![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি চে'র মত আর্মসটাগলে বিশ্বাস করিনা,পরিবর্তন আসবে নিয়মত্নাত্রিকভাবে।যেটা হয়েছিল ৬২৩ সালে এক মহামানবের দ্বারা।
হিজাব পড়ে ক্লাসে আসায় এক ছাত্রীকে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কারের ঘটনায় তোলপাড় চলছে সর্বত্র। বিশ্ববিদ্যালয়ের ড্রেসকোড পরিধান না করায় ১২ই সেপ্টেম্বর ইংরেজি বিভাগের স্নাতকের (সম্মান) ৭ম সেমিস্টারের ছাত্রী হাফসা ইসলামকে বহিষ্কার করা হয়। বহিষ্কারের বিষয়টি মানবজমিনকে নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শীর্ষ একজন কর্মকর্তা। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের এ ড্রেসকোড শিক্ষা মন্ত্রণালয় বা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃক অনুমোদিত নয়। শিক্ষা মন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, বিষয়টি বিস্তারিত জেনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে। উল্লেখ্য, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা কোন ধরনের পোশাক পরিধান করবেন তা নিয়ে সরকারের কোন আইন বা নীতিমালা নেই। কোন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নীতিমালা তৈরি করলে তা একান্তই নিজস্ব। দেশের শিক্ষাবিদরা বলেছেন, নিজস্ব নীতিমালা অনুযায়ী কোন ছাত্রীকে বহিষ্কার করতে পারে না কর্তৃপক্ষ। ওই ছাত্রীর আইডি নম্বর ১১৩০৩০০১। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ড্রেসকোডের দোহাই দিলেও গত ২২শে জানুয়ারি একটি নোটিশ জারি করে ড্রেসকোড ও নিরাপত্তার অজুহাতে ক্যাম্পাসে ছাত্রীদের বোরকা, নেকাব ও হিজাব পরা নিষিদ্ধ করে বিশ্ববিদ্যালয়টি। আশ্চর্যজনক হলো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জারি করা ড্রেসকোড সংক্রান্ত নোটিশেও হিজাব, বোরকা ও নেকাব পরিধান করা যাবে না- এমন কিছু বলা হয়নি। এরপরও যেসব ছাত্রী বোরকা, হিজাব ও নেকাব পরিধান করতেন তাদের ২৮শে মে শোকজ করা হয়। হাফসাকেও একই দিনে শোকজ করা হয়। ৩রা জুনের মধ্যে হাফসার কাছ থেকে জবাব চাওয়া হয়। হাফসা জবাব দিলেও তা বিশ্ববিদ্যালয়ের পছন্দ মতো হয়নি। ইংরেজি বিভাগের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ফেরদৌসী আজিম। ৩রা সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ইসফাক ইলাহী চৌধুরী স্বাক্ষরিত পত্রে বলা হয়- ‘ড্রেসকোড অনুসরণ না করায় কেন তোমাকে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করা হবে না। তুমি ড্রেসকোড মানতে অস্বীকার করেছো।’ তাতে আরও বলা হয়, ‘তোমার বিষয়টা বোর্ড অব ট্রাস্টিতে উপস্থাপন করা হয়েছিল। ট্রাস্টি বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্র্যাকের ড্রেসকোড অনুসরণ না করলে তুমি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিষিদ্ধ হবে। সেই সঙ্গে পরবর্তী সেমিস্টারের রেজিস্ট্রেশন করতে অনুমোদন দেয়া হবে না। শোকজ করার পরও হিজাব ও বোরকা পরা অব্যাহত রাখায় গত ১২ই সেপ্টেম্বর হাফসাকে বহিষ্কার করা হয়। সনাক্তকরণ সমস্যা ও নিরাপত্তা ঝুঁকিকে হিজাব নিষিদ্ধের পক্ষে যুক্তি হিসেবে দেখিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি। সূত্র জানিয়েছে, হাফসার বিষয়টি তার পরিবারকে জানানো হয়। তার পরিবার হাফসার সিদ্ধান্তকে যৌক্তিক মনে করে তাকেই সমর্থন করে। তারা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে বলেন, বিষয়টি ধর্মীয়। এখানে কারও হস্তক্ষেপ চলে না। সূত্র জানিয়েছে, হাফসার পরিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে রিট করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। রোববারই এ রিট করার কথা রয়েছে। জানা গেছে, ‘বোরকা পরা আরও কয়েকজন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রী হাফসার সঙ্গে রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের চাপে তারা একপর্যায়ে বোরকা ছাড়তে বাধ্য হন। কিন্তু পরিবারের পক্ষ থেকে সমর্থন থাকায় হাফসা বোরকা ছাড়তে অস্বীকৃতি জানান। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে তার আইডি ব্লক করে দেয়া হয়।
