নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বেঠিক নির্বাচন জাতির মান কমাচ্ছে, স্বাধীনতার পক্ষের লোকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫৪



ইউরোপ, জাপান, কানাডা, আমেরিকা সব সময় বাংলাদেশের বেলায় উৎসাহী ছিলো; কিন্তু বাংলাদেশের মিলিটারী সরকারগুলো ইউরোপকে হতাশ করেছে; এখন শেখ হাসিনার অপরিচ্ছন্ন সরকারের কারণে ই্উরোপ, কানাডা, জাপান বাংলাদেশকে নিয়ে কিছুটা হতাশ। ইউরোপ আমেরিকা এই ধরণের অপরিচ্ছন্ন সরকার নিয়ে বেশী কথা বলছে না, তারা মনে করছে, শেখ হাসিনা হয়তো এইভাবেই উগ্রপন্হি ও সামরিক সরকারের সাপোর্টারদের ক্ষমতা থেকে দুরে রাখছে। কিন্তু শুধু উগ্রপন্হীদের ক্ষমতা থেকে দুরে রাখার জন্য অস্বাভাবিক নির্বাচন করার ফলে, জাতি বিভ্রান্ত ও হতাশ হয়ে এনার্খীতে ভোগার শুরু করছে, দেশের সমুহ ক্ষতি হচ্ছে, আরো হবে।

পুরোপুরি সঠিকভাবে নির্বাচন করে জামাত ও বিএনপি'র ক্ষতিকর নেতাগুলোকে ক্ষমতা থেকে দুরে রাখা সম্ভব। জামাত আসলে প্রজাতন্ত্র ও গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না; তারা নিজ দলের বাহিরে, দেশের নাগরিকদেরও পছন্দ করে না; এবং বর্তমান বাংলাদেশে তারা কোন শক্তি নয়; কিন্তু তারা অন্যদের সাথে মিশে জাতির ক্ষতি করার ক্ষমতা রাখে; তাদের দমিয়ে রাখার জন্য এমন কোন ব্যবস্হা নেয়ার দরকার নেই, যা জাতির মুল অংশের স্বার্থহানী করে। বিএনপি বর্তমানে মৃত ঘোড়া, তাদের মুলশক্তি ছিলো ক্যান্টনমেন্ট; ক্যান্টনমেন্ট নেই, তারা মৃত ড্রাকুলা।

বার্মার যেই পরিমাণ সম্পদ আছে, ইউরোপ তাদের সাথে ব্যবসা বাণিজ্য করার কথা; কিন্তু ইউরোপিয়ানরা বার্মার সাথে ঘনিষ্ট নয়; এর মুল কারণ মিলিটারী; দেশে ১৯৬২ সালের পর, অনেক বছর সঠিকভাবে নির্বাচন হয়নি, সরকারগুলো ছিলো অপরিচ্ছন্ন; বার্মার ব্যাপারে একমাত্র চীন ব্যতিত কেহ উৎসাহী নয়। চীন সরকার নিজ দেশের মানুষকে অনেকটা দরকারী সম্পদ হিসেবে ব্যবহার করে, মানুষ হিসেবে নয়; বার্মার বেলায়ও তাদের মনোভাব একই; সেজন্য তারা বার্মার মিলিটারীকে পকেটে নিয়ে, বার্মার মানুষদের নিজ দেশে দাসে পরিণত করার চেষ্টা করছে।

শেখ হাসিনা যেইভাবে কৌশল প্রয়োগ করে নির্বাচন করছেন, ইহা সঠিক নয়; স্বাধীনতার পক্ষের লোকেরা জামাত-বিএনপিকে ক্ষমতার বাহিরে রাখার জন্য এই ধরণের নির্বাচন নিয়ে উচ্চবাচ্য করছেন না; কিন্তু আসলে, এই ধরণের অপরিচ্ছন্ন নির্বাচন ও সরকার থেকে স্বাধীনতার পক্ষের লোকজনই বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। ইঁদুরের ভয়ে ধানের চাষ বন্ধ করলে চাষীর পরিবারই উপোষ থাকবে একদিন; ইঁদুরকে ধান থেকে দুরে রাখার জন্য অনেক পন্হা আছে।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১৭

