নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুন্দর পৃথিবী সুন্দর মানুষের জন্য

কামনায় পৃথিবীর সকল সুন্দর দুচোখ মেলে দেখতে চাই সকলের অন্তর।

মেঘনা পাড়ের ছাওয়াল

ভালোবাসি পৃথবীর সকল সুন্দর। ঘৃনা করি হিংসা, বিদ্বেষ আর অন্যের উপর আগ্রাসন।

মেঘনা পাড়ের ছাওয়াল › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফিলিপাইনি মেয়েকে ফেসবুকে প্রেম করে বাংলাদেশে নিয়ে এসে মারধর

০৯ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ৯:৩৬

দারুন একটা সংবাদ পড়লাম, "মৌলভীবাজারের কুলাউড়া থেকে শারন ভেলাসকবাল দেবজ ওরফে আয়েশারাহ শারন শাকুর (২৪) নামে ফিলিপাইনের এক তরুণীকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার ঢাকার ফিলিপাইন দূতাবাসের কর্মকর্তারা পুলিশ নিয়ে উপজেলা সদর ইউনিয়নের বনগাঁও-২ গ্রামের আকুল মিয়ার বাড়ি থেকে তাকে উদ্ধার করে। এ ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ৩ জনকে আসামি করে কুলাউড়া থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা সদরের বনগাঁও গ্রামের আকুল মিয়ার ছেলে কাওছার আহমদ (৩০) চাকরির সুবাদে মধ্যপ্রাচ্যের সৌদি আরবে দীর্ঘদিন অবস্থান করেন। সেখানে অবস্থানকালে ফেইসবুকের মাধ্যমে শারন ভেলাসকবাল দেবজ নামে ফিলিপাইনের ভেনিজুয়েলা শহরের এক তরুণীর সঙ্গে তার পরিচয় হয়। পরে ফেইসবুকের মাধ্যমে দুজনের মধ্যে মন দেওয়া-নেওয়া চলে। পূর্বপরিকল্পনা অনুসারে গত ২৫ এপ্রিল কাওছার দেশে আসেন এবং ১ মে শারন ভেলাসকবাল দেবজ বাংলাদেশে এসে কাওছারের বাড়িতে ওঠেন। এখানে তিনি খ্রিস্টান ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। পরে নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে আগের নাম পরিবর্তন করে আয়েশারাহ শারন শাকুর নাম ধারণ করেন এবং গত ৫ মে কাওছারকে বিয়ে করেন।

বিয়ের ৩ সপ্তাহ পর আয়েশারাহ শারন শাকুর ফিলিপাইনে ফিরে গিয়ে গত ১৬ জুন আবারও বাংলাদেশে আসেন। এ সময় তার স্বামী কাওছার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাকে নিয়ে ঢাকার এশিয়া প্যাসিফিক হোটেলে ওঠেন। সেখানে দুই রাত থাকার পর কাওছার তার স্ত্রীকে হোটেলে রেখে বাড়িতে পালিয়ে আসেন। ঢাকায় কিছুদিন অবস্থান করে আয়েশারাহ শারন শাকুর গত ৫ জুলাই আবারও কাওছারের বাড়িতে আসেন। পরে কাওছার ও তার বাবা আকুল মিয়া বাড়িঘর মেরামতের নাম করে আয়েশারাহ শারন শাকুরের কাছে ২ লাখ টাকা দাবি করেন। আয়েশারাহ শারন শাকুর ২ লাখ টাকা দিলে পরে আবারও তারা ১০ লাখ টাকা দাবি করেন। টাকা না দেওয়ায় কাওছার ও তার মা-বাবা আয়েশারাহ শারন শাকুরকে মারধর করেন। একপর্যায়ে তিনি ঘটনাটি মুঠোফোনে ঢাকার ফিলিপাইন দূতাবাসকে জানান। গতকাল সকালে দূতাবাসের তৃতীয় সচিব মেরি গ্রেইজ ডি উইলিয়াময়ার কুলাউড়ায় এসে পুলিশ নিয়ে ওই বাড়ি থেকে আয়েশারাহ শারন শাকুরকে উদ্ধার করেন। এ ঘটনায় তিনি বাদী হয়ে কাওছার ও তার পিতা-মাতাকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন।

কুলাউড়া থানার ওসি কামরুল হাসান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, আয়েশারাহ শারন শাকুরকে দূতাবাস কর্মকর্তার হেফাজতে দেওয়া হয়েছে।"





পোষ্টটি স্টিকি করা হোক..............

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:১৪

নিভৃত নয়ন বলেছেন: আজব দুনিয়া।কি হচ্ছে এখন চারিপাশে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.