![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সকল মতাদর্শকে আন্তরিকতার সাথে অধ্যয়ন করি।
মাথার ঘিলু ইউজ না করে, কোরআন ও সহীহ হাদীসের রেফারেন্স ব্যবহার না করে, নিজের দৃষ্টিভঙ্গীকে কিয়াস আর কয়েকজনের দৃষ্টিভঙ্গীকে ইজমা ধরে নিয়ে অগ্রসর হলে ভূল করার সম্ভাবনা প্রকট হবে। অধিকাংশ আলেম একমত হলেই যে বিষয়টি ভূল হবেনা এমন নয়। বরং কোরআনের নির্দেশ অনুসারে চলাটাই শুধুমাত্র নির্ভূল। সুতরাং অধিকাংশ আলেম ভূল করতে পারে। পুরো পৃথিবীর আলেম একসাথে ভূল করার সম্ভাবনা কম থাকলেও কোন দেশের বা ভূখন্ডের আলেম একসাথে ভূল করতে পারেন। সব আলেম একসাথে ভূল করার পসিবিলিটি না থাকলে তো তারা সম্মিলিত ভাবে স্রষ্টার গুন অর্জন করে ফেলে যা আদৌ সম্ভব নয়। অনেক সময় অখ্যাত বা পরিচিত নন এমন আলেম থেকে যায় কেউ তাদের মতামত নেয়ার প্রয়োজন মনে করেনা বা প্রমিনেন্ট আলেমরা যা করছে সাধারন আলেমরা তা নিয়ে মনের অজান্তে শ্রদ্ধার কারনে অনেক সময় মাথা না খাটিয়ে নিঃশর্ত আনুগত্য করে বসেন। তাই ভূল হয়ে যেতে পারে।
রসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, "আল্লাহ আমার উম্মতকে ভূলের উপর একমত [একসাথে] করেন না।"
عَنْ ابْنِ عُمَرَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ إِنَّ اللَّهَ لَا يَجْمَعُ أُمَّتِي أَوْ قَالَ أُمَّةَ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَى ضَلَالَةٍ
পুরো উম্মত একসাথে ভূল না করলেও কোন ভূখন্ডের সব আলেম ভূল করতে পারে বলে আমার বিশ্বাস।
কোরআন ঘোষিত হারাম ছাড়া ইংরেজী শিক্ষা হারাম, কম্পিউটার টিভি ইন্টারনেট হারাম, নারী নেতৃত্ব হারাম, কুল্লু গেনাউন হারামুন, মাইকে আযান হারাম, ইহুদী নাসারা উদ্ভাবিত জিনিস ব্যবহার হারাম, চেয়ারে টেবিলে খাওয়া হারাম, মোবাইল টেলিফোন ব্যবহার হারাম, মাদরাসা বিদাত, লম্বা পানজাবী বিদাত, ছোট পানজাবী বিদাত, গোল টুপি বিদাত, লেপটানো টুপি বিদাত, কওমী কাফির, ওহাবী কাফির, মওদুদী ফিতনা আর কাফির.... হরেক রকম ওয়াজ শুনেছি। ইসলামী ব্যাংক হল ইসলামী জেনা আর ইসলামী সুদ ঘুষের মত বলে ওয়াজ শুনেছি। একোরডিং টু কোরআন আসলে কি সত্যি এসব ফতোয়া ????
