| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মাটির কথা
আমি সেই বাংলার জনগণের একজন, যারা ভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছে, অধিকারের জন্য জান-মাল দিয়েছে , শুনুন ইন্টারনেট রেডিওঃ http://al-hikmah.net
মিডিয়া যদি হরতালে সহিংস খবরগুলোর কোন চিত্র বা ভিডিও না প্রচার করে তাহলে হরতালে সহিংসতার পরিমান কমে যাবে।মিডিয়ার সহিংস খবরের ক্ষুধা হরতাল নামক অরজকতাকে ভয়ংকর করে তুলছে।
রাজনৈতিক দল নামের শুয়রের দলগুলো মিডিয়াতে কভারেজ পাওয়ার জন্য বেপরোয়া হয়ে উঠেছে এবং হরতালে সহিংস ঘটনা ঘটিয়ে তা মিডিয়াতে প্রচারের জন্য সহযোগীতা করছে।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৫
মাটির কথা বলেছেন: ঠিক।
২|
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৪০
কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: আমারো তাই মনে হয়
৩|
০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১০
আশমএরশাদ বলেছেন: আপনারা গত একবছর ধরে বেশ কিছু এক্সক্লোসিভ ছবি এবং ভিডিও দেখে আসছেন হরতাল সংক্রান্ত। কেউ পেট্রোল মারছে গাড়িতে- রাস্তায় কেউ ককটেল মারছে, কেউ গাড়িতে আগুন লাগিয়ে আস্তে অথবা জোরে হেঁটে যাচ্ছে। কেউ অটো রিক্সটা মহিলা সহ উল্টে দিচ্ছে। এ সব ঘটনা গুলা যে সব সময় খুব দৃশ্যমান মোড়ে অথবা বড় রাস্তায় করছে এমন নয়।
অস্বীকার করার কোন উপায় নাই কোন কোন সাংবাদিকের তরিৎ উপস্থিতিতি অথবা ভাগ্যে- তারা জীবনের কোননা কোন সময় এক্সক্লুসিভ কিছু ছবি অথবা ভিড়িও পেয়ে যেতে পারেন।
এখন ছবি এবং ভিডিও করার প্রক্রিয়াটা একটু দেখবো। গাড়ি ভাঙ্গা এবং গাড়িতে আগুন দেয়াটা খুব অল্প সময়ের মধ্যে সংগঠিত হয়। কারণ অপরাধীর মধ্যে একটা তাড়াহুড়া থাকে। আমার মনে হয় না ৩০ সেকেন্ডের বেশী দরকার একটা গাড়িতে আগুনা ধরাতে। কিন্তু এই অল্প সময়ের মধ্যে একজন ক্যামেরাম্যানের সেট হওয়াটা কি সম্ভব? আগে থেকে সেখানে উপস্থিত না থাকলে এবং ক্যামেরা রেড়ি না থাকলে। বলা হয়ে থাকে ল্যান্স খোলার সময়ের মধ্যেই একেকটা অপরাধ সংগঠিত হয়ে যায়। অথচ আমরা যে সব ভিডিও এবং ছবি পাই সেখানে আমাদের মনে প্রশ্ন আসতেই পারে -সাংবাদিক বা ক্যামেরাম্যান কি আগে থেকেই জানেন যে অমুক গলিতে একটা মিছিল হবে অথবা গাড়ি ভাঙ্গা হবে?
উপরের ছবিটি মতিঝিলের এবং খুব একটা বড় রাস্তায় নয় । সাংবাদিক আগে থেকেই ইনফর্ম না থাকলে এ ধরনের ছবি তুলা কতটা সম্ভব।? আরো অবাক করা প্রশ্ন এই গাড়ি ভাঙ্গার ভিড়িও আছে কয়েকটা চ্যানেলের। জানা কথাই আমাদের চ্যানেল গুলার সব কটির অফিস কাওরান বাজারে। সেখান থেকে মতিঝিলে যাওয়া এবং অবস্থান নেয়াটা -সঠিক সময়ে ক্লিক করা সব কিছু নিয়ে আমার মনে বেশ কিছু প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। সাম্প্রতিক কয়েকজনের স্ট্যাটাস থেকে জানা যায় -এই ধরণের অকারেন্স গুলা নাকি এখন মিড়িয়াকে জানিয়েই করা হয় গোপনে এবং পরে তাদের বড় ভাইদের ফোন করে বলা হয় – বস ফানা ফানা করে দিয়েছি মতিঝিল আটাটার সংবাদে দেখবেন কাশেম টিভির নিউজে- নতুন কমিটি গঠনের সময় একটু মনে রাইখেন বস। আর মোটর সাইকেলটা পুরান হয়ে গেছে পারলে আরেকটা মোটর সাইকেল-
সাংবাদিকেরা হয়ত জানলেও পুলিশকে ইনফরম করে না – পুলিশ আসার খবর পেলে পিকেটারেরাতো অন্য গলি বেঁচে নেবে। তখন সাংবাদিক ভাইটির এক্সক্লোসিভ সংবাদ পরিবেশন করা সম্ভব হবে না অথবা ইনফরমার ভাইদের বিশ্বাস ভঙ্গের কারণ হয়ে যাবেন তারা । পেশাগত স্কীলটা আর ফুটিয়ে তুলা সম্ভব হবে না। গাড়ি জ্বলছে জলুক -আমরাতো এক্সক্লোসিভ সংবাদটা খুব আগ্রহ ভরে দেখছি। দেখছি দাউ দাউ করে জ্বলে উঠা গাড়িটি থেকে কেউ কেউ দৌড়ে নামছে , শিশু সহ কোন মহিলা বুকের ধনকে আগলে রেখে নেমে পড়ছে আর আল্লাহর কাছে শুকরিয়া করছে এ যাত্রা বেঁচে গেলো বলে। সেই দুঃসময়ে মায়ের অনুভুতি গুলাও আমরা সাথে সাথে দেখছি সাংবাদিক ভাইদের এক্সক্লোসিভ সংবাদ পরিবেশনায়। কত ভাগ্য আমাদের!!! Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫০
এম আর ইকবাল বলেছেন:
সহিংসতার উস্কানী দেওয়ার জন্য বিবেকহীন মিড়িয়া দায়ি ।