নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

জেনারেল জিয়া যদি এখনো আপনার বীর হয়ে থাকে

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১৫



জেনারেল জিয়া মুক্তিযুদ্ধের বীর ছিলেন; মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে ও মাঝখানে উনার নামে একটা বাহিনী ছিলো, এটি ছিলো ফ্রন্ট-ফাইটারদের বাহিনী, "যেডফোর্স"; দেশ ব্যাপী সেক্টর গঠন করা হলে, যেডফোর্স এলাকাটি ১ নং সেক্টর (ফেনী থেকে টেকনাফ ) নাম পায়; ততকালীন মেজর জিয়া ১ নং সেক্টরের কমান্ডার নিযুক্ত হন; ত্রিপুরার "হরিনা গ্রাম"এ ইহার হেড-কোয়ার্টার স্হাপিত হয়; দেশ থেকে আগত যুবকদের এখানে গেরিলাযুদ্ধ ট্রেনিং দেয়া শুরু হয়, ট্রেনিং শেষে, বেশীরভাগই গেরিলাযুদ্ধ করার জন্য ১ নং সেক্টর এলাকায় প্রবেশ করেন ও যুদ্ধে অংশ নেন।

যথাসম্ভব জুন মাসে, মেজর জিয়ার স্হানে কামন্ডার হিসেবে নিযুক্তি পান মেজর রফিক সাহেব; মেজর জিয়া তখন ২০০ সৈনিক (ইপিআর, বেংগল রেজিমেন্ট, ছাত্র ) নিয়ে ফ্রন্ট ফাইটে থাকেন, আবারো বাহিনী যেডফোর্স নামে ১ নং সেক্টরএলাকায় যুদ্ধ করতে থাকেন; ইহার হেড-কোয়ার্টার ছিলো "পংবাড়ী"তে। মেজর রফিক ১ নং সেক্টরকে দেশের সবচেয়ে বড় ট্রেনিং সেন্টার ও সেক্টরে পরিণত করেন, এখানে সর্বমোট ২০ হাজারের বেশী যোদ্ধাকে ট্রেনিং দেয়া হয়।

মেজর জিয়াকে ১ নং সেক্টরের কামন্ডার পদ থেকে সরায়ে দেয়ার কারণে তিনি অসন্তুষ্ট হন, এবং সিএনসি জেনারেল ওসমানীর হুকুম অমান্য করতে থাকেন। আগষ্ট মাসের শেষদিকে মেজর জিয়াকে ১১ নং সেক্টরের কমান্ডার নিযুক্ত করা হয়; কিন্তু তিনি উহাতে যোগ দিচ্ছিলেন না; পংবাড়ীতে থেকে সীমান্তে যুদ্ধ করছিলেন।

জেনারেল ওসমানী ও তাজুউদ্দন সাহেবের চাপে, তিনি অনেকটা অনিচ্ছার সাথে অক্টোবরের শুরুর দিকে উনার ফাইটারদের একাংশকে নিয়ে ১১ নং সেক্টরে যোগদান করেন। তাঁহার শেখ হত্যা ও বাংলাদেশে মিলিটারী শাসনের একটা কারণ হতে পারে, ১ নং সেক্টর নিয়ে তাঁর অসন্তুষ্টি।

যাক, যুদ্ধ শেষে তিনি নিজগুণের পুরস্কার পান, খুব সামান্য সময়ে জেনারেল হয়ে যান ও বাংলাদেশ বাহিনীর 'সেকেন্ড ইন কমান্ড' হন, খেতাব পান; শেখ সাহেব "বাকশাল" করলে উহাতে কি একটা পোষ্ট পেয়েছিলেন।

সিআইএ তাঁকে খুঁজে নিয়েছে, নাকি তিনি সিআইএ'কে খুজে নিয়েছিলেন, এটা এখন একামত্র জীবিত কর্ণেল অলি আহমেদ হয়তো বলতে পারবেন; কর্ণেল অলি ১ নং সেক্টরে জিয়ার অধীনে এডমিনিষ্ট্রেটর ক্যাপ্টেন ছিলেন। জেনারেল জিয়া শেখকে হত্যা করে যেই অপরাধ করেছেন, ইহার মতো অপরাধ কোন বাংগালী কোন সময় করেনি; হয়তো, মীর জাফর করেছিলো; তবে, মীর জাফর উনার মতো বুদ্ধিমান ও দক্ষ ছিলো না।

