নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চট্টরাজ লোকমান বিন ইউসুপ

সকল মতাদর্শকে আন্তরিকতার সাথে অধ্যয়ন করি।

সংবিধান

সকল মতাদর্শকে আন্তরিকতার সাথে অধ্যয়ন করি।

সংবিধান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঢাকার ফ্লাটে ফ্লাটে হয় হরেক রকম নারী নির্যাতন। (সবগুলোই সত্য ঘটনা।)

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৭

১.গত শনিবারে দেখলাম পাশের ফ্লাটের একজন তার প্রেগনেন্ট স্ত্রীকে বেদম পিঠাচ্ছে। দুই জনেই উচ্চশিক্ষিত। চেচাঁমেছি শুনে গেলাম । গিয়ে জানলাম মেয়েটি প্রেগনেন্ট। বিয়ের আগে বলা হয়েছিল ছেলে পক্ষ থেকে মেয়ে হাসবেন্ডের সাথে ঢাকায় থাকবে। বিয়ের তিনমাস পর মেয়ে বায়না ধরে ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার জন্যে। শশুর পক্ষের আবদার রক্ষার্থে ছেলে স্ত্রীকে ঢাকায় নিয়ে আসে। এরপর থেকে ছেলের কথায় কথায় হাত চলে। বিশেষ করে যে দিন গ্রামের বাড়ি গিয়ে ছেলে ফিরে আসে সেদিনই একটা মাইর দেয় বউকে।



মেয়েরা বিয়ের পর কেমন থাকে ইসলামপন্থীরা কি খবর নেয়? সেই মানসিকতা কি তাদের আছে? কই এমন ওয়াজ তো করতে দেখিনা...ওহ... মেয়েদের কথা মনে হলে হয়তো মনের জেনা হয়ে যেতে পারে...তাই এমন ওয়াজ করা হয় না বোধ হয়... এদিকে মাইর খাইয়া মেয়েদের জান যায় যায়...



২. একমেয়ের বিয়ে হয় অনেক আগে। পড়ালেখার জন্যে বাচ্চা নেয় নাই। অনার্স শেষ করে বাচ্চা নেয়। প্রেগনেন্ট হওয়ার খবর শুনে শাশুড়ীর মুখ কালো হয়ে গেল। বলল পাগলেরও বাচ্চা হয়। ছেলে অফিসে চলে গেলে বউয়ের উপরে চলে কটুকথার মানসিক নির্যাতন। মেয়েটিই আবার প্রেগনেন্ট।( মেয়ের অভিভাবক জানাল এই কথা। )



৩. মেয়ের বিয়ে হল ।মেয়ে শশুর শাশুড়ীর সাথে থাকে। জামাই থাকে শহরে। গার্মেন্টসের বড় কর্মকর্তা। সেখানে অন্য মেয়ের সাথে ফুর্তি করে।অন্য মেয়ের সাথে ছবিও তোলে। স্ত্রীর বায়না ধরে সে জামাইয়ের সাথে থাকবে শহরে গিয়ে। খাওয়াতে পারলে খাওয়াবে না পারলে সে কাজ করে খাবে। মেয়ের অভিযোগ তার শশুড়ের চোখ ভালনা। ডিস্টার্ভ করে। ছেলে বউ শহরে নিবেনা । শেষে ডিভোর্স হয়ে যায়। এটার বিচারের সাথে আমিও ছিলাম বলে জানি। (মেয়ের ভাই থেকে জানা)



৪. মেয়ে ইন্টার পরীক্ষাথী। ছেলে বলেছিল বিয়ের পর পড়াবে। বিয়ে হয়ে যাওয়ার পর বলল সংসার করার জন্যে কি এসএসসি থেকে বেশি লাগে? মেয়েটির আর পড়া হয়নি।(মেয়ের আত্বীয় থেকে জেনেছি)



