নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

জিয়ার কবর নিয়ে সমস্যা, পদক নিয়ে সমস্যা, প্রাণ নিয়ে সমস্যা

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৪৬



মেজর জিয়া ২ সেক্টর(১ ও ১১ নং) প্রধান হিসেবে যুদ্ধ করেছেন; তদুপরি উনার নিজের নামেও একটা বাহিনী ছিল, "জেড-ফোর্স", ফ্রন্ট-ফাইটার্স; অসাধারণ সৈনিক; স্বাধীনতাযুদ্ধে ভলনটিয়ার মুক্তি বাহিনীতে এ ধরণের যোদ্ধারই দরকার ছিলো। উনি মেজর থেকে জেনারেল হলেন; ওখানেই থামার দরকার ছিল; কিনতু তিনি নিজের ভুলে হোক, বা সিআইএ'র টার্গেট হয়ে যে মহা ভুল করেছেন, তাতে আমাদের পুরো স্বাধীনতার মুল্যা এখন "এক পয়সা"ও নেই। উনার কারণে, আমরা পাকিস্তানী বিহীন পাকিস্তানী প্রশাসনে বাস করছি; রাজাকার পর্যন্ত আমাদের দেশ চালায়েছে। যেই বেগম জিয়া পাকী মিলিটারীকে মুক্তিযোদ্ধাদের থেকে বেশী পছন্দ করতেন, সেই বেগম জিয়া ২৩ বছর দেশ চালায়েছেন, বিলিওনিয়ার হয়েছেন ফালুর সাথে মিলে।

উনি লোভের থেকে, বা সিআইএ'র টার্গেট হয়ে জাতির এত দামী স্বাধীনতাকে আবার পাকিস্তানী মনোভাবে লোকজনদের হাতে তুলে দিলেন; কেন ২২ হাজার মুক্তিযোদ্ধা প্রাণ দিলেন, কেন ৩ মিলিয়ন মানুষ প্রাণ দিলেন, কেন ২ লাখ নারী বেইজ্ঝত হলেন? মানুষ কিছুই পেলো না, আদমজী, ইস্পাহানী, দাউদ, বাওয়ানীর বদলে এলো মেজর মান্নান, বসুন্ধরা, সালমান রহমান, ওরিয়ন, শাহ আলম, কর্ণেল ফারুক, শেখ সেলিম, ফালু, লালু মিলিয়ে ৫০ হাজার!

আমরা যারা শেখ সাহেবের পেছনে দৌড়ায়েছিলাম একটু ভালো থাকার জন্য, তারা এখন আরবের মরুভুমিতে, মালয়েশিয়ার জংগলে, ভুমধ্য সাগরের নৌকায়, কর্ণকুলির ট্রলারে মালয়েশিয়া যাচ্ছি। আমাদের ছেলেপেলেরা বাবার বসত ভিটা বিক্রয় করে কুয়েত যাচ্ছে, আর এস আলম ৪ বিলিয়ন দিয়ে বিদ্যুৎ কেন্দ্র বানাচ্ছে! আমরা ১ লাখ টাকা বালিশের নীচে নিচে ভয়ে ভয়ে রাত কাটাচ্ছি, আর ভারতীয়, চীনারা এসে আমাদের দেশে টাকা বিনিয়োগ করে ডলার আয় করছে; মুক্তিযোদ্ধা ৬৫ বছর বয়সে রিক্সা চালায়, আজ রাজাকারেরা ব্যাংকের শেয়ারের পয়সায় দুবাইতে ঈদ করে! হায়রে মেজর জিয়া!

মেজর জিয়া যুদ্ধ করলো বাংলাদেশের জন্য, তাকে "স্বাধীনতার পদক" দেয় রাজাকার মন্ত্রীরা! ধুর ফেলে দেয় সেই পদক; পদক অপমানিত হয়েছে। লোকটা শান্তি পেলো না, মুক্তিযোদ্ধারা মেরেই ফেললো।

দেশের সবচেয়ে দামী হচ্ছে আমাদের পার্লামেন্ট ভবন, ২০০ একরের উপর এই পারলামেন্ট ভবন, এখানকার জমির দাম নিউইয়র্ক থেকে ১০ গুণ বেশী; যেই জমিনের তিন ভাগের একভাগকে কবরস্হান বানায়েছে দুস্টরা; বাংলাদেশ বিরোধীরা আমাদের পার্লামেন্ট ভবনে খেয়ে দেয়ে পায়খানা করে গেছে, বাকী অংশকে জবরস্হান বানায়েছে। ধুর

মন্তব্য ৭১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৭১) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১৯

হাসান ইমরান বলেছেন: হাঁ, সব দোষ এই অসাধারণ মানুষটার...ধুর!!

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ছিলেন অসাধারণ, এমন কাজ করেছেন, যা জাতির বিরু্দ্ধে বিরাট ক্রাইম ছাড়া আর কিছুই না।

২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০০

আহলান বলেছেন: মেজর জিয়া যুদ্ধ করলো বাংলাদেশের জন্য, তাকে "স্বাধীনতার পদক" দেয় রাজাকার মন্ত্রীরা! গুড কমেন্ট। ছোট্ট একটা প্রশ্ন চাদগাজী ভাই - যারা বর্তমানে পদকটি প্রত্যাহার করছে, সরিয়ে ফেলছে তারা কারা? তাদের কি যোগ্যতা আছে এমন করার একটু জানাবেন? এই কাঁদা ছোড়াছুড়ির বেনিফিশিয়ারী কি সাধারণ জনগন?

