নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেখ হাসিনার অদক্ষতার সুযোগে দুর্বৃত্তদের লোকালয় দখল

২১ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:২৮



ইউনিয়ন কাউন্সিলের নির্বাচন হচ্ছে; দেশে ৪৫৭৩ টি ইউনিয়ন কাউন্সিল আছে; মোট ৪ দফায় এই নির্বাচন শেষ হবে, শেষ দফা হবে ডিসেম্বরে। ইতিমধ্যে সাড়ে ৩০০'এর মতো চেয়ারম্যান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছে; এইসব পপুলার লোকগুলো কোথা থেকে এলো? এরা পপুলার নাকি ভয়ংকর ধরণের লোকজন, যাদের বিপক্ষে ভোটে দাঁড়ানোর ক্ষমতা কারো ছিলো না? আওয়ামী লীগ যেই ধরণের বড় দল, গ্রামের মানুষের মাঝে নির্দলীয় হয়ে দাঁড়ানোর যে প্যাটার্ণ সব সময় ছিলো ও আছে, এবং চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হতে গিয়ে যেই পরিমাণ অর্থ ব্যয় করছে এসব লোকজন, বিনা-প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার মতো কোন অবস্হা বিরাজ করছে না; কিন্তু শেষ অবধি ৪'শতের বেশী চেয়ারম্যান এভাবে নির্বাচিত হবে, এবং এরা যে দুর্বৃত্ত তাতে কোন সন্দেহ নেই!

উনার উচিত ছিলো, যেখানে অন্য দলের প্রার্থী নেই, সেখানে উনার দলের লোকদের মাঝে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সুযোগ রাখা; তা'হলে মানুষ কমপক্ষে অপেক্ষাকৃত ছোট দুর্বৃত্তকে নির্বাচিত করতে পারতো!

ইউনিয়ন কাউন্সিল হচ্ছে বাংলাদেশের স্হানীয় সরকারের মুলভিত্তি ইউনিট, এখানে নির্বাচিত প্রতিনিধিরা স্হানীয় নাগরিকদের প্রতিবেশী, এরা মানুষের জীবনযাত্রার সাথী, এরা মানুষের দৈনন্দিন জীবনের সাথে পরিচিত এবং নাগরিক ও সরকারের সাথে যোগসুত্রের পহেলা স্তর। এখানে যদি দুর্বৃত্তরা পরিচালনার দায়িত্ব পায়, দেশের নাগরিকদের অবস্হা কতটুকু ভয়ংকর হতে পারে?

আওয়ামী লীগ বড় দল, একই ইউনিয়নে কয়েকজন প্রার্থী থাকা কোন ব্যাপরই নয়; যেখানে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নির্বাচনের সঠিক কোন পন্হা নেই, সেখানে কি করে একজন প্রার্থী আসছে? কোন নির্দলীয় প্রার্থী কি কারণে থাকছে না, এবং মাত্র ৮০০০ টাকা বেতনের পদের জন্য কেন কোন কোন প্রার্থী ২ থেকে ৩/৪ কোটী টাকা খরচ করছে? যারা এত টাকা খরচ করছে, তারা কোন শ্রেণীর মানুষ?

শেখ হাসিনা কি চান যে, লোকালয়গুলোতে দুর্বৃত্তরা ক্ষমতা দখল করে দেশকে দোযখে পরিণত করুক? আমার মনে হয়, তিনি তা চাওয়ার কথা নয়, তিনি চান যে, ইউনিয়ন কাউন্সিলে আওয়ামী লীগের লোকজন জয়যুক্ত হোক, যাতে করে পার্লামেন্ট নির্বাচনে উনার দল সহজে জয়ী হতে পারে! উনার লক্ষ্যকে ঠিক রাখার জন্য কোন ধরণের আওয়ামী লীগারকে তিনি চান, দুর্বৃত্ত নাকি একজন দক্ষ, সুশিক্ষিত যোগ্য ব্যক্তি?

