নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

জেনারেল জিয়ার ১৯ দফার এজেন্ডা, এবং উনার ১ দফার রাজনীতি

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০২

আপনি যদি জেনারেল জিয়ার ভক্ত হন, তা'হলে আপনার সম্পর্কে ২ টি ধারণা সত্যি, (১) আপনি উনাকে দেখেননি, বা উনার সম্পর্কে কিছুই জানেন না, (২) উনার ১৯ দফার একটা এজেন্ডা ছিল, যার ১টা দফাও আপনি জানেন না, বা পড়লেও মনে রাখতে পারেন না। যাক, আপনার নিরাশ হওয়ার কারণ নেই, ডা: বদরুদ্দোজা, প্রেসিডেন্ট সাত্তার, ড: আলী আহসান, ড: এমাজুদ্দিনরা উনার সাথে কাজ করেও উনাকে জানতে চাননি, এবং ১৯ দফা মনে রাখতে পারেননি; উনারা জিয়া সম্পর্কে শুধু একটা কথা জানতে চেয়েছিলেন সবাই, কখন জিয়া থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। আর ১৯ দফা? জিয়া ডিজিএফ আই'কে অর্ডার দিয়েছিলেন, সিভিলিয়ানদের জন্য মুলা ঝুলাতে; ডিজিএফআই'এর শিল্প কর্ম হলো ১৯ দফা; জিয়া ১৯ থেকে ৯ কে ফেলে দিয়ে নিজের মিলিটারী নিয়মের ১ দফা চালিয়ে গেছেন, উহার নাম হলো ডিক্টেটরশীপ।

উনার শাসনকাল ভালো গিয়েছে, অন্তত কয়েক কোটী বাংগালী তাই বলে; সেই ভালোর ইতিহাসটা কি? ভালোর একটা ইতিহাস হলো শেখ সাহেবকে অপসারণ; বাংগালী চরিত্র হলো, এক্সট্রেমিস্ট'এর চরিত্র; যাকে তাদের পছন্দ হবে না, তাকে না মারা অবধি, তাদের শান্তি নেই। জিয়ার ভালো আরেকটা ইতিহাস হলো, ক্যাপিটেলিস্ট অর্থনীতির পত্তন, বাংগালী জাতির নিজস্ব প্রবাদ আছে, সেটা অন্য কোন জাতির ভাষায় হয়তো নেই, "চাচা আপন পরাণ বাঁচা"।

যাক, ১৯ দফা থেকে ৯ জিয়ার সময়েই খসে পড়েছিল, এবং খালেদা জিয়া এতগুলো দফা মনে রাখার মত মানসিক অনস্হায় কখনো ছিলেন না, এখন শারীরিক অবস্হায়ও নেই; জিয়ার স্ত্রী হিসেবে উনি দরকারী ১ দফাকেই মনে রেখেছেন, সেটা হলো ক্ষমতা দখল, বা অন্যদের সরকারের পতন, যেটা উনি গত বছর প্রয়োগ করেছিলেন, কিন্তু ফলাফল জিয়ার মতো হয়নি।

জেনারেল জিয়া নেই, মানুষ আজীবন থাকে না; তবে, উনার ১৯ দফা আজও কাগজে লেখা আছে, পড়ে দেখতে পারেন; আধুনিক বিশ্বের জন্য অনেকটা ছেলেমানুষী।


সংক্ষেপে জিয়ার ১৯ দফা:

১। যে কোন মুল্যে দেশ ও জাতির স্বাধীনতা সংরক্ষণ।
২। জাতীয় জীবনের সর্ব স্তরে, সংবিধানের ৪ মুল প্রিনচিপলকে কার্যকরী করা, (১) আল্লাহের উপর পুরো আস্হা (২) গণতণ্ত্র (৩) জাতীয়তাবাদ (৪) সোস্যালিজম **** সেকুলারিজম বাদ পড়েছে।
৩। স্ব-নির্ভর জাতি গড়ে তোলা
৪। প্রশাসনে জনগণের অংশগ্রন; আইন শ্বংখলায় মানুষের অংশ গ্রহন
৫। কৃষির মাধ্যমে স্হানীয় তথা জাতীয় অর্থনীতিকে শক্তিশালী করা
৬। খাদ্যে স্বয়ং সম্পুর্ণতা
৭। কাপড়ের উৎপাদন বাড়ানো হবে, যাতে কেহকে লেংটা থাকতে না হয়।
৮। কেহ যেন গৃহহীন না হয়।
৯। নিরক্ষতা দুরীকরন
১০। মিনিমাম চিকিৎসা
১১। নারীর অধিকার সংরক্ষণ ও তরুণদের জাতি গঠনে অংশ গ্রহন
১২। প্রাইভেট সেক্টরকে ইনসেনটিভ দেয়া
১৩। শ্রমিকদের কাজের পরিবেশের উন্নয়ন, মালিক শ্রমিক সম্পর্ক উন্নয়ন
১৪। জাতি গঠনে সরকারী চাকুরীজিবীদের সার্ভিস ভুমিকা
১৫। জন্ম বিস্ফোরণ ঠেকানো
১৬। মুসলিম জাতিদের সাথে বন্ধুত্ব বৃদ্ধি
১৭। লোক্যাল সরকার গঠন ও বিকেন্দ্রীকরণ
১৮। দুর্নীতিমুক্ত সমাজ ব্যবস্হা গঠন করা।
১৯। ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষ জাতির প্রতিটি নাগরিকের সামন অধিকার রক্ষার নিশ্চয়তা প্রদান।

******* এইভাবে ভাবলে ১৯০ দফা তৈরি করা সম্ভব।



মন্তব্য ৯১ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৯১) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৮

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আপনি তো জিয়ার ঘনিষ্ঠ লোক, জিয়ার ১৯ দফায় কি কি ছিল একটু বলবেন কি?

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওগুলো আমার মনে আছে, স্বাধীন দেশে, ৭০ দশকে ওগলোর কোন অর্থ ছিল না। উনি নিজেই এত পেঁচানো দফার লোক ছিলেন না।

আধুনিক বিশ্বে মৌলিক অধিকারের উন্নয়নই রাজনীতি; মানুষের দরকার শিক্ষা, চাকুরী, চিকিৎসা ও বাসস্হান; মাত্র ৪টি সোজা জিনিষ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


১। যে কোন মুল্যে দেশ ও জাতির স্বাধীনতা সংরক্ষণ

.....

১৯। ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষ জাতির প্রতিটি নাগরিকের সামন অধিকার রক্ষার নিশ্চয়তা প্রদান।

২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৯

প্রািন্ত বলেছেন: আপনি লিখেছেন- “উনার শাসনকাল ভালো গিয়েছে, অন্তত কয়েক কোটী বাংগালী তাই বলে; সেই ভালোর ইতিহাসটা কি? ভালোর একটা ইতিহাস হলো শেখ সাহেবকে অপসারণ; বাংগালী চরিত্র হলো, এক্সট্রেমিস্ট'এর চরিত্র; যাকে তাদের পছন্দ হবে না, তাকে না মারা অবধি, তাদের শান্তি নেই।”
আমি বলি- শেখ সাহেবকে মারার পেছনে রয়েছে তার দলের লোক। মোস্তাক আহম্মেদ কোন দল করতেন? আর যাকে পছন্দ হবে না, তাকে না মারা অবধি, তাদের শান্তি নেই বলেছেন? জিয়ার ১৯ দফার ১ দফাও আমার মনে নেই, কিন্তু দেশের মানুষকে স্বাধীনতা দিতে চেয়ে আওয়ামীলীগ নেতারা যুদ্ধের সময় ভোগ বিলাসে জীবন কাটিয়েছেন, আর স্বাধীনতার পর দেশে এসে বাকশাল নামক ভয়ংকর দানব দেশবাসির ঘাড়ে চাপিয়ে ছিলেন তারা তা কি আপনার মনে আছে? দেশের সংবাদ পত্রের কন্ঠ রোধ করা হয়েছিল- তা কি আপনার জানা আছে? আমি কোন রাজনীতি করিনা ভাই। কিন্তু নিজের বিবেক বির্জন দিয়ে টিনের চশমা পড়ে কারও গুণকীর্তন করিনা। এদেশের মানুষের পরম সৌভাগ্য যে, জিয়াউর রহমান এদেশের ক্ষমতার হাল ধরেছিলেন। সেটা যদি আপনাদের চোখে ভাল না লাগে তবুও এটাই সত্যি যে, তিনিই জনগণকে স্বাধীনতা ও দেশকে বহুদলীয় গণতন্ত্র উপহার দিয়েছিলেন। আপনার আওয়ামীলীগ যতবারই রাষ্ট্রিয় ক্ষমতায় এসেছে, ততবারই জনগণকে ধোকা দিয়েছে। গণতন্ত্রকে করেছে কলুষিত।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


"আমি বলি- শেখ সাহেবকে মারার পেছনে রয়েছে তার দলের লোক। মোস্তাক আহম্মেদ কোন দল করতেন? "

-আপনি ঠিক বলেছেন; আপনি যেই লেভের ধারণা নিয়ে আছেন, সেটুকুর জন্য এটাই অনেক বড়।

৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩১

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আপনার যদি মনেই থাকে তাহলে এখানে সবার সামনে উল্লেখ করতে সমস্যা কোথায়? আপনার একার মনে থাকলে তো হবে না। আমাদের জানান তারপর দেখি আমাদের কাছেও সেগুলো অর্থহীন নাকি!

