নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভালোবাসার জয়গান

"In dying we are born to eternal lifeand fly as bird over the sea" " মৃত্যু মাত্রই আমরা জন্মি এক অমর জীবনে এবং সমুদ্দুর পথে উড়তে থাকি পাখিদের মতন।" www.deshbidesh.tk

মাসুদ চৌধুরী

ভালোবাসা দিয়ে সবকিছু জয় করা যায়। কিম্পিউটারের নতুন বিষয়গুলি ভালো লাগে।

মাসুদ চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কৌতুক সংগ্রহ সামগ্রী বিলকুল হঁসতে মানা

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৮

(১) বাড়িওয়ালা:- টুলেট সাইনবোর্ড এ লিখে দিলেন যে, ছেলেমেয়ে নেই এমন পরিবারকে ঘড় ভাড়া দেওয়া হবে।

ছোট্র ছেলে সাকিব:- এই যে আঙ্কেল, আমি আপনার ঘড় ভাড়া নিতে চাই। আমার কোন ছেলেমেয়ে নাই। আমার সঙ্গে আমার বাবা মা থাকবেন।


(২) ঘটক :- আপনার ছেলের জন্য খুব মিষ্টি একটা মেয়ে পেয়েছি।

অভিভাবক :- তাহলে তো ওই মেয়েতে আমাদের হবে না।

ঘটক :- কেন হবে না ?

অভিভাবক :- আমাদের ছেলের ডায়াবেটিস আছে তো তাই........

(৩) রোগী :- ডাক্তার সাব আমার পেটে ব্যাথা।

ডাক্তার :- তা আপনার পায়খানা কেমন ?

রোগী :- গরিব মানুষের পায়খানা যেমন হয় ডাক্তার সাব - এই ধরুন বাঁশের খুঁটি চাটাইয়ের বেড়া আর সামনে একখানা ছালা টাঙানো।
(৪) গাছের নিচে দুজন লোক দাড়িয়ে ছিল। তাদের একজন হিন্দু অন্যজন মুসলমান। হটাৎ সেই গাছের উপর দুটি পাখি কিচর মিচির শুরু করলো। তখন হিন্দু লোকটি মুসলমান লোকটিকে জিজ্ঞাসা করলো বলতো পাখিগুলো কি বলছে ? মুসলমান লোকটি বললো ”আল্লাহ্, রাসুল, খোদা”। হিন্দু লোকটি বললো ”রাম, কৃষ্ণ, রাধা”। মাছ বিক্রেতা যেতে যেতে বললো ”ইলিশ, রুই, ভেদা”। পান বিক্রেতা বললো ”পান, সুপারি, সাদা ”। রসুন বিক্রেতা কড়া গলায় বললো ”রসুন, মরিচ, আদা”। বুদ্ধিমান লোকটি বললো, ”আপনারা সবাই গাধা”।

(৫) এক মাতাল ব্রিজের উপর দিয়ে যাবার সময় নিচে পানিতে চাঁদের প্রতিবিম্ব দেখে থমকে দঁড়ায়-

মাতাল :- এই যে ভাই, নিচে ওটা কি?

পথচারী :- ক্যান চাঁদ।

মাতাল :- কি ?------------ আমি এতো উপড়ে কি করে উঠলাম ????
(৬) ডাক্তার :- যে প্রেসক্রিপশনটা লিখে দিয়েছিলাম তা ঠিকমতো ফলো করছেন তো ?

রোগী :- ওই প্রেসক্রিপশনটা ফলো করলে নির্ঘাত মারা যেতাম ।

ডাক্তার :- মানে ?

রোগী :- ঔ প্রেসক্রিপশনটা ছাদ থেকে পড়ে গিয়েছিল যে..............

(৭) এক বদ্রলোক তাঁর বন্ধুর চা বৎসর বয়সী ছেলেকে জিজ্ঞাস করছেন---

বাবা তুমি কি পড়?

ছেলে :- হাফপ্যান্ট পড়ি।

ভদ্রলোক :- না, মানে কোথায় পড়?

ছেলে :- কেন আঙ্কেল , নাভির একটু নিচে।
(৮) ছাত্র :- জুন আই কাম ইন স্যার।

শিক্ষক :- এই নতুন ইংরেজী কবে আমদানী করলে?

ছাত্র :- গত মাসে আপনিইতে ক্লাশে ঢোকার সময় বলেছিলেন।

শিক্ষক :- আমি তো বলেছিলাম "মে আই কাম ইন"।

ছাত্র :- কিন্তু স্যার মে মাস তো শেষ এখন জুন মাস চলছে।

(৯) গৃহশিক্ষক ছাত্রীর প্রেমে পড়ে কৌশলে বললেন :-

গৃহশিক্ষক :- আচ্ছা তুমি ভয়েচ করতে পারবে?

ছাত্রী :- জ্বী স্যার।

গৃহশিক্ষক :- আই লাভ ইউ (I love you) কে Active থেকে Passive Voice এ রূপান্তর কর।

ছাত্রী :- খুব সোজা স্যার .... I hate you----------

(১০) ১ম বন্ধু :- তোকে গাড়ী থেকে নামিয়ে সর্বস্ব লুট করে ডাতরা পালিয়ে গেল অথচ তুই কিনা চেঁচিয়ে লোকও জড়ো করতে পারিসনি?

২য় বন্ধু :- কোন উপায় ছিলনা বন্ধু। ওরা আমার টাকা পয়সা সহ গায়ের জামা কাপড় স-অব খুলে নিয়েছিল আর পাশেই ছিল লেডিস হোস্টল। বুঝতেই পারছিস।

(১১) ব্যকরণ শিক্ষক :- বলতো টুটুল ধ্বনি কহাকে বলে ?

টুটুল :- স্যার এটাতো একদম সহজ প্রশ্ন এ জগতে যার ধন সম্পদ, প্রভাব প্রতিপত্তি বেশি তাকে ধ্বনি বলে।

(১২) শিক্ষক :- বলতো বাচ্চু, ছেলেটি গাছ থেকে পড়ে গিয়ে পা ভেঙেছে এখানে গাছ কোন পদ?

বাচ্চু:- বিপদ স্যার।

শিক্ষক:- দুর বোকা তোর মাথায় শুধু গোবর আর গোবর । আচ্ছা আবছার তুই বলতো ধান কোথায় ভালো জন্মে?

আবছার :- বাচ্চুর মাথায় স্যার।

(১৩) মেয়ে :- আম্মু ছোট খালা মনে হয় মানুষ না!

মা :- মানুষ না মানে !

মেয়ে :- না আম্মু আমি নিজ কানে শুনেছি-----------?

মা :- কি শুনেছিস?

মেয়ে :- আব্বু না খালার নাকে হাত দিয়ে বলছে তুমি একটা পরি।

(১৪) ছোট মেয়ে :- মা জানো, বড় আপা না অন্ধকারেও চোখে দেখতে পারে।

মা :- তুই কি করে বুঝলি?

ছোট মেয়ে :-কাল রাতে যখন বিদ্যুৎ চলে গেলো, তখনই শিবলী ভাইয়া এলেন, একটু পরেই অন্ধকারে আপা বললেন, এই তুমি সেভ করনি কেন !

(১৫) জনৈক ভদ্রলোক :- এই ছেলেরা তোমরা এই কুকুর ছানাটিকে নিয়ে এত ঝগড়া করছ কেন?

বালকদ্বয় :- আঙ্কেল আমরা ঠিক করেছি আমাদের মধ্যে যে সবচেয়ে বড় মিথ্যা কথা বলতে পারবে সেই এ কুকুর ছানাটা পাবে।

জনৈক ভদ্রলোক :- বলিস কি রে খোকারা !! তোদের মত বয়সে তো আমি মিথ্যা কি তাই জানতাম না?

বালকদ্বয় :- তাহলে কুকুরছানাটি আপনিই পেলেন আঙ্কেল।

(১৬) এক স্কুলের শিক্ষক ছাত্রের উদ্দেশে বললেন বলতো B.B.C তে কি হয়।

ছাত্র :- স্যার বিবিসি তে হয় বেলা বিস্কিট কোম্পানি।

শিক্ষক :- ভারী বেয়াদব ছেলে তো ।

ছাত্র :- আপনারটাও ঠিক স্যার।

(১৭) দুই ছাত্র মারামারি করার পর শিক্ষক তাদের শাস্তি হিসেবে তাদের নিজের নাম ১০০ বার করে লিখতে বললেন।

১ম ছাত্র :- স্যার আপনি রহিমের পক্ষে রায় দিয়েছেন।

শিক্ষক :- কেন ! আমি তো দু’জনকেই সমানভাবে ১০০ বার নাম লিখতে দিয়েছি!!

