নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলা সাহিত্যে যে কয়টি বই বহুল আলোচিত বা সমালোচিত তন্মধ্যে সমরেশ বসুর প্রজাপতি বইটি অন্যতম। এটি একটি বহুল আলোচিত বাস্তবধর্মী উপন্যাস। প্রকাশক দেশ পাবলিশিং। বইটি প্রকাশের পর থেকেই পুরো কলকাতা জুড়ে শুরু হয় গুঞ্জন। শেষপর্যন্ত অশ্লীলতার ফাঁদে পড়লো প্রজাপতি। সমরেশ বসু তাঁর লেখালেখির শুরু থেকেই নারী-পুরুষের সংরাগ-সংসক্তির বিচিত্র চিত্রকর। তাঁর উত্তরঙ্গ, সওদাগর, শ্রীমতি কাফে থেকে শুরু করে বিবর পর্যন্ত ওই প্রবণতা দিনে দিনে কেবল স্পষ্ট থেকে স্পষ্টতর হয়েছে। কিন্তু সমরেশ বসু কেবল এ বিষয়টিকে উপজীব্য করেননি। নইলে দিব্যেন্দু পালিত বলতেন না, “এই একজন : যাঁর মধ্যে একত্র হয়েছিল তারাশঙ্করের অভিজ্ঞতা, বিভূতিভূষণের অনুভূতিপ্রবণতা, মানিকের প্রশ্ন, সতীনাথের পটভূমিজনিত ভিন্নতা। বাংলা গল্প-উপন্যসের বিপুল ভারসম্পন্ন ঐতিহ্যের শ্রেষ্ঠ গুণগুলোর সমন্বয় ঘটিয়ে সমরেশ বসু হয়ে ওঠার জন্য তাঁকে যুক্ত করতে হয়েছিল নিজের সময় ও মানসিকতা, নিজস্ব ভাষা ও ভঙ্গি-সাহস, স্পষ্টবাদিতা এবং একের মধ্যে বহু। নিজের সব মেধা ঢেলে সাজিয়েছেন তাঁর সৃষ্টিকর্ম। সমাজ থেকে নিয়েছেন উপাদান ও উপকরণ। রচনাগুলো করতে চেয়েছেন সরস আর বাস্তবধর্মী। আর তাতেই তিনি হয়েছে কালকূট।” (এক ধরনের আশ্রয়, দেশ, ১৪ মে ১৯৮৮)। কালকূট মানে তীব্র বিষ। এটি তাঁর ছদ্মনাম। ‘অমৃত কুম্ভের সন্ধানে’, কোথায় পাব তারেসহ অনেক উপন্যাস তিনি এ নামে লিখেছেন। কিন্তু নিজের সেই তীব্র বিষ তিনি প্রয়োগ করেছেন বিবর, প্রজাপতি, প্রকৃতির মতো উপন্যাসে সমরেশ বসু নামে।
তাঁর এই বহুল আলোচিত বই প্রজাপতি ১৩৭৪ সালে শারদীয় দেশ-এ প্রকাশিত হয়। একে অশ্লীল হিসেবে শনাক্ত করে তরুণ অ্যাডভোকেট অমল মিত্র। তিনি শুধু এতেই ক্ষান্ত হননি-বইটি নিষিদ্ধ করার জন্য আদালতে মামলা করলেন ১৯৬৮ সালের ২ ফেব্রুয়ারি। আবেদনকারী তাঁর পক্ষে ৮ জন সাক্ষীর নাম দেন। এর ভেতর ৭ম সাক্ষী হিসেবে তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামও ছিল এবং ছিল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আশুতোষ ভট্টাচার্যের নাম। দুইজনের কেউই তাঁর পক্ষে সাক্ষী দিতে আসেননি। আসামি হিসেবে ছিলেন সমরেশ বসু এবং দেশ-এর প্রকাশক ও মুদ্রাকর সীতাংশুকুমার দাশগুপ্ত। এবং সমরেশের পক্ষে সাক্ষী হিসেবে ছিলেন বুদ্ধদেব বসু, নরেশ গুহের মতো ব্যক্তিরা।