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আওয়ামী লীগ সেই সময়ের নির্বাচিত দল ছিল, সেদিক থেকে তারা নিজদের স্বাধীনতার পক্ষের দল মনে করে। তারা নিজেরা হয়তো জিয়াকে নিজ হাতে পদক দিতে চাচ্ছে!

৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৯

নাইম রাজ বলেছেন: হ্যা মেজর জিয়া ভুল করেছিলেন স্বাধীনতার ঘোষনা দিয়ে আর এখন যা হচ্ছে সব ঠিক হচ্ছে । দলীয় ভাবেই বলেন আর যে ভাবেই
বলেন একজন মুক্তি যুদ্ধার গালে চর মারা মানে পুরো জাতির মুক্তি যোদ্ধাদের গালে চর মারা এক কথাই ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনি স্বাধীনতার ঘোষণা পড়েছিলান, যুদ্ধ করেছেন ২ সেক্টরে, সবই ভালো; কিন্ত দেশের নির্বাচিত প্রেসিডেন্টের হত্যার সাথে যুক্ত থাকা ভয়ংকর ভয়ংকর ক্রাইম; সর্বোপরি, উনি উহাকে সরানোর জন্য যারা ক্যু করেছে, সবাই মোটামুটি ফাঁসী দিয়েছে, এটা আরো কঠিন ক্রাইম; উনার দরকার ছিলো ১ম ক্যু'এর পর সরে, বা পালিয়ে যাওয়া।

এত ক্রাইম আনাদের চোখে পড়ে না কেন?

৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৯

সম্রাট৯০ বলেছেন: আপনি হয়তো মনে রেখেছেন আমাকে কারণ আমি আপনার প্রতি প্রচন্ড বিরক্ত, কারণ আপনার কট্টর মন্তব্য আর মনগড়া পোষ্ট যা বাস্তবতা থেকে অনেক দুরেই থাকে,তবে এই প্রথম একটা পোস্ট দিয়েছেন যার প্রতিটা লাইন সত্য, পোস্ট পড়ে আমি বার বার আপনার নিকের দিকে তাকাচ্ছিলাম যে এটা কি রিয়েল গাজী নাকি কেউ আবার আপনার নিক নকল করে বসে আছে। পরে দেখলাম না সত্যি আপনি।

সমালোচনা আপনাকে নিয়ে আপনার পোস্টে করেছি এবং সেটার জন্য পুতুলের আম্মুর বকাও খেয়েছি, আজকে আসছি আপনার এই পোষ্টের সুনাম করতে, বয়সে অনকে বড় আপনি, এসেছেন তরুনে দখলে থাকা একটা জায়গায় সেখানে একটু রয়ে সয়ে বলতে হয়,সেটা করতে পারলে ভালো কিছু বেড়িয়ে আসবে বিশ্বাস করি, এখন আপনি এর জবাবে বলবেন আপনি কেয়ার করেননা সত্য আপনি বলবেনেই এমন কিছু সস্তা জবাব আপনি দিবেননা আশা করি।

ভালো থাকুন

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনাকে মনে আছে; আমার মনের বদ্ধ ধারণাটুকু আমি লিখি মাত্র।

৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭

রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন:

কাকে কি বলবেন???

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



খালেদা জিয়া পাকী সেনাদের উপর আস্হা রেখেছিলো, উনি ভেবেছিলেন যে, মুক্তিযোদ্ধারা পাকীদের সাথে মাছির মত মরবে; পাকীরা গ্রফতার হয়ে ভারতে যাওয়ার কারণে উনি ওদের সাথে পালাতে পারেননি।

শেখ হাসিনা সময়ের কারণে সব মেনে নিয়ে, ক্রমেই জাল বসাচ্ছিল; জামাতী ইডিয়ট রাজাকারেরা ঠিকই জালে ধরা পড়েছে।

৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৩

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: @নাইম রাজ , পড়াশোনা কতদুর করেছেন ??? সেনাবাহিনির মেজর কিভাবে একটি দেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করে , যদি একটু পড়াশোনা সহকারে বুঝিয়ে দিতেন ???

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্বাধীনতার ঘোষনার কাগজ জিয়া পড়েছিলেন; কাগজটি এর আগেই পড়া হয়েছিল; সেটার দরকার ছিলো।

৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: মেজর জিয়া যুদ্ধ করলো বাংলাদেশের জন্য, তাকে "স্বাধীনতার পদক" দেয় রাজাকার মন্ত্রীরা! ধুর

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



জিয়া মুক্তিযোদ্ধাদের ফাঁসী দেয়ার পর, উনার বড় পদক উনি পেয়েছেন চট্টগ্রামে, মুক্তিযোদ্ধারাই দিয়েছে; উনার শুরু ছিল চট্টগ্রামে।

৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:২৪

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: আমি মেজর জিয়া কে কখনই সাপোর্ট করতে পারিনা।সে যুদ্ধ না করলে তার যায়গায় আর এক জন করত,সে ২৭ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষনা না দিলেও যুদ্ধ হয়ে দেশ স্বাধীন হত।কারো জন্যই কিছু বসে থাকে না।

তার অর্জন অর্ধেক নষ্ট হয়েছে ৭৫পরবর্তী সময়ে বাকিটা স্ত্রী -পুত্র ক্ষমতায় এসে নষ্ট করেছে।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



২২ হাজার মুক্তিযোদ্ধা, ৩ লাখ শ হীদ ও ২ লাখ বাংগালী মেয়ের ইজ্জতের বদলে অর্জিত স্বাধীনতার দেশের অর্থনীতিকে পাকিস্তানের পথে নিয়ে গেছেন, বিএনপি করেছে তাদের নিয়ে, যারা বাংলাদেশ চাহেনি

৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩১

চিন্তিত নিরন্তর বলেছেন: মুক্তি যুদ্ধ অনেক করলেও তাদের সকলেই মুক্তিযোদ্ধা না। এর জন্য ননাকি আবার ভাগ্যের দরকার হয়। জেনারেল জিয়ার ভুলগুলো ছিল যুদ্ধের পরে আগে কিংবা যুদ্ধের সময় নয়। এর জন্য কাউকে চুড়ান্ত দোষী ভাবা ভুল। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কাদা ছোড়াছুঁড়ি আর ভাল্লাগেনা, ধুর!!!