যারা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছে, সেখানে অবশ্যই এমন কোন পরিবেশের সৃষ্টি করা হয়েছে যাতে অন্য কেহ ভোটে দাঁড়াতে না পারে; ইহা কোন ধরণের লোকেরা করছে? ইহারা অবশ্যই দুর্বৃত্ত, এবং ইহাদের বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়াটা অবশ্যই শেখ হাসিনার অদক্ষতার প্রমাণ।


মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২৩

কল্পদ্রুম বলেছেন: অনির্বাচিত চেয়ারম্যানরা নিজ নিজ এলাকায় সামন্ত রাজা হয়ে বসবে।

২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৩:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


কলোনিয়েল সিষ্টেমে জমিদারী দেয়ার মতো

২| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২৯

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ইউনিয়ন কাউন্সিলের নির্বাচন দলনিরপেক্ষ হলে এই সমস্যা হতো না।গ্রাম পর্যায়ে জনগন কিছুটা হলেও উপকৃত হতো।

একনায়ক শাসকদের জন্য গ্রাম পর্যন্ত নিজেদের লোক হলে ভাল হয়।জনগনের কথা বলার তখন আর কেউ থাকে না।

২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৩:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:




জন গণের হয়ে কথা বলবে চেয়ারম্যান, আইয়ুবও সেই ব্যবস্হা করেছিলো।

৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: প্রতিটি এলাকায় সংসদ সদস্য নিজে পছন্দমতো চাটুকার তৃণমূল নেতাকে নমিনেশন দিচ্ছে। বিনিময় লাখ লাখ টাকা নিচ্ছে এবং প্রশাসনকে বলে দিচ্ছে তার পার্থীর পক্ষে কাজ করতে। তবে বেশীর ভাগ জায়গায় নিজ দলের শক্ত প্রতিপক্ষ মোকাবিলা করতে হচ্ছে যার কারণে বহু লোক মারা গিয়েছে। অগাধ টাকা দিয়েও নমিনেশন পাচ্ছে ভোট পাচ্ছে না জিততে পারছে না। তৃণমূল নেতা বলতেই এখন মাটিখোর, মাদকখোর, সন্ত্রাসীদের জয়জয়কার।

২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৩:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



চেয়ারম্যান বানানো হচ্ছে পার্লামেন্টে জিতার জন্য।

৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২৩

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: মাত্র ১০০০০ টাকা বেতনের এই পদে কোটি টাকা তো দুরের কথা ৫০০০০ টাকা কেন খরচ করবে? এদের উদ্দেশ্য কি? যদি আমরা বুঝতেই পারি এরা দুর্নীতি করে মানুষের হক মেরে খাবে তাহলে এসব প্রতিনিধি নির্বাচনের কি দরকার? আনুষ্ঠানিক ভাবে গরীবের মেরে খাওয়ার জন্য কিছু ব্যক্তি নিয়োগ করাই কি মূল উদ্দেশ্য?

২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৩:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রতিটি উপজেলায় সরকারী বাজেটের টাকা আসছে, সেগুলোর ভাগই সবকিছুর মুল।

৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: সামান্য চেয়ারম্যান নির্বাচনে-
প্রার্থীগন যেন টাকার বস্তা নিয়ে বসে। কোটি কোটি টাকা খরচ করে চেয়ারম্যান হওয়ার জন্য। ইউপি নির্বাচন শুরু হয়ে গেছে। প্রার্থীগন ব্যপক পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। যারা চেয়ারম্যান নির্বাচন করছেন তাঁরা সকলে ঢাকা থাকেন। গ্রামে গিয়ে-গিয়ে নির্বাচনী কর্মকান্ড পরিচালনা করছেন। সব প্রার্থীর লক্ষ্য নৌকা প্রতীক পাওয়া। যে করেই হোক নৌকা মার্কা পেতে হবে। এই মার্কায় সব কিছু নিহীত। চেয়ারম্যান প্রার্থীরা নৌকা প্রতীক পাওয়ার জন্য দুই কোটি টাকা খরচ করতে রাজী আছে। আমাদের দেশে শিক্ষা যেমন ব্যবসা, নির্বাচনও ব্যবসা। ভালো ব্যবসা। নির্বাচনে কে পাশ করবে- এটা সবাই জানে।

২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৩:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



চট্টগ্রামের সব চেয়ারম্যান শহরে থাকে পরিবার নিয়ে।

৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১:০১

রাজীব নুর বলেছেন: কোনো প্রার্থীর মধ্যে ন্যায়নীতির বালাই নেই।
যদি বাংলাদেশের মানুষ ন্যায়নীতির ধারধারে না। বাংলাদেশে কোনো সৎ মানুষ নেই। থাকলেও দুই চারজনকে এত অসৎ লোকের ভিড়ে খুঁজে পাওয়া যায় না। চেয়ারম্যান প্রার্থীরা মন্ত্রী, এমপি ধরছেন। যে করেই হোক নির্বাচনে জয়ী হতে হবেই। নৌকা মার্কা ছাড়া গতি নাই। গ্রামের চায়ের দোকানে এখন আলাপ শুধু নির্বাচন নিয়ে। কেউ বলেন, তাদের প্রার্থী জিতবে। কারন সে রাষ্ট্রপতিকে ধরেছে, রাষ্ট্রপতি সুপারিশ করবেন। আরেকজন বলেন আমার প্রার্থী জিতবে। কারন সে শেখ হাসিনার মেয়েকে ধরেছে। আরেকজন বললেন, আমার প্রার্থী ধরেছে মোদিকে। মোদির সুপারিশে নিশ্চয়ই কাজ হবে।

