নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

খাঁটি বাংলাদেশী

সুদীপ্ত কর

মরার আগে মেটালিকার মাস্টার অফ পাপেটস শুনতে শুনতে মরতে চাই। https://www.facebook.com/Sudipta.Kar

সুদীপ্ত কর › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিভাবে বাচ্চাকাচ্চাকে সাইজ করবেন - ধুমধাম, ঢিশুম ঢিশুম

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১১



আমাদের পরিবার-পরিজন সহ চারপাশে যারা আমাদের সবসময় আনন্দ দেয় যাদের থেকে আমরা লিটারেলী নি:স্বার্থ ভালবাসা পেয়ে থাকি তারা হলো সেই ছোট ছোট বাচ্চাকাচ্চাই। এরা কোন কারণ ছাড়াই আমাদের ভালবাসে, কারো মন খারাপ থাকলে একটা ছোট বাচ্চা নিমেষেই তার মন ভালো করে দেয়ার অসীম ক্ষমতা রাখে। কিন্তু এর প্রতিদানে কি আমরা সবসময় তাদের প্রতি সঠিক আচরণ দেখাই? একটা বাচ্চা মোটামুটি তরল পদার্থ। তাকে ছোটবেলা থেকে যা শেখানো হবে সেটাই একসময় সে সমাজকে ফেরত দেবে। বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে আমার সামান্য আতলামী মার্কা এই লেখায় আমি বাচ্চাকাচ্চাদের সাথে আমাদের কোন সিচুয়েশনে কেমন ব্যবহার করা উচিত সেটা নিয়ে আমার ব্যক্তিগত অভিমত প্রকাশ করবো। দ্বিমত হতেই পারেন আপনি।



* পড়স না ক্যান বেয়াদ্দপ? থাপড়াইয়া দাঁত ফালাই দিমু X(





বাচ্চাকাচ্চাদের যে ব্যাপারটা নিয়ে প্রত্যেক বাবা-মা সবচেয়ে বেশী দু:শ্চিন্তায় ভোগেন সেটা হলো বাচ্চা পড়েনা কেনো? ছোট্ট এই মানুষটাকে কিভাবে আইনস্টাইন, নিউটন বানানো যায় সেটা নিয়ে অনেকেই রাতের ঘুম হারাম করেন। তাকে কিভাবে পড়ানো যায়, পড়াশোনায় মনোযোগী করানো যায় এর জন্য বহুল ব্যবহৃত পদ্ধতিগুলো হলো



* খেলতে দেখলেই লাঠি নিয়ে দৌড়ানো

* পরীক্ষায় খারাপ করলে ঘর থেকে বের হয়ে যেতে বলা

* গল্পের বই থেকে একশ হাত দুরে রাখা

* টিভি দেখতে না দেয়া, তার মত ছোট থাকতে আমি কি হনু ছিলাম এবং দিনে ২৪ ঘন্টার মধ্যে ৩০ ঘন্টাই কিরকম পড়াশোনা করতাম সেটার বর্ণনা দেয়া

* তার পিছনে আট-দশজন টিচার লেলিয়ে দেয়া

* মারধর করা



আমি বলবো হোয়াই সো সিরিয়াস? পড়াশোনা ভালো লাগার জিনিস যেটা জোর করে হয়না। কারো যদি মন বসেনা বইয়ের পাতায় টাইপ সিচুয়েশন হয় তাহলে সেই বাচ্চার জন্য সবচেয়ে কার্যকর ওষুধ হলো গল্পের বই। বিশ্বাস হয় না? না হওয়ার কোন কারণ নাই। একটা বাচ্চা তখনই নিজের আগ্রহে বই পড়বে যখন সে সেটায় মজা পাবে, আনন্দ খুজে পাবে। বইয়ের পাতায় যে আনন্দ খুজে পাওয়া যেতে পারে সেটা বোঝানোর জন্য গল্পের বই হচ্ছে সবচাইতে সহজ সমাধান। পড়ার অভ্যাস একবার তৈরি হলে সেটা আস্তে আস্তে পড়ার বইয়ের দিকে নিয়ে যাওয়া খুব একটা কঠিন কাজ না। আর ঘরে বসে বাইরে দুনিয়াটা দেখার জন্য গল্পের বই অনেকটা ম্যাজিক কার্পেটের মত। আপনার বাচ্চার হাতে তার বয়স অনুযায়ী অনেক বই তুলে দিন। আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবকে বলে দেন আপনার বাচ্চাকে কাপড়-চোপড়, খেলনা গিফট না করে যেন গল্পের বই দেয়। একটা বাচ্চার মানসিক বিকাশের জন্য এই জিনিসটা অনেক দরকারী।