১ম ছাত্র :- স্যার ওর নাম হচ্ছে আ: রহিম আর আমার নাম হচ্ছে ওমর ইবনে আব্দুল গাইয়্যুম।

(১৮) ছেলেকে ঘুম পারানোর জন্য মা গান গাইছেন - আয় আয় চাঁদ মামা-।

ছেলে :- মা চাঁদ নানা দেখতে কেমন?

মা :- চাঁদ আবার তোর নানা হলো কবে?

ছেলে :- সে কি মা! তোমার মামা হলে আমার নানা হবে না?

(১৯) নানা :- জানিস শচীন না আজও দারুন একটা সেঞ্চরি করলো!

নাতি :- শচীন কে নানা?

নানা :- প্রখ্যাত ক্রিকেটার।

নাতি :- প্রখ্যাত হয়েও কেন চুরি করল! দারুন চেন দেখে মনে হয় লোভ সামলাতে পারেনি।

(২০) খদ্দের :- এই সব রান্না কি খাওয়া যায়? ওয়ক থু: !! যাও তোমার ম্যানেজারকে ডেকে নিয়ে আস।

ওয়েটার :- ইয়ে স্যার মানে-------উনি তো পাশের হোটেলে খেতে গেছেন।

(২১) তিন বন্ধু মজা করে নিজেদের নাম বদলিয়ে রেখেছে যথাক্রমে Sombody, Nobody ও Mad এদের মধ্যে ছিল অধিক ঘনিষ্টতা। একদিন Sombody ক্ষুদ্ধ হয়ে Nobody কে খুন করলো। Mad তখন থানায় গেলো।

Mad :- স্যার Sombody Kills Nobody.

দারোগা :- হোয়াইট?

Mad :- Sombody Kills Nobody.

দারোগা :- হু আর ইউ?

Mad :- আই এ্যাম Mad স্যার।

দারোগা :- গেট আউট।

(২২) উকিল :- আপনি কি বিয়ে করেছেন?

আসামি :- জ্বি স্যার, করেছি।

উকিল :- কাকে বিয়ে করেছেন?

আসামি :- একজন মেয়েকে।

উকিল :- রাবিস! আপনি কি কখনো ছেলেকে বিয়ে করতে দেখেছেন?

আসামি :- জ্বি স্যার আমার বোন গত মাসে একজন ছেলেকে বিয়ে করেছে।

(২৩) একজন শিক্ষক ক্লাশে লেকচার দিচ্ছেন। পিছনের বেঞ্চে একজন ছাত্র ঘুমাচ্ছে।

শিক্ষক :- এই ছেলে আমার ক্লাশে ঘুমানো যাবে না।

ছাত্র :- যাবে স্যার একশ বার যাবে আপনি একটু লেকচারটা ধীরে দিলেই ঘুমানো যাবে।



(২৪)

Honest= সৎ

H – Hapy = সুখী

O – Orator = বক্তা

N – Native = অকপট,সহজ,সরল

E – Economical = মিত্যব্যায়ী

S – Sacred = পবিত্র,স্বর্গীয় দেবতা

T – True = বিশ্বস্ত

Honest এর অর্থ দ্বারায় = সুখী, অকপট, ভলো বক্তা, মিত্যব্যায়ী, পবিত্র, ও বিশ্বস্ত একজন।



(২৫)

POSTMAN = ডাক পিয়ন

P – Polite = শান্ত, ভদ্র

O – Obedient = অনুগত

S – Submissive = অত্মনিবেদিত

T – Temperate = মিতাচারী

M – Modest = বিনয়ী

A – Astute = বিচক্ষন

N – Neat = পরিষ্কার

উপরিউক্ত গুনের সমন্বয়ে একজন আদর্শ ডাকপিয়ন।



(২৬)

LO♥E = এর অর্থ

L = Lost (লস্ট)

O = Of (অফ)

V = Valuable (ভ্যালুয়েবল)

E = Energy (ইনারজি)

অর্থাত Lost Of Valuable Energy.



(২৭)

আচ্ছা উকিল সাব করও কুকুর যদি অন্য করও মুরগি খেয়ে ফেলে তবে মুরগির মালিক কি ক্ষতি পূরুণ চাইতে পারে?

উকিল :- জ্বি পারে।

মুরগির মালিক :- তাহলে আমাকে ১০০ একশ টাকা দিন কারণ যে কুকুরটা আমার মুরগি খেয়েছে সেটা আপনারই।

উকিল :- ও আচ্ছা দিচ্ছি আগে আমার কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়ার জন্য ফি হিসেবে দুইশত টাকা জমা দিন।



(২৮)

অনেকদিন পর দুই বন্ধুর দেখা হলো।

১ম বন্ধু :- কিরে তোর ব্যাবসা বানিজ্য কেমন চলছে?

২য় বন্ধু :- ভালোই চলছে নিচে থেকে উপরে উঠেছি।

১ম বন্ধু :- কেমন?

২য় বন্ধু :- আগে করতাম জুতার ব্যবসা এখন করি টুপির ব্যবসা।



(২৯)

ইংরেজী শিক্ষক :- বলতো চাবি এর ইংরেজি কী?

ছাত্র :- শুনতে না পেয়ে কী স্যার।

ইংরেজী শিক্ষক :- ভেরি গুড হয়েছে।



(৩০)

শিক্ষক ক্লাশে বাংলা গ্রামারের পদ পড়াচ্ছেন----

শিক্ষক :- ছাত্রদের উদ্দেশ্য করে - বলতো একটি ছেলে গাছ থেকে মাটিতে পড়ে গেল এটি কোন পদ?

এক ছাত্র :- স্যার এটা বিপদ।



(৩১)

সন্ধায় দুই মাতাল নেশা করে ঢাকা রোড দিয়ে বাড়ী ফিরছে (একজন একটু বেশি আর একজন একটু কম নেশা করেছে)

কম নেশাখোর :- দোস্ত রাস্তার এক ধারে আয় পিছন থেকে একটা ট্রাক আসছে।

বেশি নেশাখোর :- আরে দোস্ত ট্রাক এলে কি হবে?

কম নেশাখোর :- কি হবে মানে! ট্রাকটি আমাদের উপর দিয়ে যাবে।

বেশি নেশাখোর :- আরে রাখ দোস্ত কত এ্যরোপ্লেন (বিমান) আমার মাথার উপর দিয়ে গেল আর এ সামান্য ট্রাক আমাদের উপর দিয়ে গেলে কি হবে?



(৩২)

মানিসক হাসপাতলে সদ্য আসা এক রোগী একমেন কিছু একটা লিখছে এমন সময় ডাক্তার এেসে উপস্থিত হন

ডাক্তার :- কি খবর! চিঠি লিখছেন নাকি?

রোগী :- (মুখ না তুলেই) হুঁ

ডাক্তার :- বেশ, বেশ তা কার কাছে লিখছেন?

রোগী :- আমার কাছেই

ডাক্তার :- (কৌতূহলী হয়ে) আছ্ছা কি লিখছেন শুনি?

রোগী :- (বিরক্ত হয়ে) আপিন নিশ্চয় একটা পাগল, নয়তো আপনার মাথা খারাপ আজ লিখে চিঠি পোষ্ট করব, দুদিন বাদে তা পাব তারপর খুলে পড়ব না পড়ে তো বলেত পারবো না কী লিখা আছে?



(৩৩)

১ম বন্ধু :- জানিস, অক্সিজেন ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারে না। ১৭৭০ সালে এটা আবিষ্কৃত হয়েছিল।

২য় বন্ধু :- সত্যিই ! তার আগে মানুষ বাঁচত কি করে?



(৩৪)

১ম পাগল :- আচ্ছা বলতো নদীতে যদি আগুন লাগে তাহলে মাছেরা কোথায় যাবে?

