| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মাটির কথা
আমি সেই বাংলার জনগণের একজন, যারা ভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছে, অধিকারের জন্য জান-মাল দিয়েছে , শুনুন ইন্টারনেট রেডিওঃ http://al-hikmah.net
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মহান আল্লাহ পাক উনার নবী ও রসূল হিসেবে জ্ঞান করে না হলেও শুধু আপন ভ্রাতুষ্পুত্র হিসেবে উনার বিলাদত শরীফ উনার সুমহান দিনে খুশি প্রকাশ করায় অর্থাৎ পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান আমলটি করায় কাট্টা কাফির ও চিরজাহান্নামী আবু লাহাব জাহান্নামের মধ্যেও প্রতি ইছনাইনিল আযীমি অর্থাৎ সোমবার শরীফ-এ বিশেষ সমাদর পেয়ে থাকে।
তাহলে চিন্তা ও ফিকিরের বিষয়, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শানে যদি সে বেয়াদবী করে পবিত্র সূরা লাহাব শরীফ নাযিল না করাতো বা যদি সে ঈমানদার হয়ে যেত তাহলে সে হতে পারতো কুল-কায়িনাতের জন্য মহানতম আমলটির অগ্রদূত বা পথিকৃত। যার ফলশ্রুতিতে তার চেয়ে বুযূর্গ কোনো ব্যক্তি হতে পারতো না, কেননা সে যেহেতু পথিকৃত হিসেবে পরিগণিত হতো, তখন যে বা যারাই উক্ত খুশি প্রকাশের মহানতম আমলটি করতো তাদের সে আমলের হিস্যা তার আমলনামায় লিপিবদ্ধ হয়ে যেত। ফলে আবু লাহাবের আমলনামায় পুঞ্জিভূত নেকীর সমান নেকী কিয়ামত পর্যন্ত কেউই হাছিল করতে পারতো না।
বিষয়টি যদি এমনই হয়, তাহলে যে বা যারা জেনে ও বুঝে অর্থাৎ উম্মতে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা এই মহানতম আমলটি উদযাপন করে থাকেন উনাদেরকে মহান আল্লাহ পাক ও উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা কতটুকু নৈকট্য দান করবেন তা মানুষের চিন্তা ও ফিকিরের বাইরে।
২|
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৫০
খেয়া ঘাট বলেছেন: মহান রাব্বুল আলামীন আমাদের সিরাতুম মুস্তাকীমের পথে চলার তাওফিক দিন। সুন্দর পোস্ট।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৫০
েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: একটু সহজ করে লিখুন ।