জিয়ার বিচার করেছে সেনা বাহিনী নিজেই; কারণ, সেনাবাহিনী ব্যতিত সাধারণ মানুষ উনার অপরাধের ভয়াবহতা বুঝার অবস্হানে ছিলো না; সর্বোপরি, উনি ক্রমাগতভাবে বাংলাদেশ বাহিনীর "মুক্তিযোদ্ধা সৈনিকদের" ফাঁসি দিয়ে হত্যা করে যাচ্ছিলেন; তিনি ৩০০ বেশী মুক্তিযোদ্ধা সৈনিকদের ফাঁসী দিয়েছিলেন।

আপনি যদি "যেডফোর্সে"র সদস্য না'হয়ে থাকেন, জেনারেল জিয়াকে আপনার জানার কথা নয়, বুঝার কথা নয়; আপনি যদি যেডফোর্সের সদস্য না হয়ে থাকেন, এবং জিয়া আপনার বীর হয়ে থাকেন, এটা হবে বিশাল এক আজগুবি সম্পর্ক।


মন্তব্য ৪৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৮

নতুন বলেছেন: বীর বিক্রম উপাধী কি মুক্তিযুদ্ধের অবদানের কারনে দেওয়া হয়েছিলো? নাকি তার পরের কাজ বিবেচনা করে করা হয়েছিলো?

যদি মুক্তিযুদ্ধের অবদানের কারনে দেওয়া হয়ে থাকে তবে সেটা অন্য সময়ে বাতিল করার কোন অধিকার নেই।

তিনি বঙ্গবন্ধুর পক্ষে যুদ্ধের ঘোষনা দিয়েছিলেন সেটা অবশ্যই একটা অনেক বড় কাজ।

তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময়ে তার রোল প্লে করেছিলেন তার জন্য তাকে বীর বিক্রম উপাধী দেওয়া হয়েছিলো এটা তখনকার সময়ে সঠিক ছিলো।

বঙ্গবন্ধু হত্যার কাজে সম্মতির কারনে মানুষ তাকে খারাপ জানবে কিন্তু তাতে তার মুক্তিযুদ্ধের অবদান কমে যায় না।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


অবদান ও ক্ষতিকে পাশাপাশি রাখা হয়, নাকি যোগ-বিয়োগের পর যা থাকে তা নেয়া হয়?

২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৬

নতুন বলেছেন: আর যারা এখন যুদ্ধের পরের কাজের কথা বলে খেতাব বাতিলের পক্ষে যুক্তি দিচ্চেন সেই রকমের যুক্তি দিয়ে ভবিষ্যতে বিরোধি দল ক্ষমতায় এসে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর নামের অবমাননা করবে। :(

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



জামাত-বিএনপি এমনিতেই শেখ সাহেব বিরোধী; মিলিটারী ব্যতিত বিএনপি'র অস্তিত্ব নেই; জামাত ক্ষমতায় আসা উচিত নয়, কোনভাবে এসে গেলে, বাংগালীরা ওদের থাকতে দেবে না।

৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: নতুন @ জিয়া ছিলেন বীর উত্তম।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনি তীক্ষ বুদ্ধিমান মানুষ ছিলেন; কিন্তু বুদ্ধিটাকে জাতির বিপক্ষে খাটায়েছেন; খেতাব দিয়ে কি হবে? উনার সাথীরা উনাকে সঠিকভাবে জানতেন বলেই শাস্তি দিয়ে ছিলেন।

৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: নতুন @ জিয়া ছিলেন বীর উত্তম।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আইয়ুব খানও উনাকে "সিতারায়ে ..." কি একটা উপাধি দিয়ে ছিলেন; জামাত-বিএনপি ওটা ব্যবহার করতে পারবে, শেখ হাসিনা সেটা কেড়ে নেয়নি।

৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১৮

নতুন বলেছেন: সরি উনি বীর উত্তম ছিলেন।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫২০ লেখক বলেছেন: অবদান ও ক্ষতিকে পাশাপাশি রাখা হয়, নাকি যোগ-বিয়োগের পর যা থাকে তা নেয়া হয়?