২য় পাগল :- তাও জানিস না বুঝি ! গাছে উঠবে।

২য় পাগল :- আরে বোকা ! মাছ কি গরু নাকি যে গাছে উঠবে।



(৩৫)

ছিনতাইকারী :- ঝটপট বলুন প্রাণ দেবেন নাকি টাকা?

পথিক :- প্রাণটাই নাও , টাকা দিলেএই বুড়ো বয়সে খাব কি?



(৩৬)

ক্রেতা :- হাঁসের ডিম আছে?

বিক্রেতা :- নাই?

ক্রেতা :- ওই তো খাঁচায় ভরা হাঁসের ডিম।

বিক্রেতা :- ওগুলো হাঁসের না হাঁসির ডিম।



(৩৭)

বিচারক :- তুমি নিরীহ লোকটার গায়ে হাত তুলেছ কেন?

আসামি :- আল্লাহর কসম, হাত তুলিনি স্যার , আমি কেবল কয়েকটা লাথি মেরেছি।



(৩৮)

শিক্ষক ছাত্রকে পড়া জিজ্ঞেস করলে বরতে পারল না ।

শিক্ষক রাগ করে বললেন, তুমি কি বাসায় পড়?

ছাত্র :- না স্যার !

শিক্ষক :- কেন পড় না ?

চাত্র :- স্যার পরলে ব্যাথা পাই তাই।



(৩৯)

শিক্ষক :- বলতো ’সামথিং ইজ বেটার দান নাথিং ’ এর অর্থ কি?

ছাত্র :- স্যার! সামসুদ্দিনের বেটার নাতিন।



(৪০)

সুলতান :- কিরে মিজান ! সুন্দরবনের সিনারি কেমন দেকলি?

মিজান :- আরে বলিস না ঝোপ ঝাড় আর জঙ্গলের জন্য কোন সিনারি দেখা হলো না।



(৪১)

তালেব :- কি রে পিপলু, দড়ি নিয়ে দৌড়াচ্ছিস কেন?

পিপলু :- আত্মহত্য করতে গিয়েছিলাম। কিন্তু গাছে একটা শাপ দেখে পলিয়ে এলাম।



(৪২)

(Voice Change) পরীক্ষার হলে একজন পরীক্ষার্থী হাটাৎ জোরে চিৎকার দিয়ে উঠল।

শিক্ষক :- তুমি এত জোরে চিৎকার দিলে কেন?

ছাত্র :- স্যার, প্রশ্নে লেখা আছে ভয়েস্ চেঞ্জ

কর।



(৪৩)

১ম বন্ধু :- জানিস, অক্সিজেন ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারে না। ১৭৭০ সালে এটা আবিষ্কৃত হয়েছিল।

২য় বন্ধু :- সত্যিই ! তার আগে মানুষ বাঁচত কি করে?



(৪৪)

১ম পাগল :- আচ্ছা বলতো নদীতে যদি আগুন লাগে তাহলে মাছেরা কোথায় যাবে?

২য় পাগল :- তাও জানিস না বুঝি ! গাছে উঠবে।

৩য় পাগল :- আরে বোকা ! মাছ কি গরু নাকি যে গাছে উঠবে।



(৪৫)

শিক্ষক :- যেকানে কিছুই জন্মায়না তাকে মরুভূমি বলে। বুঝেছ?

ছাত্র :- বঝেছি স্যার ।

শিক্ষক :- তাহলে একটা উদাহরন দাও।

চাত্র :- আমার দাদুর মাথার টাক স্যার।



(৪৬)

ছেলে :- বাবা, মনে আছে, তোমাকে যে কলেজ থেকে বের করে দেয়া হয়েছিল- সেই ঘটনা আমাদের একবার বলেছিলে?

বাবা :- হ্যাঁ, কেন?

ছেলে :- না, ভাবছি- ইতিহাস কিভাবে ঘুরে ঘুরে আসে?



(৪৭)

কানের অপারেশন করার পর

ডাক্তার :-আপনার কানের অপারেশন শেষ। এখন কেমন শুনছেন?

রোগী :- খুব ভালো।

ডাক্তার :-আমার ফি---টা------

রোগী :- জি------কিছু বলছিলেন?



(৪৮)

১ম ব্যক্তি :- আমি আগামী মাস থেকে যৌতুকের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলবো।

২য় ব্যক্তি :- আগামী মাসে কেন? এ মাসেই আন্দোলন শুরু করুন।

১ম ব্যাক্তি :- আরে বোকা এ মাসেই তো আমার বিয়ে, আর আগামী মাসে আমার বোনের।



(৪৯)

রোগী :- ডাক্তার সাহেব আমাকে বাঁচান, গলায় বড় একটা মাছের কাঁটা আটকেছে।

ডাক্তার :- হুঁ কাঁটা তো অনেক বড়। এই নিন ওষুধটা প্রতিদন সকাল বিকাল দুফোঁটা করে চোখে লাগাবেন ।

রোগী :- অ্যাঁ! প্রবলেম গলায় আর ওষুধ দিচ্ছেন চোখের?

ডাক্তার :-জ্বি, এত বড় কাঁটা যে না দেখে খায় তার চোখের চিকিৎসা আগে করা প্রয়োজন।



(৫০)

বাড়িওয়ালা :- খোকা তোমার আব্বু আছেন?

খোকা :- জি না ।

বাড়িওয়ালা :- কখন আসবেন?

খোকা :- আপনি চলে গেলেই উনি খাটের নিচ থেকে বেরিয়ে আসবেন।



(৫১)

অথিতি :- আজ তিথির হাতের চা বেশ ভালো হয়েছে।

তিথি:-হ্যাঁ বাবু, বেড়ালে যদি দুধে মুখ না দিত তাহলে চায়ের স্বাদ আরও বাড়ত।

অতিথি :- অ্যাঁ !



(৫২)

ক্রেতা :- ডিমের দাম কত?

বিক্রেতা :- দশ টাকা হালি।

ক্রেতা :- কেন? এখনই তো বাজার এ বেশি ডিম পাওয়া যায়।

বিক্রেতা :- কিন্তু আজকাল মনে হয় মুরগিগুলো ফ্যামিলি প্লালিং করছে।



(৫৩)

এক বৃদ্ধ রোগীকে ডাক্তার ওষুধপত্র দিয়ে বললেন-বড়ির খাবার সবসময় ঢাকা রাখবেন।

রোগী উত্তর দিলো :- ঢাকা কেন স্যার কুমিল্লা রাখলে চলে না।



(৫৪)

তিন বন্ধু নদীর ধারে বসে কবিতা রচনায় রত।

১ম বন্ধু লিখছে :- মেঘ গুরু গুরু।

২য় বন্ধু লিখছে :- বাতাস উরু উরু

৩য় বন্ধু ছিলো হাবাগোবা তাই সে লিখছে :- নদীর ধারে বসে আছি আমরা তিন গরু।



(৫৫)

মা :- কলেজ থেকে আসতে দেরি হল কেন?

মেয়ে :- এক যুবক আমার পিছু নিয়েছিল।

মা :- তাই বলে দুই ঘন্টা লাগবে আসতে।

মেয়ে :- বারে! যুবকটি খুব আস্তে আস্তে হাঁটছিল যে!



(৫৬)

সিনেমা হলে দর্শকদের মধ্যে স্বামী-স্ত্রী এত কথা বলছিলেন যে, এক দর্শক বিরক্ত হয়ে বললেন ভাই সাহেব, আমি তো কিছুই শুনতে পাচ্ছি না ?

ভদ্রলোকের উত্তর :- স্বামী-স্ত্রীর কথা আপনি শুনবেন কেন?



(৫৭)

১ম বন্ধু :- বল তো তোর আর গাধার মধ্যে পার্থক্য কতটুকু?

২য় বন্ধু :- কেন, তোম আর আমার যেটুকু।



(৫৮)

অশিক্ষিত মা ও বিলেত ফেরত ছেলে :

মা :- অনেকদিন পর দেশে এলি। মুরগির কলিজাটা খা।

ছেলে :- Thank you.

মা :- ঠ্যাং (পা) খাবি বাবা দিচ্ছি, এই নে।

ছেলে:- Thank you.

মা :- বাকিটাও খাবি বাবা, নে খা।

ছেলে :- Thank you gv.

মা :- আরে বাপ, এক মুরগির কয়াট ঠ্যাং থাকে?