৫. ৯ম শেনীর একমেয়েকে বিয়ে করে জামাই মিডল ইস্ট চলে যায়। সেখানে ১০ রিয়ালের ফুর্তির কথা অনেকেতই জেনে থাকবেন। দেশে এসে মাঝে মাঝে বাচ্চা পয়দা করে চলে যায়। শশুড়বাড়ির লোকদের বউ পছন্দ হয়নি। শেষে টিকস করে ছাড়াছাড়ি করায়া দেয়। (মেয়ের আত্বীয় থেকে জেনেছি)



৬. নাজু নামে একমেয়ের জামাই সেনাবাহিনীর অফিসার। বউ শশুড়বাড়িতে থাকে। একসন্তানের জননী ফুটফুটে এই মেয়েটি কেন আত্বহত্যা করল আমার এখনো অজানা।



(মেয়ের আত্বীয় থেকে জেনেছি)



৭. একমেয়ের জামাই বিদেশ থাকে। মেয়েটি শিক্ষকতা করে নিজের জীবিকা চালায়। জামাই মাঝে মাঝে বিদেশ থেকে এসে মানসিক টর্চার করে আবার চলে যায়। (মুহরেমাতের মাধ্যমে জেনেছি)



৮. একমেয়ের বিবাহ হল । জামাই কোন খোরপোষ দেয়না। খোরপোষ দিতে বললে ছেলেটা উল্টা পাল্টা বলে। ছেলেটা আবার রাজনৈতিক নেতা। (মেয়ের পরিবারে মাধ্যমে জেনেছি।)



৯. একমেয়ে পদার্নশীন ছিল খুব। বোরকা নিকাব হাত মোজা পামোজা সব পড়ত। শশুরবাড়িতে গিয়ে শাশুড়ীর নির্যাতনের মুখে সব ছেড়ে দিতে হয়। শাশুড়ীর এক কথা ...গোড়ামী চলবনা। অবশ্যই মেয়েটা সাজুগুজুতে আনইজি ফিল করত। তবে সমস্যা হল সোনালী ব্যাংকের এই অফিসার স্ত্রেকে কোন মানসিক সাপোর্টই দিতনা। (মুহরেমাতের মাধ্যমে জেনেছি)



১০. একমেয়ের বিয়ে হয় ফাস্টসিকিউরিটির এক অফিসারে সাথে। মেয়ের বাবা প্রাইমারী স্কুলের হেডমাস্টার। বয়স ও ব্যস্ততার কারনে মেয়ে বাড়িতে গিয়ে কম খবর নিতে পারেন। বড় ছেলেও নাই। মেয়ের জেঠাত ভাইকে পাঠানো হল শশুড়বাড়িতে খোজ নিয়ে আসার জন্যে। মেয়ের জামাইয়ের হুকুম গায়রে মুহারিমকে দেখা দেওয়া যাবেনা। দেখা না করে আসতে হল। খোজ নিয়ে জানা গেল জামাই আর শশুড়বাড়ির লোকেরা যতটুকু পারে মানসিক টর্চারের মধ্যে রাখে মেয়েকে। (মেয়ের বাপ থেকে জানা)



১১. মেয়ে দেখল তার জামাই অন্য মেয়ের সাথে শুয়ে আছে। সব দেখেও মেয়ে ম,ুখ খুলতে পারেনা। ছেলে অবৈধ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। মুখ খোললে তালাকের হুমকি দেয়।



১২. মেয়ে একজন হাইস্কুল শিক্ষক। ছয় মাস মেটারনিটি লিভ পায়। সন্তান মারা যায় এবং অনেকদিন আইসিইউতে মৃত্যুর সাথে পানজা লড়ে তিনমান পড়ে স্কুলে হাজির হয়। স্কুল কর্তৃপক্ষ বেতন প্রথম থেকে বন্ধ করে দেয়। যেদিন স্কুলে গেল বেচারী হাটঁতে পারছেনা। তবু প্রধান শিক্ষক তাকে দোতলায় উঠে ক্লাশ করতে বাধ্য করে।