আয়ামীলীগের বুদ্ধিহীনের মতন কথা বললে কি ভাবে হবে।

উপাধী দেওয়া হয়েছিলো তার মুক্তিযুদ্ধের অবদানের কারনে। এই ৪০ বছরে তার মুক্তিযুদ্ধের কাজের কি কোন ত্রুটি বের হয়েছে?

না কি উনি জাতীর জনক হত্যার সাথে যুক্ত সেটা প্রমানিত হয়েছে? বা মুক্তিযুদ্ধের সময়ে তিনি কোন দেশ বিরোধী অপরাধ করেছে তার প্রমান এখন আপনারা পাচ্ছেন?

একজন আপনার জীবন বাচালো এখন তাকে পুরস্কার দিলেন এবং ৪০ বছর পরে উনি আপনার আত্নীয়কে গালী দিয়েছিলো বলে তার পুরুস্কার কেড়ে নিলেন।

গালী দেওয়াতে কি জীবন বাচানোর উপকারের বিষয়টা খারাপ হয়ে গেলো?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:




আওয়ামী লীের কথা বাদ দেন, যুদ্ধকালীন প্রাইম মিনিষ্টার, তাজউদ্দিন সাহেব, যিনি জিয়াকে জাতি-রক্ষার দায়িত্ব দিয়েছিলেন, সেই যুদ্ধকালীন কমরেডকে জিয়ার কারণে প্রাণ হারাতে হয়েছে; আপনি কার পক্ষে কথা বলতে চাচ্ছেন? জিয়া কল্পনাতীত অপরাধী, আইন অপরাধীকে সাহায্য করার জন্য নয়।

৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৩৩

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: এত বড় অপরাধী যদি খেতাব প্রাপ্ত হল সেই জাতীকে বিশ্ব ভাল চোখে দেখে না।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



বিশ্ব থাক, তাজউদ্দনের মতো মানুষকেও প্রাণ হারাতে হয়েছে এই ভয়ানক অপরাধীর কারণে।

৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৪৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: দুজন রাস্ট্র প্রধান একই কায়দায় নিহত হয়েছেন।
একজনেরটা শাস্তি হলে - - ।।
এরেই কয়, নিজেরটা পায়ু অন্যেরটা হোগা!

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


জিয়া মিলিটারী এডমিনিষ্ট্রেটর থেকে দেশের প্রেসিডেন্ট হয় কিভাবে? ইহা সঠিক ছিলো? জাতি দেশে মিলিটারী এডমিনিষ্ট্রেটর চেয়েছিলো? আপনারা জাতির ভালো চেয়েছেন?

আপনি আজকের বার্মার জেনারেলদের সাপোর্ট করেন?

৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: জিয়া একটা কালপিট। সে মুখোশ পড়ে থাকতো।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



জিয়া পুরস্কারপ্রাপ্ত আইএসআই'এর অফিসার, উনাকে হৃদয় দিয়ে ভালোবেসে যাচ্ছে ফেইসবুক জেনারেলরা।

জেনারেল জিয়াকে ভালোবেসে যারা বড় মনের পরিচয় দিতে চাচ্ছে, নিজকে বীরের পাশে রেখে বীরত্ব বোধ করছে, এরা এই জাতির ক্ষতি করে চলেছে ক্রমাগতভাবে।

৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৪৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী,





এসব কাদা ছোঁড়াছুড়িতে কিছু বলতে রূচিতে বাঁধে । কিন্তু জিয়ার সম্পর্কে আমার ধারনাটা না বললেই নয় - মুক্তিযুদ্ধে ওনার অবদানটা ফেলে দেয়ার মতো নয় কিন্তু তার সকল গরিমাই উনি নর্দমায় ঢেলে দিয়েছেন দেশবিরোধীদের রাজনীতিতে জায়গা করে দিয়ে। ইবলিশের ভাই রাজাকার, আল-বদরদের দেশের মাটিতে ভালো জায়গাটি ছেড়ে দিয়ে, পূনর্বাসিত করে । এই ইস্যুতেই তার সমালোচনা করা চলে , তার বিরূদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করা চলে। দেশের নগন্য এক নাগরিক হিসেবে আমিও তাকে এ জন্যে ক্ষমার অযোগ্য মনে করি।
জিয়াকে আমি মোটেও পছন্দ করিনে মুক্তিযুদ্ধ বাদে তার অন্য সব কাজের জন্যে। তারই গড়া বিএনপি'কেও দেখতে পারিনে - রাজাকারদের গাড়ীতে বাংলাদেশের পতাকা তুলে দেয়ার অমার্জনীয় অপরাধের কারনে। তাই বলে , জিয়ার মুক্তিযুদ্ধের অর্জন খেতাবটি কেড়ে নেয়ার পক্ষে নই। যার যা প্রাপ্য তাকে সেটা দেয়ার মানসিকতা থাকতে হবে আমাদের সকলের।
জিয়ার মন্দ কাজগুলোর জন্যে তাকে নিয়ে যা খুশি করা হোক আপত্তি নেই কিন্তু দেশের সুশাসন বজায় রাখতে জিয়ার মুক্তিযুদ্ধের খেতাবটি কেড়ে নেয়া ঠিক হবেনা, বুদ্ধিমত্তার কাজটিও হবেনা কারো জন্যে।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৪:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