(৫৯)

বাগানের মালিক :- আর যদি কোন দিন তোমাকে আম চুরি করতে দেখি তবে তোমার বাবা কে বলে দিবো।

আম চোর :- আপনি ই”চ্ছা করলে এখনই বলতে পারেন, বাবা তো ঐ গাছের পতার আড়ালে লুকিয়ে আছেন।



(৬০)

স্ত্রী :- হ্যাঁ গো, আমি মরে গেলে তুমি রোজ কবরখানায় যাবে তো?

স্বামী :- আমি তো এখন থেকেই যাই। শাম্মি তো ওখানেই আমার জন্য অপেক্ষা করে।



(৬১)

একদিন একটি ছেলে এক ভিক্ষুককে ৫ টাকা দিয়ে বল্ল, আমার জন্য দোয়া করবেন।

ভিক্ষুক :- তা আচ্ছা বাবা ,তুমি কি কর?

ছেলে :- টোটো কোম্পানির ম্যানেজার।

ভিক্ষুক :- তাহলে বাবা আমি দোওয়া করি , তুমি টোটো কোম্পানির চেয়ারম্যান হও।



(৬২)

মালিক অফিসে এসেই কর্মচারীকে ধমকালেন।

রমিজ সাহেব কাল নাকি আপনি অফিস টাইমে মিস্ লতাকে নিয়ে সিনেমায় গিয়েছিলেন? ওকে আমার সঙ্গে একবার দেখা করতে বলুন তো।

রমিজ :- কিন্তু স্যার, ও কি আপনার সঙ্গে সিনেমা দেখতে রাজি হবে?



(৬৩)

গিট্টু :- জানিস, আমি কোনদিন ট্রেনের টিকিট কাটি না।

বিট্টু :- যেদিন টিটি ধরবে সেদিন মজা বঝবি।

গিট্টু :- আরে টিটি আমায় পাচ্ছে কোথায়, আমি তো ট্রেনেই চড়ি না।



(৬৪)

১ম ব্যক্তি :- কি ভাই কোমরে দড়ি বেধেছেন কেন?

২য় ব্যক্তি :- ফাঁসিতে ঝুলবো ।

১ম ব্যক্তি :- ফাঁসিতো গলায় বেঁধে দিতে হয়, কোমরে বেঁধেছেন কেন?

২য় ব্যক্তি :- গলায় দিয়ে দেখেছি, দম বন্ধ হয়ে আসে।



(৬৫)

বাবা :- খোকা আমার পাঞ্জাবির পকেট কেটেছে কেরে?

খোকা :- পকেটমার বাবা।

বাবা :- পকেটমার ! এটা আবার কে?

খোকা :- ও এক ধরনের পোকা বাবা।



(৬৬)

শিক্ষক :- বলতো মহাকর্ষ সূত্রটি কার এবং তার মন্ম কত সালে?

ছাত্র :- সূত্রটি বিজ্ঞানী নিউটনের কিন্তু তার মন্ম তারিখ জানিনা স্যার

শিক্ষক :- কেন, নামের সাথেই তো জন্ম তারিখ ১৬৪২ সালের ২৫ শে ডিসেম্বর লেখা আছে।

ছাত্র :- স্যার, আমি তো মনে করেছিলাম ১৬৪২ এই সংখ্যাগুলো নিউটনের মোবইল নাম্বার।



(৬৭)

মেয়েকে কাঁদতে দেখে বাবা জিজ্ঞেস করলেন---

বাবা :- তুমি কাঁদছ কেন?

মেয়ে :- দিদি মেরেছে ।

বাবা :- কখন মেরেছে ?

মেয়ে :- অনেকখন আগে মেরেছে।

বাবা :- আগে মারলে এখন কঁদছ কেন?

মেয়ে :- তখন তো মনে ছিল না, এখন মনে পড়েছে তাই কাঁদছি।



(৬৮)

পল্টু :- জানিস বিল্টু, আমার কাকা আমাকে একটা কুকুর উপহার দিয়েছে।

বিল্টু :- সেকি কামরায় না তো ?

পল্টু :- সেটা পরিক্ষা করার জন্যই তো তোকে দাওয়াত দিয়ে এনেছি!



(৬৯)

বাবা :- পরীক্ষায় কত পেয়েছিস?

ছেলে :- মাত্র একের জন্য একশ পাই নাই।

বাবা :- তাই নাকি ৯৯ পেয়েছিস বুঝি?

ছেলে :- না, বাবা দুইটা শূন্য পেয়েছি।



(৭০)

ঘটক :- শুনুন, ছেলে পক্ষ বলেছে বিয়ের দিন তার ডান হাতে নগদ দ’লাখ টাকা আর বাঁ হাতে আপনার মেয়েকে তুলে দিবেন। এখন আপনার কি চাওয়ার আছে ।

মেয়ের বাবা :- আমি কিচ্ছু চাই না। শুধু তার ছেলের ডান হাতটা কাটার জন্য বড় একটা রমদা চাই।



(৭১)

এক লোক একবার ড্রেসিং টেবিলের সামনে বসে পেপার পড়ছিল। ইতিমধ্যে মশা খুব উৎপাত শুরু করে দিলো। তাই সে মশা মারতে লাগল। কিছুক্ষন এভাবে চলার পর স্ত্রী জিজ্ঞেস করল-

স্ত্রী :- ওগো কয়টা মশা মারলে?

স্বামী :- ৮ টা । এর মধ্যে ৩ টা পুরুষ আর বাঁকি ৫ টা স্ত্রী মশা।

স্ত্রী :- কি করে বুঝলে?

স্বামী :- ৫ টা মেরেছি ড্রেসিং টেবিল থেকে আর ৩টা মেরেছি পেপাড়ের উপর থেকে। সাধারনত পুরুষরা পেপার পরে আর মেয়েরা থাকে ড্রেসিং টেবিলের কাছে। সুতরাং--------



(৭২)

একজন বিদেশী বাংলাদেশে এসে ছোটখাট এক হোটেলে ঢুকে ম্যানেজারকে বল্ল, গুড আফটার নুন (Good After Noon) । ম্যানেজার লেখাপড়া জানে না সে জবাব দিলো স্যার, এখানে গুড়, আটা, নুন কিছুই নেই।



(৭৩)

শিক্ষক :- আচ্ছা বলতো, তাজমহল কোথায় অবস্থিত?

ছাত্র :- জানি না স্যার।

শিক্ষক :- তাহলে বেঞ্চের উপর দাড়া।

ছাত্র :- বেঞ্চের উপর দাড়ালে কি তাজমহল দেখতে পাবো স্যার।



(৭৪)

পিতা :- ওঠে পড় খোকা । দেখছ না সূর্য ওঠে যাচ্ছে, এখনো শুয়ে আছো?

ছেলে :- হ্যাঁ বাবা, একটু বেশি না ঘুমালে তো সূর্যের সমান হবো না। কেননা, সূর্য তো সন্ধা ৬ টায় ঘুমাতে যায়, আর ওঠে ফজরের অনেক পরে। অথচ আমাকে ডে রাত্র এগারোটা পর্যন্ত জেগে পড়তে হয়। আবার মাঝখানে উঠে তাহাজ্জুতের নামাজ ফজরের নামাজ ও কুরআন তিলওয়াতটাও করতে হয়।



(৭৫)

পুলিশ কনস্টেবল হাতেনাতে ধরে ফেলল যে , তার স্ত্রী পকেট থেকে দশটা টকা সরাচ্ছে।

পুলিশ কনস্টেবল :- চলো থানায় চলো, এখন আমার ডিউটি ও আছে।

স্ত্রী :- না থানায় যাব না তার চেয়ে বরং ৫ টাকা নিয়ে আমায় ছেড়ে দাও।



(৭৬)

মেয়ের বাবা :- ঘটক মশায়। আমার একমাত্র মেয়ের জন্য একটা ভালো পাত্র চাই।

ঘটক :- আমার কাছে দুধের মত ফর্সা থেকে শুরু করে পাতিলের মত কালো পাত্র আছে। ২ফুট ৬ ইঞ্চি থেকে ৬ ফুট ১০ ইঞ্চি পর্যন্ত আছে। আপনার কোনটা চাই?