* প্রবলেম :@ :@ সুতান কুতাকার!! সারাদিন গল্পের বই পড়োস? স্কুলের পড়া কি আমি পড়মু? X(





কমন প্রবলেম। বাচ্চা গল্পের বইয়ের প্রতি এতটাই আসক্ত যে পড়ার বইয়ের ভিতরে গল্পের বই লুকিয়ে পড়ে। এইবার দেখলেন? আপনার বাচ্চার কিন্ত বইপড়ার প্রতি ভালবাসা জন্মিয়ে গেছে। অথচ আপনিই এতদিন বলতেন আপনার বাচ্চা বই থেকে ১০০ হাত দুরে থাকে। ;) মিথ্যা বুলেন কেনু? আমরা সবই বুঝি। B-)



এই কেইসে চ্যালেঞ্জ হলো তার মনোযোগের একটুখানি গল্পের বই থেকে পড়ার বইয়ের দিকে ডাইভার্ট করা। এটা কিন্তু তেমন একটা কঠিন কাজ না। গল্পের বইয়ের উৎস কি? আপনার পকেট নিশ্চয়ই। কোন কারণ ছাড়া গল্পের বই কিনে দেয়ায় একটু বিরতি দেন। বাচ্চা অমুক-তমুক বই কিনতে চাইলে তাকে বলেন যে এই বইটা পেতে হলেতো তোমাকে একটু কষ্ট করতে হবে বাপধন। :D

- কি কষ্ট? :-/

- আমার একটু কাজ করে দিতে হবে। ;)

- কি কাজ?

- তোমার অংক বইটা নিয়ে অমুক চ্যাপটারের অমুক তমুক এবং সমুক অংকটা করলে তোমাকে এই বই কিনে দেয়া হবে। :P :-*



অবাক হচ্ছেন? খুবই কার্যকরী পদ্ধতি। আমি নিজেই এর শিকার। আমি ছোটবেলা থেকে এখন বড়বেলা পর্যন্ত খুবই ফাকিবাজ ছাত্র। আমার বাবার কাছে যদি বলতাম এইটা কিনবো, সেইটা কিনবো তাহলে তার সোজা সাপ্টা উত্তর ছিলো নিজের টাকায় কিনো। কিন্তু স্কুলপড়ুয়া আমার কাছে টাকার উৎস তো স্কুলে হেটে গিয়ে টাকা বাচানো ছাড়া আর কিছুই নেই। সমাধান কি? তখন আমার বাবা কাজ দিতো আমাকে। কাবিটা(কাজের বিনিময়ে টাকা) কর্মসূচীটা ছিলো অনেকটা এইরকম।

‘তার সামনে বসে ইংরেজী বইয়ের এক পৃষ্ঠা রিডিং পড়ে শুনালে ১ টাকা, পুরা পৃষ্ঠা লিখে ফেললে ২ টাকা। অথবা ৪-৫টা অংক করলে ১ টাকা। টাকার হিসাব রাখা হতো। আর আমিও তাড়াতাড়ি টাকা কামানোর জন্য তাড়াতাড়ি পড়তাম। যে কারণে রিডিং স্কিল, রাইটিং স্কিল, বেসিক নলেজ ভালো ছিলো। তাছাড়া বইয়ের কত নাম্বার পৃষ্ঠায় কি জিনিস আছে সেটা মোটামুটি জানা থাকতো। আর টাকা জমলে এইটা সেইটা কেনা তো আছেই।'





এই সিস্টেমে যেটা মূলমন্ত্র সেটা হলো খুবই সিম্পল। একটা বাচ্চা নিজের জন্য পড়তে শিখে। বেশীরভাগ বাচ্চাই পরীক্ষার জন্য, মার থেকে বাঁচার জন্য পড়তে শিখে। কিন্তু নিজের জন্য, নিজের আনন্দের জন্য যে পড়া সেটার স্বাদ থেকে বঞ্চিত থাকে সবসময়ই। একটা বাচ্চা চিত্তবিনোদনের জন্য টিভি না দেখে বই পড়ছে, ম্যাথ করছে এই দৃশ্যটা কি সুখকর না? :D