১৩. একমেয়ে ছিল সুন্দরী। তার জন্যে অনেকে প্রার্থী ছিল। বিয়ে ঠিক হয়ে যাওয়ার পর মেহেদী সন্ধার দিন সশস্ত্র অবস্থায় একছেলে ছেলের বাড়িতে গিয়ে হাজির হয়ে থ্রেড করে। এই ঘটনায় পুরা দোষটা মেয়ের উপর যায়। এখনো শশুড়বাড়িতে মেয়ের উপর মানসিক নির্যাতন চলছেই।



১৪. ফুফাতো ভাইয়ের সাথে মেয়ে বিয়েতে রাজী। প্রেম না করলেও একে অপরের প্রতি দুর্বল। মা বাপ জোড় করাতে অন্যত্র বিয়ে করে। আগের ঘটনার গ্লানি মেয়েটাকে এখনো তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে।

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬

ধুম্রজ্বাল বলেছেন: আমার দুই মেয়ে।
কি হবে তাদের এই চিন্তায় থাকি সবসময়।
কিভাবে এক নিরাপদ পৃথিবী রেখে যেতে পারি তাদের জন্য ??

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬

সংবিধান বলেছেন: আপনার ও আপনার মেয়েদের জন্যে শুভকামনা। দ্বীনদার ছেলেকে মেয়ে বিয়ে দেবেন। আশা করি তারা আপনার মেয়ের প্রতি অনেক কেয়রিং লাবিং হবেন।

২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমাদের পুরুষরা আমরা কবে মানুষ হবো?


আর এতো ছিটেফোটা.... বাস্তব হয়তো আমরা সহ্যও করতে পারব না!!!

নারী নির্যাতন বন্ধ হোক।

৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৬

জহির উদদীন বলেছেন: বিয়ের পর একটি মেয়ে সমস্ত প্রকার দায়-দায়িত্ব একজন স্বামীর এটা ইসলামপন্থী কারো দায়িত্ব নয়....ইসলামপন্থী যারা তারা শরিয়তের অনুশাসন গুলি আমাদের বুঝাবে বা ধরিয়ে দিবেন। ঘরে সুখ শান্তির রক্ষা বা বজায় রাখার দায়িত্ব দুজনের.....

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭

সংবিধান বলেছেন: ইসলামী অনুশাসন মেয়েদের প্রতি স্বামীকে কেয়ারিং লাবিং করে।

৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: কথায় কথায় এত ইসলামপন্থি বলে এত গালি দেন কেন?? আপনার ভালো লাগলে লাগবে না লাগলে তফাত থাকলেই তো হয়। নাকি ইসলামপন্থি বলে গালি দিলে গায়ে প্রগতিশীলতার সীলটুকু ভালোমত লাগে?

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭

সংবিধান বলেছেন: আপনার চোখের জ্যোতি কম। কচু শাক খেলে সমস্যা কমবে আশা রাখছি।

৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯

কেএসরথি বলেছেন: আমার মনে হয় এগুলো সব "ইসলামপন্থী"-রাই করে, কি ঠিক বলেছি না??

