![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি চে'র মত আর্মসটাগলে বিশ্বাস করিনা,পরিবর্তন আসবে নিয়মত্নাত্রিকভাবে।যেটা হয়েছিল ৬২৩ সালে এক মহামানবের দ্বারা।
সরকারের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও ফল, শাকসবজি, দুধ, দুগ্ধজাত খাদ্য এবং শুটকি মাছে অবাধে ব্যবহার করা হচ্ছে মানবদেহের জন্যে ক্ষতিকারক কীটনাশক। জাতিসংঘের অঙ্গ সংস্থা খাদ্য ও কৃষি সংস্থা’র (ফাও) তত্ত্বাবধানে সরকারি গবেষণাগারে পরীক্ষার পর দেয়া এক প্রতিবেদন এই ভংঙ্কর তথ্য উঠে এসেছে। ন্যাশনাল ফুড সেফটি ল্যাবরেটরিতে (এনএফএসএল) পরীক্ষা করে দেখা যায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের বেঁধে দেয়া পরিমাণের চেয়েও কোনো কোনো খাদ্যে তিন থেকে বিশ গুণ পর্যন্ত বেশি কীটনাশকের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। ৮২টি খাদ্যদ্রব্যে ৪০ শতাংশ কীটনাশকের উপস্থিতি পাওয়ায় এবং এসব কীটনাশক ক্ষতিকর হিসাবে চিহিৃত করে এক থেকে দেড় দশক আগেই নিষিদ্ধ করা হয়। তবে অবিশ্বাস্য হলেও সত্য এগুলো এখানো পাওয়া যাচ্ছে এবং খাদ্যে ব্যবহৃত হচ্ছে। এগুলো হলো ডিডিটি, অ্যালড্রিন,বেনজয়িক এসিড
বিস্তারিত
©somewhere in net ltd.