আল্লাহর কুরআনের বাইরে নতুন করে হারাম আর ফরজ হওয়ার বা করার কোন সুযোগ নেই। রাসুল সাঃ এর জীবন উসওয়াতুন হাসানাহ। বাধ্যতামুলক বিধান নয়। আল্লাহ যতগুলো হারাম করেছেন তার আবার ব্যাখ্যাও দিয়েছেন কেন হারাম। কিন্তু মানষ সৃষ্টি হারামের ব্যাখ্যাও নেই। টাখনুর নীচে কাপড় পড়া হারাম বলাও আলেমদের সৃষ্টি। একই বিষয়ে হাদীসের মতন (মূল বক্তব্য)ভিন্নতা প্রমান করে হাদীস আংশিক বা খন্ডিত উপস্থাপন বা বর্ননা হতে পারে। একই বিষয়ে সব হাদীসকে একজায়গায় না করে সব হাদীস একসাথে না মিলিয়ে সিদ্ধান্তে আসলে সিদ্ধান্ত ভূল হবেই। ইন্ডিপেন্ডেন্টলি একটি হাদীস দিয়ে সিদ্ধান্তে পৌঁছা কম ইফিশিয়েন্ট।
যেখানে ডিএনএ টেস্ট করে ধর্ষন প্রমান করা যায় সেখানে চারজন সাক্ষীর কি দরকার আছে এমন বিষয়ে আলেম সমাজকে কথা বলতে দেখা যায়না।
ইহুদী খ্রিস্টানকে বিয়ে করা জায়েজ যদি সেটা কুরআনের শর্ত পুরুন করে। ইহুদী খ্রিস্টান আহলে কিতাব। আর অন্য কোন ধর্মকে আহলে কিতাব প্রমান করা গেলে তাদের মেয়েদেরও বিয়ে করা জায়েজ হবে যদি তাদেরকে কুরআনের শর্ত অনুযায়ী পাওয়া যায় ।
রাজনৈতিক কারনে কারো ইহুদী খ্রিস্টান মেয়ে বিয়ে করাকে বিরোধিতা করা আমি অনুচিত মনে করি।
আমাকে মনে রাখতে হবে আমি আল্লাহ থেকে বেশি বুঝিনা। আল্লাহর বিধান নিয়ে টানাটানি বা রদবদল করার আমি কেউ নই।
যথাযথ ফতোয়া বোর্ড থেকে নাস্তিক ঘোষনা না আসলে রাজনৈতিক কারনে কাউকে নাস্তিক ঘোষনা দেয়া অবৈধ। ইসলামী রাজনীতি দিয়ে আমি কাউকে নাস্তিক বলে ইসলাম ধর্ম থেকে জোর করে বের করে দিতে পারিনা। এই অধিকার ইসলাম কাউকে দেয় নাই। মুসলিম কাউকে আপনি
কাফির বলাটা কি কুরআন হাদীস সম্মত। আপনি বড় জোর বলতে পারেন নাস্তিকের মত কাজ বা কুফুরী কাজ ।
আরে আপনি আলেম এই সার্টিফিকেট পাইলেন কই? স্বঘোষিত সার্টিফিকেট! মাওলানা শব্দের অর্থ কি ? মাওলানা মানে যদি হয় "আপনি আমার মাওলা" তবে আমি মাওলানা শব্দটিরেই লাথি মারি। হুজুর শব্দটিতে আমিত্ব রয়েছে । এটাও ইউজ করতে বা বলতে ইচ্ছুক নই।
যে কেহ আলেম হতে পারে যদি তিনি কুরআন হাদীসের জ্ঞান অর্জন করেন ও আমল করেন। পোষাক র্সবস্ব আলেমের কনসেপ্টের সাথে একমত নই। কুরআন হাদীসের বাইরে জাগতিক জ্ঞান বিজ্ঞানকে কওমী মাদরাসার ব্যাকগ্রাউন্ডের অনেকেই জাহেলিয়াত বা জাহেলী লাইনের জ্ঞান মনে করে। আলীয়া মাদরাসা থেকে একটা ছেলে কলেজে ভর্তি হলেই ধ্বংস হয়ে গেছে মনে করে মাদরাসার অনেক শিক্ষক। সমাজের কোন বিচার আচার না করেই বা সমাজের বিচার আচার থেকে নিজেদের অনেক দুরে সরিয়ে রেখে তারা আল্লাহর আইনে "টুপুর করে ফুটস কইরা" প্রধানমন্ত্রী হয়ে দেশ চালাতে চায়। অভিজ্ঞতা কি দরকার!!! আলীয়া মাদরাসা ব্যাকগ্রাউন্ডের লোকজন "আল ইয়াদুল উলইয়াউ খাইরুম মিন ইয়াদিস সুফলাহ" বলে ধান চাদাঁ আর চাল চাদাঁ নিরুপায় বইলা কালেকশান কইরা যাচ্ছে দিনের পর দিন অথচ তারা সরকারী পূর্ন অনুদান প্রাপ্ত অন্যসব কলেজ আর বেসরকারী স্কুলের মত।
আর আপনি কুটুস মাইরা আইসা ঝুপুর কইরা বলিবেন উনারা সবার সর্দার উনাদের কথার উপরে কোন কথা বলিতে বারন!!!
