![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
আমেরিকার ২ রাজনৈতিক দল, মিডিয়া ও বেশীর ভাগ সাধারণ মানুষ ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে চাহেনি; ইউরোপও আমেরিকানদের সাথে তাল মিলিয়ে ট্রাম্পের বিপক্ষেই অবস্হান নিয়েছিল। ট্রাম্প নির্বাচিত হওয়ায়, বিশ্বের অনেক দেশই নড়েচড়ে বসেছে; তাদের মধ্যে অন্যতম হলো চীন, রাশিয়া, ইরান ও উত্তর কোরিয়া। চীন ও রাশিয়াকে আগামী ৪, কিংবা ৮ বছর এই লোকের প্রশাসনের সাথে চলতে হবে; তারা ট্রাম্পকে বাজিয়ে দেখছে। এদের সাথে যোগ দিয়েছে কোরিয়া ও ইরান; এই ২ দেশ জানে যে, ট্রাম্পের সাথে তাদের বিতন্ডা হবেই হবে; তাই, তারা ট্রাম্প ক্ষমতায় ঝেঁকে বসার আগে একটু নিরীক্ষা করে দেখেছে, ২ দেশই বেলাস্টিক মিসাইল টেস্ট করেছে সেই উদ্দেশ্য; তবে, সুবিধে হয়নি!
নিরীক্ষার ফলাফল ভালো নয়, বলতে হবে; দৃশ্যত:, ট্রাম্প বড় ধরণের কোন রিএ্যাকশান দেখায়নি, এটা খারাপ লক্ষণ; ট্রাম্প বড় ধরণের কিছুর জন্য প্রস্তুতি নেয়ার জন্য সময় নিচ্ছ মনে হচ্ছে; এবং যখন উত্তর দেবে, সেটা হবে বিশ্বের জন্যও ভয়ানক।
মনে হচ্ছে, ট্রাম্প হাঁকডাক করে দুনিয়া কাঁপাবে না; বিশ্ববাসীকে কিছু না বলেই ব্যবস্হা নিয়ে বসবে হঠাৎ করে; ন্যাটোর সদস্যদের বাহিরে কেহ কিছু জানবে না। বিশ্ব হয়তো আচমকা জানবে; এতে ভয়ংকর ভয় ও বিশৃংখলা সৃস্টি হতে পারে বিশ্বময়; এবং এর ফলে সারা বিশ্ব হয়তো থমকে দাঁড়াবে, ব্যবসা বাণিজ্য, যোগাযোগ সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যাবে; এতে বিশ্বের দরিদ্র দেশসমুহে দারিদ্রতা বেড়ে যাবে; বিশেষ করে ৩য় বিশ্বযুদ্ধের ভয়ে কর্পোরেশনগুলো তাদের অপারেশন গুটায়ে নেয়ার চেস্টা করবে।
উত্তর কোরিয়া সমস্যা সমাধানের সঠিক পথ হবে কিম পরিবারকে ক্ষমতাচ্যুত করে, সেখানকার মিলিটারী সরকারকে দক্ষিণ কোরিয়ার সাথে যোগ দিয়ে সাধারণ জীবনে যোগ দিতে সাহায্য করা।
ইরানের সমস্যা বেশ কঠিন, সরকার সাধারণ মানুষকে শিয়া মতবাদের সৈনিকে পরিণত করেছে; সাধারণ মানুষই বিশ্বাস করে যে, মিডল ইস্টে তারাই সুপার জাতি, শিয়া মতবাদই বিশ্বের সেরা মতবাদ, আমেরিকা হলো বড় শয়তান, ইজরায়েল বড় শয়তানের মগজ, এটম বোমা হলো বড় শয়তানকে দুরে রাখার জন্য লম্বা লাঠি।
ইরান কিভাবে মিডল-ইস্টকে অশান্ত করে রেখেছে সাধারণ মানুষ বুঝতে পারে না। আবার আমেরিকা তেলের প্রবাহ ঠিক রাখতে গিয়ে মিডল ইস্টের বেলায় সভ্যতার কোন নিয়ম কানুন না মেনেই ব্যবসা ও যুদ্ধ চালিয়ে গেছে, যার ফলে আমেরিকা সম্পর্কে সাধারণ মানুষের ভালো ধারণা নেই; কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, মানুষকে তাই নিয়েই বাঁচতে হবে; কারণ, তাদের সরকারগুলো তাদেরকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে দেয়নি।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে, কিছু হলে আমরা যেন নিজেরা নিজেদের জন্য সমস্যা সৃস্টি না করি; আমাদের মাঝে সুবিধাবাদীরা আছে!