* তরে পাইলে হাড্ডি ভাইঙা দিমু। পোলারে কি ব্যবসায়ী বানাইতে কস?
X((





এই পর্যায়ে মনে এই প্রশ্ন আসাই স্বাভাবিক। ব্যবসায়ী কেনো বানাবেন? টাকার হিসাব আপনি রাখবেন। অথবা পয়েন্ট সিস্টেম চালু করতে পারেন। যেমন আমার ছোটভাই গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে বায়না ধরেছে তার সাইকেল লাগবে। তাকে বলা হয়েছে বার্ষিক পরীক্ষায় প্রতি নাম্বারের জন্য ৩ পয়েন্ট। এভাবে ৩০০০ পয়েন্ট হলেই সাইকেল কিনে দেবো। লক্ষ করে দেখেন শুধুমাত্র বার্ষিক পরীক্ষার নাম্বার দিয়ে ৩০০০ পয়েন্ট হওয়া সম্ভব না। পরের ক্লাশে প্রথম সাময়িক পরীক্ষায়ও যদি ভালো করে তাহলেই সম্ভব। কিন্তু দুই পরীক্ষার একটাতে একটু খারাপ করলেই তাকে অপেক্ষা করতে হবে ২য় সাময়িক পর্যন্ত। সুতরাং তার জন্য অপশন হলো এই দুই পরীক্ষাতেই ভালো করা। সে চেস্টা করছে। এক সময় সে নিজের তাগিদেই পড়বে। সাইকেলের লোভ লাগবেনা। চ্যালেঞ্জ নিতে পছন্দ করে বাচ্চারা। তাদেরকে সেই সুযোগ দেয়া উচিত।



* আমার বাচ্চারে কি তাহলে কামলা খাটাইতে বলেন? :-* এত্তগুলো পচা আপনি? :((:((



এটা নেগেটিভ ভাবে নেয়ার কিছু নেই। এখন আপনি আপনার বাচ্চাকে সাপোর্ট দিচ্ছেন। কিন্তু একসময় তাকে পুরা দুনিয়াতে নিজের শক্তিতে দাড়াতে হবে। তাকে এখন থেকেই শিক্ষা দেয়া ভালো যে কষ্ট ছাড়া কিছু পাওয়া যায়না। যা তুমি পেতে চাও সেটা কষ্ট করে অর্জন করো। আর নিজে কষ্ট করে কিছু পেলে সেটার আনন্দ অনেক। এই আনন্দের সাথে যত আগে পরিচিত হওয়া যায় ততই মঙ্গল। বাচ্চাকে নিজের পায়ে দাড়াতে শেখানো উচিত। ননীর পুতুল বানাইয়া তাহাকে ঘরে বসাইয়া রাখিয়া চাহিবার পূর্বেই তাহাকে সকল দ্রব্যাদি প্রদান করা ও কর্নগহ্বরের নিকটে পড় পড় বলিয়া সারাটি দিবস ঘ্যানঘ্যান করা তাহার মানসিক বৃদ্ধির অন্তরায়। তাকে শক্ত সমর্থ করে তুলুন। নিত্য নৈমিত্ত চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিন তার প্রতি।



* ধুর!! এত্ত কষ্ট করতারমুনা। টেকাছে। টিচার রাখমু। সে পড়া গিলাইয়া দিবে তাহার উদরে B-)





খুবই বাজে স্ট্র্যাটেজি। একগাদা টিচার মানসিক চাপ বাড়িয়ে দেয় আর অন্যের উপর নির্ভরশীল হওয়া শিখায়। পড়াশুনা কি ভয়ে ভয়ে হয় বলেন? একটা সময় তো তাকে নিজে নিজেই পড়তে হবে। টিচারের করে দেয়া নোট সাজেশনের উপর যদি সে পড়ার অভ্যাস করে ফেলে তাহলে একটা সময় গিয়ে যখন সে দেখবে নিজের পড়া তার নিজেরই পড়তে হচ্ছে তখন সে বড় একটা ধাক্কা খাবে। নিজের পড়ার বোঝা বহন করার জন্য নিজের ঘাড়টাকেই শক্ত করা শেখানোই কি বুদ্ধিমানের কাজ না? তাকে উৎসাহ দিন, চ্যালেঞ্জ দিন, ভাল কাজের জন্য পুরষ্কার দিন। আর সবাইকেই যে আইনস্টাইন, নিউটন হতে হবে, প্রতি পরীক্ষায় ফার্স্ট হতে হবে এমন তো কোন কথা নেই। প্রতি পরীক্ষায় ফার্স্ট হওয়া আপনার ছেলেটা যদি নিজের কাজ নিজে করতে না পারে, আর দশটা বাইরের মানুষের সাথে মিশতে না পারে, অজানা কোন কিছুতে ভয় পায় সেটার দায় থেকে কি আপনি কি নিজেকে এড়াতে পারবেন?