এ খেতাবটি তার জন্মসুত্রে পাওয়া কিছু নয়; সে দেশের জন্য যুদ্ধ করেছিলো, দেশের সরকার তাকে খেতাব দিয়েছিলো; সে দেশের জন্য ভয়ংকর কাজ করেছে, খেতাবটি কেড়ে নেয়া হচ্ছে।

১০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৪৩

রোকসানা লেইস বলেছেন: জিয়ার ভয়ানক রকম ঠাণ্ডা মাথার চিন্তা ভাবনা মুক্তি যুদ্ধের স্বপক্ষের মানুষদের দূরে সরিয়ে দেওয়া এবং দেশ বিরোধীদের রাজনীতিতে টেনে আনা কার্যক্রমের ফলে আজও বাংলাদেশর মানুষ এক জাতী স্বত্তা হয়ে উঠেনি।
সে তো নিজেই বয়ান দিয়েছে রজনীতিকে ডিফিকাল্ট করে দিবে।
যে কর্নেল তাহেরের নির্দেশে সৈন্যদল সিপাহী বিপ্লব করে সাত নভেম্বর জিয়াকে বন্দি অবস্থা থেকে মুক্ত করল তাকেই ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দিল।
সে সময় আমার একটু বেশিই আর্মি সেনানিবাসে থাকা হতো। দেখতাম কি ভয়াবহ মলিন মুখ, পরিবারগুলোর। হাজার অফিসারকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া সেই সব পরিবারের সদস্যরা প্রেসক্লাবের সামনে অনশন করছে দিনের পর দিন।
কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের একটা অংশ যাদের বয়স এখন পঞ্চাশ এবং তার কাছাকাছি হয়ে গেছে তাদের ছোট বেলার নায়ক জিয়া। তারা সানগ্লাস, জিন্স পরা নায়ক খাল কাটা জিয়ার ভক্ত, তার ভয়ংকর কঠিন ভিতরটা কখনো দেখেনি।
দেশের মানুষকে দ্বিধা বিভক্ত করে দেয়া তার উদ্দেশ্য ছিল। সে সফল।
তবে বঙ্গবন্ধর নামে এই ঐ বানানো জিয়ার কবর সরিয়ে ফেলা উপাধি বাতিল ইত্যাদি হাবিজাবি বিষয়ে মন না দিয়ে আরো গুরুত্ব পূর্ণ বিষয়ে মন দেয়া দরকার, সরকারের। বিএনপি কে বিপ্লব করার একটা সুযোগ দিচ্ছে তারা।
অথচ সরকারী দলের মধ্যে যে সব অনৈতিক কার্যক্রম হচ্ছে সে সব দূর করার চেষ্টা করলে বরং অনেক ভালো কিছু হতো বঙ্গবন্ধুর চারপাশে যেমন স্বার্থপর তোসামোদকারীরা থেকে তাকে ডুবিয়েছিল। এখনও সেরকম তেলবাজরা উপরে উঠে যাচ্ছে । পরিচ্ছননতা জরুরী।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৪:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা জিয়ার দেয়া গলাকাটা ক্যাপিটেলিজম চালাচ্ছে, বাবার স্বপ্ন বাকশালের কথা মুখেও আনেনি; উনি জাতির টাকায় জাতির জন্য কোন কিছুই সঠিকভাবে করছেন না; উনি সরে গেলে উনার উনার নাম মানুষ ছুঁড়ে ফেলে দেবেন।