কি আছে ড্রেসকোডে: ড্রেসকোডের বিষয়ে চলতি বছরের ২২শে জানুয়ারি একটি নোটিশ জারি করেন রেজিস্ট্রার। তাতে বলা হয়, ব্যক্তিগতভাবে ফেইস চিহ্নিত করা যায় এমন হতে হবে। শর্ট জামা-কাপড় এবং থ্রি কোয়ার্টার পরিধান করা যাবে না। মিনি এবং মিডি স্কার্টস পরিধান করা যাবে না। বাথরুমে পরিধাণ করা হয় এমন পোশাক পরিধান করা যাবে না। কোন ধরনের অপরাধ সংক্রান্ত স্লোগান সংবলিত পোশাক পরিধান করা যাবে না। পোশাকে ছবি বা চিহ্ন থাকা যাবে না। তবে ওই নোটিশের কোথাও লেখা নেই বোরকা, হিজাব এবং নেকাব পরিধান করা যাবে না।
জরুরি বৈঠক ডেকেছে কর্তৃপক্ষ: বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক বিষয় নিয়ে আজ সকালে জরুরি বৈঠক ডেকেছে কর্তৃপক্ষ। ওই বৈঠকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব বিভাগীয় প্রধানের উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। সেখানে হাফসা ইসলামের বিষয়টা নিয়ে আলোচনা হবে বলে জানা গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয় ভিসির বক্তব্য: বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ড. আইনুন নিশাত বলেন, ওই ছাত্রীকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ড্রেসকোড অনুসরণ করতে বলা হয়েছিল। সে তা অনুসরণ করেনি। সে এমন পোশাক পরিধান করে যাতে তাকে সনাক্ত করাই কঠিন। নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে- এমন আশঙ্কায় তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। ড. নিশাত বলেন, তাকে বহিষ্কার করা হয়েছে- বিষয়টি এমন নয়। ওই ছাত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ের ড্রেসকোড অনুসরণ করলে আবার বিশ্ববিদ্যালয়ে আসতে পারবে।
বিশেষজ্ঞ মতামত: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক এমাজউদ্দিন আহমদ বলেন, ড্রেসকোড সংক্রান্ত সরকারের কোন আইন নেই। আইন থাকলে তা ভঙ্গের অভিযোগে বহিষ্কার করা যেতো। এটা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব নীতিমালা। নিজস্ব নীতিমালা ভঙ্গের অভিযোগে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। এটা মানবাধিকার লঙ্ঘন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক তাজমেরী এসএ ইসলাম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের পর্যায়ের শিক্ষায় পৃথিবীর কোথাও ড্রেসকোড নেই। এটা তার নিজস্ব তৈরি। বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ড্রেসকোড ভঙ্গের অজুহাতে কোন বিশ্ববিদ্যালয় কোন ছাত্রীকে বহিষ্কার করতে পারে না। এটা মানবাধিকারের ওপর আঘাত। ড্রেসকোড সর্বোচ্চ স্কুল এবং কলেজ পর্যায়ে চলে।
ইউজিসির বক্তব্য: ড্রেসকোড ইউরোপীয় ধারণা। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানে এমন কিছু করা উচিত নয়। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয় এমন কিছুও করা উচিত নয়
বয়কট ব্র্যাক ফেসবুক পেজ
২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৩৭
ফোনেটিক বলেছেন: ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানে এমন কিছু করা উচিত নয়। ড্রেসকোড ভঙ্গের অজুহাতে কোন বিশ্ববিদ্যালয় কোন ছাত্রীকে বহিষ্কার করতে পারে, এটা প্রথম নজির ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় দেখাল।
৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৪২
হৃদয় রিয়াজ বলেছেন: বিভ্রান্তি ছড়াবেন না। ব্র্যাক হিজাব নিষিদ্ধ করেনি। সত্যটা জানুন, বুঝুন এবং অন্যকে জানান। সবার প্রতি অনুরোধ রইল ভিজিট দ্যিস লিঙ্ক
Click This Link
তবু মনে সন্দেহ থাকলে বিশ্ববিদ্যালয় অথোরিটির সাথে ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগ করতে পারেন। ধন্যবাদ।
৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৪৪
মুঘল সম্রাট বলেছেন: ফ্রান্সের হাওয়া বাংলাদেশে লাগছে।
চলেন গণ জাগরন মঞ্চে যাই।
৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:১১
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: হা বলেছেন: আবেদদেরকে যখন 'স্যার' সম্বোধন করবেন এবং ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য ইউনুসকে 'দেশদরদী' ভাববেন, তখন এমন অনেক কিছুই সহ্য করতে হবে।
মুঘল সম্রাট বলেছেন: ফ্রান্সের হাওয়া বাংলাদেশে লাগছে।
৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২৬
ডাক্তার আমি বলেছেন: সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: হা বলেছেন: আবেদদেরকে যখন 'স্যার' সম্বোধন করবেন এবং ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য ইউনুসকে 'দেশদরদী' ভাববেন, তখন এমন অনেক কিছুই সহ্য করতে হবে।
৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৩২
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: সতর ঢাকাটাই হল পর্দা। পুরুষদের ক্ষেত্রে নাভী থেকে হাটু পর্যন্ত হল সতর।
নারীদের ক্ষেত্রে মুখমণ্ডল, হাতের কব্জি এবং পায়ের কব্জি থেকে হাত ও পা বাদে বাকি পুরো শরীর হল সতর।
এই সতর ঢাকা রাখাটাই হল পর্দা।
অনেক মহিলা হাতে পায়ে মোজা পরে, মুখমণ্ডল পুরো বন্ধ করে নেকাব পরে। এটা দরকার নাই। ইসলাম এটা করতে বলে নাই। বরং ইসলামে ছদ্মবেশ ধারণ করা নিষিদ্ধ। এমন কোন পোশাক পরা নিষিদ্ধ যাতে করে মানুষ তাকে চিনতে না পারে। কর্মক্ষেত্রে মুখমণ্ডল না খোলা রাখলে কাজকর্ম করা মুশকিল।
পর্দা প্রথা নিয়ে মুসলমানদের মধ্যে বিভ্রান্তি আছে। মুখমণ্ডল, হাতের কব্জি ও পায়ের কব্জি থেকে খোলা রাখার বিধান থাকলে অনেক মেয়ে নেকাব পরে। নেকাব পরার কোন বিধান ইসলামে নাই।
উদারহণস্বরূপ বলা যেতে পারে, ইরানী মেয়েরা পর্দা মেনে চলে। কিন্তু তারা মুখমণ্ডল ঢেকে রাখে না। ইসলামে মুখমণ্ডলকে সতরের বাইরে রাখা হয়েছে।
৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩২
পথহারা সৈকত বলেছেন: চলেন গণ জাগরন মঞ্চে যাই।
৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫
উযায়র বলেছেন: মুফতী লেকাজোকা, এই সব ফতোয়া কৈ পাইলেন ?
কোরাণ শরীফে কি মেয়েদের সৌন্দর্য ঢেকে রাখতে বলেছে ?
চেহারাকে কি বলেন সৌন্দর্য নেই ?
আপনি কি ইরান ধর্ম পালন করেন না ইসলাম ধর্ম ?
১০| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৫
তারেক বলেছেন: @লেখাজোকা শামীম - আপনার কথা ঠিক আছে। হাত, পা,মুখমন্ডল খোলা রাখা যাবে ,কিন্তু কাদের সামনে ? যারা মাহরাম অর্থাৎ যাদের সাথে দেখা করা জায়েজ আছে তাদের সামনে অতটুকু খোলা রাখা জায়েজ। (স্বামীর ব্যাপারটা আলাদা) আর বাকী সবার সাথে মুখ ঢেকে পর্দা করতে হবে।সনাক্তকরনের জন্য যদি দরকার হয় তাহলে যতটুকু দরকার ততটুকু খুলবে।যেমন হজ্ঝের সময় চেহারা দেখিয়ে ছবি তুলতে হয়।তেমনি ভাবে জমি রেজিষ্ট্রেশন, ভোটার আই ডি কার্ড, ব্যাংক একাউন্ট ইত্যাদি প্রয়োজনীয় কাজের জন্য চেহারা যতটুকু খোলা দরকার ততটুকু যাবে।বর্তমান আলেমরা তাই বলেছেন। কিন্তু তাই বলে সবসময় খোলা রাখার কথা বলা হয় নাই।