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনি মুক্তিযোদ্ধাদের ফাঁসী দিয়েছেন, এটার মত অপরাধ আর কি আছে? ১ম ক্যু'র পর, উনার সরে যাওয়ার দরকার ছিলো

১০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৪

আহলান বলেছেন: হা হা হা ... ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই ...আমরা সত্যিই অসহায় .... আমাকে যে উত্তর দিলেন, তা পড়ে বুঝলাম। :D

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



জিয়া মহা নায়ক থেকে খল নায়ক হয়েছিলেন, উনি মুক্তিযোদ্ধাদের ফাঁসী দিয়েছেন, এটার গুরুত্ব মানুষ বুঝতে পারছে না এখনো

১১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৪

ইফতি সৌরভ বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করছে সে মানুষগুলো যারা স্বাধীনতার পরে এর ফায়দা লুটেছে। আপনারা এ দেশের ইতিহাস নিয়ে এত বেশি কাদা ছুড়েছেন যে অন্ধ লীগ সমর্থক ছাড়া আর কেউ এ ইতিহাস পর্যন্ত শুনতে চায় না (ব্যক্তিগত মত)।
"বসুন্ধরা, সালমান রহমান, ওরিয়ন, শাহ আলম, কর্ণেল ফারুক, শেখ সেলিম, ফালু, লালু মিলিয়ে ৫০ হাজার!" - বসুন্ধরা গ্রূপ, সালমান রহমান এবং ঔ 50 হাজারের বেশি কিন্তু সরকারের আপনজন। তাদের বিরুদ্ধে শাস্তি সরকার দেয় না কেন?

পদক দেয়া হয়েছে মুক্তি মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকার জন্য - এ পদক যদি নিতে হয়, নিতেই পারেন তবে নেবার পরে অবশ্যই তা মুরগি শাহরিয়ার কবির কে দিবেন । চোখের সামনে এমন এক রাজাকার ঘুরে যে কি না পাকীদেরকে মুরগি খাইয়ে শক্তিশালী করল, সে আজ যোদ্ধা! মুরগি supply দিতে গিয়ে সে যে কোন তথ্য দেয় নিয়ে - তা কে বলবে?

মেজর জিয়াকে এত ভয় পান কেন, বুঝি না? মৃত্যুর পরেও বেচারার কবর, পদক নিয়ে টানাটানি আর ইনু হয় মন্ত্রী যে কি না বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুতে নেচেছিল সবার সামনে!

সত্যিই সেলুকাস!

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:





জেনারেলের ভুলের পথ ধরে আওয়ামী লীগের বিলিওনিয়াররা দেশ চালাচ্ছে; আওয়ামী লীগের সবাই খুশী যে, শেখ সাহেব নেই, একমাত্র শেখ হাসিনা ব্যতিত।

জেনারেল মুক্তিযোদ্ধাদের ফাঁসী নিয়ে নিজের মৃত্যু ক্রয় করেছেন।

১২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩

নাইম রাজ বলেছেন: @প্রভাষ প্রদৌত বেশি না এই ১৯৮৯ সালে ক্লাস ওয়ান থেকে উঠছিলাম ক্লাস টু-তে তার পর বাজান কইল এই দেশে লেখা পড়া কইরা কোন লাভ নাই তার চেয়ে বরং হাল চাষ শিখো তাতে যদি কিছু কইরা খাইতে পারো ।

তাই লেখা পড়া বাদ দিয়া হাল চাষ ধরছিলাম ।

কেন ভাই একজন মেজর কি লেখা করেন না ? একজন বকলম কিন্ত জন সমর্থন পাইলেই নেতা হতে পারেন ।
কিন্ত একজন মেজরকে যঠেষ্ঠ লেখা পড়া ও কঠর টেনিং এবং পরিক্ষা দিয়া মেজর হইতে হয় ।

সুতারাং ওই সময় শুধু মেজর জিয়া না আপনিও ঘোষানা দিলে বা সেই পত্র পাঠ করলে স্বাধীননতা ঘোষক হইয়া যাইতেন ।
@প্রভাষ প্রদৌত আমাগো ভুইল্লা গেলে হইবো না এই দেশটা এই দেশটার স্বাধীনতার পিঁছনে একজন বা দুজন না বহু জন বহু রক্ত বহু ইজ্জত হারানোর ফসল হিসেবে দেশ ও দেশের স্বাধীনতা পাওয়া ।

আপনি আমারে মরতে কইলেন আর আমি মরতে চাইলাম সেটাই বা কি করে সম্ভব । যখন কারো পিঠ ওয়ালে ঠেকে যাবে তখন নিজ পিঠ বাঁচাতে তার যা করনীয় তাই করবে । এই দেশের মাানুষও স্বাধীনতা যুদ্ধে তাই করেছে ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষ শেখ সাহেব ও জিয়া থেকে আগেই দেশ চেয়েছেন; দেশ পেয়েছেন; দেশ নিয়ে গেছে জিয়া ও শেখের পোষা মারাঠারা

১৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মজার ব্যপার হলো, আওয়ামী লীগের দ্বারা জিয়াকে যত পচানো হয় জিয়া ততই জনপ্রিয় হয়, আর আওয়ামী লীগের দ্বারা বঙ্গবন্ধুকে যত উপরে তোলা হয় (যেমন - ১৯৯৬ সালে) ততই তার কটুক্তি করা হয়...

