![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
শেখ হাসিনাকে উনার দলের ইউনিয়ন লেভেলের নেতা, বুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাদের নিয়ে বসে বলতে হবে যে, তাদের ক্যাডারেরা ও তারা মিলে মেয়েদের যেন রক্ষা করে; না হয়, কিছুকে ক্রস-ফায়ারে যেতে হবে; তারপর, পুলিশকে কাজ দিতে হবে, এলকার বখাটে, মাদকসেবী ও মাদক ব্যবসায়ীদের নিয়ে বসে, আগাম হুশিয়ারী দিয়ে, তাদের একটা লিষ্ট তৈরি করতে।
নারী নির্যাতনের শাস্তি মৃত্যুদন্ড চাওয়া হয়েছে, সরকার দিয়ে দিয়েছে; নাগরিকেরা অন্য নাগরিকের 'শাস্তি', বিশেষ করে মৃত্যুদন্ড চাইলেই বাংলাদেশে উহা সহজেই পাওয়া যায়; চাকুরী কিংবা হাসপাতালের বেড পাওয়া যায় না। বেগম জিয়ার ২য় টার্মে, ২৩জন সন্ত্রাসীর জ্বালায় অতিষ্ঠ হয়ে হবুরাজ্যের নাগরিকেরা মৃত্যুদন্ড চেয়েছিলো, উনি "ক্রস ফায়ার" ধরায়ে দেন, এখন উহা কেহ আর থামাতে পারছে না। মৃত্যুদন্ডে গরীবের বাচ্চারা বিনা বিচারে ঝুললে তখন পরিস্কার হবে, মৃত্যদন্ড এত সহজ কেন?
নারী নির্যাতন সমাজে অশান্তির সৃষ্টি করেছে, সন্দেহ নেই; কিন্তু ইহা কি সিজনেল রোগের মতো কিছু, নাকি রাজ্যের সামগ্রিক স্বাস্হ্যের সংগে যুক্ত? নারী নির্যাতন বেড়ে গেছে প্রশাসনের নিস্ক্রিয়তার সুযোগে: পুলিশ ও বিচারকদের ঘুষের কারণে, দলীয় ক্যাডারদের সীমাহীন অপ-ক্ষমতা ও বেকার অবস্হায় বেশী আয়ের কারণে, মাদকের কারণে। পুলিশ এখনো টাকা নিয়ে মিথ্যা রিপোর্ট দিবে, এখনো বিচারক ঘুষ খেয়ে সঠিক বিচার করবে না; এখনো গরীবের মেয়ে নির্যাতিত হলে কাউকে জানাবে না।
মৃত্যদন্ডের ভয়ে বছর'খানেক নির্যাতন কমবে, তারপর নির্যাতন ফিরে আসবে ও চলতে থাকবে; এক সময়, অনেক নিরোপরাধীও ঝুলবে। নারী নির্যাতন সমাজের ও রাষ্ট্রের স্বাস্হের সাথে যুক্ত, ইহা আলাদা কিছু নয়; যেসব কারণে সমাজে এনার্খীর সৃষ্টি হয়েছে, সেগুলো আগের মতো রয়ে যাচ্ছে, ও সেগুলো আরো প্রকট হবে ভবিষ্যতে।
সরকার এত সহজে মৃত্যুদন্ড দিলো কেন? সরকারের গুরুত্বপুর্ণ ব্যক্তিরা: কমপক্ষে এটর্নি জেনারেলের অফিস, প্রধান বিচারপতি, হাইকোর্ট এই ব্যাপারে কিছু বললো না কেন? সেই কারণটাও সহজ, মন্ত্রীসভা ইহা করছে; কিছু বলে মন্ত্রীসভাকে কেহ ক্ষেপাতে চাচ্ছে না; সর্বোপরি, শাহবাগের জনতা চাচ্ছে, জনতাকে সস্তার মাঝে কি কি দেয়া যায়?