বলতেই পারেন, টিচার থাকলে দুষের কি? সময় পাইনা। কাজের চাপে বাচ্চারে পড়ামু কখন? বাচ্চাটা আপনার। তাকে একটু সময় দিতে পারবেন না? :(

ক্ষেত্রবিশেষে হয়তোবা একজন টিচার রাখা জরুরী হয়ে পড়ে। কিন্তু তবুও তার পড়াশোনার খোজ খবর রাখুন। প্রতিদিন। টিচার আর বাবা-মা এক না।



* হাত থাকতে মুখে কি? পিঠে ধুমধাম পড়লে ঠিকই সোজা হপে ;)







আপনাকে কেউ যদি মারে আপনার কেমন লাগবে? আপনিও মানুষ, আপনার ছোট বাচ্চাটাও মানুষ। কারো গায়ে হাত তোলা তার প্রতি চুড়ান্ত অপমান। বাচ্চাটা হয়তোবা ভয়ে আপনাকে কিছু বলবেনা, চোখের জল ফেলতে ফেলতে পড়বে। কিন্তু সে কি ভালোবাসা থেকে পড়বে, নিজের আনন্দে পড়বে? পুরো পৃথিবীতে তার শেষ আশ্রয় আপনি। সেই আপনিই যখন তাকে মারবেন সে যাবে কোথায়? তাকে সাহস দিন, ভালোবাসা দিন। আপনি তাকে যেভাবে মোটিভেট করবেন সেভাবেই সে চলবে। তার গায়ে হাত তোলার কোন অধিকার আপনার নেই। সে একটা মানুষ। তার অপমানবোধ আছে, নিজের একটা মন আছে, চিন্তাভাবনার ক্ষমতা আছে। আপনার কাজ হলো সেগুলোকে ভালোভাবে চালিত করা, আরো কর্মক্ষম করা।



আপনি আজকে আপনার বাচ্চাকে যা শেখাবেন সেটাই সে একসময় আপনাকে ফেরত দেবে। সুতরাং, সাধু সাবধান। ;)



বি.দ্র. ভিন্নমত থাকতে পারে অনেকের। এগুলো জাস্ট পার্সোনাল অপিনিয়ন। তবে সবই নিজের চোখে দেখা, অনুভব করা। যে কোন ধরণের আলোচনা ওয়েলকাম। সময় পেলে ২য় পর্ব লিখতে পারি।

মন্তব্য ৯১ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৯১) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৯

শায়মা বলেছেন: হা হা

অনেক দরকারী পোস্ট দিয়েছো ভাইয়া। তবে এমন হাস্যকর সব ছবি দিয়ে আর তার থেকেও মারত্মক সব ক্যাপশান। আমি পুরাই হাসতে হাসতে মুগ্ধ হয়ে গেলাম।


অনেক অনেক ভালো হয়েছে। তবে এই সম্পর্কীও আমার কিছু মূল্যবান বাণী রহিয়াছে। একটু পর এসে বলছি।

তবে একটা কথা বলে যাই আপাতত। বাচ্চাকে বই দিতে হবে এবং বই কিনতে কিনতে ফকির না হতে চাইলে লাইব্রেরীর মেম্বার করে দিতে হবে। ব্রিটিশ কাউন্সিলে ইংলিশ মিডিয়ামের ছেলেমেয়েরা মেম্বার হতে পারে ইংলিশ বই এর জন্য।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩০

সুদীপ্ত কর বলেছেন: আপনার বাকী বাণীগুলোর জন্য অপেক্ষায় রইলাম আপু। :)

ভালো আছেন?

২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৫

নোমান নমি বলেছেন: বেশ ভালো পোষ্ট। অনেকদিন পর সুদীপ্ত :D

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩২

সুদীপ্ত কর বলেছেন: হুম অনেকদিন পর। রেগুলার হতে চাই। পারিনা :(

৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৮

দূষ্ট বালক বলেছেন: জটিল হইচে বস

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩২

সুদীপ্ত কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বস :)

৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার কিছু উপদেশ দিয়েছেন। বাচ্চাদের পড়ার আগ্রহ সৃষ্টি করার বেস কিন্তু জানার আগ্রহ। তাদের কিউরিয়াস মাইন্ড নতুন কিছু জানতে তাদের আগ্রহের শেষ নেই। আর মজার উপস্থাপনা তাদের আগ্রহী করে তুলে। মারপিট করে শিশুদের পড়াশুণা করানোর পক্ষপাতী নই আমি ।

বাচ্চাদের মধ্যে প্রতিযোগীতার মনমানসিকতা সবসময় ই থাকে। সেটাও কাজে লাগানো যেতে পারে।


একটা কথা এড করতে চাই সেটা হলো নৈতিক শিক্ষা এটা মুধু মাত্র ফ্যামিলি দিতে পারে। মোরালিটি নিয়ে একজন শিশু বেড়ে ওঠলে সেটা দেশ আর দশের উন্নয়নের জন্য ভাল ভূমিকা রাখতে পারে।