মেয়ের বাবা :- বলাতো যায় না, একটি মাত্র মেয়ে আমার এমন পাত্র চাই যে আমি চাইলে ঠান্ডা হবে আবার আমি চাইলে গরম হবে।

ঘটক :- এই নিন একটা সিলভারের পাত্র। এটা যখন চুলায় দিবেন তখন গরম, নামিয়ে রাখলে ঠান্ডা হবে।

মেয়ের বাবা :- আপনি আমার সঙ্গে ফাজলামি করছেন নাকি?

ঘটক :- কেন ফাজলামি করব কেন? আপনার পছন্দের পাত্রটাইতো দিলাম, আপনি চাইলেই ঠান্ডা আবার আপনি চাইলেই গরম।



(৭৭)

রোগী :- ডাক্তার সাহেব ঔষধের নিয়ম কানুন সব ভূলে বসে আছি। যদি দয়া করে আবার বলতেন?

ডাক্তার :- (রাগে দিশেহারা হয়ে) নিয়ম হচ্ছে , ১ম বড়ি খাবেন ঘুমানোর পর এবং ২য় বড়ি খাবেন ঘুম থেকে জাগার আগে।



(৭৮)

অধ্যপক :- ধর তুমি একটা গভীর জঙ্গলে দাঁড়িয়ে আছো। হটাৎ একটা বাঘ তোমার সামনে এসে হাজির হলো এ মহুর্তে তুমি কি করবে?

ছাত্র :- আমার আর কিছুই করার থাকবে না স্যার; যা করার তা তো বাঘই করবে।



(৭৯)

স্বামী :- এই দেখো তোমার জন্য কী সুন্দর একটা শাড়ী কিনে এনেছি।

স্ত্রী :- সুন্দর না ছাই! তোমার যা রুচী! আজ পর্যন্ত যা কিছু পছন্দ করে এনেছ সবই তো পচা। আসলে তোমার রুচীই নেই।

স্বামী :- তোমাকেও আমিই পছন্দ করে বিয়ে করেছিলাম ।



(৮০)

এক ভদ্রলোক ছেলেকে নিয়ে ট্রেনে সিট (জায়গা) না পেয়ে দাঁড়িয়েছিল । ট্রেনের ভিতর এক পাগল চিৎকার করছিলো। এটা দেখে ছেলে বাবাকে জিজ্ঞেস করছে। বাবা ঐ লোকটা ওরকম চিৎকার করছে কেন?

বাবা :- ওর মাথায় সিট (পাগলামী) আছে তো তাই।

ছেলে :- তাহলে আমি ঐ সিটেই বসব বাবা।



(৮১)

শিক্ষক :- বলতো আমি তোমাকে বিয়ে করলাম এর ভবিষৎ কাল কি?

ছাত্রী :- আমি তোমাকে তালাক দিলাম।



(৮২)

ডাক্তার :- বেশি বয়সের জন্য আপনার ডান পায়ের অবস্থা এমন হয়েছে।

রোগী :- বাজে কথা বলবেন না। আমার বাঁ পায়ের ও একই বয়স।



(৮৩)

শিক্ষিকা :- বলোত , আমি সুন্দরী কোন কাল?

ছাত্র :- অতীত কাল।



(৮৪)

আজিম উপন্যাস লেখাকে পেশা হিসেবে নিয়েছে। এর মধ্যে একদিন তার বন্ধু রনক তার খোঁজ নিতে এল।

রনক :- কিছু বিক্রি হলো এর মধ্যে।

আজিম :- হ্যাঁ, ফ্যান, ঘড়ি, আসবাবপত্র আর কিছু শার্ট।



(৮৫)

ক্লাশের এক ছাত্রের নাম ভারত।

ভিজিটর :- (ছাত্রদেরকে) বলতে পারবে ভারত কোথায় অবস্থিত? (ভারত তখন পয়খানায় গেছে)

ভারতের বন্ধু :- জ্বি স্যার ভারত এখন পায়খানায় অবস্থিত স্যার ডেকে নিয়ে আসবো স্যার?



(৮৬)

ইন্টারভিউ কক্ষে এক অল্প শিক্ষিত ব্যাক্তি ইন্টারভিউ দিচ্ছে।

প্র: কর্তা :- তুমি ইংরেজী গ্রামারের কোন অংশ ভালো পার?

স্যার ট্রান্সলেশন ভালো পারি।

প্র: কর্তা :- তাহলে বলতো ’সে গেলো তো গেলো এমনভাবে গেলো আর ফিরে এল না’ এর ইংরেজী কি হবে?

চটপট্ স্যার হি ওয়েন্ট টু ওয়েন্ট এমনভাবে ওয়েন্ট আর ডিড নট কাম।



(৮৭)

এক বুড়ো দম্পতির “ভুলে যাওয়ার সমস্যা” রোগ দেখা দিল। কিছুই তারা মনে রাখতে পারে না। তারা সিদ্ধান্ত নিল, ডাক্তার এর সাথে কথাবলবে। তো তারা ডাক্তার দেখাতে গেল।

ডাক্তার সবকিছু চেকআপ করার পর তাদের বলল, এটা হলো বয়সের সমস্যা। ডাক্তার তাদের বলল, আপনারা সবকিছু খাতায় লিখে রাখবেন, এ ছাড়া আপাতত আর কিছু করার নেই।

যাই হোক তারা বাড়ি চলে আসলো। আর সেদিন রাতে টেলিভিশন দেখার সময় স্ত্রী হঠাৎ করে রুমের বাইরে যাচ্ছে…

স্বামী: কোথায় যাও?

স্ত্রী: রান্নাঘরে।

স্বামী: আচ্ছা, আমার জন্য একটা আইসক্রিম নিয়ে আসবে।

স্ত্রী: আসবো।

স্বামী: খাতায় লিখে রাখ। নইলে আবার ভুলে যাবে।

স্ত্রী: আরে লাগবে না, মনে থাকবে।

স্বামী: থাকলে ভালো, আচ্ছা এক গ্লাস পানি নিয়ে আসতে পারবে?

স্ত্রী: পারবো না কেন?

স্বামী: এটা খাতায় লিখে রাখ।

স্ত্রী: লাগবে না, একটা আইসক্রিম আর এক গ্লাস পানি, এই তো।

স্বামী: হু, ঠিক আছে। আর শোন, একটা চানাচুর এর প্যাকেট নিয়ে এসো। এটা লিখে রাখ। এত কিছু মনে নাও থাকতে পারে।

স্ত্রী: আরে আমার স্মৃতি তোমার থেকে ভাল। মনে থাকবে। একটা আইসক্রিম, পানি আর চানাচুর এইতো।

স্বামী: হু।



২০ মিনিট পর। স্ত্রী রান্নাঘর থেকে ফেরত আসলো। তার হাতে একটি প্লেটে একটা কেক আর একটা ডিম।



স্ত্রী: এই নাও তোমার কেক আর ডিম।

স্বামী: আর বলেছিলাম না তোমার মনে থাকবে না। আনতে বললাম কফি আর আনলে কেক আর ডিম।



(৮৮)

খালাম্মা বাচ্চা ভাগ্নেকে - এস খোকন , এস লক্ষীটি একটা চুমু দিয়ে যাও

খোকন- না , চুমু দিলে তুমি আমায় মারবে ।

খালা- কবে তোকে চুমু দেওয়ার সময় চড় মারলাম, খোকন ।

খোকন- আহা আমাকে মারনি তবে একটু আগে ঘরের মধ্যে বাবাকে তো মেরেছ আমি দরজার ফাক দিয়ে দেখতে পেলাম



(৮৯)

এক লোক আফিস থেকে সন্ধায় বাড়ি ফেরার সাথে সাথে তার ছোট ছেলেটি লোকটির হাত ধরে টান দিয়ে বলল বাবা আমার জন্য চকলেট এনেছ, লোকটি মাত্র আফিস থেকে এসেছে মাথা এমনিতেই গরম-রাগের চোটে লোকটি ছেলেকে বলল সর শালার পো শালা।

লোকটির স্ত্রী রান্না করছিল, এই কথা শুনতে পেয়ে সে রান্না ঘর থেকে এসে স্বামীকে বলল একি তুমি নিজের ছেলেকে শালার পো শালা বলেগালি দিলে। ছেলেকে কউ শালা বলে।

স্ত্রীর কথা শুনে স্বামী স্ত্রী কে বলল দেখ মা মাথা ঠিক নেই!!!