মৃত্যডন্দডের মতো আইন তৈরি করা কি মন্ত্রীদের কাজ, নাকি জনপ্রতিনিধিদের(?) কাজ? মন্ত্রীরা জানে যে, এসব জনপ্রতিনিধি জনতার ভোটে হয়নি, তাই মন্ত্রীরা উহাদের ১পয়সাও দাম দেয়নি, উহারা বসে বসে আংগুল চুষুক। একদিক থেকে খারাপ হয়নি, ব্লগারেরা গত কয়দিন নারী নির্যাতন নিয়ে অনেক লিখেছেন, এখন তাঁরাও বলতে পারবেন, "মোয়া পেয়েছি"।
১২ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই দেশে বিচারকেরা ও পুলিশ ঘুষ নেয়, মানুষ মিথ্যা অভিযোগ করে, আইনবিদরা মিথ্যা শিখায়ে দেয়, সাক্ষী কিনতে পারা যায় ডজন হিসেবে।
২| ১২ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৪৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
পুরুষ জাতি ঠিক না হলে কোনো লাভ নেই।
১২ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনার দরকার দলের ক্যাডারদের ও তাদের প্রতিপালকদের বিয়ে করায়ে দেয়া।
৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৪
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: আইন করে বা জোর করে ধর্ষন,রাহাজানী,খুন এগুলি কমানো সম্ভব হবে বলে মনে হয়না।এগুলো কমানোর জন্য মানুষের নৈতিক ও মানষিক শিক্ষা ও উন্নয়নের দরকার।আর তার জন্য ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি সমাজে ন্যায়-নীতির চর্চা, নিরপেক্ষ-দক্ষ-সৎ প্রশাসন ,আইনের শাসনের পাশাপাশি শাসকদের নৈতিক অবস্থান এগুলো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসাবে বিবেচ্য।
এখন ধর্মীয় শিক্ষার নাম শুনলেই বেশিরভাগ মানুষের গাত্রদাহ হয় আর তার সাথে জুটতে পারে নানারকম খেতাব ।
আর সামাজিক - রাজনৈতিক অবস্থার কথা কিছু না বলাই ভাল ।এতে হিতে বিপরীত হবার সম্ভাবনা শতভাগ। যেখানে অনিয়ম ই নিয়মে পরিণত হয় এবং যে আইনে বিচার হবে বা যারা আইন প্রণয়ন করবে তাদের নৈতিক অবস্থান যদি মজবুত না হয় তাহলে সাধারন জনগন " ঢেলে দে মা লুটে পুটে খাই" হিসাবে গডডালিকা প্রবাহে গা ভাসিয়েই চলতে চাইবে।
এখন কোটি টাকার প্রশ্ন - তাহলে করণীয় কি? করণীয় প্রত্যেকের নিজের অবস্থান থেকে সৎ থাকার চেষ্টা করা আর ভাল দিনের অপেক্ষা করা।
১২ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনাকে উনার দলের ইউনিয়ন লেভেলের নেতা ও ছাত্রলীগের নেতাদের নিয়ে বসে বলতে হবে যে, তাদের ক্যাডারেরা ও তারা মেয়েদের যেন রক্ষা করে, না হয়, কিক্সুকে ক্রস-ফায়ারে যেতে হবে ; তারপর, পুলিশকে বলতে হবে, এলকার বখাটে, মাদকসেবী ও মাদক ব্যবসায়ীদের নিয়ে বসে, আগাম নাম লিখে একটা লিষ্ট তৈরি করতে।
৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ষনের শাস্তি 'মৃত্যুদন্ড' চাইলে পাওয়া যায়। কিন্তু চাকরি বা সরকারী হাসপাতালে সিট চাইলে তা পাওয়া যায় না। হ্যা এখন ধর্ষন অনেক কমে যাবে তবে বছর খানিক পরে, অনেক নিরপরাধ ফাঁসিতে ঝুলবে। পুলিশ টাকা খেয়ে মিথ্যা রিপোর্ট দেবে, বিচারক ঘুষ খেয়ে সঠিক বিচার করবে না।
এই দেশে বিচারকেরা ও পুলিশ ঘুষ নেয়, মানুষ মিথ্যা অভিযোগ করে, আইনবিদরা মিথ্যা শিখায়ে দেয়, সাক্ষী কিনতে পারা যায় ডজন হিসেবে।
মৃত্যুদন্ডের আইন কারা করে? কাদের করার কথা? যাই হোক, মন্ত্রীসভা শাহাবাগীদের এর চেয়ে সস্তায় আর কি দিতে পারে! এক দিক থেকে খারাপ হয় নি- গত কয়েকদিন নারী নির্যাতন নিয়ে অনেকে পরিশ্রম করেছেন তারা। এখন তারা বলতে পারবেন, এবার হাতে মোয়া পেয়েছি।
একদম সহজ সরল সত্য কথা বলেছেন।
১২ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
বামরা কি সরকারী অর্ডারে শাহবাগে হারমোনিয়াম বাজাচ্ছে?