চমৎকার পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫২

সুদীপ্ত কর বলেছেন: সুন্দর কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ। সহমত

৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৪

সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: শায়মা বলেছেন: হা হা

অনেক দরকারী পোস্ট দিয়েছো ভাইয়া। তবে এমন হাস্যকর সব ছবি দিয়ে আর তার থেকেও মারত্মক সব ক্যাপশান। আমি পুরাই হাসতে হাসতে মুগ্ধ হয়ে গেলাম।

সময় পেলে কিছু বলে যাবো । পোস্টে +++++++

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩

সুদীপ্ত কর বলেছেন: থ্যাংকু :)

৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫২

মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: হাহাহা মজার কনসেপ্ট তো । আজকে কাজে না লাগলেও আজ থেকে দশ বারো বছর পর অবশ্যই অবশ্যই কাজে আসবে । ;)

পোস্ট প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম , দশ বারো বছর পর সামু টিকে থাকলেই হইলো ।

তবে ভাই একটা জিনিস খুব খারাপ করেছেন । টিউটরের ব্যাপারটা না আনলেও পারতেন । এখন আপনার এই পোস্ট পড়ে যদি সবাই টিউশনির ব্যাপারে অনাগ্রহী হয়ে পড়ে তখন আমাদের কি হবে ??? :(( :(( :(( :((

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩

সুদীপ্ত কর বলেছেন: তোর বিয়ের আগে হবার চান্স কম ;)

৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৬

স্বপ্নবিলাসী আমি বলেছেন:





আপনার পোষ্ট পড়তে গিয়ে হঠাৎ করে উপলব্ধি হল, ছোটবেলায় টুকটাক পড়াশুনায় ফাঁকিবাজির জন্য আব্বুর কাছে যতটা মার খাইছি, আসলে অতটা মারের দরকার ছিলনা। ইনফ্যাক্ট, মারেরই কোন দরকার ছিলনা। কারন তখন আমি আইনষ্টাইন, নিউটন না হলেও লেখাপড়ায় তেমন খারাপও ছিলাম না!!! তবুও যে আব্বু কেন এত মারত........................??!!

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫

সুদীপ্ত কর বলেছেন: আমি মার হাতে অনেক খাইসি। বাপে কখনো মারেনাই :)

৮| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৬

শায়মা বলেছেন: আমি ভালো আছি তবে মহা গুরুত্বপূর্ণ কার্য্যে নিয়োজিত আছি তাই এখনও বাণী দেবার সময় হলোনা একটু পরে বা কালকে এসে দিয়ে যাবো ওকে ভাইয়া?:)

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫

সুদীপ্ত কর বলেছেন: অকে

৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: ++++++++++++++++++

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫

সুদীপ্ত কর বলেছেন: ধন্যবাদ

১০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৫

সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। চমৎকার !!

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬

সুদীপ্ত কর বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

১১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২১

মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: খুব দরকারি পোস্ট। সাথে দিয়ে গেলাম ++++++++++++

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬

সুদীপ্ত কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে :)

১২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২২

বটবৃক্ষ~ বলেছেন:



ধুর!! এত্ত কষ্ট করতারমুনা। টেকাছে। টিচার রাখমু। সে পড়া গিলাইয়া দিবে তাহার উদরে
=p~ =p~ =p~ B-))

টাইটেল গুলো খুব মচৎকার হয়েছে!! একগাদা পিলাস নেন মনে মনে!! ;) অনেক মজা নিয়ে পড়লাম!!

আর আসলেই গুরুত্বপূর্ন পোস্ট!!

হাত থাকতে মুখে কি!! X( আসলেই অনেক সময় ভুলে যাই আমরা!! :( :(

তবে পিচ্চিগুলা যখন হুদাই কান্দে তখন মিজাজ ধইরা রাখাটা বেজায় কষ্ঠিন!! /:) /:)

আপ্নিত "জ্যাঁ পিয়াজের " চাইতে কোন অংশে কম নন!! :) :) ওনার চাইল্ড সাইকোলজির ওপর লেখা বইটা পড়তে হয়েছিল ইউনি_তে!!

পরবর্তী পর্ব দিয়েন!!