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



টাইপ করতে সময় লাগে, ২টা টাইপ করেছি।

৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৫

প্রািন্ত বলেছেন: আপনার সু-উচ্চ দর্শন কি বলে? আপনি জানেন? এই বাংলাদেশে ইরি ধানের প্রচলন কে করেছিলেন? জিয়াউর রহমান। যেটা না থাকলে এদেশে কি হতো? যে উচ্চ দর্শন মানুষকে সঠিক পথ থেকে বিচ্যুত করে, আমার সে উচ্চ দর্শনের প্রয়োজন নেই।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনি ইউরিয়া সার পায়খানা করতেন, আর ডিজেল প্রস্রাব করতেন ইরির জন্য।

৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৯

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: যে দুইটা পয়েন্ট লিখছেন তার একটাও তো অর্থহীন না। প্রতিটি সরকারেরই এজেন্ডাতে এই দুইটা পয়েন্ট থাকবে।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



অর্থহীন নয়, বেদরকারী কথাবার্তা; এই যুগে, আমাদের স্বাধীনতা কেড়ে কে নিবে?

নাগরিকের 'কোন অধিকার রক্ষার' কথা বলেছেন?

৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪২

প্রািন্ত বলেছেন: বুঝেছি ভাই- ১০ জন শিক্ষিত ব্যক্তি= ১ জন মুর্খ আওয়ামীলীগ। আপনাদের চাপা কোন দিন কমবে না।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনারটা আপনি বুঝেছেন, আমারটা আমি বুঝেছি

৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৭

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আমাদের সংবিধানে স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব রক্ষার যে কথা উল্লেখ আছে তাও কি অদরকারী! আমাদের তো কেউ দখল করে নিচ্ছে না। তাহলে সার্বভৌমত্ব রক্ষার ক্লজ কি এখন উঠিয়ে দিবে নাকি?

ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষ জাতির প্রতিটি নাগরিকের সামন অধিকার রক্ষার নিশ্চয়তা প্রদান। এর দ্বারা কি অসাম্প্রদায়িক একটি রাষ্ট্রের কাঠামোর কথা বর্ণনা করা হয় না?

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


সংবিধান এজেন্ডা বা আইন নয়; সংবিধান হলো "রুপরেখা"; আইন ও রাজনৈতিক এজেন্ডা সংবিধানের পরিপন্হি হতে পারে না; সম্পুরক হতে হয়।

বিশেস করে বাংলাদেশের সংবিধান একটা খোঁড়া সংবিধান; এটাতে ৯৫ ভাগ রুপরেখা যোগ হয়েছে, " প্রশাসন পরিচালনা'র জন্য; নাগরিক অধিকার নেই; ড: কামাল কি নাগরিক অধিকার বুঝার মতো লোক?

৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮

মারুফ আহমেদ তপু বলেছেন: এই যুগে আমাদের স্বাধীনতা কেড়ে নেবার কেউ নাই???

তাহলে এসব গরু রচনা লিখছেন কেন???

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


মন্ত্র লিখছি যাতে, আপনর লেজটা খসে পড়ে,

৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০২

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আপনার মাথায় কোন সমস্যা নেই তো! নিজেই নিজের কথার বিরুধিতা করছেন।

সংবিধান এজেন্ডা বা আইন নয়; সংবিধান হলো "রুপরেখা"; আইন ও রাজনৈতিক এজেন্ডা সংবিধানের পরিপন্হি হতে পারে না; সম্পুরক হতে হয়।

রাজনৈতিক এজেন্ডা যদি সংবিধানের সম্পুরক হতে হয় তাহলে ১৯ দফার ক্লজ কে অদরকারী কিভাবে বলছেন?

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯ দফায়, আধুনিক নাগরিকের মৌলিক অধিকার পুরণের নিশ্চয়তা ছিল না; সংখার দিক থেকে ১৯ বড়, চোখ ধাঁধানো; ভেতরে ফাকা।

উনি যদি বলতেন, শিক্ষা ফ্রি, প্রতিটি নাগরিকের চাকুরীর নিশ্চয়তা, চিকিৎসার নিশ্চয়তা ও বাসস্হানের নিশ্চয়তা দেয়া হবে আইনানুসারে; এবং ১৯৭৮ সালে পার্লামেন্ট বিল এনে এটাকে আইনে পরিণত করতেন; তা'হলে উনি চিরজীবি হতেন।

১০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৪

রাইসুল ইসলাম রাণা বলেছেন: জনাব প্রিন্ত,উনি রাজাকারদের রাজনীতি করার প্রচলন করেছিলেন এদেশে।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



সেটাকে আবার নাম দিয়েছেন, "বহুদলীয় গণতন্ত্র"

১১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৮

ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন: আপনি নিজে লেজ বিশিষ্ট গরু প্রজাতির তো, তাই সবার পিছনেও লেজ লাগিয়ে দিতে চান।

আপনার মত গরুর দৌড় মন্ত্র পড়ে লেজ খসানোর খায়েশ পর্যন্তই। মাঠে ঘাস কম পরছে মনে হয় আপনার জন্য। পেটে ক্ষুধা দেখে মন্ত্র জোর পাচ্ছে না!! বেশি করে ঘাস খেয়ে আবার মন্ত্রে ফু দেন!!

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি জয়ী হয়েছেন।

১২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১০

প্রািন্ত বলেছেন: আপনার মতে- “১৯ দফা থেকে ৯ জিয়ার সময়েই খসে পড়েছিল, এবং খালেদা জিয়া এতগুলো দফা মনে রাখার মত মানসিক অনস্হায় কখনো ছিলেন না, এখন শারীরিক অবস্হায়ও নেই; জিয়ার স্ত্রী হিসেবে উনি দরকারী ১ দফাকেই মনে রেখেছেন, সেটা হলো ক্ষমতা দখল, বা অন্যদের সরকারের পতন, যেটা উনি গত বছর প্রয়োগ করেছিলেন, কিন্তু ফলাফল জিয়ার মতো হয়নি।”

আপনি কেন এগুলো বলেন। গত বছর খালেদা জিয়ার আন্দোলন ও তথাকথিত মানুষ পুড়ে মারার দিকে আঙ্গুল তুলেছেন? কেন? ওই সময় কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে পেট্রোল বোমাসহ কয়েকজন যুবলীগ কর্মীকে ধরা হয়েছিল সে ঘটনা জানেন? আপনি যদি বিবেকবান মানুষ হন এবং আপনার যদি সৎ সাহস থাকে তাহলে বলুন- ৫% ভোট নিয়ে খালেদা জিয়া ক্ষমতায় থাকলে আপনার নেত্রী কি করতেন? আওয়ামীলীগের অধিনে কি নিরপেক্ষে জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া সম্ভব? গত পৌর নির্বাচন কি সুষ্ঠু হয়েছিল? আমি পর্যবেক্ষণ করেছি। কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমন করা উচিৎ নয়, তবুও বলি আপনার মত চাপাবাজদের বোধদয় হোক। আপনি আমার একটা কমেন্টসেরও সঠিক উত্তর দিতে পারেন নাই।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনার বাবাকে হত্যা করে যে পার্টির জন্ম হয়েছে, ২০০৪ সালে যে পার্টির তত্বাবধানে শেখ হাসিনাকে হত্যা করার জন্য গ্রেনেড মেরে ২৪ মেরে, সেই পার্টির জন্য "গণতন্ত্র" দেক আপনি চান?

আপনি যীশু?

১৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১০

ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন:
বিশেস করে বাংলাদেশের সংবিধান একটা খোঁড়া সংবিধান; এটাতে ৯৫ ভাগ রুপরেখা যোগ হয়েছে, " প্রশাসন পরিচালনা'র জন্য; নাগরিক অধিকার নেই; ড: কামাল কি নাগরিক অধিকার বুঝার মতো লোক?


কামাল সাহেব নাগরিক অধিকার বুঝলেন না, আপনিই সব বুঝে গেলেন... সাধু সাধু...

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



কামাল সাহেব কর্পোরেট আইনবিদ; কর্পরেশন সম্পর্কে যদি বুঝেন ভালো, না বুঝলে আপনাকে মানুষ করা যাবে না।

১৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১২

বিদ্যুৎ বলেছেন: স্বাধীনতার জন্য মানুষ কি না করেছে! কিন্তু ক্ষুধা বড়ই নিষ্ঠুর। ক্ষুধার কাছে সব কিছু অর্থহীন, কি স্বাধীনতা আর পরাধীনতা। তাই তো সুকবি রফিক আজাদ খেপে গিয়ে , ১৯৭৪-এ, লিখেছিলেন, ‘ভাত দে হারামজাদা, তা না হলে মানচিত্র খাব।" কারণ ক্ষুধা।। সেখানে কিসের এক দফা আর কিসের উনিশ দফা, ক্ষুধা নিবারণই যে একমাত্র করনীয় ছিল। তাই নির্মম হলেও সত্য "যে মহান নেতা মানুষের মুক্তি এনে দিল তাঁর নির্মম মৃত্যুও যেন জাতির হৃদ কন্দন স্পর্শ করতে পারেনি বরং কেহ কেহ এতই হিংস্র ছিল যে উল্লাসে মিষ্টি মুখ করেছে।" আবার যাকে নিয়ে আপনি তিক্ত বিরক্ত হয়ে লিখলেন তাঁর বিদায়ে এই জাতিই শোক ও কন্দনে নির্বাক হয়ে গিয়েছিল। কারণ ক্ষুধা, ক্ষুধা এবং ক্ষুধা যে চরম পরীক্ষা চাঁদগাজী সাহেব।
আমি বরাবরই বিশ্বাস করি যে ডাক দেয় আর যে বা যারা তাঁর ডাকে সাড়া দেয় এই দুই কখনো এক হতে পারে না। যারা এক করে দেখতে চায় তাঁরা নির্বোধ পশু, হউক সে আওয়ামীলীগ সমর্থক, বি এন পি সমর্থক বা অন্যকোন দল।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


"আবার যাকে নিয়ে আপনি তিক্ত বিরক্ত হয়ে লিখলেন তাঁর বিদায়ে এই জাতিই শোক ও কন্দনে নির্বাক হয়ে গিয়েছিল। "

-জাতি উনাকে বুঝতে পারেনি; উনার কারণে আজ বাংগালী জাতি আরবের ক্রীতদাস, মালয়েশিয়ায় রাবার বাগানের মালী ও দেশে দর্জি, ঘরে চাকরাণী।

শেখ সাহেব মানুষকে নিরাশ করায়, মানুষ দুস্টকেও ভালো মনে করেছিল।

১৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৩

ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন:
উনি ইউরিয়া সার পায়খানা করতেন, আর ডিজেল প্রস্রাব করতেন ইরির জন্য।


কথা শুনে মনে হচ্ছে আপনার মুখে করেছিলেন...

