নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

রোহিংগা সমস্যার সমাধান খুবই সহজ, ১ ২ ৩

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৩৫



বিশ্বে এখন ৪৭টি দেশ আছে, যেগুলো নিজকে মুসলিম দেশ হিসেবে দাবী করে; তার মাঝে ৪২টি বেশ ভালো অবস্হায় আছে, যাদের দেশে এক রাতে ২/১ লাখ মানুষ এলে ওরা টেরই পাবে না। আর এদিকে বার্মায় মরে ধরে মাত্র ১২ লাখ রোহিংগা আছে, বাংগলাদেশে, মনে হয়, ৫ লাখের মতো; সব মিলে ১৭ লাখ ধরলে, ৪২ দেশের মাঝে ভাগ করে নিলে গড়ে পড়বে, ৪০৪৭৬ জন। বাংলাদেশ ৪০ হাজার মানুষকে নিতে পারবে না? মালয়েশিয়া ও সৌদী কি পরিমাণকে নিতে পারবে?

শেখ হাসিনা যদি সৌদী বাদশাহকে বুঝায়ে বলেছে যে, আগামী কয়েক বছরের মাঝে ইরান ও ইয়েমেন মিলে সউদীদের দেশে ঢুকে পড়বে, সৌদীর এট বড় সীমান্ত কে রক্ষা করবে? সৌদীরা কি সীমান্তের বালুর মাঝে গিয়ে দেশ পাহারা দেবে? তা'হলে, সৌদী সব রোহিংগাকে একাই নিয়ে নেবে!

মালয়েশিয়ার কি অবস্হা? মালয়েশিয়া যদি ফিলিপাইনী মিলিপাইনী শ্রমিকদের দেশে পাঠায়ে দেয়, এক বছরের মাঝেই ১০ লাখ নিতে পারবে; ওদের অর্থনীতি বড় হচ্ছে, সেই তুলনায় মানুষ নেই।

কোন ব্লগার কস্ট করে শেখ হাসিনাকে বুঝায়ে বলবেন যে, শান্তিতে নোবেল পেতে এর থেকে আর বড় প্রোজেক্ট নেই; ইসরায়েলের কারা কারা আরব মেরে যদি নোবেল পায়, রোহিংগা বাঁচালে অবশ্যই নোবেল পাওয়া যাবে। মেঘদুত, স্বপ্নবীথি মিথি নামে কি কি ব্লগার আছে না, ওদেরকে আমার পোস্টটা পড়তে বলবেন; তারপর তাদের বসের সাথে কথা বললে, কথাটা শেখ হাসিনার কানে চলে যাবে।

সবাই রোহিংগা নেয়ার শুরু করলে, সাথে কিছু বাংগালীও এক্সপোর্ট করে দেয়া যাবে; ২/৪ শব্দ রোহিংগা ভাষা শিখিয়ে দিলেই হবে।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৩৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
বাংলাদেশ কি জাতিসংঘ হয়ে গেল নাকি। দেশের ১২ দশমিক ৯ ভাগ মানুষ দিনে কষ্ট মষ্ট করে চলে। ঢাকার অলিগলি তে ভুখা নাংগা ফকিরের ঢল। এদের এরা দেখেও দেখে না। ফেসবুকে রোহিঙ্গাদের ছবি দেখে দিলে রহমতের দরিয়া বয়ে গেল। বাংলাদেশ এখনো শরনার্থী নেবার মত অবস্থায় নাই। মিয়ানমারকে চীনকে বলে চাপ প্রয়োগ করানো যায় কিন্তু বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাধবে কে। বার্মিজ সন্তরা আজ বিড়ালের মতই মাংসাশী!

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি হয়তো খেয়াল করেননি যে, বাংলাদেশ রোহিংগা সমস্যায় আছে বড় আকারে; ভেতরে ৫ লাখ আছে, আরো আসবে; কারণ, সীমান্তে টাকা দিয়ে এরা যাওয়া আসা করে।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ চাইলে সবাইকে রাজী করাতে পারে, মানুষ সবার দরকার, বিশেষ করে আরব ও আফ্রিকার দেশ সমুহে; সেন্ট্রাল আফ্রিকার অনেক দেশে এইডসে মানুষ কমে গেছে ও রোগী।

সৌদী আগামী ৩/৪ বছরে ১০/১২ লাখ লোক নিবে সীমান্ত পাহারা দিতে; দরকার কথা বলার মত নেতা, ও মানুষকে পাঠানোর ব্যবস্হা করা।