১১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:১২

পাউডার বলেছেন: ৭৫ এর নভেম্বরের জাসদের পক্ষ থেকে তাহের নিলে জাসদ হত আজকের বিএনপি। আর তাহেরের স্ত্রী হতেন খালেদা জিয়া। তখন আপনি লিখতেন কেন তাহেরের মুক্তিযুদ্ধের খেতাব কেড়ে নেয়া উচিত। রাজনীতি নামক গু খেলে এমন অবস্থা হয়, লেখাতেও গন্ধ ছড়ায়।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৪:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি রাজনীতি বুঝেন বলে মনে হয় না, মাথায় পাউডার দিয়ে দেখেন, ধারণা পরিস্কার হতে পারে।

১২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৬:৪১

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: মুজিব রহমান আপনার পূর্বের পোস্টে মন্তব্য করেছেন : জিয়ার খেতাব কেড়ে নিলে মুক্তিযুদ্ধ মহিমান্বিত হবে কি না তা নিশ্চিত নই তবে ভবিষ্যতে আরো অনেকেরই খেতাব যাওয়ার সুযোগ তৈরি হবে। মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে এমনটা চলতে থাকলে একসময় ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে হাস্যকর মনে হবে, শ্রদ্ধা হারাবে স্বাধীনতা যুদ্ধ। অথচ দেশে এখনো বহু ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা রয়ে গেছেন। সহমত |

জিয়ার অনেক বিতর্কিত কাজকর্মের কারণে অনেকের মতো আপনারও তার প্রতি অসন্তোষ থাকতে পারেই। কিন্তু একজন ব্যক্তি যেহেতু যুদ্ধ করেই ফেলেছেন, তার খেতাব নিয়ে টানাটানির মতো উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নোংরা কর্মকান্ডকে সমর্থন করে মুক্তিযুদ্ধকে কি মহিমান্বিত করা হচ্ছে ? আর যেখানে এই কাঁদাচুড়াছুড়ির নেতৃত্ব দিচ্ছে গুন্ডা শাহজাহান খানের মতো একটি তস্কর !

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৬:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি জানি শাহজাহান খান, শামীম ওসমান, ড: হাছান মাহমুদরা জাতির জন্য খারাপ চাড়া ভালো কিছু করতে পারবে না; ওরা কি করছে, সেটা নিয়ে আমি ভাবছি না।

আমার ধারণা, দেশ ও জাতির প্রতি অবদানের জন্য জিয়াকে খেতাব দেয়া হয়েছিলো; দেশ ও জাতির চরম ক্ষতি ( শেখ ও তাজউদ্দিন হত্যা ) করার কারণে খেতাব কেড়ে নেয়া হচ্ছে!

১৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:০৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী,





রোকসানা লেইস আমার কথাটিই বিস্তারিত বলেছেন সুন্দর সাজিয়ে। তাঁকে ধন্যবাদ। তার এই কথার - "সরকারী দলের মধ্যে যে সব অনৈতিক কার্যক্রম হচ্ছে সে সব দূর করার চেষ্টা করলে বরং অনেক ভালো কিছু হতো" সাথে সহমত জানিয়ে বলি, খেতাব নিয়ে যদি কিছু করতেই হয় তবে সরকারের দেয়া জিয়ার খেতাব ঠিক রেখে তাকে না হয় আর একটি খেতাব দেয়া হোক -- "বাংলার মীরজাফর"
খেতাব কাড়া হলোনা বরং নতুন আরো একটা খেতাব দেয়া হলো !

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা ভালোভাবে দেশ চালালে, শুধু তখন মানুষের পক্ষে বুঝা সম্ভব হতো যে, জিয়া সামরিক ক্যু করে খারাপ করেছিলো; হেখ হাসিনা এখন যেভাবে দেশ চালাচ্ছে, ৮০ ভাগ মানুষ বলবেন, জিয়াই ভালো ছিলো।

১৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:০৬

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: আপনি শাহজাহান খান, শামীম ওসমান, ড: হাছান মাহমুদ গংরা পুরো দেশ ও জাতির বারোটা বাজাচ্ছে তা নিয়ে ভাবেন না - অথচ মাঝে মাঝে দেশের উন্নতি নিয়ে আপনার চিন্তায় ঘুম হয় না ! আপনি পারেনও !