১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭

সুদীপ্ত কর বলেছেন: জ্যাঁ পিয়াজের লেখা পড়তে হবে। ধন্যবাদ আপনাকে।
চেস্টা করবো আরো লেখার এই টপিকস নিয়ে।

১৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫১

চুপ বলেছেন: আমাদের অল্প শিক্ষিত / কুশিক্ষিত পরিবার গুলো এই জিনিস গুলো বুঝতে চায়না কিছুতেই। এরা সবসময়ই অনুকরণ প্রিয়। কিছু হইলেই পাশের ভাবী, ওর সহপাঠী এটা করেছে ওটা করেছে - এই সব নিয়া ব্যস্ত। মাঝ খানে শিশুদের মাথা ফাঁকা। ছেলেবেলায় যদি শিশুরা খেলাধুলা করতে না পারে তবে তারা নেতৃত্ব দিতে পারে না। ঠিক তেমনি যদি এরা পাঠ্য বই ভিন্ন অন্যান্য বইগুলি পড়তে না পারে তবে ভালো-মন্দের তফাৎ বোঝা বা অন্যকে বোঝা - এই ব্যাপার গুলোর সাথে কদাচিৎ পরিচয় লাভ করে। আরো অনেক অনেক ব্যাপার আছে ....

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭

সুদীপ্ত কর বলেছেন: হুম। কথা সত্য। তবে পরিবর্তন আনা দরকার। মানুষকে বোঝানো দরকার।

১৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০০

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: অনেক দিন পর .............


ফিরে আসাটা অনেক দূর্দান্ত হয়েছে।


অনেক ভাল লেগেছে

ধন্যবাদ

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৯

সুদীপ্ত কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন :)

১৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৭

সোজা কথা বলেছেন: চুন্দর হয়েছে ভাইয়্যু।
অনেক দরকারি লেখা।অনুসরণ করার মত অভিনব বাস্তবিক কৌশল।একসময় কাজে লাগবে।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০০

সুদীপ্ত কর বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৮

মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার পোস্টে ভালোলাগা ।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০২

সুদীপ্ত কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :)

১৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৪

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: আমার পুতেরা পড়া বা কোনো অপরাধের শাস্তি হিসেবে অবধারিত ভাবে খায় পিছা (ঝাড়ু)র বাড়ি। এমনকি উৎসাহ হিসেবেও আছে কোনো অপশিক্ষা। কিন্তু ঝাড়ুওলীর কাছ থাইক্যা তাদেরে দূরে সরানো গেলো না কোনো লোভ দেখাইয়াও। পিচ্চিটা বলছে আমি যেন তারে ফোন না দেই, সে তার সময় মতো আমারে ফোন দিয়া কথা বলবে।

এখন আমি হাল ছাইড়া দিয়া ছইয়ার ওপর বইসা আছি। আর দূরৃষ্টিতে দেখতে পাইতাছি তিনজনই পৌরসভায় সুইপারের চাকরীর আবেদন লিখতেছে।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৪

সুদীপ্ত কর বলেছেন: ‌আহারে :(

ব্যাপার না। ঠিক হয়ে যাবে

১৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১০

শুঁটকি মাছ বলেছেন: পোস্টটা বিশাল পছন্দ হয়েছে। প্রিয়তে নিলাম!!!!!!

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৫

সুদীপ্ত কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন :)

১৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪১

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: দারুন পোষ্ট। পড়ে মজা পেলেও কিছু কাজের কথা হাসির ছলেই ভালো বলে দিয়েছেন।++++++

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৫

সুদীপ্ত কর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন :)

২০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৫৮

নাজমুল_হাসান_সোহাগ বলেছেন: ভালো লিখেছেন। আসলে বাচ্চাদের কাছ থেকেও আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৬

সুদীপ্ত কর বলেছেন: একমত। বাচ্চাদের থেকে অনেক কিছু শেখার আছে।

২১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৫০

িটউব লাইট বলেছেন: খুব দরকার আমার। মনে ধরছে আমার। তবে আমি ভালবাসও পাইছি, মাইরও খাইছি। যিনি মারতেন উনাকে হারাইছি ছেলেবেলায়।

ভাল লাগছে।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৭

সুদীপ্ত কর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

২২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:১৭

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ছবি আর ডায়লগগুলা অচাম হইচে ভাই!!!

=p~ =p~ =p~

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৮

সুদীপ্ত কর বলেছেন: থ্যাংকু :)

২৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩৩

শ।মসীর বলেছেন: আগে বাপ হও, তারপর বাকি কথা ;)

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৮

সুদীপ্ত কর বলেছেন: :#> :#> শ্রম শ্রম

২৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪০

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: পোষ্ট প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম খুব মনযোগ দিয়ে পড়তে হবে ,

বাচ্চা কাচ্চা সাইজ করবো কি ইদানিং তারাই আমাকে সাইজ করে :( বকা দেওয়ার আগেই বলে , মামি ডন্ট বি মিন ,বি নাইছ । ইউ আর এ গুড মাম ।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৯