আমি তাইলে একটু উদ্ধত কইরা কইয়া ফেলাই.... তেনারা কেডা? কুরআন হাদীসের একক ঠিকাদারী ব্যবসা স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা আইসা তাদের দিছেনি?Mind it ইসলামে পুরোহিত ধারনা নাই।
এই কুরআন ও সহীহ হাদীস আমার আপনার সবার। লম্বা পানজাবী পরিলেই যে ভূল করিবেনা এমন সার্টিফিকেট কুরআন হাদীস তাদের দেয় নাই। প্লিজ লাগে থ্রেড মারার আগে নিজের মেমোরী চ্যাক করেন। তারপর ইটসফিটিস কইরা বইলেন ১০/৩০ টা বই পইড়া গেনের গৌরব দেখাইতেছেন।
হাছা কথা তিতা। বড়ই তিতা। যে দেশের সিংহভাগ স্বঘোষিত আলেমরা মনে করে লিফট ব্যাবহার আমাদের অধিকার। ইহুদী নাসারাদের দিয়ে মহান আল্লাহ তায়ালা তাদের সেবা করাচ্ছেন। কারন ইহুদী নাসারারা লিফট বানাইছে আর আমরা ব্যবহার করছি। তাই ইহুদী নাসারা আমাদের চাকর আর গোলাম, দাস। ... শরম করে বড়ই শরম করে... ইহুদী নাসারা ওষুধ আর মেডিকেল যন্ত্রপাতি উদ্ভব করবে আর তাদের চাকরগিরি, গোলামী আর উসিলাতে আল্লাহ আমাদের সেইভ করবেন।আরোগ্য করবেন। হিহ হিহ হিহ.....
স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাত্রছাত্রীকে মাদরাসায় আসাটা কঠিন করা হয়েছে আভিজাত্যের গরিমায়। কেন? কুরআন হাদীস কঠিন এই জন্যে? পানজাবীই হল অন্যতম ইসলাম এই পরিবেশ ধরে রাখা কি হয়নি? ব্যবসাকে হালাল বলে ওয়াজ করেন বলেন "আহাল্লাল্লাহুল বাইয়া ওয়া হাররামার রিবা" বলা হয় শুধু কিন্তু কোন মাদরাসায় কি কমার্স আছে? কমার্স না থাকার এই সম্মিলিত সিদ্ধান্ত ও দৃষ্টিভঙ্গী কি ভূল নয়? বাংলাকে হিন্দুয়ানী ভাষা বলা কি ভূল ছিল না?