৫| ১২ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: শাহবাহের ছাত্ররা ফাশি চাচ্ছে না। তারা চাইছে ধর্ষন বন্ধ হোক।
১২ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
ছাত্ররা জানে না, কিভাবে নির্যাতন বন্ধ হবে! ওরা ইয়াবা খাওয়া কমায়ে দিলে মাথা পরিস্কার হবে, তখন বুঝবে।
৬| ১২ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩২
শূন্য সারমর্ম বলেছেন: সময় বলে দিবে পাল্লায় মৃত্যুদন্ডের ফলাফল উপকারী না অপকারী কোনটা বেশি ভারী হবে।
১২ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
গত৫০ বছর "সময়" আপনাকে কি কি বলেছে?
৭| ১২ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৮
আহা রুবন বলেছেন: চাইলেই সরকার হাতে মোয়া ধরিয়ে দিয়ে সবাইকে খুশি করতে চাইছে। কিন্তু সবাইকে খুশি করতে গেলে আম-ছালা সবই হারাতে হবে।
১২ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
যারা নির্যাতিত হচ্ছে, তাদের নিয়ে প্রশাসনের লোকজন চিন্তিত নয়; ওদের মেয়েরা ভালো আছে, ওদের মেয়েদের গায়ে হাত দিলে ক্রস-ফায়ার।
৮| ১২ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:০২
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: সংস্কার করে খুব একটা কিছু হবে না।সব কিছুর একটা মৌলিক পরিবর্তন দরকার।
১২ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিবিএ ও এমবিএ বেকার থাকে, রিকসা চালায়ে ২০ হাজার টাকা আয় করে মাসে; আর ক্যাডারা ইয়াবা খেয়ে ও দিনের ২টা অবধি ঘুমায়ে পুলিশের সমান আয় করে।
৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:০৪
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: দেশের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের অবস্থা খুবই ভয়াবহ যেটা অনেকেই বুঝতে পারেন বলে মনে হয় না। নৈতিক স্খলনের তলানিতে পৌঁছার পর বোধোদয় হবে সবার।
১২ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
দেশ ব্যুরোক্রেট ও প্রশাসনের কলোনী ও বাজারে পরিণত হয়েছে; শেখ হাসিনাকে ব্যুরোক্রেটরা বেগম জিয়ায় পরিণত করেছে, সবার আপা
১০| ১২ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:০৫
আকন বিডি বলেছেন: সরকার ঐ ইস্যু বেশি ফোকাস করে যেগুলো পাবলিক বেশি খায়। অনেক মেজর ইস্যু রয়েছে সেগুলোর বিষয়ে নিরব কারণ পাবলিকর সেদিকে খেয়াল নাই। অথচ যে সকল আইন বিদ্যমান আছে প্রয়োগ করে দেশে অনেক শান্তিতে থাকতো বর্তমানের চেয়ে।
১২ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
এত বেকার, অনিশ্চয়তা, মাদক, চাঁদাবাজি, অন্যায়, অবিচার, সুযোগের অভাব, এক শ্রেণীর হাতে অসীম কালো টাকা, ইত্যাদি দেশকে এনার্খীর মাঝে ডুবিয়ে দিয়েছে; মানুষ চাইলে প্রশাসন সব কিছুতে "মৃত্যুদন্ড" দিতে পারবে, ইহাতে কোন বিনিয়োগ নেই সরকারের।
১১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২০ ভোর ৪:৫৯
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: একটি পোস্ট দিয়ে আবার মুছে ফেলেছেন দেখি।
ওই পোস্টের সুএ ধরে বলি-
সামু তার যৌবন হারিয়ে এখন বার্ধক্য পরিনত হয়েছে।
আপনারা গুটি-কয়েক ব্লগার এখন একে বাচিয়ে রেখেছেন।
বেশি লাইক, মন্তব্য নতুন ব্লগারদের বেশি বেশি লিখতে আগ্রহ তৈরী করে।
দুঃখজনক ভাবে আপনি এবং রাজীব নুর এবং আর কিছু ব্লগার বাদে সবাই
জমিদার মনোভাব নিয়ে ব্লগিং করে।
১৩ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৭:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
সামুতে অনেক লেখক আছেন, ব্লগার তেমন নেই।
১২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৯:১০
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: আপনার মতামতটা শুনতে চাই!