কোরআন শরীফে আল্লাহ মেয়েদের বড় চাদর দিয়ে ঢেকে চলার কথা বলেছেন এমন ভাবে যাতে মুখমন্ডল এবং শরীরের কোন আকৃতি বুঝা যায় না। এটাই সঠিক পর্দা।বোরখার কথা কোথাও বলা নাই।কারন তৎকালীন(হুজুস (সঃ) এর জামানায়) সময় মেয়েরা চাকরি-বাকরি বেশী করত না। সেগুলোর তেমন প্রচলন ছিল না।বাহিরেও তেমন বের হত না। কিন্তু বর্তমানে অবস্থা পরির্বতন হয়েছে। মেয়েরা চাকরি করছে,বিভিন্ন কাজে,প্রয়োজনে ঘর থেকে তাদের বের হতে হচ্ছে। বাসে ,টেম্পুতে,রিকশা,সিএনজি বিভিন্ন ধরনের যান-বাহনে তাদের উঠতে হচ্ছে। মানুষের সংখ্যা আগের তুলনায় অনেক গুন বেড়ে গেছে।যারফলে রাস্তায় হাটতে গেলেও মানুষের ভিড়ের মধ্যে তাদের হাটতে হচ্ছে। এমন অবস্থায় লম্বা চাদর দিয়ে সামনের দিকে ঝুলিয়ে পর্দা রক্ষা করে চলা তাদের জন্য সমস্যা হচ্ছে। সেজন্যই বোরখার প্রচলন।
আর ভাই পর্দার আসল উদ্দ্যশই হচ্ছে পরপুরুষ যাতে পর নারীর প্রতি অন্যায়ভাবে দৃষ্টি দিতে না পারে।একজন পুরুষ একজন নারীর প্রতি প্রথমত তার চেহারা দেখেই আর্কষিত হয়।বিয়ে করতে গেলে ছেলেরা সুন্দর চেহারর অধিকারী মেয়েই খুজে। সেজন্য চেহারাই যদি দেখা যায় তাহলে পর্দার উদ্দেশ্যই ব্যাহত হয়।
হ্যা ইরানের মেয়েরা ইসলামিক অনুশাষন মেনে অনেক কাজ করার চেষ্টা করছে।কিন্তু আমার জানা মতে ইরান শিয়া প্রধান দেশ। এদের বেশীর ভাগই শিয়া মতাম্বলী। শিয়ার কিন্তু বাতিলপন্থী।মুসলমানদের নমুনা হচ্ছে কোরআন ও হাদিস।
১১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৫
নূরুল্লাহ তারীফ বলেছেন: এই অন্যায়ের তীব্র প্রতিবাদ জানানো উচিত। ব্রাকের পণ্য বর্জন করুন।
১২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১১
ভোরের সূর্য বলেছেন: বাহ: এ কেমন কথা।যদিও হিজাবের ব্যাপারটা নিয়ে ধোয়াশা আছে কিন্তু যদি ধরেও নিই যে অভিযোগটা সত্যি তাহলেও এর জন্য ব্রাকের পণ্য বর্জন করতে হবে কেন? খুব বেশি হলে আমরা বলতে পারি ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয় বর্জন করুণ কিন্তু তাই বলে সম্পুর্ণ ব্রাক বর্জন কেন? আমার শুধু নয় অনেকের বাচ্চা ব্রাকের দুধ খায়,দৈ খায়,পিউর দেশীয় পণ্য কিনে। সেগুলো কি দোষ করলো? ব্রাকের সাথে লক্ষ লক্ষ মানুষের রুটি রোজগার জড়িত।কিন্তু ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য পুরা ব্রাক কে বর্জন করতে হবে কেন? কেন আমরা এত হুজুগে মেতে উঠি? কোন কিছু অগ্র পশ্চাত বিবেচনা না করেই একটা কিছু বলে দিলাম আর হয়ে গেল।
১৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬
শ্রাবণধারা বলেছেন: ভাইরে একসময় দেখবেন আপনাদেরকেই সবাই বর্জন করতেছে। মূর্খতা দিয়ে কোন কিছু জয় করা যায়না।
যদিও আমি কোনভাবেই নেকাবের বিরোধি নই, এবং বিশ্বাস করি কারো ইচ্চা হলে নেকাব পরতেই পারে - এটাতে বাঁধা দেওয়া ধর্ম পালনে ব্যক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ, কিন্তু আপনাদের মত মিথ্যাবাদী (ব্রাক হিজাব নিষিদ্ধ করে নি, ড্রেস কোডে নেকাব/ মুখ বন্ধনী নিষেধ করেছে), ধর্মোন্মাদ, ধর্মের বিকৃত উপস্থাপনকারিদেরই বর্জনের সময় এসেছে......।
১৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:০২
দ্বীন মুহাম্মদ সুমন বলেছেন: এই সব অপপ্রচার চালিয়ে কি লাভ আপনাদের? দয়াকরে এই লিঙ্কে ক্লিক করে যুম করে পোস্টটি পড়ুন।
Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৪৯
হা বলেছেন: আবেদদেরকে যখন 'স্যার' সম্বোধন করবেন এবং ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য ইউনুসকে 'দেশদরদী' ভাববেন, তখন এমন অনেক কিছুই সহ্য করতে হবে। কিছুই করার নেই। তাছাড়া এমন অকেশনালি জাগলে কিছুই হয় না...