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: শেখ হাসিনা যেইভাবে কৌশল প্রয়োগ করে নির্বাচন করছেন, ইহা সঠিক নয়;
..............................................................................................................
কিছু কিছু ক্ষেত্রে কথাটা প্রযোজ্য , কিন্ত সব ক্ষেত্রে নয়,
নিজ শক্তি যেখানে উল্লেখযোগ্য সেখানে বিরোধী দল বা বিদ্রোহী প্রার্থী ও
জিততে দেখছি ।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি দেখেছেন, জাতির অন্যেরাও দেখছেন! উনার অপরিচ্ছন্ন নির্বাচনের ফলে, উনার নিজ দলের দক্ষ লোকেরাও সুযোগ পাচ্ছেন না; জামাত ও বিএনপি'র কিছু নেতা দেশের ক্ষতি করবে সব সময়; এদেরকে বাহিরে রেখে সঠিক নির্বাচন করার দরকার; বিশ্বের কাছে জাতির মান আফ্রিকার দেশ ও বার্মার লেভেলে যাচ্ছে।

২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২৮

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: লীগ সরকার সবথেকে বড় ভুল করেছে অন্য দলগুলোকে সরকারের অংশিদার করে।লীগ ভেবেছিল তারা হয়তো বিএনপি জামাতের সাথে যুক্ত হয়ে সরকারের বিরুদ্ধে লড়তে পারে।তখন হয়তো সামাল দেয়া কষ্ট হবে।ধারনা একেবারে ভুল ছিল না।অতীতে এমনটা হয়েছে।
গত নির্বাচন এমন হবার জন্য আওয়ামী লীগ বিএনপিজামাত সমান দায়ী।বিএনপি জামাত ভেবেছিল তারাতো জয়লাভ করতেই পারবেনা অতয়েব নির্বাচনটাকে হজবরল করে দেই।অতিউৎসাহী প্রশাসনের কিছু লোকজনও দায়ী।
এখন একটা স্বাভাবিক নির্বাচন হলে বিএনপি জামাত বিরোধী দল হিসাবে আত্মপ্রকাশ করবে,লীগ যেটা চায় না।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনার দলের অপেক্ষাকৃতভাবে দক্ষ লোকেরা নির্বাচিত হচ্ছে না; যারা দেশকে ভালো দেখতে চান, তারা শেখ হাসিনার উপর হতাশ। বিএনপি'র মাঝে যারা অপেক্ষাকৃতভাবে ভালো, তাদেরকে সুযোগ দেয়ার দরকার ছিলো।

৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৩৫

স্প্যানকড বলেছেন: আমজনতার প্রশ্ন জাগে
মন দিলে
নির্বাচন কেন হয়
ডগি( কুত্তা ) স্টাইলে?

কিছু কওয়ার নাই। কইলেই কয় চুপ !

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আওয়ামী লীগের যারা জাতির ভালো যায়, তাদেরকে মুখ খুলতে হবে।

৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:০১

জগতারন বলেছেন:

এখানেই এক ব্লগার একটি প্রবন্ধ লিখেছিলেন এই ব্লগেই সেটি এখানে তুলে দিলাম।
আমি দুখিত সেই ব্লগারের নাম আমি তখন তুলে রাখতে ভুলে গিয়েছিলাম।
আমার এ প্রচেষ্টা সক্কলের অবগতির জন্যইঃ
---

এই সন্ত্রাস ও সহিংসতার জন্য বাংলার সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণই দায়ী।

১. বাংলাদেশের ছাগু অধ্যুষিত হয়ে ওঠাটা তাদের পূর্ব পুরুষ, ধর্ম, গরু খেকো সংস্কৃতির সাথে বেশ যায়। তাই মুক্তিযুদ্ধের একমাত্র স্বীকৃত দল থাকতে তারা বারবার চোরের দল, যুদ্ধাপরাধী সন্ত্রাসীদের দল জামাত-বি এন পিকে ভোট দেয়, বিপুল ভোট দিয়ে জেতাতে চায়। এদেশের মানুষ যতদিন পাকিস্তানের ভূতমুক্ত না হবে, ততদিন শান্তি আসবেনা।

২. বর্তমান সরকারের এত নিষ্ঠা, আন্তরিকতা, উন্নয়ণের পরেও দেশের মানুষ তাদের ভোট দিতে চায়না। দেশের মানুষের সংখ্যাগরিষ্ঠের ভোট যখন যুদ্ধাপরাধীদের দলের দিকে ঝুঁকে থাকে, তখন দেশ বাঁচাতেই আওয়ামীলীগকে সংবিধান বদলিয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকতে হয়। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মূর্খ বা শয়তান জেনেই জনগণকে তাদের ভোটাধিকার থেকে বিরত রাখা হয়।

