![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটি দেশের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য রাজস্বের গুরুত্ব অপরিসীম। দেশের উন্নয়ন, সরকারী চাকুরী জীবিদের বেতন , চিকিৎসা সেবা, জন কল্যাণমূলক কর্ম কাণ্ডের সকল ব্যয় সরকারকে জনগনের দেয়া রাজস্বের উপর নির্ভর করতে হয়৷ আর যদি সরকার তার চাহিদা অনুযায়ী রাজস্ব আদায়ে ব্যর্থ হয় তখন জাতীয় বাজেটে ঘাটতি দেখা দেয় এবং এই ঘাটতি পূরণের জন্য সরকারকে বৈদেশিক ঋণের দ্বারস্ত হতে হয়৷ এই ভাবে দিনে দিনে ঋণের বোঝা চক্রহারে বৃদ্ধি পেয়ে দেশ হয়ে যায় দেউলিয়া।
এতক্ষণ আমি যা কিছু লিখলাম সেগুলো সবারই জানা। যেহেতু উপরের কথাগুলো আমার লেখার বিষয়ের সাথে প্রাসঙ্গিক তাই ভুমিকা হিসেবেই কথাগুলো উল্লেখ করলাম। একটি দেশকে সুন্দর করে গড়ে তোলার দায়িত্ব সেই দেশের জনগনের। আর সেই দেশের প্রতিটি দেশপ্রেমিক নাগরিক দেশের কল্যানার্থে রাজস্ব পরিশোধের মাধ্যমে একটি সুন্দর ও উন্নয়নশীল দেশ গঠনে অংশগ্রহণ করতে পারে। কাজেই দেশের স্বার্থে প্রতিটি নাগরিকের রাজস্ব বা কর প্রদান করা নৈতিক দ্বায়িত্ব ও অপরিহায্য। এখানে আলোচ্য ভ্যাট বিষয়টি রাজস্ব বা করের একটি অংশ তাই ভ্যাট বা মূল্য সংযোজন করকে আলাদা করে দেখার সুযোগ নেই৷এবং দেশের প্রতিটি নাগরিকের উপর এই কর প্রদানের দায়িত্ব বর্তায়। আমি ব্যক্তিগত ভাবে এই কর আরোপ করা সমর্থন করি এই জন্য যে রাজস্ব বিভাগ দেশের বৃহত্তর জনগোষ্ঠিকে এই আইনের মাধ্যমে আয়কর রিটার্নিং তথা বাৎসরিক করের আওতায় নিয়ে আনতে সক্ষম হবে৷এবং কর ফাঁকি দেয়ার সংস্কৃতি থেকে জনগনকে নিরুৎসাহিত করতে সমর্থ হবে৷ যেহেতু করদাতা তার আয়ের উপর ভিত্তি করে কর দিবেন এবং এখানে ব্যক্তিগত হিসাব নিকাশ জড়িত তাই কর বিষয়ে বিস্তারিত গভীরে না গিয়ে আমি কেবল ভ্যাট সংক্রান্ত বিষয়ে সীমাবদ্ধ থাকতে চাই৷
আমি এক যুগেরও বেশী ইউরোপের মাটিতে ব্যবসা করেছি। সেদেশের জনগনকে প্রতিটি জিনিষের উপর ভ্যাট দিতে হত৷বাচ্চাদের ইস্কুলের খাবার ঘর থেকে শুরু করে সিনেমা হল কোনটাই ভ্যাটের আওতা থেকে বাদ ছিল না৷ আমি ভ্যাট দিয়ে জিনিষ ক্রয় করার পর ভোক্তাদের নিকট ভ্যাট সংযুক্ত করে জিনিস বিক্রি করতাম। আর এজন্য বছরের শেষে ফিক্স একটি অর্থ ভ্যাট বাবদ আমার উপর ধার্য্য করা ছিল রাজস্ব বিভাগ থেকে। কিন্তু আমি প্রভাইডারদের কাছ থেকে জিনিস ক্রয় করার সময় ভ্যাট বাবদ যে অর্থ পরিশোধ করেছিলাম, সেই পরিমান অর্থ বাদ দিয়ে বাকি অর্থ কোষাগারে জমা করতে হত।
তবে আমার নিকট এ দেশে ভ্যাট আদায়ের পদ্ধতি অনেকটা ব্যতিক্রম মনে হয়েছে। বিশেষ করে সরকারের পক্ষ থেকে যখন বলা হয়েছে ভ্যাট ছাত্ররা দিবে না বরং বিশ্ববিদ্যালয় দিবে। এই বক্তব্যে স্পষ্ট বোঝা যায় দেশের বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো যেভাবে রমরমা ব্যবসা করে যাচ্ছে সেখানে সরকার চাচ্ছে তাদের লাভাংশ থেকে কিছু অর্থ কোষাগারে জমা হোক৷ সেই সাথে প্রতিষ্ঠানের আয় ব্যায়ের কার্য বিবরণী তাদের নজরদারিতে রাখার পথ সুগম হবে৷এক ঢিলে দুই পাখী মারার কৌশল যাকে বলে৷
