![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
শ্রম দিবসের সভায় অনেক লম্বা বক্তৃতা দিলেন বেগম খালেদা জিয়া; বক্তৃতায় রাজনীতি বলতে কিছুই ছিল না, ছিল শেখ হাসিনার সরকার ও প্রাইম মিনিস্টারের ছেলের বিপক্ষে অনেক অনেক অভিযোগ; ঠিক ৮/৯ বছর আগে, এ ধরনের অভিযোগ ছিল উনার ও উনার পরিবারের বিপক্ষে; বাংলাদেশের বয়স বাড়ছে, কিন্তু শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়ার ভাবনার পরিবর্তন হচ্ছে না; একই ধরণের অভিযোগ করে ৩৫ বছরের মতো রাজনৈতিক দল চালালেন ২ জন, বাংলাদেশ চালালেন।
উনার অভিযোগের মাঝে একটি অভিযোগ ছিল, প্রাইম মিনিস্টারের ছেলের ৩০০ মিলিয়ন ডলার আত্মসাতের অভিযোগ; অভিযোগের ভিত্তি যাই হোক, অভিযোগের উ্ত্তর চলে এসেছে মিডিয়ায়; ফলে, বুঝা যাচ্ছে, খালেদা জিয়া কিছু ফল পেতে যাচ্ছেন। সজীব ওয়াজেদ জয় নাকি উত্তর দিয়েছে, মিডিয়ায় পড়লাম; মিডিয়ায় যেভাবে উত্তর দেয়া হয়েছে, সেটাই যদি জয়ের উত্তর হয়ে থাকে, তা'হলে সমস্যা হবে; কারণ, যে ভাষায় মিডিয়ায় উত্তরটা এসেছে, উহাকে বহুভাবে ব্যাখ্যা করা হবে শীঘ্রই।
খালেদা জিয়ার জন্য একটা বড় ধরণের সারপ্রাইজ হয়তো আসতে পারে, সেটা হলো কয়েক ডজন মানহানির মামলা, যা উনার হিসেবের মাঝে এখনো নেই, হয়তো!
বক্তৃতাকালে তিনি নিজের পরিবারের সদস্যদের মৃত্যু, নির্বাসনের কথা তুলে ইমোশানেল হয়ে যান; তিনি উপস্হিত শ্রোতাদের সাহায্য ও সমর্থন চান; এমন কি তিনি জনতাকে নিজের সন্তান, ভাই, বোন হিসেবে সম্বোধন করেন; এগুলো একেবারে যে অগ্রহনযোগ্য তাই নয়; তবে, এগুলো রাজনৈতিক সংস্কৃতি নয়, গোজামিল মাত্র।
দীর্ঘদিন পরে সভার সুযোগ পেয়ে তিনি তা সঠিভাবে ব্যবহার করতে পেরেছেন বলে আমার মনে হয় না; কারণ, এ রকম সুযোগ হয়তো তিনি সহসা ঘনঘন পাবেন না; বিএনপি'র নতুন রাজনৈতিক ভাবনা, পদক্ষেপ ইত্যাদি তুলে ধরার দরকার ছিলো; কিন্তু তিনি বর্তমান সরকারের দুর্নীতিকে কাজে লাগাতে চেয়েছেন; যা আসলে উনার সরকারেও ছিল; ফলে, এতে নতুন কিছু নেই; রাগ ঝেড়েছেন, এর বাইরে কিছু নয়।
উনার দলের এক ঝাঁক নেতা, পাতি নেতা সভায় অকারণ বক্তব্য পেশ করেছে; সভায় শুধু সম্পাদক, সভাপতি ও সাংগঠনিক সম্পাদক কথা বললে চলতো। বক্তব্যের লিস্টে যাদে নাম দেখলাম, এরা কোন কিছুর জন্য জাতির কাছে বিখ্যাত বা সুখ্যাত নয়; এদের সবাই বিভিন্ন সময়ে দুর্নীতি করেছে, বিভিন্ন সমস্যার সাথে যুক্ত; এদের বক্তব্য শুনে কেহ উজ্ঝীবিত হবে না; জনসভায় এরা বোঝা মাত্র।
বিএনপি'র যে অবস্হা অভিযোগ আর কাজ দেবে না, রাজনীতির দরকার।
০২ রা মে, ২০১৬ সকাল ৮:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
তৃতীয় বিশ্বে যারা নেতা হয়, তারা কোন না কোন দিক থেকে সুবিধাজনক অবস্হানে ছিল; জনতা সেই সুযোগ পায়নি; ফলে, জনতার বিরাট অংশকে এসব নেতারা কৌশলে অশিক্ষিত, অনৈক্য, দরিদ্র করে রেখেছে; এখন সেটাকে কাজে লাগিয়ে, নতুন সুযোগ নিচ্ছে।
২| ০২ রা মে, ২০১৬ সকাল ৮:৩৮
প্রীতম বলেছেন: যেই লাউ সেই কদু।
+++++
০২ রা মে, ২০১৬ সকাল ৮:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
কিছু লোকের মেধা এত কম যে, এরা কোন কিছুই বুঝতে পারে না, শিখতে পারে না; এরা পদাধিকার বলে পুরো জাতিকে ডুবায় মাত্র।
৩| ০২ রা মে, ২০১৬ সকাল ৮:৪৪
নীল আকাশ ২০১৬ বলেছেন: জামায়াত নেতাদের ফাসি দিয়ে আওয়ামী সরকার এক ঢিলে দুই পাখি মেরেছে। জামায়াতকে করেছে খুন, আর একের পর এক নির্বাচন নামের বলতকারের মাধ্যমে বিএনপিকে করেছে নিবির্য! খালেদা জিয়ার এখন আর অভিযোগ করা ছাড়া কিছু করারও নেই।
০২ রা মে, ২০১৬ সকাল ৮:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিএনপি ও আওয়ামী লীগ শক্তির রাজনীতিতে নেমেছে ১৯৭৫ সাল থেকে; এখন মীমাংসা হচ্ছে; মাঝখানে জাতি জোয়াল বয়ে চলেছে।
৪| ০২ রা মে, ২০১৬ সকাল ৯:০০
আহলান বলেছেন: ওসব (হাসিনা খালেদা) বক্তৃতা শোনার লোক আজকাল খুব একটা পাওয়া ভার ... আপনি তো পিস এক্ষান ....