৩. বঙ্গবন্ধু হত্যার পর এই দেশের মানুষ নূন্যতম সহানুভূতি জানিয়ে বঙ্গবন্ধুর দলকে ১৯৯১ এ বিজয়ী করেনি। তারা বিজয়ী করেছে পাকিস্তানের চরের দলকে, যারা গোলাম আযমের নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দেবার পরেও ২০০১ সালে আবার জামাত-বি এন পি জোটকে বিপুল ভোট
দিয়ে জিতিয়েছে। পবিত্র মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মূল্য যে ছাগু অধ্যুষিত জাতি বুঝেনা, তাদের গলায় পা দিয়ে গণতন্ত্র শিখিয়ে দিতে হয়।

৪. বর্তমান সরকার তারেকের চুরির টাকা ফিরিয়ে এনে দুর্নীতিমুক্ত সোনার বাংলায় যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কার্যকর করেছে। যাবজ্জীবনের আসামীকে গণ দাবিতে সংবিধান-আইন বদলিয়ে ফাঁসি দিয়েছে । তারপরেও জনগণের ভোটে জেতার কোন নিশ্চয়তা দূরের কথা, নিশ্চিত পরাজয়ের শংকায় আতঙ্কিত বঙ্গবন্ধুর দল। বাংলার মানুষ যখন জানে বি এন পি ক্ষমতায় এলে যুদ্ধাপরাধীরা ছাড়া পেয়ে যাবে, তা সত্ত্বেও বি এন পি কে ভোট দিয়ে জেতাতে চায়। সরকার তা জেনেই সুকৌশলে গণতন্ত্র স্থগিত করে ৫% দিয়ে এই দেশকে বাচিঁয়ে রেখেছে।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে অবজ্ঞা করে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল করে যে জাতি বি এন পি-জামাত জোটকে বিপুল ভোট দিয়ে জেতাতে চায়, তারাই দেশের আসল শত্রু। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষচ্যুত হয়ে এ দুর্যোগের কারণ তারাই। দেশকে বাঁচাতে, দেশের উন্নয়ণ এগিয়ে নিয়ে যেতে আজ বাংলার সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষকে মুক্তিযুদ্ধের ছায়ায় ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

যেদিন মুক্তিযুদ্ধের দল ভোটে জেতার নিশ্চয়তা পাবে, সেদিনই গণতন্ত্র মুক্তি পাবে, বাংলার মানুষের মুক্তি ও শান্তি নিশ্চিত হবে।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



মুক্তিযোদ্ধাদের কোন দল নেই; তাঁদের সংখ্যা এতই কম ছিলো যে, শেখ সাহেব চাইলে সবাইকে দলে নইতে পারতেন, তিনি সেটা করেননি।

যারা পাকীদের সাথে যোগ দিয়ে জাতির উপর গণহত্যা চালিয়েছিলো, তাদেরকে ভোটের বাহিরে রেখে সঠিক ভোট করা সম্ভব।

সরকার অনেক কিছু করছে; কিন্তু তাতে জাতির বৃহত্তর অংশ লাভবান না হচ্ছে না, একটা বিশেষ অংশ লাভবান হচ্ছে; জাতির মেরুদন্ড ভাংগছে।

৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: আমার মনে হয়- শেখ হাসিনা ক্ষমতা ভালোবাসেন। সেভাবেই হোক উনি ক্ষমতায় টিকে থাকতে চান। টিকে আছেন। এর চেয়ে বড় তার কাছে আর কিছু না।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনার দলের কাউকে ক্ষমতায় রেখে, উনাকে দলটা ঠিক করার দরকার ছিলো; গ্রামে আওয়ামী লীগের কর্মীরা বেকার; ওরা বেঁচে থাকার জন্য সব ধরণের সবকিছু করে, মানুষ ধরে নিয়েছে যে, এটাই শেখ হাসিনার রাজনীতি।

৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:০৫

স্প্যানকড বলেছেন: দেশের মাইনষের চরিত্রে দোষ
হয় তাই স্বপ্নদোষ!
হারামিদের দেয় ভোট
এ জাতি বড্ড অদ্ভুত !

লীগের ভিতর
ভালা মানুষ কম।
হাইব্রিড পুরা মাংসল
জাতিরে দেয় দম!