২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৩:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



এলাকার সংসদেরা সব কন্ট্রোল করছে।

৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১:২৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: নৌকা প্রতীক নিয়ে কাড়াকাড়ি শুরু হয়ে যায়। নৌকা পেলেই গতবার বিজয়ী হয়েছে। এবার কিছুটা ভিন্ন, নৌকা পেলেও জয়ী হতে পারছে না অনেকেই।

২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৩:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


নৌকার বাহিরে কারা জিতেছে?

৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ ভোর ৫:২৩

ঢাকার লোক বলেছেন: যারা বিনা নির্বাচনে নির্বাচিত হচ্ছেন নির্বাচন হলেও তাদের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো বা তাদের হারানোর ক্ষমতা অন্য কারো নেই। কাজেই সাধারণ জনগণের অনর্থক ভোট দিতে হলোনা, ঝামেলা হলোনা, ভালোই তো !

২২ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের মাঝে ও নির্দলীয় প্রার্থীদের মাঝে ভোট হলে, শেখ হাসিনার ইমেজ বাড়তো। মানুষ ভোট দিতে চান সব সময়।

৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:৫৪

সাসুম বলেছেন: অং সাং সূচীর বাপ ছিল- মায়ানমার তথা বার্মার জাতির পিতা টাইপের লোক। মায়ানমার এর মুক্তির জন্য আর স্বাধীনতার জন্য তারে মানুষ এখনো মাথায় তুলে রাখে। ইভেন অং সাং সূচীর বাপের একধরণের লয়াল দল আছে যারা এখনো সোচ্চার। এবং, তারা সূচির বিরোধীতা করে।

সূচী একসময় গনতন্ত্রের মানসকন্যা ছিল। শান্তিতে নোবেল ও পাইছিল।

সময় পাল্টে যায়। ফাস্ট ফরোয়ার্ড অনেক অনেক বছর-

সূচীর হাতে এখন নিরীহ আরাকান দের তাজা রক্ত। সূচীকে এখন খুনী বলে মানুষ। তার শান্তিতে নোবেল প্রত্যাখ্যান করে খোদ নোবেল কমিটি। খুনী বার্মার জেনারেল দের সাথে সহবাসে আপত্তি ছিল না তার। জাস্ট আদরের আর আব্দারের পরিমান বেশি হয়ে গেলে যখন রাজি হয় নাই তখন আবার সেই কদিন আগে সহবাস করে আসা জেনারেল রাই ঢুকিয়ে দিয়েছে জেলে।

ইথিউপিয়ার প্রেসিডেন্ট আবে। প্রতিবেশী ইরিত্রিয়ার সাথে দশকের পর দশক ধরে চলা যুদ্ধ থামিয়ে , নিজের দেশের হাজারো আদিবাসী দের ক্যাচাল দূর করে হয়েছে স্টেট হেড। বন্ধ করেছেন যুদ্ধ আর সংঘাত। হর্ন অফ আফ্রিকায় এনেছিলেন স্টাবিলিটি যেটা ফ্রেন্স পলিটিক্স আর আম্রিকান ফায়ার পাওয়ার আনতে পারে নাই গত ৪৫ বছরে। হয়েছেন দেশের বেশির ভাগ মানুষের অনেস্ট ভোটে জিতে জয়ী/ পেয়েছেন শান্তিতে নোবেল পুরস্কার।