আমি দেশের সর্ব স্তরের নাগরিকেকে ভ্যাটের আওতায় নিয়ে আসার পক্ষে। এরপর যারা প্রদত্ত ভ্যাট ফেরত পেতে আগ্রহী, তারা আয়কর রিটার্নিং ফর্মে দেয়া যে সব খাতে ভ্যাট desgravar করার সুযোগ রয়েছে সেগুলো পূরণ করে ধার্য্য করা আয়কর থেকে বিয়োগ দিতে পারবেন। বিষয়টি গণিতিক সংখ্যা দ্বারা একটু পরিস্কার করে বলি, ধরি স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ছাত্র প্রতি টিউশন ফি বাবদ ১৪০০ টাকা আদায় করেন। এখানে বিলটি ভেঙ্গে বিস্তারিত বিবরণ দেখানো হলে আমরা দেখতে পাব ছাত্রটি ৭.৫% হারে তিনি ভ্যাট পরিশোধ করেছেন ৯৭,৬৮ (১৩০২.৩২+৯৭.৬৮=১৪০০টাকা)৷এইভাবে ১২ মাসে তিনি ভ্যাট পরিশোধ করেছেন সর্বমোট ( ১২ x ৯৭.৬৮) ১১৭২,১৬ টাকা। এখন সরকার যেহেতু বলেছেন ছাত্রদের ভ্যাট পরিশোধ করতে হবে না কাজেই ছাত্রের অভিবাবক যিনি বাৎসরিক আয়কর রিটার্ন ঘোষণা করেন তিনি তার উপর ধার্য্য করা আয়কর থেকে ১১৭২,১৬ টাকা বাদ দিতে পারবেন। এবং নিম্ন আয়ের করদাতা না-সূচক দেখিয়ে পরিশোধিত ভ্যাট অংশিক বা সম্পূর্ণ ফেরত নিয়ে আসতে পারবেন।
পরিশেষে বলব আমাদের সব সময় বড় কিছু অর্জনের জন্য ছোট খাটো বিসর্জন দেয়ার মানসিকতা থাকতে হবে। আমরা অল্প টাকা ভ্যাট দেয়ার বিরুদ্ধে আন্দোলন করছি অথচ পেছন দিয়ে বড় বড় রাঘব বোয়াল কর ফাঁকি দিয়ে নির্বিঘ্নে কেটে পরছে সেটা ভ্রুক্ষেপ করছি না। এটা মোটেও যুক্তিযুক্ত নয়। বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে ভ্যাট আরোপ করাতে একদিকে যেমন প্রতিষ্ঠানের আর্থিক কর্মকান্ড নজরদারির আওতায় চলে আসবে অন্য দিকে বিত্তশালী অবিভাবকের নিকট থেকে বিপুল পরিমান রাজস্ব সরকারী কোষাগারে জমা হবে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১১
রামন বলেছেন:
সেটা আমরা পরোপুরি পাই না। দুর্বল শাসন ব্যবস্থার কারণে আমরা এই অধিকার থেকে বঞ্চিত, ঠিক তেমনি রাষ্ট্র বঞ্চিত তার প্রাপ্য রাজস্ব থেকে। ধন্যবাদ।
২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৭
জিমার পেঙ্গুইন বলেছেন: সবকিছতে নেয়া কি ঠিক হবে? যতটুকু আওতায় আছে তাহাই পুরো আদায়ে সচেষ্ট হোক গভর্নমেন্ট।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬
রামন বলেছেন: সেটাই, তবে সরকার মনে করেছে এই খাত থেকে বিশাল অংকের কর আদায় করা সম্ভব এবং যুক্তিযুক্ত। ধন্যবাদ।
৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৪
মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: েআমরা এতটাই অজ্ঞ যে জানিনা কোনটা ভ্যারে আওতা ভুক্ত কোনটি নয়। এগুরো নিয়ে আমাদের প্রচার মাধওমগুরো সচেতন মূলক বিজ্ঞাপন প্রচার করতে পারে। তারা তো বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের চকচকে বিজ্ঞাপন প্রচারে ব্যস্ত। এই গুলো জানা থাকলে সরকারের জন্য তা আরোপ করা সুবিধা হতো।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭
রামন বলেছেন: আমরা ভোক্তারা সর্ব ক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ভ্যাট পরিশোধ করে থাকি। কিন্তু সংগ্রহীত সেই পরিমান অর্থ কোষাগারে জমা হয় না৷ তদারকির অভাব এবং দুর্নীতির কারণে রাষ্ট্র তার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয়৷ ধন্যবাদ।
৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২০
আমিনুর রহমান বলেছেন:
আমার কাছেও এই ভ্যাট নেয়াটা অযৌক্তিক মনে হয়নি তবে এই ভ্যাট নেয়ার আগে সরকারের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে একটা নিদির্ষ্ট সীমা প্রয়োগ করে দিতে হবে যেনো তারা উক্ত সীমার বাইরে/বেশী তারা সেমিস্টার/অন্যন্যা ফি নিতে পারবে না। ছাত্রদের আসলে করার কিছু নেই আন্দোলন করা ছাড়া। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে আন্দোলনে গেলে বলবে যাও তোমাকে বের করি দিচ্ছি অন্য কোথাও পড়ো কেননা টাকাওয়ালা অনেক মানুষ আছে টাকা নিয়ে বসে আছে ভালো ইউনি পড়ানোর জন্য। কপাল পুড়বে মধ্যবিত্তদের যাদের বাবা-মা দিন-রাত না খেয়ে ছেলে-মেয়েদের পড়াশোনার খরচ যোগাচ্ছে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৭
রামন বলেছেন: বিশ্ববিদ্যালয় আদৌ কি ভ্যাট দেয় ? লক্ষ লক্ষ টাকা ফি বাবদ আয় করবে অথচ ভ্যাট দিবে না , সুনির্দিষ্ট বিবরণ সহ বিল দিবে না এই ধরনের অনিয়ম থাকা কখনই সমর্থন যোগ্য নয়৷ আপনি আমার হিসাবটি খেয়াল করলে দেখবেন যে ছাত্রটি মাসে মাত্র ৯৭.৬৮ টাকা ভ্যাট সাশ্রয় করার জন্য আন্দোলন করছে অন্যদিকে এই আন্দোলনের সুবাধে ছাত্ররা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে ( ৯০.৮৬ x ১০০০ ) ৯০৮৬০ টাকা মাসে কর ফাকি দেয়ার সুযোগ সৃষ্টি করে দিচ্ছে। ধন্যবাদ।
৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫
জেকলেট বলেছেন: আপনি ইউরোপের কোন দেশে আছেন একটু কি বলবেন??? ইউরোপের কোথাও শিক্ষার উপর ভ্যাট নাই। এমনকি ভ্যাট টেক্সের দেশ ইংল্যান্ডেও এইটা হয়না। ইংল্যান্ডে কোন ইউনিভার্সিটি পড়াও ফ্রি নাই। তাই বলে ইউনিভার্সিটির টিউসন ফির উপর ভ্যাট দেওয়া লাগে না। এমনকি টিউসন ফির উপর ক্ষেত্র বিশেষে ইন্টরেস্ট পর্যন্ত নে্য়া হ্য়না এই লোনের উপর।
ভ্যাট দিতে হয় কোন পন্যের উপর, শিক্ষা কোন পন্য নয় এইটা আমাদের মালে ভরা মাল সাহেবেরা না বুজলেও ইউরোপ আমরিকানরা জানে। আপনি ভ্যাট নিয়ে যেটা লিখেছেন না জেনে লিখেছেন।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৭