আপনি কইতেছেন এদের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করা যাইবেনা। ভালই ...ভালত ভালনা.... অনেক ভালো। মোটামুটি ভারতীয় আগ্রাসন আর ইসলাম প্রতিষ্ঠার জোরালো সম্ভাবনা কয়লার মত উজ্জল হয়ে দেখা দিয়েছে।
দেশের ইসলামী দলগুলো ও পশ্চিম পাকিস্তান ভারতীয় সাম্রাজ্যবাদ মোকাবেলায় কি কইরা উল্টাইয়া পাল্টাইয়া ফেলতেছে সেটাও জানার বড়ই ইচ্ছা।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭
সংবিধান বলেছেন: //কথিত হেকমতের নামে পাশ্চাত্য গণতান্ত্রিক পদ্ধতি বাদ দিতে হবে। //
আপনার এই কথার সাথে কিছুটা একমত। কিন্তু আব্রাহাম লিংকনের গনতন্ত্র কোন আলেম মানে বলে আমার জানা নেই। গনতন্ত্র মেীলিক নীতি পরিবর্তন করলে হারাম হবেনা।
২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩১
উড়োজাহাজ বলেছেন: যাই করুন। গণতন্ত্র নামটাই গ্রহণযোগ্য নয়।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৬
সংবিধান বলেছেন: jonotontro?
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪
উড়োজাহাজ বলেছেন: তাদেরকে কেউ ইসলামের ঠিকাদারী দেয় নি। সুতরাং তাদের একচেটিয়া মনোপলি (ধর্ম) ব্যবসার বিরুদ্ধে সাহস করে কথা বলতে হবে, চ্যালেঞ্জ করতে হবে।
দাবিদার এই অন্ধ আলেমদের ব্যাপারে মানুষকে সজাগ করে তুলতে হবে। তাদের দেওয়া বৈধতার কারণেই আজ দেশে দেশে ইসলাম বিরোধীরা এত আস্কারা পেয়েছে। এদের মধ্যেই ওলামায়ে ছু এর অভাব নেই। অথচ তারা মানুষকে জাগ্রত করলে, সব সত্য প্রকাশ করলে জনতার খালি প্রস্রাবের তোড়ে এই সব ভেসে যেত। কিন্তু তারা মানুষকে জিম্মি করে রেখেছে। তারা মানুষকে কোরআন হাদিস জটিল ও কঠিন বলে এর কাছে যেতে দিচ্ছে না। কোনভাবে সত্য বেরিয়ে আসলে হাজারটা মাসায়েল দেখিয়ে তাদেরকে এসবের ব্যাপারে বিভ্রান্তিতে ঢুকিয়ে দেয়। এরাই আল্লাহর ভাষায় আসমানের নিচে সর্বনিকৃষ্ট জীব। আসমানের নিচে গুয়ের পোকাও আছে। অতএব ভেবে দেখুন তাদের অবস্থা কোথায়। এদের ব্যাবসার ব্যাপারে আল্লাহর কোরআনের সুরা বাকারার ১৭৪ -৭৫ নং আয়াত পড়ে দেখুন। তাদের ব্যপারে আল্লাহ বোলছেন বিচার দিবসে তাদেরকে আল্লাহ তাদের সাথে কথাও বলবেন না, পবিত্রও করবেন না। তাদের স্থান হবে জাহান্নাম।
এরা সেই পোশাকী আলেম। ভিতরে অজ্ঞতা আর মিথ্যা অহঙ্কার। এরাই সেই রাব্বাই সাদ্দুসাই ও ফারিসিসদের বর্তমান প্রতিনিধি। সো সাবধান। সত্য প্রকাশিত হয়ে যাচ্ছে। দীন নিয়ে পার্থিব হেকমতের রাজনীতি করার দিনও শেষ হয়ে আসছে। রাজনীতি করতে হলে তাদেরকে সত্য প্রকাশ করতে হবে। কথিত হেকমতের নামে পাশ্চাত্য গণতান্ত্রিক পদ্ধতি বাদ দিতে হবে।