ফাস্ট ফরোয়ার্ড ২০২১- টাইগ্রে অঞ্চলে তার বিপক্ষ মতের দল্কে স্রেফ কচুকাটা করে ফেলেছেন আবে ! জেনোসাইড থেকে শুরু করে মাস মার্ডার আর এক সময়ের ইরিত্রিয়ান সোলজার দের দিয়ে নিজ দেশের নারীদের গন ধর্ষন - এমন কোন অপরাধ নেই করেন নাই। এখনো করে চলছেন ডেইলি। টাইগ্রে অঞ্চলে যেতে দিচ্ছেন না খাদ্য আর সহায়তা। ইউনিসেফ এর বিমান এর পিছন পিছন মিগ ২৯ পাঠিয়ে দিচ্ছেন টাইগ্রে অঞ্চলে হামলা করার জন্য কারন ইউনিসেফ এর সহায়তা দেখলে কেউ গুলি করবেনা।
এখন তার হাতে তাজা রক্ত! এখনো আজকেও রক্ত ঝরছে- তার দেশ ইথিউপিয়ার মানুষের ! সেই দেশের মানুষের রক্ত, যেই দেশে যুদ্ধ বন্ধ করার জন্য তিনি শান্তিতে নোবেল পেয়েছেন।


শেখ হাসিনা- বাংলাদেশে কোন পলিটিকাল নেতা নোবেল পাওয়ার যোগ্য থাকলে তিনিই পেতেন। কোন সন্দেহ নেই। ৮/১১ এর পর বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে সঠিক নির্বাচনে তিনি নিরঙ্কুশ ভোট পেয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন। ঠিক উপরে উল্লেখিত নেতাদের মতই।


ফাস্ট ফরোয়ার্ড ২০২১। এই মুহুর্তে দুনিয়ার কোন সভ্য মানুষ এই মাফিয়া রাষ্ট্রে কথা বলতে পারেনা।

নক্ষত্রের ও পতন হয় একদিন। এই সূর্য ,এত আলো আর তাপ দেয়া নক্ষত্র- একদিন রেড ডোয়ার্ফ হবে, একদিন হারিয়ে যাবে কালের অতল গহ্বরে। ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়।


এই যে শেখ হাসিনার এই পতন- এটা কি আজকের ইউপি নির্বাচন দিয়ে বিচার করতে হয়? এটা কি আপনি খালি চোখে দেখছেন না? শেখ হাসিনার নিজের দলের সভাপতি নির্বাচন করার মত উনি ছাড়া আর কেই নেই কেন গত ৫ দশক ধরে? কেন আর একটা যোগ্য নেতা তৈরি হতে পারল না? এই প্রশ্ন যদ্দিন তোলা যাবেনা ততদিন বাকি দেশের উপরতলা থেকে নীচ তলার সকল ক্ষমতায় কেন সিলেকশান হচ্ছে ইলেকশান এর বিপরীতে সেই প্রশ্ন ও তোলা যাবেনা।

আমাদের গ্রামে একটা কথা আছে- আয়ে আচড়ি ধর্ম অপরে শিখাও।

২২ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



সাধারণ মানুষ ও সৈন্যদের ছোট একাংশ মিলে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছিলো; ১৯৭৫ সালে দেশের সৈন্য বাহিনী সেই দেশের ক্ষমতা দখল করে নেয়; সৈন্যবাহিনী ক্যান্টনমেন্ট থেকে দেশ চালাচ্ছিলো প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে এবং সামনে রেখেছিলো একটি সাইনবোর্ড, "বিএনপি" ; মিলিটারীর একাংশ থেকে দেশের কন্ট্রোলে নিয়েছিলো শেখ হাসিনা, কিন্তু আগের প্রশাসন রয়ে গেছে। উনার দল রাজনীতি ছেড়ে দিয়ে বিএনপি থেকেও বেশী উৎসাহ নিয়ে দেশকে জমিদারীতে পরিণত করেছে, সাথে আছে প্রশাসন ও মিলিটারী।

১০| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:০০

রানার ব্লগ বলেছেন: শুধু লোকালয় ? জলাশয়, বানিজ্য, পোতাশ্রয়, টার্মিনাল, ফুটপাত, রাস্তা, সবই কিছুই সন্ত্রাসীদের হাতে।

২২ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



স্হানীয় সরকারে দুর্বৃত্তদের আইনী প্রবেশ

১১| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: তবে শেখ হাসিনা জাতিকে ভয় দেখাতে সক্ষম হয়েছেন। এখন সবাই চুপ। কেউ কিছু বলতে সাহস পায় না। এতটাই ভয়ে পেয়েছে লোকজন যে কথায় কথায় শেখ মুজিব, শেখ হাসিনা এবং উন্নয়ন বলে চিৎকার।

২২ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



স্বাধীনতার পরপরই দেশের স্বাধীনতাকামীদের সামনের সারি থেকে সরিয়ে দিয়েছিলো প্রথমে আওয়ামী লীগের লোকেরা, পরে মিলিটারী-বিএনপি-জমাত, এখন আবার আওয়ামী লীগের লোকেরা।