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাক্যটা আপনার পছন্দ হয়েছে?

১৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৬

ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন:
কামাল সাহেব কর্পোরেট আইনবিদ; কর্পরেশন সম্পর্কে যদি বুঝেন ভালো, না বুঝলে আপনাকে মানুষ করা যাবে না।


আর আপনার এক পোস্টে কতগুলো বানান ভুল গুনে নিন যদি বুঝতে পারেন। আপনি তো গন্ডমুর্খই রয়ে গেলেন, আবার সংবিধান নিয়ে কথা বলেন...

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভাগ্য যে, সংবিধান আমি লিখিন, না হলে অনেক বানান ভুল হতো; আপনার পড়তে কস্ট হতো!

১৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৮

ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন:
বাক্যটা আপনার পছন্দ হয়েছে?


আপনার খুব পছন্দের মনে হচ্ছে। মনে হচ্ছে নিজে বলে নিজেই মুগ্ধ। মুখে নিয়ে বসে থাকুন...

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


এক পাঠক বলেছিলেন যে, ইরি ধান জিয়ার কারণে হয়েছে; সেজন্য বলেছি যে,

উনি ইউরিয়া সার পায়খানা করতেন, আর ডিজেল প্রস্রাব করতেন ইরির জন্য।

ইরি শুরু হয়েছে অনেক আগে, এগ্রিকালচার রিচার্চ এতে বড় অবদান রেখেছিলেন।

১৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২১

ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন:
ভাগ্য যে, সংবিধান আমি লিখিন, না হলে অনেক বানান ভুল হতো; আপনার পড়তে কস্ট হতো!


এ কমেন্টেও দুটা বানান ভুল... আপনার প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি হওয়া দরকার আবার। শিক্ষার কোন বয়স নেই...

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


পড়তেছি, সেটা চলছে।

১৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৩

কলাবাগান১ বলেছেন: বংগবন্ধু ৬ দফা দিয়েছিলেন, তাই তার কাউন্টার দেওয়ার জন্যই ১৯ দফা

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



জিয়া ঐগুলো নিয়ে কেয়ার করতেন না, মমে হয়; ১৯ দফা ছিলো ডিজিএফআই ও সিভিলিয়ানদের কেরামতি, অবশ্যই উনি অনুমতি দিয়েছিলেন।

২০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩১

ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন: বঙ্গবন্ধু আর তার সরকারের ভুলগুলো সম্পর্কে বলেন। জিয়া আর বিএনপি বাতিল মাল আরো অনেক বছরের জন্য। ওইসব নিয়ে বললে কাজে দিবে এই সময়ের জন্য... আগের দুর্বলতা ঝেড়ে ফেলার পদক্ষেপ নিতেও পারে এই সরকার। যদিও শেখ হাসিনা আপনার এইসব লেখা পড়বে না... এই পোস্টে কি বলতে চাইলেন আপনি নিজে জানেন তো?

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


পোস্টে লিখেছি যে, "শহীদ জিয়ার আদর্শ বলতে কিছু নেই", আছে ছেলে খেলা

২১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৭

বিদ্যুৎ বলেছেন: চাঁদগাজী আপনি একটি লেখা লিখেছে, পাঠক আপনার লেখায় মন্তব্য করবে হয়ত আপনার অনুকূলে নাও হতে পারে কিন্তু আপনার দায়িত্ব কিন্তু উপযুক্ত যুক্তি ও তথ্যের দ্বারা প্রতিউত্তর করা। অনুগ্রহ করে কাউকে আক্রমণাত্মক প্রতিউত্তর করবেন না।
আর আপনি
আমার মন্তব্যে লিখেছে শেখ সাহেব মানুষকে নিরাশ করায়, মানুষ দুস্টকেও ভালো মনে করেছিল
তাহলে বলুন ভাল কে? সেখ সাহেব তো আশার কথায় জাতিকে শুনিয়েছে তাহলে নিরাশ করলেন কেন?
তাই বলি
যায় দিন ভাল আসে দিন খারাপ। যারা চলে গেছেন তাঁরা যা করেছে তা ভালই করেছে।
আমি আপনি কি করলাম তা কি একবার ভাবছি।
আসুন এবার নিজের দিকে আঙুল তুলি। আমি আপনি দেশ জাতির জন্য কি করলাম বা কি করতে পারি তাই বলি। ধন্যবাদ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি ব্লগারদের রাজনৈতিক ধারণা দিচ্ছি, আপনি কি করছেন, সেটা আপনি জানেন।

২২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫১

সুবিধাবঞ্চিত মানুষেরা বলেছেন: আপনি বিএনপিকে নিয়ে যেরকম চিন্তা করেন মনেহয় আওয়ামীলীগেরও কেউ করেনা! যাই হোক আপনার কথায় আসা যাক 'আপনি যদি জেনারেল জিয়ার ভক্ত হন, তা'হলে আপনার সম্পর্কে ২ টি ধারণা সত্যি, (১) আপনি উনাকে দেখেননি, বা উনার সম্পর্কে কিছুই জানেন না' - আপনি কি জানের শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের জানাজায় কত লক্ষ মানুষ এসেছিল? না কত মানুষ এসেছিল তা জানানো আমার উদ্দেশ্য নয়, উদ্দেশ্য হলো কেউ যদি তার জামানায় জীবীত থেকে তাকে না, দেখবে না জানবে তাহলে কেন তার জানাজায় যাবে?

আপনার কাজ অন্ধভাবে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সমালোচনা করা আপনি চাঁদগাজী সারা জীবনই করবেন (হয়তো কালকেই বিএনপি বা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সমালোচনা করে আরেকটি পোষ্ট দিবেন), কিন্তু বাংলাদেশের সাধারন মানুষ তাকে প্রান দিয়ে ভালবেসে সব নেতার উপরে রাখবে।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ না বুঝে কাদের মোল্লার জানাজায়ও গেছে।

মানুষকে বেকুব বানায়ে রাখলে অনেক সুবিধা হয়, বাংলার মানুষ বুদ্ধিমান হতে পারেননি; তাঁদের কেহ পড়তে দেয়নি।

২৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৮

গ্রিন জোন বলেছেন: ১৯ দফা লিখে দিলে তো সবাই জানতো চাঁদগাজী। সাইফুররা কি মনে রাখতে পারেনি,,,আমরা যদি পারি? আপনার পোস্টটা একটা ধোঁকাবাজির মতো মনে হচ্ছে। .......

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



সাইফুর রহমান মানুষের যে ক্ষতি গেছে, সেটা সম্ভব হয়েছে ১৯ দফার নামে।

মুখস্হ হয়তো আপনি পারবেন, বাংলাদেশে আর কয়জন পারবেন? আপনি হয়তো ১ জনই পুরো দেশে।

২৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৫

গ্রিন জোন বলেছেন: চাঁদগাজী ভাইকে বলবো ১৯ দফাটা পোস্ট করুন....

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


টাইপ করতে সময় লাগবে, দেবো।

২৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৭

-দীপু বলেছেন: অনেকাংশে সহমত । জেনারেল জিয়া বাই ডিফল্ট একজন আই এস আই এজেন্ট ছিলেন । ৭১ সালে তিনি ডাবল এজেন্টের ভুমিকায় ছিলেন - ব্যারিষ্টার মউদুদ আহমেদ নিজে একথা স্বীকার করেছেন !

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি যুদ্ধ করেছেন, উনি ডবল এজেন্ট হলে যুদ্ধ করতে পারতেন না।

২৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৮

ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন: একজনকে বললেন,

মুখস্হ হয়তো আপনি পারবেন, বাংলাদেশে আর কয়জন পারবেন? আপনি হয়তো ১ জনই পুরো দেশে।


এর আগেই বলেছিলেন,

ওগুলো আমার মনে আছে


কথা শুনে তো মনে হচ্ছে সেই দেশের সদস্য সংখ্যা দুজন... এভাবে বাড়াতে বাড়াতে আর কত বাড়াবেন হিসেব করুন...

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার মনে আছে, মুখস্হ নেই; গার্বেজ মগজে রাখা ভালো নয়, স্পেস দখল করে।

২৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২১

ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন: উনার কারণে আজ বাংগালী জাতি আরবের ক্রীতদাস, মালয়েশিয়ায় রাবার বাগানের মালী ও দেশে দর্জি, ঘরে চাকরাণী।


বঙ্গবন্ধুকে নিয়েও টানাটানি শুরু করে দিলেন। ভাল...

এরশাদকে নিয়ে কিছু বলেন না কেন? নাকি উনি আপনার আদর্শিক গুরু?

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



জিয়ার তিরোধানের পর, সিআইএ জিয়ার পদক্ষেপকে ধরে রেখেছে এরশাদের মাধ্যমে।

২৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৩

ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন:
আমার মনে আছে, মুখস্হ নেই; গার্বেজ মগজে রাখা ভালো নয়, স্পেস দখল করে।


মনে রাখা ব্যাপারগুলো কি মগজেই থাকে না? থাকলে তো আপনি এক অর্থে স্বীকার করে নিলেন আপনার মগজে গার্বেজ আছে।

ছয় দফা মুখস্ত আছে তো? নাকি সেটাও গার্বেজ হিসেবে কেবল মনেই রেখেছেন? যা উলটাপালটা বকছেন, কিছুক্ষণ পর বলবেন উহাও গার্বেজ ছিল...