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


জিয়ার বড় দোষ উনি মুক্তিযোদ্ধাদের ফাঁসী দিয়েছেন, এটার মতো ক্রাইম কোন বাংগালী কোনদিন করেনি।

১৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৮

প্রামানিক বলেছেন: রাজনীতিতে শত্রু বলে কোন কথা নাই। দেশ স্বাধীনের পরে হিসাব করে দেখেন কেডা কার কখন বন্ধু বোঝাই মুশকিল।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষ যুদ্ধ করে প্রাণ দিলেন, স্বাধীনতার ফল তারা পাননি

১৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৮

তানভীরএফওয়ান বলেছেন: জেনারেল মুক্তিযোদ্ধাদের ফাঁসী নিয়ে নিজের মৃত্যু ক্রয় করেছেন

আর আওয়ামী লীগের দ্বারা বঙ্গবন্ধুকে যত উপরে তোলা হয় ততই তার কটুক্তি করা হয়.

দেশ নিয়ে গেছে জিয়া ও শেখের পোষা মারাঠারা

I am very surprised ,everybody talk about Zia or Mujib.who r already dead.
but nobody talk about Ershad . who play golf !!!

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



এরশাদ জাতির ক্ষতি করে চলেছে, সেটা বাধা দেয়ার ক্ষমতা জাতির কাছে নেই।

১৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০১

জ্বলন্ত আলো বলেছেন: নিজের দলকানা থেকে বেরিয়ে আসতে পারেন নি। রাজাকাররা বর্তমানেও দেশ চালাচ্ছে। আত্নীয়তার পরিচয়ে তারা মুক্তিযোদ্ধা হয়ে গেছেন কি না জানি না। তবে তিনি যে রাজাকার তাতে সন্দেহ নেই। যাই জিয়ার এই পদক তাকে দেয়া হোক। বেয়াই বলে কথা।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি হয়তো এমনিতে কানা, আমার কোন দল নেই; তবে, সাধারণ নিয়মে, বিএনপি ও জামাত বিরোধী।

১৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:০৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: যার যা পাওনা ইতিহাস তা কড়ায় গন্ডায় মিলায়ে দিবে । এখন দেখা যাক ইতিহাস কি বলে , অবশ্য ইতিহাস এরিমধ্যে কথা বলতে শুরু করছে ।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইতিহাস শুধু শিক্ষিত লোকদের জন্য।

১৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:১২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: সময়ের এক ফোড়, অসময়ের দশ ফোড়!

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ সাহেব ও জিয়া ৩০ লাখের ভেতর পড়ে গেছে।

১৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:২৮

বিলুনী বলেছেন: অনেক মানুষই এখন বলতে গেলে শতায়ু পা্চ্ছেন । যারা জ্ঞান হওয়ার পরে মুক্তি যুদ্ধ স্বচক্ষে দেখেছেন ও সঠিক ইতিহাস জানেন তাদের মধ্যে এখনো অনেকেই (তাদের সংখ্যা এখনো ২ কোটির উপরেই হবে , বিবিএস তথ্য অনুযায়ী ৫৪+ এইজ ন্ট্রাকচারে দেশের মোট জনসংখার শত করা ১২ জন মানুষ হিসাবে ধরে ) জীবিত আছেন ।আল্লাহ চাহেত তাদের অনেকই আরো ৫০ বছরের মত বেচে থাকবেন । এই সময়টুকু যে অপেক্ষা করতে হবে জিয়াকে প্রোপাগান্ডার জোড়ে মুক্তি যুদ্ধের ঘোষক হিসাবে প্রতিস্ঠিত করতে (অবশ্য এর মধ্যে পদ্যা মেঘনা যমুনা দিয়ে অনেক পানি গড়িয়ে যাবে , তখন জিয়ার নাম মুখে নেয়ার লোকজন পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ ) । হাতে গুনা কয়েকজন জন বাদে সে সময়কার সকলেই জানেন যে ২৫ মার্চ রাতে দেয়া বঙ্গবন্ধুর স্বাধিনতার ঘোষনাটি ২৭ শে মার্চ মেজর জিয়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজীবের পক্ষে কালুর ঘাট বেতার থেকে পাঠ করেছিলেন । কালুর ঘাট থেকে ঘোষনাটি পাঠের সময় মেজর জিয়া বিশ্বাসঘাতকতা করে সেখানে নীজের নাম জুড়ে দিয়েছিলেন । যাহোক এই ঘোণনাটি জিয়া ছাড়াও অনেকেই ২৬ তারিখ সকালে দেশের বিভিন্ন ওয়ার লেস সেন্টার থেকে সংগ্রহ করে সাইক্লোস্টাই করে বিতরণ করেছেন । গাজীপুর জেলাধীন শ্রীপুর ওয়ারলেস সেন্টার হতে সংগৃহীত ঘোষনাপত্রটি সে সময় শ্রীপুর আওয়ামীলীগের সভাপতি জনাব মনিরউদ্দীন ফকীর একটি মিটং করে জনারন্যে সকলকে পাঠ করে শুনান ও পরে সাইক্লোস্টাইল করে তা আশে পাশের থানা যথা , কালিয়াকৈর , কাপাসিয়া , গফরগাও ও ভালুকা থানায় বিলির উদ্দ্যশ্যে প্রেরন করেন । তাই ২৬ তারিখ সকাল থেকেই দেশের বিভিন্ন স্থানে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায় । বঙ্গবন্ধুর ঐ কালুর ঘাটের ঘোষনা কোন এক অখ্যাত মেজর পাঠ করল না করল তাতে কারো কিছু আসত যেতোনা । ঐরকম পাঠ বহুলোকেই করছে তার আগেই , যেমনটি এখানে বলা হল । অন্য লোকেরা যখন বঙ্গবন্ধুর এই ঘোষনা পাঠ করে মানূষকে শুনায় তখন মেজর জিয়া সোয়াত জাহাজ থেকে বাংগালী নিধনের জন্য পাকিদেরকে অস্র খালাসে সহায়তা করার জন্য ধেয়ে যাচ্ছিল । তখন সে সময় চট্টগ্রামের আর এক বীর সেনানী ( বর্তমানে বীর উত্তম মেজর ( অব:) রফিকের দিকনির্দেশনায় ( ১৯৮১ সনে তাঁর লিখিত লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে গ্রন্থটিতে বিষয়টির বিস্তারিত বিবরণ আছে )ছাত্রলীগের ছেলেরা মাঝপথ হতে মেজর জিয়াকে পাকরাও করে নিয়ে আসে কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র পাহরা দেয়ার জন্য, তখন অনেকেই ভাবল বঙ্গবন্ধুর স্বাধিনতার ঘোষনাটি একজন আর্মী পারসনেলকে দিয়ে পাঠ করালে ভাল হয়। তারা যদি বুঝতে পারতো যে এটা নিয়ে পরবর্তীতে কেও রাজনীতি করবে তাহলে সেদিন মেজরের কি হাল হতো তা এখন স্বাধিনতা পদক কেরে নেয়ার বিষয় হতে একটু ধারণা করে নেয়া যেতে পারে ।
আশা করি মিথ্যা প্রোপাগান্ডায় যারা চূড় হয়ে আছেন তাদের মাথায় সত্যের আলো কিছুটা প্রবেশ করবে । সত্যের আলোকে অবশ্য তারা খুব ভয় পান , তাই দেশে বিদ্যুত বাড়ানোর পরিবর্তে খাম্বা বসিয়ে অন্ধকারে থাকতে ভালবাসেন, এই জন্য দেশে বিদ্যুত বারানোর কথা শুনলেই তাদের গা জ্বলে ।
জিয়া দেশের নির্বাচিত সরকার প্রধানের হত্যাকারীদেরকে পুরস্কৃত করেছে , দেশের সংবিধানকে সামরিক ফরমানের নীচে নামিয়েছে , যদ্ধাপরাধীদেরকে দেশে পুর্বাসন করেছে , মুক্তিযুদ্ধাদেকে কু পাল্টা কু এর নামে হত্যা করেছে, তার এসমস্ত কু কর্মের প্রতিফল এ বাংলার মাটিতে তাকে পেতেই হবে , সাথে তার দুশরদেরও একই গতি হবে ।

কেও ঘটনাক্রমে মুক্তযোদ্ধা হয়ে গেলেই কেও তাকে দেশের নির্বাচিত সরকারের হত্যাকারীদেরকে বিচার না করে পুরস্কার প্রদানের ক্ষমতা দেয়নি , দেশের মুক্তিযুদ্ধাদেরকে হত্যা করার ক্ষমতা দেয়নি, মুক্তিযুদ্ধ বিরোধীদেরকে রাজনীতিতে পুণর্বাসনের ক্ষমতা দেয়নি । তার যে টুকু অবদান ছিল তার পুরস্কার মুক্তি যোদ্ধার দল তাকে দিয়েছিল , তাকে বির উত্তম খেতাব দিয়েছিল , তাকে বিশ্বাস করে শেখ মুজিব নতুন পদ সৃজন করে তাকে সেনাবাহিনীর ডেপুটি চীফ অব স্টাফ বানিয়েছিল , কিন্তু তার প্রতিদান সে কি দিল , শেখ মুজিবের মৃত্যের কথা শুনে সে বলে সো হোয়াট , বিশ্বাঘাতক আর কাকে বলে ।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



স্বাধীনতার ঘোষনা যারা যারা করেছেন, ভালো করেছেন;ঘোষণা অনেক দিক থেকে এসেছে; যুদ্ধ শুরু করেছে বেংগল রেজিমেন্ট ও ইপিআর।

২০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:২০

অঞ্জন ঝনঝন বলেছেন: স্বাধীনতার পর থেকে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন পর্যন্ত ইতিহাস কোন নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি থেকে জানতে চাই। (শেখ মুজিব, মেজর জিয়া দুজনের প্রশংসা, সমালোচনা সহ) কোন বই সাজেস্ট করতে পারেন?

