নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঈদ মুবারক! ঈদ মুবারক! ঈদ মুবারক!!

জালিমের ফাঁসি হোক, যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি হোক, রাজাকারদের ফাঁসি হোক

মাটির কথা

আমি সেই বাংলার জনগণের একজন, যারা ভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছে, অধিকারের জন্য জান-মাল দিয়েছে , শুনুন ইন্টারনেট রেডিওঃ http://al-hikmah.net

মাটির কথা › বিস্তারিত পোস্টঃ

পবিত্র কুরবানী উনার দিনসমূহে হাঁস-মুরগি, কবুতর ইত্যাদি যবেহ করা নিষেধ

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১

পবিত্র কুরবানী উনার দিনসমূহে অর্থাৎ পবিত্র যিলহজ্জ মাস উনার ১০ তারিখ ছুবহে ছাদিক হতে ১২ তারিখ সূর্যাস্ত পর্যন্ত সময়ের মধ্যে হাঁস-মুরগি কবুতর ইত্যাদি যবেহ করা নিষেধ।

মুসলমানদের আইয়ামে নহর বা পবিত্র কুরবানী উনার দিনসমূহে যারা মজূসী বা অগ্নি উপাসক তারা তাদের ধর্মীয় বিধান মুতাবিক হাঁস-মুরগি ইত্যাদি যবেহ্ করে থাকে। এখন যদি কোনো মুসলমান তাদের সাথে মুশাবা বা সাদৃশ্য রেখে ঈবিত্র কুরবানী উনার দিন হাঁস-মুরগি ইত্যাদি যবেহ্ করে, তাহলে সেটা কুফরী হবে। কারণ খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখে সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত।”

আর যদি কোনো মুসলমান সাধারণভাবে উক্ত সময়ে হাঁস-মুরগি ইত্যাদি যবেহ্ করে, তাহলে সেটা মাকরূহ্ তাহ্রীমী হবে, যেহেতু এটাও মুশাবা হয়ে যায়। আর যদি কোনো মুসলমান খুব জরুরতে হাঁস-মুরগি ইত্যাদি যবেহ্ করে, তাহলে সেটাও মাকরূহ্ তান্যীহী হবে।

আর এমন কোনো মুসলমান যার উপর পবিত্র কুরবানী ওয়াজিব অথবা ওয়াজিব নয়, তারা যদি পবিত্র কুরবানী উনার দিন হাঁস, মুরগি ইত্যাদি খেতে চায়, তাহলে তারা যেন ছুব্হে ছাদিকের পূর্বেই সেটা যবেহ্ করে, কেটে, পাক (রান্না) করে রেখে দেয় অথবা শুধু যবেহ্ করে, কেটে রেখে দিবে পরে পাক (রান্না) করলেও চলবে।

মুসলমানদের আইয়ামে নহর বা পবিত্র কুরবানী উনার দিনসমূহে যারা মজূসী বা অগ্নি উপাসক তারা তাদের ধর্মীয় বিধান মুতাবিক হাঁস-মুরগি ইত্যাদি যবেহ্ করে থাকে। এখন যদি কোনো মুসলমান তাদের সাথে মুশাবা বা সাদৃশ্য রেখে ঈবিত্র কুরবানী উনার দিন হাঁস-মুরগি ইত্যাদি যবেহ্ করে, তাহলে সেটা কুফরী হবে। কারণ খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখে সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত।”

আর যদি কোনো মুসলমান সাধারণভাবে উক্ত সময়ে হাঁস-মুরগি ইত্যাদি যবেহ্ করে, তাহলে সেটা মাকরূহ্ তাহ্রীমী হবে, যেহেতু এটাও মুশাবা হয়ে যায়। আর যদি কোনো মুসলমান খুব জরুরতে হাঁস-মুরগি ইত্যাদি যবেহ্ করে, তাহলে সেটাও মাকরূহ্ তান্যীহী হবে।

আর এমন কোনো মুসলমান যার উপর পবিত্র কুরবানী ওয়াজিব অথবা ওয়াজিব নয়, তারা যদি পবিত্র কুরবানী উনার দিন হাঁস, মুরগি ইত্যাদি খেতে চায়, তাহলে তারা যেন ছুব্হে ছাদিকের পূর্বেই সেটা যবেহ্ করে, কেটে, পাক (রান্না) করে রেখে দেয় অথবা শুধু যবেহ্ করে, কেটে রেখে দিবে পরে পাক (রান্না) করলেও চলবে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.