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



৫ দফা মনে আছে, ১ টা গার্বেজ ষফা ছিল ৬ দফায়, "দুই প্রদেশে ২ মুদ্রার প্রচলন করতে হবে"

২৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৪

ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন:
৫ দফা মনে আছে, ১ টা গার্বেজ ষফা ছিল ৬ দফায়, "দুই প্রদেশে ২ মুদ্রার প্রচলন করতে হবে"


আচ্ছা। এটাও মুখস্ত নেই তাহলে। মানে এটাও আপনার কাছে গার্বেজ... আপনি দেখছি আপাদমস্তক গার্বেজে পরিপুর্ণ...

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার নিজেরগুলো মনে রাখি, বাকীদেরগুলো গৌণ

৩০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ১৯ দফাটা জানা থাকলে বলে দিন।
আর দফা তো অনেকেই দেয়। কয়টা আর মেনে চলা সম্ভব। ও ক্ষমতাতেই এসেছে অগণতান্ত্রিক ভাবে। ওর কাছে গণতান্ত্রিক কিছু আশা করা যায় না।
তবুও ২টা যেহেতু বলেছেন, বাকিগুলাও বলে ফেলুন।

৩১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ১৯ দফাটা জানা থাকলে বলে দিন।
আর দফা তো অনেকেই দেয়। কয়টা আর মেনে চলা সম্ভব। ও ক্ষমতাতেই এসেছে অগণতান্ত্রিক ভাবে। ওর কাছে গণতান্ত্রিক কিছু আশা করা যায় না।
তবুও ২টা যেহেতু বলেছেন, বাকিগুলাও বলে ফেলুন।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



লিখে দিবো।

৩২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৮

ডেড আকাশ বলেছেন: আমি শেখ মুজিবের '৭ই মার্চে'র ভাষন
শুনে
নয়,, আমি
শহীদ জিয়ার 'রণাঙ্গনে' করা মুক্তিযুদ্ধে
বিশ্বাসী।
আমি শেখ মুজিবের মিষ্টি গলায়
'স্বাধীনতার গল্প'
শুনে নয়,, আমি শহীদ জিয়ার ত্যাজী
কন্ঠে
'স্বাধীনতার
ঘোষনা' শুনে নিজেকে স্বাধীন মনে করি

আমি শেখ
মুজিবের 'বাকশালী স্বৈরতন্ত্র' কায়েম
করা দেখে নয়,,
আমি শহীদ জিয়ার 'বহুদলীয় গণতন্ত্রে'র
প্রবর্তনে
উজ্জীবিত । আমি শেখ মুজিবকে '
রাষ্ট্রপ্রধান ' দেখে
নয়,, আমি শহীদ জিয়াকে ' প্রথম
রাষ্ট্রপতি
' দেখে তার
আদর্শে আদর্শিত । আমি শেখ মুজিবের
জানাজায় ৫০
জনের 'কান্নার শব্দ' শুনে নয়,, আমি শহীদ
জিয়ার
জানাজায় ৫০ লক্ষ মানুষের 'অশ্রুসিক্ত
জল
ভরা নয়ন'
দেখে জন মানুষের শ্রদ্ধা বুঝেছি ।vআমি
শেখ মুজিবের '
নষ্ট রাজনীতির' স্বীকার হয়ে নয়,, আমি
নিজেকে শহীদ
জিয়ার করা 'গণতান্ত্রিক ' শুষ্ঠ
রাজনীতির
একজন
আদর্শ কর্মী মনে করে উনার নিজ হাতে
গড়া ছাত্রদল
করি। শহীদ জিয়া !!
নিরন্তর ছুটে চলা । থামার কোন সুযোগ
নেই। লুকোনোর
জায়গা নেই । সামনে কি আছে তাও
জানা
নেই । তবুও
চলতে হবে । ভবিষ্যতের দিকে । থামলেই
সমূহ বিপদ ।
.
••••••এগিয়ে চলুন , বিজয় সুনিশ্চিত•••••

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুক্তিযুদ্ধে ছিলেন তো?

৩৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৬

ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন:

আমার নিজেরগুলো মনে রাখি, বাকীদেরগুলো গৌণ


আচ্ছা, ছয়দফাকে এখন সরাসরি গৌণ বলছেন। আপনার মুখ্য দফাগুলো মনে রাখেন তো? নাকি সেগুলোকেও ইতিমধ্যে গার্বেজ বানিয়ে ফেলেছেন? ওগুলোকেও প্রকাশ করুন। জাতি আপনার যুগান্তকারী দফাগুলো সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক হোক আর অনিচ্ছুক, গার্বেজ প্রসব করতে থাকুন... সে স্বাধীনতা আপনার আছে...

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমার যুগান্তকারী ৪টি মৌলিকাধিকারের আইনী নিশ্চয়তা:
১। ফ্রি ও বাধ্যতামুলক শিক্ষা
২। সবার জন্য চাকুরী
৩। সবার জন্য ফ্রি চিকিৎসা।
৪। সবার জন্য বাসস্হানের নিশ্চয়তা

৩৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৪

ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন: অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান এবং শিক্ষা নিশ্চিত করতে প্রয়াসের কথা এবং এগুলো যে মৌলিক অধিকার সেটা সংবিধানেই বলা আছে। চাকুরীর ব্যবস্থা করা আর যতটা সম্ভব ফ্রি চিকিতসার ব্যবস্থা সকল সরকারই বলে। একটা পর্যায় পর্যন্ত শিক্ষা এবং সরকারী হাসপাতালগুলোতে ফ্রি ওষুধ সহ নামেমাত্র খরচে চিকিতসার ব্যবস্থাও আছে। সেটা সরকারের সামর্থ্যের সাথে ধীরে ধীরে বাড়ছেও। নতুন কি আনলেন তাহলে?

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


নতুন হলো আইনী নিস্চয়তা।

সংবিধান আইন নয়, একটি "রূপরেখা"

৩৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ফলোয়িং।

গাজী ভাই, সিরিয়াসলি বলি আমি আগেও বলছি আপনার পোস্টের শিরোনাম এক আর ভেতরের লেখা আরেক। একেক কমেন্ট এ একেক উত্তর দেন যা পোস্টের বিষয়বস্তুর সাথেই যায় না। আর যেটা নিয়ে আপনাকে কেউ উত্তর দেয় সেটা নিয়ে জুতসই জবাব খুঁজে না পেলে আপনার উত্তর হয় " আপনি খুশী তো? আপনিই জয়ী হয়েছেন " ইত্যাদি টাইপ কথা।

আপনি প্লিজ পয়েন্টে এসে কথা বলবেন। যা বলবেন লজিক্যাল বুঝায়ে বলবেন।

আজকের মত বিদায়।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি তো নিজকে লজিকের বড় প্রবক্তা হিসেবে জানতাম

৩৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫০

ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন:
সংবিধান আইন নয়, একটি "রূপরেখা"

হ্যা, আর এই রুপরেখার সাথে সকল আইনের সামঞ্জস্যপুর্ন হওয়া বাধ্যতামুলক। সকল আইনই সংবিধানের নিরিখে প্রবর্তিত হয় এবং সাংঘর্ষিক হলে তা গৃহিত হয় না। তাই না?

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



সঠিক

৩৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৩

রাফা বলেছেন: ১৯ /২০ দফা সব বোগাস।বঙ্গবন্ধু যখন দেশটাকে মোটামুটি গুছিয়ে নিয়ে আসছিলেন তখনি তাকে হটিয়ে সেখানে আরোহন করে জিয়া।যুদ্ধ-বিদ্ধস্ত দেশে ফিরে বঙ্গবন্ধুর প্রথম চিন্তাই ছিলো এত লোক'কে কি খাওয়াবেন তিনি।রাস্তা ঘাট, ব্রিজ কালবার্ট আজকের মত ছিলোনা যোগাযোগ ব্যাবস্থা ছিলো সম্পুর্ণ ভঙ্গুর ।কোথাও কোথাও রিলিফ পৌছানোর পুর্বেই মারা যেতো মানুষ।তারপর প্রাকৃতিক দুর্যোগটা ছিলো আরো ভয়াবহ।আন্তর্জাতিক চক্রান্ত তখনও অব্যাহত ছিলো।আমেরিকা সহ মুসলিম বিশ্ব ছিলো বাংলাদেশের বিরুদ্ধে।এত কিছুর পরেও যখন বঙ্গবন্ধু দৃরতা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছিলেন।তখন শেষ আঘাতটি হানে ক্রয় করা খাদ্যের জাহাজ ফিরিয়ে নিয়ে।এর চাইতে জঘণ্য চক্রান্ত হতেই পারেনা।সি,আই,এ ও আই এসের গ্রিন সিগন্যালে সেনাবাহিনির কতিপয় সদস্য হত্যা করেছিলো আর এ সম্পর্কে পুরোপুরি অবগত ছিলো জিয়া।এর পুরো বেনিফিসিয়ারি ছিলো জিয়াউর রহমান।

তার ১৯ দফা নয় দফা ছিলো ১টাই ক্ষমতা-ক্ষমতা এবং ক্ষমতা.আর ছিলো খাল কেটে নিজের জন্য কুমির টেনে আনা।কিছু উজবুক আবোল তাবোল বকতেছে।মনে হয় জিয়ার ঔরষজাত সেগুলো ।এদের কথায় কর্ণপাত করার কোন কারন নেই।

ধন্যবাদ,চাঁদগাজী।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


জিয়ার আদর্শ নামে যে শব্দটা চালু হয়েছে, উহা আসলে 'ডিক্টেটরশীপ'কেই বুঝায়।

৩৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৬

াহো বলেছেন:
বই / ভিডিও প্রয়োজন নেই .বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক কে, প্রথম রাষ্ট্রপতি কে এসবই বলা আছে .
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র
মুজিবনগর, বাংলাদেশ ১০ এপ্রিল ১৯৭১
(কার্যকর ১৯৭১ সনের ২৬শে মার্চ থেকে ১৯৭২ ডিসেম্বর ১৬ তারিখে যখন দেশের নতুন সংবিধান)

