নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গনজাগরনের মাধ্যেমে পরিবর্তন সম্ভব....মানুষের চিন্তার পরিবর্তন করাটা জরুরি ....বুদ্ধিবৃত্তিক পুনরজাগরনে বিশ্বাসী

চীড়া মুড়ী

ইন্টালাকচুয়াল এলিবেসন........আবশ্যই হতে হবে ইসলামর মাধ্যমে

চীড়া মুড়ী › বিস্তারিত পোস্টঃ

২০ পর্দানশিন নারীর বোরকা খুলে নেয়া হয়েছে।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮

ইসলামী ছাত্রী সংস্থার ২০ পর্দানশিন নারীর বোরকা খুলে নেয়া হয়েছে। গতকাল বোরকা ছাড়াই তাদের আদালতে আনা হয়। ২০ জনের অধিকাংশকেই গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। আদালত তাদের জামিন না দিয়ে বিস্ময়করভাবে পরবর্তী তারিখ ধার্য করে ২৩ জানুয়ারি। আটকদের মধ্যে বৃদ্ধা, অসুস্থ ও পরীক্ষার্থী রয়েছেন। আইনজীবীরা বলছেন, ৫৪ ধারায় আটকদের কোনো অভিযোগ ছাড়া এতদিন আটকে রাখা ও তারিখ ধার্য করা নজিরবিহীন ঘটনা।

জানা যায়, ৫৪ ধারায় আটক মিসেস সানোয়ারা জাহানসহ ইসলামী ছাত্রী সংস্থার ২০ নেত্রীকে গতকাল ধার্য তারিখে মহানগর হাকিম আতিকুর রহমানের আদালতে হাজির করা হয়। ২০ জনের অধিকাংশকেই কাশিমপুর কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়। আইনজীবীরা জানিয়েছেন, পর্দানশিন নারীদের কাউকেই বোরকা পরতে দেয়নি পুলিশ। কাশিমপুর থেকে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে তাদের পুরনো ঢাকায় মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করা হয়। তাদের দীর্ঘক্ষণ হাজতখানায় রাখার পর পুনরায় কাশিমপুরেই ফিরিয়ে নেয়া হয়। কিন্তু তাদের কাউকেই বোরকা পরতে দেয়া হয়নি। যারা সব সময় পর্দা মেনে চলেন, বোরকা পরেন, তাদেরকে এই প্রথমবারের মতো বোরকা ছাড়াই পুরুষ মানুষের সামনে আসতে হলো। সর্বদা পর্দায় অভ্যস্ত নারীরা এভাবে বোরকা ছাড়া আদালতে আসায় অস্বস্তিতে ছিলেন।

পুলিশের সময় আবেদন ছাড়াই আদালত তাদের জামিন আবেদন নাকচ করে দিয়ে আগামী ২৩ জানুয়ারি শুনানির পরবর্তী তারিখ ধার্য করে। এর আগে তারা রমনা থানায় দু’দিনের পুলিশি রিমান্ডে ছিলেন। সেখানেও তাদেরকে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে রাখা হয় এবং মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন করা হয়।

গ্রেফতার করাদের মধ্যে অনেকেই পরীক্ষার্থী রয়েছেন। এর মধ্যে রয়েছেন গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের অনার্স শেষ বর্ষের ছাত্রী নুরজাহান, সিদ্ধেশ্বরী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অনার্স ৪র্থ বর্ষের ছাত্রী জান্নাতুল ফেরদাউসী, ইডেন কলেজের অনার্স ৪র্থ বর্ষের ছাত্রী জাহানারা ইসলাম, ফারহানা মিতু, মাস্টার্স প্রথম পর্বের ছাত্রী মারজানা আক্তার, এমবিবিএসের ছাত্রী সুমাইয়া মুবাশ্বেরা তামান্না। এর মধ্যে অনেকেরই লিখিত পরীক্ষা শেষে ভাইভা পরীক্ষা রয়েছে। আইনজীবীরা এ বিষয়গুলোতে আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।