(৯০)

নিম্ন মধ্যবিত্তের পাড়ায় হঠাৎ এক বিত্তশালী পরিবার বাড়ী পরিবার বাড়ী-ঘর বানিয়ে বাস করতে এল । প্রত্যোক কথায় কাজে টাকার গরম দেখিয়ে দেখিয়েতারা প্রতিবেশীদের সকাল - সন্ধ্যা কেবলই অবাক করে দিতএ লাগল । কোন এক দুপুর বেলায় মেয়েদের মজলিসের বড়লোক গিন্নি আসর জাকিয়ে বসে গল্পশুরু করেন

-আমার স্বামীর ভাই কেবল পাইপ টানতে চার জন লোক লাগে ।

- সে কি শুধু পাইপ খাওয়াতেই চারজন মানূষ খাটে?

- হ্যাঁ , একজন পাইপটা পরিস্কার করে , একজন তামাক ভরে তাতে , আরেকজন পাইপটি ধরিয়ে দেয়।

- এত গেক তিন জন । আরেকজন কি করে

- আরেকজন পাইপটি টানে । ওর আবার পাইপ খাওয়া সহ্য হয় না কিনা। ও তাই বরাবরের মত কাচি সিগারেটঅই খায়।



(৯১)

স্বামী অফিস থেকে ফিরে সাহাস্যে বউকে বললেন - কাল তোমার জন্মদিন এই নেকলেসটা এনেছি।

বৌ অনুযোগে করে করে বলে - কিন্তু তুমি বলেছিলে এবার একটা টিভি উপহার দিবে ।

স্বামীর উত্তর- হ্যাগো বলেছিলাম । কিন্তু ইমিটেশনের টিভি যে এখনো বাজারে পাওয়া যায় না ।



(৯২)

উকিল সাহেব হস্তদন্ত হয়ে বাড়ি ফিরলেন অনেক আগেই । উকিল গিন্নী অবাক হয়ে বললেন কোন দিকে চাদ উঠল আজ । এত সকাল সকালসাহেব যে বাড়ী চলে এলেন । যে কথা পরে বলছি , উকিল সাহেব বললেন আগে তোমার যাবতীয় কাপড় চোপড় আর গহনাগুলো শিগরীরতোমার বাপের বাড়ীতে রেখে আসোগে ।

আরো অবাক হয়ে গিন্নি বললেন ওমা সে কি কেন ?

আজ এক অতি কুখ্যাত চোরকে বেকুসুর খালাস দিয়ে এসেছি । সে নাকি সন্ধার পর কৃতজ্ঞতা জানাতে হবে ।



৯৩। প্রথম বন্ধুঃ জানিস, আমার মামার বাড়িতে এত বড় আম হয় যে দুটিতেই এক কেজি হয়ে যায়!

দ্বিতীয় বন্ধুঃ আরে তুই জানিস, আমার মামাবাড়িতে এত বড় বড় আম হয় যে চারটিতেই এক ডজন হয়ে যায়!



৯৪। দাদা আর নাতি ডাইনিং টেবিলে বসে গল্প করছে

দাদা : তোরা কি খাস … খাওয়াদাওয়া করেছি আমরা … হাতি খেয়ে হজম করতে পারতাম।

নাতি : তখন বাথরুম করতে কোথায় ?



৯৫। : বুঝলি, আমি লাখপতি। তোর মতো লোককে এক হাটে কিনে অন্য হাটে বেচতে পারি।

: আর আমি? কোটিপতি। তোর মতো মানুষকে কিনি, কিন্তু বেচার দরকার হয়না।



৯৬। তেলের দোকানে ইনকামটেক্সর লোক রেইড দিতে পারে এমন আশংকায় এক তেল ব্যবসায়ী তার কর্মচারীকে ডেকে বলল– ৩০ টিন তেল মাটির নীচে লুকিয়ে রাখতে ।



২ ঘন্টা পরে কর্মচারী এসে তেল ব্যবসায়ীকে বলল, স্যার ! ৩০ টিন তেল তো মাটির নীচে লুকিয়ে ফলেছি, এখন তেলের খালি টিনগুলো কোথায় রাখবো!!!!!



৯৭। যদি অ্যাবডোমিনাল পেইন বা পেটে ব্যথা হয়, তবে ডাক্তারকে পেটের ঠিক যেখানে ব্যথা বলে রোগী দাবী করছে-- তার বিপরীত দিক থেকে চাপ দিয়ে দিয়ে পরীক্ষা করে আসতে হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজে এক লোক এরকম পেটে ব্যথা নিয়ে আসলে ইন্টার্নী ডাক্তার পদ্ধতি অনুযায়ী পরীক্ষা শুরু করলেন।



ডাক্তার ও রোগীর মথ্যে কথোপকথন:



--"লাগে?"

--"হ্যাঁ লাগে।"

--"এখানে লাগে?"

--"হ্যাঁ লাগে।"

--"এইখানেও লাগে?"

--"হ্যাঁ লাগে।"

--"আশ্চর্য! এখন লাগে?"

--"হুম… লাগে।"

--বিরক্ত হয়ে ডাক্তার বলে ওঠেন, "দূরো মিয়া--কি লাগে?"

তৎক্ষণাৎ রোগীর জবাব, "…আরাম লাগে।"



৯৮। গৃহপালিত কুকুরের ভাবনা: "আমার মনিব আমাকে খেতে দেয়, থাকতে দেয়, আদর করে - আমার মনিব নিশ্চয়ই ফেরেশতা!"

গৃহপালিত বিড়ালের ভাবনা: "আমার মনিব আমাকে খেতে দেয়, থাকতে দেয়, আদর করে - আমি নিশ্চয়ই ফেরেশতা!!"



৯৯। গুরুতর অসুস্থ রোগী ও ডাক্তারের কথোপকথনঃ



-ডাক্তার, আমরা কোথায় যাচ্ছি?

-মর্গে।

-মর্গে মানে! আমি তো এখনো মরিনি।

-আমরা তো এখনো মর্গ পর্যন্ত পৌঁছাইনি!!!



১০০। একদিন নাসিরুদ্দিন হোজ্জা নদীর তীরে বসে ছিলেন। ঠিক সেই সময় ১০ জন অন্ধ লোক তাঁর কাছে এসে অনুরোধ করল তাদের নৌকায় করে ওপারে নিয়ে যেতে। হোজ্জা কাজটা করে দিতে রাজি হলেন ১০টি তাম্রমুদ্রার বিনিময়ে। হোজ্জা অন্ধ ১০ জনকে নৌকায় তুলে বৈঠা মেরে এগিয়ে যেতে লাগলেন। নৌকাটা ছিল বেশ ছোট, আবার হোজ্জা নৌকা ভালো বাইতে পারতেন না। তাই নৌকা টালমাটাল হতে লাগল। ফলে একজন অন্ধ ভারসাম্য হারিয়ে নদীতে পড়ে গেল। অন্য অন্ধরা জিজ্ঞেস করল হোজ্জাকে, কী ঘটেছে? জবাবে হোজ্জা বললেন, "ভয়ের কিছু নেই, সব ঠিক আছে, তোমাদের ৯টি তাম্রমুদ্রা দিলেই চলবে।"



১০১। শিক্ষক: রনি, তুমি কি খাবারের আগে প্রার্থনা করো?

রনি: না স্যার। আমার করতে হয় না। আমার মা ভালোই রাঁধে।





১০২। এক লোক নতুন রেস্টুরেন্ট খুলেছে, রেস্টুরেন্টের অন্যতম আইটেম খিচুড়ি।

এক কাস্টমার একদিন ওই লোককে বলল, ভাই, আপনার এখানকার খিচুড়ি কেমন?

- "আমার খিচুড়ি ঢাকার দ্বিতীয় সেরা খিচুড়ি।"- লোকটার জবাব।

- "তাহলে প্রথম সেরা কোনটার?"

- "বাকি সবগুলা।"

১০৩। শীতের মাঝ রাতে হোটেলে রুটি আর মাংস খেতে খেতে..

ভদ্রলোক: বাহ, এই মাঝ রাতেও তোমাদের রুটি দেখি বেশ গরম।

ওয়েটার: হবে না স্যার, বিড়ালটাতো রুটিটার উপরেই বসা ছিল।

১০৪। শিক্ষকঃ বলতো আলম, আম বা যে কোন ফল উপরের দিকে না গিয়ে নিচে পড়ে কেন?