১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল মুজিব নগর থেকে স্বাধীনতার ঘোষনাপত্র জারি করা হয় এবং এর মাধ্যমে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার গঠন করা হয়। শপথ গ্রহণ করেন ১৭ এপ্রিল।
স্বাধীনতার ঘোষনাপত্র ১৯৭১ সনের ২৬শে মার্চ থেকে কার্যকর । যতদিন বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলেছে ততদিন মুজিবনগর সরকার পরিচালনার অন্তর্বর্তীকালীন সংবিধান হিসেবে এই ঘোষণাপত্র কার্যকর ছিল। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম হওয়ার পরও এই ঘোষণাপত্র সংবিধান হিসেবে কার্যকর ছিল। ১৯৭২ সালের ডিসেম্বর ১৬ তারিখে যখন দেশের নতুন সংবিধান প্রণীত হয় তখন সংবিধান হিসেবে এর কার্যকারিতার সমাপ্তি ঘটে।

সেদিন মুজিবনগরে শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি, সৈয়দ নজরুল ইসলামকে উপ-রাষ্ট্রপতি এবং তাজউদ্দীন আহমদকে প্রধানমন্ত্রী করে গঠিত হয় বাংলাদেশের প্রথম সরকার। তবে পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে উপ-রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামকে করা হয় অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি।

এপ্রিল ১৭ তারিখে গণপরিষদের সদস্য এম ইউসুফ আলী আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন.


========================

২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষনার বিষয়ে ১৯৭১ সালের অনেক আন্তর্জাতিক নিউজ-মিডিয়া, আমেরিকান বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টের নানা রিপোর্ট রয়েছে। যা রিপোর্ট করা হয়েছিল সেটা অবিকৃতভাবে দেয়া হলো
এখানে ।

লিস্টের কয়েকটি নাম উল্লেখ করা হল রিপোর্টিং ডেইটসহ:

১. আমেরিকান ডিফেন্স ইনটেলিজেন্স এজেন্সী (২৬শে মার্চ, ১৯৭১)

২. আমেরিকান ডিপার্টমেন্ট অব স্টেইট টেলিগ্রাম (৩১শে মার্চ, ১৯৭১)

৩. আমেরিকান সিনেট রিপোর্ট (জুলাই ২৭, ১৯৭১)

৪. নিউ ইয়র্ক টাইমস ,The Times UK(২৭শে মার্চ, ১৯৭১)

৫. ওয়াল স্ট্রীট জার্নাল (২৯শে মার্চ, ১৯৭১)

৬. টাইম, নিউজউইক (৫ই এপ্রিল, ১৯৭১)

৭. বাল্টিমোর সান (৪ই এপ্রিল, ১৯৭১)

৮. আমেরিকান ডিপার্টমেন্ট অব স্টেইট- রিসার্চ স্টাডি (ফেব্রুয়ারী ২,১৯৭২)
9-Times of India 27 March 1971


===========================

শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ ঢাকায় যথাযথভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন,


যেহেতু উল্লিখিত বিশ্বাসঘাতকতামূলক কাজের জন্য উদ্ভূত পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের সাড়ে সাত কোটি মানুষের অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবুর রহমান জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার অর্জনের আইনানুগ অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ ঢাকায় যথাযথভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন, এবং বাংলাদেশের অখণ্ডতা ও মর্যাদা রক্ষার জন্য বাংলাদেশের জনগণের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান; এবং
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র
মুজিবনগর, বাংলাদেশ
তারিখ: ১০ এপ্রিল ১৯৭১




=======================



তাজউদ্দীনের ভাষণ

২৫শে মার্চ মাঝরাতে ইয়াহিয়া খান তার রক্তলোলুপ সাঁজোয়া বাহিনীকে বাংলাদেশের নিরস্থ মানুষের ওপর লেলিয়ে দিয়ে যে নরহত্যাযজ্ঞের শুরু করেন তা প্রতিরোধ করবার আহ্বান জানিয়ে আমাদের প্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।
প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীনের যুদ্ধকালীন প্রথম ভাষণ
জিয়া সহ পাঁচ সেনা কর্মকর্তার নাম উল্লেখ তাদের যুদ্ধের জন্য
তাজউদ্দীনের ভাষণ link---http://www.samakal.net/2013/07/23/7512
http://www.amadershomoys.com/content/2014/04/28/middle0174.htm





=========================
স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র
(কার্যকর ১৯৭১ সনের ২৬শে মার্চ থেকে ১৯৭২ ডিসেম্বর ১৬ তারিখে যখন দেশের নতুন সংবিধান)


(১০ এপ্রিল, ১৯৭১)

যেহেতু ১৯৭০ সালের ০৭ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালের ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত একটি শাসনতন্ত্র রচনার অভিপ্রায়ে প্রতিনিধি নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশে অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল

এবং

যেহেতু এই নির্বাচনে বাংলাদেশের জনগণ তাদের ১৬৯ জন প্রতিনিধির মধ্যে ১৬৭ জনই আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত করেছিলেন

এবং

যেহেতু জেনারেল ইয়াহিয়া খান একটি শাসনতন্ত্র রচনার জন্য ১৯৭১ সালের ০৩ মার্চ জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের অধিবেশন আহ্বান করেন

এবং

যেহেতু আহূত এ পরিষদ স্বেচ্ছাচার ও বেআইনিভাবে অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করা হয়

এবং

যেহেতু পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী তাদের প্রতিশ্রুতি পালনের পরিবর্তে বাংলাদেশের গণপ্রতিনিধিদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা চলাকালে একটি অন্যায় ও বিশ্বাসঘাতকতামূলক যুদ্ধ ঘোষণা করে

এবং

যেহেতু উল্লেখিত বিশ্বাসঘাতকতামূলক কাজের জন্যে উদ্ভূত পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের সাড়ে সাত কোটি মানুষের অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার অর্জনের আইনানুগ অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্যে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ ঢাকায় যথাযথভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং বাংলাদেশের অখণ্ডতা ও মর্যাদা রক্ষার জন্যে বাংলাদেশের জনগণের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান

এবং

যেহেতু পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী একটি বর্বর ও নৃশংস যুদ্ধ পরিচালনাকালে বাংলাদেশের অসামরিক ও নিরস্ত্র জনসাধারণের বিরুদ্ধে অগুনতি গণহত্যা ও নজিরবিহীন নির্যাতন চালিয়েছে এবং এখনো চালাচ্ছে

এবং

যেহেতু পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী অন্যায় যুদ্ধ, গণহত্যা ও নানাবিধ নৃশংস অত্যাচার চালিয়ে বাংলাদেশের জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের একত্র হয়ে একটি শাসনতন্ত্র প্রণয়ন করতে ও নিজেদের সরকার গঠন করতে সুযোগ করে দিয়েছে

এবং

যেহেতু বাংলাদেশের জনগণ তাদের বীরত্ব, সাহসিকতা ও বিপ্লবী কার্যক্রমের দ্বারা বাংলাদেশের ভূ-খণ্ডের উপর তাদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছে

সেহেতু

সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী বাংলাদেশের জনগণ নির্বাচিত প্রতিনিধিদের পক্ষে যে রায় দিয়েছে, সে মোতাবেক আমরা, নির্বাচিত প্রতিনিধিরা আমাদের সমবায়ে গণপরিষদ গঠন করে পারস্পরিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণের জন্যে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা আমাদের পবিত্র কর্তব্য বিবেচনা করে আমরা বাংলাদেশকে সার্বভৌম গণপ্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্রে রূপান্তরিত করার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছি এবং এতদ্বারা পূর্বাহ্নে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণা অনুমোদন করছি

এবং

এতদ্বারা আমরা আরও সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছি যে, শাসনতন্ত্র প্রণীত না হওয়া পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপ্রধান ও সৈয়দ নজরুল ইসলাম উপ-রাষ্ট্রপ্রধান পদে অধিষ্ঠিত থাকবেন

এবং

রাষ্ট্রপ্রধান প্রজাতন্ত্রের সশস্ত্র বাহিনীসমূহের সর্বাধিনায়ক হবেন,

রাষ্ট্রপ্রধানই ক্ষমা প্রদর্শনসহ সর্বপ্রকার প্রশাসনিক ও আইন প্রণয়নের ক্ষমতার অধিকারী হবেন,

তিনি একজন প্রধানমন্ত্রী ও প্রয়োজনবোধে মন্ত্রিসভার অন্যান্য সদস্য নিয়োগ করতে পারবেন,

রাষ্ট্রপ্রধানের কর ধার্য ও অর্থব্যয়ের এবং গণপরিষদের অধিবেশন আহ্বান ও মুলতবির ক্ষমতা থাকবে এবং বাংলাদেশের জনগণের জন্যে আইনানুগ ও নিয়মতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য অন্যান্য সকল ক্ষমতারও তিনি অধিকারী হবেন।

বাংলাদেশের জনগণের দ্বারা নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে আমরা আরও সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছি, যে কোনো কারণে যদি রাষ্ট্রপ্রধান না থাকেন অথবা কাজে যোগদান করতে না পারেন অথবা তাঁর দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে যদি অক্ষম হন, তবে রাষ্ট্রপ্রধানকে প্রদত্ত সকল ক্ষমতা ও দায়িত্ব উপ-রাষ্ট্রপ্রধান পালন করবেন।

আমরা আরও ঘোষণা করছি যে, বিশ্বের একটি জাতি হিসেবে এবং জাতিসংঘের সনদ মোতাবেক আমাদের উপর যে দায়িত্ব ও কর্তব্য আরোপিত হয়েছে তা আমরা যথাযথভাবে পালন করব।

আমরা আরও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছি যে, আমাদের স্বাধীনতার এ ঘোষণা ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে কার্যকরী বলে গণ্য হবে।