শুনানি শেষে অ্যাডভোকেট আবদুর রাজ্জাক বলেন, ৫৪ ধারায় আটকদের কোনো অভিযোগ ছাড়া এতদিন আটকে রাখা এবং নতুন করে তারিখ ধার্য করা নজিরবিহীন ঘটনা। এর আগে তাদের দু’দিনের রিমান্ডে নেয়া হয়েছিল। কিন্তু রিমান্ডে কোনো কিছুই পাওয়া যায়নি। মামলা করার মতো পুলিশ কোনো উপাদান পেলে এরই মধ্যে মামলা হয়ে যেত। সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে তাদের আটকে রাখার জন্য ৫৪ ধারা ব্যবহার করা হয়েছে। তিনি বলেন, শুধু হয়রানি করার জন্যই তাদের আটকে রাখা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ৫৪ ধারায় কাউকে গ্রেফতার করলে ৪৮ ঘণ্টার বেশি আটকে রাখার নিয়ম নেই। কিন্তু তাদেরকে এরই মধ্যে ৫ দিন পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে। তিনি জানান, ১৭ ডিসেম্বর তাদের আটক করা হয়। পরদিন আদালতে হাজির করে দু’দিনের রিমান্ডে নেয়া হয়। শুক্রবার তাদের আদালতে হাজির করা হলো। তিনি উল্লেখ করেন, এভাবে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার করে দিনের পর দিন আটকে রাখা আইনের শাসনের পরিপন্থী।

কোনো সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়াই গত ১৭ নভেম্বর সন্ধ্যায় ২১ নারীকে গ্রেফতার করে রমনা থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। এরপর কোনোপ্রকার অভিযোগ দাঁড় করাতে না পেরে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখিয়ে ৭ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ। মহানগর হাকিম তারেক মঈনুল ইসলাম ভূঁইয়া জামিন নামঞ্জুর করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন। শুনানি শেষে আদালত ২০ জনের দু’দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে। ছাত্রী সংস্থার কর্মী হাবিবা নাসরিন অন্তঃসত্ত্বা হওয়ায় আদালত তাকে রিমান্ড নামঞ্জুর করে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দেয়। ওইদিন আদালত তার জামিন দেয়নি। তবে গত রোববার তার জামিন মঞ্জুর করে আদালত।

তাসনীম আলম জেলে : এদিকে তেজগাঁও থানার একটি মামলায় তিন দিনের রিমান্ড শেষে জামায়াতের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক অধ্যাপক মো. তাসনীম আলমকে গতকাল জেলে পাঠানো হয়েছে। রিমান্ডে থাকাকালে তাকে বাইরে থেকে খাবার দিতে দেয়া হয়নি। এর আগে গত ১৭ ডিসেম্বর র্যাবের হাতে আটকের পর উত্তরা থানার একটি জিডিতে ৩ দিনের রিমান্ড ভোগ করেন তিনি।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫২

কার্ল মার্ক্স বলেছেন: এদের এখন আর খুজে পাওয়া য়াবেনা

২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫২

সজীব আকিব বলেছেন:
নিশ্চয়ই আপনার জন্য রহিয়াছে সোনা ব্লগ। সেখানে হিজরত করুন।

৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫

২০১৩ বলেছেন: হিসাব শেষ হয়ে যায়নি, সময় হলে মিটিয়ে দিয়েন ৭৫ এর মত।

৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০২

প‌্যাপিলন বলেছেন: ইসলামী ছাত্রী সংস্থায় বৃদ্ধারাও আছে- :)

৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৫

সান্টু বলেছেন: ইসলাম সবার জন্যই।

৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৭

সাইফ হাসনাত বলেছেন: পর্দানিশীন নারীর তো আন্দোলন করতে প্রেসক্লাবে যাওয়ার কথা না। ইসলাম নিয়ে যারা গেমস খেলে তাদেরকে থুথু দিতেও বিবেকে বাধে....

ছি ছি ছি...

৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১২

যোগী বলেছেন: ৫ মাসের অন্তসত্বা পর্দানিশীন নারীরা প্রেসক্লাবে কি করছিল?


৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২১

কলাবাগান১ বলেছেন: ইসলামী ছাত্রী সংস্থায় বৃদ্ধারাও আছে

৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২১

তানভীর চৌধুরী পিয়েল বলেছেন: ছাগু তোরে গদাম! =p~

১০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৬

বাংলার হুজুর বলেছেন: শেখ হাসিনা মাথায় কাপড় দেয়তো। যার কারণে তার নিদের্শে পুলিশ পর্দাশীল মহিলাদের হিজাব পড়তে দেয়নি। কারণ এরা হিজার পড়লে হাসিনার চেয়ে বড় হয়ে যাবে।
জুলুমেরএকটা শেষ আছে। এটা কি খুব বাড়াবাড়ি। ক্ষমতার অহংকারে অনেকে জ্বলে পুড়ে শেষ হয়ে গেছে। বর্তমান সরকারও যে শেষ হবেনা এটার নিশ্চয়তা নেই। নিরহ মহিলাদের জুলুম বন্ধ করুণ এনং দ্রুত মুক্তিদিন।সরকারের কর্মকতাদের মনে রাখা উচিত একজন মা একটা সংসার। সংসার ভেংগে গেলে এর রোষানলে ক্ষমতাশীলদের পড়তে যে হবেনা এটা কেহ বলতে পারবেনা।

১১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৮

লাল সবুজ বাংলাদেশ বলেছেন: ৫ মাসের অন্তঃসত্তাকে টেনে হিঁচড়ে নেয়া হচ্ছে । এটা কি মানুষের কাজ ? তারা ইসলামের জন্য কথা বলে , এটা কি তাদের অপরাধ ?
আজ যেখানে এই দেশের মেয়েরা পচ্ছিমাদের কে অনুকরণ করে বাঙ্গালিদের ইতিহাস , ঐতিহ্য ভুলতে বসেছে , তাদেরকে সঠিক পথে দিক নির্দেশনা দেয়া কি অপরাধ ? যদি অপরাধই হয় তবে আমদের উচিত মুসলমানের লেবাস টি গায়ে জরিয়ে না রাখা । নামাজ পড়া , দাড়ি রাখা ইসলামের দৃষ্টিতে ফরয ও সুন্নাত । মৃত্যুর পর সবাইকে কবরে যেতে হবে , বেহেশত পাওয়ার জন্য দাড়ি রাখলে , নামাজ পরলে , ভাল কাজ করলে কি সে বাক্তি খারাপ হয়ে যাবে ? হ্যাঁ , মানছি সবাই এক নয় । কিছু কিছু খারাপ বাক্তিদের জন্য তো আর সবাই শাস্তি পেতে পারে না । তাই সবার উচিত আগে নিজেকে জানা যে আমরা আসলে সত্যিকারের মুসলিম কিনা ।
আমার মন্তব্যটি কার নিকট খারাপ লেগে থাকলে মাফ করে দিবেন ।এটা সম্পূর্ণ আমার নিজস্ব মতামত । আশা করি এটা নিয়ে কেউ খারাপ মন্তব্য করবেন না ।

১২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২২

ভিটামিন সি বলেছেন: হাসিনা চায় তার ছেলের বউয়ের মতো যেন এদেশের সব মেয়েরা চলে, তার মেয়ে কানাডায় যেমন উশৃঙ্খল জীবন-যাপন করে এদেশে তেমনটি চলুক। আর তার ফলাফল তো প্রতিদিনই দেখতে পাচ্ছি পত্রিকায়, টিভিতে। হাসিনার তো কোন ধর্ম নেই সেধর্মের জন্য করবে কি? তার তো আছে দাদা গো ধর্ম। আমরা মুসলিম। আমাদের ঘরের বউকে, মাকে, মেয়েকে কিভাবে পর্দার মধ্যে রাখতে হয় সেটা আমরা ছোটবেলাতে শিখেছি। আমরা আমাদের মা, বোন, স্ত্রীকে সেভাবেই রাখব। কিছু কিছু দাদা ধর্মের অনুসারী আছেন যাদের নাম দেখে মনে হয় মুসলমান কিন্তু ব্লগের কার্যকলাপ দেখে মনে হয় তারা দাদা ধর্মের অনুসারী্। তাদের একবার হলেও ভাবা উচিত তাদের বাপ-দাদা কোন ধর্ম পালন করতেন আর তারা এখন কি করছেণ।

১৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৮

লাল সবুজ বাংলাদেশ বলেছেন: সহমত @ ভিটামিন C

১৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩০

চিন্তায় আছি বলেছেন: এখানে পর্দার কারনে এদের আটকানো হয় নায়, ছাত্রী সংস্থা করার কারনে এদের সাথে এমন ব্যাবহার করা হচ্ছে, কিন্তু এটা বাড়াবাড়ি ও অন্যায়, কারন এরা তো আর দেশের আইন বিরোধী কোন কাজ করে নায়,

জামাত তো আর কোন নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দল না, এটা রাজনৈতিক প্রতিহিংসা, এটা জুলুম, নারী নির্যাতন ও বাড়াবাড়ি, মানবাধিকার লঙ্ঘন, রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ


জামাত যেমন ধর্মের ধোহাই দিয়ে বাড়াবাড়ি করেছে ১৯৭১ তেমনি বর্তমান আওয়ামীলীগও যুদ্ধাপোরাধী বিচার নামে বাড়াবাড়ি করছে এবং ভারতের সাথে বন্ধুত্তের নামে দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে কার্যত ভারতের দালালী করছে

রাজনিতিতে ভাল মানুষ এখন আর যেতে চায় না, এই ক্ষমতার দন্দের রাজনিতির চেয়ে মন্দের ভাল সামরিক শাসনই অনেক ভাল


( ওভারাল আমাদের চাচামিয়াই ভাল ছিল ;) , চাচামিয়া তিমি আবার ক্ষমতায় আস, লাগলে তোমারে আরো কয়জন বিদিশার লগে বিয়া করা ইয়া দিমু :P )

১৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৪

লাল সবুজ বাংলাদেশ বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন @ চিন্তায় আছি

১৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৪

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: ছাগু!

১৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩০

ভিটামিন এ বলেছেন: আগেই ছাগু এবং ভাদাদের গদাম।

অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি কখনই ঠিক না। যদি তারা কোন অন্যায় করে থাকে তবে দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী বিচার হোক, কিন্তু আইন প্রয়োগের নামে বাড়াবাড়ি কখনই মেনে নেয়া যায় না। আসলে সরকার বুঝে গেছে তাদের সময় শেষ, এজন্য ভীত হয়ে পড়েছে। যেমন জামায়াত ধর্মকে ব্যাবহার করে তেমনি লীগ ধর্মকে অবমাননা করে।

১৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭

আবহমান বাংলা বলেছেন: জামাত শিবির ছাত্রী সংস্থা এরা কী মানুষের পর্যায়ে পড়ে? এদের জন্য আবার কিসের মানবাধিকার? শুধু বোরখা খুলে ফেললেই তা অত্যাচার? আর আরব দেশগুলিতে যে মেয়েদেরকে জোর করে ঘরে আটকে রাখা হয় সেটা কি?

আর কোন ছাগু যদি গর্ভবতী হয়, তবে কেবল ছাগ শিশুই জন্মায়, মানুষ জন্মায় না। কাজেই তার নিকে অত করুণার নজর না দিলেও চলবে

১৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৭

লাল সবুজ বাংলাদেশ বলেছেন: আর ভারতে যে হিন্দু সমাজে যৌতুকের জন্য অসংখ্য মেয়েকে জীবন দিতে হচ্ছে তার কি হবে ? আর মানুষ কখনও ছাগু হয়ে জন্মায় না । আর আবহমান বাংলা লিখেছেন জামাত শিবির ছাত্রী সংস্থা এরা কী মানুষের পর্যায়ে পড়ে?
নাহ শুধু আপনাদের সমাজের বাক্তিরাই মানুষ । ওরা ছাত্রীসঙ্ঘ করে বলে , ভাল কাজ করে বলে ছাগু । ধিক্কার জানাই আমাদের এই নোংরা মনোভাবকে যারা মেয়েদের প্রাপ্য সম্মানটুকু দিতে জানি না ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.