আপনি জানেন কিনা, ইসলামী ব্যাংক করা হয়েছে রোহিংগাদের নামে টাকা এনে। মীর কাশিম আলী রোহিংগারের জন্য আরব থেকে ২ বিলিয়ন ডলার এনেছিল।

২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:০৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

এসব বাংলাদেশের সরকার নিয়ন্ত্রণ করছে করবে। কে কি করছে করবে সেটা মুখ্য নয়। নীতি নির্ধারক পর্যায়ে যারা পররাষ্ট্রনীতি করেন তারা এবিষয় দেখছেন। এসব নিয়ে হাউ হাউ করে কি লাভ। মানবতাবাদ এখন শুধু কবিতায় আর ফেসবুকে।


একটা ফকির দেখলে যারা নাক শিটকায় তারাই রোহিঙ্গা, আয়লান, ফিলিস্তিন, সিরিয়ার শিশু নিয়ে মেতে আছে। গরীবের আসল সেবা করতে হলে দেশেই অনেক মানুষ পড়ে আছে।



মিয়ানমার দেখার জন্য, রোহিঙ্গা দেখার জন্য আমাদের পূতপবিত্র বৃহৎ মোড়লদের ( সৌদি, দুবাই, কুয়েত কাতার, মিশর উন্নত বিশ্ব) কে এগিয়ে আসতে হইবেক।



বাংলাদেশ নিজে পায় না রোহিঙ্গাদের দিবে ক্যামনে!

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



রোহিংরা চট্টগ্রামের লোক। রোহিংগারা ঘুরে ফিরে বাংলাদেশে ১০ লাখের বেশী হয়ে যাবে; সুতরাং, বাংলাদেশকেই সমাধান খুঁজতে হবে।

৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:১২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

আর

বাংলাদেশ চাইলে সবাইকে রাজী করাতে পারে, বাংলাদেশের এত্ত পাওয়ার! মাই গড! ট্রাম্প আর পুতিন শুনলে জেলাস ফিল করবে!

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



সৌদী, কুয়েত, কাতার মানুষ কিনবে বর্ডারের জন্য।

৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:৩২

কবি এবং হিমু বলেছেন: আপনি জানেন কিনা, ইসলামী ব্যাংক করা হয়েছে রোহিংগাদের নামে টাকা এনে। মীর কাশিম আলী রোহিংগারের জন্য আরব থেকে ২ বিলিয়ন ডলার এনেছিল___আপনার লেখা পড়ে দিনকে দিন অবাক হচ্ছি।আপনি তো ভাই একটা জীবন্ত উইকিপিডিয়া!! আজ থেকে গুগুলে বা উইকিপিডিয়া তথ্য না খুঁজে আমাদের প্রিয় ব্লগার চাঁদগাজী ভাইকে প্রশ্ন করলেই চলবে।
বাংলাদেশের সরকারের দরকার কি আরও মানুষ নেবার।মানবিক আর নৈতিক দায়িত্ব থেকে মায়ানমার রাষ্ট্রদুতকে তলব করে একটা কড়া লেকচার শুনালেই হয়ে যায়।যেমনটা কিছুদিন আগে আমাদের শেখ হাসিনাকে ভারতীয় একজন শোনাতে চাইছিলো বা শুনিয়েছিল।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখন বাংলাদেশে ৫ লাখ রোহিংগা আছে, ক্রমেই ১০ লাখে পৌঁছবে; সীমান্তে টাকা দিয়ে আনা হবে। এরা চট্টগ্রামের আদি বাসিন্দা; এদেরকে আরব ও মালয়েশিয়ার নেয়ার জন্য বাংলাদেশের চেস্টা করা দরকার।

জামতের ব্যবসার টাকার বিরাট অংশ এসেছে আরব থেকে, এবং সবচেয়ে বেশী টাকা আনা হয়েছিল ৩ লাখ রোহিংগার জন্য।

৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:০৯

শূণ্য পুরাণ বলেছেন: অাপার প্রস্তাব খারাপ না, তবে হাসিনার এসব নিয়ে ভাবার সময় অাছে কিনা কে জানে, উনি সোনার বাংলা গড়ায় ব্যস্ত।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


সোনার বাংলা তো হয়ে গেছে ১৯৯৬ সালে, ২০০৯ সালে হলো ডিটিটাল, এখনো মাধ্যম আয়ের, ২০১৯ এ হবে উচ্চ মাধ্যম আয়ের দেশ; তবে, সবকিছু হচ্ছে ফালু, টারেক, জয়, সালমান, ওয়ায়দুল কাদের , কর্ণেল ফারুকদের জন্য।

৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৪২

শূণ্য পুরাণ বলেছেন: সোনার বাংলা হয়ে গেছে তবুও অাজো তারা বঙ্গবন্ধুর সপ্নের সোনার বাংলা গড়ার কথা বলে,সত্যিই সেলুকাস!