২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩
শামীম সরদার নিশু বলেছেন: উড়ে এসে জুড়ে বসে ট্রাম্প যে কান্ড করে চলছে তাতে সমালোচনার কোনো কমতি নেই।
খুব অল্প সময়ে তাকে নিয়ে যে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে এমন নজির আগে কখনো দেখিনি।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
সে কিছু কিছু বড় ভুল করছে, দরিদ্র মেক্সিকান ও গরীব দেশের ইমিগ্র্যান্টদের বিরুদ্ধে লেগে গেছে; সেটা বাদ দিলে, ১ মাসে অনেক কিছু করার চেস্টা করছে।
৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৫
শামীম সরদার নিশু বলেছেন: আরো অনেক কিছু ভুল দেখার অপেক্ষায়, এতে কোনো সন্দেহ নেই।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
সম্ভাবনা আছে; আমেরিকানরা এক্সপেরিমেন্ট করতে চেয়েছে।
৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১৫
শামীম সরদার নিশু বলেছেন: পরবর্তী খবর জানতে নজর দিয়ে থাকব আপনার ব্লগে।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওকে; দেখতে হবে, আমাদের মানুষ যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।
৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: পোস্টার বক্তব্য ভাল! কিন্তু ক্ষমতা থাকাকালিন সময়ে ট্রাম্প একক স্বিদ্ধান্তে কি কোন কিছু করতে পারবে! আইমিন সে যদি চায় তাহলে যে কোন দেশের উপরে হঠাৎ আক্রমন করার ক্ষমতা কি আর আছে? যদিও জানি পারমানবিক সুইচ কোর্ডের ব্রিফকেস সব সময় তার কাছেই থাকে!
এটা নিয়ে বিবিসির একটা প্রতিবেদন পড়ছিলাম! সেখানে বলা হয়েছিল, কোন দেশের উপরে পরমানু হামলা করতে হলে ট্রাম্পকে প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয়ের সাথে পরামর্শ করেই করতে হবে! আর উক্ত মন্ত্রনালয়ের কাছে যদি মনে হয় প্রেসিডেন্টের সিদ্ধান্ত ভুল, তাহলে তৎক্ষনাৎ সে তার বিপক্ষে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে!
যদিও সেখানে এটাও বলা ছিল যে, উক্ত পরিস্থিতে প্রেসিডেন্টও চাইলে প্রতিরক্ষা মন্ত্রীকে অব্যাহতি দিতে পারবে! তো এব্যাপারে আপনার বক্তব্য কি?
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরিকা সহজে পরমানু যুদ্ধে যাবে না।
যাওয়ার যখন দরকার হবে, তখন সব আমেরিকান এক কাতারে চলে আসবে।
আমেরিকা ইরানের বেলায় যুদ্ধে যাবে, কোরিয়ার বেলায় কিম পরিবারকে সরানোর চেস্টা করবে।
৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৩
আখেনাটেন বলেছেন: ইরান কিংবা উত্তর কোরিয়ার বিপক্ষে হুট করে ট্রাম কোনো পদক্ষেপ নিবে তা মনে করি না। বরং বাইরের এই শত্রুর চাইতে ট্রাম্প অভ্যন্তরীণ গোলযোগ বা নিরাপত্তার ক্ষেত্রেই বেশি নজর দিবে যা তার কর্মকাণ্ডে দেখা যাচ্ছে। আর ইরান ইস্যুতে রাশিয়া এবং উ: কোরিয়া ইস্যুতে চীন বড় ফ্যাক্টর। এই বৃহৎ দুই দেশ ট্রাম্পকে তাদের বাড়ির উঠানে মনে হয় না কিছু করতে দিবে। কারণ পাঁচ বছর আগের আর এখনকার ভূ-রাজনীতির চাল অনেকটায় আলাদা। যা সাউথ চায়ন সি আর মধ্যপ্রাচ্যে ইদানিং দেখা যাচ্ছে।
তবে যাই হোক তা বাংলাদেশের জন্য ভালো কিছু হবে না তা বলে দেওয়া যায়।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
সোভিয়েত, চীনে ও বর্তমান রাশিয়ার ভুলে উত্তর কোরিয়া মিলিটারী রাস্ত্রে পরিণত হয়েছে; স্বাভাবিক হলো, কোরিয়াকে এক দেশে পরিণত হতে হবে।
এখনো রাশিয়া ও চীন উত্তর কোরিয়াকে ব্যবহার করে, আমেরিকাকে যুদ্ধে নামাতে চাইবে।
তবে, রাশিয়া ও চীন এমন দুর্নীতিবাজ হয়ে গেছে যে, ওদের রাজনৈতিক বুদ্ধি বিলুপ্ত হওয়ার পথে।
৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৩