আমরা আরও সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছি যে, আমাদের এই সিদ্ধান্ত কার্যকরী করার জন্যে আমরা অধ্যাপক ইউসুফ আলীকে ক্ষমতা দিলাম এবং রাষ্ট্রপ্রধান ও উপ-রাষ্ট্রপ্রধানের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করলাম।

==================================


নিউ ইয়র্ক টাইমস
(২৭শে মার্চ, ১৯৭১)
Click this link for online archive of
নিউ ইয়র্ক টাইমস

http://select.nytimes.com/gst/abstract.html?res=F50F10F63A55127B93C5AB1788D85F458785F9



LEADER OF REBELS IN EAST PAKISTAN REPORTED SEIZED; Sheik Mijib Arrested After a Broadcast Proclaiming Region's Independence DACCA CURFEW EASED Troops Said to Be Gaining in Fighting in Cities -Heavy Losses Seen

The Pakistan radio announced today that Sheik Mujibur Rahman, the nationalist leader of East Pakistan, had been arrested only hours after he had proclaimed his region independent and after open rebellion was reported in several cities in the East.
New York Times - Mar 27, 197


---------------------================================

বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা আমার বইতে স্পষ্ট উল্লিখিত।

[১৪৭-১৪৮, ২৭৪-২৯১, ৩০১-৩১০ পৃষ্ঠা]
শারমিন আহমদ: শিক্ষাবিদ ও বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের জ্যেষ্ঠ কন্যা।
http://www.prothom-alo.com/opinion/article/341656/===================================================================================

1971/1972 সংবাদপত্রে
বিএনপি নেতার নাম খুঁজে পাচ্ছি না.
নিউ ইয়র্ক টাইমস
নিউজউইক
টাইম ম্যাগাজিন ইউএসএ
টাইমস সংবাদপত্র ইউকে

===================

বিশ্ব বিখ্যাত টাইম ম্যাগাজিন ইউএসএ

1) পাকিস্তান এখন শেষ --শেখ মুজিব---15 মার্চ 1971

2)শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন --Apr. 05, 1971
--The World: Pakistan: Toppling Over the Brink

3)গত মার্চে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর পর বিশ্বব্যাংকের পরিদর্শকদের একটি বিশেষ টিম কিছু শহর প্রদক্ষিণ করে বলেছিলেন, ওগুলোকে দেখতে ভুতুড়ে নগরী মনে হয়। এরপর থেকে যুদ্ধ শেষ হওয়া পর্যন্ত এহেন ধ্বংসলীলার ক্ষান্তি নেই। ৬০ লাখ ঘরবাড়ি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং ২৪ লাখ কৃষক পরিবারের কাছে জমি চাষের মতো গরু বা উপকরণও নেই। পরিবহনব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। রাস্তাঘাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, পুল-কালভার্টের চিহ্নও নেই এবং অভ্যন্তরীণ নৌ-যোগাযোগেও অনেক বাধাবিঘ্ন। ---শেখ মুজিবুর রহমান : বন্দি থেকে বাদশা / টাইম সাময়িকী ১৭ জানুয়ারি ১৯৭২

4)Bangladesh have suffered three consecutive years of natural or man-made disasters—a calamitous cyclone in 1970, the civil war in 1971, and a crop-crippling drought this year. Jan. 01, 1973
বাংলাদেশ পরপর তিন বছর প্রাকৃতিক বা মনুষ্যসৃষ্ট বিপর্যয় ভোগ করে, এবং 1970 বিপন্ন ঘূর্ণিঝড় ,1971 স্বাধীনতা ,1972 একটি ফসল-অসমর্থকরণ খরা হয়েছে. জানুয়ারী 01, 1973

5)শেখ মুজিবের সময়কালে ৬০০০ হাজারের ও বেশী মানুষ সহিংসতা নিহত (মুজিব।। স্থপতির মৃত্যু Time Magazine USA আগষ্ট ২৫,১৯৭৫).

6)বাংলাদেশ. "বাস্কেট কেস", নয়, Jan. 01, 1973






লন্ডনের টাইমস পত্রিকায় ২৭শে মার্চ, ১৯৭১
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষনার খবর




নিউ ইয়র্ক টাইমস
(২৭শে মার্চ, ১৯৭১)
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষনার খবর





-Times of India 27 March 1971
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষনার খবর






এটা 75 এর 07 November পত্রিকা.Where it said Zia announce 27 March 1971


এটা 75 এর 07 November পত্রিকা.Where it said Zia announce 27 March 1971



একে খন্দকার স্বীকার করছেন তিনি সঠিক তথ্য ব্যবহার করেননি।

দ্বিতীয় সংস্করণে নিজেই স্বীকার করছেন যে, প্রথম সংস্করণে তিনি সঠিক তথ্য ব্যবহার করেননি।
৩২ পৃষ্ঠার দ্বিতীয় স্তবকে আমি লিখেছিলাম– এই ভাষণের শেষ শব্দ ছিল ‘জয় পাকিস্তান’। আসলে তা হবে ‘এই ভাষণের শেষ শব্দ ছিল ‘জয় বাংলা, জয় পাকিস্তান’।’’

যিনি জাতিকে ইতিহাসের বয়ান দেবেন তিনি ইতিহাসের ওই সময়টাতে ‘এমএলএ’ ছিল, নাকি এমপিএ ছিল সেটা জানবেন না, তা কী করে হয়? যদি না-ই জানেন, তাহলে তো স্পষ্টত বোঝা যায় তিনি রাজনীতির খবরাদি রাখতেন না, সেই সময়ের সরকারের অনুগত হিসেবে বিমানবাহিনীর চাকরিটিই ঠিকমতো করে গেছেন। তো, যিনি ইতিহাসের মাহেন্দ্রক্ষণের রাজনীতির গতিধারা সম্পর্কে খোঁজখবর রাখতেন না, তিনি জাতিকে ইতিহাসের বয়ান দিতে আসেন কীভাবে? Click This Link




আব্দুল করিম খন্দকার
২৫ মার্চ ১৯৭১, রাতে পাকিস্তানি বাহিনীর পক্ষে তাদের ঢাকা বেইসের সেকেন্ড ইন কমান্ড ছিলেন।
১২ মে ১৯৭১ সালে তিনি পাকিস্তানের পক্ষ ত্যাগ করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যু্দ্ধে যোগ দেন। মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় ১০ এপ্রিল ১৯৭১।

মুজিবনগর সরকার যে সরকারের প্রধান ছিলেন শেখ মুজিব, তাদের কাছ থেকেই মাসে মাসে মাইনে নিয়েছে জনাব আব্দুল করিম খন্দকার। কেন, কী কারণে আব্দুল করিমের ৪৭ দিন সময় লেগেছিলো পাকিস্তানের পক্ষ ত্যাগ করতে সে কারণটি অজানাই রয়ে গিয়েছে। পাকিস্তানের পক্ষে ছোট একটি পদে থেকে মার্চ-এপ্রিল, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে কী ঘটেছে তা অনুমান করা নিঃসন্দেহে দূরহ কাজ এবং সেখানে সেই পাকিস্তানি দৃষ্টিভঙ্গি ধারণ করে অবশ্যই বঙ্গবন্ধুকে মূল্যায়ন করা অসম্ভব।




শেখ মুজিবের সঙ্গে জিয়ার তুলনা করতে চাইলে

পড়ে দেখতে পারেন ১৯৭১ সালের সংবাদপত্রগুলো–
কোথাও জিয়ার নাম খুঁজে পাচ্ছি না।

নিউ ইয়র্ক টাইমস, টাইম ম্যাগাজিন, ইউএসএ এবং টাইমস সংবাদপত্র, ইউকেএর ওই সময়কার কপি পেতে পারেন তাদের ওয়েবসাইট থেকে, মাত্র ১ ডলারের বিনিময়ে।





বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ঘোষণা
আমার বইতে স্পষ্ট উল্লিখিত।
[১৪৭-১৪৮, ২৭৪-২৯১, ৩০১-৩১০ পৃষ্ঠা]
শারমিন আহমদ
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের জ্যেষ্ঠ কন্যা।
http://opinion.bdnews24.com/bangla/archives/21163





বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণার বিষয়ে–

১৯৭১ সালের অনেক আন্তর্জাতিক নিউজ-মিডিয়া, নিউ ইয়র্ক টাইমস (২৭ মার্চ, ১৯৭১), টাইমস সংবাদপত্র, ইউকে (২৭ মার্চ, ১৯৭১), টাইম Magazine, USA (৫ এপ্রিল, ১৯৭১), আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্ট– history.state.gov ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ, ওয়াশিংটন সময় বিকাল ৩.০৩ – ৩.৩২ গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’এর প্রতিনিধি মি. রিচার্ড হেলমস জানান–

“শেখ মুজিব স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে দিয়েছেন।’’






ঝেড়ে কাশুন
১)কোন হত্যার বিচার চাইতে হলে সে কি আমার আত্তীয় হতে হবে ?

২)শেখ মুজিবের সঙ্গে জিয়ার তুলনা করতে চাইলে
পড়ে দেখতে পারেন ১৯৭১ সালের সংবাদপত্রগুলো–
কোথাও জিয়ার নাম খুঁজে পাচ্ছি না।

নিউ ইয়র্ক টাইমস, টাইম ম্যাগাজিন, ইউএসএ এবং টাইমস সংবাদপত্র, ইউকেএর ওই সময়কার কপি পেতে পারেন তাদের ওয়েবসাইট থেকে, মাত্র ১ ডলারের বিনিময়ে।

৩)জামাল-কামাল- দুজনই মুক্তিযোদ্ধা। শেখ কামাল ওসমানীর এডিসি ছিলেন। শেখ মণি মুজিব বাহিনীর প্রধান ছিলেন

৪)১৯৭১ সেনাবাহীনীর প্রধান আওয়ামীলীগ দলীয় এম পি
প্রধান সেনাপতি ও আওয়ামীলীগ দলীয় এম পি
আতাউল গনি ওসমানি ও মো. আব্দুর রব ছিলেন তখন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য।
১৯৭১ সালে সেনাবাহীনীর প্রধান (মো: আবদুর রব ) আওয়ামীলীগ দলীয় এম পি
১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে হবিগঞ্জ থেকে এমএনএ (মেম্বার অব ন্যাশনাল এসেম্বলি বা পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ সদস্য) নির্বাচিত হন।
৫) ১৯৭১ এ ২৫ মাচ‌‌' পাকিস্তান সেনাবাহিনীর টার্গেট শেখ মুজিব গ্রেপ্তার করা , অনা কোন নেতা নয়.