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশের রাজনীতি, রাজনৈতিক ইতিহাস, রাজনীর প্রভাব, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, জনসাধারণের রাজনৈতিক ভুমিকা নিয়ে কোন বই আছে বলে মনে হয় না।

২১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:০৪

জ্বলন্ত আলো বলেছেন: লেখাটি যথেষ্ট ছোট মানের লেখা। এতে ছোট মানসিকতার পরিচয় বহন করছে। এর প্রতিউত্তর দেয়ার মতো যথেষ্ট যুক্তি রয়েছে। কিন্তু উলু বনে মুক্ত ছড়াতে চাচ্ছি না। ধন্যবাদ।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:




আপনার মুক্তাগুলো ধরে রাখেন, ওগুলো ছড়াবেন না, পায়খানা প্রস্রাব বন্ধ করে দেন, যাতে মুক্তাগুলো বের হয়ে যেতে না পারে।

২২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:০৯

দিয়া আলম বলেছেন: কেমন আছো গাজী ভাইয়া? তোমাকে নিয়ে এখনো টানাটানি হয়? :P

তোমার কথা গুলো আমি বুঝিনা তাই পোষ্ট পড়িনা, শুধু তোমার খবর নিতে আসি হিহিহিহিহ

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো আছি, এখন টানাটানি কমেছে, আমি একটু ভারি হয়েছি; টান মেরেছিল সম্প্রতি ২ জন, সুবিধে করতে পারেনি; উল্টো উনাদের লেজ নিয়ে টানাটানি

আপনি ভালো থাকাুন; "লাভ ইউ মা" আবার পড়লাম, নতুন পোস্টের মত ভালো লাগলো

২৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:২৭

দিয়া আলম বলেছেন: হিহিহিহি, যত ভারি হও ভাইয়া লাভ নেই, বেশি ভারি হলে এবার ক্র‌েন নিয়ে আসবে। :P

আর তমি পারোও ভাইয়া, কি হয় একটু সামলে বললে?

ভালো থেকো

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



এখন পোষ মেনেছি অনেকটা; তবে, মন মতো বলতে না পারলে, ভালো লাগে না।

২৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০৭

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: কোথাও কেউ নেই ,অরণ্যে আলোর পূর্বাভাস

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



৩০% উচ্চ শিক্ষিতকে বাকীদের দায়িত্ব নিলে সমস্যার সমাধান হবে।

২৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৫

আয়রোন বাবা বলেছেন: গাজী সাহেব যা লিখেছেন নতুন কিছু বলার নেই ...... তবে জাতি হিসাবে আমরা খুব বেহিসাবী......

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


৬০% পড়ালেখা জানে না, তারা যাতে পড়তে না পারে, সেটার ব্যবস্হা করেছে প্রশাসন; যারা পড়ালেখা জানে, তারা বাকীদের ঠকায়ে সব সম্পদ দখল করে নিয়েছে।

২৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৪

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনাকে এবং আপনার পরিবারের সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার ও আপনার পরিবারের জন্য ঈদের শুভেচ্ছা।

২৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৬

বিলিয়ার রহমান বলেছেন:

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেশের মানুষ মুক্টিযোদ্ধাদের ভালোবাসে, মুক্তিযোদ্ধাদের যিনি ফাঁসী দিয়েছেন, তাকেও ভালোবাসেন; অশিক্ষিত মানুষের অবস্হা ভয়ংকর।

২৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৩৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



ঈদের শুভেচ্ছা নেবেন।

২৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:৩১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: :)

৩০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৫

অতৃপ্তচোখ বলেছেন: সত্য কখনো মিথ্যা দিয়ে বেশিদিন ঢেকে রাখা যায় না।

ভাল লিখেছেন ভাই,

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


বেশীর ভাগ বাংগালীর জীবনের শুরু হয় মিথ্যার উপর ভর করে।

৩১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৭

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: ক্ষমতার জোরে প্রতিষ্ঠিত ইতিহাস কখনই দীর্ঘস্থায়ী হয় না।
৭৫ এ ক্ষমতা হারানোর পর যেমন হয়েছিল এবারও ক্ষমতা বদলালে ইতিহাসও বদলে যাবে।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



১৯৭৫ সালে যারা মিলিটারীকে সাপোরট করেছিলেন, তারা পুরো জাতিকে পথে বসায়ে দিয়েছেন।

৩২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১১

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: তাই?
তাহলে ৭২-৭৫ এ কী ঘটেছিল? তখন কি পুরো জাতির ব্যাপক উন্নতি হচ্ছিল?

দেখুন শেখ মুজিব এবং জিয়াউর রহমান উভয়ে ক্ষমতায় থেকে দল গঠন করেছেন এবং উভয়ে বিপথগামী সেনাসদস্যদের হাতে নিহত হয়েছিলেন। অথচ দেখুন শেখ সাহেবের তৈরী বাকশাল এতটাই ঘৃনিত ছিল যে ওনার মৃত্যুর সাথে সাথে তা বিলুপ্ত হয়ে গেছে। অন্যদিকে জিয়ার বিএনপি ওনার মৃত্যুর দীর্ঘ সময় পরও জনগনের ভোটে দুই দুইবার ক্ষমতায় এসেছিল। জনগনের মাঝে দুই নেতার অবস্থান বোঝার জন্য এই একটি উদাহরণই কি যথেস্ট নয়?