ছাত্রঃ উপরে খাওয়ার লোক নেই তাই।

১০৫। শিক্ষকঃ ইংরেজিতে ট্রান্সলেশন করো-"সে ডুব দিল, কিন্তু উঠল না।"

ছাত্রঃ হি হ্যাজ ডাইড!

শিক্ষকঃ কীভাবে?

ছাত্রঃ সে তো আর ওঠেনি। তাহলে নিশ্চয় মারা গেছে!



১০৬। ১ম চাপাবাজঃ আমি এত গরম চা খাই যে, কেতলি থেকে সোজা মুখে ঢেলে দেই!

২য় চাপাবাজঃ কি বলিস! আমি তো চা-পাতা, পানি, দুধ, চিনি মুখে দিয়ে চুলোয় বসে পড়ি!



১০৭। শিক্ষক ক্লাসের সবাইকে একটি ক্রিকেট ম্যাচের উপর রচনা লিখতে বললেন। জাহিদ ছাড়া সবাই রচনা লিখতে ব্যস্ত হয়ে পড়ল।

জাহিদ শুধু লিখলঃ "বৃষ্টির কারণে ক্রিকেট ম্যাচটি পণ্ড হয়ে গেছে!!"



১০৮। বিচারকঃ গাড়িটা কিভাবে চুরি করলে বল ?

অভিযুক্তঃ আমি চুরি করিনি হুজুর! গাড়িটা কবরস্থানের সামনে দাঁড়িয়েছিল কি না, তাই ভাবলাম মালিক বোধহয় মারা গেছে, তার আর গাড়ির দরকার নেই।



১০৯। বাবুর্চি রান্না করছিল।

গৃহকর্ত্রী ধমকে উঠলেন, এ কী, তুমি না ধুয়েই মাছ রান্না করছ!

---মাছ তো সারা জীবন পানিতেই ছিল মেমসাহেব, ওটা আবার ধোয়ার কী দরকার!!



১১০। ক্যাপ্টেন: সৈনিক, আপনি কি সাঁতার জানেন?

সৈনিক: জানি, স্যার।

ক্যাপ্টেন: কোথায় সাঁতার শিখলেন?

সৈনিক: পানিতে স্যার।



১১১। মনোচিকিৎসকের কাছে এসেছেন একজনঃ "প্রতি রাতেই আমি একটা ভয়ঙ্কর স্বপ্ন দেখছি। দেখি, আমার শাশুড়ি পানিতে পড়ে গেছেন। তাঁর দিকে এগিয়ে আসছে একটা কুমির। ভেবে দেখুন, ইয়া বড় বড় দাঁত, কটকটে চোখ, ঘৃণার দৃষ্টি, ঠান্ডা ম্যাড়মেড়ে চামড়া···"



মনোচিকিৎসকঃ ঠিকই বলেছেন, এ এক ভয়ঙ্কর স্বপ্ন!

-রাখেন মিয়া, আমি তো কেবল শাশুড়ির কথা বললাম, কুমিরের কথা তো বলাই হয়নি!



১১২। উকিল সাহেব বেশ হন্তদন্ত হয়ে বাড়ি ফিরলেন অনেক আগেই।

উকিল গিন্নী অবাক হয়ে বললেন- কোন দিকে চাঁদ উঠল আজ! এত সকাল সকাল সাহেব যে বাড়ী চলে এলেন।

--সে কথা পরে বলছি, উকিল সাহেব বললেন, আগে তোমার যাবতীয় কাপড় চোপড় আর গহনাগুলো শিগগিরই তোমার বাপের বাড়ীতে রেখে আসো।

-আরো অবাক হয়ে গিন্নি বললেন, ওমা সে কী!! কেন ?

--আজ এক অতি কুখ্যাত চোরকে বেকসুর খালাস দিয়ে এসেছি। সে নাকি সন্ধ্যার পরে কৃতজ্ঞতা জানাতে আসবে!!



১১৩। বিচারক: আপনি দোষী না নির্দোষ?

আসামি: আপনি রায় দেয়ার আগে কেমনে বলি?



১১৪। একবার স্বর্গের দেবতারা আর নরকের শয়তানেরা মিলে ক্রিকেট খেলবে বলে ঠিক করল। স্বর্গের দেবতারা খেলায় জিত নিয়ে খুবই আত্মবিশ্বাসী, কারণ সব ভালো ভালো ক্রিকেটাররা স্বর্গে তাদের সঙ্গেই আছেন। কিন্তু শয়তানদের এই নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত দেখা গেল না। তাদের নিশ্চিন্ত ভাবভঙ্গি দেখে এক দেবতা এক শয়তানকে ডেকে বলল, কী ব্যাপার, ভালো ভালো ব্যাটসম্যান তো সব আমাদের এখানে, কিন্তু তোমাদেরকে বিশেষ চিন্তিত মনে হচ্ছে না! শয়তান সঙ্গে সঙ্গে দাঁত বের করে শয়তানি হাসি দিয়ে বলল, তোমাদের যতই ব্যাটসম্যান থাকুক, আম্পায়ারগুলো তো সব আমাদের এখানে!



১১৫। এক লোক সবসময় ক্রিকেট নিয়ে মেতে থাকে। একদিন তার বৌ গোমড়া মুখে তাকে বলল, তোমার শুধু সবসময় ক্রিকেট আর ক্রিকেট ! তুমি তো বোধহয় আমাদের বিয়ের তারিখটাও বলতে পারবে না!



লোকটি লাফিয়ে উঠে বলল, ছি ছি, তুমি আমাকে কী মনে কর! আমি কি এতই পাগল নাকি? আমার ঠিকই মনে আছে, যেবার শ্রীলঙ্কার সঙ্গে ইন্ডিয়ার খেলায় টেন্ডুলকার এগারো রানের মাথায় মুত্তিয়া মুরলিথরনের বলে আউট হয়ে গেল, সেদিনই তো আমাদের বিয়ে হল!

১১৬। এক বৃষ্টির দিনে মালিক তার কাজের লোককে বলছে-

মালিক : রহিম, বাগানে পানি দিতে যা।

কাজের লোক : হুজুর আজকে তো বৃষ্টি হচ্ছে।

মালিক : ওরে গাধা!! বৃষ্

মন্তব্য ৬৭ টি রেটিং +৩৪/-২

মন্তব্য (৬৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫১

সৈয়দ মোহাম্মদ আলী কিবর বলেছেন: ইয়া সুবাহান। অততা লেখলায় কুনসময়। না কপি মারছ ?

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:২২

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: আমার ছোট বেলা থেকে একটা সখ ছিল কোন কৌতুক পেলেই তা ডায়রিতে লিখে রাখতাম। আর এই সকল সংগ্রহ থেকে আপনাদের জন্য সময় নিয়ে লিখতে লিখতে হয়ে গলে।

বিন্দু বিন্দু জল আর কি?????

২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০৫

রাজিব খান০০৭ বলেছেন: ওরে শেষ হইলরেরররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররর+++++++++++++++++++++++++++++

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:২৩

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: শেষ অইতে দিমু না আপডেট হইব এই জন্য এই প্রয়াস আগে ডায়রিতে আপডেট হইত এবার এখানে আপডেট হবে।

৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০৭

সামিউর বলেছেন: রাজিব খান০০৭ বলেছেন: ওরে শেষ হইলরেরররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররর+++++++++++++++++++++++++++++

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:২৫

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: শেষ অইতে দিমু না আপডেট হইব এই জন্য এই প্রয়াস আগে ডায়রিতে আপডেট হইত এবার এখানে আপডেট হবে।

৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৩৬

সিষ্টেম ইন্জিনিয়ার বলেছেন: এত্তগুলা ফড়তাম ফারুম না ।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:২৬

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: :) :) :)

৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৫৭

অমিত চক্রবর্তী বলেছেন: জটলা।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:২৬

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: হুঁ>>>>>>>>

৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:০০

শেরজা তপন বলেছেন: ভালৈ- দুয়কটাতে না হেসে পারলাম না...:)

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:২৭

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: :#) B-)) :D =p~ =p~

৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:০২

শামশ না বলেছেন: ভাই সব কমন পরচে!!!