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি আসলে, শাহজাহান খান, শামীম ওসমান, ড: হাছানের কথা ভেবে চিন্তিত হই না, এই রকম লোক বাংলাদেশে লাখ লাখ আছে। আসলে, শেখ হাসিনা জানেন না যে, উনি যা করছেন, উহা কলোনির জন্য যথেষ্ট, আমাদের জাতি এর থেকে হাজার গুণে ভালো থাকার কথা, আমাদর মানউষ ও সম্পদ আছে, উনার দক্ষতা নেই।

১৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:০৭

এমেরিকা বলেছেন: কে কি করেছে সেটা স্বাধীনতার ৫০ বছর পরে আর কারো অজানা নেই। বিশেষ করে তোফায়েল আহমদ, আবদূর রাজ্জাক আর শাহরিয়ার কবিরকে যারা মুক্তিযোদ্ধা বানাতে পারে, তারা জিয়াউর রহমানকে রাজাকার বানানোর প্রচেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে এখন বঙ্গবন্ধুর খুনি বানানোর প্রচেষ্টা চালাবে - এতে আর আশ্চর্য কি?

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



জেনারেল জিয়াকে কেহ রাজাকার বানায়নি, রাজাকারেরা উনাকে নিজেদের বীর বলছে মুখে।

১৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৩৮

অক্পটে বলেছেন: কি আসে যায়? একটা অবৈধ স্বৈরাচার সরকারের যা করার তাই করেছে। আর আপনারা বুনো শিয়ালের মতো কোরাস গাইছেন ব্যস। আপনারা পথ দেখিয়ে গেলেন কিভাবে "জাতির পিতা"র খেতাব কেড়ে নিতে হবে। বঙ্গবদ্ধু খেতাব কেড়ে নিতে হবে। সবারই জানা জাতির পিতার খেতাব ঐ সময়ে জোর করে নেয়া। ওই সময়ে ওটা সাংবিধানে এডেড ছিলনা। আ.লীগ একটি মাফিয়া দল। সেই দলের আরেক মাফিয়া শাহজাহান খান যে নাকি আপনার নেতা। বাংলাদেশের এখন কি অবস্থা এখানে মাফিয়ারা বীর উত্তমদের খেতাব কেড়ে নেয় আর আপনাদের মতো স্যাডিস্ট রা এটাকে সমর্থন যোগান। ভাল! আপনাকে দিয়েই এটা মানায়। বলে রাখি, আপনার যদি কোন খায়েস থাকে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কোন বই লেখার সেটা হবে অবিশ্বাষ্য বানোয়াট একটা দলের পা চাটা গোলামের ফরমায়েসি লেখা।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা দেশ খারাপভাবে চালাচ্ছে; তবে, মিলিটারী ক্যু যে হয়েছিলো, তাজউদ্দিন সাহেবকে যে হত্যা করা হয়েছে, সেটা আপনার কাছে পরিস্কার কিনা? যে লোক তাজুদ্দিন সাহেব ও শেখ সাহেবকে হত্যা করেছে, সে অপরাধী কিনা?

১৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪০

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আওয়ামী লীের কথা বাদ দেন, যুদ্ধকালীন প্রাইম মিনিষ্টার, তাজউদ্দিন সাহেব, যিনি জিয়াকে জাতি-রক্ষার দায়িত্ব দিয়েছিলেন, সেই যুদ্ধকালীন কমরেডকে জিয়ার কারণে প্রাণ হারাতে হয়েছে; আপনি কার পক্ষে কথা বলতে চাচ্ছেন? জিয়া কল্পনাতীত অপরাধী, আইন অপরাধীকে সাহায্য করার জন্য নয়।

মেজর জিয়া মুক্তিযুদ্দের ভুমিকার জন্য খেতাব পেয়েছেন। যদি তিনি মুক্তিযুদ্দের সময়ে কোন অন্যায় করে থাকেন তবে সেটা ফেরত নিতে পারে যে তখন বিষয়টা লুকিয়েছিলো বা পুরু বিষয়টা জানতো না।

পরের বিষয় নিয়ে খেতাব বাতিল করা মূর্খতা। যেটা করতে চাইছে জনগনের নজর সরাতে আর যারা চাইছে তাদের মতন মূর্খ নেতা আয়ামী লীগেই কম আছে।