০২ রা মে, ২০১৬ সকাল ৯:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ঢাকায় ২ কোটী লোক, চলার পথে দাঁড়ালেও লাখ খানেক মানুষ হয়ে যায়।
দেশের অবস্হা পর্যবেক্ষণ করতে হয়, সেটা যাই হোক।
৫| ০২ রা মে, ২০১৬ সকাল ৯:১২
মোস্তফা ভাই বলেছেন: হুমম , দারিদ্র আর অশিক্ষা একটা কারণ, কিনতু দেশের শিক্ষিত আর স্বচ্ছল সমাজও কম শয়তান না।
০২ রা মে, ২০১৬ সকাল ৯:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
নীচু মরালের জাতির ৩ ভাগের ১ ভাগ শিক্ষিত (৩৩%) হওয়ায় সমস্যা হচ্ছে; ৭০% বা তার বেশী শিক্ষিত হয়ে গেলে, তখন ঠিক হয়ে যাবে; এখন শিক্ষিতরা সরকারী চাকুরী ইত্যাদি দখল করে, বাকীদের থেকে সুবিধা আদায় করছে।
যেমন ব্যবসার লাইসেন্স ইত্যাদি শিক্ষিতরা দখল করে মনোপলির সৃস্টি করেছে; বা চাকুরী ইত্যাদিতে নিজেদের লোকদের সুযোগ করে দিচ্ছে।
৬| ০২ রা মে, ২০১৬ সকাল ৯:৩৭
***উড়নচণ্ডী*** বলেছেন: বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের মতাদর্শে বিশ্বাসী তাই বলে দল কানা নয়।
পৈত্রিক রাজনীতি যতদিন না বন্ধ হয় ততদিন এই দুই নেত্রীর হাত থেকে মুক্তি নাই। কোন মানুষই ভুল-ত্রুটির উর্দ্ধে নন, তাই স্বাধীনতা পূর্ব ও পরবর্তী সময়ে শেখ মুজিবুর রহমান (১৯৭২-৭৫) ও জিয়াউর রহমান (১৯৭৭-৮১) যেমন ভাল পদক্ষেপ নিয়েছিলেন তেমনি কিছু ভুলও করেছিলেন। দেশ ও দশের প্রয়োজনে নিজেদের যোগ্যতার প্রমান রেখে তারা রাজনীতি এসেছিলেন, কিন্তু বর্তমান নেত্রীদ্বয়ের বেলায় এর কোনটাই নেই। একজন তার প্রয়াত স্বামীর প্রতিষ্ঠা দলের নেত্রী বনে যান আর অন্যজন্য পৈত্রিক সুত্রে পাওয়া নেত্রী। তাহলে এবার একটু ভাবুন নেতৃত্বের গুনাবলী যাদের মাঝে নেই তারা পরনিন্দা আর পরচর্চা ছাড়া আর কিবা করতে পারে???
০২ রা মে, ২০১৬ সকাল ৯:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
এরা ২ জন বিরাট ২টি দলের উত্তরাধিকারী হয়েগিয়েছিল; দল তাদের ৩৫ ও ৩২ বছর বদল করেনি; ৫ বছরের বেশী এদের ২ জনকে সভাপতি পদে রেখে দলের নেতারা জাতির প্রতি ভয়ানক অন্যায় করেছে। ২ দলের কেন্দ্রীয় নেতারা অপরাধ করেছে।
৭| ০২ রা মে, ২০১৬ সকাল ১০:১৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: এদেশের তথাকথিত রাজনীতিবিদরা যা করেন তাকে আর যাই হোক রাজনীতি বলা যাবে কিনা সন্দেহ। সবার উদ্দেশ্য ক্ষমতা আর সেটা মানেই মালপানি। ৮০ % অশিক্ষিত আর ৯৯% অসৎ লোকের দেশে রাজনীতি বড়ই সহজ বিজিনেস।
৮| ০২ রা মে, ২০১৬ সকাল ১০:৩৪
আমি মিন্টু বলেছেন: এক কথায় ভাই হাসিনা বলেন আর খালেদা সাথে চাচা যাকেই বলেন সবাই ওই একই ধান্দা আর সেটা হলো ক্ষমতা ।
এক দল মুক্তিযুদ্ধার নাম বিক্রি করে খাচ্ছে; আর অন্যদিকে আরেক দল ইসলাম বিক্রি করে খাচ্ছে ।
শেষে সবার মল ত্যাগের স্থান এক জায়গায় ।
মাঁঝ খান থেকে আমরা আম জনতা চিললাইয়া না হইলে পুলিশের গুলি আর না হলে আইএসের হাতে মামলা খতম ।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা মে, ২০১৬ সকাল ৮:২৭
মোস্তফা ভাই বলেছেন: যেমন দেশের মানুষ তেমনি তাদের নেতা নেত্রী। দেশের মানুষ সৎ হয়ে থাকলে ১৯৯৬ এর আগের নেতা দের কবর দিত। অবশ্য আমি নিজেও ভালো মানুষ না।