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ সাহেবের সঠিক কোন পরিকল্পনা ছিলো না; উনি মনে করেছিলেন যে, দেশ আলাদা হলে, জাতি ধনী হয়ে যাবে।

৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: আরকান রাজসভায় একসময় আলাওল, দৌলত কাজী, মরদন, কোরেশি মাগন ঠাকুরদের পৃষ্ঠপোষকতা করেছে। আর এখন তাদের মধ্যে সাহিত্য বা উৎকর্ষের প্রয়োজন নাই। সেগুন বা রাবার প্রয়োজন। তাই তো বুদ্ধ ভিক্ষুক যারা অহিংস বলে জীব হত্যা মহাপাপ নিমেষেই ভুলে গেছে তাদের ঘা মেরে মানবতার উপলব্ধি করাতে হবে।


কফি আনান বলেই দিছেন- বার্মিজরা পৈচাশিক জাতি। থিন সেইন বা আং সাং সব কটার উপর জাতিসংঘের উই এন মিশনের আন্ডারে নিয়ে সাইজ করা উচিত!

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



জা্তি সংঘ মোটামুটি থিওরিটিক্যাল হয়ে গেছে; কারণ, কোন দেশ জাতি সংঘের ডিসিশনকে কার্যকরী করছে না। রোহিংগারা ওখানে আর থাকতে পারবে না।

৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০৮

সাহসী সন্তান বলেছেন: আপনার যুক্তি ঠিক আছে! কিন্তু পরের উটকো বোঝা আমরা বহন করতে যাবো কেন? আপনি নিশ্চই জানেন এই একমাত্র রোহিঙ্গাদের জন্যই আমাদের বান্দরবন বর্ডারটা সন্ত্রাসের অভায়রণ্য হয়ে উঠেছে! নিষিদ্ধ ফুল পপি চাষ থেকে শুরু করে যতরকমের কূকর্ম করা যায়, সবই এই রোহিঙ্গাদের দ্বারা সম্ভব!

তাছাড়া রোহিঙ্গাদের জন্য জাতিসংঘ কি চুলটা ছিড়ছে? গতকাল বিবিসি নিউজে শুনলাম বাংলাদেশকে আহ্বান জানানো হইছে সীমান্ত যেন রোহিঙ্গাদের জন্য খুলে রাখা হয়! কেন, জাতিসংঘ কি পারতো না বাংলাদেশকে আহ্বান না জানিয়ে মিয়ানমারকে বলতে যে, আপনারা সংখ্যালঘু রোহিঙ্গাদের উপর থেকে নির্যাতন করা বন্ধ করুন?

আমরা এমনিতেই নিজেদের জনসংখ্যা সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছি, তার উপরে ঐসব উটকো ঝামেলা ঘাড়ে নেওয়ার কোন মানেই হয় না! আমি বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানাই সীমান্তে কড়া পাহারা জোরদার করার জন্য! মুসলিম মুমলিম ভাই ভাই, যদি তারা সন্ত্রাসী না হয়! রোহিঙ্গাদের মত কোন কূকর্মশীল গোষ্টিকে এদেশে জায়গা দিয়ে খালকেটে কুমির আনার কোন মানেই হয় না!

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


রোহিংগাদের এদেশে আনার দরকার নেই; জাতিসংঘ সাহায্য করবে বাগলাদেশকে, যদি বাংলাদেশ কুটনৈতিক পদক্ষেপ নিয়ে রোহিংগাদের অন্য দেশে পাঠায়ে দিতে পারে।