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৭৫ সালে, শতকরা ২০ জন নাম লিখতে পারতেন, উনারা ঠিক জানতেন না যে, বাকশাল কি? বাকশাল ছিল সোসয়ালিজম, সবার জন্য ভালো হতো, মানুষ না জেনে, সম্পদহীন দেশে সিআইএ ও জিয়ার সাথে ক্যাপিটেলিজমে ঢুকেছে; আজকে যা দেখছেন, ১৯৭৫ সালে তার শুরু ছিল।

৩৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৯

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: "সবার জন্য ভালো হতো, মানুষ না জেনে, সম্পদহীন দেশে সিআইএ ও জিয়ার সাথে ক্যাপিটেলিজমে ঢুকেছে"

আপনার এই বক্তব্য খুবই গুরুত্বপুর্ণ। এক শ্রেনীর মানুষ মনে করে তারা যা বোঝে তাই উত্তম, প্রয়োজনে জোর করে হলেও সেটা মানুষের উপর চাপিয়ে দিতে হবে। অথচ গনতন্ত্র এবং মুক্ত চিন্তার মুল কথাই হল অধিকাংশ মানুষ যা পছন্দ করে তাই গ্রহনযোগ্য। কোন ব্যাক্তি বা দল সে যত জ্ঞানী হোক - কোন অধিকার নেই অধিকাংশ জনগনের উপর তা চাপিয়ে দেয়ার। কিন্তু শেখ সাহেব, আওয়ামী লীগ এবং আপনার মধ্যেও ঐ চরমপন্থী চিন্তাই বেশী দেখা যায় - জনগন মুর্খ, তারা কিছুই বোঝে না, তাই তাদের কল্যানও তারা নিজেরা বুঝবে না, যোর করে হলেও তাদের কল্যান করতেই হবে - ইত্যাদী। এই চিন্তার চুড়ান্ত বাস্তবায়ন সোভিয়েত ইউনিয়নে হয়েছিল যার আয়ু ছিল মাত্র ৭০ বছর - তারপর বাইরের কোন আক্রমন ছাড়াই তা নিজে নিজে আত্মহত্যা করেছে। এরপরও আপনাদের হুশ হয় নাই। এখনও আপনারা 'মুর্খ' জনগনের উপর কল্যান চাপিয়ে দিতে চাচ্ছেন - এক যাত্রায় দুই ফলতো হয় না, তাই আপনাদের এই চিন্তার পরিনতিও কমিউনিস্ট সোভিয়েতের চেয়ে ভিন্ন হবে আশা করা যায় কি?

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৮৯০, '৯৫ সালে রাশিয়ায় যে দারিদ্রতা ছিল সেটা থেকে বের হওয়ার জন্য ও জারতন্ত্রের অবসান ঘটাতে রাশিয়ান কিছু বুদ্ধিমান রাজনীতিবিদ মার্কসকে অুসরণ করেছিলেন; ১৯৬০ সালে এসে তারা বিশ্বের ২য় শক্তিতে পরিণত হওয়ার পর, তাদের মাঝে 'ব্যক্তিগতভাবে সম্পদশালী' হবার বাসনা জাগে, তারা ভেংগে দিয়েছে সোভিয়েত।

আমাদের অবস্হা দেখেন, ঢাক শহরে ৪- লাখ মানুষ ১ রুমে পরিবারের সবাইকে নিয়ে ঘুমায়; ভারত, পাকিস্তান ও দুবাইতে আমাদের মেয়েরা বিক্রয় হচ্ছে; আরবে আমাদের লোকেরা ট্রাকের ছায়ায় বসে একটা রুটি খেয়ে কাজ খুঁজছে; ভুমধ্য সাগরে ঢুবছে।

রাশিয়ান সমান একবার যেতে পারলে, সবাই যদি মানুষের মত শিক্ষা, চাকুরী পায়, চিকিৎসা ও থাকার যায়গা পায়; তখন যা ইচ্ছে সেটা করতে পারবেন।

শেখ সাহেব কম বুদ্ধি রাখতেন, কিন্তু বেশী বড় যায়গায় ফিয়ে ভালো করতে পারেননি, কিন্ত চেয়েছিলেন ভালো করতে।

৩৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: "১৯৬০ সালে এসে তারা বিশ্বের ২য় শক্তিতে পরিণত হওয়ার পর, তাদের মাঝে 'ব্যক্তিগতভাবে সম্পদশালী' হবার বাসনা জাগে, তারা ভেংগে দিয়েছে সোভিয়েত।"

এটা আপনাদের মুল্যায়ন। ইতিহাসে রাশিয়া কখনই দুর্বল রাস্ট্র ছিল না। জারের আমলেই তারা নেপলীয়নকে পরাজিত করেছিল। রুশ কমিউনিস্ট বিপ্লব এবং পরবর্তিতে আশেপাসের রাস্ট্রগুলিতে সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত সোভিয়েত ইউনিয়ন ঐ অঞ্চলের জনগনের বা বিশ্ব মানবতার তেমন কোন উন্নতি/কল্যান করেনি। বরং এই বিপ্লব এবং আগ্রাসন চালাতে গিয়ে লক্ষ কোটি মানুষের জীবন বিপর্যস্থ করা হয়েছিল। বলা হয়ে থাকে খোদ রাশিয়াতে রুশ বিপ্লব ও পরবর্তি সহিংসতায় প্রায় ৭০ লাখ মানুষ জীবন দেয়। তারপর অন্য রাস্ট্র দখল করে কমিউনিজম চালু করতে গিয়ে আরো কত মানুষের জীবন বিপন্ন হয়েছিল তার হিসেব নিলে দেখা যাবে ঐ ব্যাবস্থাটা কল্যানের নামে কতটা মানব বিধ্বংসি ছিল। এই লক্ষ কোটি মানুষের অভিশাপের বোঝা বইতে না পেরে মাত্র ৭০ বছরেই তাকে আত্মহত্যা করতে হয়।

বস্তুত মানুষ সে যত মুর্খ খুদ্র নগন্যই হোক জোর করে তার উপর কোন মতবাদ, আদর্শ (তা সে যত কল্যানকরই হোক )চাপিয়ে দেয়ার অধিকার কার নাই। দু:খের বিষয় হল অতবড় ত্যাগের/ধ্বংসের বিনিময়ে প্রতিষ্ঠিত সোভিয়েত ইউনিয়নের ঐ করুন আত্মহত্যার পরও আমরা অনকেই এই শিক্ষাটা নিতে পারি নাই। এখনও আমরা জোর করে মানুষের কল্যান করতে চাই। কবে যে আমাদের হুশ হবে?