৬) বর্তমান সংসদে একজন সেক্টর কমান্ডার আছে , বিএমপি কি বর্তমান সংসদ সমর্থন করে?








ইতিহাস কুইজ!!
পেপার কাটিং এ দেয়া বক্তব্যটি
১. কার?
২. কবে দিয়েছেন?
৩. এ থেকে আপনি কি জানতে পারলেন?
বলতে পারেন?

https://www.facebook.com/Muktijuddhergolpo/photos/a.131064856975006.33531.129242633823895/949536005127883/?type=3&theater






৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



হাউকাউ কপিপেস্ট বন্ধ করেন।

৩৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৭

াহো বলেছেন:


==========================

টাইম সাময়িকী USA /নিউ ইয়র্ক টাইমস /The Times London
বিনামূল্যে বা এক ডলার আপনি সংবাদপত্র আর্কাইভ এক্সেস পেতে পারেন*.
1971 থেকে আমাদের ইতিহাসের অনেক প্রশ্নের উত্তর

*credit/debit card required
============================
বাকশাল ---প্রেসিডেন্ট সরাসরি নির্বাচিত হবে
বিশ্ব বিখ্যাত টাইম ম্যাগাজিন ইউএসএ
According to Time Magazine USA--Feb. 10, 1975,
Under the new system, executive powers are vested in the President, who will be elected directly every five years, and in a Council of Ministers appointed by him. Although an elected Parliament can pass legislation, the President has veto power and can dissolve Parliament indefinitely.

Parliament may remove the President, however, by a three-fourths vote "for violating the constitution or grave misconduct" as well as for physical or mental Incapacity. The amendment also empowers Mujib to set up a single "national party," thus shutting off any political opposition.



http://content.time.com/time/magazine/article/0,9171,912808,00.html


===========================================
শেখ মুজিব মৃত্যুর 10 দিন পরে, বিশ্ব বিখ্যাত টাইম ম্যাগাজিন ইউএসএ শেখ মুজিবের নেতৃত্বের প্রশংসা করা হয়েছে.পুরো বাংলা পড়ুন. লিঙ্ক শেষে.




মুজিব।। স্থপতির মৃত্যু ---টাইম সাময়িকী USA
আগষ্ট ২৫,১৯৭৫


তাঁর প্রশংসনীয় উদ্যোগঃ
স্বাধীনতার পরের তিনবছরে ৬০০০ হাজারের ও বেশী রাজনৈতিক হত্যাকান্ড ঘটে । সহিংসতা সারাদেশব্যাপি ছড়িয়ে পরার আশংকা তৈরী হলে মুজিব রাষ্ট্রীয় জরুরী অবস্থা ঘোষনা করেন । চরমবাম ও চরম ডানপন্থী সংগঠনগুলো নিষিদ্ধ করা হয়, পত্রিকাগুলোকে নিয়ে আসা হয় সরকারী নিয়ন্ত্রনে এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হয় ।
এ উদ্যোগগুলো বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে গৃহীত হলেও অনেকেই সমালোচনামুখর হয়ে উঠেন । সমালোচকদের উদ্দেশ্যে মুজিব তার স্বভাবসুলভ ভংগীতে বলেনঃ-'ভুলে যেওনা আমি মাত্র তিনবছর সময় পেয়েছি । এই সময়ের মধ্যে তোমরা কোনো দৈব পরিবর্তন আশা করতে পারোনা' ।
যদি ও শেষ সময়ে তিনি নিজেই হতাশ ও বিরক্ত হয়ে কোন দৈব পরিবর্তন ঘটানোর জন্য অধৈর্য্য হয়ে পড়েছিলেন ।
সন্দেহাতীতভাবেই মুজিবের উদ্দেশ্য ছিলো তার দেশ ও দেশের মানুষের উন্নয়ন ঘটানো । শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত মুজিব একটা 'সোনার বাংলা' গড়তে চেয়েছিলেন, যে 'সোনার বাংলা'র উপমা তিনি পেয়েছিলেন কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাছ থেকে, ভালোবেসে মুজিব সেই 'সোনার বাংলা'র স্বপ্নকে তার দেশের জাতীয় সংগীত নির্বাচন করেছিলেন ।
http://content.time.com/time/magazine/article/0,9171,913420-2,00.html

পুরো বাংলা link
http://www.sachalayatan.com/hasan_murshed/7973

================

মুজিব রাষ্টনায়ক হিসেবে ব্যর্থ ছিলেন বলে যারা গ্যাজান শুধু তাদের জন্যে এই পোষ্ট,
আপনাকে এমন একটা দেশের প্রধানমন্ত্রী বানিয়ে দেয়া হল,

১। যে দেশী মাত্র যুদ্ধ বিধ্বস্থ- বিশ্ব ব্যাংকের রিপোর্ট অনুযায়ী,
ক) ৬০ লাখ ঘরবাড়ি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে ( ৬০ লক্ষ x ৫ জনের পরিবার= ৩ কোটি মানুষের আবাসস্থল)
খ) ২৪ লাখ কৃষক পরিবারের কাছে জমি চাষের মতো গরু বা উপকরণও নেই
গ) পরিবহনব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। রাস্তাঘাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, পুল-কালভার্টের চিহ্নও নেই এবং অভ্যন্তরীণ নৌ-যোগাযোগেও অনেক বাধাবিঘ্ন।
ঘ) লক্ষ মুক্তিযোদ্ধা আর হাজার দালালের কাছে আগ্নেয়াস্ত্র অসংখ্য উপদল, বিপ্লবী
ঙ) দেশে পুলিশ, সেনা বা কোন আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নেই।
চ) ফেরত আসা কোটি শরনার্থী
ছ) খাদ্যের ফাকা গুদাম, ব্যাংকে কোন রিজার্ভ নেই, যারা সরকারী চাকুরী করে তাদের বেতন দেবার মতো কোন তহবির আপনার হাতে নেই। (যুদ্ধের শেষদিকে পাকিস্তানি মালিকানাধীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো কার্যত প্রতিটি ব্যবসা ক্ষেত্রই পাকিস্তানিদের দখলে ছিল তাদের সব অর্থ-সম্পদ পশ্চিম পাকিস্তানে পাচার করে দেয়। যুদ্ধ শেষে চট্টগ্রামে পাকিস্তান বিমানের অ্যাকাউন্টে মাত্র ১১৭ রুপি জমা পাওয়া গিয়েছিল। পাকিস্তান সেনাবাহিনী ব্যাংক নোট ও কয়েনগুলো ধ্বংস করে দেয়। ফলে সাধারণ মানুষ নগদ টাকার প্রকট সংকটে পড়ে। রাস্তা থেকে প্রাইভেটকারগুলো তুলে নেওয়া হয়, গাড়ির ডিলারদের কাছে থাকা গাড়িগুলো নিয়ে নেওয়া হয় এবং এগুলো নৌবন্দর বন্ধ হওয়ার আগমুহূর্তে পশ্চিম পাকিস্তানে পাচার করে দেওয়া হয়।)
জ) মুদ্রা ছাপানোর মতো পর্যাপ্ত স্বর্ণ বা বিদেশী মুদ্রার তহবিল নেই।
ঝ) সামগ্রিক শিল্প উত্পাদন ব্যবস্থা শুণ্য
ঞ) নৌবন্দরে মাইন, বিমান বন্দর ধ্বংশপ্রাপ্ত
=============================
লন্ডনের টাইমস পত্রিকায়
25 Aug 1975

মুজিব অনুসারীদের হত্যার প্রতিশোধ করার শপথ



==============
আমি এ সব 1971/1972 সংবাদপত্রে জিয়ার নাম খুঁজে পাচ্ছি না.
নিউ ইয়র্ক টাইমস
নিউজউইক
টাইম ম্যাগাজিন ইউএসএ
টাইমস সংবাদপত্র ইউকে

============
More is coming
More is coming
More is comin


=============
টাইম সাময়িকী
USA
শেখ মুজিবুর রহমান : বন্দি থেকে বাদশা / ১৭ জানুয়ারি ১৯৭২
মুজিব।। স্থপতির মৃত্যু / ২৫ আগষ্ট ১৯৭৫

1971-1975 পর্যন্ত আমাদের ইতিহাসের অনেক প্রশ্নের উত্তর

==============




বিশ্ব বিখ্যাত টাইম ম্যাগাজিন ইউএসএ

1) পাকিস্তান এখন শেষ --শেখ মুজিব---15 মার্চ 1971

2)শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন --Apr. 05, 1971
--The World: Pakistan: Toppling Over the Brink

3)গত মার্চে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর পর বিশ্বব্যাংকের পরিদর্শকদের একটি বিশেষ টিম কিছু শহর প্রদক্ষিণ করে বলেছিলেন, ওগুলোকে দেখতে ভুতুড়ে নগরী মনে হয়। এরপর থেকে যুদ্ধ শেষ হওয়া পর্যন্ত এহেন ধ্বংসলীলার ক্ষান্তি নেই। ৬০ লাখ ঘরবাড়ি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং ২৪ লাখ কৃষক পরিবারের কাছে জমি চাষের মতো গরু বা উপকরণও নেই। পরিবহনব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। রাস্তাঘাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, পুল-কালভার্টের চিহ্নও নেই এবং অভ্যন্তরীণ নৌ-যোগাযোগেও অনেক বাধাবিঘ্ন। ---শেখ মুজিবুর রহমান : বন্দি থেকে বাদশা / টাইম সাময়িকী ১৭ জানুয়ারি ১৯৭২

4)Bangladesh have suffered three consecutive years of natural or man-made disasters—a calamitous cyclone in 1970, the civil war in 1971, and a crop-crippling drought this year. Jan. 01, 1973

5)শেখ মুজিবের সময়কালে ৬০০০ হাজারের ও বেশী মানুষ সহিংসতা নিহত (মুজিব।। স্থপতির মৃত্যু Time Magazine USA আগষ্ট ২৫,১৯৭৫).