কাঠ পাতা বলেছেন: আমেরিকাই একমাত্র বেঈমান ,স্বার্থপর এবং লোভী রাষ্ট্র যারা নিজেদের একসময়কার মদদপুষ্ট সাদ্দাম অথবা মিত্র শক্তি লিবিয়া ,মিশরকে যুদ্ধের মাদ্ধমে ধ্বংস করলো নিজেদের স্বার্থের জন্য। আর মাথামোটা অসভ্য,অশিক্ষিত চৌদীরা (চোদ বংশ ) এইটা বুঝে না একটা সময় তাদের বাপ্ আমেরিকাই তাদের বাশ মারবে তখন নেড়ি কুকুর এর মতো ঘেউ ঘেউ করা ছাড়া তাদের আর কোনো উপায় থাকবে না। সৌদিদের সাথে প্রতিবেশী কোনো দেশেরই ভালো সম্পর্ক নাই অথবা রাশিয়া , চীন কেউই তাদের বিপদের সময় সাহায্য করবে না।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
সৌদী রাজ পরিবার মানুষকে ভেঁড়া বানিয়ে রাজতন্ত্র টিকায়ে রেখেছে; রাজতন্ত্রের অবসান হওয়ার দরকার; কিন্তু ধর্ম তাদেরকে সাহায্য করছে, তারা এখনো শক্ত।
আমেরিকা আরবদের ভয়ংকর ক্ষতি করেছে; কিন্তু তাদেরকেও আরবদের ধর্ম সাহায্য করছে: শিয়া, সুন্নী, কুর্দী, ওয়াহাবী, ইত্যাদি ভাগ আমেরিকার জন্য ভালো। আমেরিকা আপনার বিপক্ষ গ্রুপকে সাহায্য করছে?
৮| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫৯
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ‘৩য় বিশ্বযুদ্ধের ভয়ে কর্পোরেশনগুলো তাদের অপারেশন গুটায়ে নেয়ার চেস্টা করবে। ’
এটা কি আসলেই হতে যাচ্ছে? নাকি আরো সময় পরে হবে?
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
২য় বিশ্ব শুরু হওয়ার আগে, ইহুদীরা প্রায় সব ব্যবসা গুটিয়ে ফেলেছিলো জার্মানীতে; সব কর্পোরেশন গুলো কচ্ছপের মতো, ওরা ভয় পেলে মাথা রক্ষা করে।
আমেরিকান কর্পোরেশনগুলো এখন থেকে চোখ কান খোলা রাখবে। ট্রাম্প হঠাৎ কিছু করবে না; তারা চাইবে কিম জংকে চাপের মাঝে রাখতে।
৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০৯
টুনটুনি০৪ বলেছেন: ভালো বলেছেন।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
রেডি হোন, কিছু ঘটলে যেন ব্যবস্হা নিতে পারেন।
১০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:২৩
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আমরা দূরে আমাদের সমস্যা কমই।
আমি আসলে বহিঃবিশ্বের খবরাখবর তেমনটা জানিনা। পোষ্ট পড়লাম তাই জানিয়ে গেলাম।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
নিরাপদ দুরত্বে আছে শুধু চাঁদ
১১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৪:৩১
কানিজ রিনা বলেছেন: এমেরিকার ট্রাম গাড়ি, বড় বুশের মত লজ্জা
কম। বুশ বংশের মত ক্ষমতার অপব্যবহার
মনে হয় শুরু হবে। পৃথিবীর মনুষ্য জীব
ভীত সন্ত্রস্ত। মিথ্যা অজুহাতে ইরাক ধ্বংশ
করেছে। হাতে নাতে ধরা খেয়েও বেহায়া
নির্লজ্জরা মুখ উচু করে হাসে।
ট্রাম্পিং তেলেচমাতির অপেক্ষায় বিশ্বের চোখ।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইরাকের প্রতি অন্যায় করা হয়েছে সাদ্দামকে সরানোর পর।
১২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:১৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: চীন ও তো বসে নেই । দক্ষিণ চিন সাগরে মার্কিন রণতরীর সঙ্গে যুঝতে চিন বানাচ্ছে অত্যন্ত শক্তিশালী তিন নম্বর এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ার। আদ্যোপান্ত আমেরিকার ধাঁচে। ‘ক্যাটাপাল্ট’ প্রযুক্তিতে। প্রকৌশলের গুণগত মানে যা মার্কিন এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ারের চেয়ে কোনও অংশে কম নয়। চিনের নৌবাহিনীর হাতে আরও একটি এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ার এলে শুধু দক্ষিণ চিন সাগরই নয়, বৃহত্তর ভারত মহাসাগরেও চিনের ‘দাদাগিরি’ করাটা সহজতর হবে বলে মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা।