কলকাতার আদালতে চলে এ নিয়ে দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া। সুধীসমাজে তো বটেই আদালতপাড়াতেও এ নিয়ে ছিলো টানটান উত্তেজনা। কলকাতা চিফ প্রেসিডেন্সি ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে বাদীপক্ষের অভিযোগের ও সাক্ষ্যের সারকথা হলো, “প্রজাপতি অশ্লীল, সাহিত্যের পবিত্রতা নষ্টকারী এবং এ উপন্যাস পড়ে কোমলমতি কিশোর-কিশোরীরা গোল্লায় যাচ্ছে। এবং যুবকেরা ইন্দ্রিয়শক্তির কথায় ভরপুর এই উপন্যাস পড়ে তাদের সুকুমারবৃত্তি হারিয়ে ফেলেছে। ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সে ছেলেমেয়েরা লাইন দিয়ে দেশ-এর ওই শারদীয় সংখ্যাটি কিনেছে। সাহিত্যে মাধুর্য, নৈতিক শক্তি উজ্জীবনী বৈশিষ্ট্যের স্থলে ‘প্রজাপতি’র মতো রচনা কামনার জোগান দিয়েছে মাত্র। এর সামাজিক ও সাহিত্যমূল্য কোনোটাই নেই।”
অন্যদিকে সমরেশ বসুর উপন্যাটি পড়ে বুদ্ধদেব বসু বলেন, তিনি এতে পশ্চিমবঙ্গের সামাজিক বাস্তবতার ছবিই পেয়েছেন। এর ভেতরে অশ্লীল বলে কোনো কিছুই তাঁর চোখে পড়েনি। আর সাহিত্যে শ্লীল-অশ্লীলতার কোনো মাপকাঠি নেই। যদি অভিযোগ ওঠে- তাহলে রামায়ণ-মহাভারতসহ মহা মহা গ্রন্থের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ উঠতে পারে। এর নায়ক ও এখানে উপস্থাপিত নারী-পুরুষ এবং তাদের কর্মকাণ্ডে যে নষ্টামি তা সময়েরই ছবিমাত্র! এই ছবি বাস্তবসম্মত। লেখক এর মাধ্যমে সমাজের ভণ্ডামির মুখোশ খুলে দিয়েছেন। নরেশ গুহও প্রায় বুদ্ধদেব বসুরই প্রতিধ্বনি করেন। এখানে ব্যবহৃত শব্দাবলি আগে কখনো ব্যবহার হয়নি। তিনি প্রসঙ্গ টেনে বলেন, রবীন্দ্রনাথও অনেক শব্দ ব্যবহার করছেন, যা তাঁর আগে কেউ কখনো ব্যবহার করেননি।
সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো সমরেশ বসু আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য এ বইয়ের লিখিত বিবৃতি তৈরি করেন। উপন্যাসের নায়ক সুখেন। মূলত সুখেনের ওপরই সমরেশের ব্যক্তিগত জীবনের ছায়াপাত ঘটেছে। বিবৃতিতে তিনি এ উপন্যাসের গঠন, চরিত্র চিত্রণ এবং সুখেনের জীবন ও তাঁর কর্মকাণ্ডের পরিপ্রেক্ষিত তুলে ধরেন। তিনি বলেন, 'বাবার দুর্নীতি, দাদাদের দলীয় রাজনীতিকে ব্যক্তিগত স্বার্থসিদ্ধির হাতিয়ার করা_সব সুখেনের মনকে তিক্ত করে তোলে। সে বেখাপ্পা হয়ে ওঠে। হয়ে ওঠে অবাধ্য। জীবন সম্পর্কে বীতস্পৃহ। মূলত এ উপন্যাস তাঁর জীবনের শেষ চবি্বশ ঘণ্টার কাহিনি।' তাঁর মতে, কোনো সুস্থ-স্বাভাবিক লোক সুখেনের মতো মাস্তান চরিত্র দিয়ে প্রভাবিত হতে পারে না। বরঞ্চ যাদের বিপথে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে তারা সাবধান হবে। বইটির বিবৃতি সুধীমহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, মামলার রায় বাদীর পক্ষে যায়। সমরেশে বসুর প্রজাপতি নিষিদ্ধ হয়। ১১ ডিসেম্বর, ১৯৬৮ সালে রায় ঘোষণা করা হয় : উপন্যাসটি অশ্লীল এবং একে নিষিদ্ধ করতে হবে। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো, এ দিনটি ছিল সমরেশ বসুর জন্মদিন। এতে বলা হয়, 'উপন্যাসটিকে অশ্লীল বলে ঘোষণা করার পর তার লেখক সমরেশ বসুকে কোনো মতেই অব্যাহতি দেয়া যায় না। তা তিনি যত বড়ো লেখকই হোন না কেন? এই মন্তব্যসহ আমি তাঁর আলোচ্য উপন্যাসকে (প্রজাপতি) অশ্লীল ঘোষণা করছি। তাকে সাজাও দিচ্ছি। ভারতীয় দণ্ডবিধির ২৯২ ধারা অনুযায়ী তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করছি। ২০১ টাকা জরিমানা অনাদায়ে দুই মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিচ্ছি। এবং প্রকাশককেও একই সাজা দেয়া হয়। এবং দেশ শারদীয় সংখ্যার (১৩৭৪) ১৭৪ থেকে ২২৬ পৃষ্ঠা পর্যন্ত নষ্ট করে দেয়ার জন্য বলা হয়।
আদালতের রায়ে সমরেশ বসু ও দেশ প্রকাশক অশোককুমার সরকার কিছুটা মনক্ষুণ্ন হলেন, কিন্তু হাল ছাড়লেন না। রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে জরিমানার টাকা জমা দিলেন এবং মামলা হাইকোর্টে নিয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করলেন। মামলাটি যতই দীর্ঘ হতে থাকে মানুষের কৌতূহলের মাত্রাও ততই বাড়তে থাকে। দুঃখজনকভাবে কলকাতা হাইকোর্টও ব্যাঙ্কসাল কোর্টের রায়ই বহাল রাখে। এসব ঘটে ১৯৭৩ সালে। হাইকোর্টে বিচারপতি মামলাটিকে সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার অনুমতিও নাকচ করে দেন। কিন্তু থেমে যাওয়ার পাত্র নন সমরেশ বসু। আর তাঁকে প্রতিনিয়ত উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছিলেন দেশ প্রকাশক।
১৯৭৯ সালে সমরেশ বসুর মামলাটি সুপ্রিম কোর্টে ওঠে । ১৯৮০ সালে ‘প্রজাপতির’ অনুবাদ চাওয়া হয়। অনুবাদের কাজে সময় ১৯৮২ সালে পৌঁছায়। দুর্ভাগ্যজনকভাবে অনুবাদটি আগুনে নষ্ট হওয়ায় ১৯৮৫ সালে আবার অনুবাদ পেশ করা হয়। শুনানি চলে ২০, ২২ ও ২৩ আগস্ট, ১৯৮৫ সালে। রায় প্রকাশিত হয় এক মাস পর। অর্থাৎ ১৯৮৫ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর। সুপ্রিম কোর্টের রায়ে বলা হয়, প্রজাপতি অশ্লীল নয়। এবং সেই সাথে অভিযুক্তদেরও অভিযোগ মুক্ত করা হলো। সুপ্রিম কোর্টে মামলাটি ১২ বছর ধরে ছিল। রায় ঘোষণা হলে সাগরময় ঘোষ-একে ঐতিহাসিক বলে উল্লেখ করেন। বাংলা সাহিত্যের কোনো উপন্যাস নিয়ে ১৭ বছর ধরে আইনি লড়াই এই প্রথম!