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

সংবিধান বলেছেন: ইসলামী অনুশাসন মেয়েদের প্রতি স্বামীকে কেয়ারিং লাবিং করে।

৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৬

সেফানুয়েল বলেছেন: ভালো লিখেছেন বাস্তব কথাগুলো। আসলেই নীতি নৈতিকতা থেকে আমরা কত দুরে আছি।
আমি ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশনে কাজ করি। সেদিন একটি ঘটনা শুনে মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল । একটি বাচ্চা মেয়ে যার বয়স ১২/১৩, পড়তো ক্লাশ সেভেন এ । সে বাড়ীর সামনে একটি ছেলের সাথে রাস্তায় গল্প করছিলো বলে গ্রামের লোকজন "মেয়েটির দুর্নাম হয়ে গেছে, তাকে কে বিয়ে করবে" এই অজুহাতে ধরে জোর করে ছেলেটির সাথে বিয়ে দিয়ে দেয়। মেয়েটির বাবা-মা প্রতিবাদ করার চেষ্টা করেছিল কিন্তু সেখানে ৪০০/৫০০ লোকের সাথে পেরে ওঠেনি। শেষ পর্যন্ত এত লোকের চাপের মুখে তারা বাধ্য হয় সেই মুহুর্তেই বিয়ে দিতে। আমি ঘটনা টা জানতে পারি ২ সপ্তাহ পরে। কারন মেয়েটি আমার এডুকেশন স্কীম এর আওতায় ছিল। আমি মেয়েটির বাবা কে বলেছিলাম যদি তারা চান তাহলে মামলা করে মেয়েটিকে ছাড়িয়ে আনার ব্যাবস্থা আমরা করতে পারি। কিন্তু মেয়েটির বাবা সমাজের ভয়ে তা করতে রাজি হন নি। আমার মনে কয়েকটি প্রশ্ন দেখা দেয়...
** মেয়েটি যদি গর্ভধারন সম্পর্কিত জটিলতায় যদি মারা যায় তাহলে দোষটা কার?
** তার নিজেরই এখন পুতুল খেলার বয়স। সে কিভাবে সংসার করবে বা তার ছোটখাট ত্রুটি গুলোকে শ্বশুর বাড়ীর লোকজন কি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবে?
** সে কি আসলে এমন দোষ করেছিলো যে তাকে ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর করে বিয়ে দিতে হবে?
** মেয়েটি যদি সেই সংসারে সুখী না হয় তাহলে কি সমাজপতিরা এর দায় নিবেন?

আসলে কোন সমাজে আমাদের বসবাস!!!আমরা কোন কালচার অনুশীলন করছি???

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

সংবিধান বলেছেন: ইসলামী অনুশাসন মেয়েদের প্রতি স্বামীকে কেয়ারিং লাবিং করে।

৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯

আদরসারািদন বলেছেন: তুমি মিয়া "সকল মতাদর্শকে আন্তরিকতার সাথে অধ্যয়ন করি।"...........শয়তান কোথাকার X( ধর্মকে আউলাইয়া দুর্গন্ধ না করলে ভালো লাগে না...????

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯

সংবিধান বলেছেন: আপন চোখে বিশ্ব দেখার একটা ধান্দা দেখতে পাচ্ছি।

৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭

লিযেন বলেছেন: ++

৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬

যুবাইরআজাদ বলেছেন: যারা এগুলো করে তাদের যদি ইসলামী ইলম থাকতো তবে তারা কেউ এমন করতে পারতো না।
এমন যারা করে এজন্য তারা ও তাদের পরিবার দায়ী। অনেকে লেখাপড়া করে অনেক শিক্ষিত হয় কিন্তু মানুষ হয়না। যারা মানুষ হয় তারা এমন করার ক্ষমতা রাখেনা।
সাংসার সুখের করার জন্য দুজনেরই ত্যাগ করার মন থাকতে হয়। আমি প্রথম রাতেই আমার স্ত্রীকে বলেছিলাম, 'আমি যদি কোন কারণে রেগে যাই তবে তুমি চুপ থাকবে, আমি দোষি হলেও। আর আমি চুপ থাকবো তুমি রেগে গেলে, যদি তোমার দোষ থাকে তবুও।পরে মাথা ঠান্ডা হলে দুজনই আলোচনা করে ভুল স্বিকার করে নিলে আর মান অভিমান ও থাকেনা। এই তরিকা আমাদের ভালই কাজ দিয়েছে, ১১ বছরে বড় আকারের কোন ঝগড়া হয়নি। কিছু সমস্যা ছিল যা আমার শাশুড়ীর সাথে আলাপ করে শুধরে নিয়েছি, আলহামদুলিল্লাহ আমরা বোঝা-পড়ার মধ্যেই আছি।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৩

সংবিধান বলেছেন: ইসলামী ইলম থাকার পরও ঘটনা ঘটছে। ব্যবহার একটা গুরুত্বপূর্ন বিষয়। তবে আইন এর এক্সিকিউশান ভাল হওয়া উচিত।

১০| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

অন্য কথা বলেছেন: চিন্তার বিষয় !!!!!