6)বাংলাদেশ. "বাস্কেট কেস", নয়, Jan. 01, 1973

৭)বাকশাল ---প্রেসিডেন্ট সরাসরি নির্বাচিত হবে ,একটি নির্বাচিত সংসদ আইন পাস করতে পারেন,
According to Time Magazine USA--Feb. 10, 1975,
Under the new system, executive powers are vested in the President, who will be elected directly every five years, and in a Council of Ministers appointed by him. Although an elected Parliament can pass legislation, the President has veto power and can dissolve Parliament indefinitely.Parliament may remove the President, however, by a three-fourths vote "for violating the constitution or grave misconduct" as well as for physical or mental Incapacity. The amendment also empowers Mujib to set up a single "national party," thus shutting off any political opposition.
http://www.imagesup.net/?di=0140770259211






নিউ ইয়র্ক টাইমস -18-04-1971
১৯৭১ সালের বাংলাদেশের প্রথম সরকার শপথ গ্রহণ



==============
বিশ্ব বিখ্যাত টাইম ম্যাগাজিন ইউএসএ সেদিন লিখলো-15 মার্চ 1971
বর্তমান পাকিস্তানের মৃত্যু হয়েছে, সমঝোতার আর কোন আশা নেই।
আসন্ন বিভক্তির (পাকিস্তানকে দুটি পৃথক রাষ্ট্রে পরিণতকরন) পশ্চাতে যে মানবটি রয়েছেন তিনি হচ্ছেন শেখ মুজিবুর রহমান(মুজিব)। গত সপ্তাহে শেখ মুজিব ‘টাইম’-এর সংবাদদাতা ডন কগিনকে বলেন- বর্তমান পাকিস্তানের মৃত্যু হয়েছে, সমঝোতার আর কোন আশা নেই। তিনি পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য পৃথক পৃথক শাসনতন্ত্র প্রণয়নের কথা বলেন এবং জানান যে তাঁর অনুগামীরা কেন্দ্রীয় সরকারের কর দিতে অস্বীকার করেছে, যা কিনা পশ্চিম পাকিস্তানে অবস্থিত। মনে হচ্ছে তিনি তাঁর ভাষায়, ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষনার দ্বারপ্রান্তে’ উপনীত হয়েছেন।…এর দুদিন আগেই পুর্ব পাকিস্তানের এই নেতা পশ্চিম পাকিস্তানিদের সম্পর্কে বলেন- ‘আমি তাদেরকে পঙ্গু করে দেব এবং তাদেরকে নতি স্বীকার করতে বাধ্য করবো।’ এ ধরনের একটি বিবৃতি দেবার পর সোজাসুজি স্বাধীনতার ঘোষণা আর অতিনাটকীয় কিছু নয়।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার মগজ কেন কমেন্টের ঘরে?

৪০| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৯

ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন: যদি সঠিক হয় তবে আপনি যুগান্তকারী দফার নামে আরো চার লাইন গার্বেজ মগজে নিয়ে জীবন প্রায় শেষ করে দিলেন। আইনের সংজ্ঞা জানেন?

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আইনের সংজ্ঞা: পাশ করা বিল, দেশের সর্বোচ্চ পদের থেকে ছাড় পেলে( সাইন করা হলে), বিলের বিষয়টি আিনে পরিণত হয়।

৪১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৭

ডেড আকাশ বলেছেন: ব্লগার াহো হচ্ছে রামছাগলের ৩ নাম্বার বাচ্চা। ঘুইরা ঘুইরা বিভিন্ন পোস্টের কমেন্টে কপি পেস্ট করে।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই লোক পিগমী।

৪২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৮

বিজন রয় বলেছেন: পোস্টটি জমে উঠেছে। অনেক কিছু জানলাম।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশে একটা বক্তব্য চালু আছে, "শহীদ জিয়ার আদর্শ"; কিন্তু যে বলছে, সে জানে না, উনি কি বুঝাতে চাচ্ছেন।

৪৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪

তিক্তভাষী বলেছেন: এসব দফাওয়ারী কর্মসূচী তেমন বড় বিষয় নয়, রাজনৈতিক এজেন্ডার প্রকাশ্য রূপ মাত্র। ভোটের রাজনীতিতে কথা বলার সুবিধার্থে ভালোভালো কথা দিয়ে এগুলো বানানো হয়। দেখার আসল বিষয় হলো কে কী বলছে আর বাস্তবে কী করছে। সেসময়ে বাকশালীগ্রুপ চেটেপুটে খেয়ে যাচ্ছিল আর নৈরাজ্যবাদীগ্রুপ তাদের হটিয়ে নিজেরা চেটেপুটে খাওয়ার জন্য কামড়া-কামড়ি শুরু করেছিলো। জিয়া দুইগ্রুপকেই সমূলে উৎখাতে সক্ষম হয়েছিলেন। বাড়াভাতে ছাই দেয়ার কারণে এ দুটি গ্রুপ তখন থেকেই জিয়ার প্রতি ক্ষ্যাপা। চাঁদগাজীর ক্ষোভের কারণও একই।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি উনার উপর ক্ষিপ্ত নই, উনি বাংগালী জাতির স্বপ্নকে পাকীদের স্বপ্নের স্তরে নিয়ে গেছেন, উনার গুরু আইয়ুব খানকে অনুসরণ করে।

৪৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৯

প্রািন্ত বলেছেন: আমি এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি যে, এই লেখার লেখক একজন চাপাবাজ ছাড়া আর কিছুই নয়। সে কোন ভাবেই পয়েন্টে এসে উত্তর দিতে পারেনি। এমন চাপা সর্বস্ব লোকের দ্বারা আর কিছু না হলেও আওয়ামী রাজনীতি হবে।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার সিদ্ধান্ত ঠিক আছে।

৪৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪

প্রািন্ত বলেছেন: এবা আমি আপনাকে ১৯ দফা সঠিক করে দিলাম।


শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ১৯ দফা
দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান নিম্নলিখিত ১৯ দফা কর্মসূচি প্রণয়ন করেছিলেনঃ

১। সর্বোতভাবে দেশের স্বাধীনতা, অখন্ডতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা।
২। শাসনতন্ত্রের চারটি মূলনীতি অর্থাৎ সর্বশক্তিমান আল্লাহর প্রতি পূর্ণ বিশ্বাস ও আস্থা, গণতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক ন্যায়বিচারের সমাজতন্ত্র জাতীয় জীবনের সর্বস্তরে প্রতিফলন করা।
৩। সর্ব উপায়ে নিজেদেরকে একটি আত্বনির্ভরশীল জাতি হিসেবে গড়ে তোলা।
৪। প্রশাসনের সর্বস্তরে, উন্নয়ন কার্যক্রম এবং আইন-শৃংখলা রক্ষার ব্যাপারে জনসাধারনের অংশগ্রহন নিশ্চিত করা।
৫। সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে কৃষি উন্নয়নের মাধ্যমে গ্রামীন তথা জাতীয় অর্থনীতিকে জোরদার করা।
৬। দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পুর্ণ করা এবং কেউ যেন ভুখা না থাকে তার ব্যাবস্থা করা।
৭। দেশে কাপড়ের উৎপাদন বাড়িয়ে সকলের জন্য অন্তত মোটা কাপড় সরবরাহ নিশ্চিত করা।
৮। কোন নাগরিক গৃহহীন না থাকে তার যথাসম্ভব ব্যাবস্থা করা।
৯। দেশকে নিরক্ষরতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করা ।
১০। সকল দেশবাসীর জন্য নূন্যতম চিকিৎসার বন্দোবস্ত করা।
১১। সমাজে নারীর যথাযোগ্য মর্যাদা প্রতষ্ঠা করা এবং যুব সমাজকে সুসঙ্গহত করে জাতি গঠনে উদ্বুদ্ধ করা।
১২। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বেসরকারী খাতে প্রয়োজনীয় উৎসাহ দান।
১৩। শ্রমিকদের অবস্থার উন্নতি সাধন এবং উৎপাদন বৃদ্ধির স্বার্থে সুস্থ শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক গড়ে তোলা।
১৪। সরকারি চাকুরীজীবিদের মধ্যে জনসেবা ও দেশ গঠনের মনোবৃত্তিতে উৎসাহিত করা এবং তাদের আর্থিক অবস্থার উন্নয়ন করা।
১৫। জনসংখ্যা বিস্ফোরন রোধ করা।
১৬। সকল বিদেশী রাষ্ট্রের সাথে সমতার ভিত্তিতে বন্ধুত্ব গড়ে তোলা এবং মুসলিম দেশগুলির সাথে সম্পর্ক জোরদার করা।
১৭। প্রশাসন এবং উন্নয়ন ব্যবস্থা বিকেন্দ্রীকরণ এবং স্থানীয় সরকাররে শক্তিশালী করা।
১৮। দুর্নীতিমুক্ত ন্যায়নীতিভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা কায়েম করা।
১৯। ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে সকল নাগরিকের অধিকার পূর্ন সংরক্ষণ করা এবং জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুদৃঢ় করা।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভালো

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.