![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
করোনর কারণে, ট্রাম্প খাদ্য রপ্তানী সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে; ভালো যে, দুর্ভিক্ষ কর্মসুচীর জন্য খাদ্য দেয়া বন্ধ করেনি; বাংলাদেশ কোন দুর্ভিক্ষ পীড়িত দেশকে রিলিফ হিসেবে খাবার দেয় না; বাংলাদেশে রমযানের সময়, সিয়াম পালনের কারণে বিপুল পরিমাণ খাবার বেঁচে যাবার কথা, উহা থেকে ইয়েমেন, আফগানিস্তান বা আফ্রিকার কিছু দেশকে সামান্য খাবার দেয়া উচিত ছিলো, এতে বাংগালী মুসলমানদের সিয়ামের কথা বিশ্ব জানতে পারতো ও বাংগালীরা নিজেদের সিয়ামের নেয়ামত অন্য জাতির সাথে শেয়ার করে অনেক যাযা অর্জন করতে পারতেন।
আফগানিস্তান খরায় ভুগছে, গত ২ বছরে খাদ্য উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে; বিশেষ করে ২০১৯ সালে, দেশের প্রয়োজনের তুলনায় শতকরা ৪০ ভাগ খাদ্য কম উৎপাদন হয়েছে। আফগানিস্তানের চাষীরা এখনো খাদ্য উৎপাদনের চেয়ে পপি চাষে বেশী উৎসাহী; অনেক চাষীর কাছে গম, বার্লির বীজই ছিলো না গত বছর। তালেবান অধিকৃত এলাকায় চাষীরা বাধ্য হয়ে পপির চাষ করে। এই বছর ৫০ লাখ মানুষ খাবারের জন্য পুরোপুরি সরকার কিংবা বিদেশী রিলিফের উপর নির্ভরশীল।
ইয়েমেনে আকশ থেকে বৃষ্টির বদলে বোমা পড়ে; গত ৫ বছরের ক্রমাগত খরা দেশটিকে চাষের অনুপযুক্ত করে ফেলেছে; পাহাডিয়া অন্চলে যা সামান্য পানি পাওয়া যায়, উহা দুষ্ট চাষীরা 'খট পাতার' বাগানে ব্যবহার করে। করোনা উপলক্ষ্যে সৌদী বোমা বর্ষণ বন্ধ হয়েছে; কিন্তু শিয়া-সুন্নি যুদ্ধবিরতি হয়নি; দেশের শতকরা ৪০ ভাগ মানুষ এখন রেডক্রস ও অন্যান্য রিলিফ সংস্হার উপর নির্ভর করছে খাদ্যের জন্য।
জিম্বাবের লোকজন খাবারের অভাবে আছে, দেশটির ৪০ লাখ মানুষ বিদেশী রিলিফ সংস্হার উপর পুরোপুরি নির্ভরশীল; যাক, এরা খৃষ্টান; এদের নিয়ে মুসলমানদের মাথা ব্যথার কারণ নেই, এরা রোজা রাখে না, সেজন্য কোন নেয়ামত নেই এদের ভাগ্যে।
তিমুরের লোকজনের সুখ সহ্য হয়নি; ইন্দোনেশিয়ার কলোনীর মতো ছিলো, স্বাধীনতা ছিলো না, কিন্তু দুধেভাতে ছিলো; ইন্দোনেশিয়ায় চাউলের অভাব ছিলো না; কিন্তু তারা খৃষ্টান, তাদের আলাদা দেশ দরকার, ধর্ম পালনের স্বাধীনতা দরকার; যা এখন ধর্ম খেতে থাক। যাক, ওদের সমস্যা বড় নয়, আমেরিকার কোন এক চাষী চাইলে পুরো দেশের জন্য খাবার পাঠিয়ে দিতে পারবে; মানুষ মা্ত্র ৩ লাখ, ক্রমেই কানাডা ফানাড়া চলে যাবে।
বছরে ১২ মাসের রোজা ও নেয়ামতের ভাগী হচ্ছে চাদ, হেইতি, মাদাগাস্কার, সেন্ট্রাল আফ্রিকা, লাইবেরিয়া। আমাদের হুজুরদের দোয়া লাগলে, বাংলাদেশেও সারা বছরের জন্য রোজদারদের সংখ্যা বাড়তে পারে এই বছর, জাতির একাংশ ১২ মাসই নিয়মিতভাবে নেয়ামত পেতে থাকবেন।
২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুসলিম দেশগুলো কাউকে সাহায্য করে না; ইরান সাহায্য করে জংগি মিলিশিয়া গঠন করে, শিয়াদের অস্ত্র দেয়, মসজিদ তৈরিতে; সৌদী সাহায্য করে মক্তব ও মাদ্রাসা বানাতে।
২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৩৫
মীর আবুল আল হাসিব বলেছেন: মুসলিম দেশগুলো কি করে বলতে পারব না তবে অনেক ইসলামী সংস্থা পাবেন যারা সাহায্য করতে দেশ, ধর্ম, বর্ন, গোত্র দেখেনা।
২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
মনে হয়, আপনি রূপকথার বইটই পড়েন, হাজার রজনীতে পড়েছেন হয়তো।
৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৪৭
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আপনার শরীর স্বাস্থ্য ভালো আছে তো? আপনার জন্য শুভকামনা শুধু একটা কারণে তাহলো আপনি গরিব জনগনকে নিয়ে ভাবেন।
ভালো থাকুন নিরন্তর।
২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
ধন্যবাদ, ভালো আছি; আপনিও ভালো থাকুন।
এসব দেশের সরকারগুলো বানরের চেয়ে কম বুদ্ধিমান, শয়তানের চেয়ে বেশী খারাপ।
৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৫২
মীর আবুল আল হাসিব বলেছেন: অপনি চাইলে "আল মারকাজুল" এর কার্যক্রম জেনে নিতে পারেন (যদিও কক্সবাজারে সম্প্রতি নিষদ্ধ হয়েছে)। এছাড়াও "আইসিএনএ", "এমএএস", MUPPIESS এর কার্যক্রম ও দেখতে পারেন। (এগুলো মুসলিমদের জন্য সিংহভাগ কাজ করে পুরোপুরি না)।
২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওরা খাবার দেয়, নাকি বোমা মারার ট্রেনিং দেয়?
৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:০৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ওয়েলকাম ব্যাক।
আপনা পুণ আড়,নে যারপরনা্ই আনন্দিত হলাম।
রোজা আর নামাজ নিয়ে আর হেলা ফেলা নয়।
আমেরিকার বড় বড় শহরে এখন ইসলামের বানী
সম্বলিত বিলবোর্ড দেখা যাচ্ছে। আল্লায় মতি হোক আপনার।
আর একটা পরামর্শ নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়াতে গিযে
আবার খাাঁচা বন্ধি হবেন না। খাঁচায় বন্ধি বাঘকে চামচিকাও
লাথি মারার দুঃসাহস দেখায়।
৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:০৫
নতুন নকিব বলেছেন:
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে সউদি বাদশাহর সাহায্য -
করোনা : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে ১ কোটি ডলার দান সৌদির
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:১৯
মীর আবুল আল হাসিব বলেছেন: অনেক তথ্যবহুল পোস্ট। কিন্তু মুসলমানরা শুধুমাত্র নিজেরা নিজেদেরই সাহায্য করে আমার মনে হয় ব্যাপারটা এমন না।