নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চট্টরাজ লোকমান বিন ইউসুপ

সকল মতাদর্শকে আন্তরিকতার সাথে অধ্যয়ন করি।

সংবিধান

সকল মতাদর্শকে আন্তরিকতার সাথে অধ্যয়ন করি।

সংবিধান › বিস্তারিত পোস্টঃ

নিচু প্রজাতির মানুষ ও তরুনীর স্বার্থপর হওয়ার গল্প ...

১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:০৯

নীচুপ্রজাতির মানুষ:



আমি মানুষের সমস্যাগুলো যেভাবে সলভ করতে পারি তেমনি নিজের একান্ত বিষয়গুলো ঐভাবে সলভ করতে পারিনা। আমি ভেঙ্গে পড়ি খুব। আবার ঠিক হয়ে যাই। এবারের ধাক্কাটা মনে হয় এবসরভ করতে অনেক সময় লেগে যাবে। পারসোনালিটিতে আঘাত লাগলে মানুষ অন্য ধরনের হয়ে যায়। আমি কাছের মানুষদের কখনো পরীক্ষা না করে ছেড়ে দেইনা। আমার যে কাছের মানুষরা পরীক্ষাতে ঠিকে তাদের সাথে আজীবন মিশি অন্যদের সাথে মিশা বন্ধ করি বা মন থেকে আর মিশিনা। মানুষ মানুষের মনুষ্যত্বকে মূল্যয়ন করেনা। বাহ্যিক চাকচিক্য মূল্যয়ন করে। চসিকের সাবেক মেয়র ডিগ্রিপাশ মহিউদ্দিনকে অনেক ডাক্তার ইন্জিনিয়ার স্যার ডাকতে দেখেছি আবার তুখোড় ছাত্ররাজনীতিবিদদের সহপাঠী ও বন্ধু যারা বলত ছেলেটা পড়ালেখা না করে শেষ হয়ে গেছে আবার তারাই পরিনত বয়সে বলে আমাদের তোফায়েল ন্যাশনাল ফিগার। মাইকেল এইচ হার্টের দি হান্ড্রেটস বইটি আমাকে এত প্রভাবিত করেছে যে ভাষায় প্রকাশ করার মত আমি অতটুকু যোগ্য নই। অনেক অহংকারীকেই আমার করুনা হয় । বুঝতে পারি ঐ অহংকারীদের দৌড় অল্পতে গিয়ে থেমে যাবে। কারন আল্লাহ কোন অহংকারীকে বিজয়ী করেনা। অন্তত যারা মানবিক সত্তার মূল্যয়ন করতে পারেনা তারা অন্তত ভাল মানুষ বলে আমি স্বীকার করিনা। যারা মানুষকে সময়মত ইউজ করে প্রয়োজন ফুড়িয়ে গেছে মনে করে মানুষকে ছুড়ে ফেলে দেয় তারা অবশ্যই নিচু প্রজাতির মানুষ।



জীবনের গল্প:



১.আমার ভার্সিটির আ আদ্যাক্ষরের আমারই এক স্যার । বিয়ে করেছে চট্টগ্রাম মেডিকেল প্রথম বর্ষের এক মেয়েকে । পড়ার সব খরচ পত্র স্যার দিতেন। মেয়েটির মেডিকেলে পড়ার সময়ে তারা বাচ্চা নেননি। পরে মেয়েটির এমবিবিএস শেষ হয়ে যাওয়ার পরে স্যারকে ডিভোর্স দেয় ও অন্য জায়গায় বিয়ে করে । স্যার এবনরমালের মত হয়ে যায়।



২. চবির এক মেয়ে আনুমানিক প্রথম বর্ষে থাকতে অগ্রনী ব্যাংকের এক সিনিয়র অফিসারকে বিয়ে করে। পরে মেয়েটি জুডিশিয়াল মেজিস্ট্রেট হয়ে যায় আর ছেলেটিকে ডিভোর্স দেয়।



৩. হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেলের এক মেয়ে ৭ বছর প্রেম করত সহপাঠীর সাথে বা সিনিয়র কারো সাথে । বিয়ের ডেট ফাইনাল ।বিয়ের দাওয়াতের কার্ড ছাপানোর কাজ শেষ । এমন সময় বিসিএস ফরেন ক্যাডারে চান্স পেয়ে জয়েন করে। সহকর্মী একজনের সাথে আবার প্রেম শুরু করে ।বিয়ের আগের দিন বিয়ে ভেঙ্গে দেয়া হয়।



স্বার্থপরতার এমন গল্প কি অনেক বেড়ে যাচ্ছে পৃথিবীতে?

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:২২

রাসেল মাহদুদ বলেছেন: আপনিতো ভাই শুধু কয়েকজন মেয়ের স্বার্থপরতার গল্প বললেন। এর বিপরীতে হাজার হাজার ছেলের স্বার্থপরতার গল্প রয়েছে। আপনার আশেপাশে খুঁজলেই পেয়ে যাবেন।

১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:০২

সংবিধান বলেছেন: মানছি আপনার কথা...

১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৩

সংবিধান বলেছেন: ঘর ভাঙ্গার বিষয়টিতে ছেলেরা মেয়েদের তুলনায় পিছিয়ে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.