হুট করে ট্রাম্ফ কিছু করে ফেলবে তা কি করে হয় ।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
চীন যদি কোনভাবে আমেরিকাকে সামরিকভাবে পেছনে ফেলটে পারে, বিশ্ব বসবাসের অযোগ্য হয়ে যাবে।
১৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:১১
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আলী ভাইয়ের মন্তব্যে আমি ভরসা পাইলাম।
ট্রাম্প হুটকরে মন চাইলেই কিছু করতে পারবে না।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
হুট করে কিছু করেনি, সেটাই সমস্যা; বেলাস্টিক পরীক্ষার পরিপ্রেক্ষিতে কোন পদক্ষেপ নেয়নি, পদক্ষেপ বাকী আছে।
১৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৪
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ট্রাম্প অনেক কিছুই করার চেষ্টা করবে ! তবে খুব বেশি কিছু যে পারবেনা তা তার অস্থিরতা থেকে অনুমান করা যায়!
উত্তর কোরিয়ার সমস্যা সমাধনে আপনি যে পথ বাতলালেন তা আলোর মুখ দেখবে বলে আমি মনে করি না!!
ইরান সম্ভবত অনেক মূল্য দিয়ে নিজেদের পরিনতির ব্যাপারটা বুঝবে। তবে এ সম্পর্কে আমি এটুকুনও জানতে চাই যে যারা চাননা ইরানের পারমানবিক বোমা হোক তারা নিজেরা কেন নিজেদের কাছে পারমানবিক বোমা রেখেছেন??
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
" ইরান সম্ভবত অনেক মূল্য দিয়ে নিজেদের পরিনতির ব্যাপারটা বুঝবে। তবে এ সম্পর্কে আমি এটুকুনও জানতে চাই যে যারা চাননা ইরানের পারমানবিক বোমা হোক তারা নিজেরা কেন নিজেদের কাছে পারমানবিক বোমা রেখেছেন?? "
-পারমানবিক বোমার ক্ষেত্রে এই লজিকটা খাটে না, এখনাে বিষয়টা একটা ব্যতিক্রম; আনবিক বোমা বলতে কিছু ছিলো না, ছিলো বিশাল এক আবিস্কার পদার্থ বিদ্যায়, সেটাকে জার্মানী বোমায় পরিণত করতে চেয়েছিলো; সেই সুযোগ আমেরিকা কেড়ে নেয়; আমেরিকা মানবতার বিরু্দ্ধে অপরাধ করেছে জাপানে আনবিক বোমা নিক্ষেপ করে।
সেই সুযোগ নতুন করে কেহ পাওয়া ও আরেকবার অপরাধ করার সুযোগ দেয়া যায় না।
১৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১১
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: যাদের পারমানবিক বোমা আছে তারা বিশ্ব শান্তির দোহাই দিয়ে বলেন নতুন করে কেউ পারমানবিক বোমা বানাতে পারবে না( এটা বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য আংশিক সত্য )। তবে তারা নিজেদের বোমা পুরোপুরি ধ্বংস করতে আগ্রহী নন( যেটা বিশ্বের জন্য সত্য সত্যই আর্শিবাদ হতো)।তাদের ভাবটা এমন যে আমাদের বোমা আমাদের থাকুক সাথে থাকুক আমাদের খবরদারিটাও।
চিন্তা করেন পাকিস্তান ও উত্তর কোরিয়ারমতো দেশের যদি পারমানবিক বোমা না থাকত তবে এরা অনেক জবরদস্তি থেকেই বিরত থাকত। তাই বিশ্ব শক্তি গুলোর উচিৎ ইরানসহ অন্যান্য সকল দেশ যাতে পারমানবিক বোমা না বানাতে পারে সেই ব্যবস্থা করা প্লাস নিজেদের বোমাও ধ্বংস করা।
কিন্তু তারা সেটা না করে অর্থেক সত্যের পেছনে ছোটাছুটি করে এবং সমস্যা জিয়িয়ে রাখে।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
সঠিক কথা বযলেছেন।
বিশ্বের সাধারণ মানুষ পারমানবিক বোমার বিপক্ষে অবস্হান নিয়েছিল; গত ২৬ বছরে মানুষ ক্রমেই এই আন্দোলনের কথা ভুলে যাচ্ছে।
আজকের বিশ্বে, ছোট দেশগুলো পারমানবিক বোমার বিপক্ষে অবস্হান নেয়া উচিত।
১৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫
জাহিদ অনিক বলেছেন: বাংলাদেশ যদি সেই ধরনের শক্তিশালী দেশ হত তাহলে বাংলাদেশও চাইত মিঃ প্রেসিডেন্টকে বাজিয়ে দেখতে ।
বাজতে চাইলেই তো আর মিঃ প্রেসিডেন্ট বাজবে না !