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:২৮

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: ভাই আন কমন দু একটা দেন এ্যাড মারবোক্ষন>>>>

৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১৪

উপল_বাংলা বলেছেন: ++ভাল হইছে :) ++

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:২৮

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: :) :)

৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৪১

স্বপ্ন নীল বলেছেন: অল্পের জন্যে সেঞ্চুরিডা কর্তালেন না......

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:৩০

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: <<<<<<<<<<<

অপস্ এইডা কি হল????

আগে মনে করে দিবেন না ইস তাই তো!!!

>>>>>>>>

১০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৮

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: জটিল।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:৩৭

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: থেঙ্ক-----------------------------------------উ

১১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৫১

মিজান রহমান শ্রেষ্ঠ বলেছেন: এইগুলা কি?

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:৪৬

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: আমিনুল ইসলাম বলেছেন: জটিল।

অমিত চক্রবর্তী বলেছেন: জটলা।

এই আর কি?????? হে হে হে

B-) B-) B-) B-) B-)

১২| ০১ লা মার্চ, ২০১০ ভোর ৪:০৭

নুরুন নেসা বেগম বলেছেন: ভাল, বেশ হেসেছি, জোরে পড়ে অন্যদের শুনিয়েছি। তবে কিছু কিছু। সব শুনানো যায় না! ধন্যবাদ।

০২ রা মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:০০

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ


১৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৯:৪৬

আমরা তোমাদের ভুলব না বলেছেন: জটিল।

০৮ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:১৮

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: থেঙ্কু

১৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৮

রাজসোহান বলেছেন: জটিল

০৯ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৭:৫২

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: বস কেমনে পাইলেন ধন্যবাদ

১৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:৪৩

সিক্স স্ট্রিং বলেছেন: ১ নং টা একটা গানের অংশ থাইক্যা মাইরা দিছেন। বাকি গুলান এখনও পড়ি নাই, খারান পইড়া লই তারফরে কমেন্ট দিমু।

০৯ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:৫১

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: অইতে পারে তয় আমি কিচ কমুনা

১৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:২৩

হ্যামেলিন এর বাঁশিওয়ালা বলেছেন: অনেক জোকস!! সব পড়ে শেষ করতে পারলাম না! :)

০৯ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৪৫

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: সবই সংগ্রহ
এহনও মামু সেরি সামু তেকেও নিতাচি

হে হে হেঃঃঃঃঃ

১৭| ২১ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:২৪

স্বপ্নরাজ বলেছেন: বহুত খাটাখাটনির জন্য প্লাস.....

২১ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:৫২

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: বহুত কষ্ট করে পড়ে পিলাচ দেওনের জন্য আপনারে বিশাল



ধন্য------------------------বাদ...
..............................................

১৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:১৯

কে.এম. মাহ্‌বুব শরীফ (রাতুল) বলেছেন: একবার চার দলীয় জুট রাজাকার,পাকিস্তানি দালাল নীজামি ও খালেদা সরকারের নীতি নির্ধারকদের একটি দল জটিল সমস্যায় পড়লেন। সমস্যাটা লিঙ্গ নির্ধারন সংক্রান্ত। তো তারা গেলেন খালেদা জিয়ার কাছে। ম্যাডাম, কাঁঠাল কোন লিঙ্গ? ম্যাডাম বললেন, এটা নির্ধারন করা কোনো সমস্যা না। আমি আজকেই বাংলা একাডেমীর ডিজিকে বলে দিচ্ছি। তিনি জানিয়ে দিবেন। কিন্তু দুইদিন গেল, ডিজি জানালেন না। তখন তারা গেল এরশাদের কাছে। এরশাদের ঝটপট জবাব-আরে কাঁঠাল হল পুং লিঙ্গ। কারণ কাঁঠালের বিচি আছে। এরপর পত্রিকার খবর বের হল-পুলিশ একদল ছাত্রকে ডান্ডা দিয়ে বেধড়ক পেটাচ্ছে।আচ্ছা, পুলিশ কোন লিঙ্গ? জানতে চাওয়া হল প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার কাছে। খালেদা বললেন, এটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে খোঁজ নিতে হবে। সেই খোঁজ আর আসে না দেখে এরশাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়। তিনি বললেন যেহেতু পুলিশের ডান্ডা আছে তাই পুলিশ পুংলিঙ্গ। এরপর প্রশ্ন উঠে আইন কোন লিঙ্গ। এবারও যথারীতি খালেদা জিয়া ফেলটুস। বলতে পারলেন না। অগত্যা আবার কাবিল এরশাদের কাছে জিজ্ঞাসা। তিনি ভেবেচিন্তে বললেন, আইনের ফাঁক আছে, তাই আইন স্ত্রী লিঙ্গ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:২৮

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: দাদা আপনি জিনিষ একখান দারুন হাঁসি আর থামাইতে পারতাচি না >>>>>>>>>>>>>>>

১৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:৪২

ইসমাঈলভাই বলেছেন: আসার চেষ্টা করিয়ার.... থুড়া খেতকুতি দেও..।

২০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:০৯

আজাদ আল্-আমীন বলেছেন: অনেক গুলো কৌতুক দিলেন। হাসানো এই জগতে সবচেয়ে কঠিন কাজের একটি, আপনি করলনে। ধন্যবাদ, আল্লাহ আপনাকে ভালো রাখুন।

২১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:০৮

শরীফ হোসাইন মৌন বলেছেন: কে.এম. মাহ্‌বুব শরীফ (রাতুল কে বলছি,লজ্জা করেনা বার বার একই জিনিস পোষ্ট করতে। এরশাদের সম্পর্কতো হাসিনার সাথে,তাহলে কৌতুকটা তো ওভাবে বলা যায়,সব জায়গায় নিজের খেয়ে দলের দালালী।

২২| ০২ রা মে, ২০১০ সকাল ৯:৫৫

ক্যাটস-আই বলেছেন: ভালো লাগলো।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২১

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ

২৩| ০২ রা মে, ২০১০ সকাল ১০:০০

নিঃসঙ্গ যোদ্ধা বলেছেন: এতো বড় কালেকশন !:#P !:#P !:#P

++++++++++

০৩ রা মে, ২০১০ সকাল ৭:৫৫

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ সবাইকে

২৪| ১২ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:১৫

মুহাম্মদ আমিন বলেছেন: ভাল লাগল +++++

১৩ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:১৩

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

২৫| ১৪ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:০৯

ভয়ঙ্কর মৃত্যু বলেছেন: অনেক গুলোকৌতুক দিলে +++++++++++++++++++++++++++

১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:০২

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা।।।

২৬| ২৮ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:১৮

সাব্বির শওকত শাওন বলেছেন: ওরে শেষ হইলরেরররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররররর

২৮ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১১:৫৬

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: থেঙ্কু//////////

২৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:২৯

মুভি পাগল বলেছেন: ওহ বস জটিল জটিল। এত কষ্ট করছেন আপনি, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:০৩

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: জমপেস ধন্যাবাদ দাদা

২৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:২৯

মুভি পাগল বলেছেন: +++++

and

added to favourites

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:০৩

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: থ্যাঙ্কস্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্

২৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১:৩৫

গুরুজী বলেছেন: ঋঋঋঋ

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২২

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ গুরুজী

৩০| ৩০ শে জুলাই, ২০১১ ভোর ৪:৫৮

স. এ. রহমান বলেছেন: :-P :-P =p~ =p~

২৫ শে আগস্ট, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৪

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: Thanks

৩১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৮

মোঃ মেজবাহুল হক বলেছেন: ভাই তার চেয়ে একটা বই লিখতেন.।.।.।.।.।.।.।.।.।। :D :D :D

০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:০৭

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: Thanks a lot its just for collection and jokes nothing more... hi n hi hi hi....

৩২| ০৯ ই আগস্ট, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫২

অণুজীব বলেছেন:

০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:০৯

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: Thanks...........

৩৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৫৫

ভাইরাস সবুজ বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:০৯

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: Thanks...........hi hi hi...

৩৪| ২৯ শে জুন, ২০১২ রাত ৯:৪৫

মিনহাজুল হক শাওন বলেছেন: অতি চমৎকার। প্রিয়তে!

১৮ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:২৮

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ :-B

৩৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১১

জটিল ভাই বলেছেন: খারাপ না . . . .

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:২৩

মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: Thanks a lot

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.