কিভাবে করা যায় ধর্ষনের কার্যকরী সমাধান?
১৩ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৯:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
দাবী করার দরকার ছিলো:
আওয়ামী লীগের বেকার ও ক্রিমিন্যাল ক্যাডারদের ও ছাত্রলীগকে ঠেকাবে শেখ হাসিনা; বাকীদের জন্য, প্রতি থানায় ৪/৫ জন পুলিশ, প্রতি ইউনিয়নের সম্ভাব্য ক্রিমিন্যালদের সাথে বসে, তাদের নাম লিষ্ট করে, অগ্রিম ক্রস-ফায়ারের হুশিয়ারী দিয়ে দেবে, ও প্রতি মাসে ১ দিন লিষ্টের লোকজন থানায় এসে হাজিরা দিয়ে যাবে।
১৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: দেশের প্রতিটা দূর্নীতিবাজ দশ জন উকিল পালেন। শুধু মাত্র মামলা করার জন্য তাদের দুই হালি লোক আছে। এবং মিথ্যা সাক্ষী দেওয়ার আলাদা বহু লোক আছে। অসংখ্য নিরোহ লোকদের তারা মামলা দিয়ে হয়রানি করছে।
১৩ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
যেই দেশে বিচারকেরা ঘুষ খায়, সেখানে দরিদ্ররা বিচার পায় না।
১৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:১৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মৃত্যুদন্ডের দরকার আছে। তবে ধর্ষণ মামলা প্রমাণ করা এত সহজ নয়। যদি ডিএনএ টেস্ট দ্রুত না করা হয়, তাহলে আলামত এমনিতেই মুছে যায়। তার উপর আইনজীবিদের মারপ্যাঁচে মামলা ঝুলতে থাকবে। খুন করার পরও ফাঁসি কার্যকর হতে বা বিচার শেষ হতে লেগে যায় ১৫/১৬ বছর। কাজেই এই আইনের পর ঘন ঘন ধর্ষক-এর ফাঁসি হয়ে যাবে, এটা মনে হয়ে হবে না...
১৩ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের বেকার, চাঁদাবাজ, মাদক ব্যসায়ী ও অপ-ক্ষমতাবাজদের থামানির জন্য শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ চাওয়ার দরকার ছিলো; আর রাস্তারগুলোকে লাইনে আনতে প্রতি ইউনিয়নের সম্ভাব্যদের নির্যাতনকারীদের লিষ্ট করে, থানায় ডেকে, আগের থেকে হুশিয়ার করার দরকার ও প্রতিমাসে ১ বার থানায় হাজিরা দেয়ার ব্যবস্হা করার দরকার।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:৩১
কামরুননাহার কলি বলেছেন: আমার কাছে এদেশের সবটাই হাস্যকর মনে হয় তাই মোয়ার আসা করি না। তয় সেইদিনই মোয়ার আসা করবো যেদিন মোয়াওয়ালারা সঠিক সিদ্ধন্ত নিবে, সঠিক কার্যকর করবে সেইদিন।