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশ উ: কোরিয়া থেকে ভালো হওয়ার কথা ছিল, ইরানের কাছাকাছি, বা ইরান থেকে ভালো হওয়ার কথা ছিল; কিন্তু যেসব লোক বাংলাদেশের মাথায় ছিল ও আছে, তারা আপনাদের সামনে আছে; এসব লোক সাধারণ মানুষ থেকেও কম দক্ষতার মালিক।
১৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৭
মোহাম্মদ শফিউল্লাহ বলেছেন: আমার তা মনে হয় না।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
সাড়ে ৭ বিলিয়নের মাঝে, কয়েক বিলিয়ন এর বাহিরে ভাবছে; আপনি তাদের ১ জন, কোন সমস্যা নেই।
১৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০
কানিজ ফাতেমা বলেছেন: আপনার লেখাগুলো পড়ে অনেক অজানাকে জানা হয় । আরো জানার অপেক্ষায় রইলাম । শুভ কামনা ।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
এগুলো সাধারণ ব্যাপার, এগুলো ঘটছে, আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করছে।
১৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২৫
বিজন রয় বলেছেন: আমেরিকার সাথে ইরানের যুদ্ধ হোক।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইরান যদি ১৯৮০ সালের মত, কিংবা সাদ্দামের মত ভুল করে যুদ্ধে যাবে; ইরান মিডল-ইস্টে সন্ত্রাসী তৈরির কারখানা খুলেছে, যারা মিডল-ইস্ট ধ্বংস করছে; কিন্তু আমেরিকার কিছু করতে পারছে না।
২০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২২
ভবঘুরে যাত্রি বলেছেন: কিন্তু রাসিয়ানরা তাদের স্পাই গিরি যেভাবে বাড়াচ্ছে। সেভাবে মনে হয়না হুট করে কিছু করা সম্ভব হবে ট্র্যাম্পের পক্ষে। আগের থেকেই তথ্য পেয়ে বসবে। আর কোরিয়া তো আমেরিকা কে নিজের জন্মান্তর শত্রু মনে করে। আর বলেই রেখেছে আমি সব সময়ই আমাদের পারমানবিক মিসাইল তাক করে রাখি আমেরিকার বিরুদ্ধে।
যাই হোক হোতা দেশ গুলোর যুদ্ধ তে মুল ক্ষতি টা হবে পুরো পৃথিবীর। যেমন আইনস্টাইন কে হিরোশিমা এবং নাগাসার হামলার পরে জিজ্ঞাস করা হয়েছিলো। ৩য় world war এর বেপারে, কেমন হতে পারে। তখন উনি বলেছিলেন ৩য় টার বেপারে কিছু জানিনা কিন্তু চতুর্থ টার সময় মানুষজন লাটিসোটা দিয়ে যুদ্ধ করবে কারন ৩য় টার ভয়াবহতা এত বেশি থাকবে যে। সভ্যতা প্রায় ধ্বংসের মুখে চলে যাবে।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আইনস্টাইন ভবিষ্যত দেখেছেন।
কোরিয়ার সমস্যা সমাধান করা দরকার; ২ কোরিয়াকে এক করা দরকার।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২১
জগতারন বলেছেন:
পড়লাম, দেখা যাক কি দিয়ে কী হয়।