কলকাতা ও কলকাতার বাইরে অনেক আড্ডা, বৈঠক, আলোচনার বিষয়বস্তু হয়েছে প্রজাপতি ও সমরেশ বসু। মূল কাহিনিটি এরকম- উপন্যাসের নায়ক সুখেন। মূলত তার জবানেই কাহিনি এগিয়ে চলে। তার এই বয়ান মাত্র ২৪ ঘণ্টার! কিন্তু এতেই তুলে আনা হয়েছে সুখেনের গোটা জীবন। একটা প্রজাপতি ধরার কাহিনি দিয়ে বয়ানের সূচনা । ধরতে গিয়ে ভেসে উঠেছে জিনা নামের একটা মেয়ের কথা। এর সঙ্গে জড়িয়ে আমরা জানি শিখার কথা। শিখাকে সুখেন বিয়ে করে ঘর বাঁধতে চেয়েছিল। সে হতে চেয়েছিল শিক্ষক। দুর্নীতিপরায়ণ বাবা, বেল্লেলাপনার হাতে নিজেকে ছেড়ে দেয়া মা, বড়ো দুই ভাইয়ের রাজনীতি ও স্বার্থসিদ্ধিসহ নানা পাঁকচক্রে পড়ে সুখেনের আর কিছু করা হয় না।
অবস্থার গোলকধাঁধাঁয় পড়ে মাস্তানি হয়ে ওঠে সুখেনের বেঁচে থাকার উপায়। সমাজের স্বার্থবাদী লোকজন, তথাকথিত অভিজাতেরা তাকে ব্যবহার করে। সেও সুযোগ নেয় ভোগ-বিলাসের। শেষতক একটি দুর্ঘটনা দিয়ে ইতি টানা হয় এ কাহিনির। নারীদেহের বর্ণনা কিছু থাকলেও নারী-পুরুষের তুমুল কোনো সঙ্গম দৃশ্যের বর্ণনা পর্যন্ত এতে নেই। যেটুকু আছে তা আভাসে-ইঙ্গিতেই আছে। এ উপন্যাসে ব্যবহৃত শব্দাবলি তুলে আনা হয়েছে কলকাতার রকবাজদের সেই সময়ের প্রচলিত কথাবার্তা থেকে। একটি গল্প বা উপন্যাস স্বার্থক করতে হলে বাস্তবিক মানুষের আচরণ ও সংলাপই সবচেয়ে মুখ্য। কেননা, সাহিত্য সমাজের কথাই বলে।
নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের একটি গল্প পড়ে সমরেশ বিষয়টি চিন্তা করেছিলেন । সেখানে নিজের জবানে একজন সমাজবিরোধী গুণ্ডা-সে যে মন্ত্রীর পোষ্য ছিল তাকে দোষারোপ করে অনেক অভিযোগ করছে। সমরেশের মনে হলো, সে যে ভাষায় নিজের কথা বলছে তা রীতিমতো সভ্য, শিক্ষিত মানুষের ভাষা, এতে তার বয়ান কৃত্রিম হয়ে উঠেছে। সমরেশ সেই চিন্তা থেকে একজন লম্পট ও বখে যাওয়া ব্যক্তির জবানেই তাঁর নিজের কাহিনি তুলে আনতে চাইলেন। লেখা হলো ‘প্রজাপতি’। উপন্যাসটি লিখতে গিয়ে সমরেশ বসু মূলত সমাজের ঘটে যাওয়া বাস্তুবিক ঘটনাকেই অগ্রাধিকার দিয়েছেন।
দেশ পত্রিকার সেই সময়ে সম্পাদক অশোককুমার সরকার খুবই বুদ্ধিমান ও উদার ছিলেন। তিনি মামলার দায়িত্ব নিজের ওপরেই নিয়েছিলেন। তাদের আমন্ত্রণে লেখক লিখেছেন, তাঁরা সে লেখা ছেপেছেন, এটা যদি অশ্লীলতার দায়ে অভিযুক্ত হয় তার দায়িত্ব তাদেরই। ১৯৮৫ সালে ২ নভেম্বর প্রজাপতির নিষেধাজ্ঞার দায়মুক্ত প্রকাশিত হয়। তিনি তাতে