বলতে পারেন রাজনীতি না করে রাষ্ট্রীয়ভাবে দীন কায়েম হবে কী করে? আরে একবার খালি সত্য প্রকাশ করে দেখুন না। জোয়ারের ঠেলায় সব ভেসে যাবে। আপনারা না করলেও আল্লাহ কাউকে না কাউকে একাজে নিয়োজিত করবেনই। সুরা তওবাহ ৩৮-৩৯ নং আয়াত পড়ে দেখুন।
ধন্যবাদ সংবিধান সাহেব। আপনার বিক্ষুব্ধতা আমাকে মুগ্ধ করেছে। মিথ্যা বলে না এমন লোকের চেয়ে সত্য বলায় বিপ্লবী লোক দরকার। এ বিষয়ে আরো জানতে এই সাইটটি ভিজিট করতে পারেন। অনেক অজানা তথ্য পাবেন। তাদেরকে কেউ ইসলামের ঠিকাদারী দেয় নি। সুতরাং তাদের একচেটিয়া মনোপলি (ধর্ম) ব্যবসার বিরুদ্ধে সাহস করে কথা বলতে হবে, চ্যালেঞ্জ করতে হবে।
দাবিদার এই অন্ধ আলেমদের ব্যাপারে মানুষকে সজাগ করে তুলতে হবে। তাদের দেওয়া বৈধতার কারণেই আজ দেশে দেশে ইসলাম বিরোধীরা এত আস্কারা পেয়েছে। এদের মধ্যেই ওলামায়ে ছু এর অভাব নেই। অথচ তারা মানুষকে জাগ্রত করলে, সব সত্য প্রকাশ করলে জনতার খালি প্রস্রাবের তোড়ে এই সব ভেসে যেত। কিন্তু তারা মানুষকে জিম্মি করে রেখেছে। তারা মানুষকে কোরআন হাদিস জটিল ও কঠিন বলে এর কাছে যেতে দিচ্ছে না। কোনভাবে সত্য বেরিয়ে আসলে হাজারটা মাসায়েল দেখিয়ে তাদেরকে এসবের ব্যাপারে বিভ্রান্তিতে ঢুকিয়ে দেয়। এরাই আল্লাহর ভাষায় আসমানের নিচে সর্বনিকৃষ্ট জীব। আসমানের নিচে গুয়ের পোকাও আছে। অতএব ভেবে দেখুন তাদের অবস্থা কোথায়। এদের ব্যাবসার ব্যাপারে আল্লাহর কোরআনের সুরা বাকারার ১৭৪ -৭৫ নং আয়াত পড়ে দেখুন। তাদের ব্যপারে আল্লাহ বোলছেন বিচার দিবসে তাদেরকে আল্লাহ তাদের সাথে কথাও বলবেন না, পবিত্রও করবেন না। তাদের স্থান হবে জাহান্নাম।
এরা সেই পোশাকী আলেম। ভিতরে অজ্ঞতা আর মিথ্যা অহঙ্কার। এরাই সেই রাব্বাই সাদ্দুসাই ও ফারিসিসদের বর্তমান প্রতিনিধি। সো সাবধান। সত্য প্রকাশিত হয়ে যাচ্ছে। দীন নিয়ে পার্থিব হেকমতের রাজনীতি করার দিনও শেষ হয়ে আসছে। রাজনীতি করতে হলে তাদেরকে সত্য প্রকাশ করতে হবে। কথিত হেকমতের নামে পাশ্চাত্য গণতান্ত্রিক পদ্ধতি বাদ দিতে হবে।
বলতে পারেন রাজনীতি না করে রাষ্ট্রীয়ভাবে দীন কায়েম হবে কী করে? আরে একবার খালি সত্য প্রকাশ করে দেখুন না। জোয়ারের ঠেলায় সব ভেসে যাবে। আপনারা না করলেও আল্লাহ কাউকে না কাউকে একাজে নিয়োজিত করবেনই। সুরা তওবাহ ৩৮-৩৯ নং আয়াত পড়ে দেখুন।
ধন্যবাদ সংবিধান সাহেব। আপনার বিক্ষুব্ধতা আমাকে মুগ্ধ করেছে। মিথ্যা বলে না এমন লোকের চেয়ে সত্য বলায় বিপ্লবী লোক দরকার। এ বিষয়ে আরো জানতে এই সাইটটি ভিজিট করতে পারেন। অনেক অজানা তথ্য পাবেন। দৈনিক নিউজ