জাতিসংঘ সব কাজেই ধীর, সেই সময়ের মাঝে মানুষ নিহত হচ্ছে।

রোহিংগারা আদি চট্টগ্রামী।

৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: মিয়ানমার অস্বীকার করলেও বর্তমানে মিয়ানমারে বসবাসকারী রোহিঙ্গারা জন্মগতভাবে মায়ানমারের নাগরিক । তাদের মায়ানমার কোন মতেই নির্যাতন ও দেশ হতে বহিস্কার করতে পারেনা , এটা একটা অপরাধমুলককাজ । এর জন্য মায়ানমার সরকারকে গনহত্যার দায়ে অভিযুক্ত করে অান্তর্জাতিক আদালতে বিচারের সম্মুখীন করার জন্য জাতিসংঘের কাছে আহবান জানানো যেতে পারে ।

প্রথম হতেই মায়ান হতে রোহিঙ্গাদের এই দেশে অনুপ্রবেশ কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রন করা , তখন কাজটি সহজ ছিল , বরং এই উচিত কর্মটি না করে , একে একদিকে জাতিসংঘ হতে সাহায্য প্রাপ্তি অন্যদিকে এদেরকে প্রয়োজনে রাজনৈতিক অপকর্মের উপাদান হিসাবে ব্যবহার করার মনোবৃত্তি্‌ই বেশী ছিল বলে প্রমানিত , তাই বর্তমান প্রেক্ষাপটে সেসময়কার সমস্ত সরকারী উদ্যোগের জন্য দায়দায়িত্ব নিরোপন করা হোক । মিয়ানমার হতে অনুপ্রবেশকারী এ সমস্ত রোহিঙ্গাকে তখন গ্রহন করা না হলে মায়ানমার সরকার এত উৎসাহভরে এদেরকে তার দেশ থেকে বেড় করার কান্ডটি করতে পারতোনা , তারা দমে যেতো ।

আমরা এমনিতেই নিজেদের জনসংখ্যা সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছি, তার উপরে ঐসব উটকো ঝামেলা ঘাড়ে নেওয়ার কোন মানেই হয় না! মিয়ানমারের রোহিঙ্গারা এদেশে বিভিন্ন ধরনের সন্তাসী কর্মকান্ডের সাথে জড়িত বলে প্রমানিত , শুধু তাই নয় এরা এদেশী পাশপোটে্ এরা বিদেশে গিয়ে বিভিন্ন অপকর্ম করে বাংলাদেশের সন্মান ভুলুন্ঠিত করছে । বিগত দিনে কেন এদেরকে এদেশে ঠাই দেয়া হল তার দায়দায়িত্ব নিরোপন করা হোক । বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানাই বর্তমানে সীমান্তে কড়া পাহারা জোরদার করার জন্য! মুসলিম মুমলিম ভাই ভাই, যদি তারা সন্ত্রাসী না হয়! তাদের জন্য আমরা সেখানে শান্তিরক্ষী বাহিণী পাঠাতে প্রস্তুত আছি ।

মিয়ানমান সরকার নির্যাতন করে তাদেরকে নীজ দেশ হতে বেড় করবে আর বাংলাদেশ সরকার তাদের জন্য সীমান্ত খূলে রাখবে বলে জাতিসংঘ ও বিবিসি উকালতি করবে তা মেনে নেয়া যায়না । মায়ানমান প্রসঙ্গে জাতিসঙ্গের ভুমিকাকে তিব্রভবে সমালোচনা করি , বিবিসির ইয়েলো জারনালিজমের ব্যপারেও তীব্র প্রতিবাদ জানাই । সর্বোপরি বাংলাদেশ হতে একটি বড় আকারের শান্তি বাহিনী মিয়ানমারে প্রেরণ করার জন্য জাতিসঙ্গের কাছে অাহবান জানাই । এই উটকো জামেলাকে ৪২ টি মুসলমান দেশ তার নীজ ভুমিতে ঠাই না দিয়ে নীজ নীজ দেশ হতে শান্তিরক্ষী মিয়ানমারে প্রেরণ করে সেখানেই তাদেরকে শান্তিতে বসাসের জন্য ভুমিকা নিক তাহলেই বিষয়টির শান্তিপুর্ণ সমাধান হবে , অন্যথায় মিয়ানমার সরকার কোমর বেধে রোহিঙ্গাদেরকে ৪২ টি দেশে প্রেরনের জন্য মনের সুখে উৎসাহী হবে ।