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


নেপোলয়ন, সুইডেন, হিটলার সবাইকে পরাজিত করেছে মানুষ।

সোস্যালিজম মানুষ মারেনি, মানুষ মেরেছে জারের সাথে সিভিল-ওয়ার, দুর্ভিক্ষ, ২য় বিশ্ব যুদ্ধ।

চাইলে আফ্রিকার মত আজীবন সুখী থাকতে পারবেন, কেহ মানা করছে না।

৩৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩২

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: আফ্রিকার এক দেশের উদাহরণও আমাদের সামনে আছে : লিবিয়া
মুযাম্মার গাদ্দাফীর বিপ্লবি সরকারের নেতৃত্বে সেই দেশের ব্যাপক উন্নতি করেছে - আক্ষরিক অর্থেই তারা ফকির থেকে রাজা হয়েছে।
তারপর কী হল? সেই গাদ্দাফীকেই নিজ দেশের বিদ্রহীরা হত্যা করল আর দেশটা এখন গৃহযুদ্ধের কবলে পরে ধ্বংসের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তাহলে এত এত উন্নতি করে কী লাভ হল? জনগনের কাছে সে সৈরাচার হিসেবে ঘৃনিতই থাকল।

অথচ দেখুন তুরষ্কের এরদোয়ানকে। সেও দীর্ঘ দিন ক্ষমতায় আছে, দেশের উন্নতি যাই করুক জনগনের হৃদয় সে জয় করে নিয়েছে। তাই তার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঠেকাতে লাখ মানুষ খালি হাতে রাস্তায় নেমে আসে।

এখনও চিন্তা করে দেখুন - কমিউনিজম বা বিপ্লবি পথে লেনিন, মাও, গাদ্দাফীরমত জনগনকে রাস্ট্রীয় দাশ বানিয়ে উন্নতি করা ভাল নাকি এরদোয়ান, মাহাথীর এরমত জনগনকে সাথে নিয়ে তাদের মতামতের ভিত্তিতে দেশ পরিচালনা অধিকতর কল্যানকর।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



লেনিন ও মাও 'শিক্ষায়' বিশ্বাস করতেন; সেজন্য তাদের জাতি সোস্যালিজম থেকে সরেও বিশ্বের ১ম অর্থনীতি, ও ২য় সমারিক শক্তি হিসেবে স্হান দখল করে আছে।

গাদাফি মানুষকে পড়তে দেননি; ফলে, মানুষ উন্নতিকে ধরে রাখতে পারেনি। আজ সিরিয়া রাশিয়াকে ডেকেছে যুদ্ধ বন্ধ করতে, লিবিয়াকে ডাকেনি।

৩৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: "জাতি সোস্যালিজম থেকে সরে" - এটাই বাস্তব সত্য, চিন সোসলিজম থেকে বেরিয়ে আসার পরই বিশ্বের দ্বিতীয় অর্থনীতির দেশ হতে পেরেছে, সোসলিজম ধরে রাখলে এত দিনে উত্তর করিয়ার অবস্থায় পৌছে যেত। রাশিয়া সোসলিজমের ভিত্তিতে যে সোভিয়েত ইউনিয়ন গড়ে তুলেছিল তা তাদের জন্য বা তাদের দখলকৃত দেশগুলির জন্য কল্যানকর হয়নি। এখন তারাও সোসলিজম ত্যাগ করে মুক্ত পৃথিবীর পথে এসেছে।

আসলে সোসলিজমের উন্নতি হল জেল খানায় বন্দি করে ভাল খাবার পোষাক দেয়ারমত ব্যাপার। সোসলিজম মানুষের ব্যাক্তি স্বাধীনতা হরণ করে রাস্ট্রীয় দাসে পরিনত করে। তাই সাময়িক কিছু উন্নতি তার মাধ্যমে হলেও দীর্ঘ মেয়াদে তা ক্ষতিকর বলেই প্রমানিত হয়েছে। সুতরাং সোসলিজমের ভুত মাথা থেকে বিদায় করার চেস্টা করাই উত্তম। সম্ভব হলে নতুন কিছু উদ্ভাবন করুন অথবা মাহাথীর/এরদোয়ান এদের দিকে তাকান। দেশের উন্নতি ওনারাও করেছেন কিন্তু তার জন্য জনগনকে দাসে পরিনত করতে হয় নি।

সবাই যখন কমিউনিজম ত্যাগ করছে তখন আশা করা যায় এক দিন আপনাদেরও বোধদয় হবে - ধন্যবাদ।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



মাহাথির বিশাল উন্নয়ন করেছেন ১৯৮০ সালে এসে মালয়েশিয়ার উন্নয়ন করেছেন, নিজে ছিলেন ২২ বছর; মালয়েশিয়ায় সম্পদ ছিলো, শিক্ষা ও দক্ষতা ছিলো না।

এরোদিগান এক উন্নত দেশের হাল ধরেছেন, এবং মনে হচ্ছে খারাপের দিকে নিয়ে যাচ্ছে; ইউরোপিয়ান মনোভাবের লোকদের অবশেষে ক্ষুদ্র-প্রান এশিয়ানে রূপান্তরের প্রজেক্ট নিয়েছেন উনি

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.