সুদীপ্ত কর বলেছেন: হা হা। মজার তো পিচ্চিগুলা =p~

২৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৩

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: ওদের চমৎকার হাসি আসলেই মন ভালো করে দেয় । একজন প্রেমিকার হাসির চেয়ে ও একটা বাচ্চার হাসি অনেক চমৎকার। মানুষ বড় হলেই কষ্ট বুঝতে শিখে , কিন্তু বাচ্চারা ওইভাবে বুঝেনা । বাচ্চারা অনেক কষ্টের মাঝেও হাসতে পারে , যা বড় মানুষরা সচরাচর পারেনা । আমি বাচ্চাদের মধ্যে পৃথিবীর সব মুগ্ধতা উপভোগ করি । শুভেচ্ছা ভাইয়া আপনাকে ।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১০

সুদীপ্ত কর বলেছেন: সত্যি কথা।
ভালো থাকবেন :)

২৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:২৪

পি কা চু বলেছেন: অনেক ভালো লাগল, বিষয়টা সবার জন্য অনুকরনীয়। ধন্যবাদ লেখককে।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১১

সুদীপ্ত কর বলেছেন: সময় করে পড়বার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ :)

২৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:২৮

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: অনেকদিন পর সুদীপ্ত !!


পোস্টের সাথে সহমত। ও আচ্ছা এই সুযোগে একটা কথা বলে ফেলি, আমি কিন্তু কখনই নিজের জন্য পড়ালেখা করতাম না, করতাম অন্যদের জন্য। ব্যপক মহৎ কি না :!> :#> :!> :#>


শুভকামনা :)

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৩

সুদীপ্ত কর বলেছেন: হা হা। এত মহান!!! কিভাবে পারেন =p~

ভালো থাকবেন।

২৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৩

স্বপ্ন বাংলা বলেছেন: ফাটাফাটি পোষ্ট

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৩

সুদীপ্ত কর বলেছেন: :)
থ্যাংকস

২৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৫১

শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: গল্পের বই থেরাপীটা আমার খুব্বই পছন্দ হইলেও আমার বাপজান-আম্মাজানের একদমই পছন্দ হবে না!! :( :(

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৪

সুদীপ্ত কর বলেছেন: লেখাটা পড়াই ফেলেন :P

৩০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৪

সোহানী বলেছেন: অসম্ভব প্রয়োজনীয় পোস্ট আমার মত মায়েদের জন্য... অনেক অনেক ধন্যবাদ.... আরো ছবিগুলাতো মারাত্বক.......

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৪

সুদীপ্ত কর বলেছেন: হা হা। ধন্যবাদ

৩১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার লেখা। প্রতিটা পয়েন্টেই একমত।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৫

সুদীপ্ত কর বলেছেন: থ্যাংকস ভাই :)

৩২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২১

সাদরিল বলেছেন: বেশ ভালো পোস্ট ছিলো। তবে আমি মনে করি বাচ্চাকে যদি শেখানো হয় তুমি এটা করলে ঐটা পাবে, এভাবে এভাবে করতে হবে, সেটাও কিন্তু একধরণের প্রেসার। তাকে কন্ডিশন শিখেয়ে দেয়া হলো।সে দেখা গেলো, পুরস্কার পাবার লোভেই পড়ছে, আগ্রহ নিয়ে পড়তে বসছে না।তাহলে যে লাউ সেই কদুই হলো।তারপরো বলবো মাইরের চাইতে কন্ডিশনিংটা অনেক ভালো পদ্ধতি।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৭

সুদীপ্ত কর বলেছেন: ‌আসলে আমরা সারা জীবনে যাই করি না কেন কিছু একটা পাওয়ার জন্যই করি। তবু যদি এই সিস্টেমে একবার পড়ার অভ্যাস করিয়ে ফেলা যায় তাহলে বেটার।

৩৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০৪

আরজু পনি বলেছেন:

আমার বাচ্চাকে দেখালাম, সে মহা মজা পেয়েছে কারণ এগুলোর কোন কিছুর মুখোমুখি তাকে হতে হয় না ... :D

অন্য অনেক অভিভাবকের চেয়ে আমি অনেক বেশিই উদার ।

প্রিয়তে নিলাম... মজার পোস্ট ।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৮

সুদীপ্ত কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু :)

৩৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪

ফারদি বলেছেন: যাক, আমার পুচকি বোন দুইটার উপর প্রয়োগ করা যাবে। B-)

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৮

সুদীপ্ত কর বলেছেন: :P

৩৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: পোষ্ট খুবই ভালা পাইলাম। এই ধরনের পোষ্টের দরকার আছে। আপনার পয়েন্ট গুলো খুবই যৌক্তিক এবং বাস্তবসম্মত। উন্নতদেশে পিতামাতাদের বাচ্চাকাচ্চা লালন পালনের ব্যাপারে শিক্ষা দেয়া হয়। আমাদের দেশে এমন কিছু নাই। সময় পেলে পরের পর্বও লিখে ফেলেন। পোষ্টে প্লাস।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৯