তাই মিয়ানমারের রুহিঙ্গা শড়নার্থীদেরকে এদেশের মাটিতে ঠাই দেয়ার জন্য যারা কথা বলবেন তাদেরকে বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশের স্বার্থকে সবার উপরে বিবেচনা করার জন্য আহবান জানাই , আর মায়ানমারের নির্যাতিত মুসলিমদের রক্ষার জন্য সর্ব শক্তিমান ও করুনাময় আল্লার কাছে সাহায্য কামনা করছি আল্লাহ যেন তাদেরকে সেখানে নিরাপদে বসবাসের সুযোগ করে দেন , আল্লাহ থেকে বড় হেফাজতকারী আর কেহ নেই । অাল্লাতে বিশ্বাসী সকলেরই উচিত অাল্লার কাছেই সাহায্য প্রার্থনা করা কোন মানবজাতির কাছে নয় ।

আর একটি কথা সাম্রাজ্যবাদি গুষ্ঠি প্রভাবিত শান্তির জন্য নোবেল পদক প্রাপ্ত অংসান সুকি যদি রোহিঙ্গাদের জন্য শান্তির উদ্যোগ না নেয় তবে তার নোবেল পুরস্কারের বিষয়টি প্রশ্নবিদ্দ করা হোক ।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



রোহিংগারা আদি বাংগালী; ওদের যারা মারছে, তারা আদি মগ-জলদস্যুদের সন্তানেরা; আগের সরকারগুলো এদের এখানে এনেছিল আরবী ডলার পেতে; বিএনপি ও জামাত মিলে ২ বিলিয়ন ডলার আয় করেছে; নিহত আলবদর মীর কাশেম আলী রোহিংগাদের কয়েকজনকে অস্ত্র দিয়ে এখনকার অবস্হার দিকে নিয়ে এসেছে।

বাংগালী হিসেবে সাহায্য করতে পারে, অন্য মুসলিম দেশসমুহের মাঝে ভাগ করে নেয়ার জন্য কুটনৈতিক চেস্টা চালালটে পারে।

১০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক আদি বাংগালীরাই এখন জন্মসুত্রে ইউরূপ ও আমিরকার নাগরিক , তাদেরকে কেও নির্যাতন বা দেশ হতে বের করে দেওয়ার কথা ভাবতেই পানেরা । তেমনি ভাবে এখন যে সমস্ত রোহিঙ্গা মিয়ানমারে বসবাস করছে তারা শতবছর আগে টট্রগামের আরাকান এলাকাভুক্ত জনগোষ্টি হতে জন্ম নেয়া জস্মসুত্রে মায়ানমারের নাগরিক , শত বছর ধরে তারা যেখানে ভালই ছিল । একটা মহল বিশেষ যেমনটি আপনি বলেছেন ঠিক সে উদ্দেশই সেখানে সাম্পরদায়কতার বিষবাস্প উস্কে দিয়ে এই রকম অবস্থার সৃস্টি করে তাদের এদেশে ঠেলে দেয়ার পরিস্থিতি সৃস্টি করেছে ও তার কিছু অপ্রিয় সুফল ভোগ করেছে যার কিছু তথ্য আপনার মন্তব্যে দেখা যায় ।
এখন বাংলাদেশের উচিত হবে কুটনৈতিক প্রচেস্টা অব্যাহত রাখা যাতে করে বাংলাদেশী সহ মুসলিম বিশ্বের একটি শক্তিশালী শান্তি মিশন মায়ানমারের আরাকানে প্রেরন করে মায়ামানের এই সাম্প্রদায়িক হত্যাযজ্ঞ বন্ধ করতে পারে ।

বাংলাদেশ যদি তার সীমান্ত কঠুরভাবে বন্ধ করে দিয়ে এদেশে যে কয়েক লক্ষ রোহিঙ্গা আছে তাদেরকে সেই সময়ে যারা মীর কাশেমদের মতদের দোসর সেজে এদেরকে এদেশে আসার ইন্ধন ও পরে সমর্থন দিয়ে গেছে তাদের দেশেই পাঠিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করার কুটনৈতিক প্রচেস্টা চালায় তাহলেই আসল কাজটি করা হবে , আপনার এ ধরনের প্রস্তাবটির সাথে সহমত পোষন করি ।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



এই অশিক্ষিত বাংলা ভাষাভাষী মানুষেরা কার কাছে সাহায্য চাইছে, আমেরিকা, চীন, বাংলাদেশ?

১১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমি বরাবরই রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়ার বিপক্ষে। আমরা (সরকার) যতটুকু করেছি তাই এখন আমাদের জন্য বোঝা।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই বাংলা ভাষাভাষী লোকেরা মৃত্যু থেকে পালাতে কোন দিকে যাবে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.