১. পাশের ফ্লাটের ঘটনা

২. (মেয়ের অভিভাবক জানাল এই কথা। )

৩. (মেয়ের ভাই থেকে জানা)

৪. (আত্বীয় থেকে জেনেছি)

৫. (মেয়ের আত্বীয় থেকে জেনেছি)

৬. (মেয়ের আত্বীয় থেকে জেনেছি)

৭. (মুহরেমাতের মাধ্যমে জেনেছি)

৮. (মেয়ের পরিবারে মাধ্যমে জেনেছি।)

৯. (মুহরেমাতের মাধ্যমে জেনেছি)

১০. (মেয়ের বাপ থেকে জানা)

১১. (মেয়ের থেকে জানা)

১২. (মেয়ের থেকে জানা)

১৩. (মেয়ের থেকে জানা)

১৪. (মেয়ের থেকে জানা)

১১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৫

তারেক বলেছেন: @সংবিধান ভাই - ইসলামপন্থীদের আশায় কেন বসে আছেন? স্বামী-স্ত্রীর সর্ম্পক ইসলামে কেমন হবে তা কোরআন - হাদিসে বলা হয়েছে।

আর আপনি যে ঘটনাগুলো উল্লেখ করেছেন সে সব বিয়ে কি ইসলামীক নিয়মে সুন্নাত তরীকায় হয়েছে? আমি নিশ্চিত হয়নি। কারন ইসলামিক নিয়মে সুন্নাত তরিকায় হলে সে দাম্পত্য জীবন হয় বরকতময়।

আর আপনি যে সব ঘটনা উল্লেখ করেছেন সব গুলোর ক্ষেত্রেই একটা কমন ঘটনা হচ্ছে, এদের কারও ইসলামিক ঞ্জান নেই ,ঠিক আপনার মতো।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৮

সংবিধান বলেছেন: //ঠিক আপনার মতো।//

ধারনা করার বায়বীয় রোগ দেখি আপনারও আছে।

কোন কোন ধারনা গুনাহ

১২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:০৯

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: কথায় কথায় একটা কথা মনে পরলো। ঐ দিন এক ভাই বলতেছিলো যে এক মেয়েকে যদি কয়েকজন পুরুষ মিলে জোর করে সেক্স করে তখন হয় গন ধর্ষন আর যদি কোন মেয়েকে রাজি করিয়ে করে তাহলে হয় রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা। দুই জায়গাতেই কিন্তু পুরুষদের ভোগের বা এন্টারটেনইমেন্টের ব্যাপারটা সেইম থাকে। পার্থক্য শুধু থাকে শুধু মেয়েটার মনোভাবে। অশিক্ষিত আর গর্দভ রা সেটা জোর করে করতে চায়, আর যারা শিক্ষিত আর বুদ্ধিমান তারা একটু ট্রিক্স করে যাতে মেয়ের কোনই আপত্তি না থাকে ।

১৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:১০

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: একটা কারেকশন আগেই দিয়ে রাখি, কেউ আবার এই ত্যানা পেচায়েননা যে আমি ধর্ষন-কে বৈধতা দিতে আসছি

১৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৩০

রিফাত হোসেন বলেছেন: আমার অভিজ্ঞতা কাছাকাছি ...

কিন্তু আপনার বিপরীত অভিজ্ঞতার অভাব !!!
:(

সেটাও আমার আছে, তাই তাদেরঁ প্রতি ভয় কম নয় !

নারী নির্যাতন প্রকাশ হয়, মানষিক নির্যাতন প্রকাশ হয় না আর যদিও প্রকাশ হয় তখন ভয়ঙ্কর হয় !

১৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৯

ভিটামিন সি বলেছেন: দুঃখজনক। এমনটা কামনা করি না। স্বামী-স্ত্রী মিলেমিশে সংসার করবে এটাই বিয়ে বা বিয়ে নামক বন্ধনের শর্ত। আর ইসলাম কারও ঘরে গিয়ে শান্তি দিয়ে আসতে পারবে না যদি না তারা নিজেরা শান্তি খুজে নেয়। ব্লগে এক ধরনের চিহ্নিত ফেরিওয়ালা আছে, তারা কথায় কথায় ইসলাম টেনে আনে। ইসলাম নিয়ে কথা বলার আগে নিজের পাছার দিকে তাকিয়ে দেখ আবালরা। সেটা পরিস্কার কিনা।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২১

সংবিধান বলেছেন: ইসলামপন্থীরা ভাষা ব্যবহারে সংযত না হলে ইসলামের মার্কেটিংয়ে ভাল রেজাল্ট আসবেনা।

১৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫১

জাহিদ ২০১০ বলেছেন: @লেখক, আরে বলদ খালি ইসলাম নিয়া কেন তোরা টানাটানি করছ??

ইসলাম কি বলছে বউরে মারতে? একটা হাদিস শুনছিলাম বউকে তার স্বামী মারতে পারে তবে তা মিসওয়াক এর ডাল দিয়ে তাও আস্তে।

সংসারে ঝামেলা হইলে কখন্ও একতরফা কোন কিছু হয় না। দুইজনই নিজেরা সমস্যা তৈরী করে আবার তাদের উচিত নিজেদের মত করে তা সমাধান করা।

যে রেফারেন্স গুলা তুমি দিলা তা সবই একতরফা। :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১

সংবিধান বলেছেন: পুরুষতন্ত্রের চেয়ারে বসে অনেক কিছুই একতরফা লাগে। প্রহারের কথা কুরআনেও আছে।

১৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১০

ডট কম ০০৯ বলেছেন: ভাল কিছু দেখেন না বা শুনেন না


সেই রকম মন থাকতে হইব তো।


ফাক দ্যা শিট

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০

সংবিধান বলেছেন: আপনার চোখ গুলা ধার দিতে পারেন।

১৮| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪

সজিব ইসলাম বলেছেন: কতোজন আলেমের ওয়াজ আপনি শুনেছেন? নারীর মর্যদা নিয়ে ওনেক ওয়াজ আছে ওয়াজেনটা আপনার অপ্রিয় হলেও শুনবেন তা হলে সমালোচনাটা যতার্থ হবে। আর আপনি পুরো পুরুষ সমাজকে কাঠগড়ায় দাড় করালেন শুধু মেয়েদের কাছে ভালো হওয়ার জন্য তাই না? ঘটনা দুই রকমই ঘটে বর্তমান সমাজে নারী পুরুষ কেঊ কারো থেকে কম জায় না। আর আপনি মনে হয় এখনো বিয়ে করেননি তাড়াতাড়ি বিয়ে করুন আর ভালো করে কোরআন হাদিছ পড়ুন।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯

সংবিধান বলেছেন: পুরুষও নির্যাতিত হচ্ছে। তবে মেয়েরা বেশী হচ্ছে। তারা সব ছেড়ে শশুড়বাড়ি যায়। তাই তাদের মেন্টাল প্রেসারটা একটু বেশী।

১৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮

পথহারা সৈকত বলেছেন: মেয়েরা বিয়ের পর কেমন থাকে ইসলামপন্থীরা কি খবর নেয়? =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~
আবাল......

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮

সংবিধান বলেছেন: ইসলাম যেহেতু সব বিষয়ে কথা বলে সেহেতু ইসলামপন্থীদেরকে সব বিষয়ে নজর দিতে হবে।

২০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:৩৯

তারেক বলেছেন: @ লেখক আমারটা কোন বায়বীয় রোগ নয় , বরং আপনার যে রোগ আছে সেটাই নিয়ে কথা বলছি।আপনার যদি ঐরকম ইসলামি ঞ্জান থাকত তাহলে এই ঘটনার সাথে ইসলামের বা হুজুরদেরকে জড়াতেন না।

অন্যের রোগ ধরার আগে নিজেকে আগে ঠিক করেন।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮

সংবিধান বলেছেন: ইসলাম যেহেতু সব বিষয়ে কথা বলে সেহেতু ইসলামপন্থীদেরকে সব বিষয়ে নজর দিতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.