সুদীপ্ত কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। লিখে ফেলবো :)

৩৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪১

সমুদ্র কন্যা বলেছেন: দারুণ একটা পোস্ট। ভবিষ্যতে কাজে লাগানো যাবে। আমি অবশ্য সারাক্ষণ পড়তে হবে, পরীক্ষায় ফার্স্ট সেকেন্ড হইতে হবে এইসবকে তেমন একটা গুরুত্ব দেই না। আনন্দ নিয়ে পড়লেই হল।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৯

সুদীপ্ত কর বলেছেন: সহমত ভাবী

৩৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: এই লেখাটা আগেই পড়েছি। কমেন্ট করলাম পরে।

আমার ছেলেকে পরীক্ষায় ফার্স্ট সেকেন্ড হওয়া নিয়ে কোনও নিয়ম আমি বেঁধে দেইনি। সে নিজেই ঠিক করে নিয়েছে ১-১০ এর মাঝে থাকলেই তো হল, পরীক্ষায় সিক্সথ, সেভেন্থ হওয়া কী খারাপ কিছু এই জাতীয় প্রশ্ন সে আমাকে প্রায়ই করে।

আপনার পোস্টের ক্যাপশন গুলো মজার।

শুভকামনা আপনার জন্য।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪০

সুদীপ্ত কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন :)

৩৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩

সাদমান সাদিক বলেছেন: দরকারি পোস্ট :-B :-B পরে কাজে আসবে , ধন্যবাদ :)

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪১

সুদীপ্ত কর বলেছেন: থ্যাংক ইউ। ভালো থাকবেন :)

৩৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩১

হাসান রেজভী বলেছেন: নাইস পোস্ট .... ধন্যবাদ

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০১

সুদীপ্ত কর বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ :)

ভালো থাকবেন।

৪০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৭

একলা ফড়িং বলেছেন: অনেক চমৎকার একটি লেখা। অনেক বাবা মায়েরা মনে করেন তাদের সন্তানদের পড়াশুনা নিয়ে এতো প্রেসার দেন যে বেচারা বাচ্চাগুলোর জন্য আফসোস হয়। ২য় পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৩

সুদীপ্ত কর বলেছেন: কথা সত্য। পড়াশোনা নিয়ে বাচ্চাকাচ্চাদের উপর যে স্টীম রোলার চালানো হয় দেখে কস্ট লাগে।

৪১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৫৪

বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: ক্যাপশন আর ছবিগুলা ফাইন হইছে !:#P !:#P !:#P !:#P =p~ =p~ =p~ =p~

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৩

সুদীপ্ত কর বলেছেন: থ্যাংকু :)

৪২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৯

অথৈ সাগর বলেছেন: অনেকদিন পর সুদীপ্তর লেখা পড়লাম । চমৎকার হয়েছে ।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৩

সুদীপ্ত কর বলেছেন: আমিও অনেকদিন পরেই লেখলাম অবশ্য।
অনেক ধন্যবাদ :)

৪৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৪০

আমি ইহতিব বলেছেন: উপকারী পোস্ট। সমুদ্র কন্যা আপুর শোকেস থেকে পড়লাম। ভালো লাগলো।

আমার বাচ্চাটা খুব ঘাড় তেড়া টাইপ। যা করতে না করবো তাই করবে বেশী করে, এজন্য মাঝে মাঝে মার খায়। পরে খারাপ লাগে আর মনে হয় নিজের হাতদুটো কেটে কুকুরের গলায় ঝুলিয়ে দেই। নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনা নিজেকে। আমার জন্য কোন টিপস দেবেন প্লিজ?

৪৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:০৮

জহিরুল লাইভ বলেছেন: বাবাদের এই পোস্ট পড়া উচিত। সে হোক আমার বাবা, আপনার বাবা কিংবা আমরা যারা অনাগত ভবিষ্যৎ বাবা।

৪৫| ০৮ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:১৯

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: =p~ =p~ ছবিগুলা ভালো হইছে......


নতুন পোস্ট দেন!

৪৬| ০৮ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৫১

কিয়ামওুলাহ বলেছেন: মনে রাখবো

৪৭| ০৮ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:১৫

পাতি মাস্তান বলেছেন: এতো দিন পর চোঁখে পড়ল লেখাটি, অসাধারণ লিখেছেন জনাব

৪৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৪

বেকার যুবক বলেছেন: সুন্দর!

৪৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:০৭

বেসিক আলী বলেছেন: নবম ভালোলাগা। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.