রামন বলেছেন: প্রথমত আপনি আমার লেখাটি না পড়েই আমকে অভিযুক্ত করেছেন। দ্বিতীয়ত ভ্যাট সম্পর্কে আপনার কম ধারণা আছে৷ ভ্যাট শুধুমাত্র পণ্যের উপর ধরা হয় না, ভ্রমন, বিলাসিতা, বিভিন্ন সেবা মূলক কাজেও ভ্যাট ব্যবহার করা হয়৷ যদিও অনেক দেশে মূল ধারার শিক্ষা ব্যবস্থায় ছাত্রদের টিউশন ফিয়ের উপর ভ্যাট গ্রহনের নিয়ম নাই এরপরও কিছু কিছু বেসরকারী ট্রেইনিং প্রতিষ্ঠানের ছাত্রদের টিউশন ফিতে ভ্যাট অন্তর্ভুক্ত করতে দেখা যায়৷ কিন্তু তাই বলে কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভ্যাট মুক্ত নয়, বছরের শেষে এসে প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানকে আয় ব্যয়ের সাথে ভ্যাট ডিক্লেয়ার করতে হয়৷
আমি বাংলা দেশের ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম কথাটি আগেই বলেছি। এমনিতেই এই দেশের নাগরিকদের মধ্যে কর ফাঁকি দেয়ার প্রবণতা বেশী। যারা যত বেশি আয় করে তারা তত বেশি কর ফাকি দেয়৷অঢেল অর্থ উপার্জনকারী বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর বাহিরে নয়৷ এরা অত্যন্ত চতুর এবং ধরাছোয়ার বাহিরে থাকে। তাই সরকার ছাত্রদের মাধ্যমে এসব রাঘব বোয়ালদের ধরার কৌশল বের করেছে। এতদিন এই সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছাত্রদের নিকট থেকে ফি নিয়ে সাদামাটা একটি কাগজ ধরিয়ে দিত; এখন ছাত্রদের ফিয়ের সাথে ভ্যাট যুক্ত হলে কর্তৃপক্ষ সুনির্দিষ্ট বিবরণ সহ বিল দিতে বাধ্য থাকবে। উপরের হিসাবটি খেয়াল করলে দেখবেন (১৩০২.৩২+৯৭.৬৮=১৪০০টাকা) যে অর্থ অর্থাত ৯৭.৬৮ টাকা ছাত্রটি ভ্যাট হিসেবে পরিশোধ করলেন সেটা সরকারের ঘোষণা তিনি অনুযায়ী ফেরত পেয়ে যাবেন৷ কিন্তু ছাত্রের দেয়া ফি থেকে প্রতিষ্ঠানকে ( ১৩০২,৩২ টাকার উপর ৭.৫% হারে (১২১১.৪৬+৯০.৮৬=১৩০২,৩২ টাকা) মোট ৯০.৮৬ টাকা ভ্যাট বাবদ কোষাগারে জমা করতে হবে৷ আশাকরি এবার বুঝতে পেরেছেন। ধন্যবাদ।
৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭
জেকলেট বলেছেন: আপনি তো আমাকে জ্ঞানটা দিলেন ভাই বেশ সুন্দর করে। তা ভাই আমি যদি ঢাকা থেকে হেটে হেটে চট্টগ্রাম যাই বা লন্ডন থেকে হেটে হেটে লিডস যাই আমাকে কত ভ্যাট দিতে হবে একটু কি বলবেন?? ভ্যাটের এর এবরিভিয়াশন ই হচ্ছে Value added service. আর আপনার দৌড় "কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভ্যাট মুক্ত নয়, বছরের শেষে এসে প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানকে আয় ব্যয়ের সাথে ভ্যাট ডিক্লেয়ার করতে হয়।" এর থেকে ই বুঝা যায়। যদি প্রতিষ্ঠান ইউজারের কাছ থেকে ভ্যাট আদায় না করে তবে ভ্যাট পরিশোধ করবে কেমনে?? আর আমি একটা প্রশ্ন আপনাকে করছিলাম কাইন্ডলি যদি একটু উত্তর দিতেন।
আর বাংলাদেশ কেন বেতিক্রম হবে?? কেউ যদি টেক্স ফাকি দেয়ে এটা সরকারের দায়িত তাকে ধরা। তাই বলে একজন টেক্স ফাকি দেয়ে বলে আরেকজনের কাছ থেকে অন্নায়ভাবে ভ্যাট নিতে হবে নাকি??? এত এলাকায় একজনে বাড়ি চুরি হইছে পুলিশ আইসা চোর না ধইরা পাশের বাড়ি থেকে জিনিস দিয়ে চুরি হওয়া বাড়ি ভরে দেয়ার সলিউসন। কি উদ্ভট চিন্তা।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৪
মোহাম্মদ জামিল বলেছেন: বিদেশের মাটিতে মানুষ তার মৌলিক অধিকার পাই..আমার দেশে কি আমরা সেটা পাই?