এই একই প্রতিহিংসার ফলে একদিন জাতির জনকের খেতাব নিয়েও এমন চেস্টা হবে।

এই সব মূর্খ শাহাজান খান দের জন্য ভবিষ্যতের ছেলে মেয়েদের জন্য মুক্তিযুদ্ধের বীর এবং তাদের অবদান একটা জোকসকে পরিনত হবে।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার যুক্তিগুলো সঠিক নয়, অবদানের জন্য উনাকে খেতাব দেয়া হয়েছিলো, হত্যাকান্ড ও ক্যু'এর জন্য খেতাব কেড়ে নিয়েছে। জেনারেল জিয়া ৩০০ বেশী মুক্তিযোদ্ধাকে ফাঁসী দিয়েছে, এটা আপনি কিভাবে নিচ্ছেন?

১৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সব কিছু ভুলে যেতে হবে।
নতুন করে তৈরি করতে হবে নতুন জাতি ।

দুর্নীতি বাদ দিতে হবে।

সততা মাথায় রাখতে হবে ।
তাহলেই নতুন জাতি গঠিত হতে পারে।

আমরা দুর্নীতিতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি।
এটা কোন সঠিক সিদ্ধান্ত নয়

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:




আওয়ামী লীগও ফেল করেছে, নতুন করে করার লোক কখন আসবে, বলা মুশকিল।

১৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩৫

নতুন বলেছেন: জেনারেল জিয়া ৩০০ বেশী মুক্তিযোদ্ধাকে ফাঁসী দিয়েছে, এটা আপনি কিভাবে নিচ্ছেন?

উনাকে জাতিয় মিরজাফর খেতাব দেওয়া হউক।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



খেতাব কি আমি দিই, নাকি আপনে দেন; খেতাব সরকার দেয়, সরকার নেয়; আমরা উহার বৈধতা নিয়ে আলাপ করি মাত্র।

২০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৯

অক্পটে বলেছেন: জিয়া যখন ৩০০ শ'র বেশি মুক্তিযোদ্ধার ফাঁসি দেয় তখন তো আপনি সেখানে খাতা কলম নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন। আর মুজিবকে মারার সময়ও বোধকরি আপনি সেখানেই ছিলেন।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি খাতা কলম নিয়ে সেখানে ছিলাম না; ১৯১৭ সালে যখন রুশ বিপ্লব হয়েছিলো আমি সেখানে খাতা কলম নিয়ে ছিলাম না; ১৭৫৭ সালে নবাব সিরাজের পতনের দিন আমি আম্রকাননে উপস্হিত ছিলাম না; কিন্তু আমি এগুলো জেনেছি; আপনার চিন্তাশক্তিকে আরো সবল করার চেষ্টা করেন।

২১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২৫

অক্পটে বলেছেন: আপনি ওয়ান মিলিয়ন পারসেন্ট ইলিগ্যাল শেখহাসিনার ভক্ত এটা বোঝার জন্য এনাফ চিন্তা শক্তির দরকার হয়না দাদু। বাংলাদেশের সর্বশ্রেষ্ঠ মুক্তিযোদ্ধার নাম জিয়াউর রহমান। বাংলাদেশে স্বসস্র স্বাধীনতা সংগ্রামের মহানয়ককের অর্জনকে যারা অস্বীকার করে শেখ হাসিনার ম্যান হওয়া তাদেরই সাজে। এটা কিছুইনা। মাফিয়ারা নিজেদের ক্লেদাক্ত মুখ ঢাকার জন্য একটা নতুন ইসু সামনে এনেছে মাত্র, লাভ তো কিছুি হবেনা। তবে কিছু বদ দৃষ্টান্ত এই মাফিয়ারা পরবর্তীদের জন্য রেখে গেল আরকি।

আমার চিন্তাশক্তিকে সবল করতে হলে মাফিয়ার দলে যোগ দিতে হবে যে। তবে আপনার জন্য আমার সকল সময়ের শুভকামনা রইল।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা ঢাকা কেন্টনমেন্টের রাজনীতি থামায়েছে, আমি সেইজন্য উনার সুনাম করি; আপনি, বা আপনার পরিবারে মুক্তিযোদ্ধা আছেন? জিয়ার হাতে আপনার পরিবারের কোন মুক্তিযোদ্ধা ফাঁসীর অর্ডার পেয়ে প্রান হারায়েছেন?

