বিল আনার খসড়া পাশ হতে পারে না।

১৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৯

সাথিয়া বলেছেন: ১৪ বছরের কিশোরীকে দাসী বানায়ে নিজের মেয়েকে অদক্ষ পুতুল বানাইওনা
ভাইয়া আপনার সাথে একমত। ভাললাগা দিলাম

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৪ বছরের মেয়ে মায়ের বুকে থাকার কথা, স্কুলে থাকার কথা।

১৬| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১১

কলাবাগান১ বলেছেন: খায়রুল আহসান সাহেব রা অপেক্ষায় আছে কবে এই সরকারের পতন হবে

"যখন জনগন জাগবে, এই সরকার পালাবার পথও পাবে না" - উনার মতে

এই সরকার বানের জলে ভেসে আসে নাই......৭৫ এর পর কেউ আওয়ামী লীগের নাম নিতে পারত না কিন্তু ফিনিস্ক পাখীর মত এখন reincarnated

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আওয়ামী লীগ মানুষের কথা ভুলে গেছে, শুধু দল নিয়ে আছে, মনে হচ্ছে।

১৭| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৩

আরজু পনি বলেছেন: @কলাবাগান, আমি সরাসরি ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলাম একটা সময়, কিন্তু তারপরও ব্লগার "খায়রুল আহসান" এর নামে এভাবে বলাতে দুঃখ পেলাম, উনার লেখা আমার পছন্দের ।
আমি জানিনা, আপনার কোট করা কথা উনি কোথায় লিখেছেন ।

১৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৩

খোঁচা বাবা বলেছেন: নীলক্ষেত সার্টীফায়েড মুক্তিযোদ্ধা পাকী জারজ বেজন্মা ছাগু গাজী, তোর লাইগা কাঁঠালপাতা। প্রান ভইরা খা। ;) =p~



২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



কমেন্ট ছোট করেন, কমেন্টের পেছনে অনেক সময় দিচ্ছেন?

১৯| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৪৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সহমত

২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:



জাতির সবল বউদের মাথায়ও মগজ কম; কিশোরী মেয়েকে চাকরাণী রাখছে, বাচ্চার জীবন শেষ; অনেক স্বামী আবার চাকরাণীকেও ভালোবাসে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.