জানে হাসিনা
কিচ্ছু কয়না
এরাই দলের গয়না
হাসিনার
তোতা, টিয়া, ময়না!

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনার ভুলের জন্য কোটি কোটী মানুষ অমানুষের জীবন যাপন করছেন; উনার প্রশাসনের কারনে, বাংলাদেশ আরেক মগের মুল্লুকে পরিণত হচ্ছে।

৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ২:১৫

অনল চৌধুরী বলেছেন: পুরোপুরি সঠিকভাবে নির্বাচন করে জামাত ও বিএনপি'র ক্ষতিকর নেতাগুলোকে ক্ষমতা থেকে দুরে রাখা সম্ভব- কোনোভাবেই সম্ভব না। নষ্ট আর মূর্খ জনগণ আব্বাস আমান ফালু এমনকি তারেককেও ভোট দিয়ে নেতা বানাবে।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আব্াস, আমান, ফালু, মালুকে ভোটে প্রার্থী হতে মানা করলে, ওরা ভোটে দাঁড়াবে না।

৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫৩

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: মানুষের আগে স্বপ্ন ছিলো - বিসিএস ক্যাডার হওয়া।
এখন - মানুষের স্বপ্ন- আওয়ামিলীগের যে কোনো ১ টা পোষ্ট পাওয়া; না পাইলেও আওয়ামিলীগের অফিসের নাইট গার্ড হইলেও চলবে--- ৩ বছরে ঢাকায় ৩ টা বাড়ী আর ১৫-২০টা ফ্ল্যাট নিশ্চিত।

নির্বাচন দিয়া কি হবে দেশে? কোটি পতি বানানোর ফ্যাক্টরি বন্ধ করতে চান নাকি গাজী ভাই?

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



গ্রামের তরুণরা বেকার হয়ে, চাকুরীওয়ালাদের চেয়ে ভালো চলছে, বেকারত্ব বাড়াচ্ছে সরকারী দল।

৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৫৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আসন ভিত্তিক নির্বাচনে অনেক ঝামেলা আছে। এতে প্রকৃত জনপ্রিয়তা বোঝা যায় না। সে হিসেবে প্রেসিডেন্সিয়াল নির্বাচনে পুরো দেশে কোন দলের জনপ্রিয়তা তা বোঝা যায়। বর্তমান পদ্ধতি তাও সঠিক হত যদি প্রতি আসনে তৃণমূলের ভোটে প্রার্থী নির্বাচন করা হত। সবার আগে যদি দলগুলোতে গণতন্ত্র চর্চা করা যায় তাহলে বর্তমান নির্বাচনী ব্যবস্থায় যোগ্য লোক উঠে আসবে...

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা গণতন্ত্র বুঝার কথা নয়, উনি ও বাংগালীরা গণতন্ত্র বলতে নির্বাচনকে বুঝে, এবং সেটাকে সঠিকভাবে করছেন না। আওয়ামী লীগে প্রাইমারী ভোট হওয়ার দরকার।

১০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: শেখ হাসিনা- দেশের বেকারত্ব, দূর্নীতি, নব্য ধনী- এদের বিষয়ে কোনো কথা বলেন না। এটা দুঃখজনক।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনি নিজের সময়টা কাটাচ্ছেন, জাতি প্রতিদিন পেছনে পড়ছে।

১১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪১

অনল চৌধুরী বলেছেন: আব্বাস, আমান, ফালু, মালুকে ভোটে প্রার্থী হতে মানা করলে, ওরা ভোটে দাঁড়াবে না কে বলেছে? ফখরুর আমলেও ওরা দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হয়ে হাইকোর্ট থেকে নির্দেশ এনে নির্বাচনে দাড়িয়েছিলো।
চোরের দেশে চোররাই নেতা হবে এবং এটাই স্বাভাবিক।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা যদি দুর্নীতি দমন থেকে ২ জন মানুষকে আব্বাস, আমান, ফালু, শাহজাহানের ঘরে গিয়ে ভোটে দাঁড়াতে মানা করতে বলে, এরা ভোটে দাঁড়াবে না।

১২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নাকি বলেছে, বাংলাদেশ করোনা মোকাবেলায় সফল।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


কার মুখে শুনেছেন,সেটার উপর নির্ভর করছে, পররাষ্ট্র মন্ত্রি, ড: হাছান মাহমুদ, বেগম এরশাদ, কোন রিকসা-চালক ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.