ভূমিকার ইতি টেনেছেন ফরাসি সাহিত্যিকের একটি মন্তব্যের কথা মনে করিয়ে দিয়ে। পাঠককে জিজ্ঞাসাকাতর করতে চেয়েছেন! শহরের রাস্তায় আবর্জনার ছবিসহ প্রতিবেদন ছাপা হলে সেজন্য ওই প্রতিবেদক ও ফটোগ্রাফারকে যদি কেউ আক্রমণ করে! তাহলে ব্যাপারটা কী দাঁড়ায়? তাঁর সে ভূমিকাটিও বেশ আবেগঘন। পাঠকমাত্রই সে আবেগে বিগলিত হবে বলে আমার বিশ্বাস।
১৯৮৮ সালের ১২ মার্চ সমরেশে বসুর মৃত্যু হয়। একথা অনস্বীকার্য যে, বাংলা সাহিত্যে সমরেশ বসু একটি আলোচিত নাম। কোনোভাবেই তাঁর ভূমিকাকে খাটো করে দেখা যাবে না। বলা যায়, ফরাসি সাহিত্যের জন্য বালজাক যা করেছেন, বাংলা গল্প-উপন্যাসে সমরেশ বসুর কাজ সেই ভূমিকায় দেখে নেয়া যেতে পারে। তিনি তাঁর সৃষ্টি চরিত্রগুলোকে করে তুলেছেন বাস্তবধর্মী। পুঁজিবাদের বিকার ও এর শিকারে পরিণত হওয়া দুই শ্রেণি থেকে তাঁর চরিত্রগুলো উঠে এসেছে। তাঁর সৃষ্ট চরিত্রগুলোর সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকে দেশপ্রেম, সমকালীন রাজনীতি, অর্থনীতি, ইতিহাস ও জীবনরহস্যসহ তাবৎ বিষয়। বিচিত্র বিষয় এবং আঙ্গিকে নিত্য ও আমৃত্যু ক্রিয়াশীল লেখকের নাম সমরেশ বসু। ভালোবাসাকে বুকে নিয়ে সমস্ত অসুন্দর ও অশ্লীলতার বিরুদ্ধে তাঁর লড়াই সত্যিই পাঠকের ভাবনার জগত উন্মোচিত করে দেয়।
মুনশি আলিম
শিবগঞ্জ, সিলেট
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৬
সৃষ্টিশীল আলিম বলেছেন: ভালোবাসা প্রিয়।
২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৯
টারজান০০০০৭ বলেছেন: একদম বাজে বই ! এই বইটা ব্যান্ড কইরাই বিক্রি বাড়াইছে। না করলে রাস্তার মোড়ে সফট চটি হিসেবে বিক্রি হইতো। ফালতু !
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:০১
সৃষ্টিশীল আলিম বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ !
৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৫
আলভী রহমান শোভন বলেছেন: অসাধারণ একটা পোস্ট দিলেন, ভাইয়া।
আমি বইপোকা হওয়া সত্ত্বেও এই বইটা পড়া হয়নি। তবে সুযোগ মত সংগ্রহ করে পড়ে ফেলবো।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫০
সৃষ্টিশীল আলিম বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৭
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: এটা মিস করে গেলাম কিভাবে! ওনার প্রায়গুলোই পড়েছি। সময় করে সংগ্রহ করে ফেলবো। ধন্যবাদ সুন্দর পোষ্টের জন্য।