৩০০ জন মুক্তিযোদ্ধাকে জিয়া ফাণনসী দিয়েছিলো, এজন্য আপনি জিয়ার জন্য বছরে কোন একয়া "ডিবস" পালন করতে চান?

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা ঢাকা কেন্টনমেন্টের রাজনীতি থামায়েছে, আমি সেইজন্য উনার সুনাম করি; আপনি, বা আপনার পরিবারে মুক্তিযোদ্ধা আছেন? জিয়ার হাতে আপনার পরিবারের কোন মুক্তিযোদ্ধা ফাঁসীর অর্ডার পেয়ে প্রান হারায়েছেন?

৩০০ জন মুক্তিযোদ্ধাকে জিয়া ফাঁসি দিয়েছিলো, এজন্য আপনি জিয়ার জন্য বছরে কোন একয়া "দিবস" পালন করতে চান?

২২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৪৫

অক্পটে বলেছেন: আমার পরিবারে মুক্তিযোদ্ধা আছে। আমার পরিবারের স্বজনদের রক্ষীবাহিনী লেলিয়ে দিয়ে মারা হয়েছে।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



রক্ষী বাহিনী লেলিয়ে দেয়া হয়নি; নতুন দেশে "বিএলএফ"এর (জাসদ'এর ) মুক্তিযোদ্ধারা অস্ত্র রেখে দিয়ে ভয়ংকর সন্ত্রাসের সৃষ্টি করেছিলো; তখন শেখ সাহবে উনার ১ম ভুল শোধরানোর চেষ্টা করছিলেন, রক্ষী বাহিনী দ্বারা জাসদের সন্ত্রাসীদের থামানোর চেষ্টা করেছিলেন।

আপনার পরিবারের মুক্তিযোদ্ধারা যথাসম্ভব "বিএলএফ"এর সদস্য ছিলেন।

২৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৩

আল ইফরান বলেছেন: রক্ষীবাহিনীর হাতে ঠিক কত মুক্তিযোদ্ধা হত্যার শিকার হয়েছে তার কোন সঠিক হিসেব আপনার কাছে আছে?
এখন সেই হত্যার কমান্ড রেসপন্সিবিলিটির পরিপ্রেক্ষিতে কেউ যদি শেখ সাহেবের অসাংবিধানিক বঙ্গবন্ধু খেতাব কেড়ে নেয় সেইটাকে কি আপনি একইভাবে সমর্থন করবেন? নাকি জাসদ করার দায়ে সেইসকল মুক্তিযোদ্ধারা রাজাকার হয়ে গিয়েছিলেন?

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ সাহবেকে রাষ্ট্র, কিংবা কোন স্বীকৃত সংস্হা "বংগবন্ধু" উপাধি দেয়নি; উহা দিয়েছে আওয়ামী লীগের কিছু সুবিধাবাদী; উহা রাষ্ট্র দেয়নি, রাষ্ট্র হয়তো কেড়ে নেবেও না।

আমি জানি না, আপনি জানেন কিনা, শেখ সাহেব রক্ষীবাহিনী কাদের বিপক্ষে ব্যব হারকরেছিলেন? আমি কোন বাহিনী ব্যবহারের পক্ষে নই; তবে, শেখ সাহেব রক্ষী বাহিনী ব্যব হার করেছিলেন নক্সালপন্হী সিরাজ শিকদার টাইপের লোকজন ও জাসদের গন-বাহিনীর বিপক্ষে; ওদের কর্মকান্ড আপনি জেনে নেয়ার চেষ্টা করুন।

২৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১৩

অক্পটে বলেছেন: তৃতীয়মাত্রার একটি টক শোতে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল ও হাসানুলহক ইনু দু'জন অতিথী ছিলেন। সেখানে রক্ষীবাহিনীর হাতে ৪০ হাজার লোক মারার কথা হাসুনুল হক ইনু স্বীকার করেছেন।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইনু নিজেই "গণ-বাহিনীর" জল্লাদ ছিলো; সে নিজ হাতে কতজন মানুষ মেরেছে ও শেখ সাহেবের রক্ষী বাহিনী ওদের কতজন মানুষ মেরেছে, সে জানার কথা। তবে, সিরাজ শিকদার ও গণবাহিনী মিলে লোকজন ছিলো ১০ হাজারের কাছাকাছি।


আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.