১২| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আওয়ামী লীগ বড় দল, একই ইউনিয়নে কয়েকজন প্রার্থী থাকা কোন ব্যাপরই নয়; যেখানে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নির্বাচনের সঠিক কোন পন্হা নেই, সেখানে কি করে একজন প্রার্থী আসছে? কোন নির্দলীয় প্রার্থী কি কারণে থাকছে না, এবং মাত্র ৮০০০ টাকা বেতনের পদের জন্য কেন কোন কোন প্রার্থী ২ থেকে ৩/৪ কোটী টাকা খরচ করছে? যারা এত টাকা খরচ করছে, তারা কোন শ্রেণীর মানুষ?

কিছুদিন আগে চট্টগ্রামের এক ওয়ার্ডে বিজয়ী সহ সবাই জামানত হারিয়েছে। এই হল বর্তমানের নির্বাচন ব্যবস্থা। শেখ হাসিনা এই বাংলাদেশ রেখে বিদায় নিবেন মনে হয়...

আমি যেখানে আছি সেখানেও একই অবস্থা। আগামী ২৮ তারিখ ভোট। তার এক চ্যালার সাথে আমার সম্পর্ক আছে। সে বলল, বিপক্ষ প্রার্থীকে(আওয়ামী লীগেরই) ম্যানেজ করে আসলাম।
শেখ হাসিনা এত আওয়ামী লীগারকে সামলাতে পারছে না। বেশী টাইট দিতে গেলে নিজের ও দলের অস্তিত্বের সংকট দেখা দিতে পারে। তাই সব জেনেও চুপ করে আছে...

২২ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি দলের সভাপতি ৪০ বছর; কিন্তু দল যে, রাজনীতি ছেড়ে মাস্তানী বাণিজ্য করছে, সেটার সমাধান তো করেননি; আজকে আওয়ামী লীগের লোকজন আওয়ামী লীগের লোককে টাকা দিয়ে নির্বাচন কিনছে; শেখ হাসিনার কারণে আওয়ামী লীগের ভেতরে নির্বাচনী বাণিজ্য চালু হয়েছে।

১৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৩৩

অক্পটে বলেছেন: দেশে কি এখন শান্তি বিরাজ করছেনা? আমাদের প্রধানমন্ত্রী সততার দিক থেকেওতো পৃথিবীর ৩য় ব্যক্তি। তিনি যা ভাল বুঝছেন করছেন। আমাদের এই দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মূর্খ বা শয়তান জেনেই জনগণকে তাদের ভোটা থেকে দূরে রাখা হয়েছে।

২২ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:




শেখ হাসিনা মানুষ ও উনার দলকে রাজনীতিমুক্ত করেছেন। উনার দলের লোকেরা নিজেদের মাঝে নির্বাচনী বাণিজ্য করছে।

১৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৫০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত এসব লোক বেপরোয়া হয়ে উঠবে। এবং ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করবে। কারণ, এদের তো জবাবদিহিতা নেই।
অপেক্ষাকৃত সৎ ও যোগ্য লোকদের কেন মনোনয়ন দেওয়া হচ্ছে না সেটাই রহস্য। রাজনীতির এই দুর্বৃত্তায়ন দেশকে অতল খাদে নিয়ে ফেলবে।

২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনা স্হানীয় সংসদদের "আওয়ামী পিরামিড ব্যবসা"র লাইসেন্স দিয়েছেন।

১৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:০৮

কানিজ রিনা বলেছেন: গণতন্ত্রের রাজনীতি শেষ হয়ে গেছে, এ আবার নতুন কি?
শিক্ষিত লোকের দল নাই সব চুপচাপ।

২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:




আপনি তো মিলিটারী শাসনের পক্ষের লোক!

১৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: মানুষকে ভোট দিতে দিলে তারা বিএনপি জামাতের লোকজনকে নির্বাচিত করবে। ফাঁসি থেকে বাঁচাতে শেখ হাসিনা জনগণকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিচ্ছে।

২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



৪ দফায় ভোট হচ্ছে, ১ম দফায় সেটা টেষ্ট করার দরকার ছিলো; আওয়ামী লীগের ভালো কেন্ডিডেটকে ভোট না'দিলে, তখন ব্যবস্হা নেয়া যেতো; চোখ বন্ধ করে মানুষকে রাজনীতি বাহরে রাখা নিশ্চয়ই ভয়ংকর ভুল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.